শাবান মাসের রোজা কয়টি ২০২৪ - শাবান মাসের রোজার ফজিলত

প্রিয় পাঠক আসসালামু আলাইকুম।আপনারা নিশ্চয়ই শাবান মাসের রোজা কয়টি ২০২৪ এবং শাবান মাসের রোজার ফজিলত  এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় ক্লিক করেছেন। কেননা আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আমরাই আলোচনা করতে চলেছি শাবান মাসের রোজা কয়টি ২০২৪ এবং শাবান মাসের রোজার ফজিলত  সম্পর্কিত যাবতী সকল তথ্য।
শাবান-মাসের-রোজার-ফজিলত
সে সাথে আপনি শ্রাবণ মাসে দোয়া এবং শাবান মাসের আমল সম্পর্কে জানতে পারবেন তাই আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন শাবান মাসের রোজা কয়টি ২০২৪ এবং শাবান মাসের রোজার ফজিলত  সম্পর্কিত সকল তথ্য।
পোস্ট সূচিপত্রঃশাবান মাসের রোজা কয়টি ২০২৪।শাবান মাসের রোজার ফজিলত 

ভূমিকাঃশাবান মাসের রোজা কয়টি ২০২৪।শাবান মাসের রোজার ফজিলত 

প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয় সম্পর্কে আজকের মধ্যে আলোচনা করতে চলেছি শাবান মাসের রোজা কয়টি ২০২৪ এবং শাবান মাসের রোজার ফজিলত  সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।তাছাড়াও আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা শাবান মাসের দোয়া এবং শাবান মাসের আমল সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করবো।
আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনি শাবান মাস সম্পর্কিত সচরাচর জিজ্ঞাসা মুলক প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে জানতে পারবেন।আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে আমরা শাবান মাসের রোজা কয়টি ২০২৪ সম্পর্কিত তথ্য জানার চেষ্টা করবো।তাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

শাবান মাসের রোজা কয়টি ২০২৪

শাবান মাসে অনেকে রোজা রাখতে চাই শাবান মাস হচ্ছে রমজান মাসের আগের মাস যেই সময় সবচেয়ে বেশি রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম রোজা রাখতেন রমজান মাসের পরবর্তী মাস হিসেবে এই মাসে রোজা থাকতেন বেশি। রমজানের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য শাবান মাসে সবচেয়ে বেশি রোজা রাখতেন। নফল রোজার জন্য শ্রেষ্ঠ গুরুত্বপূর্ণ মাস হচ্ছে শাবান মাস।
এই মাসটি অত্যন্ত ফজিলত পূর্ণ হওয়ায় এই মাসের রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বেশি বেশি নফল রোজা রাখতেন। এত বেশি রোজা রাসূল ( সা:) শুধুমাত্র রমজান মাসে রাখতেন। আয়েশা (রা:) বলেন,' আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কখনো রমজান মাস ছাড়া পুরো মাস রোজা রাখতে দেখিনি আর শাবান মাসের মত অন্য কোন মাসে অধিক নফল রোজা রাখতেও দেখিন। ' (বুখারী ও মুসলিম )

শাবান মাসে যে সব দিন রোজা রাখলে আদায় হবে একাধিক সুন্নত যদি কেউ সুন্নতি আমল হিসেবে এই মাসে রোজা রাখতে চাই তবে তা হতে পারে প্রিয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একাধিক্য গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাতের বাস্তবায়নের উপায় সে হিসেবে ১০ থেকে ১২ দিন রোজা রাখা সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে শাবান মাসে। সাপ্তাহিক রোজা ৭ মার্চ, ১৮ মার্চ, ২২ মার্চ, ২৫ মার্চ, ১ এপ্রিল, ০৫ এপ্রিল, ০৮ এপ্রিল, ১২ তারিখ। প্রতি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতে হবে শাবান মাসের।

শাবান মাসের রোজা কত তারিখে

শাবান মাসের রোজা একটি সুন্নত ইবাদত। সাধারণত শাবান মাসের রোজা শুরু হয় ১৫ই শাবান তারিখে, যা এপ্রিল মাসের আগের দিকে পড়ে। কিছু মুসলিম স্কলার মনে করেন যে শাবান মাসের ১৫ই তারিখে একটি বিশেষ রাত, যা "লাইলাতুল বরাত" বা "বারাত রাত" নামে পরিচিত। এই রাতে মুসলিম ধর্মীয় মহিলাদের মধ্যে সুন্নি মুসলিম ধর্মীয় অনুসরণকারীদের মধ্যে বিশেষ রাত গুনবত্তা রাত হিসেবে মন্তব্য করা হয়।

শাবান মাসের শেষে দিকের রোজা পালনের আদত সংবর্ধন করা হয়।শাবান মাসের রোজা প্রকাশ্যে ১৫ শাবান তারিখে শুরু হয়। তবে, এটি বিভিন্ন দেশ ও সামাজিক পরিবেশে ভিন্নভাবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। অনেক মুসলিম দেশে মাদ্রাসা বা ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শাবান মাসের রোজার তারিখ ঘোষণা করা হয়। তবে, এটি একটি সুন্নত ইবাদত, তাই এর পালনের সময় এবং পদ্ধতি বিভিন্ন মাসলা ও মতামতের ভিন্নতা রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ সাহু সিজদার নিয়ম 
তাই, সাধারণত শাবান মাসের রোজা শুরু হয় ১৫ই শাবান তারিখে, যা এপ্রিল মাসের আগের দিকে পড়ে। সাপ্তাহিক রোজা ৭ মার্চ, ১৮ মার্চ, ২২ মার্চ, ২৫ মার্চ, ১ এপ্রিল, ০৫ এপ্রিল, ০৮ এপ্রিল, ১২ তারিখ। প্রতি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতে হবে শাবান মাসের। এছাড়াও মাসিক রোজা তিন দিন একবার ১২-১৩ ও ১৪ শাবান তথা সাতাশ ২৭ ২৯ মার্চ শনি সোমবার রাখতে পারবেন।

শাবান মাস ছাড়াও এই দিনগুলোতে রোজা রাখার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত তাই শাবান মাসে যদি কেউ শুধু এ রোজাগুলো রাখে তাতেও দুইটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নতি আমল আদায় করা হবে।

রাসুলে শূন্যতা আমল মেনে চলতে চাইলে নিয়মিত সপ্তাহিক ও মাসিক রোজা রাখার আমল বাস্তবায়ন হবে শাবান মাসের রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বেশি বেশি নফল রোজা রাখতেন এবং তা আদায় হবে। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে শাবান মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখার তৌফিক দান করুক আমিন।

শাবান মাসের রোজার ফজিলত

শাবান মাসে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ এবং ফজিলত পূর্ণ মাস রমজানের গুরুত্ব তো প্রায় বোঝাই যায় শাবান মাস থেকে শুরু হয়ে যায়। শাবান হলো রজব ও রমাদানের মধ্যবর্তী মাস এই মাস সম্পর্কে অর্থাৎ এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে মানুষ গাফেল থাকে শাবান মাস হলো এমন একটি মাছ যে মাসের রাব্বুল আলামিনের কাছে আমল পেশ করা হয়।

আমি চাই রোজাদার অবস্থায় আমার আমল আল্লাহর দরবারে পেশ হোক। ( মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ২১৭৫৩) শাবান মাসের প্রতি নবী রাসুল সাঃ কেন এত গুরুত্ব আপন করতেন এই হাদিসে তিনি তা খুলে বলেছেন তার কথার মর্ম হলো এই মাসে বান্দার আমল আল্লাহর দরবারে পেশ করা হয়। কাজেই এই মাসটি গুরুত্বের দাবিদার তাছারা সামনে রমজান আসছে ফজিলত পূর্ণ মাস হিসেবে রমজান কে গুরুত্ব প্রদান করা হয়।
শাবান মাসে আগের রজব মাস আছে রজব মাস পবিত্র চার মাসের একটি তাই রজব মাস কেউ গুরুত্ব প্রদান করা হয়। মাঝখানে শাবানের ব্যাপারে গাফেলতি হয়ে যায় নবী রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম সতর্ক করলেন যে দেখো একটি বিশেষ দৃষ্টিকোণ থেকে এই মাসটি ও গুরুত্বের দাবিদার।

এ মাসে বান্দার গোটা বছরের আমলনামা আল্লাহর দরবারে পেশ করা হয়। তাই শাবান মাসে আল্লাহর দরবারে আমলনামা পেশ হওয়ার কাজেই এই মাসে যথাযথ কদর করা যায় এ কারণে আমি এই মাসে এত রোজা রাখি।সুতরাং একাধিক ফজিলত এর কারণে যেভাবে রমজান মাসকে গুরুত্ব প্রদান করা হয় এবং পবিত্র মাস হিসেবে আশহুরে হুরুম বা পবিত্র চার মাস কে যেভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রদান করা হয়। তেমনিভাবে সারা বছরের আমলনামা পেশা হওয়ার মাস হিসেবে শাবান মাসে কেউ যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করা আমাদের দায়িত্ব।

শাবান মাসের দোয়া

শাবান মাস সম্পর্কে অনেকেই জানেন শাবান মাসের দোয়া সম্পর্কে আপনারা কি জানেন শাবান মাসে কোন দোয়াটি পড়লে আল্লাহ তাআলার রহমত ও বরকত বর্ষণ করবে। শাবান মাসেরও কিন্তু দোয়া রয়েছে যা পড়ে আপনার জীবনে অনেক উন্নতি আসতে পারে এবং আল্লাহ তায়ালার কাছে এই দোয়া চাওয়ার মাধ্যমে আপনার জীবনের সকল দুঃখ কষ্ট দূর হবে।

শাবান মাসের দোয়া একটি প্রচলিত দোয়া যা মুসলিম সম্প্রদায়ে শাবান মাসের আলোকিত মাস রমজানের আগের মাসে পড়ে। এই দোয়ার মাধ্যমে মুসলিম আশা করেন যে, আল্লাহ তাদেরকে রমজান মাসের প্রস্তুতি ও প্রস্তুতিতে আমলের সুযোগ দিবেন।
এটি পরিষ্কার করে যে রমজান মাস হলো মুসলিমদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি মাস যা রোজা, প্রার্থনা, ও পবিত্র কোরআনের পড়াইতে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়া হয়। এই দোয়া মানুষকে শাবান মাসের অধিক মাসুদা করে ও পরবর্তী মাসের সাধনা ও ইবাদতে তাদের প্রস্তুতি বাড়াতে সাহায্য করে।

শাবান মাসের দোয়া হলো: "আল্লাহুম্মা বারিকলনা ফী রজাবা ওয়া শাবানা ওয়া বাল্লিগনা রমাদান"। (তারজমা: "হে আল্লাহ, রজব ও শাবান মাসে আমাদেরকে আশীর্বাদ দান করুন এবং আমাদেরকে রমজান মাস পৌঁছানোর সুযোগ দিন")। এই দোয়াটি শাবান মাসের আলোকিত মাস রমজানের আগের মাসে বেশ বেশি পড়া হয়।

শাবান মাসের আমল

শাবান মাস অত্যন্ত ফজিলত পূর্ণ মাস এই মাসে আমল করলে আপনার মনের ইচ্ছাগুলো পূরণ করতে পারেন। এবং আপনার করে আসা গুনাহ গুলোর জন্য আল্লাহ তাআলার কাছে ক্ষমা চাইতে পারেন। যারা শাবান মাসের আমল সম্পর্কে জানতে চান তাদের জন্য আজকে আমরা নিয়ে এসেছি শাবান মাসের আমল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
শাবান মাস ইসলামী পর্ব মৌলুদের নবী মোহাম্মদ (সাঃ) প্রস্তুতির আগের একটি মাস। এটি হিজরী লুনার ক্যালেন্ডারের আঠার্ষে অবস্থিত মাসের মধ্যে অবস্থিত মাস। সূরা আলে-ইস্রা, সূরা আল-কহ্ফ, সূরা আল-মারিরাজ, সূরা সাফফাত সহ আমনি মুফতালিত অনেক অধ্যায়ে এই মাসে সত্যান্বেষী কথা প্রকাশ পায়। আমাদের পবিত্র প্রণেতা মোহাম্মদ (সা:) বলেন:

"যে কোন মাসের মধ্যে আমল করে একই সম্মান আসতে পারে যে যে রমজানে আমল করে" (বুখারি ও মুসলিম)। শাবান মাস মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য একটি মৌলিক মাস যা রমজানের সম্পর্কে সতর্ক করে এবং প্রস্তুতি করে। মুসলিমরা এই মাসে ইবাদতে, দোয়া পড়ায়, কোরআন পড়ায়, সৎ জীবনযাপন করা যাকে তারা রমজানের আগে এবং এর পরে প্রস্তুতি করতে সহায়ক।

প্রিয় নবী( সা:) প্রতি দুরুদ পাঠের নির্দেশ সংবলিত অসাধারণ আইআরটিএই মাসে অবতীর্ণ হয়।' নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'আলা নবীজির রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি পরিপূর্ণ রহমত বর্ষণ করেন, ফেরেসতাগণ নবীজী (সাঃ) এর জন্য রহমত কামনা করেন হে বিশ্বাসী মুমিনগণ! তোমরাও তার প্রতি দুরুদ পাঠ করো এবং যথাযথভাবে সালাম পেশ করো।' (সূরা:৩৩ আহযাব আয়াত ;৫৬)
তাই শাবান মাস হলো নবীজির প্রতি অগাধ শ্রদ্ধা ভক্তি ও প্রেম ভালোবাসা প্রদর্শনের নাস্তা হবে সুন্নত উন্নশিলনের মাধ্যমে।১৪ই শাবান দিবাগত রাত ১৫ তারিখের রাত্রে শবে বরাত বলা হয় এই রাতে ইবাদত করা ও দিনে রোজা রাখা সুন্নত বছরব্যাপী প্রতি সপ্তাহে সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখা সুন্নত চন্দ্র মাসের ১৩ ১৪ ও ১৫ তারিখে আইয়ামে বিদে'র সুন্নত রোজা ও রয়েছে।

মাসের ১,১০,২০,২৯,৩০ তারিখ রয়েছে নফল রোজা এছাড়াও কোন সময় ও দিন তারিখ নির্ধারণ ছাড়া যত বেশি নফল রোজা ইবাদত করা যায় তা করা উচিত। সঙ্গে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে যেন কোন ফরজ ওয়াজিব ছুটে না যায় এবং কোন হারাম বা নিষিদ্ধ কাজ সংঘটিত না হয়।

রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এর প্রায় রজব মাসে দশটি নফল রোজা রাখতেন এবং শাবান মাসে বৃষ্টি নফল রোজা রাখতেন। রমজানের পূর্ণমাস ফরজ রোজা নবীজি (সাঃ) ছাড়া বছরে সবচেয়ে বেশি শাবান মাসে নফল রোজা নফল নামাজ এবং নফল ইবাদত বন্দেগী করতেন।

শেষ কথা।শাবান মাসের রোজা কয়টি ২০২৪।শাবান মাসের রোজার ফজিলত

প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয় সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে আমরা ইতিমধ্যে জানতেও বুঝতে পারলাম শাবান মাসের রোজা কয়টি ২০২৪ এবং শাবান মাসের রোজার ফজিলত সম্পর্কে।আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন এছাড়াও আজকের আর্টিকেলের মধ্যে যদি কোন ভুল ভ্রান্তি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
এছাড়াও আপনি যদি ইসলামিক আরও পোস্ট করতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটি ঘুরে আসুন এবং ভিজিট করে রাখুন।এতক্ষণ সময় ধরে আজকের আর্টিকেল পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আজকের আর্টিকেল আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকৃত মনে হলে আর্টিকেলটি সকলের মাঝে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url