চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় - চীনে মেডিকেলে পড়ার যোগ্যতা

প্রিয় পাঠক আপনি কি চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় এবং চীনে মেডিকেলে পড়ার যোগ্যতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?তাহলে আপনি একদম ঠিক জায়গায় ভিজিট করেছেন আমরা আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করব চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় এবং চীনে মেডিকেলে করার যোগ্যতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।তাই আপনি যদি চীনে স্কলার্শিপ পেতে চান তাহলে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলের সঙ্গেই থাকুন।
চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায়
আপনি যদি চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় এবং চীনে মেডিকেলে পড়ার যোগ্যতা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।এর এই আর্টিকেলে শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে চীনে পড়াশোনার খরচ, বাংলাদেশ থেকে চীনে যেতে কত টাকা লাগে,চীনে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ সহ চীনে ডিপ্লোমা স্কলারশিপ এর মত সকল তথ্য রয়েছে।তাহলে চলুন আর দেরি না করে ঝটপট জেনে নেওয়া যাক চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায়।চীনে মেডিকেলে পড়ার যোগ্যতা

উপস্থাপনা।চীনে পড়াশোনার খরচ।চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায়

আপনারা যারা চীনে পড়তে আসবেন বা আসতে চান সবারই মনের মধ্যে কেমন একটা সংকোচন থাকে যে চিনিয়ে পড়তে গেলে কত টাকা লাগবে কোর্স কমপ্লিট করতে কত টাকা লাগবে এমন।আসলে চীনে পড়াশোনা করতে কত টাকা লাগে তা নির্ভর করে আপনার ইউনিভার্সিটির ওপর ও আপনি কোন স্কলারশিপ এ চীনে পড়তে যাচ্ছেন তার উপরে।

ফুল ফ্রি স্কলারশিপ পেলে একরকম খরচ হয় আর পার্শিয়াল আংশিক স্কলারশিপ পেলে আরেক রকম খরচ হয় আর ফুল ফ্রী স্কলারশিপ এর সাথে মাসিক বৃত্তি পেলে তো চীনে পড়াশোনা করতে আর কিছুই লাগবে না।চীনে পড়াশোনা করতে মাসে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা খরচ হয়।এছাড়াও ইউনিভার্সিটি ও আপনি লিভিং কোথায় থাকবেন তার ওপর নির্ভর করে এই খরচটি হয়।চীনে পড়াশোনা করতে বছরে ৭০ থেকে ৭৫ হাজার টাকা খরচ হয়।
তবে এই খরচটি সবার জন্য নয় যারা যে যেরকম ইউনিভার্সিটি সিলেক্ট করে নিবে এবং যে যেরকম স্কলারশিপের ভর্তি হবে চীনে তার খরচটি এমন হবে।এছাড়াও চীনে পড়াশোনা করতে বছরে সর্বোচ্চ এক লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।চীনে পড়ালেখার মান প্রচুর পরিমাণে ভালো এবং এই দেশ থেকে পড়ালেখার ফলে এই দেশে সার্টিফিকেট অন্যান্য দেশে অনেক ভালো মানে দেখা হয়। তাই প্রায় মানুষই চীনে লেখাপড়ার জন্য যাই স্কলাশিপ পাওয়ার পর জেলে পড়ালেখার খরচ একটু হলেও কম হয়।

বাংলাদেশ থেকে চীন যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে চীনে যেতে কত টাকা লাগে তা নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের সাথে শেয়ার করব।বাংলাদেশ থেকে চীনে যেতে ভাড়া লাগে ৪০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা।কিন্তু আবার একই দূরত্বে অন্য দেশে যেতে ভাড়া পড়ে ২০০০০ থেকে ৩০ হাজার টাকা।কারণ চীনে যেতে বাংলাদেশ থেকে চায়না ইস্টার্ন এয়ারলাইন্স ও সাইনাস সাউথান এয়ারলাইন্সের বিকল্প নেই তাই তারা তাদের ইচ্ছা মত বাংলাদেশ থেকে চীনে যেতে ভাড়া নির্ধারণ করে থাকে।
  • চায়না সাউদার্ন এয়ারলাইন্স ঢাকা থেকে গোয়াংজু ভাড়া ২৫৭৭৩( নন স্টোপ/সরাসরি)
  • এয়ার এশিয়া ঢাকা থেকে গুয়াংজু ৩৪,৭৯৭ টাকা( কানেক্টিং
  • ইউ এস বাংলা এয়ারলাইনস ঢাকা থেকে গুয়াংজু ভাড়া ৩২,২১০ টাকা( নন স্টোপ/সরাসরি)
  • শ্রীলংকান এয়ারলাইনস ঢাকা থেকে গুয়াংজু ভাড়া ২৫৭৩৯ টাকা ( কানেক্টিং)
  • চায়না ইস্টার্ন এয়ারলাইনস ঢাকা থেকে গুয়াংজু ভাড়া ৩০৯৯৬ টাকা(কানেক্টিং)
এক্ষেত্রে আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে চিনিয়ে দিতে চান তাহলে আপনাকে ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকা গুনতে হবে ভাড়ার জন্য।

চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায়

বিশ্বের সব দেশে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার জন্য যাচ্ছে এবং সবচেয়ে বেশি যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে চীনে। আমি চীনে স্কলারশিপ এ গেলে শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসন খরচ সম্পূর্ণ ফ্রি। বিদেশে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৪০ শতাংশ জেনে যায় স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে বাকি ৬০ শতাংশ
যায়।
ব্যক্তিগত খরচে চীনের রাজধানী বেইজিং এবং সাংহাই শহরে বিদেশী শিক্ষার্থীদের পছন্দের জায়গা হয়। স্কলারশিপ এর জন্য দুই ভাবে আবেদন করা যাবে সংশ্লিষ্ট দেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে আবার সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়েও আবেদন করা যায়। বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন করলে স্কলারশিপ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি দূতাবাসে স্কলারশিপ থাকে নির্দিষ্ট এবং প্রতিযোগিতামূলক।
বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ গুলো হলো কাস টাওয়াস স্কলারশিপ, চাইনিজ স্কলারশিপ কাউন্সিল, রোড এন্ড বেল্ট স্কলার্শিপ, মফকম স্কলাশিপ, কনফুসিয়াস স্কলারশিপ, চাইনিজ লোকাল গভমেন্ট স্কলারশিপ, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলাশিপ, এন্টারপ্রাইজ স্কলারশিপ। তবে সবচেয়ে বেশি স্কলারশিপ দেয় csc

আর্থিক দিক দিয়ে কাজ টাওয়ার স্কলারশিপ ও ইয়েস চাইনা স্কলার্শিপ ভালো তারপরে সিএসই এবং মাফকম স্কলারশিপ। কাজটাও আর শুধু পিএইচডি স্কলারশিপ দেয় বিজ্ঞান এবং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের জন্য মূলত এই স্কলারশিপ। তাই যারা চীনে স্কলাশিপ নিয়ে পড়ালেখা করতে চান তারা এই দুইভাবে আবেদন করে আপনাদের স্কলারশিপ পেতে পারেন খুব সহজে।

চীনে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ।চীনে মেডিকেলে পড়ার যোগ্যতা

ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ কত এই সম্বন্ধে অনেকের জ্ঞান কম আপনারা জানতে চান সারা বিশ্ব থেকে এখন তিনি সবচেয়ে বেশি প্রচুর পরিমাণে স্টুডেন্ট স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে যাচ্ছে। এর পিছনে সবচেয়ে বড় কারণ হলো চীনা সরকার বিদেশি স্টুডেন্টদেরকে তাদের দেশে পড়তে হাফ স্কলারশিপ অথবা ফুল স্কলারশিপ দিচ্ছে।

চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ডিগ্রী গ্রহণযোগ্যতা সারা বিশ্ব জুড়ে রয়েছে। তাই আমাদের দেশের স্টুডেন্টদের জন্য এটি একটি বিশাল সুযোগ চীনে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ সম্পর্কে আজকে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব।তিনে মেডিকেল পড়ার খরচ বেশি হল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার ক্ষেত্রে এত বেশি খরচ করতে হয় না তিনি নিজেরা পড়ার জন্য টিউশন কি হোস্টেল থাকা খাওয়া সব মিলিয়ে পাঁচ বছরে 15 থেকে 20 লাখ টাকার প্রয়োজন হয়।
তবে এখানে বাংলাদেশের বেসরকারি কলেজ গুলো চাইতে চীনে ইঞ্জিনিয়ারিং ভার্সিটির খরচ খুবই কম ইউনিভার্সিটি গুলোতে প্রতিবছর একবারে টিউশন ফি পে করতে হয়। এছাড়াও ইউনিভার্সিটি পড়ার খরচ কেমন হবে তা নির্ভর করে স্কলার্শিপের উপর আবার অনেক সময় ইউনিভার্সিটি গুলো কেমন তার উপরও নির্ভর করে ইঞ্জিনিয়ারিং এর খরচ।

ফুল ফ্রি স্কলারশিপ হলে ইউনিভার্সিটি থেকে বিভিন্ন ধরনের সাহায্য পাওয়া যায়। তিনে লেখাপড়ার মান নিঃসন্দেহে বিশ্ব বিখ্যাত ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য চীন খুব ভালো এখানে পড়াশোনার ক্ষেত্রে তথ্য দিক চাইতে প্রাকটিকাল দিকে মনোযোগ বেশি দেওয়া হয়। চীন থেকে ব্যাচেলর কমপ্লিট করার পরবর্তী মাস্টার্স বা পি এস ডি ইউরোপ থেকে কমপ্লিট করতে পারা যায় তবে জেনে রাখা ভালো পড়াশোনা চাপে একটু বেশি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং এর পড়াশোনার চাপ খুবই বেশি। এখানে তিনার ভাষা ছাড়া পড়তে গেলে টিকে থাকা অসম্ভব এই জন্য অবশ্যই চীনা ভাষা সম্পর্কে জানতে হবে।

চীনে মেডিকেলে পড়ার যোগ্যতা।চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায়

আপনারা যারা চিনি মেডিকেল পড়ার সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন এবং চিনি মেডিকেল পড়ার যোগ্যতা কি কতটুকু যোগ্যতা হলে চীনে মেডিকেলের জন্য চান্স পাওয়ার ব্যাঙ্ক সে সম্পর্কে আপনাদের সাথে আজকে আলোচনা করব।চীনে প্রায় এক হাজারের উপরে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে মেডিকেল কিছুদিন আগে একটা সংস্থা এক হাজারে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করে সেখানে সর্বোচ্চ ৯২ টি চীনের রয়েছে।
চীনে পড়াশোনার জন্য আবেদন করা খুব সহজ তবে সঠিক মানুষ বা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে কিন্তু এখানে বাংলাদেশের ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে অনেক কমার্শিয়াল কান্সালটেন্সি ফার্ম। চীন একটি উন্নত দেশগুলো মূলত শিক্ষাকে অনেক গুরুত্ব দেয় তাড়াতাড়ি চীনের অনেক উন্নতি হয়।

চীনে এমবিবিএস শেষ করার পর চাইলে দেশে এসে ইন্টার্নেশন পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার যোগ্যতা বাংলাদেশের মেডিকেলের মতোই মানে নতুন নিয়ম অনুসারে এসএসসি ও এইচএসসি মিলিয়ে ৯ পয়েন্ট থাকতে হবে। এই জন্য এসএসসি ও এইচএসসি তে খারাপ রেজাল্ট করে চীনে পড়তে গেলেও পাস করার পর শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশে ডাক্তারি সনদ পাওয়া যায় না অন্যান্য সাবজেক্টে পড়ার জন্য স্কলারশিপ পাওয়া গেল মেডিকেল পড়ার জন্য খুব কম মাত্র ছাত্র-ছাত্রীদের স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
প্রতিবছর ভালো রেজাল্ট করলে নিপ কলেজ থেকে কয়েকজন চিনি পড়তে যাওয়ার জন্য স্কলারশিপ দেওয়া হয় তবে তিনি যে মেডিকেল কলেজ পড়ার ইচ্ছা থাকে সেই কলেজের সাথে যোগাযোগ করলে তারা স্কলারশিপের ব্যবস্থা করে দেয়। চীনে মেডিকেল পড়ার খরচ সম্পর্কে অনেকেই দুশ্চিন্তায় পড়ে যিনি মেডিকেল পড়ার জন্য টিউশন ফি, হোস্টেল ফ্রি, থাকা খাওয়া সব মিলিয়ে পাঁচ বছরের ন্যূনতম ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা খরচ হয়।তাই চীনে পড়তে যেতে চাইলে মেডিকেল অবসর সবকিছুর জেনেশুনে যেতে হবে এবং চীনে পড়ালেখার মান অনেক উন্নত।

চীনে ডিপ্লোমা স্কলারশিপ।চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায়

চীনে ডিপ্লোমা স্কলার্শিপ পেয়ে পড়ালেখার জন্য অনেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে যায়। শিক্ষাগত এই প্রথমবার ৩৪৯ জন কারিগরি শিক্ষার্থী বিদেশী সরকারের স্কলারশিপ পেয়েছে এর মধ্যে ৩১৮ জন ছাত্র এবং ৩১ জন ছাত্রী।কারিগরি শিক্ষার মান বৃদ্ধি করার জন্য চীনে ডিপ্লমার স্কলারশিপ বাংলাদেশ সরকার থেকে ব্যবস্থা করা হচ্ছে এবং দেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে শিক্ষার্থী ডিপ্লোমার জন্য চায়নাতে যাচ্ছে।

চীনের দশটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তিন বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়বে এসব শিক্ষার্থীরা। চীনে ডিপ্লোমার স্কলারশিপ পেতে এখন সরকারিভাবে স্কলারশিপ দেওয়া হচ্ছে। চীনে ডিপ্লোমা স্কলার্শিপ এ যাওয়ার জন্য এইচএসসি ভোকেশনাল পাস বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং-এ অধ্যায়নরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা এইচএসসি বিজ্ঞানের পড়ালেখা করেছে তারা আবেদন করতে পারবে।
জাতীয় পরিচয় পত্রের সনদ থাকতে হবে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃত্ব নির্ধারিত বয়স থাকতে হবে। চীনে ডিপ্লোমার স্কলারশিপ পাবার জন্য প্রথমে আবেদন করতে হবে শিক্ষার্থীকে নির্ধারিত আবেদন ফরমে শিক্ষার্থীর পছন্দমত চায়না একটি কলেজের নাম লিখতে হবে যে প্রতিষ্ঠানে সে পড়ালেখা করতে চাই।

সকল নিয়মকানুন মেনে আবেদন করতে হবে এবং এর পরে যোগ্যতার আর সকল ফরম পূরণ করে পাঠিয়ে দিতে হবে এরপর যদি সিলেকশন হয় তাহলে সেই স্কলারশিপ পেয়ে যাবে। এভাবে চিনা স্কলারশিপের মাধ্যমে ডিপ্লোমা পড়া যায়।

শেষ কথা।চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় এবং চীনে মেডিকেলে পড়ার যোগ্যতা

প্রিয় পাঠকের শিক্ষার্থীবৃন্দ আপনারা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন।চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় এবং চীনে মেডিকেলে পড়ার যোগ্যতা সম্পর্কে এছাড়াও আপনারা এই আর্টিকেল পড়ে চীনে পড়াশোনার খরচ, বাংলাদেশ থেকে চীনে যেতে কত টাকা লাগে,চীনে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ চীনে ডিপ্লোমা স্কলারশিপ সম্পর্কে আপনারা আরো তথ্য জানতে পেরেছেন।
আশা করছি এই আর্টিকেল আপনার জন্য অনেক উপকৃত হবে।এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের এই পোষ্টটি কেমন লেগেছে তা কমেন্ট করে জানিয়ে দিন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url