একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ১০ টি বাক্য

প্রিয় পাঠক আপনি কি একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ১০ টি বাক্য এবং ২১ শে ফেব্রুয়ারি কেন পালন করা হয় এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের আর্টিকেলের মধ্যে থেকে আপনি জানতে পারবেন একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ১০ টি বাক্য এবং ২১ শে ফেব্রুয়ারি কেন পালন করা হয় সে সম্পর্কে যা বুঝছি সকল তথ্য।
একুশে-ফেব্রুয়ারি-সম্পর্কে-১০-টি-বাক্য
একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস কেন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার কোথায় অবস্থিত এ বিষয়ে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে কিছু কথা যা আজকের আর্টিকেলের ভিতরে খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হবে।তাই আপনি যদি জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ১০ টি বাক্য  এবং ২১ শে ফেব্রুয়ারি কেন পালন করা হয় সে সম্পর্কে সকল সঠিক তথ্য।
পোস্ট সূচীপত্রঃ একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ১০ টি বাক্য এবং ২১ শে ফেব্রুয়ারি কেন পালন করা হয়

উপস্থাপনাঃএকুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ১০ টি বাক্য এবং ২১ শে ফেব্রুয়ারি কেন পালন করা হয়

হাজারো রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এই বাংলাদেশ।৩০ লক্ষ শহীদের বিনিময়ে পেয়েছি আমরা এই রাষ্ট্র।কি করে ভুলিবো ওগো শহীদ স্মরণে ভাই।আজকে নটিকেলে আমরা যে জানতে চলেছি তা হলো শুনি একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ১০ টি বাক্য ২১ শে ফেব্রুয়ারি কেন পালন করা হয় তা সম্পর্কে।
সেজন্য আজকের আর্টিকেলের মধ্যে অনেক সুন্দরভাবে একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক তুলে ধরা হয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার কোথায় অবস্থিত, একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে কিছু কথা এবং একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য।তাই জানতে হলে আজকের আর্টিকেল প্রতি মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ুন।

একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে কিছু কথা

প্রায় দুই হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত দুটি ভূখণ্ডের দুটি ভিন্ন ভাষার জাতিসত্তাকে মিলিয়ে পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম থেকে মাতৃভাষাকে কেন্দ্র করে সূচনা হয়েছিল আন্দোলনের। এই আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা আমাদের বাংলা ভাষাকে পেয়েছি।১৯৫২ সালে শুরু হয় আমাদের একুশে ফেব্রুয়ারি এই মাতৃভাষার আন্দোলনে এই আন্দোলনটি শুরু হয়।

দীর্ঘদিন ধরে প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতার বিরুদ্ধে বাংলার রাষ্ট্রভাষার দাবিতে ৪ ই ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ছাত্র ধর্মঘট ও বিক্ষোভ সরকার কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু বাংলা রাষ্ট্রভাষার দাবী ১৯৫২ সালে পৌঁছে এতটা ব্যাপক হয়ে উঠেছিল। যে ঢাকার জন্য নির্ধারিত কর্মসূচি ঢাকার বাইরে একাধিক শহরে উৎসহ উদ্দীপনায় পালন করা হয়।
১০ই ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ সালে বুঝতে আর অসুবিধা হয় না যে আন্দোলনের জন্য ক্ষেত্র প্রস্তুত দরকার সরকার পক্ষ থেকে আরেকটি অদূরদর্শী পদক্ষেপ মুখ্যমন্ত্রী নুরুল আলম ও তার বাঙালি প্রধান প্রশাসক তখনকার পরিস্থিতি একেবারেই বুঝতে পারিনি বাংলা ভাষার দাবি কতটা ব্যাপক কতটা ছাত্র জনতার মন স্পর্শ করেছে তা তাদের জানা ছিল না।

একুশে ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি সফল করার জন্য ঢাকায় বিভিন্ন ছাত্র ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্ম তৎপরতা শুরু হওয়ার পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন শহরে ছাত্র নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা চলে। উদ্দেশ্য একটাই বাংলার রাষ্ট্রভাষা অধিকার আদায়ের যুবলীগ ছাত্র বাস গুলোতে নেতাকর্মী এবং বামপন্থী ছাত্র যুবনেতারা মুখ্য ভূমিকা পালন করেন।
সেই সঙ্গে ছিল রাজনীতি সচেতন ছাত্র সমাজের চেষ্টায় একুশে ফেব্রুয়ারি জাতীয় জীবনের ইতিহাসের একটি তাৎপর্যময় দিন হিসেবে উঠে আসতে পেরেছিল। এভাবে আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা একুশে ফেব্রুয়ারি পেয়েছি।

একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ১০ টি বাক্য

একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ১০ টি বাক্য জেনে নিন। কারণ এই দশটি বাক্য জানা থাকলে আপনিও আপনার জীবনের যেকোনো পরীক্ষায় লিখতে পারবেন একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ১০ টি বাক্য। বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাতে একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে বাক্য লিখতে বলা হয়। তাই চলুন জেনে আসি একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ১০টি বাক্যঃ
  • একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালি জাতির জাতীয় জীবনে একটি স্মরণীয় দিন এই দিন আমাদের লাখো বাঙালি শহীদ হয়েছে।
  • বাংলা মাতৃভাষা হওয়ায় বিশ্বের দরবারে আমরা বাঙালি জাতি আজ পরিচিত।
  • ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর আমরা যখন পাকিস্তানের মধ্যে চলে আসি তখন আমাদের জোরপূর্বক উর্দু ভাষা চাপিয়ে দেওয়া হয়।
  • ১৯৯৯ সালের ১৭ই নভেম্বর ২১শে ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
  • ২০০০ সালে একুশে ফেব্রুয়ারি থেকে সারাবিশ্বে আন্তর্জাতিক হিসেবে বাংলা ভাষাকে মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
  • মাতৃভাষা ব্যবহার করা মানুষের জন্মগত অধিকার যেটা আমাদের থেকে পাকিস্তানরা কেড়ে নিতে চেয়েছিল কিন্তু যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা এই ভাষাটি জয় করেছি।
  • আজ আমরা বাংলা বলতে পারি শুধুমাত্র ভাষা শহীদদের ত্যাগের বিনিময়ে তাই আমরা তাদের ত্যাগ ভুলবো না এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা করব।
  • রফিক, সালাম, বরকত, জব্বার আরো হাজারও বীর সন্তানদের জন্য ভাষার জন্য নিজের জীবন দিয়ে তারা শহীদ হয়েছে তাদের জন্যই আজ আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারি।
  • আজ সারা বিশ্বে সকল নাগরিক সত্য ও ন্যায়ের অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রেরণার উৎস হল আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
  • একুশ তুমি রক্তে রাঙানো ইতিহাস, স্বাধীনতার পটভূমি তোমার জন্য পেয়েছি আজ মুক্ত মাতৃভূমি।

২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এই দিবস টি স্বীকৃতি পায় কিন্তু অনেক কষ্টে এই অর্জনটা কিন্তু অনেক পরিশ্রম এবং ত্যাগের ফসল। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পেল এই একুশে ফেব্রুয়ারি অর্জনে কার, কার অবদান ছিল।১৯৯৮ সালে ৯ই জানুয়ারি রফিকুল ইসলাম নামের এক কানাডার প্রবাসী বাঙালি জাতিসংঘের তৎকালীন জেনারেল সেক্রেটারি কফি আনান কে একটি চিঠি লেখেন।
সেই চিঠিতে তিনি ১৯৫২ সালে ভাষা শহীদদের অবদানের কথা উল্লেখ করে কফি আনান কে প্রস্তাব করেন। একুশে ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা দিবস হিসেবে যেন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। সে সময় সেক্রেটারি জেনারেল প্রধান তথ্য কর্মচারী হিসেবে কমরত হাসান ফেরদৌসের নজরে এই চিঠিতে আসে। তিনি ১৯৯৮ সালের ২০শে জানুয়ারি রফিককে অনুরোধ করেন।

যেন তিনি জাতিসংঘের অন্য কোন সদস্য রাষ্ট্রের কারো কাছ থেকে এই ধরনের প্রস্তাব আনার ব্যবস্থা করেন।তথ্য মোতাবেক রফিক তার সহযোদ্ধা আব্দুস সালাম কে সাথে নিয়ে 'এ গ্রুপ অব মাদার ল্যাংগুয়েজ অফ দ্যা ওর্য়াল্ড' নামে একটি সংগঠন দাঁড় করান এতে একজন ইংরেজি ভাষায়, একজন জার্মানবাসী, একজন ক্যান্টোনিজভাষী, একজন কাচ্চিভাষী সদস্য ছিলেন।

তারা আবারও কাফি আনান কে 'এ গ্রুপ অফ মাদার ল্যাংগুয়েজ অফ দা ওয়ার্ল্ড' এর পক্ষ থেকে একটি চিঠি লিখেন এবং চিঠির একটি কপি ইউএনও এর ক্যানিডিয়ান এম্বাসিড এর ডেভিড ফলোয়ারের কাছে প্রেরণ করেন। আনা মারিয়া রফিক সালামের কথা মন দিয়ে শুনেন এবং তারপর পরামর্শ দেন তাদের প্রস্তাব পাঁচটি সদস্যেও দেশ কানাডা, ভারত, হাঙ্গেরি, ফিনল্যান্ড এবং বাংলাদেশ তারা আনীত হতে হবে।

সেই সময় বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রীর এম এ সাদেক এবং শিক্ষা সচিব কাজী রফিক উদ্দিন অধ্যাপক সহ অন্যান্য অনেকে জড়িত হয়ে পড়েন তারা দিনরাত পরিশ্রম করেন আরো ২৯ টি দেশকে প্রস্তাবটি স্বপক্ষে সমর্থন আদায়। এভাবে ১৯৯৯ সালে ৯ই সেপ্টেম্বর ইউনুস্কো প্রস্তাব উত্থাপনের শেষ দিন।

তখনো প্রস্তাব এসে পৌঁছায়নি ওদিকে রফিক সালামকে নিয়ে বিনিদ্র রজনী অতিক্রম করে চলেছেন। ১৬ ই নভেম্বর কোন এক অজ্ঞাত কারণে বহুল প্রত্যাশিত প্রস্তাবটি ইউনেস্কোর সভায় উত্থাপন করা হলো না রফিক সালাম আরো একটি হতাশ দিন পার করলেন এর পরের দিন ১৭ নভেম্বর ১৯৯৯ সালে এক ঐতিহাসিক দিন প্রস্তাব উত্থাপন করা হলো সভার প্রথমে ।
১৮৮টি দেশের সাথে সাথে সমর্থন জানালেন সর্বসম্মতিক্রমে একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে গৃহীত হলো ইউনেস্কে। সবাই এভাবে একুশে ফেব্রুয়ারি একটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও পরিণত হল।
এবং ২০০০ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি থেকে দিবসটি আন্তর্জাতিক ভাবে জাতিসংঘের দেশ সমূহে যথাযথ মর্যাদায় পালিত হচ্ছে।২০১০ সালের একুশে অক্টোবর বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ৬৫ তম অধিবেশন থেকে প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করে জাতিসংঘ। (সংগ্রীহত)

২১ শে ফেব্রুয়ারি কেন পালন করা হয়

একুশে ফেব্রুয়ারি কেন পালন করা হয় এ সম্পর্কে আপনারা কি জানেন একুশে ফেব্রুয়ারি কেন বাঙ্গালীদের জীবনে এত বেশি গুরুত্বপূর্ণ। একজন বাঙালির জন্য একুশে ফেব্রুয়ারির মহত্ত্ব অনেক বেশি কারণ একুশে ফেব্রুয়ারি হতে আমাদের মাতৃভাষা দিবস এই দিন আমরা পেয়েছি আমাদের নিজের মাতৃভাষায় কথা বলার স্বাধীনতা।

যখন পাকিস্তানের দুই ভাগ হয়ে যায় পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান তখনও আমরা ছিলাম পাকিস্তানের ভাষায় কথা বলার জন্য নির্যাতিত কারণ আমাদের বাংলা ভাষা ছিল বাঙ্গালীদের মাতৃভাষা। একজন বাঙালি তার মাতৃভাষায় কথা বলার জন্য কতটা বেশি কষ্ট করেছে। এবং শহীদ হয়েছে তা হয়তো বাঙালি রাই জানে এই জন্য তারাই জানে একুশে ফেব্রুয়ারি কেন পালন করা।
আরো পড়ুনঃ 
হয় শহীদদেরকে স্মরণ করার জন্য এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করার জন্য একুশে ফেব্রুয়ারি পালন করা হয়। যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা বাংলা ভাষা পেয়েছি। প্রতিটি বাঙ্গালীদের জন্য একুশে ফেব্রুয়ারি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ দিন কারণ এই দিনে আমরা যারা আন্দোলনে শহীদ হয়েছে তাদেরকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানায়।

নিজের মাতৃভাষাতে কথা বলার স্বাধীনতা পেয়েছি আমরা এই দিন। ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানোর জন্য ভাষা আন্দোলনের সেই বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে, ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে খালি পায়ে "আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি "গান গাইতে স্তরের মানুষ শ্রদ্ধা জানায়।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার কোথায় অবস্থিত

আমাদের বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার বাজার জাতীয় শহীদ মিনার ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিসৌধ এটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার কেন্দ্রস্থল ঢাকা মেডিকেল কলেজের বহির প্রাঙ্গনে অবস্থিত প্রতি বছর একুশে ফেব্রুয়ারি এখানে হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত ভাষা শহীদদের প্রতিশ্রোদ্ধা জানানোর জন্য এটি ঢাকার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র।

শেরেবাংলার এ কে ফজলুল হক এবং আওয়ামী লীগের উদ্যোগে যুক্তফ্রন্ট সরকার কর্তৃত্ব ১৯৭৫৬ সালে পূর্ব পাকিস্তানের সর্বত্র স্বতঃস্ফূর্তভাবে একুশে ফেব্রুয়ারি পালন করা হয়। এর ফলে শহীদ মিনারের নতুন স্থাপনা নির্মাণ করা আরো সহজ হয়ে ওঠে।ভাষা আন্দোলনের স্মৃতি বিজড়িত শহীদ মিনারের স্থপতি হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছেন বাংলাদেশের বিখ্যাত চিত্রশিল্পী হামিদুর রহমান।
আরো পড়ুনঃ
তারই রূপকল্পনায় ছিল স্নেহময়ী অনন্ত মোস্তক মাতার প্রতীক হিসেবে মধ্যস্থলে সুউচ্চ কাঠামো এবং দুই পাশে সন্তানের প্রতীক স্বররুপ হ্রস্বতর দুটি করে কাঠামো।শহীদ মিনার এলাকা বিভিন্ন রকমের কর্মকান্ড পরিচালিত হলো এটি এখনো অসম্পূর্ণ অবস্থায় রয়েছে একুশে ফেব্রুয়ারি ব্যতীত শহীদ মিনার অবহেলিত অবস্থায় পড়ে থাকে।

এই সময় শহীদ মিনার এলাকায় বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকান্ড প্রচলিত হয়। আমরা আমাদের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে একুশে ফেব্রুয়ারির মর্ম কে মনে রেখে তাদের প্রতি চির কৃতজ্ঞ থাকবো কারণ তাদের জন্যই আমরা আমাদের বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারছি। আন্দোলনে লাখো শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি আমাদের বাংলা ভাষা।

শেষ কথাঃ একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ১০ টি বাক্য এবং ২১ শে ফেব্রুয়ারি কেন পালন করা হয়

প্রিয় পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ আপনারা যারা আমাদের আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পড়েছেন তাহলে আপনারা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে আজকের আর্টিকেলের আলোচনার বিষয় একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ১০ টি বাক্য এবং ২১ শে ফেব্রুয়ারি কেন পালন করা হয় সে সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে জানতেও বুঝতে পেরেছেন।এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের আজকের পোস্ট করার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।
আরো পড়ুনঃ 
এই আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার মূল্যবান মতামতটি কমেন্ট করে জানিয়ে দিন এবং আপনার বন্ধু ও আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন।এছাড়াও আরো তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ঘুরে আসুন এবং ভিজিট করে রাখুন।আজকের আর্টিকেলে এ পর্যন্তই আবারো কথা হবে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url