হাঁচি কমানোর ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত হাঁচি কেন হয়
প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন হাঁচি কমানোর ঘরোয়া উপায়
এবং অতিরিক্ত হাঁচি কেন হয় সে সম্পর্কে।কারণ আপনারা ইতিমধ্যে অনলাইনে সার্চ করে
হাঁচি কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং অতিরিক্ত হাঁচি কেন হয় এ বিষয় সম্পর্কে জানতে তথ্য
খোঁজাখুঁজি করছেন।তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করতে চলেছি হাঁচি কমানোর
ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
একই সাথে আমাদের আজকের আর্টিকেলে সর্দি হাঁচি থেকে মুক্তির উপায়, এলার্জি জনিত
হাঁচি এবং অতিরিক্ত হাঁচির ঔষধ সম্পর্কে তাই আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ
পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন হাঁচি কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং অতিরিক্ত
হাঁচি কেন হয়।
পোস্ট সূচিপত্রঃহাঁচি কমানোর ঘরোয়া উপায়।অতিরিক্ত হাঁচি কেন হয়
সূচনা।হাঁচি কমানোর ঘরোয়া উপায়।অতিরিক্ত হাঁচি কেন হয়
আপনি কি অতিরিক্ত হাঁচি তে ভুগছেন অথবা হাঁচি কমানোর উপায় খুঁজে পাচ্ছেন না এমন
সমস্যার সমাধান নিয়ে আমরা আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সামনে আলোচনা করতে চলেছি
হাঁচি কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং অতিরিক্ত হাঁচি কেন হয় এ বিষয় সম্পর্কিত যাবতীয়
সকল তথ্য।
আরো পড়ুনঃ
অতিরক্ত কাশি হলে কি ঔষধ খাবো তা জানুন
আমাদের আজকের পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে আপনি হাঁচি কমানোর উপায় ও অতিরিক্ত হাঁচি
কিসের লক্ষণ, অতিরিক্ত হাঁচির ঔষধ সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন।তাই আজকের
আর্টিকেলের এমন গুরুত্বপূর্ণ সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে এলার্জি জনিত হাঁচি এবং
সর্দি হাঁচি থেকে মুক্তির উপায় গুলো আপনি বেছে নিতে পারবেন।যা আপনার এবং আপনার
পরিবারের উপকারে আসতে পারে তাই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ার অনুরোধ রইলো।
এলার্জি জনিত হাঁচি
প্রতিটি মানুষের মানবদেহে বিভিন্ন রকমের সমস্যা থাকে তেমনি অ্যালার্জি এমন একটি
সমস্যা যার কারণে কিন্তু বিভিন্ন রকমের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হয় যাদের
অ্যালার্জি থাকে খাবারের এলার্জিজনিত হাতেই হলে কিন্তু অনেক রকমের সমস্যা সৃষ্টি
হয় আসলে এলার্জিজনিত হাঁচি বলতে এখানে বোঝানো হচ্ছে যে যেই খাবারটি খাবার ফলে তার
এলার্জি রয়েছে তার ফলে কিন্তু তার হাতের সৃষ্টি হচ্ছে।
আরো পড়ুনঃ
হাই প্রেসারের ঔষধরের নাম জেনে নিন
এলার্জির কারণে হাতের সমস্যা দীর্ঘমেয়াদি থাকলে ফুসফুস আক্রান্ত হতে পারে তাই
সঠিক সময় চিকিৎসা নেওয়া প্রয়োজন বিভিন্ন ডাক্তার থেকে জানা হয়েছে তারা বলেন
যখন হাঁচি দেবে সমস্যা হবে তখন চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত এটা এলার্জি জেমস
শরীরে সংস্পর্শে এলে হিস্টিমিস কেমিক্যাল নিব্রত হয় অতিমাত্রায় নিঃসৃত হলে তা
থেকে অ্যালার্জিক রাইনাইটিস হয় । এলার্জির লক্ষণ সম্পর্কে আপনাদের জানতে হবে
তাহলে বুঝতে পারবেন এই হাতিটি এলার্জিজনিত কিনা।
খুব বেশি হাঁচি হতে থাকবে।
- নির্দিষ্ট সময় শীতকাল বা বর্ষাকালে হাঁচি-কাশির মাত্রা বেশি বাড়তে থাকবে।
- সারা বছর ধরেই হাঁচির কারণ এলার্জি হতে পারে মাঝে মাঝে হাঁচি ভাইরাসের কারণেও হয়।
- গা চুলকানো, চোখ জ্বলা, হাঁপানি, চোখ ছল ছল, নাক দিয়ে পানি পরা ইত্যাদি সমস্যা হয়।
- প্রায়ই মাথাব্যথা, নাক বন্ধ হয়ে যায়, চোখের নিচে কালো দাগ, পরে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, খুব মোটা হয়ে যায়।
হাঁচি কমানোর ঘরোয়া উপায়
আপনারা কি হাতি কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চান যাদের অতিরিক্ত হাঁচি হয় এবং ঘরোয়া উপায়ে হাতের সমস্যা সমাধান করতে চান। তাদের জন্য আজকে আমরা জানাবো হাঁচি কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো যেগুলো করে আপনার হাঁচি খুব সহজে আপনি কমিয়ে নিতে পারবেন।
হাজী হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে তার মধ্যে শীতকালে আবহাওয়া পরিবর্তন বা গরমকালে ধুলো ময়লার কারণেও কিন্তু হাতি হতে পারে আপনি যদি অনবরত হাঁচি হতে থাকে এবং নাক দিয়ে পানি ঝরে তাহলে কিন্তু বিভিন্ন রকমের সমস্যা তৈরি হতে পারে। ঘরোয়া প্রতিকার প্রায়ই হাতির জন্য কাজ করে কিন্তু যদি সমস্যাটা স্থায়ী হয় তাহলে কিন্তু এটার জন্য ডাক্তার দেখিয়ে অবশ্যই ওষুধ নিতে হবে।
হালকা গরম পানি পান: শীতকালে বারবার হাঁচি হলে ঠান্ডা পানি পান করবেন না বরং হালকা গরম পানি খান। এছাড়াও আধা চা এবং গরম শুতেও সহজে নাকের টিউবের ব্লকের দূর হয় এবং হাঁচির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।আদা এবং মধু খাওয়া: অতিরিক্ত হাঁচি হলে আপনি আদা এবং মধু মিশ্রণ খেতে পারে নিতে আপনার হাঁচি কম হবে এক টুকরো আদা পিসে তাতে সামান্য মধু মিশিয়ে নিন এটি খেলে হাঁচি থেকে মুক্তি পাবেন।আরো পড়ুনঃ মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায় আঙ্গুর খাওয়াঃ আপনি যদি আঙ্গুর খান হাঁচি হলে তাহলে আঙ্গুলে উপস্থিত ভিটামিন সি হাঁচি কমাতে সহযোগিতা করে। শীতের প্রতিদিন কয়েকটি আঙুল খেলে আপনার শরীরে ভিটামিন সি সরবরাহ করবে যা হাঁচি কমাতে সহযোগিতা করবে। এছাড়া কমলালেবু এবং পাতি লেবু উপকার করে।
স্টিন থেরাপিঃ থেরাপির মাধ্যমে হাঁচি কমানো যায় এই জন্য আপনি একটি বড় পাত্র থেকে পানি ফুটিয়ে বা লবণ মিশিয়ে নিন। এবার তোয়ালে জড়িয়ে বাষ্প নিন। এর ফলের নাক বন্ধ হয়ে থাকলে না খুলতে থাকবে এবং হাঁচি বন্ধ হবে।উপরোক্তা এই উপায় গুলো আপনার হাঁচি বন্ধের জন্য উপকারী আসতে পারে আপনি ঘরোয়াভাবে এই উপায় গুলো অবলম্বন করতে পারবেন।
অতিরিক্ত হাঁচি কেন হয়
প্রতিনিয়ত বিভিন্ন রকম কারণে কিন্তু আমাদের অতিরিক্ত হাঁচি হতে দেখা যায় কারণ
অনেক মানুষ ময়লা বা ধুলাবালিরই তাদের শরীরে প্রবেশ করলে হাঁচি হতে দেখা দেয় এই
জন্য কিন্তু যাদের ডাস্ট এলার্জি থাকে তারা কিন্তু হাতেই দেয় অনেক বেশি।
অতিরিক্ত হাঁচি কেন হয় এই সম্পর্কে আপনারা কি জানেন। অতিরিক্ত হাঁচি হতে পারে
একেবারে বিভিন্ন কারণে।
সাধারণত এটি হাঁচি নিয়ন্ত্রণের একটি স্বাভাবিক উত্তর হতে পারে যেমন সর্দি,
ধুলোমূল্য পদার্থ, অনুমানযোগ্য খাদ্য অথবা শরীরের অন্যান্য অস্থায়ী রেসপেন্সের
উপরের প্রতিক্রিয়া। তবে, যদি অতিরিক্ত হাঁচি ধরা পড়ে বা কোনও অসুস্থতা বা
অনিয়ন্ত্রিত অনুমানযোগ্য হাঁচির প্রতিক্রিয়া হয়, তাহলে এটি চিকিৎসার
প্রয়োজনের সূচনা করতে পারে এবং এটির মূল কারণ নির্ধারণ করা উচিত।
আরো পড়ুনঃ
দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায়
এই ধরণের সমস্যার জন্য চিকিৎসার সাথে যোগাযোগ করা প্রয়োজন।হাঁচি একটি সাধারণ
ফিজিওলজিক্যাল প্রক্রিয়া যা সর্দি, অ্যালার্জি, হাঁচির প্রতিস্থাপন পদ্ধতি ও
অন্যান্য কারণে ঘটে। এর পেছনে বেশিরভাগ সময়ে বিস্তারিত কোনও মেডিক্যাল
কম্প্লেক্সিটি নেই, তবে অতিরিক্ত হাঁচি কারণে কিছু সমস্যা হতে পারে, যেমন বিশেষ
ধরণের অ্যালার্জি বা শ্বাসকষ্টের লক্ষণ। তথ্য পেতে হাঁচির এই নির্দিষ্ট কারণের
সাথে একটি চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই প্রয়োজন।
সর্দি হাঁচি থেকে মুক্তির উপায়
আপনার কি এই গরমে বা ঠান্ডাতে সর্দি কাশি এবং হাঁচি সমস্যা সম্মুখীন হতে হতে
সর্দি হাঁচি থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছে। আমাদের কাছে আসলে
এই সমস্যাটি শুধুমাত্র যে শীতকালে হবে এমন কিন্তু নাই এই শুনতেই হাতি সমস্যা
কিন্তু গরমকালেও দেখা দেয় বিভিন্ন কারণে কিন্তু এই সমস্যা সৃষ্টি হয়।
সর্দি এবং হাঁচি থেকে মুক্তির উপায় বিভিন্ন হতে পারে, কিন্তু কিছু সাধারণ
পদক্ষেপ হতে পারে:
গরম পানি পান: গরম পানি খাওয়ানো সর্দি ও হাঁচির লক্ষণ নির্দ্বিধায় মামলা
মিটায়। সর্দি কাশি জ্বর হলে কিন্তু অবশ্যই গরম পানি খেতে হবে এবং চেষ্টা করতে
হবে যেন এই সমস্যাটি বেশি বৃদ্ধি না পাই।
প্যারাসেটামল সেবন: এগুলো সাধারন ফ্লু হওয়ার কারণে আপনি নরমাল
প্যারাসিটামল সেবন করলে আপনার কোন ক্ষতি হবে না এগুলো যদি সাধারন সমস্যা হয়ে
থাকে তাহলে সেরে যাবে। এই ওষুধগুলি ফ্লু এবং সর্দি লক্ষণ সাহায্য করতে পারে।
শুষ্ক হওয়া: নিয়মিতভাবে নাক ঝরানো এবং নাকের পানি পরিষ্কার করা।
শ্রদ্ধেয় হাটি সবসময় হলে আপনাকে পরিষ্কার থাকতে হবে এবং নাকের মধ্যে ময়লা রাখা
যাবে না পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
পর্যাপ্ত বিশ্রাম: উপযুক্ত রেস্ট এবং প্রয়োজনে প্রেস্ক্রাইব ওষুধ অনুসরণ
করা।যদি অত্যন্ত দুশ্চিন্তা বা ব্যথা থাকে। পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম করতে হবে
এবং যতক্ষণ না সুস্থ হচ্ছেন অতিরিক্ত কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
আদর্শ তাপমাত্রা: সর্দি ও হাঁচির সময়ে আপনার আবাসিক অবস্থানটি উষ্ণ এবং
আরামদায়ক রাখা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার এই সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই একটি সঠিক স্থানে
থাকতে হবে যেখানে আপনার অতিরিক্ত গরম বা অতিরিক্ত ঠান্ডা যেন না অনুভব হয়।
আরো পড়ুনঃ
মাজার ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায়
পরিপূরক খাদ্য: ডিম, ফল স্যুপ, হট টুকরা এলোভেরা যেমন খাদ্য সর্দি ও হাঁচি
ভালো করে। এই খাদ্যগুলো খাওয়ার ফলে কিন্তু আপনার ইমিউনিটি সিস্টেম আরো ভালো হবে
এই জন্য পরিপূরক খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। নিয়মিত সুসং খাদ্য গ্রহণ করার ফলে কিন্তু
আমাদের ইমিউনিটি সিস্টেম ভালো হয় যার ফলে সহজে কিন্তু রোগ বালাই হয় না।
ডাক্তার পরামর্শ: যদি আপনার রোদে দিয়ে দিত পরিমাণে সর্দি ও হাতি দেখা
দেয় তাহলে কিন্তু অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং আপনার কোন ভাইরাস বা
কোন ডিজিজ দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন সেই সম্পর্কে জানতে হবে এবং সঠিক চিকিৎসা
গ্রহণ করতে হবে।
সর্দি ও হাঁচি যখন ধরা পড়ে, স্বাস্থ্য পরিস্থিতিতে নিরাপদ থাকার জন্য
স্বাস্থ্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ। তবে, যদি লক্ষণগুলি দ্বিধামূলক হয়
বা লক্ষণগুলি দ্বারা বিরক্তি অথবা অনিয়ন্ত্রিত হয়, তাহলে একজন চিকিৎসকের
পরামর্শ নিতে উচিত।
অতিরিক্ত হাঁচি কিসের লক্ষণ
আমাদের কিন্তু বিভিন্ন কারণে অতিরিক্ত হাজির দেখা দেয় কিন্তু এই অতিরিক্ত হাঁচি
কিসের লক্ষণ সে সম্পর্কে কি আপনারা জানেন অনেক সময় দেখা যায় গ্রীষ্মকালে বা
বসন্তকালে অনেক সময় এলার্জি বেশি দেখা দেয় যে কারণে কিন্তু হাঁচির মাত্রা বেড়ে
যায় যাদের ডাস্ট এলার্জি রয়েছে বা ধুলোবালিতে গেলে এলার্জি হয় তাদেরও কিন্তু
ধুলাবালি সংস্পর্শে আসলে এলার্জি ফলে হাঁচি বেড়ে যায়। যাদের একবার হাঁচি শুরু
হলে সহজে থামতে চাই না।
অ্যালার্জি আক্রান্ত ব্যক্তিরা উত্তেজক রাসায়নিক পদার্থ যেমন: হিস্টামিন নাক
দিয়ে নিব্রত হওয়ার সময় হাঁচি দেন। কিছু স্পর্শকাতর দ্রব্য যেমন :ধূলাবালি,
পশুপাখি বা ফুলের পরাগের সংস্পর্শে এলে নাকের অ্যালার্জি আক্রান্তের সমস্যা হয়।
আরো পড়ুনঃ
খালি পেটে আপেল খেলে কি হয়
এমনকি তীব্র গন্ধ, তাপমাত্রার পরিবর্তনও এই সমস্যা দেখা দেয়। টানা হাঁচি এবং নাক
দিয়ে পানি পড়লে অনেকে মনে করেন। এটা কোন রোগের লক্ষণ হল কিন্তু প্রায়ই সময়
দেখা যায় অনবরত হাচি বা নাক বন্ধ হয়ে যায়। তখন এই লক্ষণগুলো রোগ হিসেবে ভাবতে
শুরু করেন এবং অ্যান্টিহিস্টামিন খেতে শুরু করেন।এতে অবশ্য রোগের লক্ষণ উপশম হয়
কিন্তু যখন বারবার হয় তখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন চিকিৎসকের।
তখন আন্টিহিস্টোমিনের পাশাপাশি স্প্রে আকারে স্টেরয়েড নাকের ব্যবহার করতে বলেন।
কিন্তু নাকের স্প্রে বন্ধ করার সঙ্গে সঙ্গে না হলেও কিছুদিন পরেই আবার শুরু হয়ে
যায় আগের মত সমস্যায়। এই জন্য আপনাকে অবশ্যই এই রোগে সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে না
হলে পরে অ্যাজমার মত বড় ধরনের রোগ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
অতিরিক্ত হাঁচির ঔষধ
যদি অতিরিক্ত হাঁচি হয় এবং এই হাঁচি কমানোর ওষুধ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকে
আপনাদেরকে কয়েকটি ওষুধের নাম জানাবো অতিরিক্ত হাঁচির ওষুধ যেগুলো খেয়ে আপনার
হাঁচি কম হবে।
যার ফল দিয়ে ঠান্ডা জড়িত এলার্জিতে কিন্তু হঠাতে হাতি কাশি শুরু হয় এই কারণে
আপনারা যদি হাঁচি-কাশির ওষুধ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের
পরামর্শ নিয়ে যেকোন ঔষধ গ্রহণ করতে হবে। আপনি অতিরিক্ত হাঁচি হলে ওষুধ সেবনের আগে
প্রাকৃতিক উপায় গুলো অবলম্বন করে আপনার হাঁচি বন্ধের চেষ্টা করতে পারেন।
- হাঁচি কমানোর জন্য খুবই কার্যকরী একটি উপাদান হচ্ছে মধু। প্রচন্ড হাঁচির মধ্যেও এক চামচ মধু গলায় গেলে সঙ্গে সঙ্গে আপনার হাঁচি কমে যাবে।
- একটানা হাঁচি হলে জিভ দিয়ে টাকরায় টোকাও দেওয়া যেতে পারে। মুহূর্তের মধ্যে হাঁচি থেকে যাবে।
ইউক্যালিপ্টাস তেলের গন্ধ নাকে গেলে হাঁচি থেমে যেতে পারে। হাঁচি হওয়ার প্রবণতা
থাকলে রুমালে দুই তিন ফোটা ইউক্যালিপ্টাস তেল দিয়ে দিন। এরপর কিছুক্ষণ নাকের
সামনে ধরে রাখুন হাঁচি থেমে যাবে।
একটি হাঁচি দেওয়ার সময় ঘন্টায় প্রায় একসময় বেগে নাক দিয়ে বাতাস বেরিয়ে আসে
হাতির এই গতির কারণে নাক দিয়ে বাতাস বেরিয়ে আসা তরল পদার্থ প্রায় ৫ ফুট দূরত্ব
পর্যন্ত ছড়িয়ে যেতে পারে হাতির মাধ্যমে প্রায় দুই হাজার থেকে ৫০০০ জীবাণুযুক্ত
তরল পদার্থ নাক মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসে।
একটি গবেষণায় দেখা গেছে যদি একজন অসুস্থ মানুষ হাঁচি দেন তবে তার হাঁচির মাধ্যমে
নিঃসৃত তরল কণাগুলো প্রায় ২০ লাখ বিভিন্ন প্রকারের ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস ছড়াতে
সক্ষম মানুষের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতার ওপর এ ভাইরাস গুলোর আক্রমণের হার নির্ভর
করে।
শেষ কথা।হাঁচি কমানোর ঘরোয়া উপায়।অতিরিক্ত হাঁচি কেন হয়
আমাদের আজকের আর্টিকেলের আলোচনার বিষয় ছিল হাঁচি কমানোর ঘরোয়া উপায় ও অতিরিক্ত হাঁচি কেন হয় এ বিষয় নিয়ে।এছাড়াও আমাদের আজকের আর্টিকেলে যে সকল বিষয়
সম্পর্কে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি নিশ্চয়ই আপনারা ইতিমধ্যে এই পোস্টটি সম্পন্ন
পড়ে তা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
আরো পড়ুনঃ
গরুর মাংসে কি এলার্জি আছে
আমাদের আজকের পোস্টটি পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি
আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন।এছাড়াও আপনি যদি চিকিৎসা সম্পর্কে কোন আপডেট
তথ্য পেতে চান তবে আমাদের ওয়েব সাইটে ফলো করে রাখুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন।আজ এ
পর্যন্ত সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url