জুমার দিনের ৫ টি আমল - জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ আমল

আজকের আর্টিকেলে আমরা নিয়ে এসেছি জুমার দিনের ৫ টি আমল এবং জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ আমল সম্পর্কিত বিশেষ তথ্য।আপনারা নিশ্চয়ই অনলাইনে সার্চ করে জুমার দিনের ৫ টি আমল এবং জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ আমল সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন।তাই আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আমরা আলোচনা করতে চলেছি জুমার দিনের ৫ টি আমল ও জুমার দিনের আমল ও ফজিলত সম্পর্কিত তথ্য।
জুমার-দিনের-৫-টি-আমল
তাই আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন জুমার দিনের ৫ টি আমল এবং জুমার দিনের আমল ও সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।আজকে আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে আপনি জুমার দিনের দোয়া কবুলের আমল এবং জুমার দিনে দোয়া কবুলের সময় সম্পর্কে জানতে পারবেন তাই আরটিএনটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃজুমার দিনের ৫ টি আমল।জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ আমল।

সূচনাঃ জুমার দিনের ৫ টি আমল।জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ আমল

প্রতিটি জুমার দিন মুসলিম ব্যক্তিদের জন্য জুম্মা মোবারক।জুমার দিনের বেশ কিছু আমল রয়েছে যে আমলগুলোর সম্পর্কে আমাদের অনেকের জানা আবার অনেকের অজানা।জুমার দিনের আমল করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়।তাই এমন প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি জুমার দিনের ৫ টি আমল এবং জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ আমল সম্পর্কিত তথ্য নিয়ে।
প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয় যা আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আমরা আলোচনা করতে চলেছি জুমার দিনের ৫ টি আমল, জুমার দিন দোয়া কবুলের সময়, জুমার দিনের দোয়া কবুলের আমল, জুমার দিনের আমল ও ফজিলত সম্পর্কে।আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনি উপকৃত হবেন।তাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

জুমার দিনের আমল ও ফজিলত

আপনি যদি জুমার দিনের আমল ও ফজিলত সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন। জুমার দিনের আমল ও ফজিলত সম্পর্কে জুমার দিন অত্যন্ত পবিত্র ও সওয়াবের দিন এই দিনে বেশি বেশি আমল করলে অনেক বেশি সওয়াব পাওয়া যায়
জুমার দিনের আমল ও ফজিলত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং মুসলিম জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন বিবেচনা করা হয়। কিছু জুমার দিনের আমল এবং ফজিলত হলো:
জুমার নামাজ: জুমার দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো জুমার নামাজ পড়া। মুসলিমরা জুমার নামাজে প্রতিষ্ঠান মসজিদে জামাতে নামায পড়ে।
গোসল: জুমার দিনে গোসল করা সুন্নত। পুরুষদের জন্য গোসল করা ফরজ, মহিলাদের জন্য সুন্নত। জুম্মার দিনে গোসল করে পাক-পবিত্র অবস্থায় নতুন পোশাক পড়ে সুগন্ধি ব্যবহার করে সালাত আদায় করা সুন্নত।
জুম্মার দিনে তাড়াতাড়ি মসজিদে যাও একটি সুন্নত কাজী এবং এরপর যে সর্বপ্রথম জুম্মার দিনে মসজিদে প্রবেশ করবে সে একটি উট কোরবানি দেওয়ার শোয়া পাবে এবং যে দ্বিতীয়তে মসজিদে প্রবেশ করবে সে একটি গরু কোরবানি সওয়াব পাবে এইভাবে করলে ধাপে ধাপে যারা জুম্মার দিনে আগে মসজিদে যায় তারা অনেক বেশি সওয়াব পায়।
কুরআন তেলাওয়াত: জুমার দিনে কুরআনের তেলাওয়াত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জুমার দিনে কোরআন তেলাওয়াত করার অনেক বেশি ফজিলতপূর্ণ এবং সোহাগের কাজ।
দোয়া ও ইবাদত: জুমার দিনে দুআ করা, ইবাদত করা ও আল্লাহর কাছে মাগফিরত চেয়ে জুমার ফজিলতে অংশগ্রহণ করা হয়।
জুমার দিনে অধিক নেক কাজ করা, দুআ করা সদাকাহ দেওয়া, কুরআন পড়া, ইবাদত করা এবং মুসলিম সমাজের সাথে সম্প্রতি অবস্থান করা অধিক পরিমাণে ফজিলতময়।

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ আমল

জুমার দিনে শ্রেষ্ঠ আমল সম্পর্কে আপনারা কি জানেন যারা জুম্মার দিনের শ্রেষ্ঠ আমল সম্পর্কে জানেন না তারা আজকের আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে জেনে নিন জুম্মার দিনেই শ্রেষ্ঠ আমল গুলো।জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ আমলের মধ্যে প্রধান অংশ হলো জুমা নামাজ পড়া এবং সূরা আল-কাহফ পড়া এবং দুআ করা। আদায়গুলি বাকি দিনের আমলের মতোই গুরুত্বপূর্ণ।
আদায় করা বা অনুষ্ঠান করা যেমন সদকা দেওয়া, কুরআন পড়া, দোয়া করা, ইসলামী গভীরভাবে জীবন পরিকল্পনা করা, অন্যদের সাথে সম্পর্ক উন্নত করা ইত্যাদি এসবই জুমার দিনে আরো গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।
জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ আমলগুলো বিস্তারিত হলো:
জুমা নামাজ: জুমা নামাজ সম্পর্কে আদেশ দেওয়া হয়েছে এবং এটি মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জুম্মার দিনে নামাজ একটি গুরুত্বপূর্ণ নামাজ এই নামাজ আদায় করার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা সন্তুষ্টি লাভ এবং নিজেদের করে আসা গুনহার যেন ক্ষমা চাইতে হবে।
  • সূরা আল-কাহফ পড়া: জুমার দিনে সূরা আল-কাহফ পড়া একটি প্রতিষ্ঠিত আদায়। রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমা দিনে সূরা আল-কাহফ পড়বে, তার মধ্যে দুপুরের সূর্যাস্তের পর থেকে শুরু হয়ে মধ্যাহ্নের সূর্যাস্তের আগের সময়ের গুনাগুণ নূর হবে।
  • দোয়া করা: জুমা দিনে দুআ করা অত্যন্ত প্রশংসনীয় এবং অনুশাসনীয়। অতিশয় অন্তরে দুআ করা এবং নবী মুহাম্মদ (সা:) এর সাথে দুআ করা জুমার দিনে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
  • কুরআন পড়া: জুমা দিনে কুরআন পড়া একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল। জুমা নামাজের পর কুরআন পড়া সুস্থিরভাবে ধারণ করা হয়ে যেতে পারে।
  • সদকা দেওয়া: জুমা দিনে সদকা দেওয়া বিশেষভাবে প্রশংসনীয় এবং আমলের একটি সাধারণ অংশ।এই দিনের একটি বিশেষ আমল সাদকা দেওয়া আপনারা দান-সাদকা যত বেশি করবেন তত বেশি আপনাদের সওয়াব হবে।
  • ইসলামী গভীরভাবে জীবন পরিকল্পনা করা: জুমা দিনে ইসলামী মূল্য এবং নীতির উপর ভিত্তি করে জীবন পরিকল্পনা করা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
  • অন্যদের সাথে সম্পর্ক উন্নত করা: জুমা দিনে মানুষের মধ্যে সম্পর্ক উন্নত করা একটি প্রশংসনীয় আদায়।
এই আমলগুলি মিলিয়ে জুমার দিন আরো প্রফুল্লিত এবং বরকতময় করতে সাহায্য করা।

জুমার দিনের ৫ টি আমল

আপনি যদি জুম্মার দিনে ৫ টি আমল সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনি জুম্মার দিনের ৫ টি আমল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিচে জেনে নিন। জুমার দিনের ৫ টি আমল করলে আপনি তাহলে অনেক বেশি স্বভাবের কাজ করবেন।
জুমার দিনের সঠিক আমল অনেকগুলো আছে, যেমন:
  • গোসল করা: জুমা সালাতের জন্য গুসল করা সুন্নত। তোমার দিনে গোসল করে এবং পরিষ্কার পোশাক পড়ে সালাত আদায় করতে যেতে হবে।
  • দান করা: জুমার দিনে বেশি বেশি দান করতে হবে এবং মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করতে হবে। মসজিদের মিলনে একত্রিত হতে যাওয়া একটি সুন্নত আমল।
  • সূরা কাহাফ পড়া: প্রতিশত পড়ার সুন্নত আমল যা জুমা দিনে পড়া প্রস্তাবিত। সূরা কাহাফ বেশি বেশি পড়ে আমল করতে হবে।
  • খুতবা শোনা: জুমা সালাতের সময়ে ইমামের খুতবা শোনা সুন্নত। জুম্মার দিনে বেশি বেশি খুতবা সোনা এবং খুতবার সময় কোন শব্দ বা কথাবার্তা না বলা।
  • জুমার দিন আগে মসজিদ যাওয়া: আপনি যদি জুম্মার দিনে আগে মসজিদে যেতে চান তাহলে আপনার জন্য অনেক বেশি সওয়াব কাজ। জুম্মার দিনে বেশি বেড়েছে আমল করতে হবে এবং আগেই মসজিদে প্রবেশ করতে হবে।
এই আমলগুলির মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে জুমা সালাতের তাড়াতাড়ি করে সালাতে অংশ নেওয়া, খুতবা শোনা এবং সূরা আল-কাহফের আয়াত মেমরাইজ করা।

জুমার দিনের দোয়া কবুলের আমল

জুমার দিনের দোয়া কবুলের আমল সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন যে সময় আমলগুলো করলে জুমার দিনে আমল দোয়া কবুল হয়। কারণ অনেকেই জুম্মার দিন পবিত্র হবে অনেকে দোয়া কবুলের জন্য আমল করতে থাকে মনের আশা পূরণের জন্য তাই আপনি যদি জুমার দিনের দোয়া কবুলের আমল সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের আমাদের এই প্রতিবেদনটি পড়ে জেনে নিন জুমার দিনে দোয়া কবুলের আমল সম্পর্কে বিস্তারিত।
জুমার নামাজের পর আসরের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত জুম্মার দিনে কিন্তু দোয়া কবুল হয় এই সময় যে আমলগুলো করলে আপনার দোয়া কবুল হবে চলুন তার সম্পর্কে জেনে আসি।হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেন, 'যে ব্যক্তি জুম্মার দিন আসরের নামাজের পর ওই স্থানে বসা অবস্থায় ৮০ বার।

এই দরুদ পাঠ করবে তার ৮০ বছরের গুনাহ হওয়া মাফ হবে এবং আশি বছরের নফল ইবাদতের সওয়াব তার আমলনামায় লেখা হবে। (আফদালুস সালাওয়াত ২৬)
দরুদ উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সাল্লি আ'লা মুহাম্মাদিনিন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ওয়া আ'লা আলিহি ওয়া সাল্লিমু তাসলিমা।
দোয়া কবুলের প্রমাণ: জুম্মার দিন একটি সময় রয়েছে যেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময় যে সময়ে হাদিসে বলা হয়েছে দোয়া কবুলের কথা যখন হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ' জুমার দিনে এমন একটি সময় আছে যে সময়টা যদি কোন মুসলিম নামাজ আদায় হতো অবস্থায় থাকে এবং আল্লাহর কাছে কিছু চায় আল্লাহ অবশ্যই তার সেই চাহিদা বা দোয়া কবুল করবেন এবং এরপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাত দিয়ে ইশারা করে সময়টির সংক্ষিপ্ততা ইঙ্গিত দেন। '( বুখারি ৬৪০০)

জুমার দিন দোয়া কবুলের সময়

আপনারা যদি জুমার দিনে দোয়া কবুলের সময় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের আমাদের এই প্রতিবেদন থেকে জানতে পারবেন যে কোন সময়ে দোয়া কবুল হয়। জুমার দিন দোয়া কবুল সময় কখন থেকে শুরু হয়।জুমার দিনে কিছু সময় রয়েছে যে সময়গুলোতে দোয়া কবুল হয় আমরা যদি নিজের মনের ইচ্ছা ও দোয়াগুলোকে সেই সময়ের মধ্যে আল্লাহ তাআলার কাছে করি।
তাহলে কিন্তু সেই সময় আমাদের দোয়া কবুল হবে। যে সময় আল্লাহ তায়ালা বান্দার দোয়া কবুল করে থাকেন জুম্মার নামাজের সূরা ফাতেহার পর আমিন বলার সময। আসর থেকে মাগরিব পর্যন্ত সময়ে আল্লাহ তায়ালা দোয়া কবুল করে থাকেন। তাই এই সময়ের মধ্যে বেশি বেশি দোয়া করতে হবে এবং আল্লাহ তায়ালার কাছে নিজের গুনাহের জন্য ক্ষমা চাইতে হবে এবং মনের আশা গুলো যেন পূর্ণ হয় তার জন্য দোয়া চাইতে হবে।
দোয়া ইবাদতের মূল। দোয়া মাধ্যমে আল্লাহতালার নৈকট অর্জন করা যায় যে বান্দা আল্লাহতালার কাছে বেশি বেশি দোয়া করে আল্লাহ তা'আলা তার উপর বেশি খুশি হন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ' দোয়ায়ে ইবাদত '।
আল্লাহ তাআলা বলেন,' তোমাদের প্রতিপালক বলেছেন !আমাকে ডাকো আমি তোমাদের ডাকে সারা দিবো। নিশ্চয়ই অহংকার বয়সে যারা আমার ইবাদত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় তারা লাঞ্ছিত হয়ে জাহান্নামে প্রবেশ করবে ।( সূরা মুমিন: আয়াত: ৬০)

উপসংহার।জুমার দিনের ৫ টি আমল।জুমার দিন দোয়া কবুলের সময়

প্রিয় পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ আসসালামু আলাইকুম আপনারা নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে ইতিমধ্যে জানতেও বুঝতে পেরেছেন জুমার দিনের ৫ টি আমল ও জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ আমল সম্পর্কিত তথ্য।আপনারা নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেলের সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে জুমার দিনের আমল সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন।
জুমার দিনের আমল গুলো আমাদের সকলের গুরুত্ব সহকারে আদায় করা উচিত।জুমার দিনের আমলের নেকি ও সোয়াবের পরিমাণ থাকে বেশি।আজকে আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।আজকের আর্টিকেল আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে আর্টিকেলটি শেয়ার করে সকলকে পড়ার সুযোগ করে দিন।

এছাড়াও আপনি যদি ইসলামিক আরও তথ্য ও আমল সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের আলোড়ন আইটি ওয়েবসাইট ভিজিট করে ইসলামিক তথ্য থেকে বিভিন্ন পোস্ট করতে পারেন।তাছাড়া আপনি যদি নিত্যনতুন আপডেট আর্টিকেল পেতে চান তাহলে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।সকলের সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল কামনা করে আজ এ পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url