মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর উপায় - সুড়সুড়ি কমানোর উপায়

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই অনলাইনে সার্চ করে মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর উপায় ও সুড়সুড়ি কমানোর উপায় সম্পর্কে জানার জন্য তথ্য খোঁজাখুঁজি করছেন।তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য কেননা আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আলোচনা করতে চলেছি মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর উপায় এবং সুড়সুড়ি কমানোর উপায় সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।
মেয়েদের-উত্তেজনা-কমানোর-উপায়
একই সাথে আমাদের আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মানসিক চাপ কমানোর পাঁচটি কার্যকরী উপায়, মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর খাবার এবং পুরুষের উত্তেজনা কমানোর উপায় সম্পর্কে।আশা করি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনি উপকৃত হবেন তাই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে জেনে নিন মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর উপায় এবং সুড়সুড়ি কমানোর উপায় সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃমেয়েদের উত্তেজনা কমানোর উপায়।সুড়সুড়ি কমানোর উপায়

উপস্থাপনা।মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর উপায়।সুড়সুড়ি কমানোর উপায়

মেয়েদের উত্তেজনা অতিরিক্ত হওয়ার কারণে যদি হতাশার মধ্যে বসবাস করে থাকেন।তবে আজকের পোস্টটি হতে পারে আপনার জন্য সমাধানের একটি চাবিকাঠি।বিভিন্ন কারণে মেয়েদের উত্তজনা বেড়ে যায় এমন অবস্থায় কি করবেন তা বুঝতে পারছেন না।এমন অবস্থায় অতিরিক্ত উত্তজনা হওয়ার কারণে মানুষ নিজকে ক্ষতির মধ্য ফেলে।

তবে আপনি যদি মেয়েদের উত্তেজনা কমানো নিয়ে সমস্যায় ভুগে থাকেন।তবে এই পোস্টটি পড়ে আপনি তা থেকে দ্রুত সমাধান পেতে পারেন।কারণ আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা আলোচনা করতে চলেছি মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর উপায় ও সুড়সুড়ি কমানোর উপায় সম্পর্কিত সকল তথ্য।
এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে থাকছে মেয়েদের অতিরিক্ত উত্তেজনা কমানোর উপায়, অতিরিক্ত উত্তেজনা কমানোর হোমিও ঔষধ, পুরুষাঙ্গের উত্তেজনা কমানোর ঔষধ, মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর খাবার সম্পর্কে।তাই কোথাও ঘোরাফেরা না করে আজকের পর্বটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।তবেই আপনি মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর উপায় সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে পারবেন।

মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর উপায়

আপনারা কি জানেন মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর উপায় সমূহ সম্পর্কে আসলে অনেক মেয়েদের উত্তেজনা অতিরিক্ত থাকার কারণে বিভিন্ন রকমের অসামাজিক কর্মকাণ্ডেলিপ্ত হয়। এই জন্য এই সকল অসামাজিক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে এবং নিজেদের ব্যক্তিগত সমস্যাগুলো সমাধান করার জন্য আপনারা চাইলে ঘরে বসে মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর উপায় গুলো জেনে নিজেরাই নিজেদের উত্তেজনা কমাতে পারেন।
মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর কিছু উপায় হতে পারে যেমন ধৈর্য ধরে কাজ করা, মেধাবী মনোভাব ধারণ করা, ধ্যান কেন্দ্রিত করা এবং মেয়েদের প্রিয় কাজ অনুষ্ঠান করা। তবে, এই বিষয়ে গভীরতর আলোচনা করার আগে অবশ্যই তাদের সন্তুষ্টি ।মেয়েদের উত্তেজনা বেশি হলে তাকে কিন্তু সবসময় সতর্ক থাকতে হবে এবং এই উত্তেজনাটিকে কমানোর জন্য কিছু উপায় সম্পর্কে জানতে হবে।
মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর কিছু উপায় নিম্নলিখিত হতে পারে:

ধৈর্য ধরুন:
আপনি যদি নিজের উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে। ধৈর্যই সবকিছুর মূল এই জন্য আপনার ধৈর্য ধারণ করে নিজেকে কন্ট্রোলে আনতে হবে। মেয়েদের সাথে ধৈর্যের সাথে কাজ করা এবং তাদের মন্তব্যগুলির প্রতি শ্রদ্ধা ও সহানুভুতি প্রদর্শন করা উত্তেজনা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ধ্যান করুন: 
ধ্যান করুন এতে আপনার মনোবল বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি আপনার উত্তেজনাকে কমাতে পারবেন এবং আপনার নিজের মধ্যে অনেকটা সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। মেয়েদের উত্তেজনা কমাতে তাদেরকে ধ্যানে এবং ব্যাবস্থিত থাকার উপায় শিখতে সাহায্য করতে পারেন।
মানবিক সম্পর্ক তৈরি করুন:
অনেক মেয়েরই অতিরিক্ত উত্তেজনা বা আবেগ কাজ করে এই আবেগকে কন্ট্রোলে আনার জন্য কিন্তু মানবিক সম্পর্ক তৈরি করতে হবে এবং তার আবেগটাকে আস্তে আস্তে কমাতে হবে। মেয়েদের সাথে মানবিক সম্পর্ক তৈরি করার উপায় শিখতে পারেন যাতে তারা সহজেই সমস্যার সাথে সম্পর্ক করতে পারেন।
সামাজিক কার্যক্রমে অংশ নিন:
বিভিন্ন রকম সামাজিক কার্যক্রম রয়েছে যেগুলোকে নিজেকে ব্যস্ত করার জন্য হলেও অংশগ্রহণ করুন দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার উত্তেজনা আবেগ কমে যাবে। মেয়েদেরকে সামাজিক কার্যক্রমে অংশ নেওয়া এবং নিজেকে নিরাপদ সাবালো করা হলে তাদের উত্তেজনা কমে যায়।
পছন্দ কাজ করুন:
আপনি যে কাজগুলো করতে পছন্দ করেন আপনার যদি অতিরিক্ত উত্তেজনা থাকে তাহলে আপনি সেই কাজে আপনার সময় ব্যয় করুন দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার উত্তেজনা কন্ট্রোলে আনতে পারবেন। মেয়েদেরকে তাদের পছন্দের কাজ অনুষ্ঠান করতে অনুমতি দিতে পারেন, যা তাদের মনোনিবেশ বাড়াতে সাহায্য করবে।

অতিরিক্ত উত্তেজনা কমানোর হোমিও ঔষধ

আপনি কি উত্তেজনার মত সমস্যায় ভুগছেন আপনার কি অতিরিক্ত উত্তেজনা কমানোর হোমিও ওষুধ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী।যারা অনেকেই উত্তেজনার কারণে বিভিন্ন রকমের সমস্যার সম্মুখীন হতে চায় তারা কিন্তু হোমিও ওষুধ সেবন করতে চাই। আসলে যে কোন ওষুধ সেবন করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এসে ওষুধটি সেবন করতে হবে।

আর যে কোন সমস্যার জন্য প্রথমেই ওষুধ না খেয়ে অবশ্যই প্রাকৃতিক উপায় গুলো অবলম্বন করতে হবে এবং এরপরে সমাধান না হলে ওষুধ খেতে হবে।হোমিওপ্যাথি বিশ্বাস করে যে, অতিরিক্ত উত্তেজনা কমানোর জন্য সম্পূর্ণ সাহায্য হতে পারে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ। কিছু উদাহরণ হল: Ignatia, Coffea cruda, ও Chamomilla।
তবে, সাবধানতা অবলম্বন করে নিজের বা প্রিস্ক্রাইব করা পদ্ধতিতে কোনো ঔষধ ব্যবহার করা উচিত। সবসময় স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারীর পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপরে এর ওষুধ গুলো খেতে হবে। আপনারা চাইলে ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নেওয়ার পরবর্তীতে এই ওষুধগুলো গ্রহণ করতে পারেন। তারা আপনাদেরকে লিখে দিবে আপনার জন্য কোন ওষুধটি দরকার।

সুড়সুড়ি কমানোর উপায়

আমাদের মধ্যে অনেকেরই কিন্তু সুরসুরি রয়েছে এটি কিন্তু অনেকের সমস্যার মুখে পড়ে এই কারণে আপনি কি জানতে চান সুড়সুড়ি কমানোর উপায় সম্পর্কে। এটি একটি স্বাভাবিক ঘটনা হলেও কিন্তু অনেক সময় নানা রকমের বিভ্রান্তি ও সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আপনি যদি সুরসুরি কমানোর উপায় গুলো জেনে নিতে পারেন। তাহলে কিন্তু বাসায় বসে আপনিও আপনার সুড়সুড়ি কমাতে পারেন এবং আপনি এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারবেন।
সুড়সুড়ি কমাতে আপনি আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে পারেন, যেমন নিয়মিত ব্যায়াম করা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, পর্যাপ্ত ঘুম নেওয়া ইত্যাদি। আরো কিছু উপায় হতে পারে মেডিটেশন করা, অতিরিক্ত চিন্তা থেকে দূরে থাকা, এবং নিয়মিত সময়ে আত্মসমর্থন পাওয়া।
সুড়সুড়ি কমানোর উপায় হিসাবে নিম্নলিখিত কিছু বিষয় মনে রাখা উচিত:

নিয়মিত ব্যায়াম:
প্রতিদিন নির্ধারিত সময়ে ব্যায়াম করা সুড়সুড়ি কমাতে সাহায্য করে। যেকোনো ধরনের শারীরিক কাজ যেমন হেলথ জগগিং, যোগাসন, পরিচালিত ব্যায়াম, এরূপ কাজ করা যাতে কোনো পরিমাণে শারীরিক ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
স্বাস্থ্যকর খাবার:
সঠিক পুষ্টিকর খাবার খেতে যেমন ফল, সবজি, প্রোটিন যুক্ত খাবার ইত্যাদি খেতে হবে। শক্তি পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ, তাই স্বাস্থ্যকর খাবার নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ।খাদ্য খাবার তালিকায় রাখতে হবে দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার সকল সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
পর্যাপ্ত ঘুম:
শারীরিক যে কোন সমস্যার সমাধান করতে হলে কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমের দরকার। আপনি যদি নিয়মিত ঘুমান তাহলে কিন্তু আপনার অনেকটা রোগ সেরে যাবে আপনার এই সুরসুরি সমস্যা থেকেও আপনি অনেক অংশে রেহাই পাবেন। প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম নিতে প্রয়োজন যেন শরীরের প্রয়োজনীয় মেরুদণ্ড পুনরায় চালু হয়।
মেডিটেশন এবং ধ্যান:
মেডিটেশন এবং ধ্যান করা মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার জন্য ভালো। মেডিটেশন করতে হলে সহজ পদ্ধতিতে শ্বাস-প্রশ্বাসে মনোনিয়ন করা যেতে পারে। ভালো কাজে সময় ব্যয় করতে হবে মেডিটেশন করতে হবে আস্তে আস্তে আপনার এই সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন ইনশাআল্লাহ।
স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ:
আসলে সুরসুরি হওয়াটা কিন্তু অনেকে ওটা মানসিকভাবে চিন্তাভাবনার ওপর ডিপেন্ড করে। আপনি যদি মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকেন তাহলে কিন্তু আপনার সুরসুরি অনুভবটা কম হতে পারে। তবে আপনি যদি এটা নিয়ে বেশি স্ট্রেস ফিল করেন তাহলে কিন্তু আপনার সুড়সুড়িটা বেশি লাগবে। স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণের জন্য মেডিটেশন, মিউজিক শোনা, প্রিয় কাজ করা, অল্প সময়ের জন্য বিশ্রাম ইত্যাদি কাজে লাগানো যেতে পারে।
নিয়মিত বিশ্রাম:
প্রতিদিনই বিভিন্ন রকমের কাজে কিন্তু পরিশ্রম হয় এই জন্য নিয়মিত বিশ্রাম করতে হবে এবং সুড়সুড়ি কমাতে হলে কিন্তু আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। তারা কিন্তু অবশ্যই নিয়মিত বিশ্রাম করতে বলে। প্রতিদিনে নির্দিষ্ট সময়ে বিশ্রাম নেওয়া উচিত।
কাজের করা:
বিভিন্ন রকমের কাজে অংশগ্রহণ করতে হবে এবং শারীরিক কাজগুলো করতে হবে দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার সুরসুরি কমে যাচ্ছে। তবে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন এই ক্ষেত্রে কাজের প্রধান অংশ মানে যেমন চালু থাকা, সাম্প্রতিক গবেষণা বা প্রকল্পের উদ্যোগ ইত্যাদি কাজ করা পর্যাপ্ত হারে করা উচিত।
সুড়সুড়ি কমানোর জন্য এই উপায়গুলি অনুসরণ করা উচিত। তবে, প্রতিটি ব্যক্তি এই উপায়গুলি সম্পর্কে পুরোপুরি নিজের সময় ও সুযোগ অনুযায়ী পরিবর্তন করতে পারে।

মেয়েদের অতিরিক্ত উত্তেজনা কমানোর উপায়

আপনারা মেয়েদের অতিরিক্ত উত্তেজনা কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন যে মেয়েগুলোর অতিরিক্ত উত্তেজনা সমস্যার সম্মুখীন হয়।মেয়েদের অতিরিক্ত উত্তেজনা কমানোর জন্য অনেক উপায় আছে। এমনকি প্রায় সবাইর জন্যে কাজ করতে পারে না। তবে, কিছু সাধারণ পদক্ষেপ হতে পারে।
যেমন নিয়মিত ব্যায়াম, মেধাবী ও মানসিক পরিষ্কার, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, নিরাপদ এবং সুস্থ সাম্প্রতিক সাথীর সাথে বিষয়ের দৃঢ় সংলাপ এবং কোনো প্রকারের প্রেসার অথবা অতিরিক্ত চিন্তা থেকে দূরে থাকা। তাদের কিন্তু অবশ্যই কিছু উপায় মেনে চলতে হবে। যেন আপনার এই অতিরিক্ত উত্তেজনাটি কম হয়নি। মেয়েদের অতিরিক্ত উত্তেজনা কমানোর উপায় সম্পর্কে নিজে বিস্তারিত আলোচনা করা হল:
অতিরিক্ত উত্তেজনা কমানোর জন্য নিম্নলিখিত কিছু পরামর্শ দেওয়া হতে পারে:

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন: স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, পর্যাপ্ত ঘুম নিতে, নিয়মিত ব্যায়াম করা এবং অতিরিক্ত চাপে না পড়া উচিত। নিজের জীবন যা তার নিয়মের পরিবর্তন আনতে হবে তাহলে অবশ্যই আপনার মধ্যে পরিবর্তন দেখা যাবে।

স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট: স্ট্রেসকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করার উপায় শেখানো উচিত। মেধা ও মাধ্যমিক ক্ষমতা উন্নত করার জন্য মাধ্যমিক অধ্যয়নে সময় ব্যয় করা উচিত।অতিরিক্ত উত্তেজনা সৃষ্টি হওয়ার পিছনে কিন্তু স্ট্রেসটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তাই স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট করা শিখতে হবে এবং নিজের মধ্যে চাপ ও চিন্তাকে কন্ট্রোল করতে হবে।

সামাজিক সংস্কৃতি: স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক রক্ষার জন্য মেয়েদের অতিরিক্ত উত্তেজনা কমানো গুরুত্বপূর্ণ। পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে সময় কাটানো, সম্পর্কের সমস্যা উল্লম্বন করা, এবং আত্মবিশ্বাস উন্নত করার জন্য অনুশাসন প্রয়োজন।
ধ্যান ও মেধাতাত্ত্বিক অনুশীলন: যোগাযোগ অভিজ্ঞতা, ধ্যান এবং মেধা বৃদ্ধির অনুশীলন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যা উত্তেজনা ও চিন্তা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।

সৃজনশীলতা এবং আনন্দ কাজ: আনন্দের জন্য আশা এবং আনন্দময় কাজের প্রতি মনোনিবেশ করা উচিত। এটি তাদের মন সান্ত্বনা এবং উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।এই উপায়গুলি মেয়েদের অতিরিক্ত উত্তেজনা কমাতে সাহায্য করতে পারে। তবে, যদি অতিরিক্ত উত্তেজনা এবং চিন্তা দীর্ঘস্থায়ী সমস্যার কারণ হয়, তাদের একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

পুরুষাঙ্গের উত্তেজনা কমানোর ঔষধ

পুরুষাঙ্গের উত্তেজনা কমানোর ঔষধ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই যাদের পুরুষাঙ্গের উত্তেজনা বেশি এবং এই উত্তেজনার কারণে বিভিন্ন রকমের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। বিভিন্ন রকমের ওষুধের পরিবর্তে আপনি যদি প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করে পুরুষাঙ্গের উত্তেজনা কমান।

তাহলে আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে হলে অবশ্যই প্রাকৃতিক উপায় গুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে এবং ওষুধ থেকে বিরত থাকতে হবে। যে কোন ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্য ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খেতে হবে।
কিছু প্রাকৃতিক উপায় যেগুলি পুরুষাঙ্গের উত্তেজনা কমাতে সাহায্য করতে পারে তা হলো:

পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম নেওয়া উচিত যাতে মন ও শরীর সুস্থ থাকে এবং উত্তেজনা নিয়ন্ত্রিত থাকে।শরীরে সকল সমস্যার কিন্তু সমাধান হতে পারে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম এই জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণে ঘুমাতে হবে এবং নিজের উত্তেজনা কমাতে হলে মানসিকভাবেও আপনাকে সুস্থ থাকতে হবে।

কাফি ও চা পান: অধিক করে কাফি বা চা পান করা উত্তেজনা বাড়াতে পারে, তাই এটি সীমাবদ্ধ রাখা উচিত। জোর না কম করতে ক্যাফিন জাতীয় খাবার গুলো খাওয়া অনেক কার্যকারী। তবে এই খাবারগুলো অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় খেতে হবে না হলে এটি কিন্তু স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে।
নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে শারীরিক পরিশ্রম করার ফলে কিন্তু আপনার উত্তেজনা কম হবে এই জন্য অবশ্যই নিজের শরীর সুস্থ রাখতে হলে যোগায়ম করা, যোগায়ম বা ধ্বনিতে শরীরের উত্তেজনা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

স্বাস্থ্যকর খাবার: পুরুষাঙ্গের কাজে সাহায্য করতে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত, যেমন ফল, সবজি, গায়ের মাংস ইত্যাদি। স্বার্থপর খাবার খাদ্য তালিকা রাখতে হবে তাহলে দেখবেন আপনার স্বাস্থ্যেরও পরিবর্তন হবে এবং পুরুষ অঙ্গের উত্তেজনা কমাতে সহযোগিতা হবে।

মেডিটেশন ও প্রাণায়াম: মেডিটেশন এবং প্রাণায়াম প্রতিদিনের জীবনে শান্তি এবং উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এটি স্ট্রেস এবং উদ্বিগ্নতা কমাতে সাহায্য করতে পারে। শরীর সুস্থ রাখতে যেমন মেডিটেশন অনেক কার্যকরী তেমনি আপনার উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণ করতে সহযোগিতা করবে।

মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর খাবার

মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর জন্য কিছু খাবার রয়েছে যা খেলে কিন্তু আপনার উত্তেজনা কম হবে উত্তর জনা বেশি হওয়ার জন্য যেমন খাবার থাকে তেমন কিন্তু মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর খাবার রয়েছে যে খাবারগুলো খেয়ে আপনি আপনার উত্তেজনা কমাতে পারবেন চলুন জেনে আসি মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
কিছু খাবার যেগুলো মেয়েদের উত্তেজনা কমাতে সাহায্য করতে পারে তা হলো:
সবুজ শাক ও ফল:
সবুজ শাক ও ফলের পরিমাণ বাড়ানো মেয়েদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো হতে পারে এবং তাদের উত্তেজনা কমাতে সাহায্য করতে পারে। নিয়মিত খাদতালিকায় সবুজ শাকসবজি ও ফলমূল টাটকা রাখতে হবে তাহলে দেখবেন আপনার উত্তেজনা কম হবে স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
প্রোটিন খাবার:
দুধ, দই, পানির মধ্যে গলা যায় ও ইসাবগুল প্রতিদিন এক টুকরা খাওয়া উচিত।প্রোটিন জাতীয় খাবার নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে সুস্থ থাকার জন্য এছাড়াও আপনার শারীরিক উত্তেজনা কমাতেও সহযোগিতা করবে।
নুডলস বা পাস্তা:
শক্তিশালী নুডলস বা পাস্তা মেয়েদের শারীরিক শক্তি বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।খাদ্য তালিকায় নুডুলস বা পাঁচটা জাতীয় খাবার নিয়মিত রাখলে কিন্তু আপনার শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং উত্তেজনা কম হবে এই খাদ্যগুলোর মধ্যে থাকা পুষ্টি শরীর সুস্থ রাখতে পারে।
ব্রেড, ডাল এবং রাইস:
এই প্রোটিন ধারক খাবার মেয়েদের উত্তেজনা কমাতে সাহায্য করতে পারে।ব্রেড ডাল এবং রাইস জাতীয় খাবারের মধ্যে প্রোটিন থাকার কারণে কিন্তু এটা আপনার উত্তেজনা কমাতে পারবে তাই আপনারা নিয়মিত খাদ্য তালিকায় এই খাবার গুলো রাখতে পারেন।
প্রচুর পানি:
মেয়েদের একটি প্রচুর পানি প্রভাবশালী উত্তেজনা কমানোর পরিকল্পনা হতে পারে।একজন সুস্থ ব্যক্তির প্রতিদিন নিয়মিত পানি পান করা জরুরী তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে।উপরোক্ত এই সকল খাবার খাওয়া সাথে মেয়েদের স্বাস্থ্য ভালো হয়।সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং উত্তেজনা কমাতে এই সকল খাবারগুলো খাওয়াতে হবে।

শেষ কথা।মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর উপায়।সুড়সুড়ি কমানোর উপায়

প্রিয় পাঠকবৃন্দ আপনারা নিশ্চয়ই আমাদের আজকের আর্টিকেল ইতিমধ্যে সম্পন্ন পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন মেয়েদের উত্তেজনা কমানোর উপায় ও সুরসুরি কমানোর উপায় সম্পর্কিত সকল তথ্য।এছাড়া আমাদের আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মেয়েদের অতিরিক্ত উত্তেজনা কমানোর উপায়,অতিরিক্ত উত্তেজনা কমানোর হোমিও ওষুধ এবং পুরুষাঙ্গের উত্তেজনা কমানোর ওষুধ সম্পর্কে।
আমাদের আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ করে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে আর্টিকেলটি শেয়ার করে সকলকে পড়ার সুযোগ করে দিন।এছাড়াও আপনি যদি নিত্য নতুন আপডেট আর্টিকেল পেতে চান তবে আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করে রাখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url