বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত - বঙ্গবন্ধু টানেল কত কিলোমিটার

প্রিয় পাঠক আপনি কি বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত এবং বঙ্গবন্ধু টানেল কত কিলোমিটার সে সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন। কেননা আমরা এই পোস্টে আলোচনা করেছি বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত এবং বঙ্গবন্ধু টানের কত কিলোমিটার সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।তাই আপনি যদি বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত সে সম্পর্কে না জেনে থাকেন তবে আর দেরি না করে আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে এক্ষুনি জেনে নিন।

বাংলাদেশে সর্ব প্রথম বঙ্গবন্ধু টানেল স্থাপন করা হয়। যা এর আগে বাংলাদেশে কোন জায়গায় নদীর নিচ দিয়ে টানেল তৈরি করা হয়নি।তাই আপনিও নিশ্চয়ই আগ্রহের সাথে বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত এবং বঙ্গবন্ধু টানেল কত কিলোমিটার সে সম্পর্কে জানতে চান।তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করছি আপনিও বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত সে সম্পর্কে জানতে পারবেন।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী বাংলাদেশে এই সর্বপ্রথম কর্ণফুলী নদীর নিচ দিয়ে বঙ্গবন্ধু টানেল স্থাপন করা হয়। আমরা এর আগে বিদেশের দেশগুলোতে এমন টানেল দেখেছি।কিন্তু এখন তা বর্তমানে বাংলাদেশের রয়েছে বিদেশীদের মতন টানেল। তাই আপনিও নিশ্চয়ই বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত এবং বঙ্গবন্ধু টানেল কত কিলোমিটার স্থাপন করা হয়েছে সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন।

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদের বঙ্গবন্ধু টানেল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করব।তাই আপনি যদি বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু টানের উদ্বোধন, বঙ্গবন্ধু টানেল এর দৈর্ঘ্য কত, বঙ্গবন্ধু টানেল এর প্রস্থ কত বঙ্গবন্ধু টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি।আশা করছি এই পোস্টটি আপনার জন্য অনেক উপকৃত হবে। আপনি আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লেই বঙ্গবন্ধু টানেল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। নিচে বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্পটি 2016 সালের অক্টোবর মাসে প্রথম ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়। আর বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণ কাজ শুরু করা হয় 2019 সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন করার কথা থাকলেও কোভিড ১৯ মহামারীর কারণে কয়েক দফায় পেছানো হয় প্রকল্পটি।এর জন্য খরচ বেড়ে যায়।

প্রথমদিকে বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্প নির্মাণের জন্য ৮ হাজার কোটির কিছুটা কম ছিল সেটা কোভিড ১৯ এর কারণে বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্প কাজ পেছানো হলে তার নির্মাণ কাজ আরো বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৬৮৯ কোটি ৭১ লক্ষ টাকায়।বাংলাদেশ সরকার ব্যায় করেছে ৪ হাজার ৬১৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এ সমস্ত খরচ বাদ দিয়ে চীনের ঋণ রয়েছে ৬ হাজার ৭০ কোটি টাকা।

কর্ণফুলী নদী চট্টগ্রাম শহরকে দুই ভাগে বিভক্ত করেছে কারণ একভাগ রয়েছে নগর ও বন্দর অপর বন্দরে রয়েছে ভারী শিল্প এলাকা।কর্ণফুলী নদীর উপর ইতিমধ্যে তিনটি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে প্রচুর পরিমাণে যানজটের জন্য যথেষ্ট নয়।নদীরমর ফলজিকাল বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী কর্ণফুলী নদীর তলদেশে পলি জমা একটি বিশাল সমস্যা যা চট্টগ্রাম বন্দরের জন্য কার্যকারিতার বড় একটি হুমকি।

মোকাবেলা করার জন্য কর্ণফুলী নদীর উপর আর কোন সেতু নির্মাণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়ে নদীর তলদেশ দিয়ে টানের নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।প্রস্তাবিত টানেল চট্টগ্রাম বন্দরনগর এর সরাসরি সংযুক্ত হবে যা পরবর্তী ঢাকা-চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কের মাধ্যম দিয়ে সারাদেশে এই টানেল সংযুক্ত করবে। এবারে নিচে বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল বা বঙ্গবন্ধু টানেল বা বঙ্গবন্ধু সুরঙ্গ বা কর্ণফুলী টানেল হল বাংলাদেশ চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর নিচে অবস্থিত একটি সুরঙ্গ সড়ক ।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল উদ্বোধন করেন।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল বা সুরঙ্গটি চট্টগ্রাম শহরের বাংলাদেশ নেভাল একাডেমির পাশ দিয়ে শুরু করে নদীর দক্ষিণ পাড়ের আনোয়ারা প্রান্তের চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড এর কারখানার মাঝমাঝি স্থান দিয়ে পৌঁছে নদীর তীরের অঞ্চল কে একত্ব করবে।

বঙ্গবন্ধু টানেল দৈর্ঘ্য ৩.৩২ কিলোমিটার। বঙ্গবন্ধু টানেল বাংলাদেশের প্রথম সুরঙ্গ সড়ক পথ এবং দক্ষিণ এশিয়া নদীর তলদেশ দিয়ে নির্মাণ দীর্ঘতম সুরঙ্গ পথ।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না কমিউনিকেশন এন্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেডের অধীনে বঙ্গবন্ধু টানেল। বঙ্গবন্ধু টানেলটি কর্ণফুলী নদীর মাঝ ভাগে ১৫০ ফুট গভীরে অবস্থিত রয়েছে।এবারে আমরা জানবো বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত সে সম্পর্কে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল ঢাকা শহরে উত্তর পশ্চিম অঞ্চলের উত্তরকান্দা এলাকা অর্থাৎ চট্টগ্রাম জেলার কর্ণফুলী নদীর নিচে অবস্থিত এই টানেলটি।বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণের কাজ করে চীনা কোম্পানির চায়না কমিউনিকেশনস কন্সট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড।টানেল নির্মাণের জন্য বিভিন্ন অংশ চীনের ঝেনজিয়াংগে উৎপাদন করে তা বাংলাদেশে আনা হয়।

২০২২ সালে বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণের কাজ শেষ করার কথা থাকলেও ২০২৩ সাল পর্যন্ত নির্মাণ কাজ অব্যাহত থাকে। বঙ্গবন্ধু টানেলের প্রতিটি টিউবের প্রস্থ 35 ফুট এবং উচ্চতা 16 ফুট।এছাড়া দুইটি টিউবের মধ্যবর্তী ব্যবধান রয়েছে ১১ মিটার।বঙ্গবন্ধু সুরঙ্গের মোট দৈর্ঘ্য ৩.৩২ কিলোমিটার। বঙ্গবন্ধু সুরঙ্গ টানেল নির্মাণের ব্যায় হয় ১০ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা।

এছাড়াও বঙ্গবন্ধু টানের সেতু সচিব মোঃ মনজুর হোসেন বলেন তামিলের মধ্যে জনসাধারণের দিকনির্দেশনা ব্যবস্থা পরিচালনা করার জন্য সেখানে আটটি রেডিও চ্যানেল স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্দেশনা গুলো চলতে থাকবে।টানের ভেতরে যতই ফ্রিকুয়েন্সি থাকুক না কেন গাড়ি যতক্ষণ টানেলে থাকবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রেডিওগুলো দিকনির্দেশনা চলতে থাকবে। এছাড়াও এই অনুচ্ছেদের নিচে আমরা সকলে জানার চেষ্টা করবো বঙ্গবন্ধু টানেল কত কিলোমিটার।তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে ঝটপট করে জেনেনি।

বঙ্গবন্ধু টানেল কত কিলোমিটার তা আপনারা আমাদের কাছে জানতে প্রশ্ন করেছেন। যা জেনে রাখা আমাদের সকলেরই উচিত কেননা এ সমস্ত তথ্যগুলো আমাদের শিক্ষা হিসেবে থেকে যায়।বঙ্গবন্ধু টানেল ৩.৩২ কিলোমিটার।বঙ্গবন্ধু টানেল এই সুরঙ্গটি প্রথম সুরঙ্গ পথ। দক্ষিণ এশিয়া নদীর তলদেশে নির্মিত প্রথম ও দীর্ঘতম সড়ক সুরঙ্গ পথ বঙ্গবন্ধু টানেল।

৩.৩২ কিলোমিটার এই সুরঙ্গ পথটি নির্মাণ করেছে চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না কমিউনিকেশন এন্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড।৩.৩২ কিলোমিটার এই সেতু নির্মাণ করতে খরচ হয়েছে ১০ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা।কর্ণফুলী নদীর মধ্যভাগে সুরঙ্গটি ১৫০ ফুট গভীরে অবস্থিত রয়েছে।

বঙ্গবন্ধু টানেল এর দৈর্ঘ্য কত

আরো পড়ুনঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার 

বঙ্গবন্ধু টানেল এর দৈর্ঘ্য ৩.৩২ কিলোমিটার। বাংলাদেশে এই প্রথম সুরঙ্গটি দক্ষিণ এশিয়া নদীর তলদেশে প্রথম প্রথম ও দীর্ঘতম সড়ক সুরঙ্গ পথ হলো বঙ্গবন্ধু টানেল।বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণ করেন চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না কমিউনিকেশন এন্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড।বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণ করতে খরচ হয়েছে দশ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা। 

বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যে ৪ হাজার ৬১৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা পরিশোধ করেছেন।বঙ্গবন্ধু টানেল দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করায় বাংলাদেশের উন্নতি হবে এই আশায় এই টানে নির্মাণ করা হয়।কেননা কর্ণফুলী নদীর ওপর দিয়ে আরো তিনটি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে কিন্তু ভারী যানবাহন চলাচল করা সম্ভব নয় এই উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু টানের নির্মাণ করেন যা ভারী যানজটের জন্য উপযুক্ত। আপনারা কি বঙ্গবন্ধু টানেল এর প্রস্থ কত তা জানেন। না জেনে  থাকলে এখনি জেনে নিন।

বঙ্গবন্ধুর পোস্ট ১০.৮ মিটার।বঙ্গবন্ধু টানেলের গাড়ির সর্বোচ্চ গতি ৮০ কিলোমিটার/ ঘন্টা।বঙ্গবন্ধু টানেলের লেন সংখ্যা ২টি।৩.৩২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য অর্থাৎ ২.০৬ মাইল।অ্যাপ্রস রোডসহ ৯.৩৯ কিলোমিটার।এছাড়া বঙ্গবন্ধু টানেল ৯সেন্টিমিটার ভূমিকম্প সহনীয় বঙ্গবন্ধু এই টানেল নির্মাণ করা হয়। আমরা এই আর্টিকেলের সর্বশেষে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাধারন জ্ঞান সম্পর্কে জানবো তা হলো বঙ্গবন্ধু টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান।

• প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন করা হয় কবে?
• উত্তরঃবঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন করা হয় ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন করেন।

• প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানের নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান কোনটি?
• উত্তরঃবঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না কমিউনিকেশন এন্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড।

• প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত করা হয়?
• উত্তরঃ বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণ করা হয় চট্টগ্রাম শহরের কর্ণফুলী নদীর নিচ দিয়ে।আচার চট্টগ্রাম শহরের দক্ষিণ পতেঙ্গা থেকে আনোয়ারা উপজেলাকে সংযুক্ত করেছে।

• প্রশ্নঃবঙ্গবন্ধু টানেলের দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার?
• উত্তরঃবঙ্গবন্ধুর দালালের দৈর্ঘ্য 3. 32 কিলোমিটার( ২.০৬ মাইল)

• প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের প্রস্থ কত?
• উত্তরঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের প্রস্থ ১০.৮ মিটার (৩৫ ফুট)

• প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের উচ্চতা কত?
• উত্তরঃবঙ্গবন্ধু টার্নালের উচ্চতা ১৪.৫ মিটার( ৪৭ ফুট)

• প্রশ্নঃবঙ্গবন্ধু টানেলে কোন ধরনের যানবাহন চলাচল করতে পারবে?
• উত্তরঃ বঙ্গবন্ধু টানেলে পন্যবাহী ট্রাক বাস মোটর গাড়ি (মোটরসাইকেল ব্যতী) চলাচল করতে পারবে।

• প্রশ্নঃবঙ্গবন্ধু টানেলের মালিক কে?
• উত্তরঃবঙ্গবন্ধু টানেলের মালিক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।

• প্রশ্নঃবঙ্গবন্ধু ও টানের অর্থায়ন করে কে?
• উত্তরঃবঙ্গবন্ধু টানেলের অর্থায়ন করে চীনের এক্সিম ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকার।

• প্রশ্নঃবঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণ বাই কত টাকা?
• উত্তরঃবঙ্গবন্ধু ট্যানেলের নির্মাণ ব্যয় হয় ১০ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা।

• প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণ কাজ শুরু করা হয় কবে?
• উত্তরঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণ কাজ শুরু করা হয় 2019 সালের 24 ফেব্রুয়ারি।

• প্রশ্নঃবঙ্গবন্ধু টানেলের এক্সিম ব্যাংকের অর্থায়নে সুদের হার কত?
• উত্তরঃ এক্সিম ব্যাংকের সুদের হার ২%।

• প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন করা হয় কবে?
• উত্তরঃ বঙ্গবন্ধু টানের উদ্বোধন করা হয় ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর।

• প্রশ্নঃবঙ্গবন্ধু টানেল খনন করা হয় কিভাবে?
• উত্তরঃ বঙ্গবন্ধু টানেল খনন করা হয় ডাবল-শেল ড্রিলিং করে।

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত এবং বঙ্গবন্ধু টানেল কত কিলোমিটার।এছাড়াও আপনারা এই থেকে আরো জানতে পেরেছেন বঙ্গবন্ধু টানেল এর দৈর্ঘ্য কত, বঙ্গবন্ধু টানেল এর প্রস্থ কত, বঙ্গবন্ধু টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান, বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্প এবং বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন করা হয় কবে সে সম্পর্কে।

আশা করছি এই পোস্টটি পড়ে আপনার কাছে অনেক উপকৃত বলে মনে হয়েছে। এখন সবাই ধরে আমাদের এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের পোস্টটি নিশ্চয়ই আপনার কাছে ভালো লেগেছে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে সকলের সাথে শেয়ার করুন এবং তা নিজে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন।আজকের এই আর্টিকেলের মূল আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম বঙ্গবন্ধু টানের কোথায় অবস্থিত এবং বঙ্গবন্ধু ট্যান্ডন কত কিলোমিটার। আজ এ পর্যন্তই আবারো কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।