ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত - ইশরাকের নামাজ কয় রাকাত

নামাজ বেহেস্তের চাবি তাই বেহেস্তে যেতে হলে অবশ্যই আমাদের পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করতে হবে এবং তার পাশাপাশি সুন্নত এবং নফল নামাজগুলো আদায় করতে হবে যা আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।তাই আপনিও নিশ্চয়ই ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত এবং ইশরাকের নামাজ কয় রাকাত তা জানেন না? তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন এবং জেনে নিন ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত সম্পর্কে বিস্তারিত হাদিস সমূহ। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত সম্পর্কে কোরআন হাদিসের আলোচনা।
ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত
প্রিয় পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ ও বোনেরা আপনারা নিশ্চয়ই ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত এবং ঈশ্বরের নামাজ কয় রাকাত সে সম্পর্কে জানতে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করছেন কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে করুন আশা করছি আপনি ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত সম্পর্কে বিস্তারিত হাদিস সমূহ তথ্যের আলোকে জানতেও বুঝতে পারবেন। তাই আমরা আর কথা না বাড়ি এবারে মোর আলোচনার বিষয়টুকু ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত সম্পর্কে জেনে নিব।
পোস্ট সূচিপত্র:ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত এবং ইশরাকের নামাজ কয় রাকাত

উপস্থাপনা।ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত।ইশরাকের নামাজ কয় রাকাত

আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করেছি সেখানে নামাজ নিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ হাদিস সমূহ।যেগুলো জেনে রাখা একজন মুসলিম ব্যক্তির জন্য উত্তম। আমরা অনেকেই জানিনা ইশরাকের নামাজ কি নামাজ পড়ার নিয়ম কি?নামাজের ফজিলত।আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের জন্য যে সমস্ত তথ্যগুলো আলোচনা করা হয়েছে তা হলো ইশরাকের নামাজ পড়ার ফজিলত,ইশরাকের নামাজ কয় রাকাত, ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত,ইশরাকের নামাজের সময় সূচী এবং ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম সহ বিস্তারিত বিষয়গুলো জানতে পারবেন।
এ সমস্ত বিষয়গুলো জেনে আপনি ইশরাকের নামাজ সঠিক নিয়মে আদায় করতে পারবেন।তাই আর কোথাও ঘোরাঘুরি না করে অযথা সময় নষ্ট না করে এবারে মূল আলোচনার বিষয় ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত সম্পর্কে জেনে নিন। এই আর্টিকেলের প্রথম অনুচ্ছেদে আমরা জানবো ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে।

ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম

আপনারা অনেকেই ইশরাকের নামাজ পড়তে চান কিন্তু আপনারা হয়তো জানেন না এই ইশরাকের নামাজ কিভাবে পড়তে হয়। এই ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনাদের সাথে আজকে আমরা আলোচনা করব চলুন জেনে আসি ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম।

ইশরাকের নামাজ নফল নামাজ এটি আমাদের নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম পড়তেন এবং সবাইকে পড়ার জন্য বলতেন। ইশরাকের নামাজের ফজিলত ও মর্যাদা অন্য নফল নামাজের তুলনায় অনেক বেশি কিন্তু ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম কি এটা হয়তো অনেকে আপনারা জানেন না চলুন জেনে নি ইশরাকের নামাজের নিয়ম।
ইশরাকের নামাজের মত অন্যান্য নামাজের মতোই দুই রাকাত করে আদায় করতে হয়। তবে ইশরাকের নামাজের জন্য সুস্পষ্ট কোন আলাদা নিয়ম ও নিয়ত নেই। শুধু আল্লাহু আকবার বলে শুরু করা আর দুই দুই রাকাত করে চার রাকাত নামাজ পড়া। ইশরাকের নামাজের সুনির্দিষ্ট রাকাত সংখ্যার উল্লেখ থাকে না কেউ কেউ দুই রাকাত করে শুরু করে ৮ রাকাত পর্যন্ত পরে।

আবার কেউ ইসলামিক স্কলারদের কেউ কেউ বলছেন যে ইশরাকের নামাজ দুই রাকাত করে ১২ রাকাত পর্যন্ত পড়তে বলা হয়। তবে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুই রাকাত পড়লে দুই বারে চার রাকাত ইশরাক পড়তেন এটি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর আমল দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে। ইশরাকের নামাজ পড়ার জন্য অন্য কোন নিয়ম মানতে হবে না তাই সাধারণ নামাজ আমরা যে ফরজ নামাজ যেভাবে পড়ে থাকি সেই নিয়মে এই নামাজটি পড়তে হবে এটার কোন আলাদা নিয়ম নেই।

ইশরাকের নামাজের সময় সূচি

ইশরাকের নামাজের সময়সূচী সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন কোন সময় ইশরাকের নামাজ পড়লে ভালো হবে এবং কোন সময় ইশরাকের নামাজ পড়ার কথা বলা হয়েছেরইসলামিক স্কলাররা বলেন যে, বর্শা মানে দেড় মিটারের মতো আবার কেউ কেউ বলছেন ১ মিটারের মতো। এটি সময়ের সঙ্গে পরিমাপ করলে দাঁড়ায় সূর্য উদিত হওয়ার ১০ থেকে ১২ মিনিট পর শুরু হয় ইশরাকের নামাজ পড়ার প্রসঙ্গে একাধিক রকমের হাদিস রয়েছে।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "যে ব্যক্তি জামাতের সঙ্গে ফজরের নামাজ পড়লো। এরপর সূর্য উঠা পর্যন্ত সেখানে বসে আল্লাহর জিকির করলো; তারপর দাঁড়িয়ে দুই রাকাত নামাজ পড়লো ;সে একটি হজ ও ওমরা করার সওয়াব নিয়ে ফিরে গেল। (তাবারানি, আত-তারগিব)

হযরত আনাস ইবনে মালেক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ফজরের নামাজ জামাতে আদায় করার পর সূর্য ওঠার আগ পর্যন্ত ওখানে বসে বসে আল্লাহর জিকির করে। তারপর দুই রাকাত জামাত আদায় করেন তার জন্য পূর্ণাঙ্গ হজ ও ইমরান সমান সওয়াব রয়েছে।' (তিরমিজি, মিশকাত)

এছাড়া অন্য বর্ণনায় এসেছে,' সূর্য ওঠার আগে আল্লাহর জিকির, তাকবীরে, তাহমিদ ও তাহলিল পাঠ করা আমার কাছে ইসমাঈল বংশের দুইজন গোলাম আজাদ করার চেয়েও অধিক প্রিয়'।হাদিসের দিকনির্দেশনা অনুসরণ করে ফজর নামাজ পড়ার কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে সূর্য উঠার পর এই নামাজ আদায় করতে হয়।
এক্ষেত্রে ইসলামিক স্কলাররা অনেকে বলেন, মমিন মুসলমানদের উচিত ফজরের নামাজের পর সূর্য উঠার ১৫ মিনিট থেকে ২৫ মিনিট পর আল্লাহু আকবার বলে দুই দুই রাকাত করে চার রাকাত নামাজ আদায় করা নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুন্নতের অনুসরণ করা। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে নির্ধারিত সময়ে সুন্নত নিয়মের নিয়মিত ইশরাক নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুন। হাদিসের উপর আমল করার তৌফিক দান করুক আমিন।

ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত

আপনারা যারা ইশরাকের নামাজ পড়তে চান কিন্তু নিয়ত সম্পর্কে জানেন না কোন নিয়ত পড়তে হয়। ইশরাকের নামাজ আদায় করার জন্য সে সম্পর্কে আমাদের কাছে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন। চলুন জেনে আসি ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম কি নামাজ পড়তে হয় আজকে আপনাদেরকে জানাবো।

দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের আদায়ের পাশাপাশি আমরা নফল নামাজ ও আদায় করা জরুরী নামাজটি আদায় করলে আমাদের অনেক গুনাহ মাফ হবে এই জন্য অবশ্যই নিয়মিত অধিক ফজিলত লাভের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পাশাপাশি ইশরাকের নামাজ আদায় করে দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য কল্যাণ অর্জন করতে হবে।
ইশরাকের নামাজের নিয়ত চলুন জেনে আসি: সালাতুল ইশরাক বা ইশরাকের নামাজের জন্য হাদিসে আলাদা কোন নিয়ত বর্ণিত হয়নি এর জন্য নিয়ত আরবিতে বলা আবশ্যক নয় তবে এ নামাজ শুরু করার আগে বাংলায় নিয়ত করে নেয়া যাবে।যেমন: "ইশরাকের নামাজ আদায়ের উদ্দেশ্যে কিবলামুখী হয়ে নিয়ত করলাম আল্লাহু আকবার। "
তবে বিভিন্ন হাদিস থেকে জানা যায় এটি নফল ইবাদত ইশরাকের নামাজের কোন কাজা নেই এটি আদায় না করলে গুনাও হবে না তবে এটি আদায় করলে অধিক সওয়াব পাওয়া যাবে।

ইশরাকের নামাজ কয় রাকাত

ইশরাকের নামাজ কয় রাকাত এই নিয়ে আমাদের মনে অনেক রকমের প্রশ্ন রয়েছে চলুন জেনে আসি ইশরাকের নামাজ কয় রাকাত। এছাড়াও কত রাকাত করে পড়তে হয়। ইশরাকের নামাজ যেহেতু নফল নামাজ এটি আমাদের নফল ইবাদত করার জন্য এই নামাজ আগে নবীজি সাল্লাল্লাহু সাল্লাম পড়তেন। ওদিক পরিমাণে সওয়াব অর্জনের জন্য এবং গুনাহ হয় মাফ চাওয়ার জন্য অবশ্যই ইশরাকের নামাজ পড়া উচিত এতে আমাদের গুনাহ মাফ হবে এবং সাওয়াব আদায় হবে।
হাদিসে ইশরাকের নামাজের সঠিক রাকাত সংখ্যা উল্লেখ করা না থাকলেও এটি দুই রাকাত করে ৮ রাকাত পর্যন্ত আদায় করা যায় আবার কিছু ইসলামিক স্কলাররা বলেছেন, এই নামাজ দুই রাকাত করে ১২ রাকাত পর্যন্ত পড়া যাবে। তবে আমাদের রাসূল সাঃ দুই রাকাত করে চার রাকাত ইশরাকের নামাজ আদায় করতেন।

এই জন্য সকল মুসলিম ভাই বোনদের উচিত ফজরের নামাজের ১৫- ২০ মিনিট পর দুই রাকাত দুই রাকাত করে চার রাকাত ইশরাকের নামাজ আদায় করা। ইশরাকের নামাজ পড়ার জন্য আলাদা কোন নিয়ম নেই অন্য যে সকল নামাজ যেভাবে পড়া হয় এই নামাজটি ও সেভাবেই পড়তে পারবে।

ইশরাকের নামাজ পড়ার ফজিলত

ইশরাকের নামাজ পড়ার ফজিলত সম্পর্কে আপনারা আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পাশাপাশি ইশরাকের নামাজ আদায় করার ফলে আমাদের কোন ফজিলত পাওয়া যায়। সে সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন চলুন জেনে আসি কুরআন ও হাদিসের ইশরাকের নামাজ পড়ার ফজিলত সম্পর্কে কি বলা হয়েছে।

হযরত আবু উমামাহ (রা) বর্ণনা করেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম বলেছেন এক নামাজের পর (ধারাবাহিক) আর এক নামাজ, যার মাঝখানে কোন গোনাহ হয়নি, তা ইল্লিয়্যুন ( উচ্চ মর্যাদায়) লেখা হয়। (আবু দাউদ)
আমাদের রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম বলেছেন, ফজরের নামাজ আদায়ের পর সূর্য উদিত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতেন এবং ইশরাকের নামাজ আদায় করতেন সুতরাং বোঝা যাচ্ছে এটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত।

আনাস ইবনে মালেক (রা) হতে বর্ণিত, রাসূল (সা) বলেন, " যে ব্যক্তি জামাতের শহীদ ফজরের নামাজ আদায় করলে ও সূর্য উদয় পর্যন্ত আল্লাহ তায়ালা জিকিরে মগ্ন থাকলো তারপর দুই রাকাত নামাজ আদায় করল সে একটি পরিপূর্ণ হজ্জ ও ওমরাহ পালন করার সওয়াব অর্জন করবে।

নবীজি (সাঃ) বলেছেন," দিনের শুরু যেন বেশি বেশি সিজদাহ্ দেওয়ার মাধ্যম হয় তাই ফজরের নামাজের নামাজ পড়া অধিক উত্তম। "

বেশি বেশি নফল ইবাদত করলে গুনাহ মাফ হয়ে যায় তাই ইশরাকের নামাজ আদায় করে অনেক তাৎপর্যপূর্ণ এবং এর পাশাপাশি অন্যান্য নফল ইবাদত করা উত্তম।

কোন নফল ইবাদত নিয়মিত আদায় করা সুন্নত নবী কারীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম নফল ইবাদত করা শুরু করলে তা তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ছেড়ে দেননি। এতে প্রমাণিত হয় যে তিনি নফল ইবাদতের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা বজায় রাখতেন তাই এটি সকলের জেনে রাখা জরুরী।

আপনারা যারা পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ পড়েন তাদের অবশ্যই নিয়মিত ইশরাকের নামাজ পড়া উচিত এর ফজিলত রয়েছে অনেক এই নামাজ পড়ার ফলে আপনি আল্লাহ তায়ালা সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবেন এবং আল্লাহ তাআলার কাছে আপনার করা ভুলগুলো এবং গুনাহর মাফ চাইতে পারবেন। আল্লাহ তায়ালা তার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য এবং নৈকট্য লাভের জন্য অবশ্যই আপনারা ইশরাকের নামাজ এবং অন্যান্য নফল নামাজ আদায় করতে পারেন।

মহান আল্লাহ তায়ালা মুসলিম তোমাকে নির্ধারিত ফরজ নামাজগুলো আদায়ের পাশাপাশি হাদিস নফল নামাজ পড়ার মাধ্যমে দুনিয়া এবং পরকালের ফজিলত ও মর্যাদা লাভ করার সুযোগ করে দিয়েছেন। তাই সকলের উচিত ইশরাকের নামাজ ও অন্যান্য সকল নফল নামাজ অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে আদায় করা।
আল্লাহ তাআলা বলে, " হে মানুষ তুমি দিনের প্রথম অংশে আমার জন্য চার রাকাত নামাজ আদায় করো তাহলে এই দিনে তোমার যা কিছু প্রয়োজন হয় সবই আমি পূরণ করে দেব। "

নফল নামাজ দ্বারা আল্লাহর প্রতি বান্দার ভালোবাসা পরিমাপ করা হয় তাই বোঝা যাচ্ছে এটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তাই ইশরাকের নামাজ নফল নামাজ প্রত্যেকেরই আদায় করা উচিত।

শেষ বার্তা।ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত।ইশরাকের নামাজ কয় রাকাত

প্রিয় পাঠকবৃন্দ আপনারা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে এই আর্টিকেল সম্পন্ন পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত এবং ইশরাকের নামাজ কয় রাকাত আছে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।আশা করছি আপনি এই আর্টিকেল পড়ে যে সমস্ত তথ্যগুলো জানতে পেরেছেন তা সঠিক নিয়মে ব্যবহার করে ইশরাকের নামাজ আদায় করবেন।

নামাজ প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তির জন্য ফরজ।নামাজ বেহেস্তের চাবি তাই আমরা সকলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার পাশাপাশি নফল,সুন্নত নামাজ গুলো নিয়মিত আদায় করব।এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের এই আর্টিকেল আপনার কাছে কেমন লেগেছে তা কমেন্ট করে জানিয়ে দিন।
এছাড়াও এই আর্টিকেলটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য সকলের কাছে শেয়ার করুন এতে করে সবাই ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ত সম্পর্কে জানতে পারবে।তাছাড়া আপনি যদি ইসলামিক আরও আর্টিকেল পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন ।আজকের আর্টিকেল এই পর্যন্তই আবারো কথা হবে অন্য কোন বিষয় নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।" আল্লাহ হাফেজ "

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url