শিশুর সর্দি কাশির ঔষধের নাম - বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম
শিশুর, বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে পরিবারের সকলে চিন্তিত হয়ে পড়েন। কোন ওষুধ ভালো কোনটা খাওয়ালে বাচ্চা তাড়াতাড়ি আরাম পাবে এই চিন্তা সবার থাকে। আপনাদের সবার সুবিধার্থে এই আর্টিকেলে শিশুর সর্দি কাশির ঔষধের নাম - বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম নিয়ে আলোচনা করা হবে।
এই আর্টিকেলের বিষয়বস্তু শিশুর সর্দি কাশির ঔষধের নাম - বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম। আপনার বাচ্চা যদি সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হয়ে থাকে তাহলে শিশুর সর্দি কাশির ঔষধের নাম - বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।
পোস্ট সূচিপত্র:শিশুর সর্দি কাশির ঔষধের নাম - বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম
শিশুর সর্দি কাশির ঔষধের নাম - বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম
প্রায় সব শিশুর সর্দি কাশি একটি কমন অসুখ। বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে মায়েরা অস্থির হয়ে যায়। তারা শিশুর সর্দি কাশির ঔষধের নাম - বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম জানতে অনেক চেষ্টা করে। বাচ্চাদের সব ধরনের ওষুধ খাওয়ানো যায় না। বাচ্চাদের জন্য ওষুধের আলাদা ক্যাটাগরি রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ সিনামিন কোন রোগের ঔষধ
আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে শিশু বাচ্চাদের সর্দি কাশি হয়। বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হওয়ার কারণে হালকা অসুখে তারা দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই নির্দিষ্টভাবে শিশুর সর্দি কাশির ঔষধের নাম - বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম জানা প্রয়োজন।
শিশু অথবা বাচ্চাদের সর্দি কাশি বেশি হওয়ার আগে ওষুধ সেবন করা উচিত এবং ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ বেশি সর্দি কাশি জমে গেলে বুকে কফ জমে যাবে অথবা নিউমোনিয়া হবে। যা বাচ্চাদের জন্য অনেক ক্ষতিকারক। নিচে শিশুর সর্দি কাশির ঔষধের নাম - বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম উল্লেখ করা হলো:
- টোফেন
- রেমাকফ
- এবেক্স
- তুসকা প্লাস
- ই কফ
- এমবেক্স
- এডলেফ
- এডোভাস
- ফেক্সো
- টোটিফেন
- রিকফ
- কিটোমার
- মধুভাস; ইত্যাদী
বাচ্চাদের ঠান্ডার ঔষধের নাম
শীতকালে কম বেশি সব বাচ্চাদেরই ঠান্ডা লাগে। ঠান্ডা লাগার কারণে বাচ্চাদের ঠান্ডা জনিত বিভিন্ন সমস্যা হয়। বাচ্চাদের ইমিউন সিস্টেম খুব বেশি শক্তিশালী হয়না তাই তারা সহজেই রোগাক্রান্ত হয়। খেয়াল রাখতে হবে যেন বাচ্চাদের খুব বেশি ঠান্ডা লাগে না।
বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে দ্রুত ওষুধ খাওয়ানো উচিত। তাই বাচ্চাদের ঠান্ডার ঔষধের নাম জানতে হবে। বাচ্চাদের ঠান্ডার ঔষধের নাম জানার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তবে জরুরি ক্ষেত্রে কিছু সাধারণ ওষুধ আছে যেগুলো বাচ্চাদের খাওয়ার উপযোগী।
আরো পড়ুনঃ সিনামিন সিরাপ এর কাজ কি
বাচ্চাদের ওষুধ খাওয়ানোর আগে সব সময় সতর্ক থাকা উচিত। নিচে বাচ্চাদের ঠান্ডার ঔষধের নাম তুলে ধরা হলো:
- টোফেন
- প্রোমেথাজিন ওরাল সিরাপ
- কোফেক্সমালিন বেবী কাফ সিরাপ
- মাগরিপ এন কোল্ড সিরাপ
শিশুদের কাশির সিরাপ নাম
শিশুদের কাশি পিছুই ছাড়তে চায় না। ভাইরাসের সংক্রমনে অথবা পরিবেশগত কারণে শিশুদের কাশি হয়। শিশুদের কাশি হলে তাদের অনেক কষ্ট হয়। বাবা-মা বাচ্চার এই কষ্ট সহ্য করতে না পেরে শিশুদের কাশির সিরাপ নাম জানতে চান।
শিশুরা ট্যাবলেট খেতে পারে না তাই তাদের কাশির সিরাপ আছে। শিশুদের ক্ষেত্রে কাশির সিরাপ বেশি ভালো কাজ করে। দ্রুত শিশুরা আরাম পায়। শিশুদের কাশির সিরাপ নাম নিম্নরূপ:
- টোফেন
- প্রোমেথাজিন ওরাল সিরাপ
- কোফেক্সমালিন বেবী কাফ সিরাপ
- মাগরিপ এন কোল্ড সিরাপ
- হানিকাফ
- টুসিকাফ
- বেনাড্রিল
- ডেলসিম
- ব্রঙ্কোপ্লাস
- অ্যালেড্রিল
শিশুর সর্দি কাশি হলে করণীয়
শীতকালে ঠান্ডা লেগে শিশুদের সর্দি কাশি হয়। অথবা গরম কালে অতিরিক্ত গরম লাগলে শিশুদের সর্দি হয় এবং গলা বসে যেয়ে কাশি হতে পারে। তাই শিশুদের অতিরিক্ত গরমের দিনে এবং শীতকালে খুব সাবধানে এবং যত্নে রাখা উচিত।
আরো পড়ুনঃ ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি
শিশুর সর্দি কাশি হলে ঔষধ খাওনের থেকে যত্ন নেওয়া বেশি প্রয়োজন। তাই শিশুর সর্দি কাশি হলে করণীয় সম্পর্কে জানতে হবে। শিশুর সর্দি কাশির ঔষধের নাম - বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম জানার পর আর্টিকেলের এই অংশে আমরা শিশুর সর্দি কাশি হলে করণীয় সম্পর্কে জানব। শিশুর সর্দি কাশি হলে করণীয়:
- শিশুদের আবহাওয়া অনুযায়ী উষ্ণ রাখতে হবে।
- নাক বন্ধ থাকলে নাকের ড্রপ ব্যবহার করতে হবে।
- নাকে সর্দি জমলে পাতলা কাপড় দিয়ে সর্দি পরিষ্কার করতে হবে।
- শিশু বুকের দুধ খেলে, ঘনঘন বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।
- পুষ্টিকর স্বাভাবিক খাবার দেওয়ার সাথে, বেশি পরিমাণ তরল খাবার দিতে হবে।
- কুসুম গরম পানির সাথে তুলসী পাতার রস, মধু ,লেবু মিশিয়ে শিশুকে পান করাতে হবে।
শিশুর সর্দি কাশি দূর করার উপায়
শিশুর ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালি নয়। আবার তারা নিজেদের যত্ন নিতে সক্ষম নয়। যার ফলে তারা বেশি অসুস্থ হয়। শিশুদের সর্দি কাশি বেশি হয়। শিশুর সর্দি কাশি দূর করার উপায় জানলে খুব সহজে শিশুরা সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হবে না। ভাইরাসের আক্রমণে, পরিবর্তনের কারণে, যত্নের অভাবে শিশুর সর্দি কাশি হয়।
তাই পরিবারের সকল সদস্যের শিশুদের প্রতি যত্নশীল হওয়া উচিত। কিছু ঘরোয়া এবং প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করলে শিশুর সর্দি কাশি কম হয়। আবার যদি শিশু সর্দি কাশি বেড়ে যায় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। নিচে শিশুর সর্দি কাশি দূর করার উপায় তুলে ধরা হলো:
- পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো।
- হালকা কুসুম গরম পানি খাওয়ানো
- এক বছরে বেশি বয়সের শিশুদের আদা মধু মিশ্রিত গরম পানি খাওয়ানো
- লবণ মিশ্রিত গরম পানি দিয়ে গার্গল করা
- পর্যাপ্ত বিশ্রামের ব্যবস্থা করা
- পুষ্টিকর তরল খাবার বেশি খাওয়ানো
- রুমের আদ্রতা বৃদ্ধি করতে হিউমিডিফাইয়ার ব্যবহার করা
- শিশুদের রোগ জীবাণুমুক্ত রাখা
- গরম পানির ভাপ নেওয়া, ফলে সহজে সর্দি দূর হবে
- সর্দি কাশি বেশি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।
শুকনো কাশির ঔষধ কোনটি?
শুকনো কাশি অনেক বিরক্তিকর। শুকনো কাশি হলে বিরক্ত লাগে সাথে অনেক কষ্ট হয়। সাধারণত দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে শুকনো কাশির ভালো হয়। তবে অনেকের কয়েক মাসেও শুকনো কাশি ভালো হয় না।
শুকনো কাশির ঔষধ কোনটি জানার আফা আমাদের জানতে হবে শুকনো কাশি কেন হয়। ভাইরাসের আক্রমনে, গলায় কফ জমে গেলে, গলায় ইনফেকশন হলে শুকনো কাশি হয়। বাজারে শুকনো কাশির অনেক ঔষধ রয়েছে। তবে সব কোম্পানির ঔষধ নিরাপদ নয়।
আরো পড়ুনঃ নার্ভের প্রবলেম হলে কি কি সমস্যা হয়
দীর্ঘস্থায়ী শুকনো কাশি হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। তাহলে বড় কোন সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুকনো কাশির কিছু সাধারন ওষুধ রয়েছে যেগুলো জনপ্রিয় এবং খেলে শুকনো কাশি হতে কিছুটা আরাম পাওয়া যায়। নিচে শুকনো কাশির ঔষধ কোনটি এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো:
- Prenoxid 200 mg tablet
- ফেনসিডিল
- বেনাড্রিল
- ডেক্সট্রোমেথরফ্যান
- কোডিন
- এবেক্স
- মধুভাস
- ওকফ
- টোফেন; ইত্যাদী।
এন্টিবায়োটিক ঔষধ গুলো বেশি পাওয়ারফুল হয়। তাই এন্টিবায়োটিক ওষুধ খেলে সহজে অসুখ থেকে আরাম পাওয়া যায়। তাই আর্টিকেলের এই অংশে বাচ্চাদের কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম - এন্টিবায়োটিকের তালিকা তুলে ধরা হবে। তবে মনে রাখবেন, ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত বাচ্চাদের এন্টিবায়োটিক খাওয়ানো একদম উচিত নয়। সবচেয়ে ভালো হয়, বাচ্চাদের কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম - এন্টিবায়োটিকের তালিকা ডাক্তার থেকে জেনে নিলে।
বাচ্চাদের কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম
বাচ্চাদের কাশি হলে প্রথমেই এন্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়ানো উচিত। এন্টিবায়োটিক ওষুধের অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে। তাই বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক ওষুধ পরিহার করা উচিত। তবুও, অনেক সময় পরিস্থিতি বিবেচনা করে বাচ্চাদের কাশির জন্য ঔষধ খাওয়ানো হয়। তবে বাচ্চাদের বয়স ওজন অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়ানো উচিত। তাহলে বাচ্চার স্বাস্থ্যের ক্ষতি হবে।
এইজন্য ভালোভাবে বাচ্চাদের কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম জানা উচিত। ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত কখনোই বাচ্চাদের এন্টিবায়োটিক ওষুধ প্রদান করা উচিত নয়। বাচ্চাদের কাশি হলে চেষ্টা করবেন ঘরোয়া উপায়ে চিকিৎসা প্রদান করার। তবুও পরিস্থিতি বিবেচনায় বাচ্চাদের কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম নিম্নরূপ:
- রেমোকফ
- এডোলেফ
- এডোভাস
- ইকোফ
- তুসকা প্লাস; ইত্যাদী
বাচ্চাদের কাশির সিরাপের নাম কি?
বাচ্চাদের কাশি পিছুই ছাড়তে চায় না। ভাইরাসের সংক্রমনে অথবা পরিবেশগত কারণে বাচ্চাদের কাশি হয়। বাচ্চাদের কাশি হলে তাদের অনেক কষ্ট হয়। বাবা-মা বাচ্চার এই কষ্ট সহ্য করতে না পেরে জানতে চান যে বাচ্চাদের কাশির সিরাপের নাম কি ?
আরো পড়ুনঃ শিশুর জ্বর হলে করণীয় কি
বাচ্চাদের ট্যাবলেট খেতে পারে না তাই তাদের কাশির সিরাপ আছে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কাশির সিরাপ বেশি ভালো কাজ করে। দ্রুত বাচ্চাদের আরাম পায়। বাচ্চাদের কাশির সিরাপের নাম কি - এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো:
- টোফেন
- প্রোমেথাজিন ওরাল সিরাপ
- কোফেক্সমালিন বেবী কাফ সিরাপ
- মাগরিপ এন কোল্ড সিরাপ
- হানিকাফ
- টুসিকাফ
- বেনাড্রিল
- ডেলসিম
- ব্রঙ্কোপ্লাস
- অ্যালেড্রিল
- ফেনাট
- প্যারাসিটামল
বাচ্চাদের জন্য কোন কাশির সিরাপ ভালো?
বাচ্চাদের কাশির সিরাপ খাওয়ানোর আগে খেয়াল রাখতে হবে যেন সিরাপের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া না থাকে। কারণ বাচ্চাদের কাশির সিরাপ খাওয়ানোর পর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে তা বাচ্চাদের শরীর স্বাস্থ্যর জন্য খুবই ক্ষতিকর। কাশি হলে বাচ্চাদের খুব কষ্ট হয় তাই বাচ্চাদের ভালো ওষুধ খাওয়াতে হবে। যেনো তাড়াতাড়ি বাচ্চারা কাশি থেকে উপশম পায়।
বর্তমানে বাজারে অনেক কাশির সিরাপ পাওয়া যায়। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ট্যাবলেট খাওয়ানোর থেকে সিরাপ খাওয়ানো বেশি কার্যকর। তাই বাবা মা রা বাচ্চাদের জন্য কোন কাশির সিরাপ ভালো জানতে চান। তবে বাচ্চাদের যে কোন ঔষধ খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উত্তম।
বাজারে বিভিন্ন কোম্পানি তাদের তৈরি বাচ্চাদের কাশির সিরাপ মানুষের কাছে বিক্রি করতে একে অপরের সাথে প্রতিযোগিতা করে। অনেকে প্রতিযোগিতায় জেতার জন্য অসাধু পন্থা অবলম্বন করে। তাই সঠিকভাবে জানা প্রয়োজন যে বাচ্চাদের জন্য কোন কাশির সিরাপ ভালো। চলুন বাচ্চাদের জন্য কোন কাশির সিরাপ ভালো জেনে নেওয়া যাক:
- ফেনাট
- টফেন
- অ্যাডভাস
- প্যারাসিটামল
- ডেক্সট্রোমেথরন
শুকনো কাশি কমতে কতদিন লাগে?
শুকনো কাশি অনেক বিরক্তিকর। শুকনো কাশি হলে বিরক্ত লাগে সাথে অনেক কষ্ট হয়। ভাইরাসের আক্রমনে, গলায় কফ জমে গেলে, গলায় ইনফেকশন হলে শুকনো কাশি হয়। শুকনো কাশি হলে বড় অথবা ছোটো সবাই নহুজ হয়ে যায়। অনেকেই শুকনো কাশি কমতে কতদিন লাগে জানতে চান।
শুকনো কাশি কমতে কতো দিন লাগবে সেটা কাশির ধরন, শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা, আবহাওয়া হিসেবে নির্ভর করে। শুকনো কাশি সাধারনত ২-৩ সপ্তাহ থাকে। ভালো কারো ক্ষেত্রে কয়েক মাস থেকে শুকনো কাশী হতে থাকে। মনে রাখবেন বেশি শুকনো কাশি হলে, গলা ব্যথা করলে, গলা থেকে রক্ত বের হলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত।
FAQs: বাচ্চাদের সর্দি কাশি নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন
প্রশ্ন: কোন সময়ে বাচ্চাদের সর্দি কাশি বেশি হয়?
- ঋতু পরিবর্তনের সময় বাচ্চাদের সর্দি কাশি বেশি হয়।
প্রশ্ন: বাচ্চাদের নাকের সর্দি বের করার জন্য কোটন বাড ব্যবহার করা যাবে কিনা?
- না, বাচ্চাদের নাকের সর্দি বের করার জন্য কোটন বাড ব্যবহার করা যাবে না।
প্রশ্ন: বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে তুলসী পাতা খাওয়ানো যাবে কি?
- হ্যাঁ, বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে তুলসী পাতা খাওয়ানো যাবে। তুলসী পাতার রস করে বাচ্চাদের খাওয়াতে পারেন।
প্রশ্ন: এক বছর বয়সের বাচ্চা সর্দি কাশি হলে কি করব?
- এক বছর বয়সের বাচ্চা সর্দি কাশি হলে সবচেয়ে ভালো হবে ডাক্তার দেখানো।
প্রশ্ন: সর্দি জন্য বাচ্চার নাক বন্ধ হয়ে গেলে নাকের ড্রপ ব্যবহার করা যাবে কিনা?
- হ্যাঁ, সর্দির জন্য বাচ্চার নাক বন্ধ হয়ে গেলে নাকের ড্রপ ব্যবহার করা যাবে। তবে যেন দুই বছরের উপরে হয়।
লেখক এর শেষ কথা
ঋতু পরিবর্তনের সময় বা শীতকালে বাচ্চাদের ঘন ঘন সর্দি কাশি হয়। তাই এ সময় গুলোতে খুব সতর্ক থাকতে হয়। শিশু সর্দি কাশি হলে উপশমের জন্য শিশুর সর্দি কাশির ঔষধের নাম - বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম জানা প্রয়োজন। কারণ শিশুর সর্দি কাশির ঔষধের নাম - বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম না জানলে আমরা অন্যদের পরামর্শে না বুঝে বাচ্চাদের ভুলের ওষুধ খাওয়াতে পারি। সবচেয়ে ভালো হয় এ বিষয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চাদের কৃমি হলে কি খাওয়া উচিত
এন্টিবায়োটিক বড় কিংবা ছোট সকল মানুষের জন্যই ক্ষতিকর। কারণ এন্টিবায়োটিক ঔষধ গুলোর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে গুরুতর পরিস্থিতি ছাড়া এন্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়ানো উচিত নয়। তবুও পরিস্থিতি বিবেচনায় বাচ্চাদের কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম - এন্টিবায়োটিকের তালিকা আজকে আর্টিকেলে তুলে ধরা হয়েছে। বাচ্চাদের কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম - এন্টিবায়োটিকের তালিকা জানার পরেও ঔষধ গুলো বাচ্চাদের খাওয়ানোর আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
এই আর্টিকেলে শিশুর সর্দি কাশি সম্পর্কিত তথ্য এবং সর্দি কাশির ঔষধ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে বন্ধুর সাথে শেয়ার করে আমাদের পাশেই থাকবেন। ধন্যবাদ।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url