প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ - গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি

   

প্রিয় পাঠক আপনি কি প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ এবং গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি সম্পর্কে জানার জন্য অনেক ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করছেন কিন্ত সঠিক তথ্য খুজে পারচ্ছেন না। তাহলে এই আর্টিকেল আপনার জন্য আপনি যদি প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ তা সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের এই আর্টিকেল আপনার জন্য। আশা করি আপনি আপনার সঠিক তথ্য পাবেন। তাই চুলন আর দেরি না করে প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ জেনেনি।
গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি
আপনার কাংক্ষিত প্রশ্নের উত্তর গুলো পাওয়ার জন্য প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ  ও গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি এছাড়া গর্ভবতী নিয়ে আরো কিছু জানার জন্য আমাদের এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। নিচে গর্ভবতী সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।
আর্টিকেল সূচিপত্রঃপ্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ - গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি 

ভূমিকা।গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি । প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ 

একজন মেয়ে যখন মা হওয়ার সংবাদ পায় তখন তার খুশি শেষ থাকেনা। কিন্তু প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ  সেটা আগে থেকে অনেক মেয়ে জানে না। যখন প্রথমবার কোন মেয়ে মা হতে যায় তখন তার অনেক কিছু অজানা থাকে। একজন গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি এবং প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো সম্পর্কে আগে জানতে হবে।
এছাড়া একজন গর্ভবতী মায়ের আরো কি কি দায়িত্ব রয়েছে যেমন ৫ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া কেমন হবে, গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ সাদা স্রাব কেন হয়, সুস্থ প্রেগন্যান্সির লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায, গর্ভবতী হওয়ার প্রথম মাসের লক্ষণ সহ আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন। তাই আমাদের সাথে থাকুন।

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ সাদা স্রাব

যখন একজন মহিলা গর্ভবতী হয় তখন তার হরমোন পরিবর্তন হয় যার ফলে সাদা স্রাব পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। সাদা স্রাব এই সময় প্রচুর গন্ধ বের হয়। যৌনি সংক্রমনের কারণে সাদা স্রাব হয়ে থাকে। সাদা স্রাব পানির মত তরল হয় এটা রং পরিবর্তন হতে পারে গর্ভবস্থায়।মাসিক বন্ধ হওয়ার পর সাদা স্রাব পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে বোঝা যায় সেই মহিলা গর্ভবতী। গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি তা জানতে হবে। এটা ও গর্ভবতী হওয়ার একটি লক্ষণ। গর্ভবতী হলে সেই মহিলার শরীরে রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধি পায় যার ফলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে তরল পর্দাথ নিঃসৃত হয়।

প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

  •  গর্ভবতী হলে ক্লান্তি ভাব ও বমি বমি ভাব হয় যাকে মনিং সিকনেস বলা হয় এটা বেশি দেখা দেয়।
  •  খাবার প্রতি অনীহা ও ক্ষুদা মন্দা দেখা দেয়।
  •  শরীর দূর্বল হয়ে যায় এবং মাথা ঘোরে পেসার লো হয়ে যায়। মাথা ব্যথা করে কোন কাজ করতে  ইচ্ছে জাগেনা।
  •  নানা রকম খাবার খাওয়ার ইচ্ছে হয়। অনেক সময় নানা রকম খাবার থেকে গন্ধ শুনতে পাওয়া যায়।
  •  কোষ্ঠকাঠিন্য ও বুক জ্বালাপোড়া সমস্যা দেখা দেয়।
  •  স্তন্যবেথা অনুভব হয়, স্তন্য ফুলে যায়, ভারী হয়ে যায় এটা কোন অস্বাভাবিক কিছু নয়।
  •  মাঝে মাঝে পেটে হালকা ব্যথা হয় ও প্রসাব পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এতে ভয় পাবার কিছু নয়৷গর্ভবতী  মহিলার রক্তের সঞ্চলন বেড়ে যায় যার ফলে শরীরে থেকে তরল পর্দাথ বেশি নিঃসৃত হয় বেশি   একটা লক্ষণ।
  • একটা মেয়ে গর্ভবতী হলে তার মুডসুইং হয় যার ফলে কোন কারণ ছাড়া কান্না, হাসি, মান খারাপ হওয়া এটা কোন অস্বাভাবিক কিছু নয়। এসব হয়ে থাকে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ।
  • গর্ভবতী শুরু দিকে তিব্র মাথা ব্যথা হয় কারণ রক্তের সঞ্চলন বৃদ্ধি পায় এতে হরমোন পরিবর্তন হয়।
  • গর্ভবতী মহিলারা অনেক সময় তাদের পছন্দ খাবার খেতে অনীহা করে। আবার দিনে বা রাতে যে কোন সময় খাবার খাওয়ার ইচ্ছে জাগে।

লক্ষণ ছাড়া গর্ভবতী।প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ 

মাসিক বন্ধ হলে আমরা মনে করি যে মহিলারা গর্ভবতী হয়েছে। গর্ভবতী হলে একটা মেয়েদের শারিরীক ও মানসিক পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। অনেক কিছু পরিবর্তন হয় শরীর। যেমন: মাথাঘোরা, বমিভাব, খাবার অনীহা, খাবার গন্ধ লাগা, সাদা স্রাব / তরল নিঃসৃত হওয়া, স্ত্যন বড়/ ভারী হওয়া, প্রসাব ঘন ঘন হওয়া ইত্যাদি হয়ে থাকে। অনেক মহিলার ব্যাতিক্রম হয়ে থাকে। 
একেক জনের একেক সমস্যা দেখা দেয়। তবে অনেকের এসকল সমস্যার কোনটা দেখা না দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে। ডাক্তার আল্টাসোন মাধ্যমে জানা যায় গর্ভবতী হয়েছে। লক্ষণ ছাড়া গর্ভবতী হওয়া যা কারণ একেক জনের শরীরে একেক রকম হরমোন পরিবর্তন হয় তাই কোন লক্ষণ দেখা না ও দিতে পারে।

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর দেখা দেয়

মাসিক বন্ধ হবার আগে থেকে অনেক মহিলার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পায়। গর্ভবতী মহিলারা বমিভাব, মেজাজ খিটখিটে, শরীর দূবলতা, সাদা স্রাব, মাথাঘোরা, ক্লান্তি ভাব ও অতিরিক্ত প্রসাব হওয়া শুরু হয়ে যায় ৭০% মহিলার। বাকি সব লক্ষণ পাঁচ ছয় সপ্তাহে মধ্যে শুরু হয়ে যায়। স্ত্যনে ব্যথা হয় আবার অনেকের স্ত্যন ফুলে যায়। এসব লক্ষণ মাসিক বন্ধ হওয়ার চার সপ্তাহে মধ্যে শুরু হয়।আবার অনেকের ছয় সপ্তাহে শুরু হয়। গর্ভবতী নারীরা ইউরিন টেস্ট মাধ্যমে মাসিক বন্ধ হওয়ার এক মাস পর জানতে পারবেন তিনি গর্ভবতী হয়েছেন কিনা।

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি

  •  প্রথমে যখন মাসিক বন্ধ থাকবে তখন বুঝতে হবে এটা একটি গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ।
  •  যদি কোন মহিলা গর্ভবতী হয় তার অতিরিক্ত পরিমাণ বাথরুমে যাওয়া লাগে কারণ প্রসাব পরিমাণ বৃদ্ধি পায় অতিরিক্ত তরল নিঃসৃত হয়।
  •  বমি ভাব শরীরে ক্লান্তি ভাব কোন কাজ অগ্রাহ জাগে না।
  •  পছন্দ খাবার খেতে ভালো লাগে না আবার নতুন নতুন খাবার খাওয়া ইচ্ছা জাগে।
  •  স্ত্যন ভারী হওয়া স্ত্যন ব্যথা অনুভব হওয়া ও স্ত্যন বড় হয় গর্ভবস্থায়।
  •  মুড সুইং হয় এই সময় সবচেয়ে বেশি হয়। কোন সময় হাসি কান্না মন খারাপ তৈরি হয় মনের মধ্যে।
  •  শরীর দূর্বল হয়ে যায় পেসার উঠা নামা করে।

গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ

  •  গর্ভবতী হওয়ার প্রথম দিকে অল্প রক্তপাত হয়।
  •  গর্ভবতী হলে সেই সময় থেকে প্রচুর পরিমানে সাদা স্রাব নিঃসৃত হয়।
  •  মহিলাদের স্ত্যনে বোঁটা ফুলে যায় এবং অস্বস্তিবোধ হয়।
  •  যৌনিপথের সামনে দিকে গাঢ় কালচে বা গোলাপি রঙের হয়ে যায়।
  •  গর্ভবতী হওয়ার শুরুতে হরমোন পরিবর্তন জন্য মেজাজ পরিবর্তন হয়ে যাবে।
  •  গর্ভবস্থায় প্রথমে দিকে মুখের স্বাদ পরিবর্তন হয় এবং মুখে গন্ধ সৃষ্টি হয়।
  •  শরীরে হরমোন মাত্রা বৃদ্ধি পায় যার ফলে মাথা ব্যথা ও মাথাঘোরা শুরু হয়।
  •  গর্ভবস্থায় প্রথমে দিকে থেকে তরল নিঃসৃত হয় বেশি যার ফলে অতিরিক্ত প্রসাব হয়।

গর্ভবতী হওয়ার প্রথম মাসের লক্ষণ।প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ 

  •  একজন গর্ভবতী মহিলা যখন প্রথম মাস চলে তখন প্রথমে তার মাসিক বন্ধ হয়।
  •  খাবার স্বাদের পরিবর্তন হয় যা আগে ভালো লাগত সেটা খেতে পছন্দ হয়না। নতুন নতুন খাবার খেতে মন চাই।
  • বমি ভাব ও ক্লান্তি ভাব থাকে শরীর যার ফলে কোন কাজ মনোযোগ থাকেনা।
  •  মাথা ঘোরা, মাথা ব্যথা ও পেট হালকা বেথা অনুভব হয় প্রথম মাসে।
  •  গর্ভবস্থায় তরল নিঃসৃত হয় বেশি কারণ হরমোন পরিবর্তন হয় এবং প্রসাব পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
  • মেজাজ পরিবর্তন হয় কখনো হাসি খুশি আবার কখনো কান্না আসে।
  •  স্ত্যন ভারী হয়ে যায় স্ত্যনে ব্যথা অনুভব হয় এবং স্ত্যন ফুলে যাওয়া স্বাভাবিক।
  •  সাদা স্রাব বেশি বের হয় শরীরে রক্ত সঞ্চলন বেড়ে যায় এবং গন্ধ হয় অনেক।

৩ মাসের গর্ভবতী লক্ষণ

  •  যখন গর্ভবতী নারী তিন মাস হয়ে যায় সেই সময় গর্ভবতী নারী প্রসাব পরিমাণ বেড়ে যায় হরমোন পরিবর্তন হয় সেই কারণে।
  •  গর্ভবতী নারী খাবার খাওয়া চাহিদা জাগে অনেকে প্রথমে দিকে খেতে পারেনা।
  •  বাচ্চা একটু একটু করে বড় হতে থাকে।
  •  বমি ভাব, ক্লান্তি, মাথা ব্যথা হয়।
  •  সাদা স্রাব নিঃসৃত হয় যা দুগন্ধযুক্ত হয়।
  •  রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধি পায় তাই শরীরে নানা রকম পরিবতন দেখা দেয়।
  •  স্ত্যন ফুলে যায়, ব্যথা অনুভব হয় হরমোন পরিবর্তন হয়।
  •  অনেক খাবার গন্ধ লাগে। নতুন নতুন খাবার প্রতি আকর্ষণ হয়।
  • মেজাজ পরিবর্তন হয় সময় ভালো লাগে অনেক সময় মন খারাপ হয়ে যায়।

সুস্থ প্রেগন্যান্সির লক্ষণ ।প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ 

একজন গর্ভবতী নারী যখন থেকে গর্ভবতী হয় সেই সময় কাল থেকে তার জন্য আলাদা সেবা যত্ন করা শুরু হয়। গর্ভবস্থায় অনেক কাজ রয়েছে যা করা যাবেনা যে কাজ করলে বাচ্চার জন্য ক্ষতি হয়। সুস্থ প্রেগন্যান্সির জন্য গর্ভবতী মহিলাকে পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে। বাচ্চা পেটের মধ্যে যত বেশি নড়াচড়া করবে তত বেশি ভালো আছে।

মেজাজ পরিবর্তন হয় কোন সময় মন খারাপ লাগে আবার কখনো হাসি পায় কান্না পায় সব কিছু জন্য মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকে এটা সুস্থ প্রেগন্যান্সির লক্ষণ। ঘন ঘন খাবার খাওয়া একটি সুস্থ সবল প্রেগন্যান্সির মধ্যে পড়ে। তলপেটে ব্যথা, ক্লান্তি ভাব ও ঘন ঘন প্রসাব হওয়া সব কিছু একটা সুস্থ প্রেগন্যান্সির মধ্যে পড়ে।
গর্ভবতী মহিলাকে সুস্থ একটা বাচ্চা হওয়ার জন্য তাকে সুন্দর একটা পরিবেশ দিতে হবে।পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার দিতে হবে। মায়ের শরীর থেকে বাচ্চার শরীর গঠন হয় তাই মাকে পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে তবে সুস্থ থাকবে বাচ্চা।

৫ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া

গর্ভবতী হলে সেই মহিলার মনে নানা রকম প্রশ্ন তৈরি হয়। কখন বাচ্চা নড়াচড়া করবে, কিভাবে বুঝতে পারবে বাচ্চা সুস্থ আছে কিনা এরকম নানা প্রশ্ন জাগে গর্ভবতী মহিলাদের মনে। এই সব প্রশ্ন উত্তর পেয়ে যাবেন। যখন বাচ্চার পেটে মধ্যে পাঁচ মাস বয়স হয় তখন বাচ্চা নড়াচড়া করলে গর্ভবতী নারী বুঝতে পারে পেট মধ্যে বুদবুদ মত হয়। বাচ্চা পাঁচ মাস বয়সে সে হাত পা তৈরি হয়ে যায়। যার ফলে ছোট সোনামণি হাত মুখে দিয়ে চুষতে থাকে। আর পা দিয়ে লাথি মারতে থাকে।
এই সময় বাচ্চা বাইরে শব্দ শুনতে পায়। মা শিশুর সাথে কথা বললে বুঝতে পারে। বাচ্চা পাঁচ মাস রয়সে সক্রিয় হয়ে যায় কারণ এই সময় বাচ্চার দ্রুত বৃদ্ধি পায়। সময় মত ঘুমায় আবার সজাগ থাকে সময় মত। এভাবে পাঁচ মাস বয়সে শিশুকে পর্যবেক্ষন করলে বুঝতে পারবেন কখন নড়াচড়া করছে কতবার করছে সব কিছু বোঝা যায়।

লেখকের মন্তব্যঃ প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ ।গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি

একজন নারী মা হবার খুশি সংবাদ পাওয়ার পর অনেক খুশি হয়ে যায়। তাই আপনি গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি ও প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ এই সকল বিষয়ে আমাদের আর্টিকেল থেকে আপনারা সঠিক তথ্য জানতে পেয়েছেন। আশা করি আপনাদের আমাদের আর্টিকেল ভালো লেগেছে। এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। নিশ্চয়ই এই পোস্ট আপনার প্রথমবার গর্তবতী হওয়ার লক্ষণ বুঝতে উপকারে আসবে। আপনার কাছে আমাদের পোস্ট ভালো লাগলে সবার সাথে শেয়ার করে পড়ার সুযোগ করে দিবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url