আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম - আওয়াবিন নামাজের সময়সূচী

প্রিয় পাঠক মুসলিম ভাই ও বন্ধুগণ আপনারা কি আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম এবং আওয়াবিন নামাজের সময়সূচী সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন কারণ আমরা এই পোষ্টের মধ্যে আলোচনা করেছি আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম, আওয়াবীন নামাজ কত রাকাত এবং আওয়াবিন নামাজের সময়সূচী সহ আরো বিস্তারিত তথ্য।আপনি যদি আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের এই পোস্টটি সম্পন্ন করে জেনে নিন।
আওয়াবিন-নামাজ-পড়ার-নিয়ম
আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম এবং আওয়াবিন নামাজের সময়সূচী সহ আওয়াবিন নামাজ কত রাকাত সে সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তবে আপনি আরো জানতে পারবেন আওয়াবিন নামাজের ফজিলত, আওয়াবিন নামাজ এর অর্থ কি, আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ত মতো আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃআওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম।আওয়াবিন নামাজের সময়সূচী

ভূমিকা আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম।আওয়াবিন নামাজের সময়সূচী

শিক্ষা যেমন একটি জাতির মেরুদন্ড তেমনি নামাজ আমাদের বেহেস্তের চাবি তাই নামাজ আমাদের পাঁচ ওয়াক্ত আদায় করার পাশাপাশি এমন সুন্নত ও নফল নামাজগুলো আমাদের খুঁজে বের করে পড়তে হবে এগুলোর মধ্যে অনেক সওয়াব রয়েছে যেগুলো আমরা আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের জানিয়ে দেবো।
আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম এবং আওয়াবিন নামাজের ফজিলত রয়েছে এছাড়া আবাবির নামাজ পড়ার নিয়ত, আওয়াবীন নামাজের সময়সূচী, আওয়াবিন নামাজ কত রাকাত এগুলো সম্পর্কে জেনে আমরা নিয়মিত এমন নামাজের প্রতি গুরুত্ব দেব। তাই চলুন জেনে আসি আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম সঠিক তথ্যটি।

আওয়াবিন নামাজের অর্থ কি

আপনারা কি জানেন আলামিন নামাজের অর্থ কি আপনার হয়তো এখনো অনেকে অজানা আওবিনের নামাজটা কি এ সম্পর্কে আপনারা হয়তো অনেকের স্পষ্ট ধারণা নেই। মুমিন জীবনের শ্রেষ্ঠতম্য কাজই হচ্ছে ইবাদত করা এবং এই ইবাদতটি আমাদের উপর ফরজ এর কোন তুলনা হয় না ফরজ আদায়ের পর যখন নফল আদায় করে তাদের প্রতি রয়েছে আল্লাহর বিশেষ রহমত।
হাদিসে রয়েছে নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, আমার বান্দা নফলের মাধ্যমে আমার নিকটবর্তী হতে থাকে। এক পর্যায়ে সে আমার মাহবুব ও ভালোবাসার পত্র হয়ে যায়। (বুখারি: ২/৯৬৩)

আওয়াবিন একটি ফাঁসি শব্দ। এই শব্দ 'আওয়াব' শব্দ থেকে নির্গত। এর অভিধানিক অর্থ হলো খোদা ভীরু ইসলামের শরীয়তের পরিবেশন মাগরিবের ফরজ ও সুন্নত নামাজ আদায় করার পর যে নফল নামাজ পড়া হয় তাকে আওবিনের নামাজ বলা হয়। আওয়াবিনের ওয়াক্ত সাধারণত কখন শুরু হয়ে যায় সেটা সম্পর্কে অনেকের স্পষ্ট ধারণা নেই।
নফলদের মধ্যে নফল নামাজ আল্লাহর কাছে বেশি প্রিয় পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ ওয়াজিব সুন্নত নামাজের বাইরে কিছু নফল নামাজ রয়েছে তার মধ্যে একটি হল আওয়াবিনের নামাজ। এই নামাজটি পড়ার জন্য বিভিন্ন হাদিসে বিভিন্ন রকমের ফজিলতের কথা বলা হয়েছে।

আমলের প্রতি উদ্ধুদ্ধকারী হাদিসের মা পাশাপাশি নামাজের ব্যাপারে নবীজি নিজে (সা:) আমল ও হাদিস গুলোতে বর্ণিত রয়েছে । নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম অনেক সময় মাগরিবের নামাজ পড়ে নফল নামাজ পড়তেন এমনকি কখনো এশার নামাজের আজান হয়ে যেত( কাসফুল গুম্মাহ:১১২)।

আওয়াবিন নামাজের সময়সূচী।আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম

প্রিয় পাঠক আওয়াবিনের নামাজ যেহেতু পড়তে হবে শুরুতে এই নামাজের সময়সূতির সম্পর্কেও আমাদের একটি পর্যাপ্ত স্পষ্ট ধারণা রাখতে হবে। আওয়াবিনের নামাজের সময়সূচী কখন থেকে শুরু হয় এবং কোন সময় এই নামাজটি পড়তে হবে এ সম্পর্কে আপনাদেরকে আজকে জানাবো।

আয়োজনের নামাজ যেহেতু একটি নফল ইবাদতের জন্য এই ইবাদতটি আপনি যখন শুরু করতে পারবেন সেই সময় অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে আপনি কোন নফল ইবাদত করছেন । যেকোনো নামাজের একটি সময়সূচি রয়েছে এই জন্য আপনাকে আওয়াবীনের এই নামাজের একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। যার মধ্যে এই নামাজটি আপনাকে আদায় করতে হবে।
কিছু ওলামায়ে কেরামের মতে, ফজরের পরে আওয়াবিনের সময় শুরু হয় তবে দুই রাকাত সুন্নত সহ সর্ব মোট ছয় রাকাত পড়ার দ্বারা আওয়াবিন পড়ার সোয়াব অবশ্যই পেয়ে যাবেন। তবে দুই রাকাত সুন্নত পড়ার পর ৬ রাকাত আওয়াবিনের নামাজ পড়ায় উত্তম। মুহাম্মদ ইবনে মুন কাদির (রহঃ) থেকে বর্ণিত, একটি মুরসাল হাদিসে আছে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেছেন, 'মাগরিব ও এশার মধ্যবর্তী সময়ে নামাজি ব্যক্তির যে নামাজ পড়ে একই সালাতুল আওয়াবিন (আওয়াবিনের নামাজ ) বলে।'( জামে সগিরঃ ২/৪২৭)

আপনারা যারা আওবিনের নামাজ পড়তে চান তারা এই সময়ের মধ্যে আওয়াবিনের নামাজ পড়তে পারেন। হযরত আম্মার ইবনে ইয়াসিন (রাঃ) থেকে বর্ণিত, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ইরশাদ করেছেন, "মাগরিবের নামাজের পর যে ব্যক্তি ৬ রাকাত নফল নামাজ পড়বে তার গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে, যদিও তা সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হয়। "

আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ত।আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম

আপনারা কি জানেন আওবিনের নামাজ পড়ার নিয়ত কি আপনাকে জানতে হবে অবশ্যই আওয়াবিনের নামাজ পড়তে হলে সেই নামাজের নিয়ত সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারনা রাখতে হবে।  আওয়াবিনের নামাজ একটি নফল নামাজ এই নামাজটি ২ রাকাত করে ৬ রাকাত পড়তে হয়। তাই আপনাকে এই নামাজ পড়ার নিয়ত সম্পর্কে জানতে হবে কোন নিয়তে এই নামাজটি পড়তে হয়। চলুন জেনে এসে আওয়াবিনের নামাজের নিয়তঃ 
আওয়াবীনের নামাজের নিয়ত অন্যান্য নামাজের অনুরূপ। শুধু ' ছালাতিল আওয়াবীন' এইটুকু পরিবর্তন করে পড়তে হবে এই নামাজে অন্যান্য নামাজের ন্যায় কোন সূরা বা কোরানের আয়াত নির্ধারিত নেই।

আপনারা অন্যান্য নফল ইবাদত যেভাবে করেন সেভাবেই আওয়াবিনের নামাজের নিয়ত পড়ে। আপনারা ইবাদত করতে পারেন এই নামাজটি পড়ার অনেক ফযিলত রয়েছে জন্য অবশ্যই আপনাদের উচিত ফরজ নামাজের পাশাপাশিনের নামাজ পড়া। যারা নফল ইবাদত বেশি বেশি করে তারা আল্লাহর বেশি কাছের হয়।

আওয়াবিন নামাজ কত রাকাত।আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম

প্রিয় পাঠক আপনারা কি জানেন আওয়াবিনের নামাজ কত রাকাত এ নামাজ ঠিক কত রাকাত পড়তে হয়। আপনাদের যদি জানা না থাকে এই নামাজটি কত রাকাত পড়তে হয় এবং কয় রাকাত পর পর পড়তে হয় তাহলে চলুন জেনে আসি আওয়াবিনের নামাজ কত রাকাত হয়।
আওয়াবিনের নামাজ সাধারণত ছয় থেকে ২০ রাকাত হয় এই নামাজে দুই রাকাত করে পড়তে হয়। আওয়াবিনের নামাজের ফজিলত রয়েছে প্রচুর এই নামাজ আদায় করে যে ব্যক্তি রীতিমত আদায় করবে তিনি প্রতিদিনে সেই বার বছরের ইবাদত সওয়াব পাবে।তাই আপনারাও নিয়মিত আওয়াবিনের নামাজ পড়ুন এবং আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ইবাদত বন্দেগী করুন।

প্রতিটা মুমিন ব্যক্তি ইবাদতের পাশাপাশি নফল ইবাদত বেশি বেশি পরিমাণে করতে হবে তবে আল্লাহ তা'আলা অনেক প্রিয় হওয়া যাবে এবং কাছের হবে । আমাদের করা গুনাগুলো দুনিয়াতে ক্ষমা করার জন্য এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্য অবশ্যই নফল ইবাদত করা উচিত।

আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম।আওয়াবিন নামাজের সময়সূচী

আপনারা কি জানেন আওয়াবিনের নামাজ পড়ার নিয়ম কি এই নামাজটি কোন নিয়মে পড়তে হয়। আওয়াবিনের নামাজ পড়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। যেই নিয়ম মেনে আপনাকে নামাজ আদায় করতে হবে যেহেতু নামাজ একটি নফল ইবাদত। কিন্তু এটা পড়ার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে সেই সময়ের মধ্যে আপনাকে নামাজ আদায় করতে হবে।

আওয়াবিনের নামাজ পড়ার নিয়ম অনুরূপ অন্য সকল নফল নামাজের মতই হবে এর মধ্যে আলাদা কিছুই নেই। তাই আপনারা যারা আওয়াবিনের নামাজ পড়তে চান তারা আওয়াবিনের নামাজ পড়ার জন্য অন্য কোন নিয়ত করতে হবে না। শুধুমাত্র যেই নফল ইবাদতের নিয়ত করতে হয় সেই নিয়তে আওয়াবিনের নিয়ত করতে হবে।
এছাড়াও আওয়াবিনের নামাজ পড়ার জন্য অন্য কোন নিয়ম মানতে হবে না। সাধারণভাবে যে সকল নফল নামাজ পড়া হয় সেই ভাবেই আওয়াবিন নামাজ পড়তে পারবেন। প্রতি দুই রাকাত করলে ২০ রাকাত পর্যন্ত নামাজ পড়তে পারেন আবিনের। মাগরিবের ফরজ এবং সুন্নত নামাজ পড়ার পর কমপক্ষে ছয় রাকাত এবং ঊর্ধ্বে ২০ রাকাত নফল নামাজ পড়লে অনেক সওয়াব পাওয়া যায়।

এটাকেই আওয়াবিনের নামাজ বলা হয় এতে অন্য নামাজের মতনই নিয়ত করতে হবে। আওয়াবিনের নামাজের ওয়াক্ত মাগরিবের নামাজের ওয়াক্তর এক মাগরিবের ফরজ ও সুন্নত আদায় করে আওয়াবিন পড়তে হয় এই নামাজ সুন্নতে গায়রে মোয়াক্কাদা মতে এই নামাজ নফল। বেশি বেশি নফল নামাজ আদায় করুন এবং আল্লাহর কাছে গুণাহ জন্য ক্ষমা চান।

আওয়াবিন নামাজের ফজিলত।আওয়াবিন নামাজের সময়সূচী

প্রিয় পাঠক আপনারা আওয়াবিনের নামাজের ফজিলত সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন যে আওয়াবিনের নামাজ পড়ার ফলে কি ফজিলত পাওয়া যায়। আওয়াবিনের নামাজের প্রচুর ফজিলত রয়েছে চলুন জেনে আসি নামাজের ফজিলত সম্পর্কে কয়েকটি হাদিস।

হজরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, নবীজি সা. বলেন, ' যে ব্যক্তি মাগরিবের পরে ছয় রাকাত নফল আদায় করে মাঝখানে কোন দুনিয়াবি কথা না বলে তাহলে সেটা ১২ বছরের ইবাদতে সমান গণ্য হবে। '
হযরত আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত, নবী করিম সা. বলেছেন, ' যে ব্যক্তি মাগরিবের পর 20 রাকাত নফল নামাজ পড়বে আল্লাহ তাআলা তার জন্য বেহেশতের একটি ঘর প্রতিষ্ঠা করবেন ( অর্থাৎ সে বেহেশতে যাবে) ' (তিরমিজি :১/৯৮)
হযরত আম্মার ইবনে ইয়াজিদের ছেলে মোঃ ইবনে আম্মার রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন আমি আমার পিতা আম্মার ইবনে ইয়াসিরকে (রা.) দেখেছি তিনি মাগরিবের পর দুই রাকাত পড়তেন এবং বলতেন, আমি আমার প্রিয় মোহাম্মদ (সা.) কে দেখেছি, তিনি মাগরিবের পর ছয় রাকাত নামাজ পড়তেন এবং তিনি বলতেন, যে বান্দা মাগরিবের পর ৬ রাকাত নামাজ পড়বে তার গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে, যদিও তা সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হয়।

শেষ কথা।আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম।আওয়াবিন নামাজের সময়সূচী

প্রিয় পাঠক মুসলিম ভাই ও বোনেরা আপনারা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে এই আর্টিকেল সম্পন্ন করে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম এবং আওয়াবিন নামাজের সময়সূচী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।এছাড়াও আপনারা এই আর্টিকেলের মধ্যে জানতে পেরেছেন আওয়াবিন নামাজ কত রাকাত, আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ত, আওয়াবিন নামাজের ফজিলত এবং আওয়াবীর নামাজের অর্থ কি।
আমরা সকলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে যতটুকু সত্য বাণী জানতে পেরেছি সেগুলো আওয়াবিন নামাজ পড়ার জন্য সঠিক নিয়মে ব্যবহার করব এবং আল্লাহর দরবারে আমরা সকলেই নিজেদের জন্য আওয়াবিন নামাজ পড়ার শেষে দোয়া করব যাতে আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে ক্ষমা করে দেন।নামাজ আমাদের বেহেস্তের চাবি তাই প্রত্যেক মুসলিম ভাই ও বোনকে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করার পাশাপাশি এমন সুন্নত ও নফল নামাজগুলো নিয়মিত আদায় করতে হবে।

এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের এই পোষ্টটি আপনার কাছে কেমন লেগেছে তারা নিজের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন এছাড়াও এই আর্টিকেলটি সকলের সাথে শেয়ার করুন যাতে আওয়াবিন নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে সকলে সঠিকভাবে জানতে পারে।
এছাড়াও আপনারা যদি ইসলামিক আরও পোস্ট করতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটি ভিজিট করে রাখুন এবং আমাদের সঙ্গেই থাকুন আজকের আর্টিকেল এ পর্যন্তই আবারো দেখা হবে কথা হবে সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url