হিট স্ট্রোক কখন ও কেন হয় - হিট স্ট্রোক হলে কি করবেন

হিট স্ট্রোক রোগ সম্পর্কে আমরা কম -বেশি সকলেই পরিচিত।হিট স্ট্রোক কি ও হিট স্ট্রোক এর কারণ কি তা আমরা অনেকেই জানিনা।তাইতো এমনই এক অজানা প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আজকের আর্টিকেলে হাজির হয়েছে হিট স্ট্রোক কখন ও কেন হয় এবং হিট স্ট্রোক হলে কি করবেন এ বিষয় সম্পর্কে।আজকের আর্টিকেলটি আপনার এবং আপনার আশেপাশের মানুষদের জন্য অনেক উপকারী হতে পারে।তাই আজকের পর্বটি সম্পূর্ণ পড়ে জেনে নিন হিট স্ট্রোক কখন ও কেন হয় এবং হিট স্ট্রোক হলে কি করবেন এ বিষয় সম্পর্কিত সকল তথ্য।
হিট-স্ট্রোক-কখন-ও-কেন-হয়
সেই সাথে আমাদের আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আলোচনা করতে চলেছি হিট স্টক এর লক্ষণ ও প্রতিকার হিট স্টপ এর প্রাথমিক চিকিৎসা ও হিট স্ট্রোক হলে কি করবেন এমন সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।তাই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন হিট স্ট্রোক কখন ও কেন হয় এবং হিট স্ট্রোক হলে কি করবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃহিট স্ট্রোক কখন ও কেন হয়।হিট স্ট্রোক হলে কি করবেন 

সূচনা।হিট স্ট্রোক কখন ও কেন হয়।হিট স্টক হলে কি করবেন

হেট স্টক রোগটি এমনই একটি রোগ এই রোগটি হলে মানুষের বাঁচার আশঙ্কা কমে যায়।হিট স্ট্রোক করলে যেকোনো সময় রোগী মারা যেতে পারে।তবে হিট স্ট্রোক রোগ নিয়ে হতাশ হওয়া যাবে না।কারণ হিট স্ট্রোক রোগ থেকে বাঁচার কিছু নিয়ম ও প্রাথমিক চিকিৎসা রয়েছে।এ সমস্ত প্রতিরোধে আপনি হিট স্ট্রোক থেকে অল্প কিছু হলেও সুস্থ থাকবেন।এমনই এক বিষয় নিয়ে আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয় হিট স্ট্রোক কখন ও কেন হয় এবং হিট স্ট্রোক হলে কি করবেন এ বিষয় সম্পর্কিত সকল তথ্য।
এছাড়া আমরা আপনাদের সুবিধার্থে আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আলোচনা করতে চলেছি হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করনীয় হিট স্ট্রোক কখন ও কেন হয়, হিট স্ট্রোক এর প্রাথমিক চিকিৎসা এবং হিট স্ট্রোকের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে।আপনি যদি এমন সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে চান তবে আর্টিকেলটির সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

হিট স্ট্রোক কি

আপনারা কি জানেন হিট স্ট্রোক কি কারণ এখন অতিরিক্ত গরম যার ফলে কিন্তু মানুষের হিত স্টোক হতে বেশি দেখা দেয়। টক হলো অতিরিক্ত উত্তাপ এর একটি অবস্থা সাধারণত উচ্চ তাপমাত্রায় দীর্ঘায়িত এক্সপোজার বা শারীরিক পরিশ্রম এবং তাপ নিয়ন্ত্রণ শরীরে ব্যর্থ প্রচেষ্টার ফলে দেখা দেয় হিট স্ট্রোক।

উচ্চ তাপমাত্রায় অত্যাধিক এক্সপ্রেস ক্লান্তির কারণ হতে পারে যা তা ক্র্যাম্প এবং হিট স্ট্রোকে দিকে অগ্রসর হয় দীর্ঘায়িত তাপের সংস্পর্শে থাকার কারণে শরীরে তাপ নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় যা হাইপারথার্মিয়া শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রার উপরে সৃষ্টি করে। তাপের আঘাতের সবচেয়ে গুরুতর রূপ যেখানে শরীরের তাপমাত্রা ৪০.৬০C বা তার বেশি পৌঁছে যায়।

পরিবর্তিত হতে পারে হাইপারথার্মিয়া ঘাম, বমি বমি ভাব এবং বমি, ফ্লাশ ত্বক, দ্রুত শ্বাস প্রশ্বাসহিটিস্পন্দন বৃদ্ধি বা মাথাব্যথা হিট স্ট্রোকের রোগের সূচক। আপনি যদি হিট স্ট্রাক সন্দেহ করেন তাড়াতাড়ি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে।

হিট স্ট্রোক কখন ও কেন হয়

আপনারা কি জানেন হিট স্ট্রোক কখন ও কেন হয় এই সম্পর্কে অনেকেরই জানা নেই যে হিট স্ট্রোক কেন হয়। আমাদের নিজেদেরও কিছু ভুল রয়েছে অনেক কিছু অজানা থাকার কারণে কিন্তু অনেক সময় এই রোগের শিকার হতে হয়। আপনি যখন অতিরিক্ত গরমে থাকবেন আপনার শরীরের তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রি ফরেনহাইট উঠে যাবে তখনই কিন্তু আপনার হিট স্ট্রোক দেখা দিবে। অতিরিক্ত গরমের কারণে কিন্তু হিট স্ট্রোক দেখা দেয়।

গ্রীষ্মকালে কিন্তু হিট স্ট্রোকের ঘটনা বেশি দেখা দেয় প্রচন্ড গরমে অনেকেরই এই সমস্যায় ভোগেন। হিট স্ট্রোক এক ধরনের হাইপারথার্মিয়া। হাইপার হচ্ছে অধিক তাপমাত্রা আর থার্মিয়া মানে তাপ। শরীরের অধিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বলা হয় হিট স্ট্রোক। আমাদের শরীরের ভেতরে নানার রাসায়নিক ক্রিয়ার কারণে সব সময় তাপ সৃষ্টি হতে থাকে ঘামের সাহায্যে সেই তাপ শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ
কিন্তু একটানা রোদে থাকলে ঘামের সাথে গরমে শরীরে অতিরিক্ত জল বেরিয়ে যায়। শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি বেরিয়ে যাওয়ার কারণে সৃষ্টি হয় ড্রাই হাইড্রেশনের ঘামের সঙ্গে লবণ বেরিয়ে যাওয়াতে লবণের ঘাটতি দেখা দেয় যার ফলে শরীরকে করে তোলে অবসন্ন এবং পরিস্রান্ত।

এতে মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে পড়ার মত কারণ দেখা দিতে পারে। তাৎক্ষণিক চিকিৎসকের ব্যবস্থা না করতে পারলে মৃত্যু হওয়ার মত সমস্যা হতে পারে। বয়স্ক ও বাচ্চারা এবং যারা নানা রকমের রোগে ভুগছেন তাদের কিন্তু সহজেই হতে পারে।

হিট স্ট্রোক হলে কি করবেন

হিট স্ট্রোক হলে কি করবেন এ সম্পর্কে অনেকে জানতে চান অবশ্যই হিংস্রক হলে সাথে সাথে আপনাকে রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে হবে । এই প্রাথমিক চিকিৎসার উপরে কিন্তু অনেকটা রোগীর শরীর ভালো হয়ে যাবে এই জন্য হিস্টর দেখা দিলে অবশ্যই সাথে সাথে প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে হবে।

অতিরিক্ত গরমে কিন্তু দেখা দেয় এই লিপস্টোক এইজন্য এই সময় সুস্থ থাকতে হলে আপনাকে কি করবেন সেই সম্পর্কে জানতে হবে। কেউ যদি অতিরিক্ত গরমের কারণে হিট স্টোরকে শিকার হয় তাহলে কিন্তু আপনাকে তার শরীর সর্বপ্রথম ঠান্ডা করতে হবে এরপরে দ্রুত কাছের হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
শরীরের তাপমাত্রা কমাতে হবে যত দ্রুত সম্ভব কেননা শরীরে তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রি ফরেনাইট বা তার বেশি হয়ে গেলে আপনার কিন্তু হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি দেখা দেয়। তাই দ্রুত শরীরকে ঠান্ডা করা প্রয়োজন তবে প্যারাসিটামল, অ্যাসপিরিন ইত্যাদির মত ওষুধ প্রয়োগ করে শরীরের তাপমাত্রা এক্ষেত্রে কমানো যাবে না।
উল্টো কমাতে গেলে হিতের বিপরীতপ হতে পারে বরং মুখ, ঘাড়, বগল, কুঁচকি ভিজিয়ে অথবা বরফ দিয়ে ঠান্ডা করার পাশাপাশি বাতাস করে রোগীকে ঠান্ডা করতে হবে।

হিট স্ট্রোক এর কারণ

কি জানেন হিস্টোক কখন দেখা দেয় হিস্টোকের কারণ কি হতে পারে যখন আপনার শরীরে স্টক দেখা দিবে তখন এর পিছনেও কিন্তু কারণ রয়েছে কিছু যা আপনি জানলে অবাক হয়ে যাবেন। হিট স্ট্রোক বা সান স্ট্রোক এক ধরনের অসুস্থতা যা অত্যাধিক গরমের কারণে হয়ে থাকে।
এই অসুখে শরীরের তাপমাত্রা ১০৪° পরে নাইটের বেশি এবং সাথে শারীরিক ও মানসিক ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। চলুন জেনে আসি হিট স্ট্রোক এর কারণ সম্পর্কে।হিট স্ট্রোকের কয়েকটি কারণ হতে পারে তবে চলুন এবার আসল কারণ গুলো জেনে নিই :
  • পারিপার্শ্বিক উচ্চ তাপমাত্রা
  • শরীলে পানি শূন্যতা বা মিনারেলসের অভাব।
  • কিছু ওষুধের প্রতিক্রিয়া যেমন ডাই ইউরোটিক্স, বিটা ব্লকারস, অ্যালকোহল।
  • হার্টের বা স্কিন এর অসুখের কারণেও কিন্তু হতে পারে হিট স্ট্রোক।
অতিরিক্ত পরিমাণে গরমের কারণে কিন্তু এই হিস্টরটি বেশি দেখা দেয় এর কারণে আপনার নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। চামড়ার রঙ লাগছে হয়ে যাওয়া মানসিক ভারসাম্যহীনতা এবং হাঁটতে অসুবিধা হওয়া, চোখের মনি বড় হওয়া, বমি হওয়া, খিচুনি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, ঘন ঘন শ্বাস নেওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

হিট স্ট্রোক এর লক্ষণ ও প্রতিকার

আপনারা অনেকে হিট স্ট্রোকের লক্ষণ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন যারা হিট স্ট্রোক রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার করতে চান তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি যেখানে আমরা আপনাদের জানাবো হিট স্ট্রোকের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে।
  • পেশী বাধা
  • ভারী ঘাম
  • চরম দুর্বলতা
  • বিশৃঙ্খলা
  • মাথাব্যথা
  • বমি বমি ভাব
  • খিচুনি
  • চোখের মণি বড় হওয়া
  • অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
  • রেসিং হার্টবিট
  • গাঢ রঙের প্রস্রাব
  • ফ্যাকাশে চামড়া।
উপরুক্ত এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে আপনি বুঝতে পারবেন হিট স্ট্রোক অনুগত হতে পারে আপনার এই জন্য আপনাকে অতি অবলম্বে ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিতে হবে।
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে আপনি যে কাজগুলো করতে পারেন :
  • রোগীকে একটি ছায়াময় এবং শীতল জায়গায় নিয়ে যান বিশেষ করে বাড়ির ভিতরে।
  • ক্লাস্ট্রোফোবিয়া এবং বিভ্রান্তি বিপরীত করতে কোন অতিরিক্ত পোশাক থাকলে সরিয়ে ফেলুন।
  • রোগীর আশেপাশে ভিড় এড়িয়ে চলুন একজন ব্যক্তির রোগীর সাথে থাকতে পারেন।
  • দ্রুত ঠান্ডা করার ব্যবস্থা করুন ঠান্ডা জ্বর না ঠান্ডা পানির স্পর্শে বা বরফের প্যাক ঘাড়ে, বগলে এবং কুৃঁচকিতে ভেজা তোয়ালে ।

হিট স্ট্রোক এর প্রাথমিক চিকিৎসা

আপনার যদি হিট স্ট্রোকের মতো সমস্যা দেখা দেয় তাহলে কিন্তু স্ট্রোকের প্রাথমিক চিকিৎসা আপনাকে জেনে রাখতে হবে কারণ অতিরিক্ত গরম পড়ার ফলে কিন্তু অনেকেরই হিস্ট্রোকের মতো সমস্যা দেখা দেয় এই হিল স্টক মোকাবেলা করার জন্য আপনাকে প্রাথমিক চিকিৎসা গুলো জেনে নিতে হবে। প্রথম পরামর্শ হলো এই গরমে কড়া রোদ ও ভিড় এড়িয়ে চলতে হবে

যেহেতু এটি একটি জরুরি অবস্থা তাই এই সময় চিকিৎসা দ্রুত হওয়া প্রয়োজন এই রকম পরিস্থিতি প্রথমে যা করা দরকার তার মধ্যে রোগীর শরীর ঠান্ডা করা এবং খোলা বা ফাঁকা স্থানে নিয়ে যাওয়া। এরপরে ভারী পোশাক পড়ে থাকলে সেটি পরিবর্তন করে পাতলা সুতি পোশাক পরিয়ে দিতে হবে। ঠান্ডা বাতাসের ব্যবস্থা করতে হবে প্রয়োজন মনে হলে হাসপাতালে জরুরী বিভাগে নিয়ে যেতে হবে।
রোগী সুস্থ হতে কয়েকদিন পর্যন্ত সময় লাগবে সেটা এর তীব্রতা বা ধরনের উপর নির্ভর করবে যদি সঠিক চিকিৎসা করা না হয় তাহলে হিট স্ট্রোকের রোগীর মস্তিষ্ক বেশি কিডনি এবং অন্যান্য অঙ্গ গুলোকে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির মুখে ফেলতে পারে। শুধুমাত্র শরীরে তাপমাত্রা কমানোর জন্য কিছু না কিছু করে বরং পানি বা লিকুইড জাতীয় খাবার গ্রহণের ওপর জোর দিতে বলেন।

রোগীকে লিকুইড জাতীয় হেলদি ডায়েট খাবার দিতে হবে এবং হিট স্ট্রোক হওয়ার কারণে অবশ্যই শরীরের যত্ন নিতে হবে। হিট স্ট্রোকের রোগীকে অ্যালকোহল মুক্ত থাকতে হবে কারণ অ্যালকোহলের ফলে কিন্তু শরীর আরো বেশি ডিহাইড্রেশন হয়ে যায়।

হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়

আপনি যদি মনে করেন আপনার হিট স্ট্রোকের লক্ষণ গুলো দেখা দিচ্ছে। তাহলে আপনি হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ করার জন্য যে কাজগুলো করতে পারেন চলুন জেনে আসি প্রতিরোধে করণীয় সকল কাজগুলো সম্পর্কে
  • হালকা এবং ঢিলেঢালা হালকা রঙের পোশাক পরিধান করতে হবে।
  • ঠান্ডা তরল পানি পান করতে হবে এবং দুই হাইড্রেশন প্রতিরোধ করার চেষ্টা করতে হবে।
  • শসা, তরমুজ, ডালিম এবং কলা জাতীয় খাবার খেতে হবে।
  • অ্যালকোহল আপনাকে দ্রুত ড্রিহাইডেট করতে পারে এটি এড়িয়ে চলতে হবে।
  • গরম পরিবেশে জোরালো কার্যকলাপে নিয়োজিত থাকা যাবে না।
  • ফ্যানে সাহায্য করতে পারে কিন্তু বর্ধিত গরম আবহাওয়া তাপমাত্রা এবং আদ্রতা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা সবচেয়ে ভালো উপায়।
  • ঘরের বাইরে থাকলে ছায়ায় নিয়মিত বিশ্রাম নিন এবং ঘন ঘন তরল পানীয় পান করুন।বেশি বেশি পানি পান করলে আপনার শরীল তরল ও শীতল থাকবে।
  • অ্যারোবিক কার্যকলাপের বিরুদ্ধে অ্যাকোয়া ব্যায়াম এবং সাঁতার কাটতে পারবেন।
  • সম্পূর্ণ আচ্ছাদন এবং ঢিলেঢালা পোশাক, টুপি, সানগ্লাস এবং একটি সানস্ক্রিন SPF ১৫ দিয়ে নিজেকে রোদে পোড়া থেকে রক্ষা করুন।
  • শিশুকে ও বয়স্ক মানুষকে গাড়িতে রাখলে ৫ থেকে ১০ মিনিটের বেশি সময় অতিক্রম হলে নজর রাখুন এবং যত্নে রাখুন।
  • নিচু এবং উচ্চতা অতিক্রম করার আগে ভালোভাবে মানিয়ে নিন বিশেষ করে যখন সেটা তাপ নিয়ন্ত্রিত জায়গা থেকে বাইরে যাবেন তখন।
  • আপনি হিট স্ট্রোকের উচ্চ ঝুঁকিতে থাকলে সমস্ত প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করুন এবং নিশ্চিত করুন যে কাছাকাছি তৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবা রয়েছে কিনা ।

শেষ কথা।হিট স্ট্রোক কখন ও কেন হয়।হিট স্ট্রোক হলে কি করবেন

প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন হিট স্ট্রোক কখন ও কেন হয় এবং হিট স্ট্রোক হলে কি করবেন এ বিষয় সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য আশা করছি আজকের আর্টিকেল আপনারা অনেক ভালো লেগেছে।
আমাদের আজকের আর্টিকেল যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার মূল্যবান মতামতটি কমেন্ট করে জানিয়ে দিন।এছাড়াও আপনি যদি নিত্য নতুন আর্টিকেল পড়তে চান?তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে রাখুন আজকের আর্টিকেল এ পর্যন্ত আবার দেখা হবে কথা হবে অনেকগুলো টপিক নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url