শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে - শবে বরাত কি

শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে এবং শবে বরাত কি ও শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে জানার জন্য আপনি কি গুগলে সার্চ করে বিভিন্ন তথ্য খোঁজাখুঁজি করছেন?তাহলে এই আর্টিকেল আপনার জন্য হ্যাঁ বন্ধুরা শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে এবং শবে বরাত কি ও শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করতে চলেছি। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে সে সম্পর্কে।

আপনি যদি শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে এবং শবে বরাত কি ও শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের সঙ্গে থাকুন এবং আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।কেননা এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে আরো যাবতীয় সকল তথ্য জানতে পারবেন তাহলে চলুন আর দেরি না করে ঝটপট জেনে নেওয়া যাক শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে তা সম্পর্কে।

প্রিয় বন্ধুরা এখন আমরা আলোচনা করতে চলেছি শবেবরাত ২০২৪ কত তারিখে এবং শবে বরাত কি ও শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে।আমাদের মধ্যে যারা আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টু অর্জন করার জন্য শবে বরাতের দায়িত্ব ও কর্তব্য পাশাপাশি নামাজ আদায় ও আল্লাহর কাছে দোয়া দোয়া চাওয়া এবং নিজেকে নিষ্পাপ করে তোলা।তাই আমরা এখন সেই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।

এছাড়াও আপনি যদি শবে বরাত কি ভাগ্য রজনী, শবে বরাতের ফজিলত, এবং শবে বরাত সম্পর্কে হাদিস জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলে সঙ্গে থাকুন এবং পোষ্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। আশা করছি আপনি শবে বরাত সম্পর্কিত সকল তথ্য পেতে উপকৃত হবেন।

ইসলামের বিভিন্ন মাসের মধ্যে পাঁচটি বরকতম মাসের এই শাবান মাস একটি ফজিলত পূর্ণ মাস। শবে বরাতের সেই শাবান মাসের একটি রাত যেই দিন অত্যন্ত বরকতময়। আপনারা আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন শবে বরাত কি এই সম্পর্কে আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব চলুন জেনে আসি শবে বরাত কি।

শবে বরাত বা মধ্য শাবান আরবি হচ্ছে লাইলাতুল বরাত। হিজরী শাবান মাসে ১৪-১৫ তারিখের মধ্যবর্তী রাতে পালিত হয় মুসলমানদের এই গুরুত্বপূর্ণ রাত এই রাতকে শবে বরাত বলা হয় ইসলামী বিশ্বাসীদের মতে এই রাতে আল্লাহ তার বান্দাকে বিশেষভাবে ক্ষমা করেন বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে অনেক মুসলমান নফল ইবাদতের মাধ্যমে শবে বরাত পালন করে।

এই রাতে বেশি বেশি ইবাদত বন্দুকের মাধ্যমে আল্লাহতালার কাছে ক্ষমা চাওয়া হয়। ফারসি ভাষা শব শব্দের অর্থ রাত আর বরাত শব্দের অর্থ সৌভাগ্য আরবীতে একে বলা হয় লাইলাতুল বরাত অর্থাৎ সৌভাগ্যর রাত। হাদিসের মতে আল্লাহ এই রাতে তার বান্দার গুনাহ মাফ করে দেন এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন পবিত্র এই রাতে।

তাই ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা পরম করুনাময় আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের আশায় নফল নামাজ আদায় করেন, কোরআন তিলাওয়াত করেন এবং জিকিরে মগ্ন থাকেন অতীতের পাপ ও অন্যায়ের জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করার সময়। এটি একই সঙ্গে ভবিষ্যত জীবনের কল্যাণ কামনা করে মোনাজাত প্রার্থনা করেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা এই রাতে।

প্রিয় পাঠক আপনারা যারা শবেবরাত সম্পর্কে হাদিস সম্পর্কে জানতে চান তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি শবে বরাত সম্পর্কে হাদিস আমাদের আর্টিকেলের নিচে দেওয়া হল মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে আপনিও জানতে পারবেন শবে বরাত সম্পর্কে হাদিস।

হাদিসের ভাষায় এই রাতে লাইলাতুন নিফসি তথা ১৫ সাবানের রাত ১৪ তারিখ দিবাগত রাত বলা হয় এ রাতের ফজিলত সম্পর্কে কোরআন হাদিসের বিভিন্ন রকমের নির্দেশনা না থাকলেও হাদিস শরীফে নির্ভরযোগ্য সনদ বা বর্ণনা সূত্রে একাধিক হাদিস বর্ণনা করা হয়েছে।

বিখ্যাত সাহাবী মুয়াজ বিন জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত নবী করিম সাঃ এরশাদ করেছেন আল্লাহ তা'আলা অর্ধ শাবানের রাতে অর্থাৎ সাবানের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতে তার সৃষ্টির দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীত সবাইকে ক্ষমা করে দেন। (ইবনে হিব্বান, হাদিস নং ৫৬৬৫)

তবে এই রাতে বিশেষ পদ্ধতির কোন ইবাদত তিনি আদায় করেননি এবং সাহাবাদের কেরামদেরও তা নির্দেশ করেনি তাছাড়া পূর্ববর্তী সালফারা এ রাতে বিশেষ পদ্ধতির কোন ইবাদত করা নেই বরং প্রত্যেকে নিজ নিজ ব্যক্তিগত ইবাদতে মশগুল ছিলেন।

ইবনে ওমর (রা.) বলেন পাঁচটি এই রাত এমন আছে যে রাতে দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না জুম্মার রাতের রজবের প্রথম রাত সাবানের ১৪ তারিখের রাত দুই ঈদের রাত। (মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক হাদিস নং ৭৯২৭)ওমর ইবনে আব্দুল আজিজ (রহ.) আদি ইবনে আরতাদের উদ্দেশ্যে লিখেন,' বছরের চারটিরা তুমি অবশ্যই লক্ষ্ রাখবে। '

কেননা সেসব রাতে আল্লাহর রহমত বর্ষিত হয় রজবের প্রথম রাত শাবানের ১৪ তারিখের রাতে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার রাত। ( আত- তালখিসুল হাবির, ইবনে হাজার :২/১৯১)

ইমাম ইবনে রজব (রহ.) বলেন,' একজন মুমিন বান্দার উচিত এ রাতে জিকির ও দেয়ার জন্য পুরোপুরি অবসর হওয়া প্রথমে খাঁটি মনে তাওবা করা এরপর মাগফিরাত ও ক্ষমা প্রার্থনা করা আপদ বিপদ দূর হওয়ার জন্য দোয়া করা এবং নফল নামাজ পড়া। ' (লাতাইফুল মাআরিফ, পৃষ্ঠা ১৫১/১৫৭)

আলী (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে," রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন ১৫ই শাবানের রাত ১৪ তারিখ দিবাগত রাত যখন আসে। তখন তোমরা এরাটি ইবাদত বন্দেগীতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো।"( ইবনে মাজাহ হাদিস ১৩৮৮)

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আপনারা যারা শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে এ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য আজকে আমাদের আর্টিকেলটি আপনারা যদি জানতে চান। তাহলে আমাদের আর্টিকেলকে মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলেই আপনারা জেনে যাবেন শবে বরাত ২০২৪ সালের কত তারিখে।

এই বছর চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে শবে বরাত ২০২৪ সালের ২৫ শে ফেব্রুয়ারি রবিবার পবিত্র শবে বরাত পালন করা হবে। এই দিন প্রতিটা ধর্মপ্রাণ মুসলমান মানুষ ইবাদত বন্দেগীতে লিপ্ত থাকে হালাল উপার্জনের থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিতে বলেনি তবে এই দিন আয় উপার্জনের প্রতীক নিয়ে ব্যস্ত না থেকে ইসলামের পথে এসে পবিত্র শবে বরাতের নিজের করে আসা অতীতের গুনাহর জন্য আল্লাহতালার কাছে বেশি বেশি ক্ষমা চেয়ে নামাজ পড়ে দোয়া করতে হবে।

ইসলামে কয়টি রাত রয়েছে যেগুলো ধার্মিকতার দরজা খুলে দেওয়া হয় ঈদুল ফিতরের আগের রাত ঈদুল আযহার আগের রাত আরাফাতের রাত এবং নিসফ শাবানের রাত বা শবে বরাতের রাত। এই শবে বরাতের রাতে নিজের করে আসা গুনা হওয়ার জন্য বেশি বেশি ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহতালার কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করতে হবে। কারণ এই শবে বরাতের রাতে আল্লাহ তাআলা যে কোন মানুষের দোয়া কবুল করেন এবং ক্ষমা করে দেন।

প্রিয় পাঠক আপনারা কি শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে জানতে চান আপনারা কি জানেন শবে বরাতের ফজিলত কি যদি না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে আপনারাও জেনে যাবেন শবে বরাতের ফজিলত।যেসব মাসে আল্লাহ তায়ালা বান্দার জন্য বিশেষ করে বরকত রেখেছেন তার মধ্যে অন্যতম হলো পবিত্র শাবান মাসে এটি হল শবে বরাতের মাস।

হযরত মুহাম্মদ সাঃ এই মাসের সবচেয়ে বেশি নফল রোজা রাখতেন এবং নফল ইবাদত করতেন। হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদীসে এসেছে তিনি বলেন আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে রমজান মাস ব্যতীত অন্য কোন মাসে পূর্ণ রোজা রাখতে দেখিনি। শাবান মাসের চেয়ে অন্য কোন মাসে এত বেশি রোজা রাখতে দেখিনি।( সহিহ বুখারী ও মুসলিম)

এছাড়াও হাদিসে এসেছে হযরত উসমা ইবনে জায়েদ (রা.) বর্ণনা করেন আমি একদিন হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লামের খেদমতে আর্টস করলাম ইয়া রাসূল আমি আপনাকে শাবান মাস ব্যতীত অন্য কোন মাসে এত অধিক পরিমাণে রোজা রাখতে দেখিনি। হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন এটা ওই মাস যে মাস সম্পর্কে অধিকাংশ লোকই গাফেল থাকেন।

এটা রজব ও রমজান মাসের মধ্যবর্তী মাস এটা এমন মাস যে মাসে মানুষের আমলসমূহ আল্লাহ তায়ালার দরবারে পেশ করা হয়। আমার আকাঙ্ক্ষা যে আমার আমল আল্লাহ তায়ালার দরবারে এই অবস্থায় পেয়েছ যে আমি রোজাদার।( নাসায়ি ও শোয়াবুল ঈমান)

তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কতটা এই মাসকে গুরুত্ব দিতে নেই এবং এই মাসে কত পরিমাণে আমল করতেন। যেহেতু এই মাসে গুনাহগারের মাফ করা হয় এবং শবে বরাতের রাত এমন একটি রাত যে রাতে আল্লাহ তাআলা সকল গুনাহ মাফ করে দেন এবং দোয়া কবুল করেন।

এই জন্য এই রাত্রি পবিত্র ও অনেক গুরুত্বপূর্ণ রাত। পবিত্র শবে বরাত সম্পর্কে কোরআনের সরাসরি নির্দেশ না থাকলেও হাদিস শরীফে স্পষ্ট ভাবের গুরুত্ব, তাৎপর্য ও ফজিলত সম্পর্কে বলা হয়েছে।

শবে বরাত কি ভাগ্য রজনী এই সম্পর্কে আপনারা আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন আপনাদের সাথে আজকে আমরা আলোচনা করব শবে বরাত কি ভাগ্য রজনী রাত। শবে বরাতের রাতে সকল দোয়া কবুল হয় এবং আল্লাহ তাআলার কাছে পাপের ক্ষমা চাইলে আল্লাহ তাআলা সে সকল গুনাহ মাফ করে দেন এবং এ রাতে চাওয়া সকল দোয়া কবুল হয় এই জন্য অনেকেই মনে করেন শবে বরাতের রাত হচ্ছে ভাগ্যর রজনীর রাত।

পবিত্র শাবান মাস ফজিলত পূর্ণ মাস লাইলাতুল বারাকাত লাইলাতুল বরাত আরবি শব্দ ফার্সিতে বলা হয় শবে বরাত। হাদিস শরীফে রাসুল (সা.) এই মহিমা নিত্য রাতে লাইলাতুন নিছফি মিন শাবান - শাবান মাসের মধ্য রজনী বলে উল্লেখ করেছেন হাদিসের ব্যাখ্যা সমূহ ও তফসীরের কিতাবে এ রাতের আরও কিছু নামও বলা হয়।

এই শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে তিনি বলেন আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর সঙ্গে কোন এক রাত রাত্রি যাপন করেছিলাম এক সময় আমি তাকে বিছানায় না পেয়ে মনে করলাম তিনি হয়তো অন্য কোন স্ত্রীর ঘরে গিয়েছেন আমি তাকে খুঁজতে বের হলাম গিয়ে দেখি তিনি জান্নাতুল বাকিতে কবরবাসীদের পাশে দাঁড়িয়ে।

অঝোর নয়নে কাছে নবীজি আমাকে উদ্দেশ্য করে বলেন হে আয়েশা তুমি কি মনে করো আল্লাহর রাসূল তোমার উপর বেইনসাফি করেছেন আমি বললাম ইয়ারাসুল আপনাকে বিছানায় না পেয়ে ধারণা করেছিলাম আপনি হয়তো অন্য কোন স্ত্রীর ঘরে গিয়েছেন। এরপর রাসুল সাঃ বলেন হে আয়েশা আজকের রাত সম্পর্কে তুমি জেনে রাখো মহান আল্লাহ এই রাতে দুনিয়ার প্রথম আকাশে অবতীর্ণ হয়ে দুনিয়াবাসীর ওপর তার খাস রহমত নাযিল করেন।

কাল্ব গোত্রের মেষের গায়ে যত পশম রয়েছে তার চেয়েও অধিক সংখ্যক বান্দাকে তিনি ক্ষমা করেন।(সুনানে তিরমিজি -১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ১৫৬)ইবনে মাজাহা শরিফের হযরত আলী( রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলেছেন,' যখন শাবান মাসের মধ্যে রজনী আসবে তখন তোমরা সেই রাতে কিয়াম তথা নামাজ পড়বে রাত জেগে ইবাদত করবে এবং পরদিন রোজা রাখবে।

কেননা সেই দিন সূর্যঅস্তের সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ দুনিয়ার আকাশে এসে বান্দাকে এই বলে ডাকতে থাকে, আছো কি কেউ, ক্ষমা প্রার্থনা করি, যাকে আমি ক্ষমা করব, আছো কি কেউ রিজিক প্রার্থনাকারী, যাকে আমি রিজিক দিব, আছো কি কেউ বিপদগ্রস্ত, যাকে আমি বিপদ থেকে উদ্ধার করব, এভাবে সুবহে সাদিক পর্যন্ত আল্লাহ ঘোষণা দিতে থাকেন।' (হাদিস নম্বর ১৩৮৪)

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে জানতেও বুঝতে পেরেছেন শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে এবং শবে বরাত কি সে সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য যা আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা জানতে চেয়েছিলেন।আশা করছি আমরা আজকের আর্টিকেলে আলোচনার বিষয় থেকে আপনাদের শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে সম্পর্কে জানাতে সক্ষম হয়েছি।

আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আজকের এই পোস্টটি আপনার কাছে কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে আপনার মতামতি জানিয়ে দিন।যদি আপনার কাছে আমাদের আজকের পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিন শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে তা আমাদের সকলে জানা উচিত।

এছাড়া শবে বরাতের নানান ফজিলত রয়েছে যেগুলো আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আজকের আর্টিকেল থেকে যতটুকু বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছি তা শবে বরাতের ফজিলত ও আমলগুলো সঠিক নিয়মে মেনে চলবো।আজ এ পর্যন্তই আবার কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।