অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব পেতে কতদিন লাগে

আপনি নিশ্চয়ই অনলাইনে সার্চ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব পেতে কতদিন লাগে এবং কিভাবে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক হওয়া যায় এ বিষয় সম্পর্কে জানতে।তাই আজকের আর্টিকেলের ভেতরে আমরা অনেক সুন্দর ভাবে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব পেতে কতদিন লাগে এবং কিভাবে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক হওয়া যায় এ বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করতে চলেছি।সেজন্য আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব পেতে কতদিন লাগে এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

আপনি অস্ট্রেলিয়ায় কয়টি নাগরিকত্ব পাওয়া যাই এবং অস্ট্রেলিয়া পিআর পেতে কত সময় লাগে এ বিষয় সম্পর্কে না জেনে থাকেন। তাহলে আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আপনি জানতে পারবেন অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব পেতে কতদিন লাগে এবং কিভাবে অস্ট্রেলিয়া নাগরিক হওয়া যায়।সম্পূর্ণ বিষয়গুলো পড়তে পোস্ট সচিবদ্ধ থেকে ক্যাটাগরিতে ক্লিক করুন।

আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব পেতে হবে।ভাই আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব পেতে কতদিন লাগে এবং কিভাবে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক হওয়া যায় এ বিষয় সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আপনি অস্ট্রেলিয়া স্থায়ীভাবে বসবাস করতে পারবেন না।

তাই আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চান।তাহলে আজকের আর্টিকেল পড়ে জেনে নিন অস্ট্রেলিয়ার কয়টি নাগরিকত্ব পাওয়া যায়, অস্ট্রেলিয়া পি আর পেতে কত সময় লাগে এবং অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব পেতে কতদিন লাগে ও কিভাবে অস্ট্রেলিয়া নাগরিক হওয়া যায়।আজকের আর্টিকেলের আলোচনার বিষয়গুলো সম্পর্কে জানলে আপনার জন্য অস্ট্রেলিয়া না স্থায়ীভাবে নাগরিকত্ব করতে অনেকটা সহজ হবে আশা করছি।তাই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

অস্ট্রেলিয়ায় প্রাপ্তবয়স্ক যারা তারা কয়টি নাগরিকত্ব পেতে পারে আপনারা কি জানেন। অস্ট্রেলিয়ান প্রাপ্তবয়স্করা যারা ১৯৪৮ সাল থেকে ২০০২ সালের চার এপ্রিলের মধ্যে দ্বৈত নাগরিকত্ব পেয়েছিলেন তারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাদের অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব হারিয়েছেন। তবে তাদের অনেকেই এই বিষয়টি জানেনা বিষয়টি নিয়ে অনেক বাংলাদেশি শঙ্কিত রয়েছে এবং বাংলাদেশীরা অনেকেই দ্বৈত নাগরিক অস্ট্রেলিয়ার জন্ম নেওয়া অনেকের সন্তানই বাংলাদেশের নাগরিক হয়েও আছে।

এখন অস্ট্রেলিয়ার আইন অনুযায়ী দ্বৈত নাগরিকত্ব পাওয়া যায় না। যারা অস্ট্রেলিয়ায় থাকাকালীন নাগরিকত্ব পেয়েছে এবং বাংলাদেশের রয়েছে তাদের নাগরিকত্ব তাদের নাগরিকত্ব বাতিল করেছে অস্ট্রেলিয়ান সরকার এই জন্য অস্ট্রেলিয়ায় থাকা নাগরিক যেকোনো একটি দেশে নাগরিকত্ব পাবে।

নাগরিকত্বের রয়েছে তিনটি ধাপ প্রথম টিটিআর বা টেমপোরারি রেসিডেন্সি। দ্বিতীয় টিপিআর বা পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি এবং শেষ ধাপে রয়েছে পূর্ণাঙ্গ নাগরিকত্ব। প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে যারা থাকেন তারা ভোটার অধিকার ও প্রতিরক্ষা বাহিনীতে অংশগ্রহণ করতে পারবে না।

শুধুমাত্র যারা পূর্ণাঙ্গ নাগরিকত্ব পাবে তারাই এই সকল ক্ষেত্রে অংশগ্রহণ করতে পারে। শুধু যোগ্যতা বা স্কিল যদি অস্ট্রেলিয়ার সরকার ঘোষিত লিস্ট এর সাথে মিলে বয়স ২৫ থেকে ৫০ এর মধ্যেও হয়। ইংরেজিতে দক্ষতা থাকে তাহলে সহজে অস্ট্রেলিয়ার অধিবাসী হওয়া যাবে।

অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব পেতে কতদিন লাগে?

তাদের অবশ্যই জেনে রাখতে হবে দেশটিতে মূলত ছয় ধরনের ভিসা দেওয়া হয় এগুলোর মধ্যে রয়েছে ছাত্রভিষা দক্ষতা অনুযায়ী কাজের ভিসা বিজনেস ভিসা পরিবারের সদস্য নিয়ে যাওয়ার ভিসা এবং অন্যান্য ভিসা। অস্ট্রেলিয়ায় মাইগ্রেশনের সব প্রোগ্রাম বেশ কিছু প্রোগ্রামের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়। পরিবার সহ অস্ট্রেলিয়া স্থায়ী ভিসা পেতে মাত্র আপনি ১২ মাসের মধ্যে পেয়ে যাবেন।

এছাড়াও অস্ট্রেলিয়ায় পিয়ার প্রসেসিং এর জন্য আপনার পিআর বিচার আবেদন প্রক্রিয়া করতে হবে সাড়ে ছয় মাস থেকে আট মাস পর্যন্ত। অস্ট্রেলিয়ার দক্ষতা মূল্যায়ন এটি করা যেতে পারে একটি মনোনীত দক্ষতা মূল্যায়ন সংস্থার মাধ্যমে শীঘ্রই প্রয়োজনীয়তা জমা দিয়ে তাদের কাছ থেকে দ্রুত প্রক্রিয়া পান।

অস্ট্রেলিয়া সরকার আর বিদেশি নাগরিকদের অস্ট্রেলিয়া স্থায়ী বসবাসের জন্য বিভিন্ন পদ প্রদান করে থাকেন। সম্প্রতিক সময়ে অস্ট্রেলিয়ান জনসংযোগে প্রক্রিয়া ভারতীয়দের জন্য সহজ হয়ে গেছে। অস্ট্রেলিয়ার পিয়ার ভিসার জন্য যোগ্যতা অর্জনের জন্য নূন্যতম স্কোর ৬৫ পয়েন্ট যোগ্যতা গণনার জন্য আপনি যত বেশি স্কোর করবেন অস্ট্রেলিয়ায় প্লেয়ারের জন্য আবেদন করার জন্য আপনাকে আমন্ত্রণ জানানো সম্ভব না তত বেশি উজ্জ্বল হবে।

আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া নাগরিক হতে চান এবং কিভাবে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিত হওয়া যায় তাহলে প্রথমে আপনি আমাদের উপরের দেওয়া তথ্য গুলো ভালোভাবে পড়ে নিবেন এবং এর পরে জানতে পারবেন কিভাবে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক হওয়া যায়।

উপরের দেওয়া তথ্য গুলোর পরবর্তীতে আপনি নাগরিক হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন উপরের দেওয়া প্রোগ্রামে কিছু সুবিধা রয়েছে এগুলোর মধ্যে হল এর জন্য দেশ থেকে কোন চাকরির অফার নিয়ে যেতে হবে না সন্তানরা বিনামূল্যে লেখাপড়ার সুযোগ পেতে পারে পরিবারের সদস্যরা বিনা মিললে চিকিৎসার সুবিধা পাবেন।

এছাড়াও আপনি ১৬৯ টি উন্নত দেশে ভিসা ছাড়াই যাতায়াত করতে পারবেন। অস্ট্রেলিয়া স্কুল প্রোগ্রামে আবেদন করার জন্য প্রার্থীকে অবশ্যই ৫৫ বছরের নিচে থাকতে হবে এক্ষেত্রে প্রথম এক্সপ্রেশন অফ ইন্টারেস্ট সাবমিট করতে হবে পরে ইনভিটেশন আসলে মূল আবেদন জমা দিতে হবে।

অস্ট্রেলিয়া নাগরিক হতে হলে তিনটি ধাপ আপনাকে পার করতে হবে প্রথম টিপিআর বা টেম্পোরারি রেসিডেন্সি দ্বিতীয় টিপিআর বা পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি এবং শেষের ধাপে আপনি পূর্ণাঙ্গ নাগরিকত্ব পেয়ে যাবেন। এভাবে আপনিও অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব পেতে পারেন। সাব ক্লাস ১৮৬,১৮৯,১৯০ এবং ৪৮৯ এর অধীনে যেকোনো বিদেশি নাগরিক এখন মাত্র বারো মাসে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব গ্রহণ করতে পারছেন এই প্রোগ্রামের বিশিষ্ট রকমের সুবিধা পাবেন নাগরিকত্ব।

আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আপনাদের সামনে আলোচনার করার চেষ্টা করেছি অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব পেতে কতদিন লাগে? এবং কিভাবে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক হওয়া যায়? এ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে অনেক ভালো লাগলো, যদি ভালো লাগে তাহলে আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।

আজকের আর্টিকেল আপনার কাছে যদি তথ্যবহুল বলে মনে হলে আর্টিকেলটি সকলের মাঝে শেয়ার করুন।এছাড়াও আপনি প্রবাসী সম্পর্কিত আরো তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ঘুরে আসুন এবং ভিজিট করে রাখুন।কারণ আলোড়ন আইটি আপনাদের সুবিধার্থে প্রতিনিয়ত নিত্য নতুন আপডেট আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকে।তাই সবার আগে পোস্ট পেতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।আজ এ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।