রমজানে দান সদকার ফজিলত - রমজানে দান সদকার হাদিস

প্রিয় পাঠক আপনি কি রমজানে দান সদকার ফজিলত এবং রমজানে দান সদকার হাদিস বিষয় সম্পর্কে জানতে অনলাইনে সার্চ করে তথ্য খোঁজাখুঁজি করছেন?তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য।আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আপনি জানতে পারবেন রমজানে দান সদকার ফজিলত এবং রমজানে দান সদকার হাদিস সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।
রমজানে-দান-সদকার-ফজিলত
সেই সাথে আপনি সদকা কাকে দেওয়া যাবে, রমজানে দানের গুরুত্ব এবং সদকার টাকা কি মসজিদে দেওয়া যাবে সম্পর্কে জানতে পারবেন।তাই আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন রমজানে দান সদকার ফজিলত এবং রমজানে দান সদকার হাদিস সম্পর্কিত সকল তথ্য।
পোস্ট সূচিপত্রঃরমজানে দান সদকার ফজিলত।রমজানে দান সদকার হাদিস

ভূমিকা।রমজানে দান সদকার ফজিলত।রমজানে দান সদকার হাদিস

প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয় যা আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আমরা আলোচনা করতে চলেছি রমজানে দান সদকার ফজিলত এবং রমজানে দান সদকার হাদিস সম্পর্কিত সকল তথ্য।এছাড়াও আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
যেমন সদকার টাকা কি মসজিদে দেওয়া যাবে, দান ও সদকার মাঝে পার্থক্য কী ও রমজানে দানের গুরুত্ব এবং সদকা কাকে দেওয়া যাবে সম্পর্কে।আপনি যদি রমজানে দানের গুরুত্ব ও রমজানে দান সদকার ফজিলত সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে সম্পূর্ণ পড়ুন।

সদকা কাকে দেওয়া যাবে

আজ রোজা হজ যাকাত পরিবার সমাজ সহ জীবন ঘনিষ্ঠ ইসলামিক বিষয় আপনারা আমাদের কাছে জানতে চান সদকা কাকে দেওয়া যাবে। সদকা অনেক কমন শব্দ যা আপনি আল্লাহতালা সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য দান করবেন সেটাই সদকা এই দান শুধু বস্তুর সঙ্গে সংকৃত নাই এর দাম অনেক কিছু হতে পারে।

এই দান সম্পদ হতে পারে অর্থ হতে পারে কথা হতে পারে মানুষের উপকার হতে পারে কিংবা মানুষকে খাওয়ানো হতে পারে। সুতরাং সদকাটা ব্যাপক অর্থে ব্যবহৃত হয় হাদিস অনুযায়ী প্রতিটি ভাল কাজই হলো সদাকা তাই আপনি সদকা করতে চাইলে আপনি যেকোন মানুষকে খাওয়াতে পারেন আপনি ধনী-দরিদ্র এতিম সবাইকে খাওয়াতে পারবেন।
কিন্তু আপনি মানব করেন যে আপনি আল্লাহর জন্য খাওয়াবেন তখনই আপনি ওই ডান্স শুধু গরিবদের দিতে পারবেন বা গরিবদের খাওয়াতে পারবেন তখন সেটা আর আত্মীয়তার মধ্যে পড়বেনা। দান সদকা অনেক বড় ইবাদত। এক্ষেত্রে কুরআন এবং হাদিসে অনেক কিছু বর্ণিত রয়েছে কিন্তু সদকা পাওয়ার প্রথম হকদার কি আপনারা কি জানেন।

হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন উত্তম সাদকা হল তা যা দান করার পর (মানুষ অমুখাপেক্ষী থাকে মানুষের স্বভাব চাহিদা থাকে না)।
নিজের হাত থেকে উপরের হাত উত্তম তিনি আরো বলেন যাদের ভরণপোষণ তোমার দায়িত্বে আছে। তাদের আগে দাও কেননা স্ত্রী বলবে হয় আমাকে খাবার দাও নতুবা তালাক দাও। গোলাম বলবে খাবার দাও এবং কাজ করাও। ছেলে বলবে আমাকে খাবার দাও আমাকে তুমি কার কাছে ছেড়ে যাচ্ছো।

লোকেরা জিজ্ঞেস করলে হে আবু হুরায়রা এ হাদিস আপনি কি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে শুনেছেন তিনি উত্তরে বললেন, এটি হাদীসটি আবু হুরায়রা থেকে নয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের থেকে পাওয়া।( বুখারী)

রমজানে দান সদকার ফজিলত

রমজান মাস ইবাদতের মাস এই সময় যত বেশি দান সদকা করা যায় তত বেশি ইবাদত এবং আল্লাহতালা সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়।রমজান মাসে সবচেয়ে বেশি দান সদকা করতে বলেছেন আল্লাহ তাআলা। রমজান দানশীলতার শ্রেষ্ঠ মাস দ্বিগুণ প্রতিদান পাওয়া যায় দান করলে দান সদকা দ্বারা সম্পদে বরকত হয়,বিপদ আপদ দূর হয়,গরীব দুঃখীর উপকার হয় দান সদকার প্রতিদান বাড়তে থাকে।রমজানে দান সদকার ফজিলত রয়েছে অনেক।তাই রমজানে বেশি বেশি দান সদকার মাধ্যমে অশীল সওয়াব হাছিল করুন।
আবু হুরায়রা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন সাদকা করলে সম্পদের ঘাটতি হয় না। যে ব্যাক্তি ক্ষমা করে আল্লাহ তার মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেন আর কেউ আল্লাহ সন্তুষ্টির জন্য বিনীত হলে তিনি তার মর্যাদা উঁচুতে তুলে দেন। (মুসলিম হাদিস ৬৩৫৬)

বর্ণিত হয়েছে যারা নিজেদের মাল আল্লাহর পথে খরচ করে তাদের খরচের উদাহরণ এমন, যেমন একটা বীজ বপন করা হলো এবং তা থেকে সাতটা ছড়া বের হলো এবং প্রতিটি ছড়ায় ১০০ করে শস্য বিধ হলো এভাবে আল্লাহ তায়ালা আমলকে চান বহু গুনে বাড়িয়ে দেন। আল্লাহ তাআলা উদার ও মহাজ্ঞানী। (সূরা বাকারা আয়াত ২৬১ )

রমজানে দান সদকার হাদিস

মাহে রমজান মানুষকে আরো বেশি দানশীলতা বাড়িয়ে দেয় এবং উদারতা ও মহত্বের শিক্ষা দেয় কোন প্রকার অপচয় না করে রোজার মাসে মানুষের সেবায় দানা সদকা করলে অভাব দূর হয় এবং মানুষের কল্যাণ হয় যার জন্য আল্লাহ তাআলার রমজান মাসকে আরো বেশি দান ছদকার জন্য তুলে ধরেন।

রাসুলুল্লাহ (সা:) সমগ্র মানব কুলের মধ্যে সর্বাধিক উদার ও দানশীল ছিলেন রমজান মাসে যখন হযরত জিব্রাইল (আ.) নিয়মিত আসতে শুরু করতেন তখন তার দানশীলতা বহু গুনে বেড়ে যেত। ( বুখারী )
হযরত আনাস (রা:) বলেছেন, 'আমি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর চেয়ে কাউকে অধিকতার দয়ালু দেখিন। '( মুসলিম )
দান হবে গোপনে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, 'যারা গোপনে দান করবেন মহান আল্লাহ তা'আলা কঠিন কিয়ামতের দিন তাদের আরশে ছায়া তলে স্থান দেবেন। '(বুখারী)

দানেরই জিকে বরকত হয় দান সদকা রিজিককে বরকত এনে দেয়। মহান আল্লাহ বলেন নিশ্চয় যারা আল্লাহর কিতাব অধ্যয়ন করে সালাত কায়েম করে এবং আল্লাহর রিজিক দিয়েছেন তা থেকে গোপনে ও প্রকাশে ব্যয় করে তারা এমন ব্যবসা আশা করতে পারে যা কখনো ধ্বংস হবে না যাতে আল্লাহ তাদের কাজের প্রতিফল পরিপূর্ণ দেন। তিনি নিজ অনুগ্রহে তাদের আরো বেশি দেন নিশ্চয়ই তিনি পরম ক্ষমাশীল, অসীম গুণগ্রাহী।'( সূরা ফাতির ২৯ থেকে ৩০)

রমজানে দানের গুরুত্ব

রমজান মাস আমাদের জন্য অনেক বেশি ইবাদতের মাস রমজান মাসে ধানের গুরুত্ব ও রয়েছে অনেক বেশি এক দানে সত্তরগুণ সওয়াব পেতে হলে রমজান মাসে বেশি বেশি দান করতে হবে। তাই এই মাসকে বলা হয় রহমত মাগফিরাত ও নাজাতের মাস। সহমর্মিতা সৌন্দর্য ও দানশীলতার মাস রমজান স্বাভাবিকভাবে যেকোনো সময়ের যেকোনো দিন দানের অশেষ শোয়াব কুরআন হাদিসে বর্ণিত রয়েছে আর 70 গুন সোয়াবের মাস রমজান এ মাসে দান করা হলে তো কোন কথাই নেই।

রমজান মাসের রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম অন্যান্য মাসে তুলনায় অধিক পরিমাণে দান সদকা করতেন আর এই দান সদকার পরিমাণ এত বেশি ছিল যে বাতাসের গতিবেগের চেয়েও তা দ্রুতগতিতে সম্পূর্ণ হতো। (সহিহ বুখারী)হাদিসে এসেছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাসে প্রত্যেক সাহায্য প্রার্থীকে দান করতেন। (ইমামে বায়হাকী : শুয়াবুন ইমান)
হাদিসের দর্পণে এসেছে রমজান মাসে একটি নফল আমল ফরজের মর্যাদায় সিক্ত। এই সূত্র অনুসারে, রমজান মাসে আমাদের প্রতিটি দান সদকা ফরজ হিসেবে আল্লাহ তায়ালার নিকট গণ্য। দান সদকার এমন ঈর্ষাণীয় ফজিলত অন্যান্য মাসে কখনোই পাওয়া যাবে না শুধুমাত্র রমজান মাসে পাওয়া যায়।

হাদিসের রমজানকে সমবেদনা ও সহানুভূতি প্রকাশের মাস হিসেবে বলা হয়েছে। এই পবিত্র মাসে সমাজের অবহেলিত শ্রেণীর গরিব দুখী অসহায় নিঃস্ব পরিবারের পাশে দাঁড়ানো এবং যথাসাধ্য সহযোগিতা করার জন্য। কেননা সহানুভূতির মাস হিসেবে এই নফল আমল আল্লাহ তায়ালার দরবারে ফরজ হিসেবে সাব্যস্ত হবে।

দান ও সদকার মাঝে পার্থক্য কী

এবং সদকা মূলত একই জিনিস আরবিতে সদকা এবং বাংলায় দান সদকা এর অক্ষরিত অর্থ ন্যায়পরায়ণতা এবং দানকে বোঝায় ইসলামের পরিভাষায় সদকাকে বিনিময়ে কোন কিছু না চেয়ে একমাত্র আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য কাউকে কিছু দেওয়াকে বোঝানো হয়েছে এছাড়াও আরো রাগীব আল- আসফাহানির মতে, ' সদকা হল যাকাতের মত আল্লাহর নিকটবর্তী হওয়ার আশায় ব্যক্তি যা কিছু আছে তা থেকে দেওয়াকে সদকা বলে। '

'সদকাহ' শব্দটি আরবি হওয়ায় এর মূল শব্দ 'সিদক'। যার অর্থ আন্তরিকতা এটি আন্তরিক বিশ্বাসের চিহ্ন হিসেবে বিবেচিত হয়। এই শব্দটি তিন অক্ষরের মূল থেকে এসেছে যার অর্থ হল সত্য কথা বলা আন্তরিক হওয়া এবং কারো প্রতিশ্রুতি পালন করা।

দান-সদকার বিশেষ ফজিলত রয়েছে, পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে যারা নিজের সম্পদ দিনে বা রাতে প্রকাশ্য অথবা গোপনে আল্লাহর পথে খরচ করে তাদের পুরস্কার তাদের প্রতিপালকের কাছে আছে। তাদের কোন ভয় নেই তাদের কোন চিন্তাও নেই।( সূরা বাকারা :২৭৪)আল্লাহ তাআলা আরো বলেন, তোমরা যদি প্রকাশ্যে দান কর ভালো। আর যদি গোপনে দান করো এবং অভাবগ্রস্তকে দাও তা তোমাদের জন্য অধিক ভালো। (সূরা আল বাকারা ২৭১)
আল্লাহ তায়ালা অধিক পরিমাণে দানের নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, 'আমার যে বান্দারা ঈমান এনেছে তাদের বলে দিন তারা যেন সালাত আদায় করে। আমি তাদের যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে গোপনে এবং প্রকাশে ব্যয় করে এমন দিন আসার আগে যখন কোন ক্রয় বিক্রয় কিংবা বন্ধুত্ব থাকবে না। ' (সূরা ইবরাহিম, হাদিস :৩১)

অর্থাৎ কিয়ামতের দিন দুনিয়ার কোন বন্ধুত্ব বা ক্রয় বিক্রয় কোনো কাজে আসবে না এগুলোর মাধ্যমে নিজেকে মুক্ত করা যাবে না একমাত্র নেক আমল সেদিন আল্লাহর মেহেরবানী ও রহমতের আহবায়ক হবে। আর আল্লাহর রহমত হলে কেবল বাঁচা যাবে আর সেই রহমত পাবার অন্যতম মাধ্যম হলো দান সদকা করা। যদি বেশি সামর্থ্য না থাকে তাহলে অল্প হলেও করতে হবে একটা আস্ত খেজুর দিতে না পারলেও অর্ধেক দান করা হোক তবুও দান করা জরুরী।

সদকার টাকা কি মসজিদে দেওয়া যাবে

আপনারা কি সাদাকার টাকা মসজিদে দেওয়া যাবে এই সম্পর্কে জানেন যারা সাদাকার টাকা মসজিদে দিতে চান এবং অনেকের মনে সন্দেহ রয়ে গেছে টাকা কি মসজিদে দেওয়া যাবে এই সম্পর্কে বিস্তারিত আজকে আপনাদেরকে জানাবো। মসজিদ মাদ্রাসার বাইরে আর কোন কোন জায়গায় সাদাকার টাকা দেওয়া যায় এ সম্পর্কেও হয়তো অনেকে যায় না এবং খাওয়ানো যায় অথবা ব্যবহার করা যায়।

ধানের ক্ষেত্রে আমাদের লক্ষ্য করতে হবে আমরা কি দান করছি যাকাত ফিতরার টাকা তাকেই দেওয়া যাবে যে এই টাকা খাওয়ার উপযুক্ত এছাড়া কাউকে দেওয়া যাবে না। যেটা সাধারণ অনুদান আমরা সেটাকে সাদাকা বলছি এই অনুদানগুলো আমরা অন্য যেকোনো জায়গায় দিতে পারব। আর গরিব অসহায় কে দিলে এটা আরো বেশি ভালো হয়।
আল্লাহ তাআলা বলেছেন যত বেশি করবে তত বেশি সম্পদ বৃদ্ধি পাবে। দানশীলতা একটি মহৎ গুণদানের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার দেওয়া সম্পদের শুকরিয়া আদায় করা হয় সম্পদ বৃদ্ধি পায় গরিব ও অসহায় মানুষের প্রতি সহমর্মিতা প্রদর্শিত হয়। সমাজের নিঃস্ব ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো গরীব-দুঃখী মানুষের প্রতি সহনর্মিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া।

তাদের মুখে হাসি ফোটানোর দ্বারা মানুষ আল্লাহর সন্তুষ্টি ও অফুরন্ত ছোঁয়াব লাভ করে যে যত বেশি দান সদকা করে তার আমলনামায় তত বেশি সমৃদ্ধ হয়। দান সদকা করলে গুনাহ মাফ হয় পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, 'তোমরা যদি প্রকাশ্যে দান সদকা করো তাহলে তো কতইনা উত্তম।
তবে যদি গোপনে করিব অভাবীদের দাও তাহলে তা তোমার জন্য আরও বেশি উত্তম হবে আল্লাহ তোমাদের গুনাহ মাফ করে দিবেন আল্লাহ তা'আলা তোমাদের আমলের বেশি খবর রাখেন। '(সূরা আল বাকারা ২৭১ )

শেষ কথা।রমজানে দান সদকার ফজিলত।রমজানে দান সদকার হাদিস

প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে জানতেও বুঝতে পেরেছেন রমজানে দান সদকার ফজিলত এবং রমজানে দান সদকার হাদিস সম্পর্কিত সকল তথ্য আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল ও উপকৃত বলে মনে হয়েছে।আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।
এছাড়াও আপনি যদি ইসলামিক আরও তথ্য ও পোস্ট পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েব সাইটে ঘুরে আসুন এবং ভিজিট করে রাখুন।এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আজকের আর্টিকেলে কোথাও ভুল ভ্রান্তি হয়ে থাকলে আমাদের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আপনার ব্যক্তিগত মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন।আজ এ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url