লাইলাতুল কদরের নামাজের সময় - লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত

প্রিয় পাঠক আসসালামু আলাইকুম আপনি নিশ্চয়ই লাইলাতুল কদরের নামাজের সময় এবং লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য আজকের আর্টিকেলের ভিতর থেকে আপনি জানতে পারবেন লাইলাতুল কদরের নামাজের সময় এবং লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত সম্পর্কিত যাবতীয় সকল সঠিক তথ্য।
লাইলাতুল-কদরের-নামাজের-সময়
সেই সাথে আপনি আজকের আর্টিকেলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক সম্পর্কে জানতে পারবেন শবে কদরের নামাজ কিভাবে পড়ে, শবে কদরের নামাজ নফল না সুন্নত, লাইলাতুল কদর ২০২৪ সম্পর্কে।তাই আজকে আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন লাইলাতুল কদরের নামাজের সময় এবং লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত এ বিষয় সম্পর্কে।
পোস্ট সূচীপত্রঃলাইলাতুল কদরের নামাজের সময় এবং লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত

ভূমিকাঃলাইলাতুল কদরের নামাজের সময়।লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত

প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয় হলো যা আজকে আর্টিকেল থেকে আপনারা জানতে চেয়েছেন লাইলাতুল কদরের নামাজের সময় এবং লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আপনাদের সুবিধার্থে আমরা সুন্দরভাবে সাজিয়েছি লাইলাতুল কদরের তাজবিহ,শবে কদর কাকে বলে, লাইলাতুল কদর ২০২৪, শবে কদরের নামাজ কিভাবে পড়ে এবং শবে কদরের নামাজ নফল না সুন্নত।
আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার প্রশ্নের উত্তরটি জেনে উপকৃত হবেন।তাই আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে এখনই জেনে নিন লাইলাতুল কদরের নামাজের সময় সম্পর্কে।লাইলাতুল কদরের নামাজ প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ এই নামাজের ফজিলত রয়েছে অনেক গুন তাই আপনি কি নিয়মে এবং কিভাবে লাইলাতুল কদরের নামাজ পড়বেন লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত জানতে পারবেন।শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

শবে কদর কাকে বলে

শবে কদর হচ্ছে এমন একটি রাত যে রাতকে ভাগ্য রজনীরা তো বলা হয়নি আরবিতে লাইলাতুল কদর এবং বাংলাতে কদর রজনী এবং ফার্সিতে হল শবে কদর। যার অর্থ সম্মানিত রজনী কিংবা ভাগ্য নির্ধারণ রজনী রমজান মাসের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলো যেকোনো একটি শবে কদরের রাত।তবে এককভাবে সুনির্দিষ্ট করে বলা যায় না।

যে এটা আসলে এই রাত তবে হাদিসের বিভিন্ন ইংরেজিতে কিছুটা সম্ভাবনা তৈরি হয় যে এই শবে কদর হলো রমজানের ২৭ তারিখে মানে ২৬ তম রোজার দিন রাতে কারণ হিজরীতে দিনের আগের রাত গণনা করা হয়ে থাকে। ভাগ্য লেখা হয় এই রাতে এমন প্রশ্নের জবাব কেউ কেউ বলে শবেবরাতে।
তবে আল্লাহর পবিত্র কুরআনে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে ভাগ্য লেখা হয় শবে কদরে তিনি বলেন,' হা মিম! শপথ! উজ্জল কিতাবেন নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। (সুরা দুখান, আয়াত:১-৪)

পবিত্র এ ইরাতের ফজিলত রয়েছে একাধিক হাদিসে বর্ণনা করা যেখানে গুনাহ মাফ করার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে এই রাতে হাদিসে বলা হয়েছে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলেন লাইলাতুল কদরের যে ব্যাক্তি ঈমান ও সহাবের নিয়তে কিয়াম ( নামাজ পড়বে) করবে, তার পূর্বের সব পাপ মোচন করা হবে। ( মুসলিম শরিফ, হাদিস:৭৬০)একই সঙ্গে যে এই রাতে কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হলো তাকে দুর্ভাগা আখ্যা দেওয়া হয়েছে।

লাইলাতুল কদর ২০২৪

বাংলাদেশের লাইলাতুল কদর ২০২৪ সালে কত তারিখে হচ্ছে আপনারা কি জানেন। সাধারণভাবে আমরা সবাই মনে করি ২৭ রোজা রাত্রিকে শবে কদর হিসেবে বলা হয়েছে কিন্তু সঠিক নিয়ম হচ্ছে ২০ রোজার পর থেকে বেজোড় রাত্রিগুলোকে শবে কদরের রাত্রি মনে করে ইবাদত করতে বলা হয়। অন্যদিকে যারা শুধুমাত্র সাতাশি রমজান রাতেরকে ইবাদত করবেন।

তাদের জন্য বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন তারিখ ঘোষণা করেছেন যে দিন সবাই মসজিদেও নিজের বাড়িতে রাত্রি জাগরণ করে শবে কদরের নামাজ পড়বে শবে কদরের রাত্রি রয়েছে অনেক বিশাল ফজিলত যার কারণে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা এই রাতে জেগে সারা রাত আল্লাহ তায়ালার ইবাদত বন্দেগী করে।
দীর্ঘ একটি মাস রোজা রাখার মাধ্যমে সকল মুসুল্লিন আল্লাহর কাছে মাগফিরাত কামনা করে রমজান মাসের অন্যতম একটি রাত্রি হচ্ছে শবে কদরের রাত্রি এই রাত্রি এই জেগে সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমান আল্লাহর কাছে নিজে সকল পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে আর কেউ যদি এই রাতে পেয়ে যায়। তাহলে তার অল্প আমল অনেক হাজার বছরের আমলে সওয়াবের সমান লাভ হবে।

ইসলামিক হাদিসের শবে কদরের রাত্রি হতে পারে এমন কিছু ধারনা দেওয়া হয়েছে তাই আপনি ২৭ এর রমজান যদি শবে কদরের রাত হিসেবে পালন করতে চান তাহলে ৬ই এপ্রিল শবে কদরের রাত হিসেবে আপনি পালন করতে পারেন তবে সঠিক নিয়ম হচ্ছে বেজোড় সকল রোজা রমজান মাসে শেষ দশকের বেজোড় ২, ২৩,২৫,২৭ এবং ২৯ রমজানের রাত্রিগুলো শবে কদরের আমল গুলো সঠিকভাবে পালন করতে হয়।

লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত

আপনারা কি লাইলাতুল কদরের নামাজ পড়তে চান এবং লাইলাতুল কদরের মাধ্যমে বেশি বেশি সওয়াব অর্জন করতে যদি চান। তাহলে লাইলাতুল কদরের নামাজের নিয়ত সম্পর্কে জানতে হবে এবং লাইলাতুল কদরের রাতে এই নিয়ত পড়ে নামাজ আদায় করতে হবে। চলুন জেনে আসি লাইলাতুল কদরের নামাজের নিয়ত সম্পর্কে।
উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তায়া'লা রাকআ'তাই ছালাতি লাইলাতিল কদর-নাফলি, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা-জিহাতিল কা'বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবর।
অর্থ: আমি কেবলামুখী হয়ে আল্লাহর (সন্তুষ্টির) জন্য শবে কদরের দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ার নিয়ত করলাম আল্লাহু আকবার।
লাইলাতুল কদরের বিশেষ কোন নামাজের নিয়ম বা পদ্ধতি নেই আপনারা এই নিয়ত পড়লে সালাত আদায় করতে পারবেন।

লাইলাতুল কদরের নামাজের সময়

অনেকেই জানতে চাই যে লাইলাতুল কদরের নামাজের সময় কখন লাইলাতুল কদরবার শবে কদর একটি ফারসি শব্দ যার অর্থ হলো মহিমা নিত্য রাত মহান আল্লাহতালা লাইলাতুল কদরের রাতকে অনন্য মর্যাদায় দিয়েছেন। এই রাতের একটি ইবাদত হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও বেশি উত্তম বলা হয়েছে এই রাতে আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমত ও নিয়ামত বর্ষিত হয়।
শবে কদরের রজনীতে মুসলমানরা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য সারা রাত নফল নামাজ কোরআন ও হাদিসের আলোকে জিকির কবর জিয়ারত এবং নিজের কৃত গুনাহ জন্য মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে থাকেন। এশার নামাজের পর থেকে শবে কদর বা লাইলাতুল কদর নামাজ শুরু হয়ে যায়।

 হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসূল শবে কণ্ঠের রাতে আমার কোন দোয়াটি পড়া উচিত তিনি তাকে পড়ার জন্য নির্দেশ দিলেন, ' আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফাফু আন্নি।অর্থাৎ হে আল্লাহ আপনি ক্ষমাশীল এবং ক্ষমা করতে ভালোবাসেন তাই আমাকে ক্ষমা করুন। (সুনানে ইবনে মাজা)

শবে কদরের নামাজ কিভাবে পড়ে

শবে কদরের নামাজ পড়ার পদ্ধতি খুবই সহজ। এটি তারাবীহ নামাজের মতো পড়া হয়, তবে কিছু বিশেষ সূরা অধিকতর পড়া হয়। শবে কদরের নামাজে বিশেষভাবে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া হয়। এছাড়াও, কুরআনের সূরা কদর অনেক পড়া হয়। আপনারা যদি শবে কদরের নামাজ আদায় করতে চান এবং শবে কদরের নামাজ কিভাবে পড়তে হয়।

তাহলে জানতে চান আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন শবে কদরের নামাজ কিভাবে পড়তে হয় সেই সম্পর্কে।শবে কদরের নামাজ দুই রাকাত করে চার রাকাত করে পড়তে হয়। এরপর যত ইচ্ছা নফল নামাজ পড়া যায় এই নামাজের প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতেহার পর একবার সূরা কদর ও তিনবার সূরা ইখলাস পড়তে হয়।
লাইলাতুল কদর আরবি শব্দ শবে কদর হল লাইলাতুল কদরের ফারসি পরিভাষা কয়েক শতাব্দি মুঘল শাসন এবং উপমহাদেশের ফারসি রাজকীয় ভাষায় আকার কারণে ধর্ম সাহিত্য সংস্কৃতি ও বিচার আচারে বহু ফারসি শব্দ আমাদের মধ্যে চলে এসেছে। এই রাতে ফেরেস্তাগণ পৃথিবীতে এসে মানুষের ইবাদত পর্যবেক্ষণ করেন এবং তাদের শান্তি কামনা করেন।
তাই এই রাতে জেগে থেকে কোরআন তেলাওয়াত নফল নামাজ দোয়া-দুরুদ জিকির ইত্যাদি ইবাদত বেশি বেশি করতে হবে। প্রত্যেক মুসলমানদের তাহলে তাদের করে আসে গুনহা জন্য আল্লাহ তায়ালার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে।

শবে কদরের নামাজ নফল না সুন্নত

লাইলাতুর কদর বা সবে কদরের নামাজ সুন্নত না নফল এই সম্পর্কে অনেকের নানা রকমের মতবাদ রয়েছে লাইলাতুল কদরের নামাজ আসলে নফল নামাজ আপনি নফল নামাজ যত বেশি আদায় করবেন তত বেশি আপনি সওয়াব পাবেন।অনেক মুসলিম ভাই ও বোনেদের মধ্যে নানা রকমের প্রশ্নের মধ্যে এই প্রশ্নটি কিন্তু অনেকবারই ঘুরপাক খায় যে শবে কদরের নামাজ নফল হিসেবে ধরা হয় নাকি সুন্নত হিসেবে ধরে।
যেহেতু সবে কদরের নামাজ পড়া বাধ্যতামূলক নয় এবং শবে কদরের নামাজের কোন নির্দিষ্ট রাকাত নেই সেহেতু আপনারা যদি এই শবে কদরের নামাজকে উদ্দেশ্য করে নামাজ পড়তে চান। তাহলে অবশ্যই সেই নামাজটি নফল নামাজ হিসেবে ধরা হবে এবং মহান আল্লাহ তায়ালা এই নামাজের সওয়াব নফল নামাজের সওয়াব হিসেবেই ধরবেন।

আমরা অযথা শবে কদরের নামাজ নফল না কিছু সুন্নতে এই নিয়ে তর্ক বিতর্ক করি আসলে সঠিক জেনে আমল করা উত্তম। আমরা অনেকেই জানি যে মহান আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। আর তার এই নামাজের মাধ্যমে আমরা মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে ক্ষমা পাওয়ার জন্য প্রার্থনা করতে পারি এবং নিজের পাপ কাজের জন্য অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহ তায়ালার নিকট গুনাহ মাফের জন্য দোয়া করতে পারি।তাহলে আপনারা বুঝতে পারছেন শবে কদরের নামাজ নফল নামাজ।

লাইলাতুল কদরের তাসবিহ

আপনারা কি লাইলাতুল কদরের তসবিহ সম্পর্কে জানতে চান লাইলাতুল কদরের কি তসবিহ পড়তে হবে এবং কি তসবিহ পড়ে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি জিকির করতে হবে।লাইলাতুল কদরের তাসবিহ বা "তাসবীহাতুল লাইল" হলো মুসলিম মাস্তানি যা রমজানের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রাতে, অনুমোদিত হল মুসলিম জামাত গোষ্ঠিত হয়।
এই রাতে মুসলিমরা একটি বিশেষ ধরনের ইবাদত ও দোয়া পড়ে। এটি প্রধানত হজরত মুহাম্মদ (সা:) এর উদ্দেশ্যে তাসবীহ, তাহলিল, তাহমীদ ও তাকবীরের ধারাবাহিক সারাংশ। এই ধরনের ইবাদত মুসলিমদের সময়ের মধ্যে সময়ে অত্যন্ত আনন্দ এবং শান্তি অনুভব করার সুযোগ দেয়।
লাইলাতুল কদরের তাসবিহ দোয়া হলঃ
سُبْحَانَ اللهِ، وَالْحَمْدُ لِلّهِ، وَلآ اِلهَ اِلاّ اللهُ، وَاللهُ اَكْبَرُ।
এই দোয়াটি আরবি অক্ষরে লিখা, যা বাংলায় অনুবাদ করা হলঃ"সুবহানাল্লাহি, ওয়ালহামদু লিল্লাহি, ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার।"
এই দোয়াটি পাঠ করা হলে লাইলাতুল কদরের বেশি ফজিলত প্রাপ্ত হতে পারে।

লেখকের মন্তব্য।লাইলাতুল কদরের নামাজের সময়।লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত

প্রিয় পাঠক ভাই ও বন্ধুগন আপনারা নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন লাইলাতুল কদরের নামাজের সময় এবং লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত এ বিষয় সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য।আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে যদি ভাল লেগে থাকে তাহলে আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করুন।
এছাড়াও আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না।তাছাড়াও আপনি যদি ইসলামী সম্পর্কিত আরো তথ্য জানতে চান? তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটি ঘুরে আসুন এবং ভিজিট করে রাখুন।এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আজকের আর্টিকেল এ পর্যন্ত আবারো কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url