রমজানের সময়সূচি 2024 - ২০২৪ সালের রমজান কত তারিখ বাংলাদেশ

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই  রমজানের সময়সূচি 2024 রাজশাহী এবং এবং ২০২৪ সালের রমজান কত তারিখ বাংলাদেশ এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় ক্লিক করেছেন।কেননা আজকের আর্টিকেলের ভিতরেই আমরা আলোচনা করতে চলেছি  রমজানের সময়সূচি 2024 রাজশাহী এবং ২০২৪ সালের রমজান কত তারিখ বাংলাদেশ সে সম্পর্কিত সকল তথ্য।

সেই সাথে আপনি জানতে পারবেন পহেলা রমজান ২০২৪ এবং ২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে হবে ও  রমজানের সময়সূচি 2024 সম্পর্কে।তাই আপনি যদি  রমজানের সময়সূচি 2024 রাজশাহী এবং ২০২৪ সালের রমজান কত তারিখ বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয় হলো  রমজানের সময়সূচি 2024 এবং ২০২৪ সালের রমজান কত তারিখ বাংলাদেশ সে সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য।রমজান মাস মানে প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তির জন্য সিয়াম সাধনার ও আমল করার মাস।রমজান মাস জুড়ে সঠিকভাবে সিয়াম পালন ও নামাজ আদায় করলে মহান রাব্বুল আলামিন সকল গুনাহ মাফ করে দেন।

তাইতো রমজান মাস শুরু হওয়ার পূর্বে আমাদের সকলের আগ্রহ থাকে  রমজানের সময়সূচি 2024 সম্পর্কে জানার জন্য।তা আজকে আর্টিকেলে আপনাদের সুবিধার্থে রমজানের সময়সূচী ২০২৪ এবং ২০২৪ সালের রমজান কত তারিখ বাংলাদেশ হবে সে সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলের মধ্যে জানিয়ে দেব।তাই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

রমজান মাস আমাদের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং ইবাদতের মাঝ প্রতিটি মুসলমানের জন্য রমজান মাসের ফজিলত রয়েছে অনেক বেশি যার কারণে র রমজানের সময়সূচি 2024 সাল সম্পর্কে আজকে আপনাদেরকে জানাবো।

শহরের রমজান মাসের সময়সূচি ২০২৪ সালে নিচে দেওয়া হল আপনারা পড়ে জেনে নিন রাজশাহী শহরের রমজান মাসের সময় সূচি ২০২৪।

২০২৪ সালের রমজান কত তারিখ বাংলাদেশে সে সম্পর্কে আপনারা কি জানেন যারা বাংলাদেশের রমজান মাস কত তারিখ থেকে শুরু এবং কত তারিখ থেকে শুরু হবে এ সম্পর্কে বিভিন্ন রকমের প্রশ্নের মধ্যে রয়েছেন তাদেরকে আজকে আমরা জানাবো ২০২৪ সালের রমজান মাস শুরু ১২ই মার্চ। ১২ই মার্চ থেকে পহেলা রমজান শুরু হবে।

এই দিন আমাদের প্রথম রোজা হবে প্রতিটি মুসল্লিদের জন্য বাংলাদেশের থাকা। তারা রোজা পালন করবেন ১২ মার্চ এবং শেষ হবে ৯ ই এপ্রিল। রমজান মাসে ৩০ দিন সিয়াম সাধনার মধ্যে দিয়ে আল্লাহ তায়ালার ইবাদত বন্দেগী করার মাধ্যমে এই মাসটি পার করা হয় আল্লাহ তায়ালার কাছে নিজেদের সকল ভুল ত্রুটির ক্ষমা চাওয়ার জন্য রমজান মাস।

যেহেতু মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশ সৌদি আরব থেকে শুরু করে দুবাই সকল দেশে একই দিনে রোজা শুরু হয়। কিন্তু বাংলাদেশের চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে একদিন পরে সাধারণত রোজা শুরু হয়। এর জন্য বাংলাদেশের রোজা শুরু হবে ১২ই মার্চ এবং অন্যান্য সৌদি আরব থেকে শুরু করে মধ্যপ্রাচ্য সকল দেশে রোজা শুরু হবে ১১ই মার্চ।

রমজান মাস আল্লাহ তায়ালার বিশেষ রহমত ও মাগফিরাতের মাঝে এই মাসে ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে আমাদের জীবন পরিশুদ্ধ হওয়া আলোকিত করে তোলা হয় এই জন্য রমজান মাস আমাদের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। রমজান মাস মুসলমানদের জন্য একটি বিশেষ মাস এই মাসে ইবাদত বন্দেগী পালনের মাধ্যমে আমরা আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে পারি।

আল্লাহ তায়ালার কাছে নিজেদের সকল ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়ে রমজান মাসে আমরা সিয়াম সাধনার মাধ্যমে আল্লাহ তালার কাছে সকল ভুলের ক্ষমা চাই। হযরত আবু হুরায়রা( রা.) থেকে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন রমজান মাসের রোজা ও ইবাদত আল্লাহর রহমতে ও মাগফিরাত লাভের সুবর্ণ সুযোগ যারা ঈমানের সঙ্গে ও সওয়াবের নিয়তের রমজানের রোজা রাখবে তাদের পূর্বের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।

যারা ঈমানের সঙ্গে ও সোয়াবের নিয়তে রমজানের রাতে ইবাদত করবে তাদের পূর্বে সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে আর যারা ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের নিয়তে শবে কদরের ইবাদত করবে তাদের পূর্বে সব গুনাহ হওয়া মাফ করে দেওয়া হবে।

যারা রোজার ঈদ সম্পর্কে জানতে চান তারা অনেকেই জানতে চান ২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখ থেকে পালন করা হবে বাংলাদেশে ২০২৪ সালের রোজার ঈদ পালন করা হবে ৯ই এপ্রিল বা ১০ এপ্রিল। মধ্যপ্রাচের অন্যান্য দেশের রোজার ঈদ পালন করা যেতে পারে ৮ এপ্রিল অথবা ৯ এপ্রিলের। এবার ২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে হবে এটি সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করবে চাঁদ দেখার উপর।

রমজান মাস শেষে মুসলমানদের মনে রমজান মাসের জন্য তীব্র আকাঙ্ক্ষা জাগে আবার এই রমজান মাস শেষ করে খুশির বন্যা নিয়ে আসে ঈদুল ফিতর বা রোজার ঈদ রোজার পরে যেই ঈদ হয় সেটাকে বলা হয় রোজার ঈদ। তারা এই মাসে আল্লাহ তাআলার কাছে থেকে ক্ষমা ও রহমত লাভের সুযোগ পেয়ে থাকে যারা বিভিন্ন রকমের পাপকর্মে জড়িত ছিলেন এই মাসটি আল্লাহ তাআলার ইবাদত বন্দী কি ও আত্মাসুদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে পরিশুদ্ধ করার সুযোগ পাওয়া যায় এবং এই মাসে শেষে শুরু হয় আনন্দের ঈদ।