জরুরী পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে - বিবাহিতদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

বিদেশে ভ্রমণের জন্য পাসপোর্ট বানানোর সবারই প্রয়োজন।কারণ নিজের দেশ থেকে অন্য দেশে যাইতে হলে পাসপোর্ট অবশ্যই থাকতে হবে।আপনি কি কোন দেশে ভ্রমণ করতে যাবেন ভাবছেন কিন্তু পাসপোর্ট নেই তাই আপনি প্রশ্ন করেছেন জরুরী পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে এবং বিবাহিতদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এ বিষয়ে সম্পর্কে ।আপনি যদি জরুরী পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সমস্ত পোস্ট জুড়ে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।আশা করছি আপনার প্রশ্নের উত্তরটি আপনি খুঁজে পাবেন।
জরুরী -পাসপোর্ট- করতে -কত -দিন -লাগে
আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তবে আপনিও জানতে পারবেন জরুরী পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে এবং বিবাহিতদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে।তাহলে চলুন দেরি না করে জরুরী পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
আর্টিকেল সূচিপত্র:জরুরী পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে এবং বিবাহিতদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

বাংলাদেশে পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে।জরুরী পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে

বাংলাদেশে পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এ নিয়ে অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন ঘুরে যারা নতুনত্ব।আপনারা হয়তো বুঝে উঠতে পারেন না প্রথমবার পাসপোর্ট করার জন্য কি কি প্রয়োজন হতে পারে! তাই আমরা আজকে আপনাদের এই আর্টিকেল মাধ্যমে জানাবো নতুন করে বাংলাদেশে পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে সে সম্পর্কে।আমাদের এই আর্টিকেল সম্পন্ন করলে আপনি কোন দালালে সহযোগিতা ছাড়াই ওদের টাকা খরচ না করে নিজেই নিজের পাসপোর্ট কিভাবে করতে পারবেন তার সমস্ত কিছু আমরা আজকে জানাবো।
বাংলাদেশের পাসপোর্ট করার নিয়ম খুবই সহজ পাসপোর্ট করতে খুব বেশি কাগজপত্রের প্রয়োজন হয় না এছাড়া কোন কাগজ পাতি সত্যায়িত করার প্রয়োজন হয় না।বাংলাদেশে পাসপোর্ট করতে প্রয়োজন হবে যে সমস্ত বিষয়গুলো তা হলো:
  • অনলাইনের আবেদনের কপি
  • ভোটার আইডি কার্ডের কপি
  • জন্ম নিবন্ধনের কপি
  • বিদ্যুৎ বিলের কপি
  • নাগরিক সনদপত্র
  • বিবাহ সনদ। নিকাহনামা (বিবাহিত হলে প্রয়োজন)
  • তালাকনামা (বিবাহিত হলে প্রয়োজন )
  • পেশা প্রমানের সার্টিফিকেট
  • 3 R Size ছবি,ল্যাব প্রিন্ট গারো ব্যাকগ্রাউন্ড( ৬ বছর বয়সের কম শিশুদের ক্ষেত্রে)
  • NOC অথবা GO (সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য)
উপরের সমস্ত বিষয়গুলো বাংলাদেশে পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হতে পারে তাই আপনি পাসপোর্ট করতে যাওয়ার পূর্বে আপনার পার্সোনাল ডকুমেন্ট সমস্ত কিছু গুছিয়ে নীন।এতে করে পাসপোর্ট করতে গেলে কোন কাগজ ভুল করে রাখার সম্ভাবনা থাকবে না এবং খুব সহজে আপনি সমস্ত কাগজগুলো দিয়ে আপনার পাসপোর্ট করতে পারবেন।

বিবাহিতদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

আজকে আমরা এই আর্টিকেলে আপনাদের জানাবো বিবাহিতদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এ বিষয় সম্পর্কে আশা করছি এই পোস্টটি সম্পন্ন করলে আপনার অনেক উপকারে আসবে তাই ধৈর্যের সহিত আমাদের পোস্টটি পড়তে থাকুন।
পাসপোর্ট করতে হলে প্রথমে বয়স নির্ধারণ করতে হবে আপনার বয়স কত আপনার বয়স যদি ২০ বছরের নিচে হয় তাহলে আপনি জন্ম নিবন্ধনের কার্ড দিয়ে করতে পারবেন তবে জন্ম নিবন্ধন অবশ্যই ডিজিটাল করে নিতে হবে। আর আপনার বয়স যদি ২০ বছরের বেশি হয় তাহলে আপনি এনআইডি কার্ড দিয়ে করতে পারবেন। বর্তমানে সকল ই- পাসপোর্টে হয় এখন আর তেমন এমআরপি পাসপোর্ট হয় না বললেই চলে।প্রথমে অনলাইনে পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে হবে অনলাইনে আবেদনকৃত ফর্ম প্রিন্ট করে বের করে নিতে হবে।
  • নিজের এনআইডি কার্ড বা জন্ম নিবন্ধন
  • মা-বাবার এনআইডি কার্ড
  • পাসপোর্ট করার খরচ অনুযায়ী ব্যাংক ড্রাফ করতে হবে।
  • বিবাহিত হলে বিবাহিত নিকাহনামা অর্থাৎ বিবাহিত সার্টিফিকেট লাগবে
  • বিবাহিত নারীদের ক্ষেত্রে নিকাহনামা বিবাহিত সার্টিফিকেট লাগবে।
  • আপনি যে দেশে নাগরিক সে দেশে নাগরিকত্ব লাগবে।
  • 3R সাইজের ছবি ল্যাব প্রিন্ট হতে হবে।
আপনি যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন আর যদি আপনার বিবাহিত নিকারাহ নামা অর্থ সার্টিফিকেট না থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে পাসপোর্ট করার পূর্বে সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে হবে।আশা করছি আপনি বিবাহিতদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এ বিষয় সম্পর্কে সুন্দরভাবে জানতে পেরেছেন।

স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে।জরুরী পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে 

আপনি একজন স্টুডেন্ট পড়াশোনার জন্য দেশের বাইরে যেতে চান? যার কারণে আপনি স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করতে চাচ্ছেন কিন্তু পাসপোর্ট করতে কি কি প্রয়োজনএ বিশেষ সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা নেই তাই বুঝে উঠতে পারছেন না।তবে আর চিন্তা কিসের আমরা আপনাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানিয়ে দেবো স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে।
বাইরের দেশগুলোতে একজন স্টুডেন্ট নিজের ক্যারিয়ারকে সুন্দর ও আলোকিত করার জন্য উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে দেশের বাইরে যেতে চাই।কিন্তু এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভিজিট করতে প্রয়োজন অবশ্যই একটি পাসপোর্ট।তাই চলুন আপনি স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করতে কি কি লাগবে এ বিষয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নেওয়া যাক।
একজন সাধারণ মানুষের স্বাভাবিকভাবে পাসপোর্ট করতে যে সকল কাগজপত্রের প্রয়োজন হয় সেগুলোর পাশাপাশি যদি একজন স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করতে চাই তাহলে সাধারণ মানুষের মতো নিজের সমস্ত বায়োডাটা প্রয়োজন হবে। কিন্তু স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করতে আপনার আলাদা কিছু ডকুমেন্টের প্রয়োজন হবে তা হলো শিক্ষার্থীর যাবতীয় সকল সার্টিফিকেট এবং সনদপত্র।
তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সেই সময় জেটির পরবর্তী ধাপে আপনি উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যাচ্ছেন সেই ডকুমেন্টের।মনে করুন আপনি বিবিএ করার জন্য দেশের বাইরে যেতে চান তাহলে আপনার এইচ এস সি সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হবে।
আবেদনকারী শিক্ষার্থীর বয়স যদি ১৮ উপরে হয় তাহলে তার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি সহ জন্ম নিবন্ধন লাগবে জন্ম নিবন্ধন অবশ্যই ইংরেজি ভাষায় লিখা হতে হবে। এছাড়া শিক্ষার্থীর সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবির প্রয়োজন হবে।তাই আপনি যদি উচ্চ শিক্ষার জন্য দেশের বাইরে যেতে চান তাহলে ওপরে সমস্ত ডকুমেন্ট আপনাকে পর্যায়ক্রমে সংগ্রহ করে নিতে হবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

পাসপোর্ট করার সময় আমরা অনেকে চিন্তাভাবনা করি পাঁচ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট করা যায় নাকি ১০ বছর মেয়াদে পাসপোর্ট করা যায় কোনটি ভাল হবে এই বিষয় নিয়ে।এছাড়া আপনাদের মধ্যে ১০ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এ বিষয় সম্পর্কে প্রশ্ন করছে আপনি দশ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট করবেন কিন্তু আপনার কি কি ডকুমেন্টের প্রয়োজন হবে এ বিষয় সম্পর্কে তেমন কোন ধারনা নাই।এছাড়াও আপনি হয়তো কোন দালাল ছাড়া নিজে থেকে নিজের পাসপোর্ট করতে চাই।

তাহলে সে সকল ভাইদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।হ্যাঁ ভাই ও বন্ধুরা আপনারা যারা 10 বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এ বিষয় সম্পর্কে তথ্য খুঁজে বেড়াচ্ছেন।তাদের জন্য আলোড়ন আইটি এ আর্টিকেলের মাধ্যমে সঠিক তথ্য দিয়ে আপনাদের কাছে পৌঁছায় দেওয়ার চেষ্টা করবে আশা করছি আপনি এই পোস্টটি সম্পন্ন করলে আপনার অনেক উপকারে আসবে।
১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করার জন্য তেমন কোন ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয় না।সাধারণ মানুষের পাসপোর্ট করার জন্য যে সকল পার্সোনাল তথ্যগুলো প্রয়োজন।সে সমস্ত তথ্যগুলো আপনাদেরও প্রয়োজন হবে আপনি উপরের অংশ থেকে পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এ বিষয় সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন।
১০ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট করার জন্য আপনাকে পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট করার পূর্বে দশ বছরের মেয়াদী পাসপোর্ট ফি এর টাকা পেমেন্ট করতে হবে।দশ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট করলে আপনার খরচ একটু বেশি লাগবে আর পাঁচ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করলে আপনার খরচের পরিমাণ কম লাগবে।দশ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট করার জন্য আপনার সমস্ত প্রয়োজন এই ডকুমেন্ট গুলো সংগ্রহ করে রাখুন এবং পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করুন।

জরুরী পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে।

জরুরী পাসপোর্ট মূলত তিন ধরনের হয়ে থাকে হ্যাঁ বন্ধু রাজরী পাসপোর্ট সাধারণত তিন ভাবে করা যায় জরুরি অতি জরুরী, এবং সাধারণ এই তিন ক্যাটাগরিতে পাসপোর্ট অফিস সাধারণত পাসপোর্ট দিয়ে থাকে।আপনি যদি পাসপোর্ট আবেদনের সাথে সাথে অতীত জরুরী ভিত্তিতে পাসপোর্ট পেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে পেমেন্ট ফ্রি পাসপোর্ট অফিসে নিয়ম অনুযায়ী একটু বেশি দিতে হবে।

এছাড়া আপনি যদি জরুরী ভিত্তিতে পাসপোর্ট নিতে চান তাহলে আপনাকে সর্বনিম্ন ৭ দিন সময় দিতে হবে। অতীব জরুরী ভিত্তিতে যদি আপনি পাসপোর্ট পেতে চান তাহলে আপনাকে ৩থেকে৫ দিন সময় দিতে হবে আপনি এর আগে অতি জরুরী হলে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যেই পেয়ে যাবেন। এর জন্য আপনাকে চার্জ একটু বেশি দিতে হবে।
আর আপনি যদি সাধারণভাবে যেসব সরকারি কর্মকর্তারা পাসপোর্ট ডেলিভারি দিয়ে থাকে তার জন্য সময় লাগে ১৫ দিন তবে এখন পাসপোর্ট বেশ কয়েকটি সিস্টেম বাড়ার কারণে সাধারণ পাসপোর্ট ডেলিভারি করতে সময় লাগছে ২৫ থেকে ৩০ দিনের মতো।ই পাসপোর্ট রয়েছে তিন ধরনের ডেলিভারী সিস্টেম তা হলো:-
  • regular delivery (সাধারণ)
  • Express delivery (জরুরী)
  • super express delivery (অতি জরুরী)
তাই আপনি যদি জরুরী ভাবে পাসপোর্ট পেতে চান তাহলে আপনাকে ২ ক্যাটাগরি সিলেক্ট করতে হবে।এবং অতি জরুরী পাসপোর্ট এর জন্য আপনার ফ্রি এর পরিমাণ একটু বেশি দিতে হবে তাহলে আপনি অতি জরুরিভাবে পাসপোর্ট পেয়ে যাবেন।অতি জরুরী পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হয় রোগীদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে এছাড়া আংশিক কোন গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য।
আরো পড়ুনঃ 
তাই আপনি যদি রোগীদের সেবা করার জন্য দেশের বাইরে নিয়ে যেতে চান তাহলে আপনি অতি জরুরি ভাবে পাসপোর্ট করতে পারেন যা অল্প সময়ের মধ্যে আপনার পাসপোর্ট আপনার হাতে চলে আসবে।আশা করছি আপনি অতি জরুরী পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে এ বিষয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন।

নতুন পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজ লাগে।বিবাহিতদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যাদের কোন পাসপোর্ট এর প্রয়োজন বোধ হয়নি।কিন্তু বর্তমান সময়ে উন্নত চিকিৎসা উন্নত লেখাপড়ার জন্য দেশের বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হয় এক্ষেত্রে যে সকল স্টুডেন্ট এবং রোগীরা রয়েছে পাসপোর্ট না করার কারণে দেশের বাইরে গিয়ে উন্নত চিকিৎসা নিতে পারে না।তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানাবো নতুন পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজ লাগে সে সম্পর্কে।

আপনারা যারা এখনো নতুন পাসপোর্ট করেননি তারা এক্ষুনি জেনে নিন নতুন পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজ লাগে এ ব্যাপারে।সেক্ষেত্রে হয়তো আপনার পাসপোর্ট করার পূর্বে আপনার কাগজগুলো সংগ্রহ করতে সুবিধা হবে।তাই নতুনদের জন্য বলতে চাই পশ্চিম মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং জেনে নিন নতুন পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজ লাগে এ বিষয় সম্পর্কে।
  • ই-পাসপোর্ট এর আবেদনের অনলাইন কপি অবশ্যই প্রিন্ট কপি হতে হবে।
  • পাসপোর্টের অ্যাপ্লিকেশন সামারি কপি অবশ্যই কম্পিউটার প্রিন্ট কপি হতে হবে।
  • পাসপোর্ট ফ্রি প্রধানের সিলিপ( মূল কপি /প্রিন্ট কপি)।
  • জাতীয় পরিচয় পত্র এন আই ডি কার্ড বয়স যদি ১৮ বছরের বেশি হয় সেক্ষেত্রে।
  • জন্ম নিবন্ধন এর কার্ড ইংরেজি ভার্সন বয়স যদি ১৮ বছরের কম হয় সেক্ষেত্রে (ফটোকপি এবং ময়ল কপি দুটোই)।
  • পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি (শিশুদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য )।
  • নাগরিক সনদপত্র।
  • পেশা প্রমাণের সনদ।
  • সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি লাগবে।
  • বিবাহিত ব্যক্তিদের জন্য বিবাহিত নিকাহনামা অর্থাৎ সার্টিফিকেট লাগবে।
  • পূর্বের পাসপোর্টের ফটোকপি এবং মুলকপি(শুধুমাত্র যাদের আগের পাসপোর্ট আছে সে ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
আপনি নতুন পাসপোর্ট করতে যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই এই ডকুমেন্টগুলো আপনার সঙ্গে নিয়ে যাবেন না হলে আপনি পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে আপনার পাসপোর্ট সম্পন্ন করতে পারবেন না।আশা করছি এখন নতুন পাসপোর্ট করতে একদমই আপনাদের আর কোন সমস্যা হবে না।

বিজনেস পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে।জরুরী পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে 

ব্যক্তিগত পাসপোর্ট ও বিজনেস পাসপোর্ট এর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই পাসপোর্ট সাধারণত তিন ধরনের হয়
  • সাধারণ পাসপোর্ট (এটি দেখতে সবুজ রঙের হয়ে থাকে)
  • অফিসিয়াল পাসপোর্ট (এটি দেখতে গাড়ো নীল রঙের হয়ে থাকে।)
  • ডিপ্লোম্যাটিক পাসপোর্ট (এটি দেখতে লাল রঙের হয়ে থাকে।)
তাই আপনি যদি বিজনেস পাসপোর্ট করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে তেমন কোন ডকুমেন্টের প্রয়োজন হবে না শুধুমাত্র ব্যবসা করার জন্য আপনাকে সরকার তুইতো ট্যাক্স প্রদান করে ব্যবসা করতে হবে।এক্ষেত্রে একটি সাধারণ পাসপোর্ট করার জন্য যা যা প্রয়োজন হয় আপনার বিজনেস পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে একই জিনিসের প্রয়োজন হবে।শুধুমাত্র আপনার বিজনেসের ট্রেড লাইসিস এর প্রয়োজনও হতে পারে আবার নাও হতে পারে।
তাই আপনি যদি বিজনেস পাসপোর্ট করতে যান তাহলে সাধারণত যেভাবে পাসপোর্ট করার ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয় আপনি উপরের অংশ থেকে পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজ লাগে সে সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন আশা করছি আপনি অপরের অংশটি পড়ে জেনে নিবেন পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে সে সম্পর্কে।

শেষ কথা।জরুরী পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে এবং বিবাহিতদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

শুরুতে জরুরী পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে ? বিবাহিতদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে, ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে, স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ,নতুন পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজ লাগে এবং বিজনেস পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এ বিষয়ে সম্পর্কে আমরা আজকের এই আর্টিকেলে সুন্দরভাবে আলোচনা করেছি আশা করছি আপনি এই পোস্টটি সম্পন্ন করে জানতে পেরেছেন।এখন নিশ্চয়ই এই পোস্টটি আপনার নতুন পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজ লাগে এ বিষয় সম্পর্কে আপনাকে সহায়তা.
যা পাসপোর্ট বানানোর জন্য অনেক উপকারী হতে পারে এই পোস্টটি।এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়।আপনার পাসপোর্ট বানানো সঠিক ও সুন্দরভাবে হোক এ প্রত্যাশায় শেষ করছি আবারো কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url