ওয়ালটন এসি কিস্তিতে কেনার নিয়ম ২০২৪ [বিস্তারিত জানুন]

হই হই কান্ড রই রই ব্যাপার এই গরমে থাকছে ওয়ালটন এসি কিস্তিতে কেনার নিয়ম ২০২৪ বিভিন্ন অফার।আপনারা অনেকেই এই গরমে অতুষ্ট হয়ে, এসি কিনার চিন্তাভাবনা করে ফেলেছেন।কিন্তু এসি কিনার মতো আপনার হাতে তেমন কোন টাকা নেই।তবে আর চিন্তা কিসের ওয়ালটন এসি খুব সহজেই কিস্তিতে আপনি ক্রয় করতে পারবেন। ইতিমধ্যে আপনারা অনেকেই ওয়ালটন এসি কিস্তিতে কেনার নিয়ম ২০২৪ সম্পর্কে জানতে আমাদের কাছে বিভিন্ন প্রশ্ন করেছেন।

তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবো ওয়ালটন এসি কিস্তিতে কেনার নিয়ম ২০২৪ এবং সর্বোচ্চ কত মাসে কিস্তিতে ওয়ালটন পণ্য ক্রয় করা যায় এ বিষয় সম্পর্কে।তাই আপনার যদি ওয়ালটন এসি কিস্তিতে কেনার চিন্তাভাবনা করে থাকেন তবে এক্ষুনি জেনে নিন ওয়ালটন এসি কিস্তিতে কেনার নিয়ম ২০২৪ সম্পর্কে সকল তথ্য।

বাংলাদেশের একমাত্র স্বনামধন্য কোম্পানি ওয়ালটন। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ধনী গরিব মধ্যবিত্ত সকলের মাঝে খুব সহজেই মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় চাহিদা সম্পূর্ণ প্রোডাক্টগুলো বাসায় পৌঁছে দিচ্ছেন।ওয়াল্টন কোম্পানি শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নামি দামি কোম্পানি গুলোর মধ্যে স্থান দখল করে নিয়েছে।

বর্তমান সময়ে ওয়ালটন কোম্পানি থেকে এসি,ফ্রিজ, টিভি,ফ্যান বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী নগদ এবং কিস্তিতে ক্রয় করা যাচ্ছে।তাই অনেকেই এই গরম থেকে বাঁচতে ওয়ালটন এসির শোরুম গুলোতে ভিড় জমাচ্ছে।আপনিও যদি সকলের মতো ওয়ালটন এসি ক্রয় করবেন ভাবছেন কিন্তু আপনার ওয়ালটন এসি কিস্তিতে কেনার নিয়ম ২০২৪ সম্পর্কে জানা নেই।

তবে আপনি আজকের আর্টিকেল পড়ে জানতে পারবেন ওয়ালটন এসি কিস্তিতে কেনার নিয়ম ২০২৪ এবং সর্বোচ্চ কত মাসে কিস্তিতে ওয়ালটন পণ্য ক্রয় করা যায়।তাই আপনি যদি ওয়ালটন এসি কিস্তিতে ক্রয় করতে চান।তবে এসি কিনার পূর্বে আমাদের এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি পড়ে আপনাকে জেনে নিতে হবে ওয়ালটন এসি কিস্তিতে ক্রয় করার সকল নিয়ম প্রক্রিয়া সম্পর্কে।যা আপনার জন্য এসি ক্রয় করতে সুবিধার একটি বড় অংশ হবে।নিচে সকল নিয়ম প্রক্রিয়া গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন

বর্তমানে বাংলাদেশের যতগুলো ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি রয়েছে সকল উন্নতমান কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওয়ালটন এসি সবার শীর্ষে অবস্থান করছে।আপনারা হাতে থাকা মুঠোফোন দিয়ে আপনি google এ সার্চ করে অথবা ইউটিউবে চার্জ করলে জানতে পাবেন।বাংলাদেশের সেরা এসি কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবার শীর্ষে নাম রয়েছে নিঃসন্দেহে ওয়ালটনের।কারণ ওয়ালটন কোম্পানি দেশী ও উন্নত মানের প্রযুক্তি ব্যবহার করে এসি তৈরি করে আসছে দীর্ঘদিন যাবৎ।

তাই আপনারা কি ওয়ালটন এসি কিস্তিতে কেনার নিয়ম ২০২৪ সম্পর্কে জানতে চান যারা ওয়ালটন এসি কিস্তিতে নিতে চান। তাদের জন্য অনেক বিশেষ বড় ছাড় নিয়ে এসেছে ওয়ালটন। আপনি যদি ওয়ালটনের এসি নিতে চান তাহলে কিন্তু আপনি কিস্তিতে ও এসি ক্রয় করতে পারবেন।

ওয়ালটন পণ্য এখন কিন্তু কিস্তিতে সুলভ মূল্যে দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশের অন্যতম ভালো কোম্পানি গুলোর মধ্যে কিন্তু ওয়ালটন রয়েছে যেখানে আপনাকে সুলভ মূল্যে এসি কিস্তিতে কেনার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। ওয়ালটন এসি ক্রয় করার জন্য নিচের স্টেপ গুলো ফলো করতে থাকুন।

• সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার বাসার নিকটস্থ ওয়ালটন প্লাজায় যেতে হবে।
• ওয়ালটন প্লাজায় গিয়ে আপনার কাঙ্খিত এসিটি নির্ধারণ করুন।
• আপনার পছন্দের এসিটি কর্মব্যরত বা কর্মকর্তার সাথে কথাবার্তা বলেন উনি আপনাকে যত % ডাউন পেমেন্ট দিতে বলবে সেই টাকা আপনাকে পরিশোধ করতে হবে।
• অবশিষ্ট টাকা আপনি কিস্তিতে মাসিক হিসেবে করে নিতে পারবেন।
• walton এসি কিস্তিতে কেনার জন্য সাথে দুইজন জামিনদার প্রয়োজন হবে।বাবা,মা,ভাই, মামা, খালু,চাচা যে কাউকেই জামিনদার করতে পারবেন।
• জামিনদারের জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি সঙ্গে নিতে হবে।

• সেই সাথে একজন নবীনির জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন কপি যা হবে।( সবগুলো ২ কপি করে নিবেন।)
• আপনার সবকিছু জমা দেওয়া হলে সেখানকার কর্মকর্তা ফর্মে আপনার দেওয়া তথ্য গুলো লিখবে এবং সকলকে সেই ফর্মে সই করতে হবে।
• ওয়ালটন কোম্পানির সমস্ত তথ্য বুঝে শুনে পড়ে নিচে সিগনেচার করবেন।
• সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া শেষ হলে উনারা আপনাকে এসি দিয়ে দিবে।
• আপনি যেই তারিখে এসি ক্রয় করেছেন তার পরবর্তী মাসের একই তারিখে কিস্তির টাকা জমা প্রদান করতে হবে।

যেহেতু ওয়ালটন কোম্পানি বাংলাদেশের একটি স্বনামধন্য কোম্পানি এবং ওয়ালটন কোম্পানি জনগণের সুবিধার্থে তাদের নিত্য সকল প্রয়োজনীয় পণ্য কিস্তির মাধ্যমে প্রদান করে থাকছে।যেহেতু ইলেকট্রনিক্স পণ্যের দাম বেশি হওয়ায় সকল ব্যক্তির জন্য নগদ টাকা দিয়ে কিনার সামর্থ্য হয় না।

সে ক্ষেত্রে ওয়ালটন কোম্পানি এমন ধরনের সুযোগ সুবিধা দিয়েছে।তাই চলুন আপনি যদি কখনো walton পণ্য তালিকা থেকে এসি ক্রয় করেন সে ক্ষেত্রে আপনি ওয়ালটন কোম্পানি থেকে কি ধরনের সুযোগ সুবিধা পাবেন তা নিচে উল্লেখ করা হলো।

• ওয়ালটন কোম্পানি সর্বোচ্চ ৩৬ মাসে কিস্তি দেওয়ার সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
• যেকোনো পণ্য ১০% ডাউনপেমেন্ট দিয়ে কিস্তি শুরু করা হয়।
• কিস্তি করে নেওয়ার চার মাসের মধ্যে পুরো টাকা দিলে নগদ টাকা এসে কেনার সুযোগ রয়েছে।
• এতিমখানা ও মাদ্রাসা এমন ধরনের সকল প্রতিষ্ঠানগুলোতে ০% ডাউনপেমেন্টে এসি নেওয়ার সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
• শিক্ষক কর্মচারী ও ছাত্র ও ছাত্রীদের ক্ষেত্রে বারো মাস কিস্তি গ্রহণের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
• walton প্রতিটি পণ্যে রয়েছে গ্যারান্টি এবং ওয়ারেন্টির সুযোগ সুবিধা।
• কিস্তি পরিষদের ক্ষেত্রে আপনি বিকাশ রকেট নগদে ঘরে বসেই কিস্তি পরিশোধ করতে পারবেন।

আপনি যদিও ওয়ালটন শোরুম থেকে কোন পণ্য ক্রয় করতে চান তবে ওয়ালটন কোম্পানির কিছু শর্তাবলী রয়েছে যে সমস্ত শর্তাবলী মেনে আপনাকে ওয়ালটন পণ্য ক্রয় করতে হবে।তবে এমন শর্তাবলী শুধুমাত্র কিস্তিতে নেওয়ার ক্ষেত্রে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কি কি শর্ত ও ডকুমেন্টস দিলে আপনি ওয়ালটন এসি ও অন্যান্য পণ্য কিস্তিতে ক্রয় করতে পারবেন।

• ওয়ালটন থেকে পণ্য ক্রয় করতে হলে বয়স হতে হবে ১৮ বছর থেকে শুরু করে ৬৫ বছর পর্যন্ত।
• ক্রেতার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
• পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি
• ক্রেতার সাথে জামিনদারের জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি।
• নমিনির পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি ও জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি লাগবে।
• পন্যর মূল্য অনুযায়ী ১০% ডাউন পেমেন্ট বা এডভান্স টাকা দিতে হবে।

আপনি যদি এই প্রচন্ড গরমে এসির বিলের কথা চিন্তা করে" মাথা না ঘামিয়ে" নিশ্চিন্তে আরাম উপভোগ করতে চান ?এর জন্য জেনে নিন এসির বিল কমানোর কার্যকরী বিশেষ কয়েকটি উপায় সম্পর্কে।বর্তমানে যে তীব্র গরম পড়ছে এতে করে কোন আগুনের সাহায্য ছাড়াই ডিম ভাজি করা যাচ্ছে।

তবে এমন অতিরিক্ত গরমে এসি সুনির্দিষ্ট ভাবে পরিচালনা করলে বিদ্যুৎ খরচ কমানোর কিছু উপায় রয়েছে।তাই আপনি যদি এসির বিদ্যুৎ খরচ কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চান তবে নিচের স্টেপ গুলো পড়তে থাকুন।

আপনার রুমে এসি চালানোর সঙ্গে সিলিং ফ্যান ব্যবহার করতে পারেন।সিলিং ফ্যান ব্যবহারের মাধ্যমে ঘরের চারিদিকে শীতল বাতাস তাড়াতাড়ি ছড়িয়ে পড়ে।এক্ষেত্রে আপনি যদি একই সময়ে এসি এবং সিলিং ফ্যান ব্যবহার করেন তাহলে আপনি অটো অবস্থায় এসির তাপমাত্রা, ৫ ডিগ্রি বৃদ্ধি করতে পারবেন।এ পদ্ধতি ব্যবহার করার মাধ্যমে এসির একা শীতল করার কারণে সৃষ্ট অতিরিক্ত খরচ কবে যাবে।

তাপ উৎপন্নকারী যন্ত্রপাতি নিয়ন্ত্রণ করা

এসি চালানোর সময় আপনার এসির থার্মোস্ট্যাট থেকে ল্যাব কম্পিউটার এবং টেলিভিশনের মতো তাৎ উদ্বোধনকারী সকল যন্ত্রপাতিগুলো সরিয়ে ফেলুন।কারণ এ সমস্ত উৎপন্ন তাপ কে বিভ্রান্ত করতে পারে এবং এসিকে দীর্ঘ সময় ধরে চলতে প্ররোচিত করতে পারে।এ সকল বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনাকে সচেতন থাকতে হবে।

আপনার এসির মুখোমুখি বেন্টের সামনের জায়গাটি যেন বিভিন্ন আসবাবপত্র বা অন্যান্য বাধা দ্বারা আবদ্ধ না থাকে সেটি আপনাকে দেখতে হবে।কেননা আপনি নিশ্চয়ই আপনার ঘরের আসবাবপত্র ঠান্ডা করার জন্য এসি ক্রয় করেননি আপনার ব্যবহারের জন্য এসি ট্রাই করেছেন।এসির সামনাসামনি বেশি বাঁধা থাকলে স্বাভাবিকভাবে ঠান্ডা কম লাগবে এবং আপনি এজন্য তাপমাত্রা কমাবেন।এর ফলে আপনার বেশি টাকা খরচ হবে।তাই ভেন্ট এবং এসির অবস্থানের মধ্যে জায়গাগুলো ফাঁকা রাখুন।

আপনি যে রুমে এসি ব্যবহার করছেন নিশ্চয়ই সেই রুমটি মধ্যে কোন ফাঁকা স্থান নেই।যদি রুমের মধ্যে কোন ফাক ফকর থাকে তাহলে ঠান্ডা বাতাস বের হয়ে যাবে যার কারণে এসিপি আরো বেশি শক্তি খরচ করতে হবে আর এজন্য বিদ্যুৎ বিল বেশি আসবে।তাই আপনার অর্থ খরচের মাধ্যমে শীতল বাতাস রুমে রাখার চেষ্টা করুন।এ সমস্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে ড্রায়ার ভেন্ট, রুমে প্রবেশ করা পাইপ বৈদ্যুতিক আউটলেট এবং জানালা ও দরজা ভালোমতো সিল বা বন্ধ করুন।

এসি ব্যবহারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এসির ফিল্টার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা।আপনি যদি ওদের সময় ধরে এসি ব্যবহার করে ফেলেন তবে অবশ্যই আপনাকে নজর রাখতে হবে এসির ফিল্টার পরিষ্কার আছে কিনা।ধরে এসি চলার কারণে এসির ফিল্টারে ময়লা জমে।তাই আপনি যদি ac বেশি ব্যবহার করে ফেলেন তবে এসির ফিল্টার নিয়মিত পুরস্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।এতে এসে শীতল বাতাস দ্রুত আপনার রুমকে ঠান্ডা করবে এবং আপনার বিদ্যুৎ খরচ কমাবে।

ঘুমানোর পূর্বে এসিতে টাইমার লাগিয়ে রাখুন

এসি চালিয়ে শীতল বাতাস পেয়ে অনেক সময় আমরা ঘুমিয়ে যাই জামুটাও এমনটি করা উচিত নয়।বর্তমানে ভয়েস এসি এবং অটো এসি পাওয়া যায়।এ সমস্ত এসিগুলোতে আপনি ঘুমানোর পূর্বে টাইমার সেট করে অর্থাৎ একটি নির্দিষ্ট টাইম সেট করে ঘুমিয়ে পড়লে সে সময় এসি অটোমেটিক বন্ধ হয়ে যাবে।বাকি শীতের বাধাসটুকু আপনার রুম আবদ্ধ থাকলে ঘরকে ঠান্ডা রাখবে।এই কাজটি করলে এসির বিদ্যুৎ বিল অনেকটাই সাশ্রয়ী হবে।

বাংলাদেশের ওয়ালটন কোম্পানির সকল প্লাজা থেকে আপনার বাসার নিকটস্থ শোরুম থেকে আপনি পছন্দ মত এসি ফ্রিজ টিভি ফ্যান মোবাইল ফ্যানসহ আরো নিত্য প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক্স পণ্য কিস্তিতে ক্রয় করতে পারবেন।ওয়ালটন কোম্পানি বাংলাদেশের সকল প্রাপ্ত ও মানসিকভাবে সুস্থ সকল নাগরিক বাংলাদেশের আইন মেনে চুক্তি সম্পাদন করার যোগ্যতা প্রদান করে।

এক্ষেত্রে বয়স ১৮ থেকে ৬৫ বছর হলে সেই সমস্ত নাগরিক যেকোনো পণ্য ওয়ালটন প্লাজা থেকে কিস্তিতে ক্রয় করতে পারবে।walton প্লাজা থেকে কিস্তিতে পণ্য ক্রয় করলে সর্বোচ্চ কত মাসের কিস্তিতে ওয়ালটন পূর্ণ ক্রয় করা যায়।এ বিষয় সম্পর্কে আপনাকে আগে জানতে হবে।

ওয়ালটন প্লাজা সর্বোচ্চ ৩৬ মাসের কিস্তি সুবিধা ও চার মাস পর্যন্ত নগদ মূল্যের সুবিধা দিয়ে থাকে।এছাড়াও আপনি চাইলে তিন মাস ছয় মাস নয় মাস এক বছর এবং সর্বোচ্চ ৩৬ মাস হিসাব করে পণ্য কিস্তিতে ক্রয় করতে পারবেন।সেই সাথে ওয়ালটন প্লাজাতে রয়েছে সর্বনিম্ন 10% থেকে ডাউনপেমেন্ট শুরু ডাউন পেমেন্ট শুরু।

ওয়ালটন প্লাজায় ছাত্রছাত্রী এবং শিক্ষকদের জন্য রয়েছে ল্যাপটপ কয় এর মাধ্যমে বারো মাস পর্যন্ত বিশেষ কিস্তি সুবিধা অধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও এতিমখানা সকল পণ্য ক্রয় ০% টাকা ডাউনপেমেন্ট দিয়ে ১২ মাসের কিস্তি সুবিধা।

কিরে পাঠক আসসালামুয়ালাইকুম আপনারা অনেকেই ওয়ালটন এসি কিস্তিতে কেনার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয় থেকে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি ওয়ালটন এসি কিস্তিতে কেনার নিয়ম ২০২৪ এবং সর্বোচ্চ কত মাসের কিস্তিতে ওয়ালটন পূর্ণ ক্রয় করা যায় এ বিষয় সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামত কি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।

আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্য ভোলে এবং উপকৃত বলে মনে হলে আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়তার মাঝে শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে। আমাদের আজকের আর্টিকেলে পর্যন্তই আবারো কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।