স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় - প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়

ফর্সা হতে কে না চায়? সবাই নিজেকে আকর্ষণীয় করে গড়ে তুলতে চাই। অনেকে কেমিকেলের আশ্রয় নিচ্ছেন না ভয়ে। তাই তারা স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় - লেবু ও চিনি দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় জানতে অতীব আগ্রহী।
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় - প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়
তাই আমি আজকের আর্টিকেলে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় - লেবু ও চিনি দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় তুলে ধরবো।আশা রাখছি স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় - লেবু ও চিনি দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় এই সম্পর্কিত আর্টিকেল টি পড়ে আপনারা উপকৃত হবেন।
পোস্ট সূচিপত্র:স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় - প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়

স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায়

আমরা অনেকেই স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায়- জানতে আগ্রহী। স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় রয়েছে। তবে আমাদের জানা উচিত স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়া সম্ভব নয়। কারণ মানুষের ত্বকের রং তার জেনেটিক্স এবং সূর্যের তাপমাত্রাকে কিভাবে প্রভাব ফেলে এসবের ওপর নির্ভর করে। তবে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় গুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার ত্বকের রং উজ্জ্বল করতে পারবেন।

আমাদের বিভিন্ন জনের ত্বক বিভিন্ন রকম। সবার ত্বকে সব রকমের জিনিস সুইটেবল নয়। আবার সবার ত্বকে একই রকমের উপাদান মাখলে ত্বকের রং উজ্জ্বল হয় না। নিচে কিছু স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায়- তুলে ধরা হলো:
  • অ্যালোভেরা: অ্যালোভেরার জেল মুখে ব্যবহার করলে ত্বক মসৃণ কোমল ও উজ্জ্বল হয়। স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় হিসেবে অ্যালোভেরা একটি ভালো উপাদান হতে পারে।
  • লেবু ও মধুর মিশ্রণ: এক চামচ লেবুর রসের সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিতে হবে। এরপরে মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট রাখার পর ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করতে হবে। এভাবে সপ্তাহে তিন থেকে চারদিন ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
  • শসার রস: শসার রস ঠান্ডা করে এবং ত্বকের মশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে। মুখে শসার রস মাখিয়ে 15 থেকে 20 মিনিট রাখতে হবে এরপর ভালো হবে ধুয়ে পরিষ্কার করতে হবে। এভাবে প্রায় সোশ্যাল রস মুখে ব্যবহার করা মাধ্যমে ত্বক ফর্সা হতে পারে।
  • টমেটোর রস: টমেটোতে লাইকোপিন থাকে, যা ত্বকের উষ্ণতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। আমের রস মুখে লাগিয়ে 15-20 মিনিট রেখে ধুয়ে নিতে হবে। এভাবে সপ্তাহে তিন-চার দিন টমেটোর রস ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
  • বেসন হলুদের মিশ্রণ: ত্বকের যত্নে অনেকেই বেসন ব্যবহার করেন। বেসনের সাথে হলুদ মেশালে এর উপকার আরও বেড়ে যায়। বেসনের সাথে হলুদ মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগাতে হবে। এরপর 20-15 মিনিট রেখে, ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। বেসন ও হলুদের মিশ্রণ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
সংবেদনশীল ত্বকে যে কোন উপাদান ব্যবহার করার আগে ত্বকের ছোট একটি অংশে উপাদানটি ব্যবহার করুন। অপরাধ তো উপায়ে আপনি স্থায়ীভাবে ঘরোয়া উপায়ে ফর্সা হতে পারবেন।

প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়

ফর্সা হতে কে না চায়! অনেকে ত্বকের রং ফর্সা করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল এর আশ্রয় নেন। আমরা সবাই জানি, কেমিক্যাল আমাদের জন্য কতটা ক্ষতিকর। এটি আমি ত্বকের কোষ গুলোকে ধ্বংস করে দেয়। আমার অনেকের ত্বকে বোন এলার্জি এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয় কেমিক্যাল ব্যবহার করার জন্য।

তাই আজকে আমরা প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় জানব। প্রাকৃতিকভাবে ফর্সার উপায় জানার পর আপনি অবশ্যই কেমিক্যাল ব্যবহার করতে চাইবেন না এবং একই সাথে এটি আপনার ত্বকের জন্য উপকারী হবে। তাহলে আর দেরি কিসের চলুন প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় জেনে নেওয়া যাক:
  • আপনি এক টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ, এক টেবিল চামচ বাদামের তেল, এক টেবিল চামচ লেবু রস এবং এক টেবিল চামচ মধু একত্রে মিশিয়ে এটি মিশ্রণ তৈরি করে নিবেন। এরপর মিশ্রণটি মুখে দশ পনেরো মিনিট লাগিয়ে রাখবেন। তারপর ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিবেন। এই ব্যক্তি মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে ও রোদে পুড়া দাগ কমাবে।
  • দু চামচ লেবুর রস, দু চামচ দুধ ও বেসন মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে নিতে। এই পেক গলায় ও মুখে ব্যবহার করা যায়। মাঝেমধ্যেই প্যাকটি ব্যবহার করলে অবশ্যই আপনার গায়ের রঙের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
  • আমরা কমলা খাওয়ার পর কমলার খোসা ফেলে দেই। অথচ এই কমলার খোসাই সে কি পরিমাণ গুণ রয়েছে তা আমাদের জানাই নেই। কমলার খোসা রোদে শুকিয়ে এর পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। এরপর মাঝেমধ্যে কমলার খোসার সাথে টক দই মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে। এই পেস্ট মুখে মাখিয়ে 15 থেকে 20 মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। পরিবর্তন আপনি নিজেই দেখতে পাবেন।
  • চন্দন কত উপকারি একটি জিনিস তা আমাদের কারো অজানা নয়। চন্দন গুঁড়ার সাথে দুধ মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে মুখে লাগিয়ে রাখুন। নিয়মিত এই প্যাকটি ব্যবহার করার ফলে আপনার ত্বকের রং ফর্সা হয়ে যাবে।
  • ত্বকের যত্নে টমেটো ব্যবহার করা নতুন কোন বিষয় নয়। আপনার যদি টমেটোতে এলার্জি না থাকে তাহলে টমেটো রসের সাথে লেবুর রস অথবা মধু মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে আমরা ত্বকের উজ্জ্বলতা দেখতে পাবে।
  • আধা কাপ ঠান্ডা চায়ের লিকারের সাথে চালের গুড়া ও মধু মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে ত্বকে ব্যাবহার করুন। চালের গুঁড়ো তবে ময়না অপসারণ করবে ও মধু মুখের আদ্রতা বজায় রাখবে।
  • শসার রস ও মধু সমপরিমাণ মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করুন। তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে লেবুর রস মেশাতে পারেন।
  • সপ্তাহে একবার পাকা কলা চটকিয়ে মুখে ৩-৪ মিনিট ব্যাবহার করুন। আপনার মুখের সব ময়লা নিমিষেই দূর হয়ে যাবে এবং ত্বক আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।
  • কাঁচা আলুর রস মুখে দিনে ২ বার বি ব্যবহার করলে, ত্বক ফর্সা করার ক্ষেত্রে ভালো ফলাফল পাবেন।

লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

ত্বকের ধরন বুঝে লেবু ব্যাবহার করলে ত্বক হয়ে উঠবে ফর্সা ও উজ্জ্বল। ত্বকের যত্নে পাতি লেবু ব্যাবহার করা উত্তম, তবে এই লেবু সারা বছর পাওয়া যায়না। তাই বিকল্প হিসেবে সাধারন লেবু গুলো ব্যাবহার করা হয়। লেবু সকল ত্বকের জন্য নয়। সংবেদনশীল ত্বকে লেবু ব্যাবহার করা উচিৎ নয়।

লেবু ব্যাবহার করা হয় তৈলাক্ত ত্বকের জন্য। ডাক্তার রা বলেন ত্বকের যত্নে লেবুর সর্বোচ্চ উপকারিতা পেতে হলে লেবু খেতে হবে। লেবু ত্বকে ব্যবহার করার তুলনায় খাওয়া বেশি ভালো। অনেকেই লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় খুঁজছেন। তাদের জন্য আমি লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় নিয়ে হাজির হয়েছি। চলুন লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় জেনে নেওয়া যাক:
  • লেবুর খোসা পেস্ট করে নিতে হবে। তারপর লেবুর খোসার পেস্টের সাথে ৩-৪ টি পুদিনা পাতা, ৫-৬ তুলসী পাতা ও ২ চামচ মুলতানি মাটি মিশিয়ে মুখে ব্যাবহার করতে হবে। মুখে মাখিয়ে ১৫ মিনিট উপেক্ষা করতে হবে। সপ্তাহে দুই দিন মুখে ব্যাবহার করলে মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
  • স্বাভাবিক ও শুষ্ক ত্বকের জন্য একটি বিশেষ প্যাক রয়েছে। ১ চামচ লেবু রস, ১ টি ডিমের কুসুম, ১ চা চামচ মধু, ২ চামচ ময়দা , ৬-৭ ফোঁটা জলপাই তেল মিশিয়ে এই প্যাক টি তৈরি করতে হয়। সপ্তাহে ২-৩ দিন এই প্যাকটি মুখে ব্যাবহার করলে মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় ও বলিরেখা দূর হয়।
  • সংবেদনশীল ত্বকে সাবধানে লেবু ব্যাবহার করতে হয়। সংবেদনশীল ত্বকের জন্য লেবুর একটি প্যাক রয়েছে। ১ টি লেবুর খোসা থেকে প্রায় ১ চামচ লেবুর পেষ্ট পাওয়া যায়। ১ চা চামচ লেবুর পেস্টের সাথে ১ চা চামচ মুগডাল, কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন, ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে এই প্যাক টি তৈরি করা হয়। সপ্তাহে ২-৩ দিন মুখে ১০ মিনিট এই প্যাক ব্যাবহার করলে মুখের তৈলাক্ত ভাব কমে যায় ও বলিরেখা দূর হয়।
  • দুটি লেবুর খোসার পেস্ট, আধা কাপ লেবুর রস, ৬ চামচ সুজি, ৬ চামচ হলুদের রস, ২ চামচ বাদামি চিনি, দুটি ডিমের সাদা অংশ, ২ চামচ জলপাইয়ের তেল এসব মিশিয়ে একটি বডি ক্লিনজার বানানো যায়। এই বডি ক্লিনজার ত্বকে ১০-১৫ মিনিটের জন্য রেখে, ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। এর ফলে ত্বকের মৃত কোষ সরে যাবে, ত্বকের বিভিন্ন স্থানের রঙের অসামঞ্জস্যতা দূর হবে, ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে ।
উপরে আমি লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় তুলে ধরেছি। আপনি চাইলে আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী ওপরের যেকোনো প্যাক ব্যাবহার করতে পারেন।

১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায়

আমাদের মধ্যে অনেকেই গুগলে সার্চ করে ১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় জানতে চান। কিন্তু মনের মত উত্তর পান না। চিন্তা নেই আজ আপনি ১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় জানতে পারবেন। ত্বকের রং শরীরের জিন, পরিবেশ, খাদ্যাভাস এসবের ওপর নির্ভরশীল। বংশগত ভাবে একটি মানুষের ত্বকের রঙ ফর্সা বা কালো হয়ে থাকে। আমরা চাইলে শুধু সামান্য পরিবর্তন ঘটাতে পারে।
১ মাসে ফর্সা হওয়ার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করতে হবে। নিচে ১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় তুলে ধরা হলো:
  • নিয়মিত সকালে খালি পেটে এক গ্লাস গরম পানি খাবেন। আপনি চাইলে গরম পানির সাথে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
  • মুখে ভাপ নিন। হারাতে পানি গরম করতে দিয়ে যখন একটু গরম হবে হাড়ের উপরে মুখ নিয়ে মুখে ভাপ নেবেন। তবে খেয়াল রাখবেন পানি যেন বেশি গরম না হয় এবং মুখ যেন সঠিক দূরত্বে থাকে। মুখে গরম পানির ভাপ নেওয়া খুবই উপকারী একটি পদ্ধতি।
  • দুটি লেবুর খোসার পেস্ট, আধা কাপ লেবুর রস, ৬ চামচ সুজি, ৬ চামচ হলুদের রস, ২ চামচ বাদামি চিনি, দুটি ডিমের সাদা অংশ, ২ চামচ জলপাইয়ের তেল এসব মিশিয়ে একটি বডি ক্লিনজার বানানো যায়। এই বডি ক্লিনজার ত্বকে ১০-১৫ মিনিটের জন্য রেখে, ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। এর ফলে ত্বকের মৃত কোষ সরে যাবে, ত্বকের বিভিন্ন স্থানের রঙের অসামঞ্জস্যতা দূর হবে, ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। এইভাবে সপ্তাহে অন্তত দুই দিন একমাস ব্যবহার করলে পরিবর্তন আপনি নিজের চোখে দেখতে পাবেন।
  • টমেটো রসের সাথে এক চামচ লেবুর রস এক চামচ বড় দুধ এক চামচ মধু ও একসঙ্গে শসার একটা ফেসপ্যাক তৈরি করুন। এরপরে ফেসপ্যাক কে নিয়মিত মুখে ব্যবহার করবেন। টমেটো ও লেবুর রস ব্লিচ হিসেবে কাজ করবে এবং দুধ মশ্চারাইজার হিসেবে ত্বক মশ্চারাইজ করবে। শসা মুখের তৈলাক্ত ভাব কমাবে। এইভাবে আপনার ত্বক ফর্সা হয়ে উঠবে।
  • ত্বক ফর্সা করতে প্রতিদিন একগ্লাস গাজরের জুস খাবেন। গাজরে রয়েছে ক্যারোটিন, যা আমাদের ত্বক ফর্সা করতে সাহায্য করে।
উপরোক্ত উপায় গুলো ব্যবহার করলে ইনশাল্লাহ আপনি ১ মাসে ফর্সা হবেন।

লেবু ও হলুদ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

ফর্সা, দাগহীন ত্বক কে না চায়। লেবু, হলুদ ত্বকের যত্নে অনেক জনপ্রিয় একটি উপাদান। লেবু ও হলুদ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় অনেক রয়েছে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে লেবু ও হলুদ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় ব্যবহার করে আমরা ত্বকের উন্নত করতে পারি। নিচে লেবু ও হলুদ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় তুলে ধরা হলো:
  • লেবুর রসের সাথে হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরী করে নিতে হবে। এর পর এই পেস্ট টি মুখ ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে।
  • দুটি লেবুর খোসার পেস্ট, আধা কাপ লেবুর রস, ৬ চামচ সুজি, ৬ চামচ হলুদের রস, ২ চামচ বাদামি চিনি, দুটি ডিমের সাদা অংশ, ২ চামচ জলপাইয়ের তেল এসব মিশিয়ে একটি বডি ক্লিনজার বানানো যায়। এই বডি ক্লিনজার ত্বকে ১০-১৫ মিনিটের জন্য রেখে, ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। এর ফলে ত্বকের মৃত কোষ সরে যাবে, ত্বকের বিভিন্ন স্থানের রঙের অসামঞ্জস্যতা দূর হবে, ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
  • লেবুর খোসা ও কাঁচা হলুদ একসাথে পিষে একটি পেস্ট তৈরি করে, মুখে ব্যাবহার করতে পারেন। সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যাবহার করলে ত্বকের ময়লা দূর হয়ে উজ্জ্বলতা বাড়বে।
  • হলুদে রয়েছে অ্যান্টি সেপটিক ও এন্টি ব্যাকটেরিয়াল। যা আমাদের ব্রণের সমস্যা দূর করে।
  • লেবু, হলুদ, দুধ, মধু একত্রে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে নিতে হবে। তারপর মুখ সহ দেহের বিভিন্ন জায়গায় ১০-১৫ রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। আপনি খুব তাড়াতাড়ি এর ফল পাবেন।

শেষ কথাঃ স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় - প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়

আজকে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় আলোচনা করা হয়েছে। আশা রাখছি আর্টিকেল টি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে আপনারা স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় সর্ম্পকে জানতে পেরেছেন।

আমার আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে বা আপনার উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই পরিচিতদের সাথে শেয়ার করবেন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url