ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স - ফেসবুক মার্কেটিং এর কৌশল

প্রিয় পাঠক আপনি কি ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স এবং ফেসবুক মার্কেটিং এর কৌশল এ বিষয় সম্পর্কিত তথ্য খোঁজাখুঁজি করছেন বা জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য। আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আমরা আলোচনা করতে চলেছি ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স এবং ফেসবুক মার্কেটিং এর কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।

ফেসবুক মার্কেটিং করে ঘরে বসে লাখ টাকা ইনকাম করা যায় তবে এর জন্য আপনাকে ফেসবুক মার্কেটিং এর কৌশল ফেসবুক মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং ফেসবুক মার্কেটিং কত প্রকার ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স এ বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে।তাই আপনি যদি ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স এবং ফেসবুক মার্কেটিং এর কৌশল সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

প্রিয় পাঠক আপনি আজকের আর্টিকেলে জানতে যে বিষয়ে আগ্রহী হয়েছেন তা আজকের আর্টিকেলের ভিতর আমরা অনেক সুন্দরভাবে আলোচনা করতে চলেছি ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স এবং ফেসবুক মার্কেটিং এর কৌশল সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।

বর্তমান সময়ের তরুণ তরুণী ঘরে বসে ফেসবুক মার্কেটিং করে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করছি।তবুও প্রায় চার লক্ষ বেকার তরুণ তরুণী বাংলাদেশে যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে ইচ্ছুক বা আগ্রহ রয়েছে।এমন চিন্তা ভাবনা করে অনেকেই ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স করার জন্য অনলাইনে সার্চ করে বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন।তাই আজকে আর্টিকেলে আপনাদের একটি সঠিক সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স এবং ফেসবুক মার্কেটিংয়ের কৌশল সম্পর্কিত সকল সঠিক তথ্য।

একই সাথে ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কিত ফেসবুক মার্কেটিং কত প্রকার, ফেসবুক মার্কেটিং করে আয়, ফেসবুক মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং সাধারণ বিষয় থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হবে।তাই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন

আপনারা যারা ফেসবুক মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাদের জন্য আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনারা যদি ফেসবুক মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানতে চান তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন ফেসবুক মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। যেকোনো ব্র্যান্ড কিংবা বিজনেসের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে পণ্যর প্রচারণা চালানোর কৌশল কেই বলা হয় ফেসবুক মার্কেটিং।

এই পদ্ধতিতে বিজনেস গুলোকে পণ্যর প্রচারণা বাড়াতে, বিজনেসের উন্নতিতে, ফলোয়ারের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে, টার্গেট জেনারেট এবং লিডস বৃদ্ধির মাধ্যমে পণ্য কেনাবেচার জন্য বিজনেসের উন্নতির ক্ষেত্রে কাজ করে থাকে। এখন সময়ের সাথে সব কিছুর পরিবর্তনশীল কার্ড লিফলেট পোস্টার রেডিও টিভিতে বিজ্ঞাপন থেকে আজ পৃথিবী ডিজিটাল মার্কেটিং এর দিকে ধাবিত হয়েছে।

যার ফলে এখন উন্নত হয়েছে সবকিছু বিশ্বের সব দিকে নিজের ব্যবসাকে ছড়িয়ে দিতে ফেসবুক মার্কেটিং অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে । ছোট বল সকল ধরনের ব্যবসা উন্নতি করার জন্য ফেসবুক মার্কেটিং হচ্ছে সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস যেখানে বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় ৮ কোটি লোক ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে তার মধ্যে ফেসবুক ব্যবহার করে প্রায় তিন কোটি ৮০ লক্ষ মানুষ।

তাই কেউ যদি নিজের পণ্য বিক্রয়ের জন্য ফেসবুকে মার্কেটিং করে তাহলেই তার প্রথমে ধীর গতিতে ফেসবুক মার্কেটিং চলাচল করলেও এখন ফেসবুক মার্কেটিং এর ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করেছে ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে বর্তমানে প্রচুর ছোট বড় প্রতিষ্ঠান সাফল্যের সাথে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছে।

ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স

আপনারা যারা ফেসবুক মার্কেটিংয়ের কৌশল সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদেরকে অবশ্যই ফেসবুক মার্কেটিং কি এ সম্পর্কে জানতে হবে উপরে দেওয়া রয়েছে আপনাদের জন্য ফেসবুক মার্কেটিং কি এরপরে আপনাকে বোঝার সুবিধার্থে ফেসবুক মার্কেটিং এর কৌশল গুলো জেনে নিতে হবে। ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশলে প্রথমে আপনাকে ব্যবসায়িক পেজ খুলতে হবে যাতে আপনার ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারে সকল তথ্য দেওয়া থাকবে।

যেমন: পূর্ণ তালিকা ছবি, কি ধরনের সার্ভিস পাওয়া যাবে, পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ী কেমন অফার দেওয়া হবে ইত্যাদি। সকল তথ্য আপনাকে সেই পেজে সুন্দরভাবে বিবরণ দিতে হবে আপনার পেজটিকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে নিতে হবে।যেন মানুষ আপনার পেইজের দিকে আকৃষ্ট হয়।

এর পরবর্তীতে ফেসবুকে মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে লাইভ আসতে হবে এবং আপনার পণ্যের গুনাগুন এবং পণ্যের দাম সম্পর্কে সকলকে জানাতে হবে এবং লাইভে আপনি যত বেশি আপনার পণ্যকে প্রমোট করবেন তত আপনার পণ্য বিক্রয় হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে। কনটেন্ট তৈরি করতে হবে ইমোজি ভিডিও টেক্সট ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার সাথে যেন যোগাযোগ করতে পারে সেই ব্যবস্থা রাখতে হবে।

এছাড়াও বিজ্ঞাপন দিতে হবে ফেসবুকের মধ্যে বিজ্ঞাপন দেওয়া যায় সেই বিজ্ঞাপন দিলে আপনার পণ্যটি বেশি বিক্রয় হবে এবং হিউম্যান রিসোর্স এবং অনুযায়ী আপনাকে পণ্য তৈরি করতে হবে। বিভিন্ন রকমের কৌশল রয়েছে যা আপনি যদি নিজে ব্যবসা করেন সেগুলো সম্পর্কে রিসার্চ করে তারপরে করতে হবে।

ফেসবুক মূলত রিসেন্ট আপডেটগুলো নিউজ স্পিডে বেশি দেখায় তাই পুরনো পোস্ট গুলো কারো নিউজফিডে নতুন ভাবে দেখাতে পারে যদি সেটা কোন ভাইরাল কনটেন্ট না হয় অবশ্যই ভিন্ন ব্যাপার। ফেসবুকের এই লগারিদম বোঝাটা এত সহজ বিষয় না ভিতরে আরও অনেক বিষয় রয়েছে তবে এইসব কিছুর ভিতর আপনার যে বিষয়টি আগে বুঝতে হবে।

সেটা হলো কাস্টমার কিভাবে চিন্তা করে এই মানুষগুলো কিন্তু এক এক প্লাটফর্মে একেক রকমের ভাবে বিচরণ করে থাকে।তাই এই ব্যাপারে আপনি যত ভালোভাবে জানবেন আপনি তত বেশি মানুষের কাছে রিচ করতে পারবেন সফলতা তত দ্রুত আসবে আরেকটা কথা আপনি অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।

যে যে কোন ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য দুইটা জায়গায় কাজ করতে হয় নতুন কাস্টমার তৈরি করা এবং পুরাতন কাস্টমারের কাছে বারবার সেল করা একই পণ্য অথবা নতুন পণ্য । এই সকল কৌশল গুলো আপনি ব্যবহার করে আপনার ব্যবসাকে আরও বেশি উন্নত করতে পারবেন ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনিও সফল হতে পারবেন।

যারা ফেসবুক মার্কেটিং কত প্রকার এই সম্পর্কে জানেন না তাদেরকে অবশ্যই ফেসবুক মার্কেটিং করতে হলে জেনে নিতে হবে। প্রথমত ফেসবুক মার্কেটিং কত প্রকার ফেসবুক মার্কেটিং। দুই প্রকার হয়ে থাকে একটি হচ্ছে ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং এবং একটি পেইড ফেসবুক মার্কেটিং এক্ষেত্রে আপনি দুই ধরনের করছি করতে পারবেন। ব্যবসার ধরন অনুযায়ী ফেসবুক ফ্রি এবং পেইড মার্কেটিং এর ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং: ফেসবুকে যেসব মার্কেটিং বা প্রতারণার জন্য কোন অর্থ ব্যয় করতে হয় না সেগুলোই ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং বলা হয় একটি উদাহরণ দেখা যাক আপনি নিজের বিজনেস এর জন্য একটি ফেসবুক পেজ খুললেন তারপর আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী একটা সুন্দর নাম দিলেন।

এরপর প্রতিদিন আপনার পূর্ণ সম্পর্কে পোস্ট দিতে থাকলে সেই সাথে আপনার আপনজন এবং ফ্রেন্ডদের কে আপনার পেইজে লাইক দেওয়ার জন্য অনুরোধ করতে পারেন তাদেরকে আপনার পেজকে শেয়ার দেওয়ার জন্য বলতে পারেন।

তারা যেন আপনার পাশে সব সময় থাকে এবং লাইক কমেন্ট শেয়ার করে আপনার পেজকে প্রসারিত করতে সাহায্য করে তার জন্য তাদেরকে একটু বলতে পারেন ইত্যাদি ইত্যাদি। এগুলো করতে কিন্তু কোন পয়সা খরচ হয় না এগুলোকে বলা হয় ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং যা আপনি নিজে ঘরে বসে থেকে করতে পারেন।

পেইড ফেসবুক মার্কেটিং: ফেসবুকে আমরা কোন পোস্টের নিচে ছোট্ট করে যে (Sponsored) লিখা দেখতে পায় সেগুলোকে বলা হয় পেইড ফেসবুক মার্কেটিং। প্রত্যেকটা কোম্পানিই যায় তাদের পণ্য সম্পর্কে সকলের অবগত থাকুক তাই তারা ফ্রি ফেসবুক প্রমোশন ব্যবহারের পাশাপাশি অর্থ খরচ করে পেইড ফেসবুক মার্কেটিংও ব্যবহার করে থাকে।

এই পেইড ফেসবুক মার্কেটিং ব্যবহারের মাধ্যমে একদম সিলেক্টিভ গ্রাহকের কাছে পৌঁছানো সম্ভব।যেমন ধরুন আপনি চারজন আপনার প্রোডাক্ট কাস্টমাররা ঢাকা বনানী এলাকার মধ্যে অবস্থান করবে এবং নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই হবে। আবার আপনি চাইলে একটা বয়সে সীমাও দিয়ে দিতে পারেন যে এত থেকে এত বছর বয়সী লোক গুলো আমার বিজ্ঞাপন বা পোস্ট দেখবে।

facebook মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে যে সুবিধা আপনি ভোগ করতে পারবেন সেটা হল ফ্রি এর ক্ষেত্রে পাবেন না। এটাই স্বাভাবিকের জন্য ফেসবুক মার্কেটিং এর জন্য অর্থ ব্যয় করতে হয়। কারণ এতে আপনার পরিশ্রম কমে যাবে এবং খুব দ্রুত আপনি পছন্দের ক্রেতাদেরকে খুঁজে পাবেন যারা আপনার পণ্য নিতে চাই।

অনেকে হয়তো জানে না ফেসবুক মার্কেটিং করে আয় করা যায় আসলে ফেসবুকে এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনারা মার্কেটিং করেও কিন্তু আয় করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটা বড় অংশ জুড়ে রয়েছে এই ফেসবুক মার্কেটিং যা সোশ্যাল মিডিয়ার কথা বলতে গেলে সবচেয়ে বড় অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্ম বলতে আমরা ফেসবুকেই বুঝি।

কারণ প্রত্যেক মাসে গড়ে বিশ্বের ২.৯৬ বিলিয়ন মানুষ স্বয়ংক্রিয়ভাবে এবং ১.৩ বিলিয়ন মানুষ ব্যবহার করে থাকে যার ফলে এবার চিন্তা করে দেখুন আপনারা ব্যবসার প্রচারের জন্য কত বড় একটা প্লাটফর্ম আপনি একদম ফ্রিতেই পেয়ে যাচ্ছেন।

ফেসবুক মার্কেটিং করে আয় করার অন্যতম আরেকটি উপায় হলো অনলাইন স্টোর এর প্রমোশনাল কোন কোম্পানির অনলাইন প্রোডাক্ট বিক্রি করার জন্য আপনি তাদের পেজ নিয়ে পোস্ট শেয়ার দিতে পারেন। যেমন আড়ং অথবা এলো পেয়েছে এর প্রচারণার মাধ্যমে আপনি ফেসবুক মার্কেটিং করে আয় করতে পারেন টাকা ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করিও টাকা আয় করতে পারেন।

ব্লগাররা ব্লক ছুট করেও কিন্তু লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে এখন ফেসবুকের মাধ্যমে। আপনি টাকার বিনিময়ে অন্য কোম্পানির কনটেন্ট বা পেজ আপনার পেজ প্রোফাইল থেকে শেয়ার করতে পারেন আপনার শেয়ার থেকে যদি নির্দিষ্ট পরিমাণ লাইক বা পণ্য বিক্রি বাড়ে তাহলে টাকা পাবেন। বিভিন্ন কোম্পানির অ্যাফিলিয়েশন করার সুযোগ করে দেয়।

অ্যাফিলিয়েশন করার পদ্ধতিটি এক একটি কোম্পানির এক এক রকমের তবে সাধারণ কোম্পানির ওয়েবসাইটে সে ব্যাপারে লেখা থাকে। আপনি অফিলিয়েট হবার পর বিভিন্ন অফার চলাকাল সময় আপনি তাদের পণ্যের কিছু লিংক পাবেন যার মাধ্যমে কেউ কিছু কিনলে বা লিংক ভিজিট করলে আপনি অল্প কিছু পয়সাও পাবেন।

এভাবে আপনি বিভিন্ন রকম কাজ করতে পারেন ফেসবুকে। অনেক সময় সাইটের কাটতি বাড়ানোর জন্য কিছু কোম্পানি ফেসবুক ব্যবহারকারীদের লিংক ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য টাকা দিয়ে থাকে এটি পুরোপুরি ভাগ্যের ব্যাপার তাই দেখা মাত্র এসবের জড়িয়ে যাবেন না। বাংলাদেশে আরও একটি উপায় হচ্ছে পেজ বা গ্রুপের কভার ফটো এন্ড স্পেস বিক্রি করা।

অন্যান্য সাইটে যেভাবে এড সেল হয় এটিতেও তাই অনেকেই মেম্বার গ্রুপের কভার ফটোতে অনেক সময় ছোট ছোট কোম্পানির অ্যাড দিয়ে থাকে তাই থেকে বিভিন্ন রকমের একটিভ মেম্বার ও এডমিনরা টাকা আয় করে থাকে তবে এটি স্থায়ী কোন ইনকাম নেই।

প্রিয় পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে আপনি নিশ্চয় জানতেও বুঝতে পেরেছেন ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স এবং ফেসবুক মার্কেটিংয়ের কৌশল সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে, যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করুন।

এছাড়াও আপনি যদিও অনলাইন সম্পর্কিত ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করা যায় কিভাবে এমন বিষয় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের ওয়েব সাইটে ঘুরে আসুন এবং ভিজিট করে রাখুন।কারণ আলোড়ন আইটি সর্বদা আপনাদের লক্ষ্যে নিত্য নতুন আপডেট আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকে।তাই সবার আগে আর্টিকেল পেতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।আজ এ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।