গলায় এলার্জির ঔষধ- মুখে এলার্জি কেন হয়
গলায় এলার্জির ঔষধ- মুখে এলার্জি কেন হয়? বর্তমানে এসব জানা খুবই জরুরী। কারণ সঠিক তথ্য না জানলে বিভিন্ন সময় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এলার্জি যেহুতু কম বেশি সবারই আছে তাই সকলের গলায় এলার্জির ঔষধ- মুখে এলার্জি কেন হয়? জানা প্রয়োজন। তাই আজকে এই আর্টিকেলে গলায় এলার্জির ঔষধ- মুখে এলার্জি কেন হয়? বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে।
আজকে আর্টিকেলের বিষয় বস্তু গলায় এলার্জির ঔষধ- মুখে এলার্জি কেন হয়। তাই আপনি যদি গলায় এলার্জির ঔষধ- মুখে এলার্জি কেন হয় এবং গলার এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই।
পোস্ট সূচিপত্র:গলায় এলার্জির ঔষধ- মুখে এলার্জি কেন হয়
গলার এলার্জির ঔষধ
গলায় এলার্জি মারাত্বক সমস্যা। গলা প্রচুর চুলকায়, খুসখুস করে। তাই গলার এলার্জির ঔষধ কোনগুলো জানা প্রয়োজন। নাহলে, প্রচুর ভোগান্তিতে পড়তে হবে। গলায় এলার্জী হলে শ্বাসতন্ত্রের উপর প্রভাব পড়ে। গলার এলার্জির ঔষধ গুলো সাধারণত এন্টিহিস্টামিন জাতীয় হয়ে থাকে।
গলার এলার্জির ঔষধ গুলো খেলে গলার এলার্জি থেকে উপশম পাওয়া যায়। তবে সম্পুর্ণ নিরাময় সম্ভব নয়। গলার এলার্জির ঔষধ গুলো নিচে তুলে ধরা হলো:
- নাসিভিওন এলার্জী ১২০ mg
- সেট্রিজিন
- ফেক্সাফেনাদিন
- হিস্টামিন
- লোরাটাডিন; ইত্যাদী।
মুখে এলার্জি কেন হয়?
আমাদের দেহের ইমিউন সিস্টেমে কোন কারনে গোলযোগ দেখা দিলে আমাদের দেহে এলার্জি দেখা দেয়। শরীরের বিভিন্ন জায়গায় এলার্জি হতে পারে। অধিকাংশ মানুষের মুখে এলার্জি হয়। এখন প্রশ্ন আসতে পারে যে মুখে এলার্জি কেন হয়? আমাদের দেহের জীবাণু প্রতিরোধক ব্যবস্থা অতীব সক্রিয় হয়ে উঠলে মুখে অ্যালার্জি হয়।
একবার এলার্জি দেখা দিলে এর থেকে রেহাই পাওয়া মুশকিল। ব্যক্তিভেদে বিভিন্ন কারণে এলার্জি হয়। মুখে এলার্জি কেন হয়? - জানলে হয়তো আপনি সতর্ক হবেন। তাই আজকে আমি মুখে এলার্জি কেন হয়? এই বিষয়ে আলোচনা করবো। চলুন আর দেরি না করে চলুন মুখে এলার্জি কেন হয় জেনে নেওয়া যাক:
- সব সময় ধুলোবালির মধ্যে থাকলে ডাস্ট এলার্জি হয়।
- এলার্জি জাতীয় কোন খাবার খেলে মুখে এলার্জি হয়।
- কিছু কিছু ঔষধ রয়েছে যেগুলোর
- পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে মুখে এলার্জী সৃষ্টি হয়। যেমন: পেনিসিলিন বা সালফা ড্রাগস জাতীয় ঔষধ।
- কিছু রাসায়নিক পদার্থ যেমন: পারফিউম, ডিটারজেন্ট, সাবান ইত্যাদির কারণে এলার্জি হতে পারে।
- বিষাক্ত কীট পতঙ্গের কামড়ের কারণে এলার্জি হতে পারে।
- জেনেটিকালি এলার্জি হতে পারে। যেমন বাবার অথবা পূর্বপুরুষের কারো এলার্জি থাকলে এলার্জী হয়।
- জীবাণু যুক্ত পরিবেশে থাকলে এলার্জি হয়।
- মুখে বিষাক্ত কিছু স্পর্শ করলে মুখে এলার্জি হয়।
- বিভিন্ন কসমেটিক পণ্য ব্যবহারের ফলে মুখে এলার্জি হয়।
- অতিরিক্ত গরম অনুভূত হলে মুখে এলার্জি হয়।
- অনেকের শীতের সময় মুখে এলার্জি হয়।
গলার ভিতরে চুলকানি কেন হয়?
আপনি গলার ভিতরে চুলকানি কেন হয়? জানতে চান। গলার ভিতরে চুলকানি হয় অর্থাৎ আপনার গলায় এলার্জি হয়েছে। গলার ভিতরে চুলকানি হওয়ার অনেক কারণ আছে। এইগুলো এড়িয়ে চলার জন্য গলার ভিতরে চুলকানি কেন হয়? জানতে হবে। চলুন গলার ভিতরে চুলকানি কেন হয় জেনে নিই:
- সাইনাসের সমস্যা থাকলে গলার ভিতরে চুলকানি হয়।
- সব সময় ধুলোবালির মধ্যে থাকলে গলায় চুলকানি হয়।
- কোন কারনে আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় দেহে পরাগরেণু প্রবেশ করলে মারাত্মক গলা চুলকায়
- এলার্জি জাতীয় কোন খাবার খেলে গলায় চুলকানি হয়।
- কিছু কিছু ঔষধ রয়েছে যেগুলোর
- পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে গুলায় চুলকানির সৃষ্টি হয়। যেমন: পেনিসিলিন বা সালফা ড্রাগস জাতীয় ঔষধ।
- জেনেটিকালি এলার্জি হতে পারে। যেমন বাবার অথবা পূর্বপুরুষের কারো এলার্জি থাকলে এলার্জী হয়।
- জীবাণু যুক্ত পরিবেশে থাকলে এলার্জি হয়।
গলায় এলার্জি হলে কি হয়?
গলায় এলার্জি হলে কি হয়? এই সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই গুগলে সার্চ করেন। গলায় এলার্জি হলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। গলায় এলার্জি হলে সাধারণত শ্বাসতন্ত্রের উপরের অংশে প্রভাব ফেলে। গলায় এলার্জি হলে আমাদের দেহে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা যায়। গলায় এলার্জি হলে কি হয় - নিচে তুলে ধরা হলো:
- গলায় এলার্জি হলে খুসখুসে কাশি অথবা গলায় চুলকানি হতে পারে।
- রাতে অথবা শুষ্ক আবহাওয়ায় শুকনো কাশি হওয়া গলায় এলার্জির লক্ষণ।
- গলায় এলার্জি হলে ঠান্ডা অথবা ইনফেকশন ছাড়া, গলায় ব্যথা হলে সেটি ।
- গলায় এলার্জি হলে গলা ফুলে যেয়ে শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা হয়।
- গলার মিউকাস জমে গলা ব্লক হয়ে যাওয়ার অনুভূত হলে বুঝতে হবে গলায় এলার্জি হয়েছে।
- গলায় এলার্জি হলে গলা ফুলে যাওয়ার পর স্বর পরিবর্তন হয়ে যায়।
- একটু পরপর গলা শুকিয়ে গেলে বুঝতে হবে গলায় এলার্জি হয়েছে।
গলার ভিতরে চুলকানি দূর করার উপায়
গলার ভিতরে চুলকানি সমস্যায় অনেকে ভুগেন। এই পরিস্থিতি খুবই বিব্রতকর। তাই যারা এই সমস্যায় ভুগেন তারা গলার ভিতরে চুলকানি দূর করার উপায় জানতে গুগলে অনেক বার সার্চ করেন। তাদের উপকারের জন্য আজ আমি গলার ভিতরে চুলকানি দূর করার উপায় তুলে ধরবো। গলার ভিতরে চুলকানি দূর করার উপায় হিসেবে ঘরোয়া উপায় অথবা কিছু ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে।
গলায় এলার্জি হলে গলা খুব চুলকায়। তাই গলার ভিতরে চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। গলার ভিতরে চুলকানি দূর করার উপায় সম্পকে নিচে আলোচনা করা হলো:
- এলার্জি জাতীয় জিনিস অর্থাৎ ধুলাবালি, পরাগরেণু, ডাস্ট এসব থেকে দূরে থাকতে হবে।
- গলার ভিতরে চুলকানি দূর করার জন্য আপনি যে জায়গায় কাজ করেন অথবা যে জায়গায় থাকেন সেই জায়গাটি পরিষ্কার রাখতে হবে।
- নিয়মিত লবণ পানি দিয়ে গার্গল করতে হবে।
- নিয়মিত আদা চা, তুলসী পাতার চা, বা মধু দিয়ে কুসুম গরম পানি পান করতে হবে।
- অনার্দ্র পরিবেশে গলার এলার্জি বেড়ে যায়। তাই শুষ্ক পরিবেশে থাকা যাবে না। দরকার পড়লে হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করতে হবে।
- গলার এলার্জি দূর করতে এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে।
- গলার ভিতরে চুলকানী হলে ধুমপান ও ধোয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
- গলার ভিতরে চুলকানী যখন বেড়ে যাবে তখন মধু ও আদা মিশ্রিত পানীয় পান করতে হবে।
- গলা চুলকানোর ধরন অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করে ঔষধ সেবন করতে হবে।
গলার ভিতরে এলার্জি চিকিৎসা
গলার ভিতরে এলার্জি বিভিন্ন কারণে হয়। অতিদ্রুত এই সমস্যার সমাধান করা উচিৎ। নাহলে, দিন দিন গলার ভিতরে এলার্জি বেড়ে যাবে। তাই গলার ভিতরে এলার্জি চিকিৎসা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাহলে আমাদের কাজে দিবে। গলার ভিতরে এলার্জি চিকিৎসা হিসেবে যে ঔষধ গুলো ব্যবহার করা হয় সেগুলো সাধারণত এন্টিহিস্টামিন জাতীয় হয়ে থাকে।
গলার ভিতরে এলার্জি চিকিৎসা এর ঔষধ গুলো খেলে গলার ভিতরে এলার্জি থেকে উপশম পাওয়া যায়। তবে সম্পুর্ণ নিরাময় সম্ভব নয়। গলার ভিতরে এলার্জির চিকিৎসার ঔষধ গুলো নিচে তুলে ধরা হলো:
- নাসিভিওন এলার্জী ১২০ mg
- সেট্রিজিন
- ফেক্সাফেনাদিন
- হিস্টামিন
- লোরাটাডিন; ইত্যাদী।
এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা
এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা জানলে তৎক্ষণাৎ এলার্জি হতে কিছুটা হলেও উপশম পাওয়া যায়। ঘরোয়া কিছু কিছু চিকিৎসা রয়েছে যেগুলো ব্যবহারে করলে ধীরে ধীরে এলার্জী কমতে থাকে। তবে নিয়মিত এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা মেনে চললে তবেই এলার্জি থেকে উপশম পাওয়া যাবে। অন্যথায় ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে না । এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা নিচে তুলে ধরা হলো:
- এলার্জি থাকলে আপনি যে জায়গায় কাজ করেন অথবা যে জায়গায় থাকেন সেই জায়গাটি পরিষ্কার রাখতে হবে।
- নিয়মিত লবণ পানি দিয়ে গার্গল করতে হবে।
- নিয়মিত আদা চা, তুলসী পাতার চা, বা মধু দিয়ে কুসুম গরম পানি পান করতে হবে।
- অনার্দ্র পরিবেশে এলার্জি বেড়ে যায়। তাই শুষ্ক পরিবেশে থাকা যাবে না। দরকার পড়লে হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করতে হবে।
- এলার্জি হলে ধুমপান ও ধোয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
- এলার্জি যখন বেড়ে যাবে তখন মধু ও আদা মিশ্রিত পানীয় পান করতে হবে।
- নিয়মিত লেবুর শরবত পান করা।
- দারুচিনি, মধুর পেস্ট তৈরি করে খাওয়া।
- হলুদ, পুদিনা পাতা খাওয়া।
- স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া।
- স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করা।
কোন কোন শাকে এলার্জি আছে?
অনেকে আছেন শাক খেতে খুব পছন্দ করেন। কিন্তু এলার্জির ভয়ে খেতে পারেন না। কারণ তারা সঠিক ভাবে জানেন না যে কোন কোন শাকে এলার্জি আছে ?বিভিন্ন জনের বিভিন্ন শাকে এলার্জি আছে। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমি কোন কোন শাকে এলার্জি আছে সেই তালিকা আজ তুলে ধরবো।
কোন কোন শাকে এলার্জি আছে জানলে সহজেই বোঝা যায় যে কোন শাক খাওয়া যাবে আর কোন শাক খাওয়া যাবে না। তবে কিছু সাধারন শাক আছে যে গুলোতে কম বেশি সকলের এলার্জি থাকে। আর দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে কোন কোন শাকে এলার্জি আছে :
- পুই শাক
- লাউ শাক
- পাঠ শাক
- কচু শাক
- সরিষা শাক
- লাল শাক
- ডাটা শাক
- সজনে শাক; ইত্যাদী ।
এলার্জি - চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
এলার্জি - চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় জানলে তৎক্ষণাৎ এলার্জি হতে কিছুটা হলেও উপশম পাওয়া যায়। ঘরোয়া কিছু কিছু উপায় রয়েছে যেগুলো ব্যবহারে করলে ধীরে ধীরে এলার্জী চুলকানি কমতে থাকে। তবে নিয়মিত এলার্জি চুলকানী দূর করার ঘরোয়া উপায় মেনে চলতে হবে। অন্যথায় ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে না
এলার্জি চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় নিচে তুলে ধরা হলো:
- এলার্জি থাকলে আপনি যে জায়গায় কাজ করেন অথবা যে জায়গায় থাকেন সেই জায়গাটি পরিষ্কার রাখতে হবে।
- নিয়মিত লবণ পানি দিয়ে গার্গল করতে হবে।
- নিয়মিত আদা চা, তুলসী পাতার চা, বা মধু দিয়ে কুসুম গরম পানি পান করতে হবে।
- অনার্দ্র পরিবেশে এলার্জি বেড়ে যায়। তাই শুষ্ক পরিবেশে থাকা যাবে না। দরকার পড়লে হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করতে হবে।
- এলার্জি হলে ধুমপান ও ধোয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
- এলার্জি যখন বেড়ে যাবে তখন মধু ও আদা মিশ্রিত পানীয় পান করতে হবে।
- নিয়মিত লেবুর শরবত পান করা।
- দারুচিনি, মধুর পেস্ট তৈরি করে খাওয়া।
- হলুদ, পুদিনা পাতা খাওয়া।
- স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া।
- স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করা।
FAQs: গলায় এলার্জি সম্পর্কে কিছু সাধারণ প্রশ্ন
১) প্রশ্ন: একজিমা কি?
- উত্তর: একজিমা একধরনের এলার্জি। যার কারনে ত্বক লাল লাল হয়ে যায়।
২) প্রশ্ন: গলায় এলার্জি হলে কোন ওষুধ খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়?
- উত্তর: গলায় এলার্জি হলে এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
৩) প্রশ্ন: এলার্জি কতো ধরনের হয়?
- উত্তর: এলার্জি বিভিন্ন ধরনের হয়। তবে প্রধানত এলার্জি চার ধরনের।
৪) প্রশ্ন: মুখে এলার্জি হলে মলম ব্যাবহার করা যাবে কি?
- উত্তর: হ্যাঁ, মুখে এলার্জি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে মলম ব্যাবহার করা যাবে।
৫) প্রশ্ন: এলার্জির জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা কতটা কার্যকর?
- উত্তর: এলার্জির জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা কার্যকর। কারো ক্ষেত্রে বেশি কার্যকর , আবার কারো ক্ষেত্রে কম কার্যকর।
লেখক এর শেষ কথা
আর্টিকেল টির দ্বিতীয় অর্থাৎ শেষ অংশে গলায় এলার্জির ঔষধ- মুখে এলার্জি কেন হয়? বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করছি এই অংশ পড়ার পর আপনি গলায় এলার্জির ঔষধ- মুখে এলার্জি কেন হয়? এই বিষয় গুলো জানতে পেরেছেন। দিন দিন যেভাবে এলার্জি আক্রান্ত লোকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাতে আমাদের এলার্জি সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ ধারণা রাখতে হবে।
তাই আজকের আর্টিকেলে গলায় এলার্জির ঔষধ- মুখে এলার্জি কেন হয়? বিষয় সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। আজকের আর্টিকেল পড়ার পর আপনি উপকৃত হলে, বন্ধুদের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করে আমাদের পাশেই থাকুন। ধন্যবাদ।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url