শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার - ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায়

প্রিয় পাঠক আপনি কি শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার এবং ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন কারণ আপনি নিশ্চয়ই শীতে ঠোঁটফাটা নিয়ে সমস্যা পোহাচ্ছেন।তাই আমাদের এই পোস্টটি দ্রুত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার এবং ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।আশা করছি আপনার সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন।
শীতে+ঠোঁট +ফাটার +প্রতিকার
আপনি যদি শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার এবং ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন কেননা প্রতিটা পিক আপনাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।আপনি যদি নিজেকে এই শীতে ঠোট ফাটা থেকে দূরে রাখতে চান তাহলে আমাদের এই পোস্টটি ধৈর্যের সহিত সম্পন্ন পড়ুন এবং জানুন শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত।
পেজ সূচিপত্র:শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার এবং ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায়

উপস্থাপনা। গরমে ঠোঁট ফাটার কারণ

অনেকে মনে করেন যে শুধুমাত্র শীতে ঠোঁট ফাটে আসলে কি শুধু শীতেই ঠোঁট ফাটে ঠোঁট ফাটার কারণ কিন্তু গরমেও হতে পারে। গরমকাল ও মাঝে মাঝে দেখবেন অনেকের ঠোঁট শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে এবং ঠোঁটে ফাটা ভাব দেখা দিচ্ছে ঠোটের চামড়া উঠছে। এই সমস্যাগুলো সম্বোধন প্রায় অনেকেই আমরা হয়ে থাকি এখন গরমকালে ঘামের মাধ্যমে অতিরিক্ত পানি যখন শরীর থেকে বের হয়ে যায়। তখন শরীরে পানির ঘাটে দেখা দেওয়ার কারণেই কিন্তু গরমকালে ঠোঁট ফাটার সমস্যা দেখা দেয়।

ঠোট ফাটে মূলত শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দেওয়ার কারণে এবং ত্বক শুষ্ক হওয়ার কারণে ঠোঁটের চামড়া গুলো ফেটে যায় এবং উঠতে থাকে। তাই ডিহাইড্রেট হয়ে গেলে ঠোঁট ফাড়তে শুরু করবে এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গার পানির ঘাটতিও দেখা দিবে। শরীর সুস্থ রাখতে হলে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে এবং শরীরে দুই হাইড্রেট হয়ে গেলে সেই সময়ও পানির পরিমাণ বৃদ্ধি করতে হবে।
তোর শুধুমাত্র শীতকালে ফাটে না এটি গরমকালেও ফাটে এইজন্য অবশ্যই নিয়মিত প্রতিদিন ২ লিটার পানি পান করতে হবে যেন শরীরে পানির ঘাটতি না দেখা দেয়। শীতকালে বেশি পরিমাণে ঠোট ফাটে কারণ আবহাওয়ার রুক্ষ থাকে এবং তো কেউ আদ্রতা হারিয়ে যায় এই জন্য এই সমস্যাটা বেশি দেখা দেয় শীতকালে তবে একই সময় গরমকালেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে । ফাটা ছাড়া গরমকালে অতি বেগুনি রশ্মি ঠোঁটে লেগে সেটার ত্বক খারাপ করে দিতে পারে অন্যদিকে শরীরের যদি পানির ঘাটতি দেখা দেয় তাহলে একই সমস্যা শুরু হয়।

তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন গরমকালে ঠোঁট পাঠার কারণ হতে পারে আপনার পানির ঘাটতি এবং ও সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মির কারণে ঠোঁট ফাট থেকে পারে। তাই গরমকালে যদি ধরতে থাকে আপনার তাহলে আপনি মসলাদার খাবার খাবেন না এই সময় বা টক জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। শুকিয়ে গেলে ঠোঁট চাটবেন না এতে ঠোঁট ফাঁটতে পারে ঠোঁট শুকিয়ে গেলে লিপবরাম লাগাতে হবে। বাইরে বেরোলে ছাতা রাখতে হবে এবং মাথায় টুপি পড়তে হবে এতে সূর্যের সরাসরি আলো থেকে একটু হলেও রক্ষা পাওয়া যাবে। এভাবেই কিছু কিছু টিপস অবলম্বন করলে গরমকালে আপনার ঠোঁট ফাটবে না।

ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায়

প্রায় শীতকাল আসলে সকলের একটাই সমস্যা বেশি দেখা যায় ঠোঁট ফাটা এই ঠোঁট ফাটা সমস্যা নিয়ে অনেকেই খাবার খাওয়ারও সমস্যা শুরু হয়ে যায়। ঠোঁট ফাটার কারণে খেতে অসুবিধা হয় যার ফলে ঝাল জাতীয় খাবার খেতে পারা যায়নি। ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া কিছু উপায় মেনে চললে আপনার ঠোঁট খুব কম ফাটবে। যাদের শীতকাল আসলে ঠোঁটফাটা শুরু করে তারা ঘরোয়াভাবে এই কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনার ঠোঁট ফাটা কমে যাবে।

শরীল হাইড্রেট রাখুন: পানির ঘাঁটি হওয়ার কারণে মূলত শরীরে গ্রাই গেটের সমস্যা শুরু হয় এই জন্য এই সময় সবচেয়ে বেশি দরকার পানি পান করা। যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান না করলে শরীরে পানির সর্বদা দেখা দেয় যার ফলে ঠোঁট ফাটতে শুরু করে এই জন্য পানি পান করতে হবে।

মশলা খাওয়া বিরত: ছোট ছয়টার আরেকটি কারণ হচ্ছে মসলাদার খাবার খাওয়া যাবেনা এই সময় টক জাতীয় খাবার খাওয়া থেকেও বিরত থাকতে হবে তাহলে আপনার ঠোঁট ফাটা বন্ধ হবে।

লিপ বাম: শরীর সুস্থ থাকে এবং ত্বকের শুষ্কতা বেশি পরিমাণে হয়ে যায় যার ফলে ঠোঁট ফারতে শুরু করে এই জন্য সেই সময় সব সময় ঠোঁটে লিপাম ব্যবহার করতে হবে। দিব্যম ব্যবহার করার ফলে আপনার ঠোঁট সেই সময়ের জন্য হাইড্রেট থাকবে এবং ঠোঁট ফাটা থেকে বিরত রাখবে।

ঠোঁট চাটা থেকে বিরত: শীতকালে যখন ঠোঁট সুস্থ হয়ে থাকে খসখসে হয়ে যায় তখন সেই সময় ঠোঁট চাটার মাধ্যমে ঠোঁটকে ভিজিয়ে রাখা চেষ্টা করে অনেকে। কিন্তু এই কাজটা করা যাবে না এতে আপনার ঠোঁট আরও বেশি পরিমাণে ফাটতে শুরু করবে। ঠোঁট শুকিয়ে গেলে সেই সময় লিপবাম ব্যবহার করতে পারেন এতে কিছুটা সময়ের জন্য ঠোঁটে ভিজে ভাব হবে।

ঠোঁটের চামড়া ওঠার কারণ

শীতকাল বা গরম প্রায় সময় অনেকের ঠোটের চামড়া উঠতে শুরু করে এই চামড়া উঠার কারণ সম্পর্কে অনেকেরই জানা নয়। আপনাদের জানতে হবে ঠোঁটের চামড়া উঠার কি কারন কি কারনে ঠোঁটের চামড়া উঠছে। শীতকালে বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ বেশি হলে শরীর থেকে জলীয় অংশ কমে যায় এবং তখন চামড়া ডেই স্তরটি খুব তাড়াতাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থাৎ শুকিয়ে যায় তারপরে ঠোঁটের চামড়া ফাটতে শুরু করে।

ঠোঁটের এই অংশকে আমরা এপিডারমিস বা বহিঃস্তর বলি এই পাতলা স্তর হওয়ায় তাপমাত্রার হেরফরে বা বাতাস আদ্র হলে দ্রুত প্রভাব পড়ে। যার ফলে দ্রুত ঠোঁটের চামড়া উঠতে শুরু করেন। শীতের সময় ঠোঁট সুস্থ হয়ে চামড়া উঠার সময় অনেকে লিপবাম ব্যবহার করে তারপরেও তাদের সমস্যার সমাধান হয় না। ঠোঁটে চান্দা উঠার পেছনে অনেক সময় পুষ্টির অভাব ও দেখা দিতে পারে আপনার শরীরে যদি শক্তির মাছ মাত্রা মস্তিষ্কের ক্ষমতার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার দৃষ্টি শক্তি হজম প্রক্রিয়া হরমোন উৎপাদনে ইত্যাদি।
জন্য প্রয়োজন ভিটামিন বি এ টির যদি অভাব দেখা দেয় তখন আপনার শরীরে নানা রকমের সমস্যা তৈরি হয়। ভিটামিন বি১২ কোষের বৃদ্ধি ও সেরে ওঠার বিশেষভাবে প্রয়োজন এই ভিটামিন অভাবের ফলে শুষ্কতা তৈরি হয় এবং যার ফলে ভিটামিন বি দেহ বেশি সময় ধরে রাখতে পারে না তাই প্রতিদিনের খাবারে এই ভিটামিন রাখা দরকার।

অনেক সময় যদি ঘুমের মধ্যে নিজের পাটির দাঁত দিয়ে সামনে এগিয়ে থাকে অথবা লালা ঝরে তবে সেটা হতে পারে ঠোঁট ইস্ট দ্বারা সংক্রমিত হয়েছে যার ফলে এই সমস্যা দেখা দিচ্ছে। অতিরিক্ত সূর্যালোকের সংস্পর্শে থাকার কারণে অনেক সময় ঠোট থাকে কারণ সূর্যের অতিবেগুনি রশী ঠোঁটের উপর সরাসরি পড়ার ফলে ঠোঁটে শুষ্কভাব চলে আসে যার ফলে ঠোঁটের চামড়া উঠতে শুরু করে।

শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার

তাহলে আমরা সবচেয়ে বেশি ঠোঁটফাটা সম্মুখীন হয়ে থাকে কারণ শীতকালে বাতাসের আদ্রতার কারণে শরীরের আদ্রতা কমে যায় এবং শীতকালে আমরা পানি কম পরিমাণে পান করি যার ফলে শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দেয় এই কারণে শীতকালে ফাটা শুরু হয়। শীতকালে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার করতে ঠোঁটের যত্ন নিতে হবে। চলুন জেনে আসি শীতকালে ঠোট ভাতার পত্রিকার সম্পর্কে নিচে দেওয়া হল -

লিপ বাম: শীতকালে যখন ধরতে শুরু করে সেই সময় ঠোট শুষ্ক হয়ে থাকে এজন্য ঠোঁটে শুষ্ক ভাব দূর করতে সব সময় লিপ বাম ব্যবহার করুন। এই দিবাম ব্যবহারের ফলে কিছু সময়ের জন্য আপনার ঠোঁটে ভিজে ভাব থাকবে যার ফলে ঠোঁট ফাটা থেকে রোধ করবে।

পর্যাপ্ত পানি পান: শীতকালে শরীরে পানি পরিমাণ কম হয় যার ফলে শরীর হাইড্রেট থাকে না শরীরের ডি- হাইড্রেশনে পরিমাণ বৃদ্ধি পায় যার ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং ঠোঁটফাটা শুরু করে। একজন সুস্থ ব্যক্তি দিন ২ লিটার পানি পান করা উচিত শীতকালে সেই পানির পরিমাণ কমে যায় মানুষ ঠান্ডার কারণে পানি পান করতে চাই না যার কারণে ঠোঁট ফাটে।

ভিটামিনের অভাব: শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দেওয়ার ফলে অনেক সময় থাকতে শুরু করে শরীরের মূলত ভিটামিন বি১২ এর অভাবের কারণে ঠোঁট ফাটে। এইজন্য ভিটামিন বি এর অভাব হলে কিন্তু ঠোঁট রুক্ষ হয় এবং প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খেতে হবে তাহলে এই ভিটামিনের অভাব পূর্ণ হবে।

ঠোঁট ভেজানো: শীতকাল আসলে শরীরে শুষ্ক ভাব বেশি দেখা দেয় যার ফলে অনেকেই ঠোঁটে শুষ্কতা দেখা দেওয়ার কারণে ঠোঁটে জিব দিয়ে ভিজায় এর ফলে আরও বেশি ধূর্ত ফাটতে শুরু করে এটি আরো ক্ষতি করে, যার কারণে এইসব কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

ঠোঁটের মরা চামড়া দূর করার উপায়

যখন শীতকালে ঠোঁট ফাটে তখন সেই সময় ঠোঁটের চামড়া উড়তে থাকে এই মরা চামড়াগুলো দূর করার জন্য অনেকেই হাত দিয়ে চামড়া তুলতে থাকে। এতে ঠোঁটের চামড়া উঠার ফলে ঠোঁট ছিলে যায় এবং কোন খাবার খাওয়া যায় না নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয়। চলুন যে না আসি ঠোঁটের মরা চামড়া দূর করার কিছু উপায়।
  • যখন ঠোঁট ফেটে যাবে এবং ঠোঁটের মরা চামড়াগুলো ঠোঁটে লেগে থাকবে সেই সময় ঠোঁটে নারিকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন। এটি প্রতি পরিমাণে ফ্যাটি এসিড আছে যা ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে এবং ঠোঁটফাটা ঠেকাতে নিয়মিত নারিকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন। নারিকেল তেল ব্যবহারের ফলে মরা চামড়াটি খুব সহজে উঠে যাবে ।
  • আবার আপনি যদি ঠোঁট ফাটা দূর করার জন্য অলিভ অয়েল প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহার করেন তাহলেও এটি আপনার খুবই কার্যকরী হিসেবে কাজ করবে। এর মধ্যে রয়েছে ফ্যাটি এসিড যা ত্বকে শুষ্কতা দূর করে ঠোঁট ফাটা রোধ করতে পারে দিনে দুইবার ঠোঁটে অলিভ অয়েল মাখিয়ে রাখলে ঠোঁট নরম ও মিশ্রণ থাকে এবং মরা চামড়া দূর হয় খুব সহজে।
  • গ্রিন টি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনারা চাইলে আপনাদের ঠোঁটের মরা চামড়ার দূর করতে পারেন এর জন্য আপনাকে একটি পেজ তৈরি করতে হবে। গ্রিন টির সাথে আধা চামচ টক দই সমপরিমাণ অলিভ অয়েল ও চিনি মিশিয়ে একটি পেজ তৈরি করতে হবে এবং এই প্রেসটি তৈরি করে ঠোঁটে কিছু কোন ম্যাসাজ করতে হবে দেখবেন আপনার ঠোঁটের মরা চামড়াগুলো উঠে গেছে।

ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে

আপনারা অনেকেই শীতকালে ঠোঁট ফাটার মত সমস্যার সম্মুখীন হন এবং আপনারা জানতে চান যে কোন ভিটামিনের অভাব দেখা দিলে ঠোঁট ফাটা সমস্যা শুরু হয়। এটি সবাইকে জানতে হবে যে কোন ভিটামিনের অভাবে ঠোঁটফাটা শুরু হয় কারণ এই ভিটামিনের অভাব দেখা দিলে যে শরীরে ফাটা ভাব শুরু হয় তার জন্য এই ভিটামিন টি পর্যাপ্ত পরিমাণে শরীরে গ্রহণ করতে হবে। ভিটামিন বি এর অভাবে সাধারণত ঠোঁট ফাটার মত সমস্যা দেখা দেয়।

ঠোঁট ফাটার কারণ হিসেবে ডাক্তাররা ভিটামিন বি কে দায়ী করে থাকেন অর্থাৎ ফোলেট ভিটামিন বি৯, ভিটামিন বি২, ভিটামিন বি৬ ও ভিটামিন বি১২ এর অভাবে এই সমস্যাটি দেখা দেয়। এইজন্য নিয়মিত শীতকাল আসলে সবুজ শাক-সবজি খেতে হবে। যাদের শীতকালে সবুজ শাক সবজি নিয়মিত খায় তাদের ভিটামিন বি এর অভাব হয় না কারণ ভিটামিন বি শাকসবজির মধ্যে থেকে পাওয়া যায়। পরিমাণের পুষ্টির অভাবে অনেক সময় ঠোট ফাটে এই জন্য পুষ্টিকর খাদ্য খেতে হবে।
শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানির অভাবে ডিহাইড্রেশন দেখা দেয় যার কারণে ঠোঁট ফাটার সমস্যা দেখা দেয় এই জন্য সঠিক পরিমাণে পানি পান করতে হবে। সূর্যের অতি বেগুনি রশির কারণে ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় সরাসরি সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি যখন আপনার ঠোটের উপর পড়বে তখন আপনার ঠোঁটে সমস্যা শুরু হবে এবং ঠোঁটচাঁটা দেখা দিবে এই জন্য সূর্যের আলোতে যাওয়ার আগে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। ভিটামিন বি এর অভাবে যখন ঠোঁটফাটা শুরু হয় তখন ডিম ও মাংস ও অন্যান্য শাকসবজি খেতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে তাহলে ঠোঁট ফাটা বন্ধ হবে।

শেষ কথা।শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার।ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় 

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার এবং ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। এতক্ষন সময় ধরে আমাদের পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আশা করছি এই পোস্ট আপনার ঠোঁট ফাটা দূর করতে উপকারে আসবে।আমাদের পোস্ট আপনার নিশ্চয় ভালো লেগেছে যদি ভালো লাগে তবে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। এতে করে সবাই ঠোঁট ফাটার হাত থেকে রেহায় পাবে। আজ এই পর্যন্ত আবারো কথা অন্য কোন টপিক নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url