তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ কখন পড়তে হয় - তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের নিয়ম

প্রিয় পাঠক আপনি কি তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ কখন পড়তে হয় এবং তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের নিয়ম এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন।তাহলে আপনি আজকের আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ কখন পড়তে হয় এবং তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের নিয়ম সম্পর্কিত সকল তথ্য সম্পর্কে।
তাহিয়্যাতুল-ওযুর-নামাজ-কখন-পড়তে-হয়
সেই সাথে আজকের আর্টিকেল থেকে তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের ফজিলত, তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের নিয়ত,তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ সুন্নত না নফল এবং তাহিয়্যাতুল মসজিদ নামাজের নিয়ত আরবি এ সম্পর্কে। যদি তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ কখন পড়তে হয় এবং তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের নিয়ম সম্পর্কে না জেনে থাকেন।তবে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে আপনি জেনে নিতে পারেন তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ কখন পড়তে হয় সম্পর্কিত সকল সঠিক তথ্যগুলো।
পোস্ট সূচিপত্রঃতাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ কখন পড়তে হয়।তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের নিয়ম

ভূমিকা।তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ কখন পড়তে হয়

তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ কখন পড়তে হয় আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন আর নামাজের কিছু নিষিদ্ধ ও মাকরুহ সময় রয়েছে এই নিষিদ্ধ ও মাত্র সময় ব্যতীত যেকোনো সময় ওযু করার পরে এই নামাজ পড়া যায়। তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের কিছু নিষিদ্ধ সময় রয়েছে।
  • সূর্য যখন উদিত হতে থাকে এবং যতক্ষণ না তার হলুদ রং ভালোভাবে চলে যায় ও আলো ভালোভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
  • হলুদ বর্ণ ধারণ করার পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত।
  • ঠিক দ্বিপ্রহরের সময় যতক্ষণ না তা পশ্চিম আকাশে ঢলে পড়ে।
তাহিয়্যাতুল ওযু নামাজের কিছু মাকরূহ সময় :
  • ফজর উদয় হওয়ার পর দুই রাকাত সুন্নত থেকে অতিরিক্ত পড়া মাকরুহ।( মুসলিম, হাদিস :১১৮৫)
  • ফজর নামাজের পর সূর্য উদিত হওয়া পর্যন্ত। (বুখারি, হাদিস: ৫৫১)
  • আসরর পর সূর্যাস্ত পর্যন্ত নামাজ পড়া মাকরূহ। ( বুখারি, হাদিস: ৫৫১)
  • ইকামতের সময় নামাজ পড়া মাকরূহ। (মুসলিম হাদিস:১১৬০)
  • ঈদের নামজের আগে ঈদগাহে কোন নামাজ পড়া মাকরুহ।
  • ঈদের নামাজের পরে ঘরেও কোন নামাজ নেই ঈদগাহেও নেই। ( ইবনে মাজাহ, হাদিস :১২৮৩)
সময় যদি এত কম হয় যে সুন্নত পড়তে গেলে ফরজ নামাজের সময় শেষ হয়ে যাবে এই সময় নামাজ পড়া মাত্র।
  • প্রসাব পায়খানার বেগ নিয়ে নামাজ পড়াও মাকরুহ। (মুসলিম, হাদিস :৮৬৯)
  • খুব ক্ষুধা ও খানার প্রতি তীব্র চাহিদা হলে সে সময় নামাজ পড়া মাকরুহ। এর ফলে খানার সঙ্গে মন লেগে থাকবে নামাজের সঙ্গে নয়। ( মুসলিম, হাদিস :৮৬৯)

তাহিয়্যাতুল ওযু নামাজের নিয়ম

আপনারা ইতিমধ্য জানলেন তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ কখন পড়তে হয় এবারে আপনাদের জানাবো  তাহিয়্যাতুল ওযুর  নামাজের নিয়ম সম্পর্কে যা অনেকই জানতে চাচ্ছেন। যারা প্রথমবার শুনেছেন যে তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের নিয়ম কেমন তাদেরকে আজকে জানাবো তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের নিয়ম সম্পর্কে সাধারণত সুন্নত ও নফল নামাজের নেই। যে কোন সূরা কিরাত দ্বারা আদায় করা 'তাহিয়্যাতুল ওযু' যায়। উভয় রাকাতেই সূরা ফাতেহার পর অন্য একটি সূরা মিলাতে হবে।
আখেরি বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতু, দুরুদ শরীফ ও দোয়া মাসুরা পড়ে সালাম হবে ওযুর পর দুই রাকাত নামাজ পড়লে জান্নাত ওয়াজিব।এভাবে খুব সহজে তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ পড়তে পারবেন। আপনারা তাহিয়্যাতুল ওজন নামাজ পড়ার মাধ্যমে নিজের মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।

তাহিয়্যাতুল ওযু নামাজের অনেক ফজিলত রয়েছে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ তায়ালা বলেন, যে ব্যক্তি ওযু ভাঙ্গার পরে ওযু করল না সে আমাকে অবজ্ঞা করল। আর যে ব্যক্তি ওযু করার পরে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়লো না সেও আমাকে অবহেলা করল। (হাদিস কুদসী)

তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের ফজিলত

তাইহাতুল ওযুর নামাজের ফজিলত সম্পর্কে আমরা হয়তো অনেকেই জানি আবার অনেকে হয়তো এটা সম্পর্কে অজানা কারণ তাইহুল ওযুন নামাজের ফজিলত সম্পর্কে যদি আমাদের না জানা থাকে তাহলে কিন্তু আপনারা জানতে পারবেন না যে তাইহাতুল ওযুর ফজিলত কি এই নামাজটি পড়ার ফলে আমরা কি ফজিলত পায়।

ওযু করার পরে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করা এটাই হল তাহিয়্যাতুল ওযু সেটা অজু করার পর পরই পড়তে হয় তাই অজুর অভিবাদন হল দুই রাকাত নামাজ এই নামাজের মাধ্যমে বান্দার গুনাহ মাফ হয় এবং মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।নামাজের মাধ্যমে শুধু গুনাহ মাফ হয় না বরং এর আমল দ্বারা মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।
এছাড়া একদিন ফজরের নামাজের সময় বেলাল (রা.) কে নবী (সা.) বললেন, বেলাল! আমাকে বলো দেখি, ইসলামের দাখিল হওয়ার পর থেকে তোমরা কোন আমলটি তোমার কাছে (সওয়াবের আশা দিক থেকে) সবচেয়ে উত্তম বলে মনে হয়? কারণ আমি জান্নাতে আমার সামনে সামনে তোমার জুতার আওয়াজ শুনেছি। '
বেলাল (রা.) বললেন, ' তেমন কোন আমল আমার নেই যা দ্বারা আমি (বিপুল সওয়াবের) আশা করতে পারি তবে দিবারাত্রি যখনই অজু করি তখনই সেই ওজুর মাধ্যমে যে কয় রাকাত সম্ভব হয় নামাজ আদায় করি।( বুখারি, হাদিস: ১১৪৯)
তাহলে উপরোক্ত বর্ণনা থেকে আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে তাহিয়্যাতুল ওযুর পর যে নামাজটি আদায় করা হয় এই নামাজের ফজিলত কতটা গুরুত্বপূর্ণ আমাদের জীবনে।

তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের নিয়ত

সালাত আদায় করা মমিন ব্যক্তি জীবনের শ্রেষ্ঠ ইবাদত মহান আল্লাহতালা দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আমাদের উপর ফরজ করেছে। এই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যদি ঠিকমতো আদায় না করে তাহলে কিন্তু গুনাহ হয়। মহান আল্লাহতালা ফরজ ইবাদতের পাশাপাশি নফল ইবাদত করতে বলেছেন।

নফল ইবাদতের মাধ্যমে গুনাহ ও মাফ হয়ে থাকে এবং মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে তাইহাতুল ওদুন নামাজের আদায় করা মুস্তাহাব। ওযু করারায় কারো সাথে কথাবার্তা না বলে ওজুর অঙ্গগুলো শুকানোর পূর্বে দুই রাকাত নামাজ আদায় করতে হয় ইসলামের পরিভাষায় এই নামাজকে তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ বলা হয়।
চলুন জেনে আসি তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের নিয়ত সম্পর্কে :
আরবি: نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكْعَتَىْ صَلٰوةِ تَحْيَةُ الْوَضُوْءِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللّٰهِ تَعَالٰى مُتَوَ جِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِ يْفَةِ : اَللّٰهُ اَكْبَرُ
অর্থ: আমি আল্লাহর ওয়াস্তে কিবলামুখী হয়ে দুই রাকাত তাহিয়্যাতুল ওযুর সুন্নত নামাজ আদায় করছি, আল্লাহু আকবার।

তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ সুন্নত না নফল

আপনাদের অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে যে তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ সুন্নত নাকি নফল আসলে তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ সুন্নত এবং এটি নফল হিসেবেও ধরা হয়। তাহিয়্যাতুল মসজিদের নামাজ হলো সুন্নাহ হবে এটি সুন্নতে মুয়াক্কাদা। যে সুন্নতের ব্যাপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তাগিদ দিয়েছেন সেটি সুন্নাহ পালন করতে হয়। অনেক আলেম এটিকে ওয়াজিবের কাছাকাছি মনে করে। সুতরাং এটি ওয়াজিবের কাছাকাছি একটি সুন্নাহ এটি পড়তে হয় এ নিয়ে কোন সন্দেহ নেই।
  • এই নামাজ আদায় করা সুন্নত (নফল)। হানাফী ও মালেকি ফিকাহাদের মতে, এই নামাজ নিষিদ্ধ সময়ে পড়া যাবে না।
  • এর বিপরীতে শায়েফি ও হাম্বলি শিখাদের মতে নিষিদ্ধ সময় মসজিদে ঢুকলেও' তাহিয়্যাতুল মসজিদ' পড়বে।
  • আশা করি তাহলে আপনারা বুঝতে পারছেন যে তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ সুন্নত নাকি নফল সেই সম্পর্কে।

তাহিয়্যাতুল মসজিদ নামাজের নিয়ত আরবি

তাইহাতুল মসজিদ নামাজের নিয়ত আরবি সম্পর্কে অনেকে জানতে চাই সাধারণত সুন্নত ও নফল নামাজের ন্যায় যে কোন সুরা কেরাত দ্বারা তাহিয়্যাতুল ওযু আদায় করা যায়। উভয় রাকাতের সূরা ফাতেহার পর অন্য সূরা মিলায়ে সালাত আদায় করতে হবে এবং আখেরি বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতু দুরুদ শরীফ ও দোয়া মাসুরা পড়ে সালাম ফেরাতে হবে।কিছু নিষিদ্ধ সময় ব্যতীত যেকোনো সময় কিন্তু এই নামাজ আদায় করা যায়।
নামাজের নিষিদ্ধ ও মাকরুহ সময় ছাড়া যে কোন সময় ওযু করার পর এই নামাজ পড়া যায় অর্থাৎ তিন সময় নামাজ পড়া নিষিদ্ধ। হাদীস শরীফে এসেছে, উকবা ইবনু আমির (রা:) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, যে মুসলমান সুন্দর রূপে অজু করে তারপর দাঁড়িয়ে দেহ ও মনকে পুরোপুরি তার প্রতিনিবদ্ধ রেখে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। (সহিহ মুসলিম, হাদিস :২৩৪)
আরবি: نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكْعَتَىْ صَلٰوةِ تَحْيَةُ الْوَضُوْءِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللّٰهِ تَعَالٰى مُتَوَ جِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِ يْفَةِ : اَللّٰهُ اَكْبَرُ
অর্থ: আমি আল্লাহর ওয়াস্তে কিবলামুখী হয়ে দুই রাকাত তাহিয়্যাতুল ওযুর সুন্নত নামাজ আদায় করছি, আল্লাহু আকবার।

ওযুর দুই রাকাত নামাজের নিয়ত

ইসলামের পরিভাষায় তাহিয়্যাতুল মসজিদ বা দুখুলুল মসজিদ নামে পরিচিত। এই নামাজের ফজিলত বিষয়ে আবু কাতাদা সালামি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করলে সে যেন বসার আগে দুই রাকাত সালাত আদায় করে নেয়। (বুখারি, হাদিস ৪৪৪)
আরবি: نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكْعَتَىْ صَلٰوةِ تَحْيَةُ الْوَضُوْءِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللّٰهِ تَعَالٰى مُتَوَ جِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِ يْفَةِ : اَللّٰهُ اَكْبَرُ
অর্থ: আমি আল্লাহর ওয়াস্তে কিবলামুখী হয়ে দুই রাকাত তাহিয়্যাতুল ওযুর সুন্নত নামাজ আদায় করছি, আল্লাহু আকবার।
  • এই নামাজ আদায় করা সুন্নত (নফল)। হানাফী ও মালেকি ফিকাহাদের মতে, এই নামাজ নিষিদ্ধ সময়ে পড়া যাবে না।
  • এর বিপরীতে শায়েফি ও হাম্বলি শিখাদের মতে নিষিদ্ধ সময় মসজিদে ঢুকলেও' তাহিয়্যাতুল মসজিদ' পড়বে।
মুসল্লির যেকোন উদ্দেশ্যে মসজিদে প্রবেশ করবে এবং সে পবিত্র অবস্থায় থাকলে তাহিয়্যাতুল মসজিদ আদায় করবে। তবে কেউ যদি এমন সময় মসজিদে প্রবেশ করে যখন সাধারণভাবে নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ কিংবা যখন ফরজ নামাজের জামাতে ইকামত শুরু হয়ে গেছে বা ইমাম ফরজ নামাজ শুরু করে দিয়েছেন অথবা খতিবের খুতবা পাঠ শুরু হয়ে গেছে।
তাহলে এইসব অবস্থায় তাহিয়্যাতুল মসজিদ আদায় করা থেকে বিরত থাকবে। যে নামাজের আগে সুন্নতে মুয়াক্কাদা আছে ওই নামাজের আগে মসজিদে প্রবেশ করে সুন্নতে মুয়াক্কাদা পড়লে ওই নামাজ আর পড়তে হয় না। কারণ তখন এই সুন্নতি এই নামাজের স্থল বিশুদ্ধ ও যথেষ্ট হয়। (মাজল্লাতুল বুহুসিল ইসলামিয়্যাহ ১৫/৬৭)

শেষ কথা। তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ কখন পড়তে হয়। তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের নিয়ম

প্রিয় পাঠক আসসালামুয়ালাইকুম আপনারা নিশ্চয়ই আমাদের আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারী সম্পন্ন পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজ কখন পড়তে হয় ও তাহিয়্যাতুল ওযুর নামাজের নিয়ম সম্পর্কিত সকল তথ্য। আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।
আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকারী বলে মনে হলে আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে এছাড়াও আপনি যদি ইসলামিক আরো তথ্য সম্পর্কে জানতে চান তবে আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করে রাখুন এবং ঘুরে আসুন।আমাদের আজকের পর্ব এ পর্যন্তই সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url