ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি

আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি।
ড্রাগন একটি বিদেশি ফল। ড্রাগণে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আছে। তাই অনেকেই স্বাস্থ্য ভালো করার জন্য ড্রাগন ফল খেয়ে থাকে।
ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি
ড্রাগন ফল খেতে হলে অবশ্যই আপনাকে ড্রাগন ফল খাবার নিয়ম জানতে হবে। এইজন্য আজকে আর্টিকেল থেকে আমরা আলোচনা করব ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম এবং ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি।
পেজ সূচিপত্র:ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি

ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম

ড্রাগন ফল তার আকর্ষণীয় রূপের কারণে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বাংলাদেশেও বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন ফল চাষ হচ্ছে। যারা নতুন ড্রাগন ফল খান তাদের মনে অবশ্য প্রশ্ন জাগে ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম কি বা ড্রাগন ফল কিভাবে খেতে হয়? ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম রয়েছে। আর নিয়ম মেনে যেকোন জিনিস খেলে তার সর্বোচ্চ পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়।

ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম নিম্নরূপঃ

প্রথমে একটি ভালো ও পরিপক্ক ড্রাগন ফল নির্বাচন করুন। এরপর ড্রাগন ফলটি ভালোভাবে পানিতে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। এরপর ড্রাগন ফলে উপরের আবরণ অর্থাৎ খোসাটি ছাড়িয়ে নিন। আপনি ভিতরে যে ফলের আঁশ বা উপাদান পাবেন সেটি কেটে খেতে পারেন। বা সালাদ তৈরি করে খেতে পারেন। আবার ড্রাগন ফল দিয়ে মিল্কশেক অথবা শুধু ড্রাগন ফলের জুস তৈরি করে খেতে পারেন। এই নিয়মে আপনি ড্রাগন ফল খেতে পারবেন।

ড্রাগন ফল কয় ধরনের হয়?

এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য মতে ড্রাগন ফল তিন ধরনের হয়। ড্রাগন ফল ফনিমনসা প্রজাতির। বাজারে তিন ধরনের ড্রাগন ফল পাওয়া যায়। নিচে তিন ধরনের ড্রাগন ফল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
  • হোয়াইট পিটায়া: হোয়াইট পিটায়া ড্রাগন ফলে ভেতরের অংশ সাদা হয় এবং বাহিরের আবরণ অর্থাৎ খোসাটি গোলাপী বা লাল বর্ণের হয়।
  • রেড পিটায়া: রেড পিটায়া ড্রাগন ফলে ভেতরের অংশ লাল হয় এবং বাহিরের আবরণ অর্থাৎ খোসাটি গোলাপি অথবা লাল কালারের হয়।
  • ইয়েলো পিটায়া: ইয়োলো পিটায়া ড্রাগন ফলে অংশ সাদা বর্ণের হয় এবং বাহিরের আবরণ অর্থাৎ খোসাটি হলুদ বর্ণের হয়।

ড্রাগন ফল দিয়ে কি কি তৈরি হয়?

ড্রাগন ফল খুবই পুষ্টিকর একটি ফল। ড্রাগন দিয়ে বিভিন্ন জিনিস তৈরি হয়। ড্রাগন ফল দিয়ে অনেক ধরনের খাবার ও পানীয় তৈরি করা যায়। যেমন:
  • স্মুদি: ড্রাগন ফল, দই ও অন্যান্য ফল মিশিয়ে স্মুদি তৈরি করা হয়। এই স্মুদি অনেক স্বাস্থ্যকর ও সুস্বাদু।
  • মিল্কশেক: মিল্কশেক তৈরির সময় ড্রাগন ফল কুচি করে কেটে দিয়ে অথবা ড্রাগন ফলের রস মিশিয়ে একটি সুন্দর ও সুস্বাদু মিল্কশেক তৈরি করা যায়।
  • জুস: ড্রাগন ফলের রস বের করে সেটি দিয়ে জুস তৈরি করা যায়। এই জোস পানীয় হিসেবে পান করা যায়।
  • সালাদ: ড্রাগন ফল কেটে অন্যান্য স্বাস্থ্যকর ফলের সাথে মিশিয়ে সালাদ তৈরি করা যায়। এই সালাদ খুবই স্বাস্থ্যকর।
  • ডেজার্ট: ড্রাগন ফল দিয়ে পুডিং, কেক, ফালুদা সহ বিভিন্ন রকম ডেজার্ট তৈরি করা যায়।
  • আইসক্রিম: ড্রাগন ফল কুচি করে কেটে মিশিয়ে অথবা ড্রাগন ফলের রস মিশিয়ে বিভিন্ন আইসক্রিম তৈরি করা যায়।
  • চিয়া পুডিং: চিয়া বিজের সাথে ড্রাগন ফল মিশিয়ে স্বাস্থ্যকর চিয়া পুডিং তৈরি করা যায়।
  • আপনি ড্রাগন ফল দিয়ে উপরের উপাদান গুলো তৈরী করা সহ আরও বিভিন্ন উপাদান বানাতে পারবেন।

ড্রাগন ফল চাষ করার উপযুক্ত জলবায়ু

ড্রাগন ফল চাষ করার উপযুক্ত জলবায়ু হল গরম ও শুষ্ক আবহাওয়া। কারণ ড্রাগন ফল ক্যাকটাস প্রজাতির। আমরা সবাই জানি ক্যাকটাস মরুভূমির গাছ, ধরনের গাছগুলো উষ্ণ জলবায়ু ছাড়া জন্ম নেয় না। ড্রাগন ফল গ্রীষ্মমন্ডলীয় ও উপ-গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে ভালোভাবে বৃদ্ধি পায়। এখানে ড্রাগন ফল চাষ করার উপযুক্ত জলবায়ু নিয়ে কিছু শর্ত তুলে ধরা হলো :
  • তাপমাত্রা: ড্রাগন ফল ২৫ - ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ভালোভাবে বৃদ্ধি পায়।
  • সূর্যালোক: ড্রাগন ফলের গাছ পেরে ওঠার প্রথম শর্ত সূর্যালোক। ড্রাগন ফল এমন জায়গায় চাষ করতে হবে যেখানে সর্বনিম্ন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা সূর্যালোক থাকে।
  • পানি: ড্রাগন ফল যেহেতু ক্যাকটাস প্রজাতির তাই ড্রাগন ফলের গাছ বেশি পানি সহ্য করতে পারে না। ড্রাগন ফল এমন জায়গায় চাষ করতে হবে সেখানে বৃষ্টি কম হয় এবং পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা ভালো।
  • বাতাসের আদ্রতা: ড্রাগন ফলের গাছ ৩০% থেকে ৫০% বাতাসের আদ্রতায় ভালোভাবে বৃদ্ধি পায়।

ড্রাগন ফল চাষ করার জন্য উপযুক্ত সময়

ড্রাগন ফল ক্যাকটাস জাতীয় হওয়ায় এটি চাষ করার উপযুক্ত সময় গ্রীষ্মকাল। অর্থাৎ ড্রাগন ফল চাষ করার জন্য উপযুক্ত সময় গ্রীষ্মকাল। সাধারণত জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত গ্রীষ্মকাল বিরাজমান। ড্রাগন ফলের গাছ বেশি পানি সহ্য করতে পারে না তাই বর্ষাকালীন সময়ে ড্রাগন ফল চাষ করা উচিত নয়।

ড্রাগন ফলের গাছ খুবই শক্ত প্রজাতির। প্রায় সকল মৌসুমে ড্রাগন ফল চাষ করা সম্ভব। বাংলাদেশে ড্রাগন ফল চাষ করার উপযুক্ত সময় জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস। এর মধ্যে সকল প্রজাতির ড্রাগন ফল আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে সর্বোচ্চ ফলন দেয়। অর্থাৎ ড্রাগন ফল চাষ করার জন্য উপযুক্ত সময় আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাস। Selenecereus প্রজাতির ড্রাগন ফল গুলো নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ফলন দেয়।

ড্রাগন ফল চাষাবাদে প্রয়োজনীয় মাটি

ড্রাগন ফল চাষাবাদে প্রয়োজনীয় মাটি নির্ধারন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সঠিক মাটি ড্রাগন ফলের গাছের স্বাস্থ্য ও ড্রাগন ফলের ফলনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ড্রাগন ফল চাষাবাদে প্রয়োজনীয় মাটি হচ্ছে বেলে দোআঁশ মাটি ও শুধু দোআঁশ মাটি। আমরা আগেই জেনেছি ড্রাগন ফলের গাছ বেশি পানি সহ্য করতে পারে না তাই যেখানে ড্রাগন ফল চাষ করা হবে সেখানে পানি নিষ্কাশনের অবস্থা ভালো থাকতে হবে।
ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি
দোআঁশ মাটি বা বেলে দোআঁশ মাটি পানি খুব ভালোভাবে নিষ্কাশন করে এবং পানি ধরে রাখে না। তাই ড্রাগন ফল চাষের জন্য প্রয়োজনীয় মাটি হচ্ছে দোআঁশ মাটি বা বেলে দোআঁশ মাটি। ড্রাগন ফল চাষের ক্ষেত্রে মাটির pH ৫.৫-৭.৫ হওয়া উত্তম। কিছুটা ক্ষারীয় কিছুটা অম্লীয় মাটি ড্রাগন ফল চাষের জন্য উপযুক্ত। দোআঁশ মাটি ও বেলে দোআঁশ মাটির pH সাধারণত ৫.৫-৭.৫ এরমধ্যেই হয়ে থাকে। সর্বোপরি ড্রাগন ফল চাষাবাদে প্রয়োজনীয় মাটি হচ্ছে দোআঁশ মাটি এবং বেলে দোআঁশ মাটি।

ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি

ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি একটু জটিল হলেও খুব বেশি কঠিন নয়। যে কেউ ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি মেনে চলে ড্রাগন ফল চাষ করতে পারবে। চলুন ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক:
  • রোপণ: প্রথমে ১.৫ × ১.৫ × ১ মাপের গর্ত খুঁড়ে ২০-২৫ দিন রেখে দিতে হবে। তারপর গর্তে প্রয়োজনীয় জৈব সার যেমন গোবর, কমপোস্ট, সার ইত্যাদী উপাদান দিয়ে গর্ত ভরা করতে হবে। প্রয়োজনে সেচ দিতে হবে। কিছুদিন পর গর্ত পূরণ হয়ে গেলে, প্রতিটি গর্তে ৫০ সেমি দূরত্ব বজায় রেখে ৪ টি ড্রাগন ফলের চারা রোপন করতে হবে। চারা রোপন করার এক মাস পর থেকে এক বছর পর্যন্ত প্রতিটি চারার গোড়ায় তিন মাস পর পর ইউরিয়া সার দিতে হবে।
  • পরিচর্যা: পানি সেচের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ড্রাগন ফলের লতাগুলো লতানো অবস্থায় এবং ১.৫-২.৫ মিটার লম্বা লম্বা হওয়ার পরে সাপোর্টের জন্য প্রতি চারটি চারার মাঝখানে একটি সিমেন্টের খুঁটি দিতে হবে। এরপর প্রতিটি সিমেন্টের খুঁটির ডগায় মোটরসাইকেলের টায়ার বেঁধে দিতে হবে। মোটরসাইকেলের টায়ারের ওপর দিয়ে ড্রাগন ফলের লতাগুলো ঝুলিয়ে দিতে হবে। এভাবে ঝুলানো লতাই বেশি ড্রাগন ফল ধরে।
  • রোগ - বালাই প্রতিরোধ: ড্রাগন ফলের গাছে সাধারণত রোগ বালাই খুব কম দেখা যায়। তবুও কোন ধরনের রোগ দেখা দেওয়ার আগেই ড্রাগন ফলে ভালোভাবে সার প্রয়োগ করতে হবে। আর কোন রোগ দেখা দিলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

ড্রাগন ফল টবে চাষ করবেন যেভাবে

বর্তমানে অনেকেই ছাদ বাগান করতে আগ্রহি। ছাদ বাগানে যদি ড্রাগন ফলের গাছ থাকে তাহলে ক্ষতি কিসের। অনেকে ই ড্রাগন ফল টবে চাষ করবেন কিভাবে জানতে চান। আজ আমি ছাদ বাগানে ড্রাগন ফল টবে চাষ করবেন যেভাবে সেটি তুলে ধরবো :

ডাউন ফল তবে চাষ না করে 25 বা 20 সেন্টিমিটার লম্বা ড্রামে চাষ করা ভালো। কারণ এর ফলে ড্রাগন ফলের গাছ ভালোভাবে শিকড় বৃদ্ধি করতে পারবে। ড্রাগন ফল ড্রামে চাষ করার জন্য প্রথমে একটি খালি ড্রাম নিয়ে সেখানে জৈব উপাদান যেমন: সার ,কেঁচো, ময়লা, কম্পোস্ট, গোবর ইত্যাদি মিশ্রিত বেলে দোআঁশ মাটি দিয়ে পূরণ করতে হবে।

এরপর ড্রামটি রোদ যুক্ত স্থানে কিছুদিন রাখতে হবে। ১০-১৫ দিন পর ড্রামে ড্রাগন ফলের চারা রোপন করতে হবে। খেয়াল রাখবেন পানি সেচের ব্যবস্থা যেন ভালো থাকে। কারণ ড্রাগন ফলের গাছ বেশি পানি সহ্য করতে পারে না।

ড্রাগন ফলের লতাগুলো লতানো অবস্থায় এবং ১.৫-২.৫ মিটার লম্বা লম্বা হওয়ার পরে সাপোর্টের জন্য প্রতি চারটি চারার মাঝখানে একটি সিমেন্টের খুঁটি দিতে হবে। এরপর প্রতিটি সিমেন্টের খুঁটির ডগায় মোটরসাইকেলের টায়ার বেঁধে দিতে হবে। মোটরসাইকেলের টায়ারের ওপর দিয়ে ড্রাগন ফলের লতাগুলো ঝুলিয়ে দিতে হবে। এভাবে ঝুলানো লতাই বেশি ড্রাগন ফল ধরে।

ড্রাগন ফল চাষাবাদে কেমন খরচ ও আয় হয়?

ড্রাগন ফল চাষাবাদে কেমন খরচ ও আয় হয় এইটা নির্ভর করে জমির আকার, সেচ, সার ইত্যাদির খরচ, ব্যবস্থাপনা খরচ, ও শ্রমিকের পারিশ্রমিকের উপর। ড্রাগন ফল চাষাবাদে কেমন খরচ ও আয় হয় এর আনুমানিক একটি চিত্র নিচে তুলে ধরা হলো:

চাষাবাদে খরচ:

  • জমি প্রস্তুত প্রস্তুত করতে প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা খরচ হয়।
  • প্রতি বিঘা জমিতে 600 থেকে 800 চারা লাগানোর প্রয়োজন পড়ে। একটি চারার দাম ১০০- ১৫০ টাকা হয়ে থাকে।
  • বছরে সার ও কীটনাশকের পিছনে প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা খরচ হয়।
  • সেচ ও পানি ব্যবস্থায় ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা খরচ হয়।
  • শ্রমিকের পারিশ্রমিক ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা হতে পারে বা এর বেশিও হতে পারে।
  • অন্যান্য ব্যবস্থাপনায় আরো ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা লাগতে পারে।

চাষাবাদে আয়:

  • প্রতিবিঘায় 6 থেকে 8 টন ব্যাগন ফল হয়ে থাকে। ১ কেজি ড্রাগন ফলের দাম ২০০-৩০০ টাকা হলে একটি বিঘা থেকে আয় হবে ৯ লক্ষ্য - ২০ লক্ষ্য টাকা। সকল খরচ বাদ, নেট আয় হবে মাসে ৬০ হাজার থেকে ১.৫ লক্ষ টাকা।
আশা করি আপনি ড্রাগন ফল চাষাবাদে কেমন খরচ ও আয় হয় এ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন।

FAQs: ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি

প্রশ্ন: ড্রাগন ফল বাচ্চাদের খাওয়ার উপযোগী?
  • হ্যাঁ, অবশ্যই ড্রাগন ফল বাচ্চাদের খাওয়ার উপযোগী।
প্রশ্ন: ড্রাগন ফলের চারা রোপন করার কতদিন পর ফলন শুরু হয়?
  • সাধারণত ড্রাগন ফলের চারা রোপন করার ১ বছর থেকে ১৮ মাস পর ফলন শুরু হয়।
প্রশ্ন: আয়ের উদ্দেশ্যে ড্রাগন ফল চাষ করা কি উচিত?
  • হ্যাঁ আপনি চাইলে আয়ের উদ্দেশ্যে ড্রাগন ফল চাষ করতে পারবেন। আপনি যদি সঠিকভাবে পরিচর্যা করতে পারেন তাহলে আপনার লস হবে না।
প্রশ্ন: ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি কি খুবই কঠিন?
  • একদম নয়। এমন করে চাষ পদ্ধতি খুব কঠিন নয়। আপনাকে ধৈর্য ধরে এবং বুদ্ধিমত্তার সাথে সবকিছু পরিচালনা করতে হবে।
প্রশ্ন: যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তাদের ফল খাওয়া যাবে কি?
  • এখন পর্যন্ত ড্রাগন ফলে কোন এলার্জির উপাদান পাওয়া যায় না। অর্থাৎ যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তাদের ড্রাগন ফল খাওয়া যাবে।

লেখকের শেষ কথাঃ ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি

তাই সকলের ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি জানা আবশ্যক। যদি আজকে আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ আর্টিকেলটির শেষ পর্যন্ত থাকার জন্য।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url