তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায় - ব্রণ কেন হয়

প্রিয় পাঠক আপনারা কি তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায় এবং ব্রণ কেন হয় এ সম্পর্কে জানার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘাটাঘাঁটি করছেন কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না। তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন। কেননা আমরা এই পোস্টে আলোচনা করেছি তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায় এবং ব্রণ কেন হয় সে সম্পর্কে। তাই আপনার অজানা প্রশ্নের উত্তরটি পেতে জেনে নিন তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।
তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায়
তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায় এবং ব্রণ কেন হয় এ বিষয় সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে আপনিও জানতে পারবেন তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায় এবং ব্রণ কেন হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। আমরা আর কথা না বাড়ি এবারে মূল আলোচনার বিষয় তাদের বলে দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে জানবো।
পোস্ট সূচিপত্র:তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায়।ব্রণ কেন হয়

উপস্থাপনা।তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায়। ব্রণ কেন হয়

ছেলে মেয়ে উভয় ব্রণ নিয়ে নানা রকম সমস্যায় ভোগেন।আমাদের সকলেরই মনের মধ্যে প্রশ্ন বিরাজ করে ব্রণ কেন হয়।তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ব্রণের দাগ দূর করার উপায়, তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায়, কোন ভিটামিনের অভাবে এবং কোন হরমোনের কারণে ব্রণ হয় ব্রণ হয়।আজকের আর্টিকেলে ব্রণের দাগ দূর করার উপায় সহ আমরা ব্রণ কেন হয় এ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব।
কারণ আপনি অতিরিক্ত পরিমাণে প্রসাধনী সামগ্রী যেগুলোতে অতিরিক্ত পরিমাণে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয়েছে যার কারণেও কিন্তু ত্বকে এটা সহ্য না করতে পারার কারণে ব্রণ হিসেবে বাইরে বের হয়।তাই আপনি মুখের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনতে কিভাবে ব্রণ দূর করবেন তা এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। আমরা আর কথা না বাড়িয়ে এবারে মূল আলোচনার বিষয় তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।

ব্রণ কেন হয়।তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায়

সাধারণত ছেলে মেয়ে উভয়ের মুখে আমরা ব্রণ হতে দেখে এই ব্রণটা কেন হয় এ সম্পর্কে আপনারা কি জানেন। মুখে ব্রণ হওয়াটা মেয়েরা বা ছেলেরা কেউই পছন্দ করে না এই ব্রণ হওয়ার কারণে মুখটা নষ্ট হয়ে যায় মুখে দাগ পড়ে কালো ছাপ পড়ে যার কারণে মুখটা দেখতেও খারাপ লাগে। এই ব্রণ সাধারণত কেন হয়ে থাকে এ সম্পর্কে অনেকে জানার আগ্রহ রয়েছে এবং হওয়ার পিছনে কিছু কারণ রয়েছে যেটা অজানার কারণে অনেকের মুখে আরো বেশি ব্রণ বাড়াতে শুরু করেন।

আমরা না জানার কারণে অনেক সময় ভুল করি যার কারণে কিন্তু ব্রণ হয়ে থাকে এবং এই হওয়ার পিছের কারণ এর মধ্যে কিছু রয়েছে তার মধ্যে হলো মুখে অতিরিক্ত প্রসাধনী ব্যবহার বংশগত কিংবা পরিবেশগত কারণে ব্রণ হয়ে থাকে। আমি এই ব্রণটা আপনার বংশের যদি আগে কারো হয়ে থাকে তাহলে এটা রক্ত থেকেও আপনার শরীরে ছড়িয়ে আসার কারণে কিন্তু হতে পারে।
আবার আপনি অতিরিক্ত পরিমাণে প্রসাধনী সামগ্রী যেগুলোতে অতিরিক্ত পরিমাণে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয়েছে যার কারণেও কিন্তু ত্বকে এটা সহ্য না করতে পারার কারণে ব্রণ হিসেবে বাইরে বের হয়। মুখে ময়লা বা চুলকানির রেসের কারনেও কিন্তু অনেক সময় মুখে ব্রণ বের হয়ে থাকে। মুখে ব্রণের জন্য দায়ী Pripionibacterium acne নামের ব্যাকটেরিয়া।

এই ব্যাকটেরিয়া টি যখন মুখে আক্রমণ করে তখন এই সমস্যার সম্মুখীন হয়। এছাড়াও কিছু ওষুধ যেমন কর্টিকোস্টেরয়েড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, লিথিনিয়াম ও ত্বকের জন্য ব্রণ সৃষ্টি করতে পারে এই জন্য এ সকল ভিটামিন যদি আপনার ত্বকে কোন সাইড ইফেক্ট করে তখন আপনি এই ভিটামিন গুলো নেয়া বন্ধ করবেন। তাহলে আপনারা বুঝতেই পেরেছেন ব্রণ কেন হয় এই ব্রণ হওয়ার পিছনে কারণ একমাত্র শুধু যে এই ব্যাকটেরিয়া তার নাম আপনার বংশগত কারণ আরো অন্যান্য নানা রকমের কারণে কিন্তু ব্রণ হয়।

ব্রণের দাগ দূর করার উপায়।ব্রণ কেন হয়

ব্রণের দাগ দূর করার কিছু উপায় রয়েছে। এই ব্রণ হওয়ার কারণে মুখে কালো দাগ পড়ে যায় যা দেখতে খুব খারাপ লাগে ত্বকের উপর সৃষ্টি হয় এই দাগটি দূর করার জন্য যে সকল জিনিস ব্যবহার করতে হবে তা সম্পর্কে আপনারা হয়তো জানেন না। চলুন জেনে আসি ব্রণের দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে।
আপনি যদি ব্রনের দাগ দূর করতে চান তাহলে আপনি আপনার ত্বকে একটি ফেসপ্যাক ঘরোয়া ভাবে বানিয়ে নিতে পারেন যেটা আপনার ত্বকের জন্য ভালো হবে এবং আপনার টকে তৈরি হওয়া ব্রণের দাগ দূর হবে খুব সহজেই। একটি লেবুর রসের সামান্য পানি মিশিয়ে একটি তুলার সাহায্যে মুখের যে অংশগুলোতে ব্রণ দাগ রয়েছে সেই অংশে ৩ ৪ মিনিট ঘুরতে থাকুন। তারপর সেনসিটিভ স্কিন হলে লেবু না দেওয়াই ভালো কারণ অনেকের ত্বকে লেবু শ্যুট করে না।

এছাড়াও আপনি দুই টেবিল চামচ বেকিং সোডা ও সামান্য পানি মিশিয়ে চার মিনিট ঘোষণা এবং শুকানোর জন্য কয়েক মিনিট অপেক্ষা করতে হবে এরপর মুখ ধুয়ে ভালোভাবে ময়চাক্রাইজার ক্রিম ব্যবহার করুন।ব্রণের দাগ উঠাতে আপনি আলুর রস অথবা টমেটো চিপে ভালোভাবে আপনার স্কিনে মেসেজ করলে ব্রণের দাগ উঠতে পারে। এ সকল প্রাকৃতিক উপাদান দ্বারা ব্রণের দা খুব সহজেই উঠে যায় যদি সেই দাগটাকে আপনি সহজে উঠাতে পারেন।

আপনি ব্রণের দাগ উঠাতে শসার রস ব্যবহার করতে পারেন তবে এতে সমপরিমাণ শসার টমেটো রস মিশিয়ে ব্রনের দাগে ব্যবহার করে দশ মিনিট রাখার পর ধুয়ে নিলে ব্যবহার করলে খুব সহজে আপনার ব্রণের দাগ উঠে যাবে এবং আপনারটা সুন্দর কোমল হয়ে উঠবে।

অ্যালোভেরা জেল আপনার উপর অনেক দাগ উঠাতে অনেক বেশি কার্যকরী হবে যদি আপনি অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন আপনার ত্বকে তাহলে আপনার ব্রণের দাগ খুব সহজে উঠে যাবে। এই জন্য সকালে ও রাতে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে হবে শুকিয়ে গেলে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে ধীরে ধীরে দাগ উঠে যাবে।

এছাড়াও প্রাকৃতিক ব্রিচিং হিসেবে কাজ করে বেকিং সোডা আপনি ব্রনের দাগ যদি উঠাতে চান। তাহলে বেকিং সোডা দুই টেবিল চামচ এবং এই সোডার সাথে অল্প পরিমাণে গোলাপজল মিশিয়ে দুই থেকে তিন মিনিট লাগিয়ে রাখতে পারেন আপনার পুরো ত্বকে তাহলে দেখবেন দ্রুত ব্রণের দাগ উঠে যাচ্ছে।
ব্রণের দাগ উঠাতে আপনি যদি উপরের রূপে এই সকল পদ্ধতি অবলম্বন করেন তাহলে অবশ্যই আপনার ত্বকের ব্রণের দাগ উঠে যাবে প্রাকৃতিক উপায়ে। রাসায়নিক পদার্থ না ব্যবহার করে প্রাকৃতিক উপায়েব ব্রণের দাগ উঠানোর ফলে আপনার ত্বকে কোন রকম ক্ষতি হবে না এর পরের অনুচ্ছেদে আমরা রয়েছে তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায়।

তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায়

যখন কারো অতিরিক্ত পরিমাণে তৈলাক্ত হয় তখন কিন্তু কোন কিছুই সহজে শ্যুট করে না সেই ত্বকে এই ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার জন্য অনেক রকমের রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করার ফলে ত্বক আরো ক্ষতি হতে পারে এই জন্য তৈলক তো তোকে ব্রনের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায় আপনাদের সাথে আজকে আলোচনা করব। চলুন জেনে আসি তাকে ব্রণের দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে।
যাদের ত্বক অতিরিক্ত পরিমাণে তৈলাক্ত তো সেই ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার জন্য অবশ্যই সরাসরি মুখের উপর মধু ব্যবহার করতে পারেন। মধু হচ্ছে সবচেয়ে কার্যকারী উপাদান তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার। ত্বকে মধু লাগিয়ে রেখে ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন মধু শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে এতে আপনার ত্বকে তৈলক তো ভাব দূর হবে এবং ত্বকের ব্রণের দাগ গুলো আস্তে আস্তে উঠে যাবে।

আবার আপনি আপনার তৈলাক্ত ত্বকের জন্য লেবু ও ব্যবহার করতে পারেন যদি লেবুর রসে আপনার কোন সাইড ইফেক্ট না থাকে। ত্বকে তাহলে আপনি আপনার ত্বকে লেবুর রস ব্যবহার করতে পারেন কারণ লেবুর রস হয়েছে সাইট্রিক এসিড যার ফলে আপনার ত্বকের তেল খুব সহজে শোষণ করে নেয়। এছাড়া লেবুর মধ্যে থাকা অ্যান্টি মাইক্রো ব্যাকটেরিয়াল ক্ষমতা আপনার ত্বককে সুন্দর করতে সহযোগিতা করে।

জোজবা তেল দিয়ে তৈরি মাস্ক সপ্তাহে যদি দুই থেকে তিনবার আপনার ত্বকে ব্যবহার করেন।তাহলে আপনার ব্রণের দাগ কমে যাবে এবং আপনার ত্বক তৈলাক্ত থেকে অনেক বেশি সুন্দর এবং শুষ্ক হয়ে যাবে। ব্রণের দাগ ও উঠানোর জন্য অবশ্যই এই তেলটি আপনাদের জন্য অনেক বেশি কার্যকরী হবে।ওটস ব্যবহার করতে পারেন কারণ ও অতিরিক্ত তেল শোষণ করে নেয় আপনার ত্বকের তৈরি হওয়া অতিরিক্ত তেলকে উৎসের শোষণ করে নিতে পারবে।

যখন আপনার মুখে ওটমিল ব্যবহার করবেন তখন এক থেকে দুই কাপ গুড়া করা গরম পানিতে মিশিয়ে একটি পেজ তৈরি করুন। মিশ্রণটি নেড়ে নেড়ে এক টেবিল চামচ মধু দিতে হবে এরপর তিন মিনিট ধরে ওই ওল্ড মিলটা মিশ্রণটি ভালোভাবে আপনার মুখে ম্যাসাজ করুন। এরপর গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবং মুখ শুকিয়ে নিন মাঝে মাঝে আপনি এটি ১০ থেকে ১৫ মিনিট ও রাখতে পারেন এভাবে সপ্তাহে দুইদিন করলে আপনার ত্বকের কালো দাগ উঠে যাবে।

টমেটো ত্বকের অতিরিক্ত তেল এবং ত্বকের ছিদ্র গুলোতে ময়লা জমে বদ্ধ হয়ে গেলে সেগুলো পরিষ্কার করতে অনেক বেশি কার্যকরী। এইজন্য আপনি আপনার ত্বকের টমেটোর রস ব্যবহার করতে পারেন এর সাথে আপনি একটি মার্কস তৈরি করে নিতে পারেন।
টমেটোর রসের সঙ্গে এক চামচ চিনি মিশিয়ে তাহলে আপনার ত্বকের ময়লা গুলো খুব সহজে উঠে যাবে। এটি আপনি তৈরি করার পর ৫ মিনিট মুখে ম্যাসাজ করতে পারেন এবং এরপর এই মেসেজটি শুকিয়ে গেলে উষ্ণ পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে।

কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ব্রণ হয়

আপনাদের মুখে যখন ব্রণ উঠে তখন আপনারা হয়তো অনেকে অস্বস্তিকর একটি পরিবেশের মধ্যে ভোগেন। কেন আপনার মুখে ব্রণ কি হলো আসলে ব্রণ হওয়ার পিছনে কারণ সম্পর্কে অনেকেরই অজানা। কোন ভিটামিনের অভাবে আপনার ত্বকে ব্রণ হয়েছে এটাও হয়তো আপনি জানতে পারেননি। চলুন জেনেছি কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ব্রণ হয়।
আপনারা কি জানেন আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন না গেলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় যার ফলে আমাদের শরীরের নানা রকমের অসুখ দেখা দেয়। শরীরের রোগ বাসা বাধার পেছনে একটি বড় কারণ কিন্তু ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার না খাওয়ার। সঠিক পরিমাণে পুষ্টি যদি শরীরে না যায় তাহলে অবশ্যই শরীর খারাপ করবে এবং শরীরে ভিটামিনের অভাব হলে বিভিন্ন রোগ হবে।

ভিটামিন সি: আমাদের ত্বকের জন্য সবচেয়ে বেশি কার্যকারী উপাদান হচ্ছে ভিটামিন সি এই ভিটামিন সি এর অভাব হলে ত্বকে নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয়। ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য এবং ত্বককে কোমল ও উজ্জ্বল রাখার জন্য কিন্তু ভিটামিন সি দরকারী। তেমনি ভিটামিন সি এর অভাব বা ঘাটতি দেখা দিলে তখন ত্বকের মধ্যে নানা রকমের রোগের সৃষ্টি হয় এরকম একটি রোগ দেখা দেয় ব্রণের সমস্যা হয়। ত্বকের কালো দাগ ছোপ কমানোর পাশাপাশি সার্বিক উন্নতি করতে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী হচ্ছে ভিটামিন সি।

ভিটামিন এ: কারো তকে যদি ভিটামিন এর ঘাটতি দেখাতে তখন কিন্তু তার ত্বকের ভিটামিন এ অভাবে বিভিন্ন রকমের রোগ হয়। ব্রনেরও সৃষ্টি হতে পারে যার ফলে নানা রকমের রোগ দেখা দেয়। যার ফলে ত্বকে কালো ছোপ ছোপ দাগ হতে সৃষ্টি হয় এবং এই দাঁত সহজে দূর হয় না। ত্বকে সুন্দর রাতে এবং ত্বকের যত্ন করতে হলে অবশ্যই ভিটামিন এ সাপ্লিমেন্ট ত্বকে যাওয়া জরুরী।

ভিটামিন বি৩: ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখার জন্য ভিটামিন বি ৩ সবচেয়ে বেশি কার্যকারী উপাদান এই জন্য ত্বকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সরবরাহ করা জরুরী এতে আপনার ত্বক সতেজ ও কোমল থাকবে। এছাড়া ব্রণের চিকিৎসার জন্যেও কিন্তু এই ভিটামিন বি৩ ব্যবহার করা হয়। ত্বকে ব্যবহার অথবা মুখে ভিটামিন বি থ্রি গ্রহণ করার দুটোই ব্রণ কমাতে সহজে কার্যকারী।

জিংক: দোস্ত ও গুরুতর ব্রণ কমাতে সাহায্য করে আপনার ত্বকে যদি জিংকে সল্পতা দেখা দেয় তাহলে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। দেখবেন কারো কারো মুখের খুব বেশি ব্রণ বের হয়। ব্রণ বের হওয়ার পিছে একটি কারণ রয়েছে জিংকের স্বল্পতা।তাই ত্বকে উচ্চমাত্রায় জিংক গ্রহণ নানাবিধ সমস্যা দূর করতে পারে আবার নানা রকমের সমস্যা তৈরি করতে পারে। এই জন্য পরিমাণের বেশি জিংক ব্যবহার করা যাবে না। প্রত্যেকের ত্বকের ধারণা আলাদা তাই ব্রণ ও তার চোখ কমাতে এক একজনের ত্বকে একেক উপাদান কাজ করে।
আপনারা যদি ভিটামিন সি,এ,বি থ্রি ও জিংক ও কমবেশি সবার ত্বকের কাজ করে। এই জন্য ত্বক পরিষ্কার ও ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং আত্মবিশ্বাস বাড়াতেই সহযোগিতা করে। এই জন্য অবশ্যই তব উজ্জ্বল করতে ভিটামিন ব্যবহার করতে হবে। উজ্জ্বল ও কোমল মিশ্রন্থ কিনা পছন্দ করে তাই আপনারাও সবাই এ সকল ভিটামিন গ্রহণ করবেন তাহলে আপনাদের ত্বকের সমস্যা দূর হবে। এর পরের অনুচ্ছেদে রয়েছে কোন হরমোনের কারণে ব্রণ হয়।

কোন হরমোনের কারণে ব্রণ হয়

ব্রণ অনেক সময় অনেক কারণে হয়ে থাকে সেই কারণগুলো জানলেও আপনারা কি জানেন কোন হরমোনের কারনে ব্রণ কি অতিরিক্ত পরিমাণে হয় অনেকের মুখে খুব দ্রুত ব্রণ দেখা দেয় আবার ব্রণ ভালো হলে দাগ রয়ে যায়। আসলে আসলে এই ব্রনটি হওয়ার পিছনে সাধারনতা আমাদের হরমোন কিছু অংশে দায়ী রয়েছে শরীরে এমন হরমোন রয়েছে যার ফলে ব্রণ খুব দ্রুত তৈরি হয়ে যায় ত্বকে।

বিশেষ করে এন্ড্রোজেন নামক হরমোন পরিমাণ প্রয়োজনের চেয়ে শরীরে বেশি হলে ত্বকে পোস্টগুলো বেশি কার্যকর হয়ে ওঠে যার ফলে ত্বক তৈলাক্ত হয়ে পড়ে আর ত্বকে এই থেকেই সৃষ্টি হয় ব্রণের। শরীলে যখন হারমনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয় তখনই সৃষ্টি হয় ব্রণের এই জন্য হরমোনাল ব্রণও দায়ী অনেক সময়। অনেকের বয়সন্ধিকালে কিশোর কিশোরীদের সাধারণত মুখে বেশি ব্রণ হতে দেখা দেয়।
ব্রণ সাধারণত এক প্রকারের সমস্যা হতে পারে হরমোনাল ব্রন জেনেটিক বংশগত বা হরমোনার ভারসাম্যহীনতার কারণেও হতে পারে ব্রণ। শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে সৃষ্ট ব্রণ কে বলা হয় হরমোনাল ব্রণ।
বয়সন্ধিকালে বা কিশোর কিশোরীদের এটি সাধারণত বেশি দেখা যায় হরমোন জনিত ব্রনের কিছু সাধারন কারণ হলো মাসিক, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খাওয়া শুরু করা বা বন্ধ করা এন্ড্রোজেন এর মাত্রা বৃদ্ধি এবং পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম।অতিরিক্ত এন্ড্রোজেন উৎপাদন যা অতিরিক্ত গ্রহণ উৎপাদনের দিকে পরিচালিত হয় এই জন্য ত্বকে ব্রণ হয়।

শেষ কথা। তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায়। ব্রণ কেন হয়

টই লাগতে তাকে ব্রণের দাগ দূর করার উপায় এবং ব্রণ কেন হয় এ বিষয় সম্পর্কে ইতিমধ্যে আমরা সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছি। এছাড়াও আমরা ব্রণের দাগ দূর করার উপায়, কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ব্রণ হয়,কোন হরমোনের কারণে ব্রণ হয় তা বুঝতে পারলাম।তাই আমাদের মুখে সৌন্দর্য ধরে রাখতে ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে যাতে করে ব্রণ বের না হয়, এছাড়াও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে আমরা মুখে সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য নানান রকম ক্রিম ব্যবহার করে থাকি যেগুলো আমাদের ত্বকের জন্য অনেক ক্ষতিকর।
তাই আমাদের সকলকে মুখের সৌন্দর্য জন্য কোন হরমোনের কারনে ব্রণ হয় তা আমাদের জেনে তা থেকে সমাধান নিতে হবে যাতে করে হরমোন জনিত কোনো সমস্যার কারণে মুখে ব্রণ না হয়।আমরা যদি উপরের এ সমস্ত তথ্যগুলো সঠিক নিয়মে কাজে লাগাতে পারি তাহলে আমাদের মুখে ব্রণ থেকে আমরা অনেকটা রেহাই পাবো।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতক্ষন সময় ধরে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য। 

আমাদের এই পোস্টটি আপনার কাছে কেমন লেগেছে তা কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। আমাদের পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে সকলের সাথে শেয়ার করুন। আজ এ পর্যন্তই আবার কথা হবে অন্য কোন বিষয় নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবে সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url