ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?

প্রিয় পাঠক আপনি কি ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি? এবং ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয় সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আপনি জানতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি? সে সম্পর্কে সকল তথ্য।তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?।
ফ্রিল্যান্সিং-এর-টাকা-পাওয়ার-বাংলাদেশের-সবচেয়ে-জনপ্রিয়-মাধ্যম-কোনটি?
একই সাথে আপনি এই আর্টিকেলে আরো জানতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট কিভাবে খুলবো, ফ্রিল্যান্সার ব্যাংক একাউন্ট এবং ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয়।আপনারা যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং করছেন তারা কিভাবে টাকা তুলবেন এবং ফ্রিল্যান্সার কোন  ব্যাংক একাউন্ট দিবেন তার সমস্ত কিছু বিস্তারিত তথ্য এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন।তাই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন আর জেনে নিন ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?
পোস্ট সূচিপত্রঃ ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?

উপস্থাপনাঃফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট কিভাবে খুলবো।ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?

ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট কিভাবে খুলবো যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং শিখছেন এবং পেমেন্ট পাওয়ার জন্য কোন ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খুলে ভালো হবে এবং ফ্রিল্যান্সিং এর একাউন্ট কিভাবে খুলতে হবে। এই সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন আমাদের কাছে আজকে আপনাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট কিভাবে খুলবে। এই সম্পর্কে আমাদের আর্টিকেলটি চলুন জেনে আসি ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট কিভাবে খুলতে হয়।
বাংলাদেশের বেশ জনপ্রিয় এখন হয়ে উঠেছে ফ্রিল্যান্সিং এই ফ্রিল্যান্সিং করে বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ তরুণ প্রায় কোটি কোটি টাকা দেশে আনছে। এই টাকা আনার জন্য কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং কিভাবে একাউন্ট খুললে টাকা সঠিকভাবে পাওয়া যাবে এই সম্পর্কে আজকে জানাবো।
স্টেপ-১
freelancer.com ওয়েবসাইটে যাওয়ার পরে আপনি প্রথমেই পেজে earn money freelancing নামে একটি লিংক দেখতে পাবেন এই লিংকে ক্লিক করার পরে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার জন্য ফরম পাবেন।
স্টেপ-২
(ছবি)
এরপর আপনি একটি sign up পেজ দেখতে পাবেন সেখানে দুইটি ভাবে ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করলে বা নিজের ইমেইল আইডি ব্যবহার করে।
এক্ষেত্রে আমি আপনাকে পরামর্শ দিব নিজের ইমেইল আইডি ব্যবহার করে একাউন্ট তৈরি করার জন্য এই জন্য আপনাকে যা করতে হবে।
প্রথমে বক্সে গিয়ে নিজের ইমেইল আইডি লিখুন দ্বিতীয় বক্সে গিয়ে পাসওয়ার্ড দিবেন। এরপর আপনি "I agree to fill answer user agreement and privacy policy "অবসর নিয়ে ক্লিক করুন শেষে নিচে থেকে join freelancer অপশনে ক্লিক করুন।
স্টেপ-৩
এবার আপনাকে username দিতে বলা হবে নাম দেওয়ার পর suggestion এ আপনাকে কিছু username দেখাবে আপনি চাইলে সেখান থেকে একটি সিলেক্ট করতে পারবেন। সঠিক ভাবে username সিলেক্ট করে নিচে থাকা next বাটনে ক্লিক করুন।
স্টেপ-৪
এবার আপনাকে একাউন্টের প্রকার বেছে নিতে হবে আপনি যদি টাকা আয় করার জন্য freelancer account তৈরি করতে চান তাহলে I want to work অপশনে ক্লিক করুন।
আর যদি অন্য freelancers দের দিয়ে টাকার বিনিময়ে কাজ করানোর উদ্দেশ্যে account তৈরি করতে চান। তাহলে I went to here অপশন এ ক্লিক করুন। আপনি যেহেতু কাজ করতে চান সেহেতু I went to here অপশন এ ক্লিক করুন।
স্টেপ-৫
আপনার অ্যাকাউন্ট সাইন আপ করার প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গেছে এবার আপনাকে একটি পেজ দেখাবে যেখানে আপনি নিজের স্কিল গুলো সিলেক্ট করতে পারবেন।মানে আপনি কি কি কাজ জানেন এবং কি কি কাজ করে টাকা আয় করতে চান সেই কাজগুলো সিলেক্ট করুন।

মনে রাখবেন আপনি যে কাজগুলো সিলেক্ট করবেন সেই হিসেবে ফ্রিল্যান্সার এর তরফ থেকে প্রজেক্ট গুলো দেখানো হবে।আপনি নিজে যে সকল কাজগুলো জানেন সেই সকল কাজগুলো সিলেক্ট করে নিচে লিখে থাকা নেক্সট অপশনে ক্লিক করুন।
স্টেপ-৬
এবার আপনাকে একটি পেজ দেখানো হবে সেখানে আপনার প্রোফাইলের সাথে জড়িত সকল ডিটেলস দিতে বলা হবে। প্রথমে আপনাকে একটি প্রোফাইল পিকচার আপলোড করতে হবে। এরপর আপনার সম্পর্ন নাম দিতে হবে এরপর আপনি কি কি ভাষা জানেন সেই ভাষাগুলো সিলেক্ট করতে হবে। শেষে আপনাকে কাজের এক্সপেরিয়েন্স বিষয়ে বলে দিতে হবে সবশেষ নিচে থাকার নেক্সট বাটনে ক্লিক করতে হবে।
স্টেপ-৭
এবার আপনাকে payment method যুক্ত করে সেটাকে ভেরিফাই করার জন্য বলা হব। এখন আপনি ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড বা পেপাল একাউন্ট ব্যবহার করার জন্য বলা হবে । তবে এই কাজগুলো আপনি পরেও করতে পারবেন এই জন্য নিচে থাকা skip for now বাটনে ক্লিক করুন।
স্টেপ-৮
এবার আপনাকে একটি প্রোমোশন পেজ দেখানো হবে মানে কিছু টাকা দিয়ে ফ্রিল্যান্সার ওয়েবসাইট তরফ থেকে প্লাস মেম্বারশিপ নিয়ে থাকে। কিন্তু আপনি যেহেতু নতুন সেই নতুন নতুন নেওয়ার প্রয়োজন মনে করছি না এই জন্য skip for now বাটনে ক্লিক করুন।
এভাবে আপনি আপনার ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলতে পারবেন খুব সহজে ঘরে বসে নিজে একাই খুলতে পারেন। এবং আপনিও ঘরে বসে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকা আয় করতে পারবেন অনলাইনে যে কোন প্রান্ত থেকে কাজ করে।

ফ্রিল্যান্সার ব্যাংক একাউন্ট

ফ্রিল্যান্সিং টাকা উত্তোলন কিভাবে করতে হয় এবং কোন কোন ট্রানজেকশনের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন এই সম্পর্কে হয়তো অনেকেই জানেন না। কোন ব্যাংক অ্যাড করলে মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে বেশি পরিমাণে ডলার রেট পাওয়া যায় কেননা সবাই চায় টাকা একটু বেশি পেতে।

ডাচ বাংলা ব্যাংক ব্যবহার করে থাকেন এক্ষেত্রে বলবো আপনি যদি ব্যাংকে টাকা উইথড্র দেন। তাহলে অবশ্যই আপনার তিন থেকে সাত দিন পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। আর ডাচ-বাংলা ব্যাংক আপনাকে আপনার উপার্জিত অর্থের ওপর কোনো রেমিটেন্স দেয় না।
আপনি যদি ব্র্যাক ব্যাংক বা ইসলামী ব্যাংক এইসব ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করেন বা এইসব ব্যাংক আপনার ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস এর যোগ করে থাকেন সে ক্ষেত্রে এ সকল ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করলে আপনি রেমিটেন্স বোনাস পাবেন। অর্থাৎ আপনি যে ডলার থাকবে সেই অর্থের ওপর আপনি রেমিটেন্স পার্সেন্ট পাবেন এটি অবশ্য অনেক ভালো। এর জন্য এই ব্যাংকগুলোতে আপনি একাউন্ট করতে পারেন ফ্রিল্যান্সিংয়ের টাকা আয় করার জন্য দিতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয়

যারা প্রথম প্রথম ফ্রিল্যান্সিং করছেন এবং কিভাবে টাকা তুলবেন এই নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য আজকের আমাদের প্রতিবেদনটি আপনারা অনেকেই জানেন না। অনলাইনে করে ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয়। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এ কাজ করার পর ও পাওয়া অর্থ উত্তোলনের বিষয়টি নিয়ে অনেকের মনে নানা রকমের ধারণা আছে। আজকে আপনারা আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে পরিষ্কারভাবে জানতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয়।

যারা দীর্ঘদিন ধরে ফ্রিল্যান্সিং করছেন তাদের মতে আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিংয়ে অর্জিত অর্থ আপনি অনেক উপদেশে নিয়ে আসতে পারেন আপনি যদি কোন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে থাকেন সেখান থেকে বিভিন্ন উপায়ে অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন সেগুলোর মধ্যে সরাসরি আমাদের স্থানীয় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, পেওনিয়ার অ্যাকাউন্ট এবং ওয়্যার ট্রান্সফার ব্যবহার করতে পারেন।
এই পদ্ধতি গুলোর মধ্যে মার্কেটপ্লেস থেকে অর্ধ উত্তোলন করতে চাইলে মার্কেটপ্লেসের তা ঠিক করে দিতে হবে তবে আপনার উত্তোলনের পরিমাণ যদি ২ হাজার ডলারের বেশি হয় তাহলে ওয়্যার ট্রান্সফার হবে সবচেয়ে ভালো অপশন ।

যদি আপনি মার্কেটপ্লেস এর বাইরে সরাসরি কোন ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করে থাকেন। সেক্ষেত্রে আপনার পেওনিয়ার একাউন্ট অথবা স্থানীয় ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে। আপনি সরাসরি ক্লায়েন্টের কাছ থেকে টাকা আনতে পারবেন। তা করতে হলে ক্লায়েন্ট কাছে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বারে বিস্তারিত তথ্য পাঠাতে হবে। এছাড়া অবশ্য আরো অনেক বিকল্প আছে তবে জনপ্রিয় মাধ্যম গুলোর মধ্যে এগুলো সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়।

ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?

ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি? কোনগুলো এই সম্পর্কে কি আপনারা জানেন। আসলে যারা নতুন নতুন ফ্রিল্যান্সিং করছে তাদের মনে নানা রকমের চিন্তা আসে কিভাবে এই টাকাটি কাজ করার পরে উত্তোলন করবে। নিজের পরিশ্রম করে উপার্জিত টাকাগুলো কিভাবে জনপ্রিয় মাধ্যম গুলোর মধ্যে দিয়ে তুলতে পারবে।

ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি? বা কোনগুলো এবং যে মাধ্যমগুলো বৈধ এবং টাকা তোলা যায় সম্পূর্ণ আজকে সেই বিষয়ে বিস্তারিত আপনাদের জানাবো।পেওনিয়ার এটি একটি আন্তর্জাতিক ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট মাধ্যমিকের জন্য বিদেশ থেকে টাকা পাওয়ার জন্য একটি সহজ এবং সুবিধাজনক মাধ্যম এছাড়াও পেয়োনির এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সাররা paypal, skrill, webmoney, Amazon pay এবং আরো অনেক জনপ্রিয় পেমেন্ট প্ল্যাটফর্মে টাকা পাঠাতে পারে।
payoneer এর পাশাপাশি বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারা skrill এবং paypal এর মাধ্যমেও বিদেশ থেকে টাকা গ্রহণ করতে এবং প্রেরণ করতে পারবে। তবে payoneer এর তুলনায় এই দুই মাধ্যমিকে কিছু অসুবিধা রয়েছে উদাহরণস্বরূপ এই পাল বাংলাদেশের অফিশিয়াল ভাবে অনুমোদিত নেই যার কারণে বিভিন্ন সময় পেপাল ব্যবহারকারীদের অনেক সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়।

আর skrill মূলত ওয়ার্ড খুব একটা পরিচিত নয় যার কারণে স্ত্রীলীল ব্যবহার করে অনেক সময় সমস্যা পড়তে হয় তবে স্ক্রিল ব্যবহার বাংলাদেশ অফিসিয়াল ভাবে উপযোগী। ২০২৪ সালে ফেব্রুয়ারি মাসের লাস্ট রিপোর্ট অনুযায়ী বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং টাকা পাওয়ার মাধ্যম গুলোর একটি তালিকা নিচে দেওয়া হল।
  • Payoneer
  • PayPal
  • Wise
  • Bank deposit
  • Skrill
  • Webmoney
এই পেমেন্ট মেথড গুলোর মধ্যে পেওনীয়র সবচেয়ে জনপ্রিয়। কারণ পেয়েও নিজের তুলনামূলক সুবিধা বেশি এবং ফিচারের দিক থেকে পেওনিয়র নিজের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সাররা সরাসরি তাদের টাকা ব্যাংক একাউন্টে গ্রহণ করতে পারবে। এবং এটি বিভিন্ন ধরনের পেমেন্ট প্লাটফর্মের লেনদেন করতে পারে। এছাড়াও পেওনীয়র একটি ক্রেডিট কার্ড ফ্রিল্যান্সারদের প্রদান করে যার মাধ্যমে তারা যেকোনো পেমেন্ট গ্রহণ এবং প্রদান করতে পারে

শেষ কথা।ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেল ইতিমধ্যে সম্পূর্ণ পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?এবং ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয় সে সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য।আশা করছি আজকের আর্টিকেল আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকারী বলে মনে হয়েছে যদি এমনটি মনে হয় তাহলে আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করে আজকের আর্টিকেলটি ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে। 
এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতি জানিয়ে দিন আমাদের কমেন্ট বক্সে এছাড়াও আপনি যদি আরো আপডেট আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করে রাখুন এবং আমাদের সঙ্গেই থাকুন।আজ এ পর্যন্ত সবাই ভালো, থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url