প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয় - ঈদের নামাজ কয় তাকবীর

প্রিয় পাঠক আসসালামু ওয়ালাইকুম আপনি নিশ্চয়ই প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয়  এবং ঈদের নামাজ কয় তাকবীর সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য।জি বন্ধুরা আপনাকেই বলছি আমাদের আজকের আর্টিকেলের আলোচনার বিষয় থেকে আপনি জানতে পারবেন প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয়  এবং ঈদের নামাজ কয় তাকবীর সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।
প্রথম-ঈদের-নামাজ-কত-খ্রিষ্টাব্দে-অনুষ্ঠিত-হয়
একই সাথে আমাদের আজকের আর্টিকেলের মধ্যে থাকছে ঈদের নামাজ কত হিজরীতে শুরু হয়, মুসলমানদের সবচেয়ে বড় উৎসব কোনটি, ঈদের নামাজ না পড়লে কি গুনাহ হবে,সম্পর্কে।তাই আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয় এবং ঈদের নামাজ কয় তাকবীর এ বিষয় সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃপ্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয়।ঈদের নামাজ কয় তাকবীর

ভূমিকা।প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয়

প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয় জানতে চান তাহলে আপনাকে আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয় গুলো জানতে হবে।তাইতো আপনাদের সুবিধার্থে আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয় এবং ঈদের নামাজ কয় তাকবীর সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলের মধ্যে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
আমাদের আজকের আর্টিকেলের অংশ পড়ে আপনি ঈদের নামাজ না পড়লে কি গুনাহ হবে,মুসলমানদের সবচেয়ে বড় উৎসব কোনটি, ঈদের নামাজ কত হিজরীতে শুরু হয়, সম্পর্কে জানতে পারবেন। আপনি যদি ঈদের নামাজ কত হিজরীতে শুরু হয় সম্পর্কে সার্চ করে থাকেন তবে এই পোস্টটি আপনার জন্য সেরা হতে পারে। তাই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন।

প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয়

আপনারা কি প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিস্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয় সে সম্পর্কে জানতে চান যারা প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিস্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয় সে সম্পর্কে জানে না তাদের জন্য আজকে আমরা প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিস্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিয়ে আলোচনা করতে হাজির হয়েছি। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় এবং ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে দুইটি ঈদ পরে যার মধ্যে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব।

এই ধর্মীয় উৎসবটি প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিস্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয় সে সম্পর্কে জানার কিন্তু অনেকেরই ইচ্ছা রয়েছে।প্রথম ঈদের নামাজ খ্রিষ্টাব্দে ৬২২ সালে অনুষ্ঠিত হয়। এটি ইসলামের প্রথম ঈদ হিসাবে পরিচিত। এটি অরবী ভাষায় "ঈদ-উল-ফিতর" নামে পরিচিত ছিল। এই ঈদের নামাজের আয়োজন তখন মক্কায় হয়।
ঈদ-উল-ফিতর হল ঈদের প্রত্যক্ষ পরিক্রমণের পর আপনার দানপরদান করা হয়েছিল। ঈদের নামাজ এই সময়ে মুহাম্মদ (সা:) নিজে অংশ নেন, এবং একাধিক সাহাবী একই নামাজে অংশ নেন।প্রথম ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছিল খ্রিষ্টাব্দ ৬২২ সালে, যা ইসলামের ঐতিহাসিক ঘটনা হিসাবে পরিচিত।

 এই নামাজটি ঈদ-উল-ফিতর নামে পরিচিত ছিল। এটি মক্কায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল মুহাম্মদ (সা:) নেতৃত্বে। এই উৎসবের অংশ হিসাবে মুসলিমরা আল্লাহর প্রতি আবদ্ধতা ও সহযোগিতা প্রকাশ করতেন। এই প্রথম ঈদে নামাজ মুসলিম সম্প্রদায়ের একটি গৌরবময় অংশ হিসাবে পরিচিত

ঈদের নামাজ কত হিজরীতে শুরু হয়

আপনারা কি জানেন ঈদের নামাজ কত হিজরিতে শুরু হয় আসলে ঈদের নামাজ কত হিজরীতে শুরু হয় এই নিয়ে একটি ঘটনা রয়েছে আপনারা যারা ঈদের নামাজ কত হিজরিতে শুরু হয় সে সম্পর্কে না জেনে রয়েছেন তাদের জন্য আজকে আমরা জানাবো ঈদের নামাজ কত হিজরীতে শুরু হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

আমাদের সাথেই থাকুন এবং জেনে নিন ঈদের নামাজ কত হিজরীতে শুরু হয় ।ঈদ আরবি শব্দ এর অর্থ খুশি আনন্দ অনুষ্ঠান উৎসব ইত্যাদি শব্দের মূল রূপ হল আওদ, যার অর্থ ফিরে আসা।( আনওয়ারুল মিশকাত:৩/৬০৫)আরবদের কাছে ঈদ বলা হয় এমন সময় যে সময় আনন্দ ও দুঃখ ফিরে আসে। (লিসানুল আরব, ইবনে মিনজির: ৬/৫১০)
মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার পরে ঈদের প্রবর্তন হয়। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় পৌঁছে দেখতে পান যে মদিনা বসবাসকারী ইহুদিরা শরতের পূর্ণিমার নওরোজ উৎসব এবং বসন্তের পূর্নিমার মেহেরজান উৎসব উদযাপন করছে। মহানবী (সা:) মুসলমানদের এই দুটি উৎসব পালন করতে নিষেধ করেন।

তিনি বলেন মহান আল্লাহ তোমাদের ওই উৎসবের বিনিময়ে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার মতো পবিত্র দুটি দিন দান করেছেন।ঈদের নামাজ পড়বো ভর্তি তো হওয়ার সময় সম্পর্কে দু'ধি অভিমত পাওয়া যায় প্রথমত আল দুররুল মুখতার গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে, ' যে প্রথম হিজরীতে ঈদের নামাজের বিধান প্রবর্তিত হয়েছে।
দ্বিতীয়, বেশিরভাগ আলেমদের মতে দ্বিতীয় হিজরীতে তার বিধান প্রবর্তিত হয় মুসলমানরা মদিনায় প্রথম ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়েন দ্বিতীয় হিজরী মোতাবেক ৬২৪ খ্রিস্টাব্দে ৩০ বা ৩১ মার্চ।

মুসলমানদের সবচেয়ে বড় উৎসব কোনটি

মুসলিম সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় উৎসব কিন্তু দুইটি যার মধ্যে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা মুসলিম সম্প্রদায়ের উৎসবের দিন এই দিনে আল্লাহ তায়ালার কাছে সকলে সালাত আদায় করার মাধ্যমে নিজের ভুল ত্রুটির জন্য ক্ষমা চেয়ে থাকেন মুসলিম সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় উৎসব নিয়ে অনেকেরই জানার আগ্রহ।
এই উৎসবটি শুরু হয় কিভাবে এবং মুসলমানের সবচেয়ে বড় উৎসব কোনটি এগুলো নিয়ে কিন্তু নানা রকমের প্রশ্ন রয়েছে। চলুন জেনে নেয়ার দাগ মুসলমানদের সবচেয়ে বড় উৎসব কোনটি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।মুসলিম সমাজের সবচেয়ে বড় উৎসব হলো ঈদ-উল-ফিতর এবং ঈদ-উল-আযহা।

ঈদ-উল-ফিতর (ঈদে রামজান): আরবি ঈদ শব্দ মানে খুশি আনন্দ বা উৎসব মুসলমানদের জন্য ঈদ পালন ওয়াজিব। অর্থাৎ অবশ্যই পালনীয় ঈদ পালনের কিছু নিয়ম ইসলামে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে ঈদের দিন সকালে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা যা সব মুসলমানের জন্য অবশ্যই পালনীয় এছাড়া ঈদুল ফিতরের ফিতরা প্রদান করার একটি অবশ্য পালনীয় রীতি ফেতরা ঈদের নামাজের আগে অসহায় গরীব দুঃখীদের দিতে হয়।

ঈদুল ফিতরের আগে একমাস সিয়াম সাধনা পালন করতে হয় তারপরেই কিন্তু ঈদুল ফিতর পালন করা হয়। নবী মুহাম্মদ ঈদের দিন গোসল করে উত্তম প্রসাদ পড়ে নামাজ পড়তে যেতেন। ঈদের নামাজের পর মিষ্টি দ্রব্য খাওয়া এবং আত্মীয় পরিজন প্রতিবেশী বন্ধুদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করার রেওয়াজ রয়েছে।
এটি রমজান মাসের পর পাওয়া যায় যা ইসলামের চারটি বিশেষ উৎসবের মধ্যে একটি। এটি ইসলামের অন্যতম প্রধান উৎসব হিসাবে পরিচিত। ঈদ-উল-ফিতরে মুসলিম সমাজ ফিতরানা বা চাঁদারাত আদায় করে তাদের রমজান মাসের সময় যা রোজা রাখার জন্য দান করা হয়েছিল। এটি দীর্ঘ সময় ধরে পালন করা হয়ে থাকে এবং সমাপ্তির পর তৎকালীন মাসের সূচি নিশ্চিত করে পালন করা হয়।

ঈদ-উল-আযহা (বড় ঈদ): এই ঈদুল আযহা উদযাপন শুরু হয় গরু খাসি উট বিভিন্ন রকমের প্রাণী কে কোরবানি করার মাধ্যমে। ঈদের নামাজের পর পর সু কুরবানীর মধ্যে দিয়ে শুরু হয় ঈদুল আযহা পালন। মহান আল্লাহর প্রতি প্রিয় বান্দা হজরত ইব্রাহিম (আ.) সীমাহীন ভক্তি সর্বোচ্চ ত্যাগের সদিচ্ছা এবং গভীরতম আত্মসমর্পণে পরম করুনাময় সন্তুষ্ট হন এবং তিনি ইব্রাহিমকে (আ.) আত্মত্যাগ ও ভালোবাসার নিদর্শন সর্ব পশু কুরবানী করা নির্দেশে।
এই ঘটনার পর থেকে মুসলমানরা তাদের সমর্থ্য অনুযায়ী ত্যাগ ও আত্মত্যাগের প্রতীক হিসেবে পশু কোরবানি দিয়েছে প্রতিবছর মুসলমানরা বৃহত্তম ধর্মীয় অনুষ্ঠানের পবিত্র হজ্জের পরই দেওয়া হয় কোরবানি পাঁচ দিন ধরে চলে হজের আনুষ্ঠানিকতা। জিলহজ মাসের ১০ তারিখে পালন করা হয়।

এটি হজ্জের পরে পাওয়া যায় এবং মুসলিম সমাজের জন্য একটি অত্যন্ত গৌরবময় উৎসব। এটি ইসলামের দুই প্রধান উৎসবের মধ্যে একটি হিসাবে পরিচিত। এটি ইসলামের বর্ষতীত প্রধান উৎসব হিসাবে পরিচিত, এটি কুরবানীর উৎসব হিসাবে পরিচিত, কুরবানি এবং প্রার্থনার আদায়ের উপর ভিত্তি করে পালন করা হয়।
উল্লেখ্য, এই উৎসবগুলি পুরোপুরি সামাজিক ও ধর্মীয় উৎসব হিসাবে পরিচিত, যা মুসলিম সমাজের একত্রেতা এবং আল্লাহর বিশেষ দয়া ও আদর্শগুলির প্রতিষ্ঠার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

ঈদের নামাজ কয় তাকবীর

আপনারা কিন্তু অনেক জনের মন নিয়ে বিভিন্ন রকমের প্রশ্ন থাকে তার মধ্যে অন্যতম প্রশ্ন হচ্ছে ঈদের নামাজ কয় তাকবীরের হয়। আসলে ঈদের নামাজে তাকবির নির্ধারণ করা হয়েছে তারপর তো অতিরিক্ত তাকবীর দেওয়া হয়। কিন্তু ঈদের নামাজ আসলে কয় তাকবীরের হয় সেই সম্পর্কে যারা জানেন না তাদের জন্য আজকে আমরা সেই সম্পর্কে আলোচনা করে জানাবো।

জাহান্নামিদের তালিকা থেকে তাদের নাম মুছে দেবেন এবং রোজা তাদের খুশি হয়ে শুকরিয়া স্বরূপ দান সদকা করে এবং ঈদের নামাজ আদায় করে। এই নামাজকে নবীজি (সা:) এতটাই গুরুত্ব দিতেন যে ইসলামে শুরুর যুগে নারী ও শিশুদেরও ঈদগাহে নিয়ে যাওয়া হতো এমনকি ঋতু মূর্তি নারীরাও ঈদগাহে উপস্থিত হয়ে এক পাশে অবস্থান করতো।
১২ তাকবীরের ক্ষেত্রে প্রথম রাকাতে শুরুতে অতিরিক্ত সাত তাকবীর এবং দ্বিতীয় রাকাতের শুরুতে অতিরিক্ত পাস তাকবির দিতে হয় প্রথম রাকাতে সানা পাঠের পর কানের লতি পর্যন্ত হাত তোলার পর পর সাতবার তাকবির বলতে হয়। দ্বিতীয় রাকাতে সূরা পাঠ সুরুর পূর্বে অতিরিক্ত ৫ তাকবীর বলতে হয়।

অতিরিক্ত তাকবীরের ক্ষেত্রে অন্যান্য মাযহাবসহ অনেকে প্রথম ডাকাতে তাকবীর তাহরিমা সহ ৭ তাকবীর আর দ্বিতীয় রাকাতে ৫ তাকবীর দিয়ে থাকেন যদি কেউ অতিরিক্ত ছয় তাকবীর দেয় কিংবা অতিরিক্ত ১১ তাকবীর দেয় তাতে নামাজের অসুবিধা হবে না বরং নামাজ হয়ে যাবে ।

ঈদের চাঁদ দেখার পর থেকে অর্থাৎ ৩০ রমজান ইফতারের পর থেকে প্রথম কাজই হচ্ছে তাকবির তথা আল্লাহর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করে তাকবীর পড়ায় এটাই ঈদের প্রথম কাজ আল্লাহ তায়ালা কোরআনে কারীমে তাকবীর পড়ার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, ' আর তোমাদের আল্লাহ তায়ালা মহত্ব বর্ণনা করো যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর।' ( সুরা বাকারা: আয়াত: ১৮৫)
তাকবীর হল:
উচ্চারণ: 'আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ। '
আল্লাহ তায়ালা রোজাদার মুমিন মুসলমানদের ঈদের নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুন। আমিন।

ঈদের নামাজ না পড়লে কি গুনাহ হবে

ঈদের নামাজ না পড়লে কি গুনাহ হবে এ সম্পর্কে অনেকে জানতে চাই কারণ অনেকে বিভিন্ন কারণে ঈদের নামাজ আদায় করতে পারেনা তারা এই জন্য জানতে চাই যে ঈদের নামাজ না পড়লে কি গুনাহ হবে সে সম্পর্কে যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে আজকে আমাদের সাথেই থাকুন এবং জেনে নিন ঈদের নামাজ না পড়লে কি গুনাহ হবে সে সম্পর্কে তথ্য।

মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা অন্যতম এই ধর্মীয় উৎসবের দিন কিন্তু নামাজ আদায়ের মাধ্যমে আল্লাহতালা শুকরিয়া ও নিজেদের ভুলত্রুটির জন্য ক্ষমা চেয়ে আল্লাহতালার কাছে দোয়া চাইতে হয়। আপনি যখন ঈদের নামাজ পড়তে যাবেন তার আগে সাদিকা করা আপনার অন্যতম কাজ হয়।

ঈদের সালাত আদায় করা ওয়াজিব নাকি মুস্তাহাব এই সম্পর্কে অনেকের মনে নানা রকমের প্রশ্ন থাকে। যে সালাত যদি আদায় করা ওয়াজিব হয় তাহলে কিন্তু পালন করা বাধ্যতামূলক হয় আর যদি মুস্তাহাব হয়ে থাকে তাহলে এই নামাজটি না আদায় করলে কোন গুনাহ হবে না।
আমরা যেন মহিলাদেরকে ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহার নামাজের জন্য বের হয় এবং নামাজে অংশগ্রহণ করে পরিণত বয়স্ক ঋতুবর্তী ও গৃহবাসিন্দা সহ সবাই। তবে ঋতুবর্তী মেয়েরা নামাজ আদায়ের থেকে বিরত থাকবে তবে কল্যাণ ও মুসলিমদের দোয়ায় অংশ নিবে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন হে আল্লাহর রাসূল! আমাদের মাঝে কারো কারো রাসুল (সাঃ) সে তার অন্য কোন বোনের থেকে ওড়না নিয়ে পরিধান করবে।
ঈদের তাৎপর্য এবং এরশাদ সম্পর্কিত নামাজের পরিপ্রেক্ষিতে কেউ ভাবতে পারে যে এটি ছেড়ে দিলে পাপ হিসেবে বিবেচিত হবে কিনা এই প্রশ্নের উত্তর নিহিত রয়েছে। ঈদের নামাজের মর্যাদা বোঝার মাধ্যমে অধিকাংশ আলেমদের মতো ঈদের নামাজ একটি সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ( এটি অত্যন্ত বাঞ্ছনীয়)। অতএব প্রার্থনা করার জন্য এটিকে জোরালো ভাবে উৎসাহিত করা হলেও, এটি অনুপস্থিত হওয়ায় অগত্য একটি পাপ গঠন করে না।

শেষ কথা।প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয়।ঈদের নামাজ কয় তাকবীর

প্রিয় পাঠক আসসালামু আলাইকুম আপনারা নিশ্চয়ই আমাদের আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে ইতিমধ্যে জানতেও বুঝতে পেরেছেন প্রথম ঈদের নামাজ কত খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয় ও ঈদের নামাজ কয় তাকবীর সম্পর্কে।এছাড়াও আপনি আমাদের আর্টিকেল সম্পন্ন পড়ে সৌদি আরব সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।এছাড়াও আপনি যদি নিত্য নতুন আপডেট আর্টিকেল পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েব সাইটে ঘুরে আসবেন এবং ভিজিট করে রাখুন।আমাদের আজকের আর্টিকেলে পর্যন্ত আবার কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url