১ রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত - বিতর নামাজ পড়ার দোয়া

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই ১ রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত এবং বিতর নামাজ পড়ার দোয়া সম্পর্কে জানতে অনলাইনে সার্চ করে তথ্য খোঁজাখুঁজি করছেন?তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য কেননা আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আমরা আলোচনা করতে চলেছি ১ রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত এবং বিতর নামাজ পড়ার দোয়া সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।
১-রাকাত-বিতর-নামাজ-পড়ার-নিয়ত
আজকের আর্টিকেলের আলোচনার অংশ থেকে আমরা এক রাকাত ও তিন রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত সম্পর্কে জানব সেই সাথে আমরা বিতর নামাজের ফজিলত ও দোয়া সম্পর্কিত তথ্য জানবো।তাই এ সমস্ত তথ্য সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন ১ রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত এবং বিতর নামাজ পড়ার দোয়া সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ১ রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত বিতর নামাজ পড়ার দোয়া

উপস্থাপনা।১ রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত। বিতর নামাজ পড়ার দোয়া

বিতর নামাজ কি? বিতর নামাজ কখন পড়তে হয় এই বিষয় সম্পর্কে জানতে আমরা অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করে থাকি।বিতর নামাজ মূলত এশার নামাজের শেষ অংশ।এশার নামাজের সম্পূর্ণ ফরজ, সুন্নত,নফল, আদায় করার পর  আমরা অনেকেই এক রাকাত ও তিন রাকাত বিতর নামাজ আদায় করে থাকি।কিন্তু আমরা অনেকেই এক রাকাত ও তিন রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত সম্পর্কে জানিনা।
তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সুবিধার্থে সুন্দরভাবে সাজিয়ে রেখেছি ১ রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত এবং বিতর নামাজ পড়ার দোয়া সম্পর্কিত সকল তথ্য।এছাড়াও আজকের আর্টিকেলের মধ্যে রয়েছে বিতর নামাজের ফজিলত, ৩ রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত, ১ রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত এবং দোয়া কুনুত পড়া কি ওয়াজিব সে সম্পর্কে।আশা করছি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হবেন তাই আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়তে থাকুন।

বিতরের নামাজ পড়ার নিয়ম

যারা ফরজ নামাজ পাঁচ ওয়াক্ত পড়ে থাকেন তারা অবশ্যই বিতরের নামাজের কথা জেনেছেন ভেতরের নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে অনেকেরই নানা রকমের ধারণা রয়েছে যে বেতরের নামাজটি কিভাবে পড়তে হয়। এশার নামাজের পরপরই এই নামাজ পড়া ওয়াজিব আর রমজান মাসে তারাবির নামাজ পড়ার পর জামাতবদ্ধভাবে ইমামের সাথে বেতর নামাজ পড়া যায়।

বেতর নামাজ পড়ার ব্যাপারে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন , 'বেতরের নামাজ পড়া অবশ্য যে ব্যক্তির বেতর আদায় করবে না আমাদের জামায়াতের সাথে তার কোন সম্পর্ক নেই। '(আবু দাউদ )বিতরের নামাজ অন্যান্য ফরজ নামাজের মতই দুই রাকাত নামাজ পড়ে প্রথম বৈঠকে বসে তাশাহুদ পড়তে হয়।
এরপর তৃতীয় রাকাত পড়ার জন্য উঠে সূরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য একটি সূরা বা আয়াত মিলানো পরবর্তীতে কি রাত সূরা বা অন্য আয়াত মিলানোর পর শেষ করে পর তাকবির বলে দুই হাত কান পর্যন্ত উঠিয়ে তাহারিমার মত হাত বাঁধতে হয়। তারপর নিঃশব্দে দোয়া কুনুত পড়া, দোয়া কুনুত পড়ে পূর্বের ন্যায় রুকু সিজদাহর পর শেষ তাশাহুদ, দরূদ, দোয়া মাসুরা পড়ে সালাম ফিরানোর মাধ্যমে বেতরের নামাজ সমাপ্ত করতে হয়।
সতর্কতা: তৃতীয় রাকাতে দোয়া কুনুত না পড়ে সিজদায় চলে গেলেন নামাজের শেষ বৈঠকে তাশাহুদ পড়ে সাহু সিজদা করলে চলবে। আবার ভুলে প্রথমবার দ্বিতীয় রাকাতে পড়লেও সাহস ইত্যাদি দিতে হবে। সুতরাং বিতরের নামাজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ আল্লাহতালা মুসলিমকে নিয়মিত বিতরের নামাজ আদায় করার তৌফিক দান করুক আমিন।

দোয়া কুনুত পড়া কি ওয়াজিব

দোয়া কুনুত আল্লাহর প্রশংসা ও গুণগানির সঙ্গে তার কাছে দুনিয়া ও পরকালের একান্ত কল্যাণ কামনা করে যা মানুষ দুয়া কোনটি হিসেবে পরিচিত। আল্লাহতালা মুসলিম উম্মাহকে দোয়া করুক যথাযথ পড়া ও দুনিয়া ও পরকালে কল্যাণ লাভ করার তৌফিক দান করুন। বিভিন্ন দোয়া মুখস্ত করতে আমাদের খুব কষ্ট হয় যার ফলে অনেকেই জানতে চাই দোয়া কুনুত পড়া ওয়াজিব।
দোয়া কুনুত পড়া বিতের নামাজের জন্য সুন্নাহ। যারা মনে করেন যে দোয়া কোন ছাড়াও বেতের নামাজ পড়া যাবে তারা ভুল ভাবেন কারণ তো আর কোন ছাড়া বেতের নামাজ কোনোভাবেই পড়া সম্ভব নয়। বিতরে সালাতে দোয়া কুনুত সুন্নাহ। যদি কেউ মনে করেন দোয়া কুনুত পড়তে ভুলে যান তাহলে তার সালাত হয়ে যাবে একদল ওলেমা কেরাম, এটাকে ওয়াজিব বলেছেন।

তবে সুস্পষ্ট কোন দলিলে ওয়াজিবের পক্ষের সব্যস্ত হয়নি। তবে আমাদের রাসূল (সা:) শাহবা কেরামদের দোয়া কবুল শিক্ষা দিয়েছেন। তাই বেতের নামাজ পড়ার জন্য একটু কষ্ট হলেও দোয়া কুনুত মুখস্ত করে নেওয়া দরকার।

৩ রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত

আমাদের প্রতিদিন ফরজ ও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি এশার নামাজের পরে তিন রাকাত বেতের নামাজ পড়তে হয়। এই বেতের নামাজ পড়ার নিয়ত সম্পর্কে অনেকের নানা রকমের প্রশ্ন রয়েছে তিন রাকাত বেতের নামাজ পড়ার নিয়ত নিতে দেওয়া হল।

উচ্চারণ: নাওয়াইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা' লা সালাসা রাক'আতাই সালাতিল বেত্রে ওয়াজিবুল্লাহি তা'লা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কা' বাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবার।
বাংলা নিয়ত: তিন রাকাত বিতের ওয়াজিব নামাজ আদায় করার জন্য কিবলামুখী হয়ে নিয়ত করলাম আল্লাহু আকবার।
বিতের নামাজের মাধ্যমে বোঝা যায় ভেতরের তৃতীয় রাকাতে একবারে সালাম ফেরাতে হয়। বেতন নামাজের উপরোক্ত নিয়ম অনুসারে দোয়া পড়তে হবে এবং বিতের নামাজের নিয়ত পড়ার মাধ্যমে বেতের নামাজ শুরু করতে হবে।

১ রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত

বেতের নামাজ যে তিন রাকাত পড়তে হয় এমন না বিজর নামাজ বেতের জন্য পড়তে বলা হয়েছে তাই অনেকেই এক রাকাত বেতের নামাজ পড়ে থাকেন যারা এক রাকাত বেতের নামাজ পড়েন তাদের জন্য বেতের নামাজ পড়ার নিয়ত।
বিতের নামাজের নির্দিষ্ট কোন নিয়ত নেই তাই এই সময়ের মুখে আরবিতে উচ্চারণ করে। নিয়ত করার প্রয়োজন নেই শুধু মনে মনে সংকল্প করতে হবে। যে আমি বিতের নামাজ আদায়ের উদ্দেশ্যে হয়ে দাঁড়িয়েছি।
আমাদের প্রতিদিন ফরজ ও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি এশার নামাজের পরে তিন রাকাত বেতের নামাজ পড়তে হয়। এই বেতের নামাজ পড়ার নিয়ত সম্পর্কে অনেকের নানা রকমের প্রশ্ন রয়েছে তিন রাকাত বেতের নামাজ পড়ার নিয়ত নিতে দেওয়া হল।

উচ্চারণ: নাওয়াইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা' লা সালাসা রাক'আতাই সালাতিল বেত্রে ওয়াজিবুল্লাহি তা'লা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কা' বাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবার।
বাংলা নিয়ত: এক রাকাত বিতের ওয়াজিব নামাজ আদায় করার জন্য কিবলামুখী হয়ে নিয়ত করলাম আল্লাহু আকবার।
এক রাকাত বিতের নামাজ পড়ার নিয়ম হলো নিয়ত করে (নাওয়াইতু পড়েনা, অন্তরে নিয়ত করে) সানা, আউজুবিল্লাহ, বিসমিল্লাহ পড়ে সূরা ফাতিহা পড়বে। এরপরে যেকোনো একটি সুরা মেলাতে এরপরে দোয়া কুনুত পড়বে দোয়া কুনুত ভালোভাবে পড়া হয়ে যায় । রুকুর আগে ও দুপুর পরে তবে রুকু পরে পড়াই উত্তম।

বিতর নামাজ পড়ার দোয়া

প্রতিদিন আমাদের ফরমেট পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি এশার নামাজের পর ডিম মধ্যরাতে আমাদের বেতের নামাজ আদায় করার জন্য আল্লাহতালা আদেশ করেছেন। আল্লাহ তায়ালার ইবাদতের মধ্যে পছন্দনীয় ইবাদত হচ্ছে দেওয়া হাদিসের ভাষায় দোয়ায় হল ইবাদত আবার ইবাদতের মূল হলো দোয়া বলেও হাদিসের ঘোষণা করা হয়েছে।

বিতর নামাজ পড়ার দোয়া সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন ভেতর নামাজের যে দোয়া পড়তে হয় তা হলো দোয়া কুনুত নামে পরিচিত। বিতর নামাজের সময় দোয়া করলো তো এই পড়া লাগে কারণ ইতি অনেক সম্মিলিতশালী দোয়া। এই দোয়া কুনুত অর্থ নীরবতা, সালাত, কিয়াম ও ইবাদত ইত্যাদি বুঝাই। এখানে উদ্দেশ্য হল নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায় আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করা।
মানুষ যখন বিপদ ও মুসিবতে পড়ে তখনই এই দোয়া করে থাকে ভেতরের নামাজের দ্বিতীয় রাকাতে সূরা ফাতেহা এবং অন্য সূরা মেলানোর পর তাকবীরের মাধ্যমে এই দোয়া পড়তে হয় হাদিসের মাধ্যমে বলা হয়েছে একাধিকবার দোয়া কুনুতের কথা এবং এর ব্যাখ্যা সাহাবী হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহুর বিভিন্ন বর্ণনার আলোকে বর্ণিত দোয়া কুনুত হলোঃ 

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্না নাসতায়িনুকা ওয়া নাসতাগফিরুকা ওয়া নুমিনুবিকা ওয়া নাতাওয়াক্কালু আলাইকা ওয়া নুছনি আলাইকাল খাইরা ওয়া নাশকুরুকা ওয়া লা নাকফুরুকা, ওয়া নাখলাউ ওয়া নাতরুকু মাইয়্যাফঝুরুকা, আল্লাহুম্মা ইয়্যাকা নাবুদু, ওয়া লাকা নিসাল্লি ওয়া নাসঝুদু, ওয়া ইলাইকা নাসআ ওয়া নাহফিদু, নারঝু রাহমাতাকা ও নাখশা আজাবাকা, ইন্না আজাবাকা বিল-কুফফারি মুলহিক্ব।

অর্থ: 'হে আল্লাহ! আমরা তোমার সাহায্য চাই তোমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করি। তোমার উপর ঈমান আনি। তোমার ওপরে ভরসা করি। আর তোমার প্রশংসা করি। আমরা তোমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। অকৃতজ্ঞ হই না। যে তোমার নাফরমানি করে, আমরা তাকে ত্যাগ করি বর্জন করি।

হে আল্লাহ! আমরা তোমারই ইবাদত করি, তোমার জন্য নামাজ পড়ি এবং সেজদা করি। তোমারই দিকে ধাবিত হই এবং তোমারি অনুগত্য করি। তোমার রহমতের আশা রাখি আর তোমার আজব কে ভয় করি। নিশ্চয়ই তোমার আজাব কাফেরদের ধরে ফেলবে। '

বিতরের নামাজের ফজিলত

বিতর আরবি শব্দ। এর অর্থ 'বেজোড় '।এশার পর এর নামাজ তিন রাকাত বিজোড় বিধায় এটিকে বেতর নামাজ বলা হয়। কিন্তু ভেতরের নামাজের এক রাকাত ও পড়ে থাকে। বেতরের নামাজের প্রতি ফজিলত রয়েছে যারা ভেতরের নামাজ পড়ে না তাদের কিন্তু নামাজ কবুল হবে না যেহেতু নবী রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন, যে লোক আশঙ্কা করে যে শেষ রাতে উঠতে পারবে না।

সে যেন প্রথম রাতেই ভেতরের সালাত আদায় করে নেয়। আর যেই লোক শেষ রাতে উঠতে পারবে বলে মনে করে। সে যেন শেষ রাতে ভিতরে সালাত আদায় করে এই জন্য শেষ রাতের সালাতে ফেরেশতাগণ উপস্থিত হন আর এটা অনেক ভালো। (মুসলিম)রাসূল সাঃ কখনো ছাড়তেন না সাহাবীদের পররা নির্দেশ দিতেন।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করতেন, 'আল্লাহতালা একটি বাড়তি নামাজ দিয়ে তোমাদের সাহায্য করেছেন। যা তোমাদের জন্য লাল উটের চেয়ে ও উত্তম তা হচ্ছে বিতর।আল্লাহ তায়ালা এই নামাজ তোমাদের জন্য এশা ও ফজরের মধ্যবর্তী সময় পড়ার জন্য নির্দেশ করে দিয়েছেন'।( তিরমিজি)
আবু হুরাইরা (রাঃ) বলেন,' আমার প্রাণ প্রিয় বন্ধু আমাকে তিনটি বিষয়ে আসিয়াত করেছে, যা মৃত্যু পর্যন্ত আমি ত্যাগ করবো না। তা হলো প্রতি মাসে তিনটা রোজা রাখা ২ রাকাত চাশতের নামাজ পড়া এবং ঘুমানোর আগে বেতের নামাজ পড়া।( বুখারী ও মুসলি)

অন্য এক হাদীসে রাসূল (সা:) বলেন,' হেকোরানের অনুসারীরা তোমরা বিতর পরও কারণ আল্লাহ তা'আলা বিচার এবং বিতর নামাজ ভালোবাসেন।'( তিরমিজি)

শেষ কথা।১ রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত।বিতর নামাজ পড়ার দোয়া

প্রিয় পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ আপনারা নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেল সম্পন্ন করে জানতেও বুঝতে পেরেছেন ১ রাকাত বিতর নামাজ পড়ার নিয়ত এবং বিতর নামাজ পড়ার দোয়া সম্পর্কিত সকল তথ্য আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকারী বলে মনে হয়েছে।তাছাড়া আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।
এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ আমাদের আজকের আর্টিকেলের মধ্যে যদি কোথাও ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে তো খবর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।এছাড়াও আপনি যদি ইসলামিক তথ্য পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটি ভিজিট করে রাখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url