বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এবং ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি এ বিষয় সম্পর্কে জানতে অনলাইনে সার্চ করে তথ্য খোঁজাখুঁজি করছেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় প্রবেশ করেছেন।কেননা আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আলোচনা করা হয়েছে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এবং ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজে চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য।
বর্তমানে-ফ্রিল্যান্সিং-এর-সব-থেকে-ডিমান্ডেবল-সেক্টর-কোনটি
তাই আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এবং ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি।একই সাথে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে সহজ কাজ কোনটি সে সম্পর্কেও জানতে পারবেন।
পেজ সূচিপত্রঃবর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি।ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি

ভূমিকাঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশি যুবক এবং উন্নত উচ্চশিক্ষিত স্টুডেন্ট এর মধ্যে বড় একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের হার বেশি থাকার কারণে অনেকের ভাগ্যে চাকরি জোটে না। তাইতো সবাই স্বাধীন পেশা নির্বাচন এবং উচ্চ ইনকামের আশায় ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে যুক্ত হচ্ছে নতুনরা।তবে নতুনরা ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করবে এবং কোন সেক্টরে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবে এ বিষয়টি সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা রাখেনা।
তাই আজকের আর্টিকেলে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এবং ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আপনাদের জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবো।যে সকল ভাইয়েরা নতুন ফ্রিল্যান্সার হতে চান। আপনাদের সুবিধার্থে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এবং ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি হতে পারে।

এ বিষয়ে সম্পর্কে একটি আনলিমিটেড গাইডলাইন দেওয়ার চেষ্টা করবো।এছাড়া বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন তাই আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

আপনারা যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চাচ্ছেন তারা অনেকেই প্রশ্ন করেছেন ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এবং ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি হতে পারে এ বিষয় সম্পর্কে।তাই আজকের আর্টিকেলে আপনাদের বর্তমানের প্লানচিং এর সবচেয়ে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কাজের চাহিদা বেশি এ বিষয় সম্পর্কে আপনাদের একটি সুন্দর গাইডলাইন দেওয়ার চেষ্টা করবো।
ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি ভবিষ্যতে কতটুকু সাফল্য পাবেন এবং বর্তমানে অনলাইনে কোন কাজগুলো চাহিদা বেশি সেই কাজগুলো ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা কি হতে পারে সে বিষয়গুলো নিয়ে আমরা সূক্ষ্মভাবে আপনাদের সামনে বিশ্লেষণ করবো।
এছাড়াও আপনারা চাইলে নিচের প্লাট ফর্ম থেকে ইনকাম করতে পারবেন। 
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট( web development)
  • আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ( artificial intelligence)
  • ডিজিটাল মার্কেটিং (digital marketing)
  • ভিডিও এডিটিং (video editing )
  • এসইও (SEO)
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (social media marketing)
  • মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট (mobile app development)
  • গ্রাফিক ডিজাইন (graphic design)
  • ডাটা এনালিটিক্স( Data Analytics)
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট (web development)
  • কনটেন্ট রাইটিং( content writing)
এছাড়াও আজকের আর্টিকেলের অংশটুকু এর মধ্যে আমরা আরও বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করব যেগুলোর মধ্যে রয়েছে প্লান্টিং কোন কাজে চাহিদা বেশি বিশ্বের সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস কোনটি, ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে সহজ কাজ কোনটি? ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কিসের প্রয়োজন এবং ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন বিষয়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ তা আপনাদের জানিয়ে দিব।তাহলে চলুন বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর ডি সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট( web development)
বর্তমান সময়ে বিশ্বের এই মুহূর্তে সবথেকে জনপ্রিয় এবং ভবিষ্যৎ ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় থাকার সম্ভাবনা রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো ওয়েব ডেভেলপমেন্ট।বর্তমান সময়ে বিজনেস সব অনলাইন ভিত্তিক হয়ে যাচ্ছে কয়েক বছর আগেও সেই বিজনেস গুলো অনলাইনে পাওয়া যেত না এখন যেই সেই বিজনেস গুলো সব জায়গায় বিস্তার লাভ করেছে অনলাইনকে ব্যবহার করে।
শুধুমাত্র ইউরোপ কিংবা আমেরিকার মতো দেশগুলো নয়, বর্তমানে বাংলাদেশের মতো দেশগুলোতে প্রত্যেকটি বিজনেস এবং যাবতীয় কাজের জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করা হচ্ছে কেননা বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রায় সমস্ত দেশের মানুষই বুঝতে পেরেছে ভবিষ্যতে যোগাস চলছে তা অনলাইন ভিত্তিক যুগ।

অনেকেই ধারণা করেন ওয়েব ডেভেলপরা এর সেক্টর এর উপর থাকবে যদি ভবিষ্যতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর উত্থান হয়।এই আয় যতই উন্নত হোক না কেন মানুষের মতো ক্রিয়েটিভ তৈরি করতে পারবে না এই সেক্টরের টা এমন একটি সেক্টর যেটা বর্তমান হোক কিংবা ভবিষ্যতে হোক সব সময় সেভ।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সেক্টরে যত বেশি প্র্যাকটিস এবং নলেজ থাকবে তত বেশি ইনকামের পরিমাণ এবং ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে সাম্প্রতিক একটি জরিপে দেখা যায় বিশ্বের সবথেকে ইনকাম করার সেক্টরের মধ্যে উপরে রয়েছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। সব থেকে বেশি কষ্ট করতে হয় ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সেক্টরে।
অর্থাৎ আপনি যদি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সেক্টরের স্কিলে অভিজ্ঞতা ভালোভাবে অর্জন করতে পারেন তাহলে আপনার এই সেক্টরে flashing career তৈরি করা সম্ভবনা রয়েছে হান্ড্রেড পার্সেন্ট।ডেভেলপমেন্টের দক্ষতা অর্জন করে যদি কোন ব্যক্তি ওয়েবসাইট তৈরি করতে যায় তাহলে তাকে কমপক্ষে 500 থেকে 1000 ডলারের উপরে দিতে হয়।

তাই আপনি চাইলে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর শুরু করতে পারেন।ওয়েব ডেভেলপমেন্টে নিয়ে ধীরে ধীরে কম্পিটিশন আগের তুলনায় বৃদ্ধি পাচ্ছে এজন্য এখন থেকে যারা নতুন ক্রিয়েটিভ নিয়ে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের ওপরে কাজ করতে চাচ্ছেন বা আপডেট জুনিয়র সাথে তাল মিলে চলতে পারবে তারাই ভবিষ্যতে এই সেক্টরে বিজয়ী হবে শুধুমাত্র মার্কেটপ্লেস নয় এর বাইরে বাংলাদেশের লোকাল মার্কেট স্কুলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ( artificial intelligence)
অনলাইন দুনিয়ায় রয়েছেন আর আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সির নাম বর্তমানে শুনেননি এমন ব্যক্তি খুব কম পাওয়া যায় বললে চলে। বর্তমানে অনলাইন সেক্টরে নানা ধরনের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি রয়েছে বলা যেতে পারে সমস্ত কাজগুলোর জন্য আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সি তৈরি হয়েছে এবং আস্তে আস্তে আরো উন্নত আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স তৈরি হবে।
হতে পারে সেটি গ্রাফিক্স ডিজাইন কনটেন্ট রাইটিং ডিজিটাল মার্কেটিং কিংবা অন্যান্য কোন সেক্টরে।বর্তমান সময়ে মানুষ আর্টিফিশিয়াল এজেন্সি নিয়ে বেশি কাজ করতেছে এবং এই সেক্টর টা তুলনামূলকভাবে ট্রেন্ডিং।বর্তমানের প্ল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হলো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স।
বর্তমান ডিজিটাল প্রযুক্তি এবং অনলাইন ইন্ডাস্ট্রিড সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি হাতিয়ার হতে পারে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স।আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর অনেকগুলো ভাগ রয়েছে নিচেও তা উল্লেখ করা হলোঃ
  • ডেটা সায়েন্স
  • মেশিন লার্নিং
  • আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স মডেলিং
  • আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট হলো ktm বুদ্ধিমতা ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার পর সেটাকে ডেভেলপমেন্ট করে ব্যবহার উপযোগী করা একটি স্বয়ংক্রিয় নতুন প্রক্রিয়া।আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট এর সাথে জড়িত প্ল্যানচারা মূলত আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স মডেল কে ব্যবহার করে এআই অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে।
যা বর্তমান সময়ে এআই অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে কনটেন্ট রাইটিং করা হচ্ছে খুব সহজেই।আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কে ডেভেলপ করা এবং সেটাকে ব্যবহার উপযোগী করে তোলা।
ডিজিটাল মার্কেটিং (digital marketing)
ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি সেক্টর যে সেক্টরের সাথে আমরা সকলেই কোন না কোন ভাবে জড়িত ডিজিটাল জগতে যে পদ্ধতি অবলম্বন করে প্রোডাক্ট কিংবা সার্ভিস সেলস করা হয় সেটাই মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং।ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র যে প্রোডাক্ট কিংবা সার্ভিস চার্জ করার ক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয় এমনটি কিন্তু নয়।
অনেক সময় ব্র্যান্ড অ্যাওয়ারনেস প্রোমোশন এবং নানা ধরনের পজেটিভ অ্যান্ট্রোডাকশন তৈরি করার ক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের সাহায্য নিতে পারেন।ডিজিটাল সেক্টরটা মূলত অনেক বড় একটি প্ল্যাটফর্ম।
মূলত একটি ব্র্যান্ডকে সবার সামনে পরিচিত অর্জন করানোর জন্য যত ধরনের উপায় রয়েছে সবগুলোই ইউজ করতে হয় ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে।বর্তমান সময়ে প্রত্যেক ইনফ্লুয়েন্সার থেকে শুরু করে কোম্পানি এজেন্সি কিংবা যে কোন প্রতিষ্ঠানকে সবার সামনে উপস্থাপন করতে পারে ডিজিটাল মার্কেটিং।
সেক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।আপনারা যারা ডিজিটাল মার্কেটিং করে ফ্রিল্যান্সিং করতে আগ্রহী

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন

আপনি যদি হইলেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন হবে সেটা জানতে হবে কি কাজগুলো করলে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং শেখাটা আরও বেশি সহজ হয়ে যাবে। আপনি অনলাইন কোর্স সার্টিফিকেট প্রোগ্রাম বা এমন কি নিজেরা অনুশীলন করেও কিন্তু এটা করতে পারবেন শিখতে পারবেন আপনার দক্ষতা যত বেশি হবে তত বেশি আপনি প্রতিযোগী মূলক হবেন এবং আপনার কাজকে পাওয়ার সুযোগ আরও বেশি হবে।

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে আপনাকে অবশ্যই নিজের মধ্যে দক্ষতা তৈরি করার জন্য যে কোন কোর্স করতে হবে যে বিষয়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান। যদি আপনার কাছে কোর্স করার মতো সময় না থাকে তাহলে আপনাকে প্রথমত ভিডিও দেখে ইউটিউব থেকে সার্চ করে নিজেকে দক্ষ করার জন্য ভিডিও থেকে শিখতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে আপনারা যে কোন অনলাইন ভিত্তিক কাজ করে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন ঘরে বসে।

আপনি যখন একবার ফ্রিল্যান্সিং শিখে যাবেন যেকোনো বিষয়ের উপর তখন আপানার নিজের জন্য একটি শক্তিশালী প্রোফাইল তৈরি করুন যা আপনার ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার হবে। আপনি যদি ফুল টাইম ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে জ্ঞান শেখার এবং উন্নত করার দৃঢ় সংকল্প এবং প্রচুর ধৈর্যের সাথে নিজেকে সজ্জিত করতে হবে।
তবেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য নিজেকে তৈরি করতে পারবেন।  ফ্রিল্যান্সিং আপনার ধারণাতে অনেক বেশি জটিল কিছু লোক বিশ্বাস করে যে কেউ একটা ল্যাপটপ এবং ইন্টারনেট সংযোগসহ অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারবে আসলে কিন্তু এটি সঠিক নয় একটি ফিল্ আনসার হিসেবে তৈরি করার জন্য আপনার দক্ষতা বিকাশ, অনুশীল,  শেখার এবং উৎসর্গের প্রয়োজন হবে।

আপনার প্রথম কাজ খুঁজে পেতে কয়েক সপ্তাহ বা এমনকি মা আসলে লেগে যেতে পারে তাই আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে ধরতে হবে আপনার মূল চাবিকাঠি আপনি যদি দ্রুত অর্থ উপার্জন করতে চান বিল পরিশোধ করতে তাহলে এ জাতীয় কোন কাজ করতে আপনি  যাবেন না কারণ এটা করতে আপনাকে অবশ্যই সময় দিতে হবে। 

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন কোন বিষয় সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং তে আপনার নিজের কর্ম হিসেবে বেছে নিতে চান তাহলে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন কোন বিষয় সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ এই সম্পর্কে জানতে হবে তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিংকে নিজের মধ্যে রপ্ত করতে পারবেন এবং নিজের দক্ষতা দিয়ে ঘরে বসে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং করে।
ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশার যা আপনাকে ফ্রি করে রাখে এবং আপনি যদি একবার ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে নিজেকে দক্ষ ভাবে তৈরি করে নিতে পারেন তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে বেশি সুফল বয়ে আসবে। চলুন জেনে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন কোন বিষয় সবচেয়ে  গুরুত্বপূর্ণ। 

সঠিক সরঞ্জাম : আপনি প্রায় ফ্রিল্যান্সারের কাছ থেকে প্রশ্ন করেন যে একটা কি স্মার্টফোন ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে দ্রুত উত্তর হলো  নয়। অত্যন্ত এমন নেই যে কোন ঠিকঠাক টাকা পাবেন স্মার্টফোন অ্যাপ এর বৈশিষ্ট্য সীমিত সঠিক কাজের জন্য দুর্দান্ত ফলাফল প্রদানের জন্য আপনাকে সফটওয়্যার চালানোর জন্য একটি কম্পিউটার লাগবে সুতরাং আপনাকে অনলাইন ব্যবহার করার জন্য আপনার একটি কম্পিউটার কিনতে হবে। 

আপনি কি নিয়ে কাজ করতে চান: আপনাকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি ঠিকই নিয়ে কাজ করলে সফল হতে পারবেন বা আপনি সেই কাজটি সহজেই শিখতে পারবেন সেই বিষয়টা আপনাকে যাচাই করতে হবে। অনলাইনের মধ্যে নানা রকমের সেক্টর রয়েছে কিন্তু সেই সেক্টর গুলোর মধ্যে থেকে আপনি কোন কাজে দক্ষ এবং অভিজ্ঞ সেই বিষয়টি আপনাকে মাথায় রাখতে হবে।
আপনার দক্ষতা তালিকা তৈরি করুন এবং বিবেচনা করুন। কিভাবে আপনি এগুলো একটি পরিষেবাতে পরিণত করতে পারেন যার জন্য ক্লাইন্ট অর্থ প্রদান করতে ইচ্ছুক। আপনার আদর্শ ক্লাইন কল্পনা করুন এবং তাদের কি সমস্যা হতে পারে তা নিয়ে চিন্তা করে। আপনি তাদের কি সমাধান দিতে পারবেন সেটি চিন্তাভাবনা করুন এভাবে আপনি নিজের কাজের সেক্টর যাচাই করুন। 

দক্ষতা তৈরি করু : এবার আপনি একটি বিপণন যোগ্য দক্ষতা খুঁজে পেলে এটি পরিষেবায় হিসেবে অফার করতে পারেন তা নিশ্চিত করা উচিত সহজ কথা এর জন্য অর্থ প্রদান করতে সক্ষম হওয়ার জন্য আপনি যা করবেন তাতে আপনাকে সত্যিই ভালো হতে হবে। 
ধরে নিন আপনি একজন স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা ব্লগের জন্য একজন ফ্রিল্যান্সার লেখক হতে চান এই বিভাগে ভালো চাহিদা রয়েছে আপনাকে স্কুল বা কলেজে এটি সম্পর্কে লেখার অভিজ্ঞতা আছে। এরপরও আপনাকে দর্শকের জন্য ব্লক পোস্ট লিখতে পারেন ব্লগ এবং অনলাইন প্রকাশনার গুলি নিবন্ধন গুলোর জন্য খুব আলাদা শেখার দরকার না হলেও আপনাকে এই বিষয়ে ইউটিউবে সার্চ দিয়ে বই পড়ার মাধ্যমে এই বিষয়গুলোকে বেশি বেশি জানতে হবে। এভাবে আপনি আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারেন। 

প্ল্যাটফর্ম খুঁজুন: ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করেন যদিও সুপারিশ এবং Linkedin এর মতো সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলোতেও google লির একটি দুর্দান্ত উৎস হতে পারে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলো জনপ্রিয় কারণ তারা আপনাদের ফ্রিল্যান্সারদের সন্ধান করে ক্লায়েন্টের সাথে অনায়াসে যোগাযোগ করতে পারে।

সেখান থেকে আপনি চাকরি পাওয়া যাবে এবং আপনার নিজের ব্যক্তিগতভাবে লিঙ্ক দিয়ে যোগাযোগ করতে পারবেন ফ্রিল্যান্সাররা যে ভুল করে তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেসগুলোতে অনুসন্ধান করা থেকে বিরত থাকাটাই তাদের ভুল। Upwork, Freelancer.com এগুলোতে আপনি আপনার প্রোফাইল তৈরি করলে ক্লায়েন্টদেরকে আপনার কাজ দেখাতে পারেন। 

প্রোফাইল তৈরি: আপনি যে কাজের উপর দক্ষ সেই কাজের উপর আপনাকে একটি ভালোভাবে প্রোফাইল তৈরি করতে হবে যেখানে আপনার দক্ষতা এবং আপনার অর্জন গুলো তালিকা করে সেই প্রোফাইলে দিতে হবে এবং প্রোফাইলটি অবশ্যই সুন্দরভাবে তৈরি করতে হবে।
আপনার কিছু কাজ পেতে একটা সুন্দর প্রোফাইল তৈরি করে আপনার যদি প্রয়োজন হয় কিছু কাজ ফ্রি করুন গ্রাফিক্স ডিজাইন বা আর্টিকেল রাইটিং বা এস ই ও যাই করুক না কেন সেটা ফ্রিতে করে আপনি দেখানোর জায়গা তৈরি করুন। 
পোর্টফোলিও তৈরি: যখন আপনার প্রোফাইল তৈরীর কাজ শুরু করবেন আপনার সমস্ত প্রকাশিত লাইফটাকে এক জায়গায় আনতে একটি পোর্টফোলিও তৈরি করতে ভুলবে না। আপনি যদি শুধুমাত্র আপনার নির্বাচিত কাজ থেকে শুরু করছেন তাহলে আপনি নমুনা কাজ সহ একটি পোর্টফোলিও তৈরি করতে পারেন। আপনি এটি ডিসকাউন্ট হার্ডে কাজ করে বা অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য একটি এনজিওর জন্য পোর্টফোলিও তৈরি করতে পারেন। 

শেষ কথা।বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি।ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি

পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ আপনারা নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এবং ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকারী বলে মনে হয়েছে।যদি এমনটি মনে হয় তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করে দিন।
এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এছাড়াও আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত আরও তথ্য জানতেও পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ঘুরে আসুন এবং ভিজিট করে রাখুন।আজকের আর্টিকেল এ পর্যন্তই আবারো কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url