অ্যাপেল ওয়াচ আল্ট্রা বাংলাদেশ প্রাইস - Apple watch Ultra price in Bangladesh

অ্যাপেল ওয়াচ আল্ট্রা বাংলাদেশ প্রাইস অনুযায়ী Apple watch Ultra Titanium case with Alpine loop GPS+ Cellular অফার মূল্য প্রাইজ ৭৯,৫০০ অরেঞ্জ কালার এবং বর্তমান সময়ের অ্যাপেল ওয়াচ বাংলাদেশ প্রাইস ৯৪,৯৯৯ টাকা।তাই চলুন অ্যাপেল ওয়াচ আল্ট্রা বাংলাদেশ প্রাইস দাম সমূহ নিচে আরো জেনে নেওয়া যাক।

সেই সাথে অ্যাপেল ওয়াচ কি, অ্যাপেল ওয়াচ এর সুবিধা, অসুবিধা এবং অ্যাপেল ওয়াচের প্রতিষ্ঠাতা কে তা জানতে পারবেন।তাই বর্তমানের new Apple Ultra Titanium case with Ocean Band.Apple international warranty climb support prize Bond 83000 taka।তাই চলুন অ্যাপেল ওয়াচ আল্ট্রা বাংলাদেশ প্রাইস জেনে নিই।

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে অ্যাপেল ওয়াচ আপনারা কি জানেন অ্যাপেল ওয়াচ কি সেই সম্পর্কে প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে চিপ ও প্রসেসর আরো বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠছে। আর তারই ধারাবাহিকতায় ছোট ডিভাইস গুলো আরো ছোট হচ্ছে আর তাদের ক্ষমতা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে এই জন্য এখন স্মার্ট ওয়াচ আমাদের ফ্যাশনের অংশ হয়ে গিয়েছে।

বর্তমানে স্মার্ট ওয়াচ রয়েছে জনপ্রিয় তার তুঙ্গে আপেলের অন্য সকল ডিভাইসের মতো এখানেও তাদের স্মার্টওয়াচ আলাদা জায়গা ধরে রেখেছে। অ্যাপেল তাদের সব ডিভাইসের আলাদা বেশ কিছু ফিচার অসুবিধা রাখে যা বাজারের অন্য সকলে থেকে অন্যান্য হয়।

স্মার্টওয়াচের বাজারেও apple একইভাবে তাদের প্রভাব বজায় রেখেছে apple watch বলতে মূলত অ্যাপেলের স্মার্টওয়াচ কে বোঝানো হয় আজকের পোস্ট থেকে আপনাদেরকে জানাবো অ্যাপেল ওয়াচ কি সেই সম্পর্কে।

অ্যাপেল ওয়াচ বলতে আপেলের স্মার্টওয়াচ এর লাইন আপ কে বোঝানো হয় স্মার্টওয়াচের জনপ্রিয়তা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অ্যাপেল ২০১৪ সালে সেই বাজারে পা রাখার ঘোষণা দেয়। আর তারই ধারাবাহিকতায় ২০১৫ সালে এপেল ওয়াচ সিরিজ বাজারে আনে অ্যাপেল কোম্পানি।

অন্য সকলের আগেই বেশ কিছু আধুনিক ফিচার নিয়ে এসেছে ক্রেতাদের মন জয় করে নেয় অ্যাপেল অ্যাপেলের ইকো সিস্টেমে থাকলে স্মার্ট ওয়াচটি অসাধারণ সব সুবিধা প্রদান করতে পারে। অ্যাপেল ওয়াচ স্মার্টওয়াচ এর জন্য আপেল তাদের নিজস্ব ওয়াচওএস নিয়ে আসে। যেখানে বিভিন্ন অ্যাপ ইন্সটল সুবিধা রাখা হয়।

বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে অ্যাপেল ওয়ার্কস তুলবুল জনপ্রিয়তা পায় অ্যাপেল ডিভাইস গুলো ব্যবহারকারীদের কাছে যার ফলে অ্যাপেল তাদের অসাধারণ ওয়াচফেস, সফটওয়্যার পিকচার ও ট্রাকিং সেবার মাধ্যমে বাজারে সাড়া ফেলে দেয়।

আর তাই খুব কম সময়ে অ্যাপেল ওয়াচ ক্রেতাদের প্রিয় পছন্দ হয়ে উঠতে পেরেছিল। সুন্দর ডিজাইন ভালো মানের ব্র্যান্ড ও সফটওয়্যার সবকিছু ক্রেতাদের আকৃষ্ট করেছিল। অনেক সহজ ভাবে এই জন্য আপেল ওয়াচ এখন স্মার্ট ওয়াচ বাজারের অন্যতম বড় নাম হয়ে উঠেছে।

আপনারা কি অ্যাপেল ওয়াচের সুবিধা সম্পর্কে জানেন আপনারা হয়তো অনেকে অ্যাপেল ওয়াচ সম্পর্কে জানেন তবে এই ওয়াচর অনেক রকমের সুবিধা রয়েছে অ্যাপেল ওয়াচ শুধু ঘড়ি নয় অনেক দিক থেকে ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে থাকে। আর এইসব সুবিধা পেতে অ্যাপেল ওয়াচের এত বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে মূলত যাদের আইফোন রয়েছে তারা এপেল ওয়াচ ব্যবহার করতে চান।

অ্যাপেল তাদের ইকো সিস্টেমের সাথে তাদের ডিভাইস গুলোকে খুব ভালোভাবে যুক্ত করে দেয় ফলে আইফোন থাকলে apple ওয়াচ থেকে সব থেকে বেশি সুবিধা আদায় করা যায়। এই ২০২৪ সালে এসে অ্যাপেল ওয়াচ কি কি সুবিধা দিয়ে থাকে চলুন সেগুলোই যেনে আসি।

টাইম দেখা: অন্য যেকোনো হাত ঘড়ির মতো অ্যাপেলোয়ার্স থেকে সময় জেনে নেওয়া যায় খুব সহজে সময় জানার ক্ষেত্রে অ্যাপেল ওয়াচের বেশ কিছু অসাধারণ ও আকর্ষণীয় ফিচার রয়েছে। প্রতিবছর নতুন মডেলের অ্যাপেল ওয়াচের জন্য অ্যাপেল খুব সুন্দর বিভিন্ন ওয়াচ ফেস তৈরি করে। ফলে নিজের ইচ্ছা মত ডিজিটাল বা এনালগ ভাবে সময় দেখার সুবিধা থাকে।

আপনি সময় দেখতে হাত উঁচু করবার সাথে সাথে আপেল ওয়াচ বুঝিয়ে গিয়ে তার ডিসপ্লে চালু হয়ে আপনাকে সময় জানাতে পারে তাছাড়াও সব সময় অন ডিসপ্লের মতো ফিচারও আছে সময় দেখার সুবিধার ক্ষেত্রে।

দ্রুত ফোনের নোটিফিকেশন দেখে নেওয়া: অনেক সময় আমাদের ফোনে গুরুত্বপূর্ণ সব নোটিফিকেশনের আড়ালে চলে যায় যার ফলে আমরা কিন্তু বুঝতে পারি না বিভিন্ন পরিস্থিতিতে কোনটি বের করে নোটিফিকেশন দেখার অবস্থা থাকেনা আপনি যদি আইফোন থেকে থাকে তবে আপনার অ্যাপেল ওয়াচ টি iphone এর সাথে যুক্ত করে নিলে কোন নোটিফিকেশন আড়ালে থাকা সম্ভাবনা থাকে না।

আপনার অ্যাপেল ওয়াট নোটিফিকেশন আসবার সঙ্গে সঙ্গে ভাইব্রেশন এর মাধ্যমে আপনাকে জানিয়ে দিতে পারে এবং ঘড়ি থেকে সেসব নোটিফিকেশন দেখে নেওয়া যায়। শুধু নোটিফিকেশন দেখে নেওয়া যায় তাই নয় যে কোন মেসেজ বা চ্যাটের রিপ্লাই দেওয়ার সুবিধা আছে অ্যাপেল ওয়াচের ডিসপ্লে থেকে অ্যাপেল ওয়াচ থাকলে।

তাই আপনাকে বারবার ফোন বের করার প্রয়োজন পড়বে না এমনকি apple iphone এর মত নোটিফিকেশন সেন্টার রয়েছে যেখানে সোয়াইপ করার মাধ্যমে সমস্ত নোটিফিকেশন এক নজরে দেখে নেওয়া যায়। এছাড়াও বিভিন্ন থার্ড পার্টি এত আপেল ডিরেকশন ফিচার ইত্যাদি apple was থেকে পাওয়া যায়।

স্বাস্থ্য ফিটনেস খেয়াল রাখা: যারা স্বাস্থ্য সচেতন এবং নিয়মিত ব্যায়াম করে থাকেন তাদের জন্য অ্যাপেল ওয়াচ কে অসাধারণ ডিজাইন এতে বিভিন্ন ধরনের প্রাচীন সুবিধা রয়েছে যার মাধ্যমে আপনার স্বাস্থ্য বীজ বিষয়ক বিভিন্ন জিনিসের দিকে আপনি লক্ষ্য রাখতে পারবেন।

এতে হার্ট মনিটর কয়বারের মাধ্যমে আপনার হার্ট রেট জেনে নেওয়া যায় সারাদিন কতটুকু হাঁটলেন বা দাঁড়িয়ে থাকলেন সবকিছু অ্যাপেল ওয়াচ থেকে জেনে নিতে পারবেন। কতটুকু ব্যায়াম করলেন সেই বিষয়ে সকল তথ্য জমা রাখে অ্যাপেল ওয়াচ আপনি কেমন ও কতটুকু সময় ঘুরলেন সেটাও ট্রাক করতে পারে এই স্মার্ট ওয়াচ।

মেসেজ রিপ্লাই দেওয়া ও কল রিসিভ: যেকোনো ধরনের মেসেজের রিপ্লাই অ্যাপেল ওয়াচ থেকে দেওয়া যায়। মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ বা সাধারণ এসএমএস যেটাই হোক না কেন অ্যাপেল ওয়াচ থেকে টাইম করে রিপ্লাই দেওয়া যায়। শুধু তাই নয় ফোন বের না করে ঘড়ি থেকে আপনি কলে কথা বলতে পারবেন। অ্যাপেল ওয়াচ এর মাধ্যমে অ্যাপেল ওয়াচ মাইক্রোফোন ও স্পিকার দুটি থাকে বলে কে কল দিয়েছে তা ঘড়ি থেকে দেখে নিয়ে কল রিসিভ বা কেটে দেওয়া যায়।

রিমোট কন্ট্রোল: অ্যাপেল ওয়াচ রিমোট কন্ট্রোল হিসেবে কাজ করে অ্যাপেল টিভি বা ঘরের অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসের জন্য অ্যাপেল ওয়াচের মাধ্যমে iphone ক্যামেরাও নিয়ন্ত্রণ করা যায়। সিরি অ্যাসিস্ট্যান্ট থাকায় ঘরে থাকায়, স্মার্টলাইট ফ্যান ইত্যাদি সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

অফলাইনে অডিও শোনা: অফলাইনে অডিও শোনার জন্য অ্যাপেল ওয়াচ বেশ জনপ্রিয়। এপেল ওয়াচ মোবাইলের মতো আলাদা স্টোরেজ রয়েছে। অডিও সংরক্ষণ রাখার জন্য এছাড়া স্পটিফাইয়ের রয়েছে যার মাধ্যমে সরাসরি ইন্টারনেট ব্যবহার করে অডিও ট্র্যাক শোনা যায় apple ব্যবহার করে।

বর্তমান সময় সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে অ্যাপেলো আছে এছাড়াও বিভিন্ন কোম্পানির রয়েছে যেগুলোর ওয়াচ রয়েছে তবে আপনি যদি ভাল কোম্পানি নিতে চান তাহলে কিন্তু অ্যাপেল ওয়াচ আল্ট্রা বাংলাদেশ প্রাইস কত সে সম্পর্কে জেনে যাবেন। অ্যাপেল ওয়াচ এর চাহিদা বেশি হওয়ার কারণে কিন্তু বাংলাদেশে এই ওয়াচের দাম কত সে সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই।

এপেল হোয়াটসঅ্যাপ বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে চাহিদা থাকার কারণে এর সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কেও আপনারা হয়তো আজকে জানতে পেরেছেন বর্তমান সময়ে অ্যাপেল আলট্রা ওয়াচের দাম বাংলাদেশে ৯৪,৯৯৯ টাকা। এই প্রাইজ যে কোন সময় পরিবর্তন হতে পারে এটি ২০২৩ সালে লঞ্চ করে অ্যাপেল কোম্পানি। এই ওয়াচটি বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।

Apple watch Ultra Titanium price in Bangladesh ৯৭,৯৯০ টাকা।এই অ্যাপেলে ওয়াচটির কালার রয়েছে অরেঞ্জ।৬ মাস ব্রান্ড ওয়ারেন্টি সহ বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা। তাই বর্তমানের new Apple Ultra Titanium case with Ocean Band.Apple international warranty climb support prize Bond 83000 taka।এমন ভিন্ন ভিন্ন দামের ওয়েবসাইট বিভিন্ন ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে সুলভ মূল্যে ক্রয় করতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে অনেকেই কিন্তু অ্যাপেল ওয়াচ ব্যবহার করছে তবে অনেকে অ্যাপেল ওয়াচ এর সুবিধা সম্পর্কে জানলেও আপনাদের কি জানেন অ্যাপেল ওয়াচের কিছু অসুবিধা রয়েছে যা হয়তো আপনারা অনেকেই বুঝতে পারবেন যারা অ্যাপেল ওয়াচ ব্যবহার করছেন। চলুন apple watch এর অসুবিধা কয়েকটি জেনে আসি।

এটি একটি ভালো ফিটনেস ট্রাকার এবং হার্ট রেট মনিটর এবং আপনার শারীরিক কার্যকলাপ বজায় রাখার জন্য এটি ছোট অনুপ্রেরণা প্রদান করে বিশেষত যদি আপনি একদিন এটি ভালোভাবে করতে প্রবণ হন এবং এটি অন্য দিন রাখতে ভুলে যান।এটি অন্যান্য অনেক ফিটনেস ট্রাকারের চেয়ে বেশি খরচ করে এবং এর ব্যাটারি লাইফও কম তাই এটির জন্য এটি পান না।

এটি আপনার আইফোনটি খুঁজে পাওয়া সহজ করে তোলে যখন এটি একটি সোফা কুশনের স্লাইড করে আপনি একটি বোতামে ট্যাপ করতে পারেন এবং একটি "পিং" পেতে পারেন এমনকি আপনার ফোন সাইলেন্ট থাকলো।

আই ফোনের কথা বললে এটি শুধুমাত্র আইফোনের সাথে কাজ করে আপনি যখন ঘটিকে ব্যবহার করবেন আপনার চারপাশের এটি থাকার দরকার নেই তবে ঘড়িটি প্রথম স্থানে সেট করার জন্য আপনার এফপির প্রয়োজন এবং ঘড়িটি যা করে তার বেশিরভাগই ফোন ছাড়া অকেজো হয়।

আপনাকে জানানোর জন্য আপনি এটিকে একটি ভিন্ন জিনিস গুলোর তালিকায় সেট করতে পারেন উদাহরণস্বরূপ আমার ফোন নতুন মেইল binge আমার ঘড়ি শুধুমাত্র আমার ভিআইপি তালিকায় থাকা লোকদের কাছে থেকে নতুন মেল সম্পর্কে আমাকে জানাতে দেয়।

তাই যদি আমার ফোন আওয়াচ করে এবং আমি খুব ব্যস্ত না থাকি তবে এটি আমি একবারে দেখে নিই যদি আমার ঘড়িটি আমাকে টোকা দেয় তবে আমি ব্যস্ত থাকলেও এটি দেখতে সম্পূর্ণ মূল্যবান।

আপনারা হয়তো অনেকে অ্যাপেল ওয়াচ ব্যবহার করেন কিন্তু অ্যাপেল ওয়াচ এর কাজ কি সে সম্পর্কে কি আপনারা জানেন আসলে অ্যাপেল ওয়াচ এর বিভিন্ন রকমের কাজ রয়েছে শুধুমাত্র সময় দেখায় এটার কাজ নয় এটা ছাড়াও বিভিন্ন রকমের কাজ আপনারা অ্যাপেল ওয়াচের মাধ্যমে করতে পারেন।চলুন জেনে আসি অ্যাপেল ওয়াচর কাজগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত।

টাইম দেখা: অন্য যেকোনো হাত ঘড়ির মতো অ্যাপেলোয়ার্স থেকে সময় জেনে নেওয়া যায় খুব সহজে সময় জানার ক্ষেত্রে অ্যাপেল ওয়াচের বেশ কিছু অসাধারণ ও আকর্ষণীয় ফিচার রয়েছে। প্রতিবছর নতুন মডেলের অ্যাপেল ওয়াচের জন্য অ্যাপেল খুব সুন্দর বিভিন্ন ওয়াচ ফেস তৈরি করে। ফলে নিজের ইচ্ছা মত ডিজিটাল বা এনালগ ভাবে সময় দেখার সুবিধা থাকে।

রিমোট কন্ট্রোল: অ্যাপেল ওয়াচ রিমোট কন্ট্রোল হিসেবে কাজ করে অ্যাপেল টিভি বা ঘরের অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসের জন্য অ্যাপেল ওয়াচের মাধ্যমে iphone ক্যামেরাও নিয়ন্ত্রণ করা যায়। সিরি অ্যাসিস্ট্যান্ট থাকায় ঘরে থাকায়, স্মার্টলাইট ফ্যান ইত্যাদি সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

অফলাইনে অডিও শোনা: অফলাইনে অডিও শোনার জন্য অ্যাপেল ওয়াচ বেস জনপ্রিয়। এপেল ওয়াচ মোবাইলের মতো আলাদা স্টোরেজ রয়েছে। অডিও সংরক্ষণ রাখার জন্য এছাড়া স্পটিফাইয়ের রয়েছে যার মাধ্যমে সরাসরি ইন্টারনেট ব্যবহার করে অডিও ট্র্যাক শোনা যায় apple ব্যবহার করে।

স্বাস্থ্য ফিটনেস খেয়াল রাখা: যারা স্বাস্থ্য সচেতন এবং নিয়মিত ব্যায়াম করে থাকেন তাদের জন্য অ্যাপেল ওয়াচ কে অসাধারণ ডিজাইন এতে বিভিন্ন ধরনের প্রাচীন সুবিধা রয়েছে যার মাধ্যমে আপনার স্বাস্থ্য বীজ বিষয়ক বিভিন্ন জিনিসের দিকে আপনি লক্ষ্য রাখতে পারবেন। এতে হার্ট মনিটর কয়বারের মাধ্যমে আপনার হার্ট রেট জেনে নেওয়া যায় সারাদিন কতটুকু হাঁটলেন বা দাঁড়িয়ে থাকলেন সবকিছু অ্যাপেল ওয়াচ থেকে জেনে নিতে পারবেন।

আপনারা কি জানেন অ্যাপেল ওয়াচ এর প্রতিষ্ঠাতা কে অনেকে হয়তো জানেন না যে অ্যাপেল ওয়াচের প্রতিষ্ঠাতা কে করেছেন। iphone হতে অ্যাপেল ইনকর্পোরেটড দ্বারা নির্মিত একটি আধুনিক ইন্টারনেট ও মাল্টিমিডিয়া সংযুক্ত স্মার্টফোন অ্যাপেলের সাবেক সিইও ও প্রতিষ্ঠাতা জবস প্রথম আইকন অবমুক্ত করেন 9 জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে।

আইফোনের ১২ তম জেনারেশন iphone তেরো ম্যাক্সট্রা ভার্শন পাওয়া যাচ্ছে যা ১৩ নভেম্বর ২০২০ এ অবমুক্ত করা হয়। iphone নির্মাণের জন্য অ্যাপেল ইনকর্পোরেটড ২০০৫ সাল থেকে কাজ শুরু করে। এই সময় সাবেক সিইও স্টিভ জবস অ্যাপেলের ইঞ্জিনিয়ারদের টাচ স্কিন প্রযুক্তি মোবাইল ডিভাইস প্রস্তুতের নির্দেশ দেন।

তিনি বিশেষজ্ঞদের ট্যাবলেট টিসিআর মোবাইল ফোনের মধ্যে পার্থক্য দিকে নজর দিতে বিশেষ গুরুত্ব দেন। ৩০ মাসের চুক্তিতে এপেল টেলিকম কোম্পানি এটিএ্যান্ডটি এর সাথে যৌথভাবে আই ফোন নির্মাণ শুরু করে।

স্টিভ জবস ২০০৭ সালের ৯ জানুয়ারি সানফ্রান্সিসকোতে প্রথম আইফোন অবমুক্ত করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম আইফোন বিক্রি শুরু হয় 29 জন 2007। আই ফোনের বিক্রির জনপ্রিয়তা দেখে সংবাদ মাধ্যমকে আইফোন কে জেসাস নামে ডাকা শুরু করে।

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন অ্যাপেল ওয়াচ আল্ট্রা বাংলাদেশ প্রাইস সম্পর্কে।আশা করি আজকের আর্টিকেল পড়ে এখন আপনার জন্য অ্যাপেল ওয়াচ কিনতে অনেক সুবিধা হবে।তাই আজকের আর্টিকেল আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকৃত মনে হলে আপনার পরিচিত জনদের সাথে শেয়ার করুন।