লো প্রেসারের ঔষধের নাম - লো প্রেসারে কি স্ট্রোক হয়
প্রিয় পাঠক আপনি কি লো প্রেসারের ঔষধের নাম এবং লো প্রেসারে কি স্ট্রোক হয় এ
বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের আর্টিকেল পড়ুন।কেননা আজকের আর্টিকেলের
ভিতরে আলোচনা করতে চলেছি লো প্রেসারের ঔষধের নাম এবং লো প্রেসারে কি স্ট্রোক হয়
সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।
আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করেন লো প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় কি, লো প্রেসার এর
সমাধান কি এবং কি খেলে প্রেসার বাড়ে এমন সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে
জানতে আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন লো
প্রেসারের ঔষধের নাম এবং লো প্রেসারে কি স্ট্রোক হয় সে সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃলো প্রেসারের ঔষধের নাম এবং লো প্রেসারে কি স্ট্রোক হয়।
ভূমিকাঃ লো প্রেসারের ঔষধের নাম।লো প্রেসারে কি স্ট্রোক হয়
আর্টিকেল থেকে আপনারা যা জানতে চেয়েছেন তা আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আলোচনা করতে
চলেছি লো প্রেসারের ঔষধের নাম এবং লো প্রেসারে কি স্ট্রোক হয় সে
সম্পর্কে।আমাদের মধ্যে কমবেশি সকলেরই লো পেশারের সমস্যা রয়েছে।লো প্রেসারে
আমাদের নানান রকম সমস্যায় পড়তে হয়।
আরো পড়ুনঃ প্রেসার হাই হলে করণীয়
তাই আপনি লো প্রেসার এর সমাধান কিভাবে পাবেন তা আজকের আর্টিকেলের ভিতরে কিছু
গুরুত্বপূর্ণ টপিক তুলে ধরা হয়েছে এ সমস্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে হলে আজকের
আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গেই থাকুন।
লো প্রেসারের সমাধান।লো প্রেসারের ঔষধের নাম
প্রায় মানুষের দিল পেশারে সমস্যা রয়েছে কিন্তু তারা জানে না যে পেশার লোক কেন
হয় এই লো প্রেসারে সমাধান কি তারা হয়তো এখনো বোঝে ওঠেনি যে তাদের পেশাল দোয়া
আজকে চলুন জেনে আসি লো প্রেসার এর সমাধান।লো প্রেসার হলে অনেক সময় দেখা যায় যে
যাদের ব্লাড কম চলাচল করে তার ফল এই লো প্রেসারে ভোগেন এই জন্য রক্তচাপ কম থাকলে
প্রায়ই মাথা ঘোরার মত সমস্যা থাকবে যার ফলে আপনার পেশাল লো হয়েছে আপনি বুঝতে
পারবেন।
প্রতিদিন চা কিংবা কফি খেতে পারেন। গরমে প্রতিদিন এক গ্লাস করে লেবুর শরবত চিনি ও
লবণ দিয়ে খেতে পারেন এটি অনেক উপকারে আসে। লো প্রেসার হলে বাটার মিল খেতে পারেন
এবং দূর ডিম জাতীয় খাবার খেতে পারেন তাহলে আপনার প্রেসার লো হবে না। আদা
দারুচিনি দিয়ে চা বানিয়ে খেলে রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
আরো পড়ুনঃ দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায়
এ সকল ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে আপনি আপনার লো প্রেসারে সমাধান পেতে পারেন। আপনি
দই পাতলা করে তার সঙ্গে লবণ আর ভাজা জিরের গুঁড়া মিশিও খেয়ে নিতে পারেন বাটার
মিল্ক। যা আপনার প্রেসার লো সমস্যা দূর করতে সহযোগিতা করে যাদের লো প্রেসার
সমস্যা রয়েছে।
লো প্রেসার এর সমাধান জন্য প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস কুসুম গরম পানির
সাথে কয়েকটি তুলসির পাতা চিবিয়ে খান। তুলসির পাতা থাকা আমাদের রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে এছাড়াও তুলসী পাতা দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন।
লো প্রেসারের ঔষধের নাম
যাদের হঠাৎ লো প্রেসার হয়ে যায় তারা লোপ্রেসার বাড়ানোর জন্য ওষুধ খেতে চান। লো
প্রেসার হলে কি ওষুধ খেতে হবে এই সম্পর্কে জানতে দ্রুত প্রেসার বৃদ্ধি পায় এবং
স্বাভাবিক প্রেসার আসে। এই জন্য অনেকেরই লো প্রেসারের ওষুধের নাম জেনে রাখা উচিত
যেন সাময়িক সেই ওষুধ খাওয়া যায়।
Lopresor 50 MG Tablet (100mg-450mg)
এই ওষুধটি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে অবশ্যই খাবেন এছাড়াও লো প্রেসার হলে সাধারণত
ওষুধ না খেয়ে সাধারণত যে খাবারগুলো খেলে পেশা স্বাভাবিক আছে সেই খাবার খেলেই
প্রেসার স্বাভাবিক হয়ে যায় যদি কখনো অতিরিক্ত পেশাল লো হয়ে যায় তাহলে
ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খেতে হবে। এছাড়াও যদি অতিরিক্ত পরিমাণে মাথা ঘোড়া
বা ঘাড়ে ব্যথা হয়।
আরো পড়ুনঃ মাঝার ব্যাথা দূড় করার ঘরোয়া উপায়
তাহলে প্রেশার লো হয়ে গেলে সেই সময় স্যালাইন খাবেন না হয় ডিম খাবেন তাহলে
পেশার স্বাভাবিক হয়ে যাবে। খুব সিরিয়াস সমস্যা না থাকলে ওষুধের দরকার নেই
ওষুধের প্রয়োজন হলে ডাক্তারের চেকআপ করতে হবে। লো প্রেসার হাই করার কোন ওষুধ নেই
যদি কোনো কারণে আপনার প্রেসার লো হয়ে যায়। তাহলে আপনি কাঁচা লবণ পানিতে গুলে
খেয়ে প্রেসার দ্রুত হাই করতে পারবেন অথবা স্যালাইন পানি খেলেও আপনার প্রেসার
স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
লো প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় কি
উজ্জ্বল রক্তচাপের মতনই নিম্ন রক্তচাপ অর্থাৎ লো প্রেসার হলে শরীরের জন্য
ক্ষতিকার্য ব্লাড প্রেসারের আরেক নাম হচ্ছে হাইপোটেনশন। অতিরিক্ত পরিশ্রম
দুশ্চিন্তা ভয় ও স্নায়ু দুর্বলতা থেকে লোভ ব্লাড প্রেসার হতে পারে। লো প্রেসার
হলে মাথা ঘোরানো, ক্লান্তি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব, বুক ধরফর করা,
অবসাদ, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া, স্বাভাবিক শ্বাস - প্রশ্বাস নিতে অসুবিধা দেখা
দেয়।
আরো পড়ুনঃ রিকটস রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয়
একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের রক্তচাপ থাকে ১২০/৮০ অন্যদিকে রক্তচাপ যদি ৯০/৬০ এর
আশেপাশে থাকে তাহলে তা লো ব্লাড প্রেসার হিসেবে ধরা হবে। যদি কারো লো প্রেসার
হয়ে সমস্যা দেখা দেয়। তাহলে সেই সময় পেশার স্বাভাবিক করার জন্য ঘরোয়া উপায়ে
যা করতে পারেন তা নিচে দেওয়া হল।
কফি : যদি আপনার লো প্রেসারে সমস্যা থাকে তাহলে স্ট্রং কফি, হট চকলেট
কোলাসহ কোন ক্যাফিন সমৃদ্ধ পানিও দ্রুত ব্লাড প্রেসার বাড়ায়। যারা অনেকদিন ধরে
লো প্রেসারের সমস্যায় ভুগছেন তাদের যদি হঠাৎ লোক এসে দেখা দিলে এক কাপ কফি খেতে
পারেন তাহলে আপনার প্রেসার স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
কিসমিস : প্রেসার স্বাভাবিক রাখার জন্য প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহার করা
হচ্ছে। এক কাপ পানিতে কিসমিস সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন সকালে খালি পেটে
সেগুলো খান তাহলে আপনি স্বাভাবিক রাখতে পারবেন এছাড়াও কাঠবাদাম চীনা বাদাম খেতে
পারেন প্রতিদিন তাহলে প্রেসার সঠিক থাকবে।
লবণ পানি / স্যালাইন: লবণে রয়েছে সোডিয়াম যা আপনার রক্তচাপ বৃদ্ধি করবে
এই জন্য পানিতে বেশি লবণ না দেওয়াই ভালো। সবচেয়ে ভালো এক গ্লাস পানিতে দুই চামচ
চিনি ও এক চামচ লবণ মিশিয়ে খেলে বা যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা তারা স্যালাইন
পানি খেতে পারেন তাহলে পেশার স্বাভাবিক থাকব।
আরো পড়ুনঃ গ্যাস্ট্রিক বুকে ব্যাথা দূর করার উপায়
মধু : আদিম কাল থেকে মধু নানা রকমের রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয় এই
জন্য যদি কারো পেশার লো হয়ে যায়। সেই সময় পেশার স্বাভাবিক রাখতে হলে এক
সম্মুখে মধু দিয়ে পানিতে পান করাতে পারেন। তাহলে এই পেশার স্বাভাবিক হয়ে যাবে
এছাড়াও দুধ মধু দিয়ে খেলে আরো বেশি উপকার পাওয়া যায়।
পুদিনা পাতা: পুদিনা পাতার মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম,
পটাশিয়াম যা আমাদের দ্রুত ব্লাড প্রেসার বৃদ্ধি করতে পারে সেই সঙ্গে মানসিক অবসর
দূর করতে পারে পুদিনা পাতা বেটে তাতে মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন।
বিটের রস : প্রেসার দূর করার জন্য বিটের রস খেতে পারেন এটি হাইপ্রেসার বা
লো প্রেসার উভয়ের জন্যই ঠিক। এটি রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে এই
জন্য দৈনিক দুই কাপ বিটের রস খেতে পারেন এভাবে এক সপ্তাহ খেলে উপকার পাবেন।
লো প্রেসারে কি স্ট্রোক হয়।লো প্রেসারের ঔষধের নাম
যদি কারো প্রেসার কম থাকে বা লো প্রেসারে সমস্যা থাকে তাহলে কিন্তু নানা রকমের
অসুবিধা দেখা দেয় শরীরে বাসা বাঁধে নানা রকমের রোগ যার ফলে শরীর হতে পারে
দুর্বল। লো প্রেসারটা সাধারণত যাদের হয় তাদের বেশি দুর্বল হয়। তারা সব সময়
মাথায় ঝিম ধরা, ক্লান্তি, অবসাদ, আচমকা মাথা ঘুরে যাওয়া চোখের সামনে হঠাৎ
অন্ধকার দেখা এই সকল সমস্যা হয় এবং অস্বাভাবিকভাবে অজ্ঞান হয়ে পড়া।
আরো পড়ুনঃ ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি
বমি বমি হওয়া ভাব থাকে লো প্রেসার এর কারনে সবসময় পানি পিপাসা লাগে গলা ঠোঁট
শুকিয়ে থাকে। এগুলো লো প্রেসার থাকলে দেখা দেয় এইজন্য লো প্রেসার হলে সবচেয়ে
বেশি যে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা দেখা দেয়। হার্টের সমস্যা থাকলে হার্ট অ্যাটাক হতে
পারে হঠাৎ প্রেশার লো হয়ে গেলে।
এছাড়াও খাওয়া-দাওয়া অনিয়ম অপুষ্টি ভিটামিনের অভাবে এবং ভুল ওষুধ খাওয়ার ফলেও
কিন্তু প্রেসার কমে যায়। হঠাৎ কখনো শক পেলে কিন্তু কোমায় চলে যেতে পারে
রক্তক্ষরণ দেখলে প্রেসার লো হতে পারে। যে কারণে স্টোক হতে পারে এই জন্য প্রেসার
লো থাকা সমস্যা হতে পারে। তাই প্রেসার লো থাকা একটি চিন্তার কারণ এই জন্য প্রেসার
লো থাকা ভালো না।
কি খেলে প্রেসার বাড়ে।লো প্রেসারের ঔষধের নাম
যাদের লো প্রেসারে সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য অবশ্যই খাবার তালিকা করে রাখা উচিত
লো প্রেসার এমন একটি সমস্যার যার ফলে শরীরের নানা রকমের ক্ষতি হতে পারে এই লো
প্রেসারের আরেকটি নাম হাইপোটেনশন। এই লয়ে প্রেসার হলে কি করা দরকার মানবদেহে যখন
রক্তচাপের পরিমাণ স্বাভাবিক থেকে কমে যায় তখনই লো প্রেসার হয় এই লো প্রেসারের
নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয়।
- খাদ্য তালিকায় আয়রন, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ফলেট শরীরের রক্তচাপ বাড়াতে সাহায্য করে এইসব খাদ্য উপাদান গুলো যে সকল খাবারে পাওয়া যায় সেই সকল খাবার খেতে হবে।
- প্রতিদিন তরল জাতীয় খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে স্যুপ, কফি, ফলের রস, দুধ শরবত ইত্যাদি তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে।
- যাদের লো প্রেসারে সমস্যা রয়েছে তাদের আদর্শ খাবার হতে ডিম কারণ ডিমের আছে ভিটামিন বি১২ যা লো প্রেসার বৃদ্ধি করতে পারে।
- টক জাতীয় ফলে থাকে ভিটামিন সি এ ছাড়া পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম থাকে। যা সোডিয়াম এর কার্যকারিতা ঠিক রাখে এই জন্য লেবু, মাল্টা, কমলা জাতীয় ফল খাদ্য তালিকায় নিয়মিত রাখতে হবে।
- গরু, মুরগির মাংস, সামুদ্রিক মাছ, ডাল, লাল শাক, পালং শাক, কচু শাক, শিমের বিচি, মিষ্টি কুমড়ার বিচি ও শুকনা ফল আয়রনের ভালো উৎস। এছাড়া এতে রয়েছে সোডিয়ামের পরিমাণ বেশি।
- ডাবের পানিতে থাকে সোডিয়াম যার রক্তচাপ বাড়াতে পারে তাই ডাবের পানি খাওয়া ভালো লো প্রেসারের রোগীদের জন্য নিয়মিত ডাবের পানি খেতে হবে।
যাদের ব্লাড প্রেসার একদমই লো তারা ডার্ক চকলেট খেতে পারেন এটি রক্তচাপ বৃদ্ধি
করতে পারে।এছাড়াও যদি লো প্রেসার হয়ে তাৎক্ষণিক সমস্যা দেখা দেয়। তাহলে
স্যালাইন পানি খেতে পারেন এটি সঙ্গে সঙ্গে আপনার পেশার ঠিক করতে পারে।
আরো পড়ুনঃ যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ
এছাড়া স্যালাইন না থাকলে লবণ পানি সঙ্গে মিশিয়ে একটু চিনি দিয়ে খেতে পারেন।
তাহলে আপনার প্রেসার স্বাভাবিক হয়ে যাবে। আঙ্গুরের রস ও প্রেসার বাড়ানোর জন্য
অনেক উপকারী লবণযুক্ত খাবার খাওয়া যেতে পারে প্রেসার লো থাকলে।
শেষ কথা।লো প্রেসারের ঔষধের নাম।লো প্রেসারে কি স্ট্রোক হয়
প্রিয় পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ আপনারা নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে জানতে ও
বুঝতে পেরেছেন লো প্রেসারের ঔষধের নাম এবং লো প্রেসারে কি স্ট্রোক হয় সে
সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে অনেক ভালো
লেগেছে তা কেমন লাগলো আপনার মূল্যবান মতামতি কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।
আরো পড়ুনঃ শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম
এছাড়াও আপনি যদি নিত্য নতুন আপডেট আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটি
ভিজিট করে রাখুন এবং আমাদের সঙ্গেই থাকুন।লো প্রেসার ওষুধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই
আপনাকে ডাক্তারের অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে।যে কোন
ওষুধ সেবন করার পূর্বে কোন জটিলতা থাকলে বা কোন সিরিয়াস রোগ সম্পর্কিত ওষুধগুলো
খেতে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url