আত্ম কর্মসংস্থান কাকে বলে - আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যবসায় উদ্যোগ
প্রিয় পাঠক আপনি কি জানতে চান আত্ম কর্মসংস্থান কাকে বলে এবং
আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যবসায় উদ্যোগ সম্পর্কে।তবে এই পোস্টটি আপনার জন্য হ্যাঁ
প্রিয় পাঠক আপনি যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করেন তবে আশা করছি আত্ম কর্মসংস্থান
কাকে বলে এবং আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যবসায় উদ্যোগ সম্পর্কে খুব সুন্দরভাবে
বিস্তারিত জানতে পারবেন।জানতে হলে আর দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক আত্ম
কর্মসংস্থান কাকে বলে সে সম্পর্কে।
আত্ম কর্মসংস্থান কাকে বলে এবং আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যবসায় উদ্যোগ সম্পর্কে
আমাদের সকলের জেনে রাখা প্রয়োজন।দৈনন্দিন জীবনে আমাদের জীবনযাত্রার জন্য আত্ন
কর্মসংস্থানের প্রয়োজন। আপনার জীবনের মান উন্নয়নের জন্য আর দেরি না করে এখনই
জেনে নিন আত্ম কর্মসংস্থান কাকে বলে সে সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃআত্ম কর্মসংস্থান কাকে বলে - আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যবসায় উদ্যোগ
ভূমিকা।আত্ম কর্মসংস্থান কাকে বলে এবং আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যবসায় উদ্যোগ
কোন ব্যক্তি যদি আত্ম-কর্মসংস্থান বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারে তবে সেই
ব্যক্তি তার নিজের আত্মকর্মসংস্থান তৈরীর পাশাপাশি অন্য ব্যক্তির জন্য একটি
আত্মকর্মসংস্থান ব্যবস্থা করতে পারে।কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমরা অনেকেই জানিনা
আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যবসায় উদ্যোগ সম্পর্কে।যদি সকলেই নিজেরা উদ্যোগ নিয়ে কিছু
আত্মকর্মসংস্থান তৈরি করতে পারি তাহলে কিন্তু আমাদের দেশ থেকে বেকারের তালিকা
অনেকাংশেই কমে যেত।
আরো পড়ুনঃ
মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া
তাই আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব আত্ম কর্মসংস্থান কাকে বলে এবং
আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যবসায় উদ্যোগ সম্পর্কে।আপনি যদি এই গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো
সম্পর্কে না জেনে থাকেন তবে আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং আমাদের
সঙ্গেই থাকুন। আশা করছি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে।
আত্মকর্মসংস্থানের গুরুত্ব।আত্ম কর্মসংস্থান কাকে বলে
প্রতিটা মানুষেরই খুব দরকার আত্মকর্মসংস্থান কিভাবে তৈরি করতে হবে এটা জেনে রাখা
কারণ একটা মানুষ পড়ালেখা করার পরে চাকরির খোঁজে বছর বছর ক্লাস করে কিন্তু সে
হয়তো যদি চাইত তাহলে আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে নিজের জন্য নিজে কাজের ব্যবস্থা
করতেও পাশাপাশি অন্যদেরও কাজের ব্যবস্থা হতো। আত্মকর্মসংস্থান বলতে আমরা বুঝিনি
নিজের কর্মসংস্থান বা কাজের সুযোগ নিজেই সৃষ্টি করা এটি হলো আত্মকর্মসংস্থান।
আরো পড়ুনঃ
ব্যবসার পরিকল্লনার ধাপ কয়টি জানুন
আত্মকর্মসংস্থানের গুরুত্ব কতটা তাহলে আপনারা হয়তো বুঝতেই পারছেন নিজের
কর্মসংস্থান যখন নিজেই তৈরি করবে তখন তারা অন্যের উপর নির্ভরশীল হবে না এবং
চাকরির পিছনে দৌড়াবে না সারা জীবন নিজ মালিকানায় নিজের উপর আত্মকর্মসংস্থান
চালিয়ে অন্যের জন্য চাকরির ব্যবস্থা করতে পারবে।
দেশে যত বেকারের হার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে ততই যদি আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে
নিজেদের কর্মের ব্যবস্থা নিজেরা তৈরি করতে পারে তাহলে দেশ থেকে বেকারত্ব দূর হবে
এবং দেশের অনেক উন্নতি হবে দেশ এগিয়ে যাবে এই জন্য আত্ন কর্মসংস্থান অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
নিজের কর্মের ব্যবস্থা যখন নিজেই করে নিবে তখন বছর বছর চাকরির জন্য পিছনে পিছনে
দৌড়তে হবে না এবং চাকরির খোঁজে হতাশায় ভুগবে না তখন নিজের কর্ম দাঁড়ায় নিজে
জীবন বিকাশিত করতে পারবে এবং অন্যকে কাজের সুযোগ করে দিবে। আত্মকর্মসংস্থানে এমন
একটি জিনিস কেউ যদি সহযোগিতা করে বা আর্থিকভাবে সমস্যায় থাকে তারা লোন নিয়ে
নিজের উদ্যোগে একটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে সেটাকে পরিচালনা করার মাধ্যমে সফল
হতে পারে।
তাহলে একজনের মাধ্যমে অনেক জনের কর্মের ব্যবস্থা হবে এটাই আত্মকর্মসংস্থানের মূল
লক্ষ্য এবং এর ফলে অনেক বেকারের কর্মের ব্যবস্থা হবে। এই জন্য সকলকে নিজ নিজ
জায়গা থেকে আত্মকর্মসংস্থান তৈরি করার উদ্যোগ নিতে হবে এবং বেকারত্ব দূর করতে
হবে নিজের কর্ম নিজেই করে এগিয়ে যেতে হবে।
আত্মকর্মসংস্থানের জন্য সবচেয়ে বড় মূলধন কোনটি?আত্ম কর্মসংস্থান কাকে বলে
একজন ব্যক্তি যখন আত্মকর্মসংস্থানের জন্য নিজে থেকে শুরু করার চেষ্টা করে তখন তার
সবচেয়ে বড় মূলধন হয় তার বিশ্বাস সে যদি আত্মবিশ্বাসের সাথে কাজ করতে পারে
তাহলেই সেটা তাকে সফলতা দিকে ধাবিত করবে। একজন মানুষ আত্মকর্মসংস্থান তৈরি করতে
চাইলে তার সামনে হাজার বাধা বিপত্তি আসতে পারলে সে আর্থিকভাবেও সচ্ছল না হলে বা
তার আশেপাশে সেরকম পরিবেশ না থাকলে তাকে নিজেকে সেই রকম পরিবেশ তৈরি করতে হবে।
এবং আর্থিকভাবে কোন জায়গা থেকে লোন নিয়ে নিজের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থার
জন্য উদ্যোগ নিতে হবে এই আত্মবিশ্বাসও উদাম্য সাহস নিজের মধ্যে রাখতে হবে তাহলেই
সে আত্মকর্মসংস্থানে তৈরি করতে পারবে। একজন ব্যক্তি আত্মকর্মসংস্থান কর্মসংস্থান
করে যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ একটা দেশের জন্য এবং দেশের মানুষের জন্য অনেক বেশি
উপকারে আসে।
আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি করার ফলে আশেপাশের মানুষের মনেও নিজে থেকে কাজ করার
চাহিদা সৃষ্টি হয় এবং নিজ উদ্যোগে আত্মকর্মসংস্থান তৈরি করার জন্য তারাও এগিয়ে
আসে। আত্মকর্মসংস্থান তৈরির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় মূলধন হচ্ছে একজন ব্যক্তির
উদাম্য সাহস এবং কিছু তৈরি করার নিজে থেকে চাহিদা।
নিজের আত্মবিশ্বাসের সাথে একজন ব্যক্তি যখন নিজের আত্মকর্মসংস্থান তৈরি করবে এবং
সেইটা থেকে তার সবচেয়ে বড় মূলধন আসবে এবং এই জন্যেই বলা হয় একজন ব্যক্তির
আত্মকর্মসংস্থান তৈরি করতে হলে তাকে নিজেকে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে আত্মসচেতনতা
থাকতে হবে নিজের মধ্যে তবেই সফলতা পাবে।
আত্ম কর্মসংস্থান কাকে বলে
আত্মকর্মসংস্থান সম্পর্কে আমরা কি বুঝি নিজের কর্মসংস্থান বা কাজের সুযোগ নিজেই
সৃষ্টি করাই হচ্ছে আত্মকর্মসংস্থান। অনেকে অনেক চেষ্টা করেও চাকরি জোগাড় করতে
পারছে না কিংবা এমনও হয় যে যোগ্যতা অনুসারে চাকরি দুর্লভ হয়ে পড়ে অনেক সময়
কাঙ্খিত আয়ের অভাবে পরিবার ও নিজের ব্যয় নির্ভর করা সম্ভব হয় না।
আরো পড়ুনঃ
ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়
নিজের আয়ের ব্যবস্থা নিজে করতে পারার নামই হল আত্মকর্মসংস্থান শুধু তাই নয়
নিজের কাজের সুযোগ নিতে সৃষ্টি করলে আত্মতৃপ্তি লাভের পাশাপাশি অন্য লোকের জন্য
কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। গ্রামীণ প্রেক্ষাপটে কৃষি খামার এবং ক্ষুদ্র কুটির
শিল্পের মাধ্যমে যে কেউ আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে পারে।
আত্মকর্মসংস্থানের আওতায় বিভিন্ন প্রকারের প্রকল্প গ্রহণ করা হয় যেমন :
- নিজস্ব জমি বা জমি ইজারা নিয়ে ফসল, ফলমূল এবং সবজি চাষ করা।
- হাঁস-মুরগি গরু ছাগলের খামার তৈরি করা।
- নিজেদের পুকুরে বার স্থানীয় জলাধার ইজারা নিয়ে মাছ চাষ করা।
- তৈরি পোশাক, পোশাকের নকশা তৈরি, স্ক্রিন প্রিন্ট, বুটিক প্রভৃতি ক্ষুদ্র পোশাক শিল্প স্থাপন করা।
- মৃৎশিল্প, তৈজাসপত্র তৈরি, হস্তশিল্পের মতো ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প স্থাপন করা।
- প্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান দেওয়া ইত্যাদি কাজ করতে পারে নিজের আত্মকর্মসংস্থান তৈরীর জন্য। এ বিষয়ে আরো অনেক তথ্য বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) যোগাযোগ করলে পাওয়া সম্ভব হবে।
আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যবসায় উদ্যোগ
ফসল চাষ : আত্মকর্মসংস্থান মূলক এই সকল কাজে সরকারি সুবিধা পাওয়া যায়
ফসল মৌসুমী সবজি কিংবা ফলের চাষ করতে হলে স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ অফিসে যোগাযোগ
করা যেতে পারে। সেখানে বিনামূল্যে কৃষি বিষয়ক তথ্য চাষ পদ্ধতি অধিক ফলন পদ্ধতি
স্বাভাবিক কীটনাশক ব্যবহারের নিয়ম এ সকল বিষয়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে
কৃষি ব্যাংকের কাছ থেকে ঋণ নিয়েও ফসল সবজি চাষ করা শুরু করতে পারেন।
গবাদি পশুপালন: গবাদি পশুর খামার দেওয়ার মাধ্যমে মাংস ও দুধের ব্যবসা করা
যায় একই সাথে পশু বিক্রয়ের মাধ্যমে ভালো আয় করা সম্ভব।অনেক পশু খামারি কোরবানি
সময় নিয়মিত পশু সরবরাহ করে থাকেন এতে ভালো আয় হয়। স্থানীয় প্রাণিসম্পদ অফিস
থেকে পশুপালন সম্পর্কে সকল সহায়তা পাওয়া যেতে পারে।
মৎস্য চাষঃ মৎস্য চাষ করে বহু তরুণ আত্মনির্ভর হয়েছেন সচ্ছল জীবন যাপন
করছেন মাছ হল আমাদের আমিষের প্রধান উৎস। আমাদের দেশে প্রচুর নদী-নালা, খাল বিল
রয়েছে মৎস্য চাষ করতে হলে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে থাকে স্থানীয় মৎস্য অফিস।
ক্ষুদ্র ও কুটির এবং পোশাক শিল্পঃ বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প
কর্পোরেশন এর স্থানীয় অফিসের যোগাযোগ করে পোশাক তৈরি, নকশা করা, হস্ত শিল্প,
প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা সম্ভব। প্রাথমিক পর্যায়ে নিজেদের ভাষার কোন কক্ষ ব্যবহার
করা যায় আলাদা আলাদা জায়গায় ভাড়া নিয়ে প্রয়োজন না হলে। অবতীতে ব্যবসা বড়
হলে আলাদা জায়গা নেওয়া যেতে পারে যেকোনো ধরনের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে
বাংলাদেশ সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থান প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয়
পরামর্শ দিয়ে থাকে। নারীদের জন্য সেলাই ও পোশাকের নকশার উপর বহু উন্নয়ন
প্রতিষ্ঠান বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ প্রদান করে।
আরো পড়ুনঃ
অনলাইন ইনকাম করুন মোবাইল দিয়ে
ক্ষুদ্র ব্যবসায়: নিজে স্বল্প পুঁজিতে ব্যবসা করতে চাইলে স্থানীয় নিত্য
প্রয়োজনীয় পণ্য উৎপাদন করা বা বড় বড় কোম্পানি ডিলারদের সাথে যোগাযোগ করে পণ্য
সংগ্রহ করে দোকান সাজানো যেতে পারে। এমন স্থান দোকান দেওয়ার জন্য বেছে নিতে হবে
যেখানে জনসম্মান গরম হয় মানুষের যাতায়াতের পথে পড়ে এবং সেখানে পৌঁছানো সহজ হয়
।
বুটিক শপঃ আত্মকর্মসংস্থানের একটি উদাহরণ হল বুটিক সব বর্তমানে শহরগুলোতে
বুটিক সাপের চাহিদা ব্যাপক নিত্য নতুন ডিজাইনের পোশাক সরবরাহ নিশ্চিত করতে হলে
ডিজাইনের পোশাক বিক্রি করতে পারলে এ ব্যবসা প্রচুর লাভ করা যায়। এ ব্যবসায়
প্রধান ক্রেতাই হলো নারী সেজন্য নারী বন্ধ পরিবেশ প্রতিষ্ঠানে নিশ্চিত করতে হবে
ছেলেদের টি-শার্ট, ফতুয়া, পাঞ্জাবি ব্যবহারে অত্যন্ত লাভজনক।
খাবারের দোকানঃ বর্তমানে অনেকে ব্যবসার জন্য খাবারের দোকান দিতে পারেন
খাবার হতে হবে স্বাস্থ্যসম্মত। পরিচ্ছন্ন পরিবেশে তৈরি করা সুস্বাদু খাবার
ক্রেতার সাধ্যের মধ্যে দামের রেখে বিক্রি করলে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া যায় কারণ
মানুষের খাবারের প্রতি চাহিদা সবচেয়ে বেশি। তবে খাবারের দোকান দিতে হলে দোকানের
অবস্থান খুব গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার তৈরি শেখার জন্য বাংলাদেশে পর্যটন
কর্মসংস্থান থেকে প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
কোন ফ্লাক্সি প্রিন্টের দোকানঃ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থী
পড়াশোনার পাশাপাশি এ ব্যবসা করে থাকেন অনেকের মূল বিষয় হিসেবে এ ধরনের দোকান
দিয়ে থাকে। স্বল্প বিনিয়োগে এ ব্যবসায় আত্মনির্ভর হইয়া ব্যাপক সুযোগ রয়েছে
তাছাড়া এ ব্যবসার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উপকার করা সম্ভব। বর্তমানে ফোনে
ফ্লাক্সির দোকানে মোবাইল রিচার্জ ছাড়া মোবাইল ব্যাংকিং এর সুযোগ রয়েছে তাই এক
ছাদের নিচে বহু ধরনের ব্যবসা করা সম্ভব।
সকল ব্যবসায়ীর জন্য ট্রেড লাইসেন্স অবসকগ্রাম হলে ইউনিয়ন পরিষদ পৌর শহর হলে
পৌরসভা এবং সিটি হলে সিটি কর্পোরেশন থেকে এই লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হয় ব্যবসা
থেকে আয়ের ওপর ঠিকমতো কর প্রদান করা নাগরিকের কর্তব্য।
শেষ কথা।আত্ম কর্মসংস্থান কাকে বলে এবং আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যবসায় উদ্যোগ
প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন আত্ম কর্মসংস্থান কাকে
বলে এবং আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যবসায় উদ্যোগ সম্পর্কে।দেখা করছি এই পোস্টটি
আপনার অনেক উপকারে আসবে।এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে
অসংখ্য ধন্যবাদ।আপনার যদি আমাদের এই পোস্টটি ভাল লাগে তাবে আপনার বন্ধুদের সাথে
শেয়ার করবেন।
আরো পড়ুনঃ
ভাতার টাকা মোবাইলে দেখার নিয়ম
আপনি যদি নিয়মিত আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি অবশ্যই নিয়মিত
ভিজিট করুন এবং আমাদের সঙ্গেই থাকুন।আলোড়ন আইটির পক্ষ থেকে আপনার সুস্বাস্থ্য ও
মঙ্গল কামনা করে আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url