যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ - যক্ষা রোগের লক্ষণ

আপনারা হইতো অনেকেই যক্ষা রোগে আক্রান্ত এবং এবং আপনার আশেপাশে অনেকে যক্ষায় আক্রান্ত হচ্ছে কিন্তু লক্ষণ গুলো বুঝতে পারচ্ছেন না। আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যক্ষা যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ করে কিভাবে এটি জানার জন্য আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। আপনি যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ থেকে সমাধান পেতে চান তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন ও জানুন যক্ষা রোগের লক্ষণকি সে সম্পর্কে।

যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ
আমরা হইতো অনেকেই জানি না যক্ষা একটি ছোয়াচে রোগ কি না,  যক্ষা রোগের লক্ষণ, যক্ষা কেন হয়, যক্ষা রোগের  প্রতিকার ও প্রতিরোধ কি করা উচিত এই সমস্ত কিছু আপনি জানতে পারবেন তবে এই পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। আশা করছি আপনার এই পোস্ট অনেক উপকারে আসবে। 
পোস্ট সূচিপত্রঃ

ভূমিকা। যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ

যক্ষা এমন একটি রোগ যা মানুষের হাঁচি ও র্দীঘদিন কাশির মাধ্যমে বাতাসে থেকে অন্য মানুষের শরীরে ছড়ায়। যক্ষা রোগের কারণ মাইকোব্যাক্টেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস কারণে যক্ষা হয়। যক্ষা র্দীঘদিন থাকলে এইডিস, ক্যান্সার মত মরণব্যাধি রোগ হয়।যক্ষা রোগের লক্ষণ ও যক্ষারোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ সম্পর্কে জানতে পারবেন আমাদের এই আর্টিকেল পড়ে ৷
২০১৮ সালে সারাবিশ্বে এই ভাইরাস ছড়িয়ে যায় এবং যার মধ্যে এক কোটি মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় পনেরো লক্ষ মানুষ। যক্ষা মানব দেহে আস্তে আস্তে বাসা বাধতে শুরু করে। একটি সময় যক্ষা আমাদের শরীরকে বিনাস করে তুলে তাই আমরা আপনাদের সকলের জন্য যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ এবং যক্ষা রোগের লক্ষণ সুন্দরভাবে তুলে ধরেছি। আশা করছি এই পোস্টটি আপনি ধর্য সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়বেন।

যক্ষা রোগের লক্ষণ

যখন ফুসফুস দ্বারা সংক্রামক ভাইরাস আক্রান্ত হয় তখন যক্ষা হয়। শুধু যে ফুসফুসে যক্ষা আক্রান্ত হয় তেমনটা না এটা ছাড়া ও শরীরে বিভিন্ন স্থানে আক্রমণ করে এই ভাইরাস। চলুন জেনে আসি যক্ষা রোগের লক্ষণ কি কি।
  • অনেক দিন খুসখুশি কাশি থাকে।
  • ছয় মাস বেশি জ্বর থাকে।
  • কাশির সাথে কফ বের হয় আবার সাথে রক্ত আসতে পারে।
  • খাবার অনীহা হয় ও শরীর দূর্বলতা দেখা দেয়।
  • ওজন কমে যায় শরীর শুকিয়ে পড়ে।
  • কাশি হলে সাথে বুকে বেথা অনুভব হয়।
  • এসকল লক্ষণ দেখা দিলে সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং চিকিৎসা করতে হবে।

যক্ষা রোগ কেন হয়

যক্ষা রোগ মূলত একটি জীবণু যার নাম মাইকোব্যাকটেরিয়াম টুবরবিউলোসিস ভাইরাস ফলে হয়ে থাকে যক্ষা। যক্ষা একটি বায়ুবাহিত রোগ এটি বায়ুর সাথে মিশে মানুষের ফুসফুসে প্রবেশ করে যখন মানুষ নিশ্বাস নেয়। তারপর ফুসফুস থেকে শরীরে বিভিন্ন স্থানে আক্রমণ করে। যার ফলে শরীরে যক্ষা হ এবং শরীরকে দূর্লব করে দেয়। র্দীঘদিন কাশি জ্বর থাকে। যক্ষা রোগের লক্ষণ দেখলে যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। 
খাবার প্রতি অনীহা সৃষ্টি হয় এবং শরীর ওজন কমে যায়। যখন যক্ষা রোগী হাঁচি কাশি কফ মাটিতে ফেলবে এই জীবাণু বাতাসে সাথে মিশে গিয়ে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে ছড়িয়ে দেয়। যক্ষা থেকে টি.বি রোগ হয়। মানুষকে সচেতন হতে হবে এবং যক্ষা আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে চলাফেরা থেকে একটু দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।

যক্ষা কত প্রকার

যক্ষা দুই প্রকার
  • সক্রিয় যক্ষা
  • সুপ্ত যক্ষা
 সক্রিয় যক্ষা: যে সকল যক্ষা রোগী হাঁচি কাশি কফ কিছু দিন মধ্যে থেকে লক্ষণ বোঝা যায় তাকে সক্রিয় যক্ষা বলে। 
সক্রিয় যক্ষা আবার দুই ভাগে বিভাক্ত
  • ফুসফুস জনিত যক্ষা
  • ফুসফুস জনিত নয় যক্ষা
 সুপ্ত যক্ষ্মাঃ যে সকল যক্ষা রোগের লক্ষণ র্দীঘদিন পর্যন্ত বুঝতে পারা যায় না শরীরে মধ্যে সুপ্ত অবস্থায় থাকে তাকে সুপ্ত যক্ষা বলে। এটি তিন প্রকার।
  •  সাধারণ যক্ষা
  •  বহু ড্রাগ রেসিস্টেন্ট যক্ষা
  •  এক্সটেনসিভ ড্রাগ রেসিস্টেন্ট যক্ষা।
যক্ষা হলে ডাক্তার পরামর্শ নিয়ে চলতে হবে। খোলা মেলা পরিবেশ বসবাস করতে হবে। শরীরে আলো বাতাস লাগাতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি ও সুষম খাদ্য খেতে হবে। ব্যায়েম ও মেডিটেশন করতে হবে। তাহলে শরীর সুস্থ থাকবে।

যক্ষ্মা রোগীর যত্ন। যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ

প্রাচীন কাল থেকে এই ডিজিটাল প্রযুক্তি যুগে আসতে অনেক কিছু পরিবর্তন হয়েছে। শরীরে তৈরি হওয়া রোগ নিরাময় চিকিৎসা বের করে বিজ্ঞানীরা এবং সেটা চিকিৎসকরা শিখেছে। তাই এখন আর এমন কোন ভয় হয়না যা আগে বলা হত "হয় যদি যক্ষা হবেনাা আর রক্ষা। 

এখন ডাক্তার পরামর্শ নিয়ে রোগীর সেবা যত্ন আর ঔষধ খেলে অনেক পরিমাণ সুস্থ হয়ে যায়।যক্ষা হলে রোগীর পরিচর্যা করতে হবে। সব সময় পরিষ্কার কাপড় পড়াতে হবে এবং তার ব্যবহার করা কাপড় স্যাবলন দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করতে হবে। যক্ষা রোগের লক্ষণ  দেখা দিলে চিন্তা না করে রোগীকে যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ করতে হবে।  
রোগীকে আলো বাতাস খোলামেলা জায়গায় রাখতে হবে। তার মন ভালো রাখতে হবে তাকে বিষাদ যেন না পড়ে রোগ কারণে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। রোগীর খাবার বাসন আলাদা করতে হবে যেন রোগ সবার শরীরে ছড়িয়ে না পড়ে।রোগী বাসন আলাদা করতে হবে তা সব সময় পরিষ্কার পরিছন্ন রাখতে হবে। বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। তার শরীরে যত্ন নিয়ে সুস্থ করে তুলতে হবে।

যক্ষ্মা কি ছোয়াছে রোগ

যক্ষা এমন একটি রোগ যার আগের দিনে কোন চিকিৎসা না থাকায় বহু মানুষ মৃত্যু হয়েছে। এখন সময়ে সাথে চিকিৎসা ব্যবস্থা উন্নতি হওয়ায় যক্ষা রোগ চিকিৎসা হচ্ছে এবং রোগী সুস্থ হচ্ছে। তবে এই রোগটি যেহেতু বায়ুবাহিত রোগ তাই এটি মানুষের নিশ্বাস সাথে মিশে শরীরে সংক্রমণ ছাড়াতে পারে।

মানুষ যখন শ্বাস নেয় তখন নিশ্বাস সাথে জীবাণু ফুসফুসে মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে। সকল যক্ষা রোগী থেকে এই জীবাণু ছাড়ায় না তবে যাদের কফ পরিক্ষা করে দেখা যায় এটি বাইরে হাাঁচি, কাশি দিলে সংক্রমণ ছাড়াতে পারে ওদেরকে ওপেন কেস বলা হয়। 
এ সকল রোগীর সাথে মিশলে বা ওর ব্যবহার করা থালাবাসন, কাপড়, হাঁচি, কাশি সংস্পর্শে থাকলে যক্ষা হতে পারে। যাদের কফ পরীক্ষা করে এমন কোন ক্ষতিকর জীবাণু পাওয়া যায়নি তাদের সাথে থাকলে সমস্যা হবে না। 
তাই যক্ষা হলে অবশ্যই সকল নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং সব সময় ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। এখন পুরো বিশ্বে ২৫ মিলিয়ন মানুষ যক্ষা রোগে আক্রান্ত আছে প্রায় দিনে মানুষের যক্ষা জন্য মৃত্যু হচ্ছে। নিজেদের সচেতন হতে হবে কারণ এটি ছোঁয়াচে বায়ুবাহিত রোগ।

যক্ষা রোগীর খাবার তালিকা 

যক্ষ্মা রোগ হলে ডাক্তার পরামর্শ নিয়ে চলতে হবে। যক্ষা রোগীর খাবার তালিকায় সুষম খাদ্য রাখতে হবে। চলুন জেনে আসি ক্ষয়রোগ বা যক্ষা হলে কি কি খাদ্য খেতে পারবেন।
  • যক্ষা রোগীকে প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় , ভিটামিন-এ, সি, ই জাতীয় খাবার খাওয়াতে হবে।
  • কমলা, লেবু, আম, পিয়ারা, গাজর, শসা, আমলকি, টমেটো ইত্যাদি পুষ্টিকর ফল খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে যার মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন-সি রয়েছে।
  • যক্ষা হলে খাদ্য মধ্যে প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখতে হবে অবশ্যই। ডিম, বাদাম ইত্যাদি।
  • মাছ মাংস রাখতে হবে খাদ্য তালিকায় কারণ এর মধ্যে ভিটামিন- বি কমপ্লেক্সে আছে এটা খাওয়া দরকার যক্ষ্মা রোগীর।

যক্ষা রোগের টিকা আবিষ্কার করেন কে

যক্ষা প্রতিরোধ জন্য টিকা আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানীরা। আমাদের সকলে মনে প্রশ্ন জাগে যক্ষা রোগের টিকা আবিষ্কার করেন কে? চলুন জেনে নেওয়া যাক যক্ষা টিকা নাম ব্যাসিলাস ক্যালমেট গুয়েরিন
(বিসিজি)। এই টিকার আবিস্কারক ছিলেন ফারেসি ব্যাকটিরিওলজিস্ট আলবার্ট ক্যালমেট এবংক্যামিল গুয়েরিন এই দুই বিজ্ঞানীরা যক্ষা রোগের টিকা ১৯২১ সালে আবিষ্কার করেন। তাদের নামের সাথে মিল করে এই টিকা নামকরণ করা হয়। যক্ষা হলে ভয় না পেয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চলতে হবে।

যক্ষা রোগের প্রতিরোধ ও প্রতিকার

যক্ষা এমন একটি রোগ যার ফলে ক্যান্সার হতে পারে।২৪শে মার্চ বিশ্ব যক্ষা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।  আগের যুগের মানুষ মনে করত যক্ষা হলে রক্ষা হয়না। কিন্তু তখন মানুষ জানত না যে যক্ষা রোগের ও চিকিৎসা করে শরীর রোগীকে সুস্থ করা সম্ভব। 
যক্ষা যখন বেড়ে যায় তখন টিবি রোগ হয়। আগের দিনে যক্ষা রোগ হলে এর কোন চিকিৎসা পেতনা কারণ এই রোগ সম্পর্কে চিকিৎসকদের তেমন ধারণা ছিলনা। পরবর্তীতে যক্ষা রোগের চিকিৎসা আবিষ্কার করা হয়। যক্ষ্মা রোগের জীবাণু বা ভাাইরাসটা শ্বাস নেওয়ার সময় ফুসফুসে সাহায্য শরীরে প্রবেশ করে। 

এ রোগের কারণ মাইকোব্যাকটেরিয়াম টুবরবিউলোসিস নামক জীবাণু। এই রোগটি হাঁচি কাশি মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে বাতাস এবং অন্য মানুষের শরীরে এভাবে ছড়িয়ে পড়ে। তবে রোগীর পাশে বসলে রোগটি সংক্রমিত হয়না।
যক্ষা হলে নেই কোন রক্ষা। আগে এটায় ভাবা হত। কিন্তু এখন উন্নত চিকিৎসা আর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হয়ে যক্ষ্মা রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকার করা হচ্ছে। এখন সকল রোগ থেকে মুক্তি চিকিৎসা হচ্ছে। যক্ষা হলে সঠিক চিকিৎসা নিলে সুস্থ হয়ে যাচ্ছে। যক্ষা রোগ হলে সঠিক চিকিৎসা নিলে ভালো হয়ে যায়। এটি প্রতিকার জন্য যা যা করতে হবে চলুন আমরা জেনে আসি।
  • যক্ষা রোগীকে তার লক্ষ্মণ দেখা দিলে সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
  • ডাক্তার দেওয়া ঔষধ সেবন করতে হবে সঠিক নিয়ম মত।এটি নেওয়া বন্ধ করা যাবেনা।
  • সঠিক নিয়ম চিকিৎসা নিতে হবে এবং রোগীকে সুষম খাদ্য খাওয়াতে হবে।
  • খাবার তালিকা পর্যাপ্ত পানি ও তরল খাবার রাখতে হবে।
  • রুগীকে সময় মত পরিচর্যা ও পরিছন্ন থাকতে হবে।
  • রোগীর যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে যক্ষ্মা হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
  • বাচ্চা জন্মের পর বিসিজি টিকা শিশুদের দিয়ে দিতে হবে এতে যক্ষা রোগ হয়না।
  • নিয়মিত ব্যয়েম ও মেডিটেশন করতে হবে।
  • বাসস্থান খোলামেলা পরিবেশ থাকতে হবে রোগীকে।
  • যক্ষা রোগীর হাঁচি কাশি হলে রুমাল দিয়ে মুখ ধরে রাখতে হবে। যেন আশেপাশে না ছরিয়ে পড়ে এবং সেই কাপড় বা রুমাল পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে।
  • যক্ষা রোগ হলে তার সাথে ঘনিষ্ঠ হওয়া যাবেনা।

যক্ষা রোগের ভ্যাকসিনের নাম

যক্ষা রোগ আগে অনেক মানুষের শরীরে হত। কিন্তু এই রোগ প্রতিরোধ করার জন্য বিজ্ঞানীরা টিকা তৈরি করেছে। যা শিশু জন্মের পর দেওয়া হয় বিসিজি টিকা। এটির পূর্ণ রুপ ব্যাসিলাস ক্যালমেট গুয়েরিন (বিসিজি) এই টিকা প্রধান কাজ যক্ষা বা টিবি রোগের বিরুদ্ধে কাজ করবে। যে সকল দেশে যক্ষা বেশি তাদের দেশে এই টিকা শিশু জন্মের পর পর দিয়ে দেয়। যক্ষা রোগ হলে ভয় না পেয়ে যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ জন্য সচেতন মূলক কাজ করতে হবে। 

আলোড়ন আইটি মন্তব্যঃ যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ

আপনি নিশ্চয়ই আমাদের আর্টিকেল সম্পূর্ণ  পড়ে বুঝতে পেরেছেন যক্ষা রোগের লক্ষণ এবং  কিভাবে যক্ষা রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ করে নিজেকে সুস্থ রাখবেন। এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের আর্টিকেল পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আশা করছি এই পোস্ট আপনার যক্ষা রোগের প্রতিরোধ করতে অনেক উপকারে আসবে। কারণ আপনি এই আর্টিকেল পড়ে আরো জানতে পারলেন যক্ষা রোগ কেন হয়,যক্ষ্মা রোগীর যত্ন,যক্ষা রোগীর খাবার তালিকা ,যক্ষা রোগের ভ্যাকসিনের নাম,যক্ষা রোগের টিকা আবিষ্কার করেন কে?
আমাদের এই পোস্ট যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে সকলের সাথে শেয়ার করুন সবাই যক্ষা থেকে রক্ষা করুন। এছাড়াও আপনি যদি রোগ সংক্রান্ত আরো তথ্য পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। কারণ আমরা প্রতিদিন নিয়মিত আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। সবার আগে আর্টিকেল পেতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url