সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা

প্রিয় পাঠক আপনি কি সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা এবং ফরওয়েজ গোসল না করার শাস্তি ও সহবাসের পর বছর না করলে কি গুনাহ হবে এই বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য আজকের আর্টিকেলের ভেতর থেকে আপনি জানতে পারবেন সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য।
সহবাসের-পর-গোসল-না-করে-রান্না-বা-খাওয়া-যাবে-কি-ইসলামী-ব্যাখ্যা

আপনি যদি সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যায় এবং সহবাসের অর গোসল না করলে কি গুনাহ হবে এবং ফরজ গোসল না করার শাস্তি সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে আপনিও জেনে নিতে পারবেন সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখা সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা

উপস্থাপনাঃ সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখা এবং ফরজ গোসল না করার শাস্তি

সহবাসের পর অনেকেই আছেন গোসল না করে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ান বিভিন্ন ধরনের কাজকাম করে থাকেন কিন্তু আপনি কি কখনো ভেবেছেন সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা।আমরা অনেকে জানি না সহবাসের পর গোসল না করলে কি গুনাহ হবে ও ফরজ গোসল না করার শাস্তি।

আপনি যদি সহবাসের পর গোসল বা রান্না খাওয়া যাবে কি এমন বিষয় সম্পর্কে জানতে অনলাইনে খোঁজাখুঁজি করছেন তাদের জন্য বলছি আজকের আর্টিকেলে সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা এবং সহবাসের পর গোসল না করলে কি গুনাহ হবে ও ফরজ গোসল না করার শাস্তি সম্পর্কে আলোচনা করতে চলেছি।
এছাড়াও এই আর্টিকেলের মধ্যে আপনারা আরো জানতে পারবেন সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে কি? কতটুকু বীর্য বের হলে গোসল ফরজ হয় এবং সহবাস করার পরে যে সকল কাজ কখনোই করবেন না এমন সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে আমাদের সকলের জেনে রাখো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই আপনি যদি এই বিষয় সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য অনেক উপকারে আসবে।আর্টিকেলটি ধৈর্যের সহিত শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

সহবাস করার পর যে সকল কাজ কখনোই করবেন না

স্বামী স্ত্রী সহবাসের পর কোন কাজগুলো একেবারে নিষিদ্ধ বা করা যাবে না এই সম্পর্কে সঠিক তথ্যের সংগ্রহ করতে আজকে আপনাদেরকে জানাবো স্বামী স্ত্রী সহবাসের পর কোন কাজগুলো করা ঠিক নয়। স্বামী স্ত্রী সহবাসের পর একমাত্র ইবাদত বা ইসলামিক যেকোনো কাজ ছাড়া অন্যান্য সকল কাজ করা যায়। তবে এই সময় কোরআন তেলাওয়াত করা বা আরবি ভাষায় কোন দোয়া দরুদ পড়া যাবে না।

সহবাসের পর অবশ্যই গোসলের পর পাক পবিত্র হয়ে অজু করে এ সকল কাজ করতে হবে। স্ত্রী সহবাসের পর ইবাদত ছাড়া অন্য সব কাজ যথা খাওয়া দাওয়া ইত্যাদি করা যাবে তবে সহবাসের পর দুই হাত ও মুখ ধুয়ে নেওয়া মুস্তাহাব। নামাজের ওয়াক্তের পূর্ব পর্যন্ত যদি গোসল বিলম্ব করলে গুনাহ হবে না কিন্তু বিলম্ব না করাই উত্তম।
নাপাক অবস্থায় নামাজের ওয়াক্ত হয়ে গেলে গোসল করা ওয়াজিব। বিলম্ব করা মাকরূহ তবে কোন ওজন ছাড়া পবিত্র না হয়ে অফিস আদালতে যাওয়া কর্মক্ষেত্রে অবস্থান করা কোনক্রমে উচিত নয়। তাছাড়া নাপাক অবস্থায় নাপাকি বহন করা অনর্থক চলাফেরা করা পরিছন্নতা ও রুচিবোধেরও বিপরীত।

বুখারী শরীফ ও হাদিসে অনেক কিতাবে এমন হাত অনেক হাদিস রয়েছে যেসব হাদিস দ্বারা বুঝানো যায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সহবাসের পর গোসলে বিলম্ব করেছেন নামাজের ওযু নাই অজু করে ঘরে অবস্থান করেছেন। ( বুখারী :২৮৬)। তবে আরেক হাদিসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে ঘরে জুনুবি ব্যাক্তি থাকে সে ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করে না। (আবু দাউদ ২২৭)

সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা জেনে নিন

যারা বিবাহিত তাদের জন্য খুবই জরুরী জেনে রাখা স্বামী-স্ত্রীদের জন্য সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামের ব্যাখ্যায় কি বলা হয়েছে যে সহবাসের পর গোসল না করেও কি কোন কিছু খাওয়া যাবে। সহবাসের পর গোসল করা নেওয়া উত্তম ভুলে যাওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে তাছাড়া হঠাৎ এমন কোন প্রয়োজন পড়তে পারে যার কারণে গোসল করা জরুরী।

পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ আর যদি নাপাক অবস্থায় থাকে তাহলে কিন্তু  আপনার গুনাহ লেখা হবে তবে আপনি যদি চান তাহলে অজু করেও কিছু সময় থাকতে পারেন। তবে কেউ যদি চাই যে সাথে সাথে গোসল করবে না তাহলে নাপাক অবস্থায় ঘুমানোর সংসারের সকল কাজ করা, খাওয়া ও বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া জায়েজ। নারী-পুরুষের জন্যই কিন্তু শর্ত হলো লজ্জা স্থান ধুয়ে অজু করে নেওয়া মুস্তাহাব। 
উমর (রাঃ) একবার রাসূল সাল্লাল্লাহু ইসলামের কাছে ফতোয়া জিজ্ঞেস করলেন যে আমাদের কেউ কি নাপাক অবস্থায় ঘুমাতে পারবে তিনি বললেন হ্যাঁ সে যেন অজু করে তারপর ঘুমায় এরপর যখন ইচ্ছা গোসল করে নেয়। (হায়েয হাদিস নং: ৫৯৬)

এখানে একটি কথা হলো যে নাপাক অবস্থায় ওযু করে গোসলের জন্য সর্বোচ্চ সময় পাবেন পরবর্তী নামাজের আগ পর্যন্ত এরপরে কিন্তু নাপাক অবস্থায় থাকা জায়েজ নয়। স্বামীর সহবাসের পর গোসল করার পূর্বে মহিলাদের জন্য ঘর সংসারের কাজকর্ম ও রান্নাবান্না করা যাবে কোন সমস্যা নেই।

যা অবৈধ তা হলো নামাজ কাবা ঘরে তাওয়াফ, মসজিদে অবস্থান, কোরআন স্পর্শ ও তিলাওয়াত এছাড়া অন্যান্য কাজ করা বৈধ। তবে পাক পবিত্র অবস্থায় সংসারের কাজ করলে আরো বেশি আয় উন্নতি হয় এবং রহমত বৃদ্ধি পায় এই জন্য গোসল করে নেয়াই উত্তম। 

ফরজ গোসল না করার শাস্তি

পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ এইজন্য প্রতিটা নর-নারী পুরুষের জন্য পবিত্র থাকা আবশ্যক। পবিত্রতা বলতে জাহিরি ও বাতেনী ও উভয় প্রকার নাপাকি হতে পবিত্র হওয়াকে বুঝানো হয়েছে। বাহ্যিক পবিত্রতা অর্জনের জন্য ইসলামের কিছু সুনির্দিষ্ট পন্থা রয়েছে। যেমন গোসল করা,ওযু করা, খাওয়ার আগে হাত ধোয়া, দাঁত পরিষ্কার রাখা, মিসওয়াক করা শরীরের ময়লা লাগলে ধুয়ে ফেলা ইত্যাদি।

শুধু ব্যক্তি জীবনে নয় সামাজিক জীবনে পবিত্রতা অর্জনের দিকে লক্ষ্য রাখতে ইসলাম নির্দেশ দিয়েছেন।রাতে স্বামী স্ত্রী সহবাস করলে ভোটে আজান নিয়ে নামাজের আগে এবং দিনে সহবাস করলে পরবর্তী নামাজের পূর্বে স্বামী স্ত্রী দুজনের গোসল করে নেওয়া আবশ্যক।
এ গোসল যদি না করে তাহলে এর ভয়াবহ শাস্তি রয়েছে এই জন্য নাপাকে অপেক্ষায় থাকাকে জানাবতের অবস্থায় বা জুনুবী হওয়া বলা হয়। স্বামী স্ত্রীর দুজনের যৌনাঙ্গের পবিত্রতার ব্যাপারে খুবই যত্নবান হতে হবে স্বামী স্ত্রী তার অঙ্গ কে খুব ভালোভাবে ধুয়ে নেবে যেন চামড়ার মধ্যে বীর্য আটকে থাকতে না পারে।

যদি তোমরা রুগ্ন হও অথবা সফরে থাকো তবে তোমাদের কেউ প্রসাব পায়খানা সেরে আসে অথবা তোমাদের স্ত্রীদের সঙ্গে সহবাস করো তারপর পানি না পাও তাহলে তোমরা পবিত্র মাটি দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও। হযরত নওফেল বিন মুয়াবিয়ার (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসূল বলেছেন, যার নামাজ কাজা হয়ে গেল যেন তার পরিবার ও সম্পদ সবই ধ্বংস হয়ে গেল। তাহলে আপনারা বুঝতে পারছেন রাসুল সাঃ কতটা ভয়াবহ শাস্তির কথা বলেছেন কেউ যদি সহবাসের পর গোসল না করে তার জন্য শাস্তি হতে পারে ভয়াবহ।

সহবাসের পর গোসল না করলে কি গুনাহ হবে

ইসলাম পবিত্রতা কে অনেক বেশি মর্যাদা অপূর্ণ স্থান দিয়েছে কারণ আল্লাহ নিজে পবিত্র বান্দার পবিত্রতা ও তিনি পছন্দ করেন পবিত্র কোরানে আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন তোমরা যদি অপবিত্র অবস্থায় থাকো তবে নিজেদের শরীর গোসলের মাধ্যমে ভালোভাবে পবিত্র করে নাও। (সূরা মায়েদা :৬)
সহবাস, স্বপ্নদোষ, মেয়েদের হায়েজ, নেফাস ইত্যাদি কারণে গোসল করা ফরজ এসব অবস্থায় ফিকাহাবিদদের মতে নামাজ, তাওয়াফ, কোরআন তেলাওয়াত ও স্পর্শ করা এবং মসজিদে গমন ছাড়া অন্যান্য কাজে প্রয়োজনে করা যেতে পারে।
আবু হুরায়রা (রা:) হতে বর্ণিত আছে নবী সাঃ তার সাথে সাক্ষাৎ করলেন তখন তিনি আবু হুরাইরা ইসলাম নাপাক ছিলেন তিনি বললেন আমি চুপচাপ সরে গেলাম এবং গোসল করে তার নিকট এলাম। তিনি বললেন এতক্ষণ কোথায় ছিলে অথবা কোথায় গিয়েছিলে আমি বললাম আমি না পাচ্ছিলাম তিনি বললেন মমিন ব্যক্তি কখনো নাপাক হয় না। (সুনানে তিরমিজি:১২১)

সুতরাং আপনারা বুঝতেই পারছেন সহবাসের পর গোসল না করলে অনেক গুনাহ হবে এবং গোসল ছাড়া আল্লাহ তাআলার কোন পবিত্র জিনিস ব্যবহার করা বা হাত দেওয়া যাবে না। অপবিত্র ব্যাক্তিকে আল্লাহ তায়ালা পছন্দ করেন না এই জন্য প্রতিটা মানুষের পবিত্র থাকতে হবে এবং সব সময় সহবাসের পর গোসল করতে হবে।

সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে কি

স্বামী স্ত্রী সহবাসের পর গোসল না করে ঘুমিয়ে পড়লে যদি সেহরীর সময় চলে আসে এবং সেই সময় গোসল করার যদি সময় না থাকে সেই সময় গোসল না করে কি সেহরি খাওয়া যাবে? কিংবা গোসল না করে সেহরি খেলে কি সেই রোজা হবে?

আসলে রমজান মাসে দিনের বেলায় হালাল খাবার থেকে বিরত থাকা এবং বৈধ স্বামী স্ত্রীর মেলামেশা থেকে দূরে থাকা রোজার বিধান। কেউ তো রাতের বেলায় পানাহার করা যেমন বৈধ তেমনি স্বামী স্ত্রীর মেলামেশা করা বৈধ এবং জায়েজ রমজান মাসে রোজা পালনের উদ্দেশ্যে সেহরি খাওয়া সুন্নত।
হ্যাঁ কেউ যদি এমন অবস্থায় পড়েন যে ফরজ গোসল করার সময় নেই গোসল করতে গেলে সেহরি খাওয়ার সময় চলে যাব। তবে গোসল না করলে শুধু অজু করে হাত মুখ ধুয়ে আগে সেহেরী খেয়ে নিন পরে ফরজ গোসল করে ফজরের নামাজের আদায় করতে পারেন।

গোসল ফরজ হলে যত দ্রুত সম্ভব পবিত্র হয়ে নিতে হবে বিনা ওজু বেশি সময় অপবিত্র থাকা উচিত নয়। আর রমজান মাসে রোজা অবস্থায় একাধিকবার অপবিত্র অবস্থায় থাকা মোটেও বাঞ্ছনীয় নয়। এই রহমতের মাসে ফেরেশতাদের অনেক কষ্ট হয় তাই দ্রুত পবিত্রতা অর্জন করার জরুরী।

কতটুকু বীর্য বের হলে গোসল ফরজ হয়

অল্প পরিমাণে ও বীর্য বের হলে গোসল করা ফরজ হয়ে যায় যখন স্বামী-স্ত্রী একে অপরের সাথে সহবাস করলে বীর্য বের হয় সেই সময় তার জন্য গোসল করা ফরজ হয়ে পড়ে। আবার কারো যদি বীর্যপাতের মাধ্যমে বা স্বপ্নদোষের কারণে বীর্যপাত হয় তবেও তাকে গোসল করতে হবে কারণ এ ব্যক্তি অপবিত্র হয়ে যায়।
পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ এই জন্য ইসলামে পবিত্রতা রক্ষা করা সবচেয়ে বেশি অপরিহার্য। বীর্য বের হওয়ার যে কোন উপায়ে গোসল ফরজ হয় যেমন স্বপ্নদোষ, সহবাস, হস্তমৈথুন ইত্যাদি। বীর্য বের হলে গোসল ফরজ হওয়ার কারণ হলো বীর্য হল একটি পবিত্র তরজা শরীরের ভেতর থেকে বের হয় তাই যখন এই পবিত্র তরল শরীরে বাইরে বের হয় তখন শরীর অপবিত্র হয়ে যায় আর শরীর অপবিত্র হলে গোসল ফরজ হয়ে যায়।
  • বীর্য বের হলে গোসল ফরজ হওয়ার প্রমাণ কোরআন ও হাদিসে রয়েছে কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন,
  • "নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা তাওবাকারীদের ভালবাসেন এবং পবিত্রদেরও ভালোবাসেন। "(সূরা বাকারা, আয়াত ২২২)
  • হাদিসের রাসূল (সাঃ) বলেন,
  • "যখন তোমাদের কেউ স্বপ্ন দোষের কারণে উত্তেজিত হয় তখন সে যেন গোসল কর। "( বুখারী ও মুসলিম)
  • সুতরাং বীর্য বের হলে গোসল হওয়া ফরজ বিধান ইসলাম শরীয়তের একটি সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান।

শেষ কথাঃ সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা। ফরজ গোসল না করার শাস্তি

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেল ইতিমধ্যে সম্পূর্ণ পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা এবং সহবাস করার পর যে সকল কাজ কখনোই করবেন না ও ফরজ গোসল না করার শাস্তি এবং সহবাসের পর গোসল না করলে কি গুনাহ হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
আশা করছি আজকের আর্টিকেল আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকারী বলে মনে হয়েছে যদি এমনটি মনে হয় তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন সবার কাছে।এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতি কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।

এছাড়াও আপনি যদি নিত্যনতুন আপডেট আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে রাখুন এবং আমাদের সঙ্গেই থাকুন আজকের আর্টিকেলে পর্যন্তই আবারো কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভালো, থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url