শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম - শবে বরাতের নামাজের নিয়ত
শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম এবং শবে বরাতের নামাজের নিয়ত সম্পর্কে আজকের
আর্টিকেল সাজানো হয়েছে। কি প্রতি বছরেই শবে বরাতের নামাজ পড়ার জন্য সঠিক তথ্য
পেতে গুগলে সার্চ করে থাকি।তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে শবে বরাতের নামাজ পড়ার
নিয়ম এবং শবে বরাতের নামাজের নিয়ত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে এছাড়াও
অনেকগুলো বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।
তাই আপনি যদি শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম এবং শবে বরাতের নামাজের নিয়ত
সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন।তাহলে চলুন
আর দেরি না করে শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
পেজে সূচিপত্রঃশবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম এবং শবে বরাতের নামাজের নিয়ত
সূচনা। শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম এবং শবে বরাতের নামাজের নিয়ত
প্রিয় বন্ধুরা এখন শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম এবং শবে বরাতের নামাজের নিয়ত
সম্পর্কে আলোচনা করব।আমাদের মধ্যে যারা আল্লাহ তায়ালাকে সন্তুষ্ট করার জন্য পাঁচ
ওয়াক্ত নামাজ পড়ার পাশাপাশি শবে বরাতের নামাজগুলো নিয়মিত আদায় করার জন্য
গুগলে সার্চ করেছেন আমরা সেই বিষয় নিয়ে আজকে আলোচনা করব।
আরো পড়ুনঃ রজব মাসের ফজিলত ও আমল
এছাড়াও এই আর্টিকেলে থাকছে শবে বরাতের নামাজ কি সুন্নত নাকি নফল, শবে বরাতের
নামাজ কত রাকাত এবং শবে বরাতের দোয়া সহ যাবতীয় সকল তথ্য সম্পর্কে জানতে
পারবেন।তাই অন্য কোথাও না গিয়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন এবং এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ
পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
শবে বরাতের দোয়া
আজকের আর্টিকেলের মূলত শবে বরাতের দোয়া সম্পর্কে। আপনারা আমাদের কাছে জানতে
চেয়েছেন শবে বরাতের দিন কি দোয়া পড়তে হয় কি দোয়া পড়ার মাধ্যমে আপনারা শবে
বরাতে নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারবেন এবং আগামী দিনের জন্য ভাগ্য যেন ভালো হয়
সেই জন্য কোন দোয়াটি পড়তে হবে। আজকে আমরা আপনাদেরকে সেটি জানাবো শবে বরাতের
দোয়া।
আরবি শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত 'লাইলাতুম মিন নিসফা শাবান'। এটি লাইলাতুল
বরাত বা শবে বরাত নামে বেশি পরিচিত মুসলমানরা রাত্রিকে বিশেষ ফজিলতপূর্ণ মনে করে
এবং অনেক ইবাদত বন্দেগী করে থাকেন এই রাতে। মুসলমানরা মনে করেন এই রাতে তাদের
আগামী এক বছরের জন্য ভাগ্য নির্ধারণ করা হয়।
আরো পড়ুনঃ মেরাজের ১৪ টি শিক্ষা জানুন
এই জন্য এই রাত্রিকে বিশেষ ফজিলতপূর্ণ মনে করে তারা অনেক ইবাদত বন্দেগী করেন।
নিক্সা সাবানের রাতে দোয়া আল্লাহ তায়ালা কবুল করেন তাই বেশি বেশি দোয়া করা
উত্তম হাদিসে এসেছে হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন
পাঁচটি রাত এমন আছে যে রাতে বান্দার কোন দোয়া ফেরত দেওয়া হয় না আর তা হলো :
- জুম্মার রাতের দোয়া
- রজব মাসের প্রথম রাতের দোয়া
- নিসফা শাবান তথা শবেবরাতের রাতের দোয়া
- ঈদুল ফিতর তথা রোজা ঈদের দোয়া
- ঈদুল আযহার রাতের দোয়া
তাই আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের জন্য আপনারা এই দোয়াটি বেশি বেশি পড়তে পারেন
-উচ্চারণ : আল্লাহুম্মাগফিরলি জামবি, ওয়া ওয়াসসি'লি ফি দারি, ওয়া বারিক লি রিজকি।
(নাসাঙ্গ)
অর্থ : হে আল্লাহ! আমার গুনাহ মাফ করে দাও। আমার জন্য আমার বাসস্থান প্রশস্ত করে
দাও এবং আমার রিজিকে বরকত দিয়ে দাও।
আরো পড়ুনঃ আরবি কোন মাসে বিয়ে করা উত্তম
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবসময় বেশি বেশি ইবাদত করার তৌফিক দান করুক। আল্লাহ
তাআলার কাছে ইবাদতের মাধ্যমে নিজের চাওয়া পাওয়া গুলো চেয়ে নিতে হবে এই জন্য
আপনারা এই বিশেষ ফজিলতপূর্ণ রাতে এই দোয়াটি পড়তে পারেন।
শবে বরাতের নামাজ কত রাকাত
আজকে আপনাদের সাথে আমরা আলোচনা করব শবেবরাতে নামাজ কত রাকাত হয় বেশিরভাগ মানুষের
এই শবেবরাতের নামাজ নিয়ে কনফিউশনে থাকেন এবং বিভিন্ন এই রাতে কত রাকাত নামাজ
পড়তে হয়। আজকে আপনাদের সাথে শবেবরাতের নামাজ কত রাকাত সেই নিয়ে আমাদের আলোচনা
চলুন জেনে আসি শবে বরাতের নামাজ কত রাকাত পড়তে হবে।
শবে বরাতের নির্দিষ্ট কোন নামাজ কোরআন বা হাদিসে উল্লেখ নেই তবে হাদিসে আছে রাসূল
সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেন, যখন শাবান মাসের মধ্য দিবস আসবে তখন তোমরা রাতে
নফল নামাজ পড়বে এবং দিনে রোজা পালন করবে। ইবাদতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত হলো
নামাজ সুতরাং যত বেশি নফল নামাজ আদায় করবেন ততই উত্তম। সুতরাং নফল ইবাদতের
মধ্যেও শ্রেষ্ঠ হল নফল নামাজ এটি ইবনে মাজহার শরীফের ১৩৮৪ নাম্বার হাদিস।
আরো পড়ুনঃ আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম
আর তাই দুই রাকাত করে যত খুশি ততবার নামাজ পড়তে পারেন আর তার কোন নির্দিষ্ট
সংখ্যা নেই এখন আপনারা যত খুশি তত বাড়ার নফল নামাজ আদায় করতে পারেন শবে বরাতের
রাতে। অনেকে দুই রাকাতে করে নামাজ আদায় করে এবং নামাজ আদায়ের আগে তারা সন্ধ্যার
পরে গোসল করে পাকপবিত্র হয়ে দুই রাকাত করে নামাজ আদায় করে ২০ রাকাত পর্যন্ত যার
যতটুকু সামর্থ্য সে তত রাকাত নামাজ আদায় করতে পারবে।
হযরত মুহাম্মদ সাঃ এরশাদ করেন ১৫ই সাবান রাতে তোমরা জেগে থেকেই ইবাদত করো এবং
পরের দিন রোজা রাখো এই হাদিস দিয়ে শবে বরাতের একটি নফল রোজা প্রমাণিত হয় তবে
বিভিন্ন হাদিসে হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর প্রত্যেকটি আরবি মাসের ১৩ ১৪ ও ১৫ তারিখে
তিন দিন নফল রোজা রাখতে উৎসাহিত করেছেন। সে হিসেবে শাবান মাসেও এ তিনটি রোজা রাখা
যেতে পারে আবার ও অন্যান্য হাদীসে আরো রয়েছে।
শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম
শবেবরাতে নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন যে এই
ফজিলতপূর্ণ রাতে কিভাবে শবে বরাতের নামাজ পড়তে হয় কোন নিয়মে শবে বরাতের নামাজ
পড়লে বেশি বেশি দোয়া কবুল হবে এবং আল্লাহর ইবাদত বন্দেগী করতে সুবিধা হবে। শবে
বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে আজকে আমাদের আর্টিকেলটি আপনারা মনোযোগ সহকারে
পড়ুন তাহলে আপনারাও জেনে যাবেন শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম।
আরো পড়ুনঃ ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত
শবে বরাতের নামাজের কোন নিয়ম বা নির্দেশনা দেওয়া নেই আপনি এই রাতে দুই রাকাত
করে নফল নামাজ যতবার খুশি ততবার পড়তে পারেন এর কোন নির্দিষ্ট সংখ্যা নেই আপনি যত
বেশি নফল ইবাদত করবেন ততই আপনার জন্য উত্তম। এবং আল্লাহ তায়ালাকে খুশি রাখতে হলে
যত বেশি নফল ইবাদত করা যায় আল্লাহ তা'আলা আপনার প্রতি তত বেশি খুশি হবেন।
আপনি স্বাভাবিকভাবে যেভাবে নফল দুই রাকাত নামাজ পড়েন। সেভাবে প্রথমে নিয়ত করে
তারপর কেবলামুখী হয়ে আল্লাহু আকবার বলে সংকল্প করলে আপনার নামাজ হয়ে যাবে তারপর
এখানে সূরা ফাতিহা একবার সূরা ইখলাস তিনবার পড়তে হবে বা সূরা ওয়াকিয়া পড়তে
হবে এমন কোন কথা হাদিসে নেই। এগুলো সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন তাই সূরা ফাতিহার পরে যে
কোন সূরা দিয়ে নামাজ পড়লে নামাজ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
এই নফল নামাজ আপনি পারবেন যত রাকাত তত রাকাতে আপনি পড়তে পারেন।আমাদের রাসুল
(সা.) বলেন, " এ রাতে বনিক গল্প নিয়ে ভেড়ার পশম এর সংখ্যার পরিমাণের চেয়েও
বেশি সংখ্যক গুনাহকে আল্লাহ তায়ালা ক্ষমা করে দেন সুবহানাল্লাহ। "(তিরমিজি
শরীফের ৭৩৯ নম্বর হাদিস)
আরো পড়ুনঃ ২০২৪ সালের রোজা কত তারিখে জেনে নিন
এছাড়াও হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ইরশাদ করেন,, ১৫ই শাবান রাতে তোমরা জেগে থেকে ইবাদত
করো এবং পরের দিন রোজা রাখো। এ হাদিস দিয়ে শবে বরাতের একটি নফল রোজা প্রমাণ
হয়।হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে," শাবান মাসের হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু
ইসলাম অধিক হারে রোজা রাখতেন যেন তিনি গোটা সাবান মাসে রোজা রাখতেন সেই হিসেবে
শাবান মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখা অবশ্যই সওয়াবের কাজ। "(তিরমিজি ১৫৫, ১৫৬,
১৫৭)।
শবে বরাতের নামাজের নিয়ত
পাঠকবৃন্দ, আপনারা আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন শবে বরাতের নামাজের নিয়ত সম্পর্কে আপনারা যদি না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে
পড়ুন এবং জেনে নিন শবে বরাতের নামাজের নিয়ত।
উচ্চারণ :নাওয়াইতু আনসারলিয়া লিল্লাহি তা'আলা- রাকআতাই ছালা-তি লাইলাতিল
বারা-তিন্ নাফলি, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা- জিহাতিল্ কাবাতিশ্ শারীফাতি আল্লা-হু
আকবার।
বাংলা: শবে বরাতের দুই রাকাত নফল নামাজ কিবলামুখী হয়ে পড়ছি আল্লাহু
আকবার।
আরো পড়ুনঃ আল আকসা মসজিদের গুরত্ব
মনে রাখবেন ফরজ না পড়ে শবেবরাতের নামাজ পড়লে হবেনা যেহেতু নফল । নফল পড়তে পড়তে
ফরজ পড়া ভুলে গেলে বা ঘুমানোর কারণে পড়তে না পারলে কিন্তু সবই শেষ অর্থাৎ নফল
নামাজ পড়ে পড়ে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়লেন আর এদিকে ফরজ নামাজ পড়লেন না এটা
কিন্তু করা চলবে না এই জন্য নফল নামাজ আদায় করার পরে ফরজের সময় হলে অবশ্যই ফরজ
নামাজ আদায় করতে হবে।
শবে বরাতের নামাজ কি সুন্নত নাকি নফল
শবে বরাতের নামাজ কি সুন্নত নাকি নফল এই নিয়ে অনেকের মনে বিভিন্ন রকমের কনফিউশন
তৈরি হয় বিভিন্নভাবে তারা মনে করে যে এটি হয়তো সুন্নত নামাজ যেহেতু এটি নবীজির
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এই নামাজটি পড়তে বলেছেন আসলে এই নামাজটি সুন্নত
নাকি নফল এই নিয়ে অনেকের মনে অনেক রকমের প্রশ্ন রয়েই গেছে।
আরো পড়ুনঃ জুমার দিনের আসরের পরের আমল
আজকে আপনারা আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন শবে বরাতের নামাজ কি
সুন্নত নাকি নফল। এটি সবার জেনে রাখা দরকার শবে বরাতের নামাজ সুন্নত নাকি নফল।শবে
বরাত রাত অত্যন্ত ফজিলত পূর্ণ রাত এই রাতে আমাদের ভাগ্য নির্ধারণ করা হয় আগামী
এক বছরের জন্য।
এই জন্য এই রাতে আমাদের বেশি বেশি ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে আল্লাহতালার কাছে ভালো
ভাগ্য এবং অতীতে করে আসা গুনাহর জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। এই রাতে
আল্লাহ তায়ালা সকলের দোয়া কবুল করেন এই জন্য এই রাত জেগে যারা নামাজ পড়ে দোয়া
করেন আল্লাহ তায়ালার কাছে তিনি সকল দোয়া কবুল করেন।
শবেবরাতের নামাজ নফল নামাজ এটি আমাদের নফল ইবাদত। এই দিন যে নামাজ পড়া হয় সেটি
নফল ইবাদত। তাই আপনারা যারা মনে করেন যে এটি নফল নাকি সুন্নত আপনাদের মনে রাখতে
হবে যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের বিপরীতে যে সকল নামাজই আপনি অন্যান্য দিন পড়েন না
কেন সেগুলো সকলই নফল নামাজ।
আরো পড়ুনঃ সিগারেট খেলে কি নামাজ হয় বিস্তারিত জানুন
প্রকৃত অর্থে শবেবরাতের নামাজ বলে আলাদা কিছু নেই।যেহেতু এই চারটি ইবাদত বন্দেগী
করে কাটাতে হবে তাই হাদিসে এই সমাধান দেওয়া হয়েছে। আর বিশ্ব মুসলিম এই বিশেষ
কিছু ইবাদত পালন করে থাকেন। এই দিন নফল নামাজ আদায়ের মাধ্যমে নফল নামাজ আদায়
করা এবং কোরআন তেলাওয়াত করা মধ্য দিয়ে আল্লাহর কাছে নিজের গুনাহ হওয়ার জন্য
বেশি বেশি ক্ষমাপ্রার্থনা করা।
শেষ কথা।শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম।
প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই এই আর্টকেল পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন আজকের আর্টিকেলের
মূল আলোচনার বিষয় থেকে শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম এবং শবে বরাতের নামাজের
নিয়ত সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সকল তথ্য। আশা করছি আজকের আর্টিকেল আপনার কাছে
ভালো লেগেছে যদি ভালো লাগে তাহলে আপনার মূলবান মতামতটি কমেন্ট করে জানিয়ে দিন।
এতক্ষন সময় ধরে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আরো পড়ুনঃ ইসলামে সঞ্চয়ের গুরুত্ব
আমাদের আর্টিকেল আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে সকলের সাথে শেয়ার করুন।সবাইকে শবে
বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম এবং নিয়ত সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানাতে উংসাহিত করুন। এতে
করে সবাই শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম জেনে নামাজ আদায় করতে আগ্রহী হবে। আজ এই
পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url