চুল গজানোর জন্য বাদাম কিভাবে খাবেন - কোন বাদাম সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর

আপনি কি চুলের বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত? মাথার চুল ঝরে ঝরে পড়ে যাচ্ছে? অনেক ধরনের কসমেটিক পণ্য ব্যবহার করার পরেও আমার সমাধান পাচ্ছেন না? মাথায় চুল গজানোর জন্য কি করা যায় ভাবছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। মাথায় চুল গজানোর জন্য আপনি স্বাস্থ্যকর বাদাম খেতে পারেন। আজকে আমি আপনাকে জানাবো চুল গজানোর জন্য বাদাম কিভাবে খাবেন - কোন বাদাম সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর।
চুল গজানোর জন্য বাদাম কিভাবে খাবেন - কোন বাদাম সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর
চুল গজানোর জন্য বাদাম কিভাবে খাবেন - কোন বাদাম সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর জানার জন্য আপনার উচিত আর্টিকেলটি ধৈর্য ধরে শেষ পর্যন্ত পড়া। তাহলে আপনি আপনার সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন।
পোস্ট সূচিপত্র:চুল গজানোর জন্য বাদাম কিভাবে খাবেন - কোন বাদাম সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর

বাদাম খেলে কি ক্ষতি হয়?

অতিরিক্ত বাদাম খেলে ক্ষতি হয়। পরিমিত পরিমাণে বাদাম খেলে ক্ষতি হয় না। বাদাম উপকারী বলেই যে মুঠো মুঠো বাদাম খাবেন তা কিন্তু ঠিক নয়। বাদামের কিছু ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। অনেকের বাদাম প্রিয় খাবার। তাই তারা মুঠো মুঠো বাদাম খান। যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
উপকারী বলে প্রচুর পরিমাণ বাদাম খেয়ে আমরা নিজেদের ক্ষতি করছি না তো? চলুন জেনে নেওয়া যাক বাদামের ক্ষতিকর দিক:
  • অতিরিক্ত বাদাম খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হতে পারে। কারণ বাদামে রয়েছে অনেক পরিমান ফাইবার। যার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যের হতে পারে।
  • ১০০ গ্রাম বাদামে থাকে ২৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই। আমাদের ভিটামিন ই এর প্রয়োজন ১৫ মিলিগ্রাম। তাই অতিরিক্ত বাদাম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
  • বাদামে রয়েছে হাইড্রকার্বন। তাই অতিরিক্ত বাদাম খেলে দেহে টক্সিন জমতে পারে। আমাদের দেহের ক্ষতি হতে পারে।
  • বাদামে অনেক ফ্যাট ও ক্যালরি থাকে। তাই যাদের দেহ চর্বিযুক্ত এবং পরিশ্রম করেন না তাদের বাদাম কম পরিমাণ খাওয়া ভালো । অন্যথায় বাদাম তার জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়াতে পারে।
ওপরের আলোচনার মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে যে অতিরিক্ত বাদাম খেলে ক্ষতি হয়।

বাদাম খাওয়ার পর কি পানি খাওয়া যাবে?

হ্যাঁ, বাদাম খাওয়ার পর পানি খাওয়া যাবে। আমরা সকলেই বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ার পর পানি পান করি। এতে খাবার হজমের করতে আমাদের শরীরের কোষ গুলোর সুবিধা হয়। একটি ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে যে বাদাম খাওয়ার পরে পানি খাওয়া যাবে না। এটির কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।

বাদাম অপেক্ষাকৃত জটিল ও শক্ত খাবার। বাদামে অনেক ফাইবার ও ফ্যাট থাকে। তাই এটি হজমে আমাদের সমস্যা হতে পারে। এক্ষেত্রে বাদাম খাওয়ার পরে পানি পান করলে বাদামের হজম প্রক্রিয়াটি সহজ হয়। তাই বাদাম খাওয়ার পরে পানি খাওয়া যাবে।
তবে বাদাম খাওয়ার পরে পানি খাওয়া যাবে কি না? এটি আরো একটি বিষয়ের উপর নির্ভর করছে। আপনার শারীরিক অবস্থার উপরে নির্ভর করছে আপনার ক্ষেত্রে বাদাম খাওয়ার পরে পানি খাওয়া যাবে কি না? বাদাম খাওয়ার পর পানি পান করলে আপনার যদি গ্যাসের সমস্যা বা অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আপনার জন্য বাদাম খাওয়ার পর পানি খাওয়া যাবে না। । এক্ষেত্রে আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

চুল গজানোর জন্য বাদাম কিভাবে খাবেন?

যাদের চুলের সমস্যা রয়েছে তাদের প্রতিদিন চুলের যত নেওয়া উচিত। চুলের যত্নে শুধু কসমেটিক পণ্য ব্যবহার করলেই চলবে না বরং খাওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে, স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। বিভিন্ন রকমের বাদাম রয়েছে এবং একটি বাদাম আমাদের চুলের জন্য একেক রকমের পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে।
 
বিভিন্ন জনের চুলে বিভিন্ন রকম সমস্যা। কারো চুল পড়ে যাচ্ছে, কারো চুল রুক্ষ শুষ্ক, কারো চুল দুর্বল, কারো চলে পুষ্টি নেই ইত্যাদি অনেক রকম সমস্যা। বাদামে থাকার বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান আমাদের চুলের এই সমস্যাগুলো সমাধান করে। আমাদের চুলের পুষ্টির জন্য অপরিহার্য উপাদান ভিটামিন ই যা যেকোনো ধরনের বাদামে প্রচুর পরিমাণ রয়েছে।

এখন আপনি ভাবতেই পারেন যে চুল গজানোর জন্য বাদাম কিভাবে খাবেন? আমি নিচে চুল গজানোর জন্য বিভিন্ন রকম বাদাম খাওয়ার উপায় ধরছি:
  • আমন্ড: চুলের জন্য উপকারী বাদাম গুলোর মধ্যে আমন্ড রয়েছে শীর্ষে। অনেকেই আমন্ডের তেল মাথায় ব্যবহার করে। চুল গজানোর জন্য আমন্ড খাওয়া কার্যকরী উপায়। এর জন্য প্রথমে এক মুঠো আমন্ড নিয়ে এক গ্লাস পানিতে সারারাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর সকালে গ্লাসের পানি সহ আমন্ড গুলো খেতে হবে। তাহলে এটি আমাদের নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে।
  • আখরোট: আপনি যদি চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করতে চান এবং চুলের বৃদ্ধি ঘটাতে চান তাহলে আখরোট খেতে পারেন। কারণ আখরোটে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। যার চুল পড়ে যায় রোধ করে এবং চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। নতুন চুল গজানোর জন্য আপনি প্রতিদিন সকালে বিকালের স্ন্যাকস হিসেবে আখরোট খেতে পারেন।
  • ব্রাজিল নাট: ব্রাজিল নাটের মধ্যে রয়েছে সেলেনিয়াম। যা আমাদের হেয়ার ফলিকল গুলোকে ক্ষয় হতে রক্ষা করে। মনে রাখবেন হেয়ার ফলিকল গুলোর ক্ষয়রোধ হলে তবেই নতুন চুল গজাবে। তাই ব্রাজিল নাট প্রতিদিন এক মুঠো খেলে নতুন চুল গজাবে।
  • কাজু বাদাম: কাজু বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ই, বি৬, সি, এ, কে। এই পুষ্টি উপাদান গুলো আমাদের চুলের জন্য অপরিহার্য। তাই নতুন চুল গজানোর উদ্দেশ্যে কাজু বাদাম খাওয়া যায়। নতুন চুল গজানোর জন্য আপনি সকালে খালি পেটে কাজুবাদাম খাবেন।
আশা করি আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন যে চুল গজানোর জন্য বাদাম কিভাবে খাবেন।

কোন বাদাম সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর?

পৃথিবীতে তো অনেক রকম বাদাম রয়েছে। তাই প্রশ্ন উঠতে পারে যে কোন বাদাম সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর? বাদামের মধ্যে অন্যতম বাদাম গুলো হচ্ছে: আমন্ড, পেস্তা বাদাম, কাজু বাদাম, ব্রাজিল নাট। পেস্তা বাদাম সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর বাদাম। অন্যান্য বাদামের তুলনায় পেস্তা বাদামে পুষ্টিগুণের পরিমাণ বেশি।
পেস্তা বাদামে আছে : অন্যান্য সব বাদামের চেয়ে বেশি ভিটামিন, মিনারেল, কপার, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, রাইবোফ্লোভিন ইত্যাদী। পেস্তা বাদামে থাকা কপার ফসফরাস ক্যালসিয়াম দৃষ্টি শক্তির সমস্যা দূর করে এবং হাড় মজবুত করে। তবে পেস্তা বাদাম পরিমাণ মত খাওয়া উচিত যেহেতু একে অনেক পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। অর্থাৎ, পেস্তা বাদাম সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর।

বাদাম খেলে কি হার্টবিট বাড়ে?

বাদাম খেলে সাধারণত হার্টবিট বাড়ে না। বরং হৃদ যন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বাদাম খাওয়া হয়। আমাদের রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড নামক এক ধরনের ফ্যাট থাকে যা আমাদের হার্টবিটে সমস্যা সৃষ্টি করে। বাদামে থাকা ওমেগো-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রক্ত হতে ট্রাইগ্লিসারাইড নামক ফ্যাট অপসারণ করে। যার ফলে আমাদের হার্ট বিট এ কোন সমস্যা হয় না।

তবে কিছু নির্দিষ্ট রোগে আক্রান্ত মানুষরা বাদাম খেলে হার্টবিট বাড়ে। যারা এলার্জি, শ্বাসকষ্ট, পারকিনসনস এসব রোগে আক্রান্ত তাদের বাদাম খাওয়া উচিত নয়। এসব রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে বাদাম খেলে হার্টবিট বাড়ে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তাদের বাদাম খাওয়া ত্যাগ করা উচিত। অর্থাৎ বাদাম খেলে হার্টবিট বাড়ে কি না এটি একটি মানুষের শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে।

সকালের নাস্তায় এক মুঠো বাদাম খাওয়া যাবে কি?

হ্যাঁ, সকালের নাস্তায় এক মুঠো বাদাম খাওয়া যাবে। বাদামে রয়েছে উচ্চমাত্রার অসম্পৃক্ত চর্বি। তাই সকালের নাস্তায় এক মুঠো বাদাম খাওয়া র ফলে দেহে খারাপ কোলেস্টরেল এলডিএল এর পরিমান কমে যায় এবং ভালো কোলেস্টরেল HDL এর পরিমান বজায় থাকে। সেল বুস্টিং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দিয়ে আপনার দিন শুরু করার দুর্দান্ত মাধ্যম সকালের নাস্তায় এক মুঠো বাদাম খাওয়া।

বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি, ফ্যাট ও ভিটামিন বি। যা আমাদের শরীরে শক্তি যোগায়। সকালের নাস্তায় এক মুঠো বাদাম খাওয়ার ফলে আপনি সারাদিন স্ফূর্তিতে থাকতে পারবেন। সকালের নাস্তায় এক মুঠো বাদাম খাওয়ার ফলে আমাদের হজম প্রক্রিয়া উন্নত হয়। যার ফলে দেহ হতে ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থ সহজে নিষ্কাশিত হয়। অর্থাৎ সকালের নাস্তায় এক মুঠো বাদাম খাওয়ার উপকারিতা অনেক। তাই, সকালের নাস্তায় এক মুঠো বাদাম খাওয়া যাবে।

বাদাম কতদিন পর পর খাওয়া উচিত?

যেহেতু আপনি জানলেন যে বেশি বাদাম খাওয়া উচিত নয় তাই আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে যে বাদাম কতদিন পর পর খাওয়া উচিত? বাদাম প্রতিদিন খাওয়া উচিত। তবে পরিমাণ মতো। বেশি বাদাম খাওয়া উচিত নয়। আপনার শরীরে চাহিদা অনুযায়ী বাদাম খেলে আপনি প্রতিদিন বাদাম খেতে পারবেন। এতে আপনার শরীর স্বাস্থ্য উন্নত হবে।

অনেক ধরনের বাদাম রয়েছে। যেমন: কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম, আখরোট, কাঠবাদাম, পাইন বাদাম। এই বাদাম গুলো খেলে হৃদ যন্ত্রের সমস্যা দূর হয়, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। তাই প্রতিদিন বাদাম খাওয়া উচিত।
আপনি বাদাম প্রেমি হয়েও যদি পরিমিত পরিমাণ বাদাম খান তাহলে আপনি প্রতিদিন বাদাম খেতে পারবেন। প্রতিদিন বাদাম খেলে শরীরে পুষ্টিগুণের সমতা বজায় থাকে। যার ফলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দূর হয়। তাই প্রতিদিন বাদাম খাওয়া উচিত।

বাদাম সকালে না রাতে খাওয়া ভালো?

বাদাম সকালে না রাতে খাওয়া ভালো? এ প্রশ্নের উত্তর অনেকেই খুঁজে বেড়াচ্ছেন। আমরা সবাই জানি বাদামের উপকারী ফল। তাই এর সর্বোচ্চ উপকার পেতে আমরা সঠিক সময় বাদাম খাওয়ার কথা ভাবি। বাদাম সকালে এবং রাতে সবাই খাওয়া ভালো। বাদাম সকালে খেলে এক ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায় আবার রাতে খেলে আরেক ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায়। আসুন বিষয়টা আলোচনা করা যাক:
  • সকালে বাদাম খেলে যা হবে: সকালে খালি পেটে বাদাম খেলে এর অনেক উপকারিতা রয়েছে। সকালে খালি পেটে বাদাম খেলে আমাদের হজম প্রক্রিয়া উন্নত হয়। সকালে বাদাম খেলে আমাদের শরীরে ক্যালরির পরিমাণ বৃদ্ধি পায় যার ফলে আমাদের কাজ করার সময় ক্লান্তি ভাব কমে আসে। অনেক বিশেষজ্ঞ বলেন বাদাম খাওয়ার সর্বোচ্চ উপকারিতা পেতে হলে সকালে খালি পেটে বাদাম খেতে হবে।
  • রাতে বাদাম খেলে যা হবে: রাতের খাবারের বা রাতে ঘুমানোর আগে বাদাম খাওয়া যায়। রাতে বাদাম খেলে আমাদের শরীরে মেলাটোনিন হরমোন নিঃসৃত হয়। যার ফলে রাতে সহজেই ঘুম আসে। আবার, রাতে বাদাম খেলে বাদামে থাকা বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের কারণে সকালে আমরা কোনরকম ক্লান্তি ভাব ছাড়াই ঘুম থেকে উঠতে পারবো। অর্থাৎ রাতে ঘুমানোর আগে বাদাম খেলে আমাদের ঘুমের সমস্যা দূর হয় এবং শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
অর্থাৎ রাতে এবং সকালে উভয় সময়ে বাদাম খাওয়া ভালো। আপনি রাত এবং সকালের মধ্যে যে কোন একটি সময় নির্ধারণ করে বাদাম খেতে পারবেন।

শেষ কথাঃ চুল গজানোর জন্য বাদাম কিভাবে খাবেন - কোন বাদাম সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর

আজকে আর্টিকেলে চুল গজানোর জন্য বাদাম কিভাবে খাবেন - কোন বাদাম সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর? এইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বাদাম খুবই উপকারী একটি খাদ্য। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পুষ্টির চাহিদা মেটাতে আমরা বাদাম খাই। চুলের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে আমরা বিভিন্ন রকম পদ্ধতি অবলম্বন করি ।
তবে সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হচ্ছে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করা। সুষম, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। তাই আমাদের উচিত স্বাস্থ্যকর বাদাম খাওয়া। আশা রাখছি চুল গজানোর জন্য বাদাম কিভাবে খাবেন - কোন বাদাম সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর- সম্পর্কিত আর্টিকেল টি পড়ে আপনি সব জানতে পেরেছেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url