ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করণীয় - ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি

আপনি কি ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করণীয় সে সম্পর্কে জানতে চান। আপনি কি জানেন ডেঙ্গু রোগ হলে আমার আপনার মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে তাই ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করণীয় ও এর ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি সম্পর্কে জানতে হবে। ডেঙ্গু থেকে আমাদের বাঁচার জন্য আমাদের বাসার আশে-পাশে আংগিনা বাসার ছাঁদে জমে থাকা পানি থেকে ডেঙ্গু সৃষ্টি হতে পারে।তাই আমাদের নিয়মিত বাসার আংগিনা পরিস্কার করতে হবে। ডেঙ্গু এক ধরনের ভাইরাস রোগ। ডেঙ্গু রোগ হলে জ্বর মাথা ব্যাথা, শরীরে ব্যাথা করে , মাংসপেশী তে ব্যাথা হয়। ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করণীয় জানতে হবে।
ডেঙ্গু জ্বর সাধারণত সব বয়সের মানুষদের হয়ে থাকে শিশু বাচ্চা, বয়স্ক, গর্ভবতী নারী ডেঙ্গু হলে শারীরিক বিভিন্ন জটিলতায় পড়তে পারেন। এবং মারাত্নক ভয়াবহ অবস্থান ঘটতে পারে। তাই আমরা আজকের এই আর্টিকেল মাধ্যমে ডেঙ্গু রোগ থেকে বাচাঁর জন্য কি করণীয় ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করণীয় ও ডেঙ্গু হলে ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি সম্পর্কে জানবো এবং অন্যদের কে ডেঙ্গু থেকে বাচাঁর পরার্মশ দিবো।
পোস্ট সূচিপত্রঃডেঙ্গু জ্বর হলে কি করণীয় - ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি

ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করণীয়

আষাঢ় -শ্রাবণ মাসে ডেঙ্গু জ্বর বেশি হয়। এই সময় বর্ষাকাল সেই কারণে সব জায়গায় পানি জমে থাকে এবং মশার প্রকোপ বাড়তে থাকে। ডেঙ্গু জ্বর হলে বাসায় যা করব তা জেনে আসি চলুন ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করণীয় -
  • ডেঙ্গু জ্বর হলে প্রচুর পরিমাণ তরল খাদ্য সেবন করতে হবে কারণ রোগী শরীর যেন পানি শূন্য না হয় তাই সে সময় রোগীকে স্যালাইন, ডাবের পানি, আখের রস, ফলের জুস ছাড়া আরো নানা তরল খাদ্য রোগীকে খাওয়াতে হবে।
  • ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে সব সময় মশারী মধ্যে রাখতে হবে যেন আরো বেশি ডেঙ্গু মশা না কামড়ায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। ঘরে গুড নাইট, কয়েল, মশারী যার বাসায় যা আছে সেটা দিয়ে মশা মারা চেষ্টা করুন।
  • জ্বর হালকা হলে প্যারাসিটামল খেতে পারবে রুগী। একদিনে ৮ টা প্যারাসিটামিল খাওয়া যায়। তবে জ্বর বেশি মনে হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
  • ডেঙ্গু জ্বর হলে শরীর বেথা বেড়ে যায় তখন রোগী নানা রকম বেথা টেবলেট খায় না বুঝে সেই সময় অ্যাসপিরিন, ক্লোফেনাফ, আইবুপ্রোফেন জাতীয় ঔষধ খাওয়া নিষেধ। এসকল ঔষধ খেলে রক্তক্ষরণ হতে শুরু হয়।
  • এখন ডেঙ্গু জ্বর ছাড়া ও ডায়েরিয়া বা পেট বেথা হচ্ছে ডেঙ্গু রোগের তাই এরকম লক্ষ্মণ হলে সাথে সাথে ডাক্তার কাছে নিয়ে যেতে হবে।
  • ডেঙ্গু জ্বর হলে রোগীকে সম্পূর্ণ বেড রেস্ট থাকতে হবে।

ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে

ডেঙ্গু মশা কামড় দেওয়ার ফলে ডেঙ্গু জ্বর হয়। যা বোঝার জন্য কিছু লক্ষ্মণ দেখা দেয় রোগীর শরীরে। রোগী ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হওয়ার ৫-১০ দিনের মাঝে সকল লক্ষ্মণ দেখা দেয়। আর এই রোগের উপসর্গ ৩ থেকে ৭ দিন থাকবে। অনেক বাসায় চিকিৎসা নিয়ে ভালো হয়ে যায়।আবার অনেক রোগী ডেঙ্গু পরিক্ষা করে না এতে তারা বুঝতে পারেনা তাদের রোগ কি তখন আরো বেশি সমস্যা পড়ে। ডেঙ্গু লক্ষ্মণ পাল্টে গেছে এখন জ্বর ছাড়া ও পেট বেথা ডায়রিয়া মত সমস্যা থেকে ডেঙ্গু হচ্ছে। তাই এসকল লক্ষ্মণ দেখা দিলে পরিক্ষা করে চিকিৎসা নিতে হবে।

ডেঙ্গু জ্বর কি ছোঁয়াচে রোগ।ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করণীয় - ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করণীয় 

ডেঙ্গু জ্বর এখন খুব বেশি হচ্ছে কারণ এখন বর্ষাকাল। বর্ষা আসলে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেশি দেখা দেয়। তাই বর্ষা সময় যে কোন জায়গায় বাড়ির আশেপাশে জঙ্গল থাকলে বা পানি জমা থাকলে পরিষ্কার করে রাখতে হবে। ডেঙ্গু জ্বর কোন ছোঁয়াচে রোগ নয় এটি মশা যাকে কামড় দেয় সেই শুধু আক্রান্ত হয়। তবে ডেঙ্গু রক্ত সম্বন্ধীয় ও অঙ্গদানের দ্বারা আক্রান্ত হয়। এই রোগের লক্ষ্মণ এখন পরিবর্তন হয়েছে। শুধু জ্বর হয় এখন তা না জ্বর না ও দেখা দিতে পারে কিন্তু খাওয়ার অনিহা, রুচিহীনতা, পেট বেথা এসব লক্ষ্মণ এখন দেখা দিচ্ছে ডেঙ্গু হওয়ায়।

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি

ডেঙ্গু এখন চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে যার ফলে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলছ। মেডিকেল চিকিৎসা দিতে ডাক্তার হিমসিম খাচ্ছে। ডেঙ্গু জ্বর এর সাধারণ কিছু লক্ষণ দেখা দিলে বোঝা যায় তবে পরিক্ষা করা জরুরি সিউর হওয়ার জন্য চলুন জানা যাক ডেঙ্গু লক্ষণ।ডেঙ্গু প্রথম ও সর্বপরি লক্ষণ জ্বর হওয়া এটি মাত্রা অনেক বেশি হয়।
  • ডেঙ্গু রোগীর মাথা বেথা হয় তিব্র।
  • বমি ভাব খাবর অনিহা
  • রুচি অভাব হয় শরীর দূর্বল হয়ে পড়ে।
  • চোখে বেথা অনুভব হয়।
  • পেট বেথা আবার ডায়রিয়া হচ্ছে এখন নতুন লক্ষণ।
  • ত্বকের সব জায়গা র‍্যাশ দেখা দেয়।
  • শরীর দূর্বল হওয়ার ফলে মাথা ঘোরে।
  • পুরো শরীরে বেথা অনুভব হয়।
  • প্রচন্ড পেটব্যথা, বমি ভাব হয়।
  • শ্বাসকষ্ট অথবা পেট ফুলে যাওয়া।
  • আঘাত ছাড়াই অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ।
  • জ্ঞানের মাত্রা কমে যাওয়া বা অস্বাভাবিক আচারণ ঘটে।
  • অত্যধিক দুর্বলতা মনে হয় শরীরে।
  • প্রসাবের পরিমাণ কমে যায় ।
এ লক্ষণগুলোর যেকোনো একটি দেখা দিলে দেরি না করে হাসপাতালে চলে যেতে হবে অথবা জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা অপরীসিম।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতা।ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি

আপনারা ইতিমধ্যে ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করণীয় সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেনে এবারে ডেঙ্গু জ্বরে প্রতিররোধে সচেনতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। ডেঙ্গু জ্বরের শুরু হলেই চিকিৎসা নেওয়া প্রয়োজন । চিকিৎসায় অনিহা হলে জীবন সংশয়ের কারণ হতে পারে ডেঙ্গু জ্বর। ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যুর প্রধান কারণ হতে পারে হাসপাতালে চিকিংসকের কাছে দেরি করে যাওয়া ।

  • তাই এই ডেঙ্গু মৌসুমে জ্বর হলে বা উপর্সগ দেখা দিলে দেরি না করে প্রথমে দ্বিতীয় দিনই চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করে যোগাযোগ করুন। শিশু,বয়স্ক গর্ভবতী নারী, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ বা কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তিদের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শে থাকা অতিব জরুরী।


  • অনেকের মনে করেন ডেঙ্গু রোগের পরিক্ষা জ্বরের তিন চার দিন পার না হওয়া পর্যন্ত করা যাই না। এমন কোন কথা নেই যে পরিক্ষা করা যাবে না । ডেঙ্গুর পরিক্ষা জ্বর আসার প্রথম দিন থেকেই করা যায় এবং ডেঙ্গু হয়েছে কি না, প্রথম দিনেই শনাক্ত করা যায় । বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক
  • ডেঙ্গু জ্বর সাধারণত তিন থেকে ছয় দিন পর্যন্ত থাকতে পারে। জ্বর ভালো হয়ে যাওয়ার ৪৮ থেকে ৭২ ঘন্টাকে বলা হয় সংকটকাল। কারণ, ডেঙ্গু রোগজনিত বিভিন্ন জটিলতা এ সময়ে হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। তাই জ্বর সেরে গেলে নিশ্চিন্ত হওয়ার সুযোগ নেই।
  • এখন ডেঙ্গু রোগের প্রকোপ যেহেতু বেশি, তাই ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধের জন্য সকলকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে ।
  • বাসায় গাছপালা থাকলে পরিস্কার রাখতে হবে।
  • বাসার ছাঁদে বা টপে পানি জমে থাকতে দেয়া যাবে না।
  • বাসার আঁনাচে কাঁনাচে ময়লা আর্বজনা পরিস্কার করতে হবে।
  • রাতের বেলা অব্যশই মশুরি খাটিয়ে ঘুমাতে হবে।
শিশু বয়স্ক ব্যাক্তি এবং গর্ভবতী নারীদের দিনের বেলাতেও সর্তক থাকতে হবে তারা দিনের বেলায় মসকুইটো রেপেলেন্ট ক্রিম বা ইলেকট্রিক , গুড নাইট, মসকুইটো রিপেলেন্ট কয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

ডেঙ্গু জ্বর হলে কি গোসল করা যাবে

ডেঙ্গু এখন বাংলাদেশে মহামারি মত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। যার ফলে ডেঙ্গু জ্বর হয়ে মৃত্যু সংখ্যা ২০২৩ সালে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। ডেঙ্গু জ্বর যেহেতু অতি মাত্রায় আসে তাই প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে কিন্তু শরীর বা মাথা বেথা জন্য অন্য কোন বেথা নাশক ঔষধ সেবন করা যাবেনা। জ্বর বেশি হলে মাথায় পানি দিতে হবে এবং শরীর মুছে দিতে হবে। জ্বর যেন মাথায় না উঠে তার জন্য গোসল করা যাবে। গোসল করলে শরীর তাজা হয় এবং জ্বর না কমলেও অন্য কোন ঔষধ খাওয়া যাবেনা।

শিশুদের ডেঙ্গুর লক্ষণ গুলো কি কি

বর্ষামৌসুমে এখন সবচেয়ে বেশি শিশুদের নিয়ে চিন্তা বাবা মায়ের। এসময় সবচেয়ে বেশি এসিড মশা ঘুরে বেড়ায় এবং এই মশা কামড় দেওয়ার ফলে শরীরে ডেঙ্গু ভাইরাস সংক্রামিত হয়। এটি একটি ভাইরাস যার ফলে শরীরে জ্বর আসে। এই জ্বর এডিস মশা কামড় দেবার ৩ থেকে ১০ দিন মধ্যে আসে তারপর শুরু হয় সকল উপসর্গ।

বাচ্চা খাওয়া প্রতি অনিহা সৃষ্টি হয় এবং না খেয়ে বাচ্চা দূর্বল হয়ে পড়ে। শিশুর শরীরে বিভিন্ন জায়গায় র‍্যাশ দেখা দেয়। বেথা অনুভব হয় শরীরে এবং শিশু মাঝে মাঝে নিশ তজ হয়ে পড়ে। তখন দ্রুত ডাক্তার কাছে নিয়ে যেতে হবে। এই সময় শরীরে প্লাজমা লিকেজ হয়ে বিভিন্ন অংশে জমা হয়ে থাকে। তাই রক্তক্ষরণ মত সমস্যা ও দেখা দেয়।
বর্ষা মৌসুমে যেহেতু বৃষ্টি বেশি হয় তাই এসময় এডিস মশা বংশ বৃদ্ধি করতে পারে। বাচ্চাদের সব সময় মশারী মধ্যে রাখতে হবে। ঘরে আশেপাশে জঙ্গল থাকলে পরিষ্কার করতে হবে। পানি জমে থাকলে আগাছা থাকলে সব পরিষ্কার করতে হবে।

মশা কামড়ানোর কতদিন পর ডেঙ্গু হয়

মশা কামড়ানোর সাধারণত ৩থেকে ১০ দিনের মধ্যে ডেঙ্গু হওয়ার লক্ষণ গুলো দেখা দেয়। ডেঙ্গু যেহুতু একটি ভাইরাস তাই আমাদের মশা কামড়ানোর সাথে সাথে চিকিৎসকের পরার্মশ নিতে হবে। কারণ ডেঙ্গু আস্তে আস্তে আমাদের শরীরের কে নিস্তেজ করে ফেলে। ডেঙ্গু জীবাণু বহনকারী মশা খালিও শনাক্ত করা সম্ভব হয় কারণ এই জাতীয় মশা মাঝারি কালো এবং এদের গায়ে ডোরাকাটা দাগ থাকে যার কারণে এই মশাক টাইগার মশা বা এডিস মশা বলা হয়ে থাকে। ডেঙ্গু যেহুতু একটি মশা বাহিত রোগ।

  • মশার কামড় থেকে ডেঙ্গু ভাইরাস সংক্রমণ ছড়িয়ে যায়। বর্তমানে সারা পৃথিবীতে ডেঙ্গু প্রকোপ বেড়ে চলছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, পশ্চিম প্রসান্ত ল্যাটিন আমেরিকা, আফ্রিকায় ডেঙ্গু বেড়ে চলছে তাই মশা কামড়ানোর ৩থেকে ১০ মধ্যে ডেঙ্গু হয়।
  • এডিস মশা কামড়ালে কি ডেঙ্গু হয়
  • আষাঢ় -শ্রাবণ মাস বর্ষাকাল সেই জন্য এই সময় সবচেয়ে বেশি এডিস মশা বংশ বৃদ্ধি করে। এই এডিস মশা কামড় ফলে হয় ডেঙ্গু। ডেঙ্গু একটি ভাইরাস যার বাহক হচ্ছে এডিস মশা। এডিস মশা এই ডেঙ্গু ভাইরাসকে বহন করে নিয়ে যায় মানুষের শরীরে।
  • যার ফলে মানুষ ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়। এডিস মশার কামড়ে ফলে ডেঙ্গু হয়। বাড়ি আশেপাশে ময়লা জঙ্গল গাছের গোড়ায় আগাছা থাকলে এডিস মশা জন্ম নেয় এবং বংশ বিস্তার করে। আবার বৃষ্টি পানি গর্তে গাছের গোড়ায় বা ঘরের আশেপাশে জমা হয়ে থাকলে সেখানে এডিস মশা বংশ বৃদ্ধি করে তখন সে বাড়ি মানুষদের কামড় দিয়ে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত করে।

লেখকের মন্তব্যঃ ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করণীয় - ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি

আমরা আজকের এই আর্টিকেল মাধ্যমে জানতে পারলাম কীভাবে আমাদের শরীরে ডেঙ্গু ছড়ায় এবং কিভাবে আমরা ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে পারি ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করণীয় এবং এর ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি সম্পর্কে জানতে পারলেন। তাই আমি আপনাদের সবার উদ্দেশ্য বলছি আপনার অবশ্যই আপনার বাসার সবার সুরক্ষার জন্য নিয়মিত বাসার আশেপাশে পরিস্কার রাখবেন।
এবং মশকুইট বা গ্রাম ভাষায় বলা মোশরি খাটিয়ে ঘুমাইতে হবে। এবং বাসার ছোট বাচ্চাদের অবশ্যই সতর্কতার সাথে যত্ন করে রাখতে হবে। এবং কেউ যদি ডেঙ্গু জ্বর আক্রান্ত থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তার পরামর্শ নিতে হবে। যদি আমার এই আর্টিকেল আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে রাখবেন সবাই ভালো থাকবেন। সুস্থ থাকবেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url