হাই প্রেসারের ঔষধের নাম - প্রেসার হাই হলে করণীয়
প্রিয় পাঠক আপনি কি হাই প্রেসারের ঔষধের নাম এবং প্রেসার হাই হলে করণীয় কি সে
সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের আলোচনার মধ্য থেকে আপনি জানতে পারবেন হাই প্রেসারের ঔষধের নাম এবং প্রেসার হাই হলে করণীয় কি সে সম্পর্কে যাবতীয় সকল
তথ্য সমূহ।
হাই প্রেসারের ঔষধের নাম এবং প্রেসার হাই হলে করণীয় কি এ বিষয় সম্পর্কে জানতে
হলে আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।কারণ আজকে আর্টিকেলের মধ্যে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি উচ্চ রক্তচাপ কমানোর কিছু
গুরুত্বপূর্ণ টপিক।তাই চলুন আর দেরি না করে দ্রুত জেনে নেওয়া যাক হাই প্রেসারের ঔষধের নাম সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃহাই প্রেসারের ঔষধের নাম।প্রেসার হাই হলে করণীয়
ভূমিকা।হাই প্রেসারের ঔষধের নাম।প্রেসার হাই হলে করণীয়
আজকের আর্টিকেলের মধ্যে যা আলোচনা করা হয়েছে তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক
তা হলো হাই প্রেসারের ঔষধের নাম এবং প্রেসার হাই হলে করণীয়।এছাড়া আমাদের জন্য
মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ একটি রোগ।হাই পেশার কেন হয় কিভাবে হাই প্রেসার থেকে বাঁচতে
পারবেন তা নিয়ে আসতে আর্টিকেলের মধ্যে জানতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়
আপনাদের সুবিধার্থে আজকের আর্টিকেলের মধ্যে প্রেসার হাই হওয়ার লক্ষণ, খেজুর খেলে
কি প্রেসার বাড়ে, বাদাম খেলে কি প্রেসার বাড়ে,এ বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন
এবং দ্রুত পেশার কমানোর ওষুধের নাম সহ আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত তথ্য পেয়ে
যাবেন।আশা করছি আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়লে অনেক উপকৃত পাবেন।
হাই প্রেসারের ঔষধের নাম
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা হাই প্রেসার নিয়ে ভুগছেন এবং হাই প্রেসারের ঔষধের নাম
সম্পর্কে অনেকেই হয়তো জানেন আবার অনেকেই যারা নতুন হাই প্রেসারের রোগী হয়েছেন
তারা হয়তো হাই প্রেসারের ওষুধের নাম জানেন না। যেকোনো সমস্যা বা রোগ হলে অবশ্যই
দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চাদের রোদ লাগানোর নিয়ম
হাইপ্রেসার এমন একটি রোগ যা চিকিৎসা নেওয়ার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেয়ার জন্য
হলে ও যেতে হবে। হাই প্রেসার এর কিছু কমন এবং বেসিক ওষুধ রয়েছে যেগুলো হাই
প্রেসার হলে ডাক্তার সাজেস্ট করে খাবার জন্য। কিন্তু আপনি সেই ওষুধগুলো অবশ্যই
চিকিৎসকের কাছে পরামর্শ নিয়েই খাবেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে হাই প্রেসারের
ওষুধের নাম জেনে আসি।
- ওল্মেট্রয়াক ২০mg ট্যাবলেট (Olmetrack 20 MG Tablet )
- ওলার্বি ২০mg ট্যাবলেট ( Olarbi 20 MG Tablet)
- অলমাইটি ২০mg ট্যাবলেট (Olmighty 20 MG Tablet)
- ওল্মার্ক ২০mg ট্যাবলেট ( Olmark 20 MG Tablet)
- ওল্মেসিপ ২০mg ট্যাবলেট (Olmecip 20 MG Tablet)
এটি একটা করে ব্যবহার করা যায় অথবা এর সাথে অন্যান্য ওষুধের সাথে সমন্বয় করেও
ব্যবহার করা যায়। এটি রক্তচাপকে শিথিল করতে সহযোগিতা করে এবং রক্তচাপ কমায় ফলের
রক্ত সহজে চলাচল করতে পারে। আপনি চাইলে এই ওষুধগুলো একটি করে গ্যাসের ট্যাবলেটের
সাথে খেতে পারেন। তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খেতে হবে যেকোন ওষুধ
খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে খেতে হবে।
খেজুর খেলে কি প্রেসার বাড়ে।হাই প্রেসারের ঔষধের নাম
হাই প্রেসারের রোগীদের বিভিন্ন রকমের খাবার খেতে মানা করা হয় কিন্তু তারা হয়তো
অনেক কিছু খাবার খেয়ে ফেলে অজান্তেই যে কি সমস্যা হবে এর পরবর্তীতে না জেনে সেই
খাবার খাওয়ার ফলে বিভিন্ন রকমের সমস্যায় ভোগেন। তাই অবশ্যই কোনো সমস্যা থাকলে
শরীরে সেই সমস্যার জন্য কি কি খাবার খাওয়া যাবে এবং কি কি খাবার খাওয়া যাবে
নাসেই সম্বন্ধে পর্যাপ্ত পরিমাণে ধারণা রাখতে হবে।
আরো পড়ুনঃ রোদ থেকে ভিটামিন ডি পাওয়ার সময়
খেজুর খেলে কি প্রেসার বাড়ে এই সম্পর্কে অনেকেই হয়তো জানে অনেকে হয়তো জানে না
তবে যারা হাই প্রেসারের রোগী তাদেরকে জেনে রাখতে হবে এবং যাদের লো প্রেসার তাদেরও
জেনে রাখা দরকার। তবে তারা বুঝতে পারবে যে খেজুর খেলে কি প্রেসার বাড়ে।
খেজুর অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাদ্য এই খাদ্যটি মধ্যে রয়েছে জিংঙ্ক পটাশিয়াম
ক্যালসিয়াম ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম এর মত ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান যা শরীরকে
পুষ্টি যোগায়। জিংঙ্ক ইনসুলিন উৎপাদনে সাহায্য করে এবং ম্যাগনেসিয়াম রক্তের
শর্করা নিয়ন্ত্রণের কাজে আসে। তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন খেজুর কতটা পুষ্টি
সমৃদ্ধ একটি খাদ্য উপাদান।
অনেকে মনে করে খেজুর খাওয়ার ফলে হয়তো প্রেশার বৃদ্ধি হয় আসলে এই ধারণাটি
পুরোপুরি ভুল।খেজুর অনেক রোগ থেকে শরীরকে রক্ষা করে খেজুরে মিনারেল, চিনি,
ক্যালসিয়াম আয়রন এবং পটাশিয়াম এর মত উপকারী উপাদান রয়েছে যেগুলো অ্যান্টি
ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য দিনভর শরীরকে শক্তি বজায় রাখে।
খেজুর হইলা এমন এক ধরনের ফল যা সমস্ত উদ্ভিদজাত দ্রব্যের মতো কোলেস্টেরল মুক্ত
কারণ কোলেস্টেরল শুধুমাত্র প্রাণিস খাবার যেমন মাংস মাখন এবং পনিরে পাওয়া যায়
তাই খাদ্য তালিকায় খেজুর রাখলে সেটা আপনার শরীরকে সুস্থ রাখবে। খেজুর শরীরের
ধমনী গুলি পরিষ্কার করে।
আরো পড়ুনঃ ভিটামিন ডি এর অভাব হলে করণীয়
এছাড়াও এটি হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, স্টোক ইত্যাদি চিকিৎসাতে ও বিশেষ
কার্যকারী ভূমিকা রাখে। এই জন্য আপনাদের জেনে রাখা দরকার খেজুর খাওয়ার ফলে
প্রেসার হাই হয় না। তাই আপনারা দৈনিক এক থেকে দুইটা করে খেজুর খেতে পারেন শরীর
সুস্থ রাখার জন্য এতে আপনাদের স্বাস্থ্যের কোন ক্ষতি হবে না।
বাদাম খেলে কি প্রেসার বাড়ে।হাই প্রেসারের ঔষধের নাম
বাদাম পছন্দ করেনা এমন খুব মানুষ কমই রয়েছে বাদাম একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাদ্য
উপাদান যা সকলেরই খাদ্য তালিকায় রাখা দরকার। বাদামে থাকা পুষ্টি উপাদান ও
ভিটামিন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করে বাদামের মধ্যে এমন সব
উপাদান আছে যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা
বাড়াতে পারে বাদাম। এছাড়াও হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কম হয়ে যায়
নিয়মিত বাদাম খাওয়ার ফলে। তবে অনেক মানুষ মনে করে থাকে যে বাদাম খাওয়ার ফলে
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় না এবং ব্লাড প্রেসার বৃদ্ধি পায়।
আরো পড়ুনঃ সেক্সে বৃদ্ধির ঔষদের নাম
এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে বা
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, শরীরে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে শরীরের
রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া সম্ভাবনা দেখা দেয়। আর বেশি দিন যদি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের
বাইরে থাকে, তাহলে হঠাৎ করে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক এবং কিডনির সমস্যা দেখা
দেওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। যেহেতু বাদামের মধ্যে ম্যাগনেসিয়াম আছে তাই
প্রতিদিন বাদাম খেলে শরীরের রক্তচাপ বা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকার সম্ভাবনা
রয়েছে।
বাদাম খাওয়ার ফলে ক্ষিদে কমে আসে এবং অতিরিক্ত খাবার খাওয়া ইচ্ছা কমে যায় এতে
আপনার শরীরে ওজন কমে যায়। এর জন্য অতিরিক্ত ক্যালরি শরীরে জমা হতে পারে না তার
ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও সাহায্য করে
বাদাম। তাই আপনারা যদি হাই প্রেসারের রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনারা বাদাম খেতে
পারেন এতে আপনার প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকা সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রেসার হাই হওয়ার লক্ষণ।হাই প্রেসারের ঔষধের নাম
উচ্চ রক্তচাপ মানব দেহের একটি খুবই ক্ষতিকর রূপ যা প্রেসার হাই হওয়ার লক্ষণ কি
না জানলে আপনার জীবনে বয়ে আনতে পারে মৃত্যুর কাল। এ রোগে আক্রান্ত হলে অনেকেই
বুঝতে পারে না কখন কি হয়েছে রক্তচাপ থেকে মানুষকে সচেতন করতে প্রতি বছর ১৭ই মে
দিনটিকে ওয়ার্ল্ড 'হাইপারটেনশন ডে' হিসেবে বিশ্বব্যাপী পালন করা হয়।
আরো পড়ুনঃ দাঁতের মাড়ি ব্যাথা কমানোর উপায়
মানব দেহের রক্ত সাধারনত ১২০/৮০ এর চেয়ে বেশি হলে এবং তা দীর্ঘ সময় স্থির থাকা
বা বেড়ে গেলে অবশ্যই সেটা ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা দরকার এক্ষেত্রে রক্তচাপের
পরিমাণ ১৪০/৯০ থাকলে চিকিৎসা নেওয়া অবশ্যই দরকার তেমনি রক্তচাপ স্বাভাবিকের
চেয়ে কমে গেলে সেটার চিকিৎসা নিতে হবে তবে দরকার যদি ১৩৫/৮৫ হয় সেটা বেশি
কিন্তু ওষুধ লাগবে না তার সতর্কতা হিসেবে ভাত খাবার সময় লবণ বাদ দিয়ে খাবার
খেতে হবে।
অধিকাংশ মানুষই বুঝতে পারে না তার উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেসার হয়েছে অর্থাৎ হাই
প্রেসার সব ক্ষেত্রেই উপসর্গ বিহীন হয় এর জন্য হাইপ্রেসার কে বলা হয় সাইলেন্ট
কিলার বা নীরব ঘাতক। যেটা আবশ্যক তা হলো নিয়মিত রক্তচাপ চেক করা যে লক্ষণ হতে
পারে তা হলোঃ
- হাই প্রেসার কে নাক দিয়ে রক্তক্ষরণের কারণ বলে সাধারণভাবে ধারণা করা থাকলেও এটি ঠিক নয় টেনশনের অনেকের পেশার কিছুটা বাড়লেও শুধু প্রেসারের চিকিৎসাতে রক্তক্ষরণ বন্ধ হয় না।
- হাই প্রেসার হলে সর্বপ্রথম মাথা ধরা বিশেষ করে ভোরবেলা বা শেষ রাতে মাথা ব্যথা শুরু হয় এর সঙ্গে ঘেমে যাওয়া বিশেষ করে রাতের শেষের দিকে ঘামা মাথা ব্যাথার সঙ্গে ঘাড়ে ব্যথা বা পিঠের উপর দিকে ব্যথা সৃষ্টি হয় এইসঙ্গে কান বন্ধ হতে পারে দৃষ্টিশক্তির পরিবর্তনে দেখা দিতে পারে।
- অনেকের হাই প্রেসার হলে বিশেষ করে বয়স্কদের দাঁড়ালে বৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়, মতিভ্রম, বমি ভাব, কাপনি, সন্তস্ত হওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।
- যাদের হাই প্রেসার এর জন্য রক্তনালী শক্ত হয়ে যায় ফলে রক্ত সাপ্লাই কমে যায়। সেই জন্য এনজাইনা বা হার্টের ব্যথা হৃদস্পন্দনের পরিবর্তন হার্টের দুর্বলতা লক্ষণ দেখা দিতে পারে। একই কারণে ব্রেইন বিকল হওয়া বা স্টোক, কিডনি বিকল হাওয়ার লক্ষণ দেখা যায় হাই প্রেসারে রোগীদের।
তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন হাই পেশারের রোগীদের কত রকমের সমস্যা সৃষ্টি হয়। এই
জন্য অবশ্যই নিয়মিত হাই প্রেসার হয়ে থাকার রোগীদের নিয়মিত প্রেসার চেক করা
উচিত এবং পেশার বৃদ্ধি পেলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে প্রেসার নিয়ন্ত্রণে
রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। এর পরের অনুচ্ছেদে আমরা জানবো প্রেসার হাই হলে করণীয়।
প্রেসার হাই হলে করণীয়
আপনারা কি জানেন প্রেসার হাই হলে করণীয় কি প্রেসার হাই হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কি
করতে হবে তাহলে রোগীর প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসবে। যেই বাসাতে হাই প্রেসারের রোগী
রয়েছে তাদের পরিবারের সকলকে জেনে রাখা দরকার হাই প্রেসার হলে করণীয় কি কারণ হাই
প্রেসারের রোগীদের প্রেসার হাই হওয়ার ফলে মৃত্যুর মতো ঘটনা ঘটে যেতে পারে।
তাই প্রেসার হাই হলে কি কাজ করলে প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকবে সেটি নিয়ে আজকে
আমাদের আলোচনা চলুন যে নিয়ে আসি হাইপ্রেশন হলে করণীয় কি।প্রাইম হাই প্রেসারের
রোগী দেখা যায় তাদের জন্য পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম অত্যন্ত পুষ্টি উপাদান
জরুরী।
তাই কলা, অ্যাভোক্যাডাে, টমেটো, রাঙা আলু, স্যামন মাছ, টুনা, বাদাম, দইয়ের মতো
খাবার নিত্য দিন খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে যেন প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে। অনেকের
বিনা কারণে হঠাৎ রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে মানুষের পরিবার ও কর্মক্ষেত্রে চাপ
বাড়ছে ঘুম কম হচ্ছে রাত জাগার অভ্যাস বাড়ছে সব কিছু মিলিয়ে প্রেসার হাই হয়ে
যায়।
আরো পড়ুনঃ বাতের ব্যাথা দূর করার ঘোরোয়া উপায়
যার ফলে সেই মুহূর্তে কি কাজ করলে প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসবে এটা জানার আগ্রহ
অনেকেরই রয়ে গেছে। আমরা অনেকেই সময়মুখে ওষুধ খাওয়াই দিয়ে অথবা চাপমুক্ত রাখতে
ঘুমের ওষুধ দেওয়া হয় কিন্তু ১৮০/১১০ প্রেসার থাকলে একটি ওষুধ দিয়ে আস্তে আস্তে
প্রেসার কমানো শুরু করে দিয়ে অনেক সময় দেখা যায় এত বেশি যে ২৫০/১৩০ এতে
স্ট্রোক হওয়ার ঝুঁকি থাকে অনেক সময় আমরা শিরা পথে ওষুধ দিয়ে প্রেসার কমায়
উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের সাধারণত হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় না।
কিন্তু কখনো কখনো দেখা যায় পেশার এতটাই বেড়ে যায় যে শিরা পথে ওষুধ দিয়ে জরুরী
নিয়ন্ত্রণে আনতে হয়। হাই প্রেসার কমানোর জন্য করণীয় যা সে কাজগুলোই করতে হবে
অবশ্যই মানসিকভাবে চাপমুক্ত থাকতে হবে। খাদ্য তালিকায় উচ্চারণ রক্তচাপ কমানোর
খাদ্য রাখতে হবে এবং ধূমপান মদ্যপান কমিয়ে দিতে হবে। অথবা ধূমপান ছেড়ে দিতে হবে
তবে আপনার উচ্চ রক্তচাপ কম হবে বা হাই প্রেসার নেমে আসবে।
শেষ কথা।হাই প্রেসারের ঔষধের নাম।প্রেসার হাই হলে করণীয়
প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলের আলোচনার বিষয়বস্তু থেকে আপনাদের জানানোর চেষ্টা
করেছি হাই প্রেসারের ঔষধের নাম এবং প্রেসার হাই হলে করণীয় সম্পর্কে যাবতীয়
সকল তথ্য। আশা করছি আপনি হাই প্রেসারের ওষুধের নামটি সঠিকভাবে জানতে পেরেছে।
আজকের আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি কমেন্ট বক্সে জানিয়ে
দিন। যদি আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করে
দিন।
এছাড়াও আপনারা যদি নিত্য নতুন আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি
ভিজিট করে রাখুন।কারণ প্রতিনিয়ত আমরা বিভিন্ন তথ্য কালেক্ট করে ব্লক পোস্টে
পাবলিশ করে থাকি।তাই সবার আগে আর্টিকেল পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url