শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
প্রিয় পাঠক আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে ১০ টি
বাক্য এবং শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয় এ সম্পর্কে।আপনি যদি শহীদ
বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে ১০টি বাক্য না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেল আপনার
জন্য।আপনি এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে জানতে পারবেন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে
১০ টি বাক্য এবং শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত।
বাংলাদেশের শহীদ বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা ছিল সবার শীর্ষে।বুদ্ধিজীবীরা বাংলাদেশের
উন্নতির জন্য অবদান রাখতো তারা ছিলেন বাংলাদেশের মূল কাঠামো তাদের মধ্যে অনেকে
ছিলেন সাংবাদিক, শিক্ষক, প্রফেসর, নাট্যকার, এছাড়াও অনেক জ্ঞানীগুণী ব্যক্তি
ছিলেন যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধরেছিলেন।আজকের এই আর্টিকেলে আমরা শহীদ
বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য এবং শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয়
এ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।
পোস্ট সূচিপত্রঃশহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য।শহীদ বুদ্ধিজীবী
দিবস কেন পালন করা হয়
উপস্থাপনা।শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জ্ঞানী ব্যক্তি হিসেবে দায়িত্ব পালন
করতেন।কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতার সময় পশ্চিম পাকিস্তান বাংলাদেশের
বুদ্ধিজীবীদের নির্মাণভাবে হত্যা করে।কারণ তারা জানতেন বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করলে
বাংলাদেশের উন্নতি থেকে বাংলাদেশ অবনতির দিকে চলে আসতো।আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবীরা
অনেক জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন।
তাই বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার জন্য পাক হালাদার বাহিনী বুদ্ধিজীবীদের ওপর হত্যার
যজ্ঞ চালায়।এবং বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের দ্বারা নির্মমভাবে হত্যা করে।তাই সেই
পরিপ্রেক্ষিতে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা তুলে ধরেছি শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে
১০টি বাক্য এবং শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয়।
আরো পড়ুনঃ
মানব জীবনে সময়ের গুরুত্ব সম্পর্কে জানুন
এছাড়াও আমরা শহীদ বুদ্ধিজীবী কারা ছিলেন এবং ১৪ ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের
নাম এই আর্টিকেলে বিস্তারিত সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।আশা করছি আপনি এই
আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনিও শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
সম্পর্কে ১০টি বাক্য জানতে পারবেন।আর্টিকেলের প্রথম অনুচ্ছেদে শহীদ বুদ্ধিজীবী
দিবস কেন পালন করা হয় তা আলোচনা করা হয়েছে।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয়
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস এটি আমাদের বাংলাদেশের একটি দিবস যা ডিসেম্বর বাঙালি জাতির
শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বেছে নিয়ে হত্যা করেছিল মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে
থাকা জাতি যখন আনুষ্ঠানিক বিজয়ের প্রহর গুন ছিল ঠিক তার দুইদিন আগেই বাঙালি
শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বেছে নিয়ে তাদের হত্যা করেছিল এবং বাংলাদেশকে জ্ঞানহীন করতে
চেয়েছিল পা হানাদার বাহিনীরা।
একটি জাতিকে জ্ঞানহীন করতে তারা যতগুলো বুদ্ধিজীবী ছিল সকলকে হত্যা করে বর্বরতা
চারিদিকে ছড়িয়ে দেয়। তখন থেকে এই দিনটি শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালন করা
হচ্ছে। ১৪ ই ডিসেম্বর বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করার মাধ্যমে
বাংলাদেশকে জ্ঞানশূন্য ও বুদ্ধিহীন করতে চেয়েছিল পাক হানাদার বাহিনীরা।
বাংলাদেশের পালিত হয় একটি বিশেষ দিবস প্রতিবছর বাংলাদেশের ১৪ই ডিসেম্বর এই
দিনটিতে শহীদদের জন্য উৎসর্গ করা হয় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে।
আরো পড়ুনঃ
বিখ্যাত ব্যক্তিদের ভালোবাসার উক্তি
১৯৭১ সালের ১০ই ডিসেম্বর থেকে ১৪ ই ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়কালের মধ্যে পায়খানাদার
বাহিনীরা বাংলাদেশের প্রায় সকল প্রথম শ্রেণীর বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে আমাদের
দেশকে স্বাধীন হওয়ার আগে তারা জ্ঞানশূন্য করতে চেয়েছিল। এই কাজে তাদেরকে
সহযোগিতা করেছিল অনেক বাংলাদেশীদের মধ্যে রাজাকার, আল বদর, আল শামস বাহিনী
সদস্যরা পাকিস্তানি সেনাদেরকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করেছে।
তাদেরকে উৎসর্গ করে এই ডিভোর্সটি পালন করা হয় তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে
আমাদের দেশে ১৪ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। ১৯৭১ সালে
বছরব্যাপী পাকিস্তান সেনাবাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে পরিকল্পিতভাবে ১৪
ডিসেম্বর সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বুদ্ধিজীবীদের কে তারা হত্যা করেছিল। বাংলাদেশের
প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ এই দিনকে "শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস" হিসেবে
ঘোষণা করেন।
শহীদ বুদ্ধিজীবী কারা।শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
১৯৭১ সালে পুরা বছরব্যাপী আমাদের দেশে সকল বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করার চেষ্টা করে
পাক সৈন্য বাহিনীরা কিন্তু তারা যখন ডিসেম্বরের ১০ তারিখ থেকে ১৪ তারিখের মধ্যে
আমাদের দেশের প্রথম শ্রেণীর বুদ্ধিজীবীদের কে টার্গেট করে হত্যাযজ্ঞ চালায় তখন
থেকে সর্বোচ্চ ১৯৭১ সালের ১৪ই ডিসেম্বর তারা সকল বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে সবচেয়ে
বেশি এই দিনটিতে।
তাই এই দিনকে বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে আমাদের বাংলাদেশে মানা হয় শহীদদের কে স্মরণ
করে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নিহত বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ঢাকায়
মিরপুরে প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৪ই
ডিসেম্বর বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয়ের সময় পাকিস্তানি
সেনাবাহিনী ও তাদের সাথে বাংলাদেশের কিছু রাজাকার, আল বদর, আল শামস বাহিনী
বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষাবিদ, গবেষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, কবি ও
সাহিত্যকদের চোখ বেঁধে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে তাদের নির্যাতনের পর হত্যা করে।
বাংলাদেশের মুক্তি বাহিনীর চূড়ান্ত বিজয়ের সময় যখন চলে এসেছিল তখনই তারা এই
পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞ চালাই বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করতে চেয়েছিল তাদের লক্ষ্য ছিল
এটা দেশের সকল বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে তারা তাদের লক্ষ্য হয়ে পৌঁছাতে চেয়েছিল।
এরপরে ঢাকার মিরপুর রায়েরবাজার সহ বিভিন্ন স্থানে ঘন কবর করে তাদের মৃতদেহ
পাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ
সময়ের সাথে মানুষের পরিবর্তন হয় কেন
১৬ই ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পর নিকট আত্মীয়রা মিরপুর ও রাজারবাগ
বদ্ধভূমিতে স্বজনদের মৃতদেহ সনাক্ত করেন। অনেকের দেহে আঘাতের চিহ্ন চোখ, হাত-পা
বাঁধা, কারো কারো শরীরে একাধিক গুলি চিহ্ন দেখা যায় অনেকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে
জবাই করে হত্যা করা হয়েছিল। এভাবেই আমাদের বুদ্ধিজীবীদের মর্মান্তিকভাবে তারা
হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীদের এটাই লক্ষ্য ছিল দেশকে
মেধাশূন্য করা।
তারা হত্যার পূর্বে যে তাদেরকে নির্যাতন করা হয়েছিল সে তথ্য বেরিয়ে আসে ১৯৭২
সালে বাংলাদেশকে জাতীয়ভাবে প্রকাশিত বুদ্ধিজীবী দিবসের সংকলন পত্রিকায় প্রকাশিত
সংবাদ ও আন্তর্জাতিক সংবাদের মাধ্যমে থেকে জানা যায় বুদ্ধিজীবীর মোর সংখ্যা ছিল
১ হাজার ৭০ জন।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য নিচে লেখা হল :
- বাংলাদেশের প্রতি বছর ১৪ই ডিসেম্বর তারিখ থেকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালন করা হয় এই দিবসটি একটি বিশেষ দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
- বাংলাদেশে প্রথম প্রধানমন্ত্রীর তাজউদ্দিন আহমেদ এই দিনটিকে "শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস" হিসেবে ঘোষণা করেন।
- ১৯৭১ সালে ১৪ ডিসেম্বর গণহত্যা কথা কিছু গণমাধ্যম থেকে সেই সময় জানা যায় প্রায় ১০৭০ জন বুদ্ধিজীবীকে মেরে ফেলা হয় সেই সময়।
- শহীদ বুদ্ধিজীবীদের মরদেহের রাজধানীর রায়ের বাজার ও মিরপুর সহ বিভিন্ন বধ্যভূমিতে পাওয়া যায় খুবই মর্মান্তিকভাবে তাদেরকে হত্যা করা হয়।
- নিহত বুদ্ধিজীবীদের কে স্মরণের জন্য ঢাকায় মিরপুরে প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয় এবং স্মৃতিশক্তি তে স্থপতি করেন মোস্তফা হালি কুদ্দুস।
- শহীদ বুদ্ধিজীবী হিসেবে যাদের আমরা হারিয়েছি তাদের মধ্যে রয়েছে অধ্যাপক জি সি দেব, মুনীর চৌধুরী, জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা , ড. মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, রাশেদুল হাসান, ড. আনোয়ার পাশা, সাংবাদিক সিরাজউদ্দিন হোসেন, শহীদুল্লা কায়সার, নিজামউদ্দীন আহমেদ, গিয়াসউদ্দিন আহমেদ, ডা. ফজলে রাব্বী, ডা. আলীম চৌধুরী, সাহিত্যিক সেলিনা পারভীন সহ অনেকেই এই দিন হত্যা করা হয়েছিল।
- ১৯৭১ সালের ১০ই ডিসেম্বর থেকে ১৪ই ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়কালের মধ্যে পাকিস্তান সেনাবাহিনীরা বাংলাদেশের প্রায় সকল প্রথম শ্রেণীর বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করা হয় এবং নিখোঁজ করা হয় সেই সকল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে এই দিবস পালন করা হয়।
- যখন পাখা নদীর বাহিনীরা বুঝতে পারল তাদের পরাজয় নিশ্চিত তখনই চিন্তা করল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীরা এবং তাদেরকে সহযোগিতা করে বাংলাদেশের কিছু আল বদর বাহিনী, রাজাকার ও আল শামস তাদের সহায়তায় বুদ্ধিজীবীদের কে হত্যা করা হয়।
- শহীদ বুদ্ধিজীবীদের খুবই মর্মান্তিকভাবে হত্যা করা হয় তাদের হত্যা করার আগে বিভিন্নভাবে নির্যাতন করেছে তাদের চোখ হাত-পা। বিভিন্নভাবে ক্ষতি করে তাদেরকে হত্যা করা হয়।
- শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যার উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো জনশক্তিকে নির্মূল করা এবং দেশকে মেধাশূন্য করা।
১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের নাম।শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
বুদ্ধিজীবী দিবস প্রতিবছর ১৪ই ডিসেম্বর পালন করা হয় এই দিনটি বাংলাদেশের
ইতিহাসের একটি শোকাহত দিন এবং এই দিনে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষ সময়ে
পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা দেশকে বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা
করেছিল। ১৯৭১ সালে ২৫ শে মার্চ থেকে ৩১ শে জানুয়ারি ১৯৭২ সাল সময়কাল পর্যন্ত।
আরো পড়ুনঃ
একতরফা ভালোবাসা নিয়ে উক্তি হুমায়ন আহমেদ
যেসব বাঙালি সাহিত্যিক, দর্শনিক, বিজ্ঞানী, চিত্রশিল্পী, শিক্ষক, গবেষক,
সাংবাদিক, আইনজীবী, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, স্থপতি, ভাস্কর, সরকারি ও বেসরকারি
কর্মচারী, রাজনীতিক, সমাজসেবী, সাংস্কৃতিসেবী, চলচ্চিত্র, নাটক ও সংগীতের সঙ্গে
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বুদ্ধিবৃত্তিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশকে অভ্যুদয়ের
গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে সকলদেরকে পাকা হানাদার বাহিনীর রা তাদের সহযোগীদের
সাহায্যে শহীদ করেন এবং তাদেরকে চিরতরে নিখোঁজ করে ফেলেন তাদেরকে, "শহীদ
বুদ্ধিজীবী বলা হয়"।
- গোবিন্দ চন্দ্র দেব (দর্শনশাস্ত্র)
- মুনীর চৌধুরী (বাংলা সাহিত্য)
- মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী (বাংলা সাহিত্য)
- আনোয়ার পাশা (বাংলা সাহিত্য)
- আবুল খায়ের (ইতিহাস)
- জ্যোতিময় গুহঠাকুরতা (ইংরেজি সাহিত্য)
- সিরাজুল হক খান (শিক্ষা)
- এ এন এম ফাইজুল মাহী(শিক্ষা)
বাংলাদেশের এই বুদ্ধিজীবীদের দ্বারা নির্মমভাবে হত্যা করে প্রথমে তাদেরকে গুম করা
হয় এবং তাদের উপর মর্মান্তিকভাবে নির্যাতন করে তাদেরকে হত্যা করা হয়। এইজন্য
তাদের স্মরণে এই দিবসটি পালন করা হয় প্রতি বছর ১৪ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের
স্মরণ করে এই দিবস পালন করে থাকে।
উপসংহার।শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য।শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয়
প্রিয় পাঠকবৃন্দ আপনারা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে জানতে ও
বুঝতে পেরেছেন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য এবং শহীদ বুদ্ধিজীবী
দিবস কেন পালন করা হয়।বুদ্ধিজীবীরা ছিলেন বাংলাদেশের অনেক জ্ঞানের অধিকারী।তাই
বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে বাংলাদেশকে শূন্য করতে চেয়েছিলেন পাক হানাদার
বাহিনী।আশা করছি শহীদ বুদ্ধিজীবী অবদান সম্পর্কে আপনি স্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন।
আরো পড়ুনঃ
জীবনের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত জেনে নিন
এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আমাদের এই
পোস্টটি আপনার ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করে
জানিয়ে দিন। এছাড়াও আপনি শহীদ বুদ্ধিজীবী সম্পর্কে আরও তথ্য পেতে আমাদের
ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন। তাই আজ এ পর্যন্তই আবারো কথা হবে অন্য কোন বিষয়
নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url