ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় - ফ্রান্স ফ্যামিলি ভিসা প্রসেসিং টাইম
প্রিয় পাঠক আপনি কি ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় এবং ফ্রান্স ফ্যামিলি ভিসা
প্রসেসিং টাইম এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার
জন্য।কেননা আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আমরা আলোচনা করতে চলেছি ফ্রান্সে নাগরিকত্ব
পাওয়ার উপায় এবং ফ্রান্স ফ্যামিলি ভিসা প্রসেসিং টাইম সম্পর্কিত যাবতীয় সকল
তথ্য।
সেই সাথে আপনি ফ্রান্সের বৈধ হওয়ার উপায় বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সে যেতে কত সময়
লাগে এবং বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স কত কিলোমিটার এ বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন তাই
আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় এবং ফ্রান্স ফ্যামিলি ভিসা প্রসেসিং টাইম সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়।ফ্রান্স ফ্যামিলি ভিসা
প্রসেসিং টাইম।
উপস্থাপনা।ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়।ফ্রান্স ফ্যামিলি ভিসা প্রসেসিং টাইম
প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয়ই থেকে আপনাদের সামনে তুলে
ধরার চেষ্টা করেছি ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় এবং ফ্রান্স ফ্যামিলি ভিসা
প্রসেসিং টাইম এ বিষয় সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।সেই সাথে আমরা আজকের আর্টিকেল
থেকে জেনে নিব ফ্রান্সের বৈধ হওয়ার উপায় সমূহ এবং ফ্রান্স বাংলাদেশ থেকে
ফ্রান্স যেতে কত সময় লাগে।
আরো পড়ুনঃ
কানাডায় কোন কাজের চাহিদা বেশি
আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনি উপকৃত হবেন।কারণ আজকের আর্টিকেলে আমরা সে
সমস্ত বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছি যা আপনারা মনে মনে জানতে চেয়েছেন।আজকের
আর্টিকেল আপনি যদি শেষ পর্যন্ত পড়েন।তবে আপনিও ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় এ বিষয়বস্তু জানতে পারবেন।
ফ্রান্স ফ্যামিলি ভিসা প্রসেসিং টাইম
যারা ফ্রান্সে থাকে চান এবং পরিবার নিয়ে ফ্রান্সে যেতে চান তাদের জন্য ফ্রান্স
ফ্যামিলি ভিসা প্রসেসিং টাইম সম্পর্কে অবশ্যই জেনে রাখতে হবে। ফ্যামিলি ভিসা হলে
এক ধরনের ভিসা যা নাগরিকদের বিদেশি দেশে তাদের পরিবারের সাথে যেতে দেয় এবং থাকার
অনুমতি দেয়। এই অনুমতি পাওয়ার জন্য কয়েকটি শর্তাবলী আপনাদের পূরণ করতে হবে
চলুন জেনে আসি সেই শর্তগুলি সম্পর্কে।
সেনজেন পাসপোর্ট: আবেদনকারী কে আসল পাসপোর্ট জমা দিতে হবে। সমস্ত সেনজেন
সদস্য রাষ্ট্র থেকে প্রস্থানের উদ্দেশ্যে তারিখের পরে পাসপোর্ট এর বৈধতা ৬ মাস
থাকতে হবে। আবেদনকারীর বর্তমান পাসপোর্টে অবশ্যই দুটি খালি পৃষ্ঠা থাকতে হবে যদি
আবেদনকারী একটি পুরনো পাসপোর্ট থাকে। তবে তাকে সেটি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে
পাসপোর্ট বিকল্প এবং হাতের লেখা অনুমোদিত নয়।
আরো পড়ুনঃ
কানাডায় নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়
সেনজেন ফটোগ্রাফ: আবেদনকারীকে অবশ্যই দুটি পাসপোর্ট আকারে ছবি জমা দিতে
হবে। যেখানে ৬০%-৭০% ফেস কাভারেজ এবং ICAO দ্বারা সেট করা এবং চেঞ্জের রাজ্যগুলির
দ্বারা রেফার করা আন্তর্জাতিক মানের আকারসহ একটি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সহ
ফটোগ্রাফটি। সম্প্রতি তোলা উচিত ফটোগ্রাফি ম্যাট/ সেমি ম্যাট কাগজে মুদ্রিত হওয়া
উচিত ছয় মাসের বেশি পুরনো নয় এবং কোন সীমানা নেই।
সেঞ্জেন ভিসার আবেদন পত্র: ভিসা আবেদন পত্রটি অবশ্যই সমস্ত সঠিক তথ্য
দিয়ে পূরণ করতে হবে। ফরমটি অবশ্যই ব্লগ অক্ষর দিয়ে পূরণ করতে হবে এবং আবেদনকারী
স্বাক্ষরিত হতে হবে। একটি অনলাইন ভিসার আবেদনপত্র অবশ্যই আবেদনকারী স্বাক্ষর
দিয়ে পূরণ করতে হবে।
ফ্রান্সের জন্য কাভার লেটার: আবেদনকারী একটি ব্যক্তিগত চিঠি যাতে
ব্যক্তিগত বিবরণ পরিদর্শনের উদ্দেশ্য এবং ভ্রমণের সম্পূর্ণ খরচের জন্য করা দায়ী
থাকবে তার রূপরেখ। ভ্রমণ, বাসস্থান ও অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ
কাতারের বর্তমান কাজের অবস্থা
চিঠিটি দা ভিসা অফিসার ফ্রান্স দূতাবাস ঢাকা কে সম্বোধন করতে হবে সাবজেক্ট লাইনে
ভিসার ক্যাটাগরি উল্লেখ করতে হবে।ফ্রান্সে আপনার সফরের উদ্দেশ্য হলো একটি
অস্থায়ী সফর ব্যবসায়িক পরিদর্শন বা চিকিৎসা ফ্রান্সে থাকার সময় বিশেষভাবে এবং
পাওয়া প্রমাণ।একজন ফ্রান্সের শারীরিক ব্যক্তির থেকে
আমন্ত্রণ পত্র: আমন্ত্রিত ব্যক্তির কাছ থেকে একটি আমন্ত্রণপত্র যা
আবেদনকারীকে ফ্রান্সে যেতে সহায়তা করবে। আমন্ত্রিত ব্যক্তিকে পারস্পরিক সম্পর্ক
থাকার সময়কাল তার ঠিকানা এবং আমন্ত্রিত ব্যক্তির স্বাক্ষর সহ প্রয়োজনে সমস্ত
বিবরণ জানাতে হবে।
ফরওয়ার্ডিং লেটার: নিয়োগকর্তার অফিস থেকে একটি চিঠি যেমন প্রতিষ্ঠানের
লেটারহেড প্যাডে একটি NOC/LOI চিঠি যাতে আবেদনকারীর নাম, পদবী, পাসপোর্ট নাম্বার,
আবেদনকারীর উদ্দেশ্য এবং পরিদর্শনের সময়, নির্ধারিত ভূমিকা, পরিদর্শনে সময়কাল,
যোগাযোগের রশিদ বিবরণ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিবরণ।
আমন্ত্রিত ব্যক্তির সাথে সম্পর্ক: আমন্ত্রিত ব্যক্তির সাথে সম্পর্ক অবশ্যই
জমা দিতে হবে যদি পত্নী দূতাবাসে নিবন্ধিত না হয় তবে সম্পর্ক প্রমাণ করে এমন নথি
প্রয়োজন একটি বিবাহের নথি পত্র একটি নথি হিসেবে কাজ করে। যদি আবেদনকারী
আমন্ত্রিত ব্যক্তির পরিবারের সদস্য হন যিনি উদ্দেশ্য দেশে কাজ করেন বা উদ্দেশ্যে
একজন কর্মচারী হন তবে একটি পারিবারিক রেজিস্টার ওয়ার্ক পারমিট এবং বসবাসের
প্রমাণ লাগবে।
হোস্টের বাসিন্দার প্রমাণ: হোস্ট দেশের একজন বাসিন্দা অবশ্যই তার বসবাসের
প্রমাণ দিতে হবে যদি তিনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে থাকেন তাহলে তিনি তার একটি
কপিও জমা দেন।
আমন্ত্রিত ব্যক্তির ব্যাংক স্টেটমেন্ট: গত ছয় মাসের জন্য আমন্ত্রিত
পক্ষের যেকোনো একটি ব্যাংক স্টেটমেন্টের একটি অনুলিপি অনুমোদিত ব্যাংক স্ট্যাম্প
এবং স্বাক্ষর সহ স্পষ্টভাবে ব্যাংকের নাম এবং টেলিফোন নাম্বার উল্লেখ করতে হবে।
অফিস আইডি কার্ড: অফিসের আইডি কার্ড ভিজিটিং কার্ডের কপি জমা দিতে হবে তিন
কপি।
ব্যক্তিগত ব্যাংক স্টেটমেন্ট: আবেদনকারী কে অবশ্যই গত ছয় মাসের জন্য তার
ব্যক্তিগত ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে তাকে একটি অনুমোদিত ব্যাংক স্টাম্প এবং
স্বাক্ষর সহ ব্যাংকের নাম এবং টেলিফোন নাম্বার উল্লেখ করতে হবে।
ব্যক্তিগত আইডিয়ার শংসায় পত্র: আবেদনকারীকে অবশ্যই তার শেষ তিন বছরের
আয়কর রিটার্ন শংসাপত্র জমা দিতে হবে।
আরো পড়ুনঃ
অস্ট্রোলিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি
সেঞ্জেন ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা : আবেদনকারীকে তার ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমার
একটি আসল কপি এবং ফটোকপি জমা দিতে হবে ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা একজন আবেদনকারীর
উদ্দেশ্য পরিদর্শনের পুরো দৈর্ঘ্য কাভার করে। স্বাস্থ্য বীমা বসে সমস্ত সেনচেন
সম্পর্কিত দেশ বৈধ হতে হবে এবং স্বীকৃতি স্থানীয় বিমা সংস্থাগুলোর সাথে ৩০০০০
ইউরোর পরিমাণ।
এয়ারলাইন্স টিকিট যাত্রাপথ: ট্রিপ এবং ট্রিপ থেকে ফেরার সময়সূচি
অনুযায়ী আবেদনকারীকে এয়ারলাইন্স টিকিটের জন্য একটি সংরক্ষিত ভ্রমণপত্র।
ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়
ফ্রান্সের দেশকে আমরা সবাই চিনি, ফ্রান্স দেশের নাম জানে না এমন খুব কম লোকই রয়েছে।ফ্রান্সে বৈধ হওয়ার উপায় বা নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সের জব ভিসা হয় না এজন্য কেউ যায় বাই রোড কেউবা যায় টুরিস্ট ভিসা। এই জন্য প্রত্যেকে বৈধ হতে হয় এবং কার্ড করতে হয় তো ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় চলুন জেনে আসি ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় সম্পর্কে।
মনে হচ্ছে রিফিউজি স্ট্যাটাস যাকে আমরা কেস বলে থাকি তো এই সিস্টেমে কাজ হল সেখানে গিয়ে কোন লয়ার ধরে কেস করতে হয়। আর এই কেস এর মানে হলো যে তার দেশে সেই নিরাপদ নাই এজন্য সে ফ্রান্সে গেলে সেখানকার একটি নিরাপদ আশ্রয় নেওয়ার জন্য তো তার এই কেস যদি সেখানকার সরকার গ্রহণ করে বা এক্সেপ্ট করে তাহলে সে নাগরিকত্ব পেয়ে যায়।
সে কার্ডটির মেয়াদ থাকবে ১০ বছর এবং এই কার্ডটি পেতে হলে তাকে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা খরচ করতে হবে যার কেসে পাশে করেন না বা ফেল করেন না তাদের জন্য তাদেরকে দুই থেকে তিন বছরের একটি নাগরিকত্ব দেওয়া হয় এবং সেই নাগরিকত্ব নিয়ে তারা কাজ করতে পারে।সেলারি সিট মানে হচ্ছে ফ্রান্সের প্রত্যেকটি কোম্পানি সবাইকে বেতন দেওয়ার সময় একটি সিট দেওয়া হয়।
যাকে বলা হয় স্যালারি সিট তো আপনার সেখান থেকে প্রত্যেকটি কোম্পানির সেখানকার গভারমেন্ট কে একটি ট্যাক্স পে করে। তো এরকম ২৪ টি ট্যাক্স পেয়ে করলে সেই ট্যাক্সের রিসিট নিয়ে আপনাকে একটি ফাইলে জমা করতে হবে। সেই ফাইল জমা করা ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে নাগরিকত্ব পাওয়া যায় আর এই ট্যাক্স পে করার নাগরিকত্ব পাওয়ার সিস্টেম টা পোল্যান্ড পর্তুগাল ২ কান্ট্রিতে বিদ্যামান।
আরো পড়ুনঃ ইউরোপের কোন দেশের ভিসা চালু আছে
ফর স্টুডেন্ট মানে হচ্ছে যারা ফ্রান্সে পড়তে যায় অথবা কোর্স করতে যাই সেই কোর্স কমপ্লিট করলে তাকে নাগরিকত্ব দেওয়া হয় ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার ক্ষেত্রে এই সিস্টেমটি সবচেয়ে সহজ।মেডিকেল ইস্যু ফ্রান্সের মধ্যে যাদের নাগরিকত্ব নেই বা পেপারস নেই বা যারা বৈধ না সবাইকে চিকিৎসা ফ্রি করে দেওয়া হয় সম্পূর্ণ ফ্রি চিকিৎসা কিন্তু যারা বৈধ বা যাদের নাগরিকত্ব আছে তাদের ৩০% পে করতে হয়।
বাকি ৭০% ফ্রি মেডিকেল সিস্টেমটিকে অনেক লং স্টোরি এটি বলতে গেলে অনেক সময় লেগে যাবে।
ফ্রান্স নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় হচ্ছে স্পেশাল ট্যালেন্ট তো এই স্পেশাল টেলেন্ট মানে কি এর মানে হচ্ছে আপনার ফুটবল ক্রিকেট বা হকি ব্যাডমিন্টন যেকোনো খেলাতে আপনার ট্যালেন্ট থাকতে হবে। সেই ট্যালেন্ট এর উপর ভিত্তি করেও আপনি ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পেতে পারেন।
আপনার সন্তান যদি সেখানকার কোন স্কুলে বা কলেজে তিন বছর পড়ালেখা করে তাহলে সন্তান এবং তার প্যারেন্টস কে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। এবং সেখানে দম্পতি সেখানকার কোন বাচ্চা জন্ম হলে সেই বাচ্চা সহ তারা দুজনেই নাগরিকত্ব পেয়ে যায়। আশা করছি আপনি ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় গুলো জানতে পেরেছেন।
ফ্রান্সে বৈধ হওয়ার উপায় সমূহ
ফ্রান্সের যারা অবৈধভাবে গিয়েছে তাদের ফ্রান্সের বৈধ হওয়ার উপায় সমূহ সম্পর্কে
জানতে চাই কারণ ফ্রান্সের বৈধ না হলে তাদের ধরা পড়লে কিন্তু অনেক বড় রকমের
ক্ষতি হতে পারে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্য দেশগুলোর মত ফ্রান্সে ও ছাত্র হিসেবে
এসে স্থায়ী হিসেবে থাকা পরিবারের মাধ্যমে।
আরো পড়ুনঃ
৫ বছরের সেঞ্জেন ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়
আশা অথবা রাজনৈতিক আশ্রয়ে আবেদন মঞ্জুর হলে বৈধ ভাবে থাকার সুযোগ রয়েছে কিন্তু
অভিবাসন নিয়ে সংকটে থাকা ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলোর মত ফ্রান্সেও এখন অবৈধ
অনিয়মিত অভিবাসন একটি আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে।নতুন নিয়ম অনুযায়ী আগের মত বেশ
কিছু সুযোগ বিদ্যামান দেখে নতুন ভাবে কাজের মাধ্যমে বৈধতার একটি সুযোগ সৃষ্টি করা
হয়।
ফ্রান্সে কোন বাচ্চা নির্দিষ্ট সময় স্কুলে যাওয়ার পরে তার মায়ের বৈধতা
অনিবন্ধিত অপ্রাপ্তবয়স্কদের বৈধতা কিংবা মানবিকতার বিবেচনার পরিবারের কোনো সদস্য
কিংবা মা বাবা ফ্রান্সে থাকলে পারিবারিক নিয়মে বৈধতা। এসব নিয়মে বেশ বড় সড়ো
কোন পরিবর্তন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আসেনি। তবে চাকরির মাধ্যমে বৈধতা পাওয়ারি বেশ
আলোচিত এবং এ নিয়ে অভিবাসীদের মধ্যে অনেক অস্পষ্ট ধারণাও রয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স যেতে কত সময় লাগে
আপনারা যদি বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সে যেতে কত সময় লাগে সেই সম্পর্কে জানেন না
তাহলে আপনারা আজকে আমাদের আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স যেতে
কত সময় লাগে অনেকেই নতুন প্রথম বার ফ্রান্সে যাচ্ছেন তাদের অবশ্যই একবার হলেও
জেনে রাখা দরকার বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স যেতে কত সময় লাগতে পারে।
আরো পড়ুনঃ
সরকারিভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স যেতে কত সময় লাগে তা হল বাংলাদেশ থেকে আপনি যদি ফ্রান্সে
যান তাহলে আপনার প্রায় ২২ ঘন্টা থেকে ২৪ ঘন্টার মত সময় লাগবে ।অথবা ১৫ থেকে ২০
মিনিট আরও বেশিও লাগতে পারে। বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স যেতে কত টাকা লাগে এবং
বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স যেতে কত সময় লাগে।
এই সম্পর্কে সবাই জেনে গিয়েছেন এবার আপনারা যদি বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স যেতে চান
তাহলে আপনাদের বাইশ থেকে চব্বিশ ঘণ্টার মতো সময় লাগতে পারে এর থেকে একটু বেশিও
সময় লাগতে পারে আপনারা চাইলে এই সময়ের মধ্যে পৌঁছে যেতে পারবেন ফ্রান্সে বিমানে
করে।
বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স কত কিলোমিটার
বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সের দ্রুত অনেকটাই বেশি আপনারা যদি জানতে চান যে বাংলাদেশ
থেকে ফ্রান্স কত কিলোমিটার তাহলে বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স যাওয়ার শুধুমাত্র
বিমানের মাধ্যমে এ তো সেই হিসেবে বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সের দূরত্ব হচ্ছে ৭৯৯০
কিলোমিটার আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স কত কিলোমিটার
দূরত্ব।আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সে যাবেন তাদের একবার হলেও কিন্তু জেনে
রাখতে হবে।
যে বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স কত কিলোমিটার দূরত্ব এবং কত সময় লাগতে পারে যার কারণে
আপনারা আগে থেকেই জেনে যাবেন আপনার কত সময় লাগতে পারে ফ্রান্সে যেতে এবং এটি কত
দূরত্ব। বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সের বিভিন্ন কাজের জন্য মানুষ অনেক যে থাকে
বাংলাদেশী নাগরিকরা ফ্রান্সে গিয়ে বিভিন্ন রকমের কাজ করে কেউ ভ্রমণের উদ্দেশ্যে
অথবা কেউ পড়ালেখার জন্য আবার কেউ ব্যবসায়িক কাজেও ফ্রান্সে যেতে চাই।
শেষ কথা।ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় ফ্রান্স ফ্যামিলি ভিসা প্রসেসিং টাইম
প্রিয় পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ আপনারা নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ করে ইতিমধ্যে
জানতেও বুঝতে পেরেছেন ফ্রান্সে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় এবং ফ্রান্স ফ্যামিলি ভিসা
প্রসেসিং টাইম সম্পর্কিত সকল তথ্য।আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে
তথ্যবহুল এবং উপকৃত বলে মনে হয়েছে।আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা
আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।
আরো পড়ুনঃ
সুজারল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা বেশি
এছাড়াও আপনি যদি প্রবাসী সম্পর্কিত আরো পোস্ট পড়তে চান। তাহলে আমাদের
ওয়েবসাইটি ঘুরে আসুন এবং ভিজিট করে রাখুন।এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের সঙ্গে থেকে
পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে
শেয়ার করতে ভুলবেন না।আজ এ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url