ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি হয় - কি বারে বিয়ে করা উত্তম
প্রিয় পাঠক আপনি কি ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি হয় এবং কি বারে বিয়ে করা উত্তম
এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন।আমাদের এই
পোস্টে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি হয় এবং কি বারে
বিয়ে করা উত্তম এ বিষয় সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য।
তাই আপনি যদি ফাগুন মাসে বিয়ে করলে কি হয় এবংকি বারে বিয়ে করা উত্তম এ বিষয়
সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ
সহকারে পড়ে আপনিও জেনে নিতে পারেন ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি হয় সে সম্পর্কে
যাবতীয় সকল তথ্যগুলো।তাহলে চলুন আর দেরি না করে ঝটপট জেনে নেওয়া যাক।
পেজ সূচিপত্রঃ ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি হয়।কি বারে বিয়ে করা উত্তম
ভূমিকাঃ ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি হয়।কি বারে বিয়ে করা উত্তম
আমরা আজকের এই পোস্টে যে সমস্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি
সেগুলো আপনাদের জেনে রাখা উচিত।তাই হয়তো আপনারা গুগলে সার্চ করে বিভিন্ন
ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করেও সঠিক তথ্য মেলাতে পাচ্ছেন না।তাই আমাদের আজকের এই
পোস্টটি থেকে আপনি জেনে নিতে পারেন ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি হয় এবং কি বারে
বিয়ে করা উত্তম এ বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য।
আরো পড়ুনঃ টাকা না থাকলে কেউ পাশে থাকে না
এছাড়াও আমরা এই পোস্টের মধ্যে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক যেমন অতিরিক্ত বিবাহ
কি?মঙ্গলবারে বিয়ে করলে কি হয়, বাবা মায়ের বিয়ের মাসে বিয়ে করলে কি
হয়।আপনার মনের মধ্যে খুঁতখুঁত করা এমন সকল প্রশ্নের উত্তরগুলো আমাদের আজকের এই
পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ে জেনে নিন।আশা করছি আপনারা উপকৃত হবেন।
অতিরিক্ত বিবাহ কি
আপনারা আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন অতিরিক্ত বিবাহ কি অতিরিক্ত বিবাহ কাকে বলে?
যারা এখনো জানেন না অতিরিক্ত বিবাহ কি এবং অতিরিক্ত বিবাহ কাকে বলে সে সম্পর্কে
আজকে আমাদের আর্টিকেলটি তাহলে চলুন জেনে আসি অতিরিক্ত বিবাহ কি এই সম্পর্কে।
একজন নারী ও পুরুষের সম্মতিতে যখন বিবাহ বিবাহ হয় একে অপরের প্রতি তারা পবিত্র
হালাল বন্ধনে আবদ্ধ হয় তখনি বিবাহ সম্পন্ন হয়। একজন পুরুষ সর্বোচ্চ চারটি বিবাহ
করতে পারবে একই রূপে যতগুলো বিবাহ করা হয় তাকেই অতিরিক্ত বিবাহ হিসেবে ধরা হয়।
একে অতিরিক্ত বিবাহ ছাড়াও বহুবিবাহ বলা হয়।
আরো পড়ুনঃ কি করলে সংসারে আয় উন্নতি হয় জানুন
ইসলামের শরীয়তে যারা সুন্নি, শিয়া বহুবিবাহ করে থাকেন। সর্বোচ্চ চারটি বিবাহ
ইসলামের শরীয়তে এবং আইন অনুযায়ী চারটি বিবাহ করা যায় একজন পুরুষের যদি
সামর্থ্য থাকে। নিজের যৌনয়হি দাম এটাতে এবং চরিত্র সঠিক রাখার জন্য এবং আগামী
প্রজন্মকে তৈরি করার জন্য বিবাহ করা নবীজির সুন্নত। যদি কারো সামর্থ্য হয়ে যায়
তাহলে সে তখনই বিবাহ করে নিতে পারে।
ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি হয়
প্রিয় পাঠক আপনারা কি জানেন ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি হয় আপনাদের মনে কৌতূহল
সৃষ্টি হতে পারে ফাল্গুন মাসে বিয়ে নিয়ে অনেকেই আমাদের কাছে প্রশ্ন রেখেছেন
ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি কোন সমস্যা হয় ফাল্গুন মাসে বিয়ে নিয়ে অনেকের মনে
নানা রকমের ভ্রান্ত ধারণাও সৃষ্টি হয়। আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি হয় এই সম্পর্কে আপনাদের সকল ধারনা দূর করে দিব।
আমাদের আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে আপনারাও জানতে পারবেন
ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি হয়।আসলে এমন কোন ইসলামে শরীয়তে বা কোরআনের হাদিসের
লেখা নয় যে ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কোন সমস্যা হয় আল্লাহর সৃষ্টি প্রতিটি দিন
প্রতিটি মাসই আপনার জন্য শুভ এবং তাই আপনি চাইলে যে কোন দিন যে কোন মুহূর্তেই
বিবাহ করতে পারবেন।
এর জন্য আপনাকে ফাল্গুন মাস বা অন্য কোন মাসের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। আপনি
যদি এ সকল শিরকী কথা বিশ্বাস করেন এবং ভ্রান্ত ধারণা কুসংস্কার মেনে চলেন তাহলে
আপনি আল্লাহর সাথে শিরক করছেন। তাই এরকম ধারণা মন থেকে দূর করে আল্লাহর কাছে তওবা
করে নিন কোন মাস কোন বার সমস্যার নয় সকল বারে আপনি বিবাহ করতে পারেন যা জায়েজ
ইসলামের শরীয়তে যেকোনো দিন বিবাহ করার জন্য উপযুক্ত।
তবে জুম্মার বিবাহ করার সুন্নত। এছাড়াও আপনি যে কোন মুহূর্তে যেকোনো দিনে বিবাহ
করতে পারেন শুধুমাত্র ফাল্গুন মাসে বিবাহ করলে বিবাহ জীবন সুখময় হবে এমন কোন কথা
নেই। ফাল্গুন মাসে বিবাহ করলে কিছুই হয় না অন্যান্য দিনের মতো এই মাসেও
স্বাভাবিকের জন্য এটা নিয়ে কোন কুসংস্কার মেনে চলা আপনার জন্যই ক্ষতি। তবে
ইসলামে বলা হয়েছে শাওয়াল মাসে বিয়ে করা সুন্নতে জন্য কেউ যদি শাওয়াল মাসে
বিয়ে করে এটি সুন্নত পালন করা হবে নবীজীর। শাওয়াল মাসে পবিত্র জুম্মার দিনে
বিবাহ করা সুন্নত।
কি বারে বিয়ে করা উত্তম
প্রিয় পাঠক আপনারা আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন যে আপনারা বিবাহ করতে আগ্রহী
কিন্তু কি বারে বিবাহ করা উত্তম কিবারে বিবাহ করলে আপনাদের বিবাহতেই শুভ হবে এবং
বিবাহের কোন বিপদ আপদ আসবে না বিবাহিত জীবন দাম্পত্য জীবন সুখময় হবে চির জীবন
দাপ্তির জীবনে কোন সমস্যা সম্মুখীন হবেন না।
আপনাদের মনে এই প্রশ্নটিই ঘুরপাক খায় যে কি বারে বিবাহ করা উত্তম আজকে আপনাদের
সাথে আলোচনা করব কি বারে বিবাহ করা উত্তম তাহলে আপনারাও আজকে আমাদের আর্টিকেলটি
পড়ে জেনে নিন কি বারে বিবাহ করা উত্তম।ইসলামের শরীয়তে কিছু সুন্নত রয়েছে বিবাহ
করে রে এই সুন্নতের মধ্যে আপনার বিবাহ করা জুম্মা বারে উত্তম।
এইবারে মসজিদের সাধারণভাবে জনসমাগমের মধ্যে বিবাহ করা সুন্নত আপনি যদি শুক্রবার
বা জুম্মার দিনে বিবাহ করে থাকেন তাহলে এটি উত্তম হবে। ইসলামের শরীয়তে বিবাহর
কিছু সুন্নত রয়েছে যা মেনে চলা আমাদের উচিত। চলুন জেনে আসি বিবাহের সুন্নত :
- শাওয়াল মাসে এবং জুম্মার দিনে মসজিদে বিবাহ সম্পাদন করা সুন্নত তবে যে কোন মাসে যে কোন দিন বিবাহ করা জায়েদ আছে। (মুসলিম হাদিস নং ১৪২৩ )
- সামর্থের মধ্যে মোহর ধার্য করা। (আবু দাউদ হাদিস নং ২১০৬)
- বাসর রাতে স্ত্রীর কপালের ওপর কিছু চুল হাতে নিয়ে এই দোয়াটি পড়া : আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খায়রা মা জাবালতাহা আলাইহি। ওয়া আউজু বিকা মিন শাররিহা ওয়া শাররি মা জাবালবাহা আলাইহে। ( আবু দাউদ হাদিস নং ২১৬০)
- বিবাহর কথা ব্যাপকভাবে প্রচার করা বিবাহ করা এবং বিয়ের পরে আকাদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবার মাঝে খেজুর বন্টন করা। (বুখারী শরীফ হাদিস নং ৫১৪৭)
- শহীদ বিবাহ অনরম্বল হবে যা অপচয় অপব্যয় বেপর্দা ও বেজাতীয় সংস্কৃতি গান, বাদ্য, ভিডিও, অডিও মুক্ত হবে এবং তাতে কোন যৌতুকে শর্ত বা সামর্থর অধিক মোহরানা শর্ত থাকবে না। (হাদিস নং ৩৬১২ তাবরানী আউসাত)
- সৎ ও খোদাভীরু পাত্র পাত্রীর খোঁজ করে বিবাহ পায়গম পাঠান কোন বাহানা বা সুযোগে পাত্রী দেখা সম্ভব হলে দেখে নেওয়া মুস্তাহাব। কিন্তু আমাদের সমাজে পাত্রী দেখানোর যে প্রথা রয়েছে তা প্রচলিত তা সুন্নতের পরিপন্থী ও বর্জনীয়। (বুখারি হাদিস নং ৫০৯০)
মঙ্গলবার বিয়ে হলে কি হয়
প্রিয় পাঠক আপনারা আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন মঙ্গলবারে বিয়ে করলে কি হয়
মঙ্গলবারে বিয়ে হলে কি কোন সমস্যা হয় নাকি মঙ্গলবারে বিয়ে করলে ভালো কিছু হয়।
আপনাদের মনে নানা রকমের প্রশ্ন রয়েছে এবং অনেকেই কিছু কুসংস্কারও মেনে চলেন
মঙ্গলবারে বিয়ে করা সম্পর্কে। তাহলে আর দেরি না করে চলুন জেনে আসি মঙ্গলবারে
বিয়ে হলে কি হয় এই সম্পর্কে। আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে
আপনিও জেনে যাবেন মঙ্গলবারে বিয়ে হলে কি হয়।
প্রায় আগের মানুষটা মনে করে থাকেন মঙ্গলবার ও শনিবার একটি খারাপ দিন বেজোড় দিন
যার কারণে এই দিন বিয়ে করা উচিত নয়। এই দিনে বিয়ে করা অশুভ হবে এবং এই দিন
বিয়ে করলে দাম্পত্য জীবন সুখময় হবে না যারা জ্যোতিষীবিদদের মেনে চলে তারা অবশ্য
অনেকেই এই সকল বার রাশি মেনে চলেন।
আরো পড়ুনঃ জীবন সঙ্গী নিয়ে ইসলামিক উক্তি
তবে ইসলামের শরীয়তে এমন কোন হাদিস নিয়ে যেখানে উল্লেখ করা আছে মঙ্গলবারে বিয়ে
করলে কোন সমস্যা হবে ইসলামের হাদিসে বলা হয়েছে বছরের যে কোন মাসে যে কোন দিনে
বিয়ে করা জায়েজ। যেহেতু দুনিয়ার প্রতিটি দিন প্রতিটি মাসে আল্লাহতালা সৃষ্টি
তাই প্রতিদিনই পবিত্র এবং হালাল এই জন্য হালাল কাজ করতে হলে।
আপনি এ সকল ছিল কি কথা মেনে চলা থেকে দূরে থাকবেন আল্লাহর সাথে শিরক করা হয় এ
সকল কুসংস্কার মেনে চললে। তবে পবিত্র জুম্মার দিনে বিবাহ করা সুন্নত নবীজির
সুন্নত মেনে চললে আপনিও জুম্মার দিনে বিবাহ করতে পারেন। কারণ সেই দিন লোকসমাগম
বেশি থাকে এবং মসজিদে বিবাহ করা সুন্নত।
বাবা মায়ের বিয়ের মাসে বিয়ে করলে কি হয়
প্রিয় পাঠক আপনারা আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন বিয়ে সম্পর্কে এই বিবাহ নিয়ে
আপনাদের মনে নানা রকমের প্রশ্ন রয়েছে বাবা-মায়ের বিয়ের মাসে বিয়ে করলে কি কোন
সমস্যা হবে। আপনাদের বিবাহ নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্যই আজকে
আমাদের আর্টিকেলটি আপনাদের সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন রয়েছে বাবা-মায়ের বিয়ের মাসে
বিয়ে করলে কি হয় এই সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ বিখ্যাত ব্যক্তিদের ভালোবাসার উক্তি
আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব। তাহলে আর দেরি না করে চলুন জেনে আসি বাবা মায়ের
বিয়ের মাসি বিয়ে করলে কি হয়।বাবা-মায়ের বিয়ের মাসে বিয়ে করলে কি কোন সমস্যা
হয় এ সম্পর্কে আপনাদেরকে আজ জানাবো কারণ বাবা-মায়ের বিয়ের মাসে বিয়ে করলে এমন
কোন সমস্যা হয় এই তথ্য কোন হাদিস বা কোরআন থেকে পাওয়া যায়নি।
হাদিস বা কুরআনে এমন কোন কথায় বিবাহ নিয়ে বলা হয়নি যে বাবা-মা যেই মাসে বিয়ে
করবে সেই মাসে সন্তান বিয়ে করতে পারবে না। অনেকেই ভ্রান্ত ধারণা ও কুসংস্কার
পালন করে এসেছে তারা বাবা মায়ের বিয়ের মাসে বিয়ে করতে চায় না। কিন্তু এটি
একেবারেই ভ্রান্ত ধারণা এটি বিশ্বাস করাও শিরক কারণ আল্লাহ তাআলা এমন কোন কিছুই
বলেননি।
আমাদের নবী রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন," শাওয়াল মাসে এবং জুম্মার
দিনে মসজিদে বিবাহ সম্পাদন করা সুন্নত তবে যে কোন মাসে যে কোন দিন বিবাহ করা
জায়েদ আছে।" (মুসলিম হাদিস নং ১৪২৩)
তবে কোন শিরক পালন করা বা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করা আল্লাহর সাথে অপমান করা হবে এই
জন্য শিরক পালন থেকে দূরে থাকতে হবে। বাবা মা যেই মাসে বিবাহ করেছে সেই মাসে
বিবাহ করা যায় কারণ আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করা প্রতিটি দিন প্রতিটি মুহূর্ত ও
প্রতিটি মাসই পবিত্র। তবে আপনি যদি বিবাহ সুন্নত পালন করেন তাহলে আপনি শাওয়াল
মাসের জুম্মার দিনে বিবাহ করতে পারেন।
কারণ এই দিনে লোকসমাগম বেশি থাকে মসজিদে আর বিবাহ করা সময় বেশি সংখ্যক লোক থাকা
সুন্নত এবং সেই লোকদের মাঝে খেজুর বিতরণ করাও সুন্নত। আমরা নবীজিকে অনুসরণ করি
তাই তার সুন্নতে অনুসরণ করা আমাদের উত্তম। তাই যারা এই সকল শিরক মনেপ্রাণে
বিশ্বাস করতেন,
আরো পড়ুনঃ কি করলে ভাগ্য পরিবর্তন হবে
তারা আল্লাহর কাছে তওবা করে এ সকল ভুল ধারণা থেকে দূরে সরে আসুন। আপনার সন্তানের
বিবাহ বা আপনার বাবা-মায়ের যে মাসে বিবাহ হয়েছে আপনি সেই মাসে সেই দিনেও বিবাহ
করতে পারেন এতে কোন ক্ষতি হবে না বা কোন অশুভ বলে কিছু নেই।
শেষ কথা।ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি হয় এবং কি বারে বিয়ে করা উত্তম
প্রিয় পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ আপনারা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ
মনোযোগ সহকারে পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন ফাল্গুন মাসে বিয়ে করলে কি হয় এবং কি
বারে বিয়ে করা উত্তম।আমরা ব্যক্তিগতভাবে আজকের এই পোস্টে সঠিক তথ্য তুলে ধরার
চেষ্টা করেছি। আশা করছি আপনাদের কাছে আমাদের এই পোস্টটি ভালো লেগেছে যদি আপনার
কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে সকলের সাথে শেয়ার করুন।এই পোস্টটি পড়ে আপনার মতামত
জানাতে কমেন্ট করে আমাদের জানিয়ে দিন।
আরো পড়ুনঃ বউকে মিস করা নিয়ে স্ট্যাটাস
এছাড়াও আপনারা যদি নিত্যনতুন আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটি ঘুরে
আসতে পারুন এবং ভিজিট করে রাখুন। কারণ আমরা প্রতিনিয়ত আপডেট পোস্ট পাবলিশ করে
থাকি। তাই সবার আগে পোস্ট পেতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। এর এই পোস্ট এ পর্যন্তই
আবারও কথা হবে অন্য কোন ট্রপিক নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url