সরিষার তেল মালিশের উপকারিতা - রান্নায় সরিষার তেলের উপকারিতা

প্রিয় পাঠক আপনি হইতো সরিষার তেল মালিশের উপকারিতা এবং রান্নায় সরিষার তেলের উপকারিতা জানার জন্য অনেক ওয়েবসাইট ঘুরাঘুরি করছেন কিন্তু সঠিক তথ্য খুজে পাচ্ছেন না। তবে এই পোস্ট আপনার জন্য আপনি সরিষার তেল মালিশের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। আর জেনে নিন সরিষার তেল মালিশের উপকারিতা এবং রান্নায় সরিষার তেলের উপকারিতা সকল টিপস। 

সরিষার তেল মালিশের উপকারিতা
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকুন তাহলে অব্যশই আপনি সরিষার তেল মালিশের উপকারিতা এবং রান্নায় সরিষার তেলের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে সরিষার তেল মালিশের উপকারিতা এবং রান্নায় সরিষার তেলের উপকারিতা। কারণ সরিষার তেলে রয়েছে ঔষধি গুন।
পোস্ট সূচিপত্র।সরিষার তেল মালিশের উপকারিতা।রান্নায় সরিষার তেলের উপকারিতা

ভূমিকা।সরিষার তেল মালিশের উপকারিতা । রান্নায় সরিষার তেলের উপকারিতা

সর্ষের বীজ থেকে সরিষার তেল তৈরি করা হয়। ছোট ছোট সর্ষের দানা থেকে সরিষার তেল হয়। সরিষা তেল যত বেশি ঝাঁঝ তত বেশি খাটি হয় সরিষা। সরিষা তেল ঝাঁঝের কারণ অ্যালাইল আইসোথায়োসায়ানেট নামের উদ্বায়ী গন্ধযুক্ত রাসায়নিক যৌগ যার ফলে ঝাঁঝ পাওয়া যায়। সর্ষের তেল যখন পানি স্পর্শ আসে তখন এটার ঝাঁঝ বোঝা যায়।

আরো পড়ুনঃ ডায়রিয়া হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত

অনেকে ভাবেন সরিষার তেল মালিশের উপকারিতা আছে কিনা।তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি পড়লে সহজে জানতে পারবেন। এছাড়াও আপনি আরো জানতে পারবেন সরিষার তেল খাবার নিয়ম,পুরুষাঙ্গে সরিষার তেল ব্যবহারের নিয়ম,সরিষার তেল কি চুল পড়া বন্ধ করে?,সরিষার তেল মাথায় দেওয়ার নিয়ম, শিশুদের জন্য কোন তেল ভালো। সরিষার তেল এসকল বিষয় গুলো অজানা থাকলে আমাদের জেনে নেওয়া উচিত। তাই আপনি যদি এই গুরুত্বপূর্ণ টপিক মিস করতে না চান তাহলে এই পোস্টটি স্টেপ বা স্টেপ পড়ুন।

সরিষার তেল খাওয়ার নিয়ম

সরিষা তেল অনেক ভাবে খাওয়া যায় আবার শরীরে যত্নে ব্যবহার করা হয় সরিষা তেল। সরিষা তেল রান্না কাজ থেকে শুরু করে ভর্তা, সালাত, আচার, তরকারি বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যায়। সরিষা তেল কাশি, সর্দি এসব রোগ হলে একটু কুসুম গরম তেল বুকে গলায় মালিশ করলে অনেক আরাম পাওয়া যায়। আগের দিনে সরিষা তেল দিয়ে অনেক রোগ নিরাময় করা হত।

তখন এত রকম ঔষধ ছিলনা প্রাকৃতিক উপায়ে রোগ নিরাময় করত। সরিষার তেল দিয়ে বাচ্চাদের মালিশ করলে তাদের শরীর বৃদ্ধি পায় ভালো করে মাংসপেশি সচল থাকে গায়ের বেথা দূর করতে সরিষা তেল মাখা হয়। শীত সময় শরীর খসখস করে তখন ও সরিষার তেল গায়ে মাখা হয় ও মাথায় দেওয়া হয়। সরিষার তেল ত্বক জন্য ভালো।

বাচ্চাদের মাথায় তেল দেওয়ার নিয়ম

আমরা হইতো অনেক ছোট শিশুদের পুরো শরীরে ও চুলে তেল দিয়ে থাকি। শিশুদের চুলে কেবল তেল মেখে না রেখে শিশুদের উল্টা দিকে যদি তেল মালিশ করা হয় তাহলে শিশুদের ঘুম ভালো হয়,এবং রক্ত চলাচল ভালো হয়, শিশুদের মাথায় চুল বেশি ঘন হয়, মাথায় ত্বকে পুষ্টি যোগান দেয়।বাচ্চাদের সরিষার তেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা আছে।  এছাড়াও আপনারা তেল কুসুম গরম করে আপনি শিশুদের মালিশ করতে পারেন এতে করে বাচ্চাদের সর্দি,কাশি  ভালো করতে  সহয়তা করে।

শিশুদের জন্য কোন তেল ভালো

ছোট শিশুদের তেল মালিশের নিয়ম সেই প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে। আগের মানুষ তেল নামের শব্দটি সুধু সরিষার তেল নারিকেল তেল নামে পরিচিতি ছিল। ছোট শিশুদের তেল মালিশ করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। শিশুদের ত্বক ভালো থাকে, পেশি বিকাশে সহয়তা করে, শিশুদের হাড় মজবুত করা থেকে শুরু করে তেল মালিশ রয়েছে শরীরের নানা উপকারিতা। আমরা এখন জানবো শিশুদের তেল মালিশের উপকারিতা

  • তেল মালিশে শিশুর চোখ ভালো রাখতে সহয়তা করে
  • শিশুদের শরীরে মাংসপেশীতে ব্যাথা দূর করে এবং মাংসপেশী শক্ত হয়।
  • শিশুদের হাড়ের কাঠামো গঠন শক্ত করে
  • শিশুদের ঘুম ও হজম ক্ষমতা রক্ত চলাচল করতে সহয়তা করে।

আপনারা বর্তমান বাজারে এখন অনেক তেল পাবেন যেমনঃ নারকেল তেল, সরিষার তেল, অলিভ অয়েল, অ্যালোভেরা তেল, তিলের তেল, জোজোবা তেল, আমন্ড তেল। এগুলো আপনি আপনার শিশুদের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।

চুলে সরিষার তেল এর উপকারিতা

প্রাচীন কালে মানুষ চুলে শরীরে সরিষা তেল ব্যবহার করত।তখন তেল কোন ছিলনা চুল পড়া, চুলের ক্ষয়, চুল লম্বা হত এই সরিষার তেল ব্যবহার করে। কিন্তু এখন নানা রকম তেল ব্যবহার করেও চুল উঠা বন্ধ হচ্ছে না। চুলে নানা সমস্যা সমাধান পাওয়া যায় না।
সরিষা তেল রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি ছাড়া মিনারেল ভিটামিন এ, ডি, ই, কে এবং জিংক ও বিটা ক্যারোটিন ও সেলেনিয়াম যা চুলের বৃদ্ধি ও লম্বা ঘনো করতে সাহায্য করে। ক্যারোটিন মাথায় চুল গজাতে ও চুল পড়া রোধ করে। সরিষার তেল ব্যবহার করলে মাথায় অনেক সমস্যা দেখা দিবেনা। তবে খাঁটি সরিষা তেল ব্যবহার করতে হবে। সরিষার তেল নিয়মিত মালিশ করলে চুলের গোড়া মজবত হয় ও চুল পড়া বন্ধ হয়।

চুলে সরিষার তেল এর অপকারিতা

প্রতিটা জিনিস ভালো খাবার দিক থাকে। সরিষার তেল ভালো দিক যেমন আমাদের উপকারে আসে তেমনি খারাপ দিক সমস্যা সৃষ্টি করে। সরিষার তেল থেকে অনেক সময় মাথায় ফুসকুড়ি হয়। সরিষার তেল সাথে মাথায় ময়লা এক সাথে জমাট হয়ে মাথায় ঘা মত হয়। আবার সরিষার তেল মাথায় দিলে ত্বকে ছিদ্র ভরাট করে।
সরিষার তেল ঝাঁঝ জন্য চোখ জ্বালাপোড়া করে আবার অনেকের সেনসিটিভ ত্বক থাকলে তাদের ত্বকেও ঝাঁঝের জন্য জ্বালা পোড়া হয়। তাই যাদের বিভিন্ন সমস্যা হয় তারা সরিষার তেল ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবেন। সরিষার তেল থাকা উপাদান আমাদের শরীরে উপকারে আসে আবার যাদের শরীর সেনসিটিভ তাদের জন্য অপকারে আসে।

সরিষার তেল মাথায় দেওয়ার নিয়ম

সরিষা তেল আমাদের চুলের জন্য অনেক উপকারী কারণ এর মধ্যে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন যা আমাদের চুলকে মজবুত করে। এছাড়া অনেক ভিটামিন রয়েছে যার ফলে মাথার চুল ভালো থাকে এবং চুল গজাতে চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। যেভাবে সরিষার তেল মাথায় ব্যবহার করবেন।
সপ্তাহে তিন দিন সরিষার তেল সাথে লেবুর রস মিশিয়ে মাথায় দিবেন। মাথায় দেওয়ার এক ঘন্টা পর মাথা শাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন তাহলে দেখবেন চুলের অনেক সমস্যা ভালো হয়ে গেছে। সরিষার তেল মাথায় দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে কারণ এই তেল সহজে ময়লা সাথে মিশে জমাট বাধে তাই এই তেল ব্যবহার নিয়ম আছে তবে ফল পাওয়া যায়।

সরিসার তেল কি চুল পড়া বন্ধ করে

সরিষার তেল রয়েছে নানা রকম ভিটামিন যেমন ভিটামিন-এ, ডি, ই, কে ইত্যাদি ছাড়া ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, মিনারেল, বিটা ক্যারোটিন, জিংক, সেলেনিয়াম ইত্যাদি মত নানা রকম উপাদান যা চুলের জন্য অনেক উপকারী। চুলকে করে সিল্কি ও মসলিন। 

বিটা ক্যারোটিন ও বিভিন্ন ভিটামিন জন্য চুল পড়া বন্ধ হয়। চুলের গোড়া শক্ত হয়। নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। চুল পড়া বন্ধ করতে অনেক সাহায্য করে সরিষার তেল নিয়মিত মালিশ। এটি লেবু সাথে তেল মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন। চুলের জন্য অনেক ভালো।

সরিষার তেলের ক্ষতিকর দিক

সরিষার তেল যেমন অনেক উপকারি তেমনি এর কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে যার ফলে শরীরে নানা সমস্যা শুরগ হতে থাকে। চলুন জেনে আসি সরিষার তেলের ক্ষতিকর দিকগুলো।

  •  হার্টের সমস্যা সৃষ্টি : সরিষা  তেল দিয়ে রান্না খাবার খাওয়া যাবেনা কারণ এর মধ্যে থাকা ইরেটিক অ্যাসিড যা শরীরে সমস্যা সৃষ্টি করে এবং হার্টের রোগ তৈরি করে এই সরিষার তেল। এটি খাওয়ায় থেকে বিরত থাকতে হবে। 
  •  এল্যাজি সমস্যা : অনেক মানুষের সরিষার তেল খেলে মাখলে এল্যাজি হয়। তাদের শরীরে এটি শ্যুট করেনা যার ফলে ত্বকে শুরু হয় জ্বালা পোড়া, ফুসকুড়ি আর লাল হয়ে চুলকায় ইত্যাদি সমস্যা হয় সরিষা তেল ফলে।
  •  গর্ভবস্থায় সমস্যা : সরিষার তেল থাকা উপাদান গর্ভবতী মায়ের শরীরে ভূণ তৈরি করতে সম্যাসা সৃষ্টি করতে পারে তাই সেই সময় সরিষার তেল অতিরিক্ত না খাওয়ায় ভালো।
  •  হজমের জন্য ক্ষতি: সরিষার তেল খেয়ে যাদের হজম শক্তি দূবল তাদের জন্য ক্ষতিকর। খাবার হজম না হলে নানা প্রকার সমস্যা শরীরের ভিতরে সৃষ্টি হয়। 
  •  রক্ত জমাট বাঁধে: অতিরিক্ত সরিষার তেল রক্ত জমাট বাধা কাজে বাধা সৃষ্টি করে।  যাদের কোন অপারেশন হবে তাদের সরিষা তেল খাওয়া আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়া ভালো। যারা রক্ত পাতলা হওয়ার ঔষধ সেবন করেন তাদের ও সরিষা তেল না খাওয়ায় ভালো।

রান্নায় সরিষার তেলের উপকারিতা 

সরিষার তেল রান্না কাজে ব্যবহার করে আসছেন প্রাচীন কাল থেকে মানুষ। তারা সরিষা তেল ঝাঁঝ ও গন্ধ দিয়ে নির্বাচন করত খাটি সরিষা তেল। যা তারা সকল খাবার রান্নায় ব্যবহার করত। সরিষার তেল রান্না খাদ্য খেলে কোলেস্টেরল মাত্রা কম হয় এবং চর্বি কমিয়ে দেয় শরীরের।
তাই যারা মোটা মানুষ স্বাস্থ্য কমাতে চাই তারা রান্না কাজে সরিষা তেল ব্যবহার করতে পারেন। অনেক মানুষের সয়াবিন তেল হজম করতে সমস্যা হলে তারা সরিষার তেল ব্যবহার করে রান্না করলে পেট পরিষ্কার হয় এবং হজম ভালো হয়।

রান্নায় সরিষার তেলের অপকারিতা

বিভিন্ন রকমের রান্না জন্য সরিষার তেল ব্যবহার করা হয়। তবে এর মধ্যে থাকা উপাদান আমাদের শরীরে ক্ষতি করে অনেক বেশি ক্যান্সার ঝুঁকি বাড়ায় সেই জন্য রান্না কাজে সরিষার তেল ব্যবহার না করে সয়াবিন তেল ব্যবহার করায় ভালো। সরিষার তেল থাকা ইরিক এসিড র্হাটের ক্ষতি করে। 

সরিষার তেল খাওয়ার ফলে ত্বকের জ্বালা পোড়া,  এল্যাজি, হজম সমস্যা, রক্ত জমাটে বাঁধা ইত্যাদি সমস্যা তৈরি করে।  সরিষার তেল ও ঝাল মসলা জাতীয় খাবার দিয়ে রান্না ফলে নানা রকম পেটের সমস্যা তৈরি হয়।

রসুন ও সরিষার তেলের উপকারিতা

আমরা প্রাচীন কাল থেকে রসুন আর সরিষার তেল দিয়ে মালিশ করা কথা জেনে আসছি। এটি খুব উপকারি। শরীরের বেথা দূরে করে রসুন আর সরিষার তেল কুসুম গরম করা। শিশুদের শরীরে মাংসপেশি বৃদ্ধি করার জন্য সরিষার তেল মালিশ করা হয়।
সর্দি, কাশি হলে কুসুম গরম করে সরিষার তেল বুকে গলায় মালিশ করলে অনেক আরাম পাওয়া যায়। সরিষার তেল থেকে এসব রোগ নিরাময় হয় খুব সহজে ঘরোয়া ভাবে। রসুন ও তেল অনেক গুণ রয়েছে। বাচ্চাদের মাথায় তেল দিলে ঠান্ডা রোগ জনিত সমস্যা হয়না।

সরিষার তেল মালিশের উপকারিতা

সরিষার তেল খুব উপকারি শিশুদের বা বড়দের মালিশের জন্য। বাচ্চাদের মাংসপেশি শক্ত হয়ে যায় তখন যদি মাংসপেশিকে নরম রাখতে সরিষার তেল দিয়ে মালিশ করা হয়। সরিষার তেল দিয়ে মালিশ করলে শরীরে বেথা দূরে হয়। শরীরে আরাম পাওয়া যায়। সর্দি কাশি ভালো করে সরিষার তেল মালিশ করলে। সরিষার তেল গায়ে মাখা হয় খসখসে ভাব দূর করার জন্য এবং বেথা ভালো করতে। 

পুরুষাঙ্গে সরিষার তেল ব্যবহার নিয়ম

সরিষার তেল মালিশ অনেক বেথা ভালো করে। শরীরের অনেক রোগ ভালো করে সরিষার তেল মালিশ প্রাচীনকালে মানুষ এত পদ্ধতি বা এত উন্নত না হওয়ায় সরিষার তেল দিয়ে পুরুষাঙ্গ মালিশ করত এবং তাদের ধারণা তেল দিয়ে মালিশ ফলে সহজে তার যৌন মিলন করতে পারবে। পুরুষাঙ্গ সরিষা তেল মালিশ করলে সেটা বড় হয় এবং মোটা হয় আগের মানুষের ধারণা করত এবং ব্যবহার করত।

আমেরিকায় সরিষার তেল নিষিদ্ধ কেন

সরিষার তেল কিছু উপাদান রয়েছে যা রান্না কাজে ব্যবহার করে নিয়মিত খেলে শরীরে ক্যান্সার, হার্টের সমস্যা, রক্ত জমাটে বাধা, এলাজি, গর্ভপাত ইত্যাদি নানা সমস্যা তৈরি করে। তাই আমেরিকার ভর্তা, আচার, ত্বকে ব্যবহার জন্য শুধু সরিষার তেল ব্যবাহর করা যায় কিন্তু রান্না কাজে এটি ব্যবহার কর নিষিদ্ধ।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশে জুয়েলার্স সমিতির সোনার দাম কত জানুন
ইউনাইটেড স্টেটস অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দাবি এতে রয়েছে ইউরিক অ্যাসিড যা নিধারিত সীমার বাইরে খেলে হার্টের সমস্যা তৈরি করে। তাই আমেরিকার,কানাডা, ইউরোপ দেশগুলোতে ভোজ্য তেল হিসেবে সরিষার তেল খাওয়া নিষেধ।

লেখকের মন্তব্যঃসরিষার তেল মালিশের উপকারিতা ।রান্নায় সরিষার তেলের উপকারিতা

আশা করছি আপনি আমাদের পোস্ট পরে সরিষার তেল মালিশের উপকারিতা এবং রান্নায় সরিষার তেলের উপকারিতা সকল অজনা তথ্যগুলো জানতে পেরেছেন।আপনি নিশ্চয়ই এই আর্টিকেল আপনার সরিষার তেল নিয়ে সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন আশা করছি এই পোস্ট আপনার অনেক উপকারে আসবে। 
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায় আমাদের পোস্ট সম্পূর্ণ পড়ার জন্য। আপনার ও আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকে এই পর্যন্ত শেষ করছি। আপনাদের সাথে আবারো দেখা হবে কোন এক আর্টিকেল নিয়ে ।কারণ আপনাদের জন্য নতুন আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়। তাই আমাদের ওয়েবসাইটি নিয়মিত ভিজিট করুন এবং অন্যদের সাথে শেয়ার করন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url