ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম - ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ার তারিখ ২০২৩

প্রিয় পাঠক আপনি কি ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম এবং ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ার তারিখ ২০২৩ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?তাহলে আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। আশা করছি আপনিও খুব সুন্দর ভাবে জানতে পারবেন ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম এবং ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ার তারিখ ২০২৩ সম্পর্কে।নিশ্চয়ই এই আর্টিকেল আপনার অনেক উপকারে আসবে।তাই ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।
ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম

আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন তবে আপনিও জেনে নিতে পারবেন ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম।জন্মের পর প্রতিটি শিশুকেই ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।আপনি যদি আপনার সন্তানকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ার তারিখ ২০২৩ সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি জেনে নিন ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম

ভূমিকা।ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম।ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ার তারিখ ২০২৩

একটি শিশু জন্মের পর শিশুর মানসিক ও শারীরিক বৃদ্ধির জন্য সরকারিভাবে শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।আপনার সন্তানকে ২০২৩ সালের ভিটামিন এ ক্যাপসুল কবে খাওয়াতে পারবেন সেই বিষয় সম্পর্কে আমাদের সকলের জেনে রাখা প্রয়োজন।তাই হয়তো আপনারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট কাটাকাটি করছেন কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না।আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি সম্পন্ন করেন আশা করছি আপনি শিশুদের ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
এছাড়াও এই আর্টিকেলে শিশুদের ভিটামিন এই ক্যাপসুল দিতে হয় এই বছরে কতবার ও ভিটামিন এ ক্যাপসুলের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, এবং ভিটামিন এ ক্যাপসুল কতবার খাওয়ানো হয়।তাই এমন গুরুত্বপূর্ণ টপিক গুলো মিস করতে না চাইলে ঝটপট করে জেনে নিন ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম এবং ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাবার তারিখ ২০২৩ কবে দিবে সে সম্পর্কে।

ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম

আপনারা যারা নতুন মা হয়েছেন তারা হয়তো অনেকেই জানেন না ভিটামিন এ ক্যাপসুল কোন নিয়মে খাওয়াতে হয়। ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে এটা সম্পর্কে প্রতিটা মায়েদি জানা প্রয়োজন। ভিটামিন এ ক্যাপসুল এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে যার ফলে শিশুদের রাতকানা রোগ, রিকেটস নানা রকমের রোগ থেকে রক্ষা করে ভিটামিন এ যা দাঁত ও হাড় গঠন করতে পারে।
যখন একজন মা হয় তখন তার শিশুকে কখন কোন ধরনের ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে এই সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে প্রতিটা মায়ের দায়িত্ব। প্রতিটা মাকে সচেতন হতে হবে তার শিশুকে কখন কোন ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে এবং কত বছর বয়সে খাওয়াতে হবে এই সম্পর্কে জানতে হবে। আগে থেকে এখন মায়েরা অনেক সচেতন হয়েছে এবং তারা শিশুদের প্রতি যত্নশীল হয়েছে এই জন্য তারা ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাই।

সারাদেশে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুদের নীল ক্যাপসুল খাওয়ানো হয় এবং ছয় মাসের বেশি এবং পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদেরকে একটি করে ভিটামিন এ ক্যাপসুল লাল ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। প্রতিবছরই এই ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ার ক্যাম্পেইন হয়। শিশুদের যখন ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে সেই সময় শিশুদের ভরা পেটে আনতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্যাপসুলটি ভালোভাবে চেপে তার ভিতরে থাকা লিকুইটি যেন শিশুর মুখে যায় সে দিকে নজর রাখতে হবে।
প্রতিটা অভিভাবক কে জানতে হবে ৬ মাসের কম বয়সী ও পাঁচ বছরের বেশি বয়সী শিশুদেরকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না এদিকে নজর রাখতে হবে প্রতিটা বাবা-মাকে। এছাড়াও কোন শিশু যদি অসুস্থ থাকে তাহলে তাকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।

ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ার তারিখ ২০২৩

ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর তারিখ ২০২৩ সালে কত থেকে শুরু হয়েছে তা সম্পর্কে অনেকেই আপনারা জানেন না। বাংলাদেশ ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর ক্যাম্পিং শুরু হয়েছে অক্টোবর মাস থেকে আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক অক্টোবর মাসে এই ভিটামিন এই ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন ৪ অক্টোবর থেকে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত ভিটামিন এ ক্যাপসুলের ক্যাম্পেইন চলবে।

এর মধ্যে প্রতিটি ৬ মাসের বেশি শিশু ও ৫ বছরে কম শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন প্রতিটা অভিভাবকের স্বাস্থ্যবিধি মেনে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কেন্দ্রে চলে আসতে হবে এবং শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে। প্রতিটা শিশুরি ভিটামিন এই ক্যাপসুল খাওয়ার প্রচুর জরুরী একটি বিষয় এই জন প্রতিটা অভিভাবককে খেয়াল রাখতে হবে যেন তার শিশু ভিটামিন এ ক্যাপসুল খেয়ে থাকে।
ভিটামিন এ ক্যাপসুল এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে যার ফলে রোগ প্রতিরোধ হয়। ৪ অক্টোবর থেকে ১৭ অক্টোবর এর মধ্যে প্রতিটা বাবা মাকে তার শিশুকে যেন ভিটামিন এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হয় সে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে।

আপনাদের আশেপাশে যেখানে স্বাস্থ্য কেন্দ্র রয়েছে অথবা যেখানে ভিটামিন এই ক্যাপসুল খাওয়ানোর ক্যাম্পেইন চলছে সেখানে শিশুকে নিয়ে যে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে। শিশু সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে ও শিশুকে সুস্থ সবল ভাবে বেড়ে উঠাতে হলে অবশ্যই ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে প্রতিটা বাবা মায়ের দায়িত্ব ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো প্রতিটা শিশুকে।

ভিটামিন এ ক্যাপসুল কতবার খাওয়ানো হয়

অনেক নতুন মায়েরা জানতে চান ভিটামিন এই ক্যাপসুল কতবার খাওয়ানো হয় তার শিশুকে কতবার ভিটামিন এই ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে। জীবিত ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর বয়স ৬ মাসের বেশি থেকে এবং পাঁচ বছরের কম হতে হবে। সেই বয়স থেকে শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু করা যায়।

প্রতিবছর একবার করে ক্যাম্পিং চলে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো তাহলে এর মধ্যে যতবার শিশুর ক্যাম্পেইন পড়বে প্রতিবার একবার করে বছরে দুইবার শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে। ছয় মাসের পর থেকে এবং পাঁচ বছরের কম হলে শিশু দশবার মতো ভিটামিন এ ক্যাপসুল খেতে পারে। প্রতিটা বাবা মাকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো সম্পর্কে জানতে হবে।
এবং সোচ্চার হতে হবে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হবে এবং শিশুর এই ভিটামিন এই ক্যাপসুল খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হবে। এইজন্য শিশুকে প্রতিবারই ক্যাম্পিং চালু হলে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াতে নিয়ে যাওয়া প্রতিটা অভিভাবকের দায়িত্ব। ভিটামিন এ চাহিদা পূরণ করার জন্য এবং ভিটামিন এর স্বল্পতা থাকার ফলে শিশুদের নানা রকমের রোগ হতে পারে ।
 
এই জন্য বছরের দুইবার করে ভিটামিন এ ক্যাপসুল ক্যাম্পেইন চালু থাকে। ভিটামিন এ ক্যাপসুলটি সম্পূর্ণ সরকার থেকে দেওয়া হয় যার ফলে শিশুদের ভিটামিন এর চাহিদা মেটানো যায় এবং শিশুদের নানা রকম রোগ থেকে প্রতিরোধ করা যায়।

বড়দের ভিটামিন এ ক্যাপসুল এর উপকারিতা।ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম 

ভিটামিন এ এমন একটি ভিটামিন যা আমাদের চোখের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এর ফলে আমাদের ডিউটি শক্তি গঠিত হয়। এইজন্য যেসকল খাবারে ভিটামিন এ থাকা গুরুত্বপূর্ণ সে সকল খাদ্য খাবার তালিকা অবশ্যই রাখতে হবে ভিটামিন এর ফলে আমাদের হার ও দাঁতের মাড়ি ভালোভাবে গঠিত হয় এইজন্য খাদ্য তালিকাতে ভিটামিন এ রাখতে হবে বড়দের ভিটামিন এ একটি সম্পূর্ণ যা সকলের জন্যই দরকারি। চলুন জেনে আসি বড়দের ভিটামিন এ ক্যাপসুল উপকারিতা সম্পর্কে।
  • ভিটামিন এ এমন একটি উপাদান যা আমাদের দৃষ্টি শক্তি সুস্থ রাখতে সবচেয়ে বেশি দরকারি একটি উপাদান এই জন্য সকল বয়সী মানুষের জন্য ভিটামিন এ দরকারী একটি ভিটামিন।
  • অনেকে বয়সের ছাপ দূর করতে চান তাদের জন্য সবচেয়ে বেশি কার্যকারী ভিটামিন এ ভিটামিন এর ফলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা আমাদের বয়সে ছাপ দূর করতে পারে।ত্বক সুস্থ রাখতে হলে ভিটামিন এ অনেক দরকার।
  • শিশুদের জন্য সবচেয়ে বেশি দরকারী ভিটামিন এটির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সদ্যচা শিশুদের সবচেয়ে বেশি দরকার হয় ভিটামিন এ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করার জন্য দরকারী ভিটামিন।
  • গর্ভবতী নারীদের জন্য অনেক দরকার হয় ভিটামিন এ কারণ তার গর্ভে থাকা ভ্রুণের বিকাশের জন্য ভিটামিন এর প্রয়োজন রয়েছে।
  • যে সকল শিশুরা অপুষ্টতে ভোগে এবং হাম রোগের শিকার হয় তাদের মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক অংশের রাজপ্রাই ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর ফলে এই জন্য ভিটামিন এই ক্যাপসুল অনেক বেশি দরকার খাওয়ার।

শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল দিতে হয় বছরে।ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ার তারিখ ২০২৩

শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল কত বছর বয়সে দিতে হয় এটা নিয়ে অনেকের মনে নানা রকমের প্রশ্ন জাগতে পারে অনেকে হয়তো সঠিক জানেও না দিয়ে কত বছর বয়সে শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো দরকার। আগে হয়তো অনেক মায়েরা ভিটামিন এ ক্যাপসুল শিশুকে খাওয়াতে না যার ফলে শিশু মৃত্যুর হার বেশি ছিল কিন্তু এখন মায়েরা সচেতন হয়েছে এবং ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর ফলে শিশু মৃত্যুর হার কমেছে।
শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল কত বছর বয়সের দিতে হয় এই নিয়ে অনেক নেমপ্লেট, পোস্টার, মাইকিং করা হয় নাগরিকদের সচেতন করার জন্য সরকার এসব করে থাকেন এবং জানিয়ে থাকেন ভিটামিন এ ক্যাপসুল সম্পর্কে। ছয় মাসের বেশি এবং ১১ মাস বয়সী শিশুকে আপনি নীল ক্যাপসুল খাওয়াতে পারেন। আর এক থেকে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদেরকে লাল ক্যাপসুল খাওয়ানো হয় ভিটামিন এ।

এই বছর দ্বিতীয় ধাপে ভিটামিন এর ক্যাম্পিং হওয়ার পরে প্রায় ৫ কোটি শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে। এছাড়াও ভিটামিন এ ক্যাপসুল বছরে দুইবার দেওয়া হয় শিশুদের সম্পূর্ণ হিসেবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল ব্যবহার ফলে শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং যাদের চোখে সমস্যা রয়েছে এটি দূর করার জন্য ভিটামিন এ ক্যাপসুল দেওয়া হয়। ভিটামিন এ ক্যাপসুল দেয়ার ফলে অনেকেরই চোখের সমস্যা হয় না।

ভিটামিন এ ক্যাপসুল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম 

ভিটামিন এ ক্যাপসুল এর উপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেক জানলাম এবার আমরা ভিটামিন এ ক্যাপসুলের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে কিনা সেই সম্পর্কে জানব। ভিটামিন এ ক্যাপসুল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ক্যাপসুল যা শিশুদের জন্য অনেক বেশি জরুরী কারণ শিশুদের মেধাবিকাশ ও শিশুদের দৃষ্টিশক্তি সুস্থ রাখার জন্য ভিটামিন এ ক্যাপসুল অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এই ক্যাপসুল খাওয়ার ফলে হাম রোগের মৃত্যুর হার হ্রাস পেয়েছে।
তবে শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর আগে পেট ভরে খাবার খাবিয়ে নিয়ে যেতে হবে। বছরে দুইবার সম্পূরক খাদ্য হিসেবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল ক্যাম্পিং চালু করা হয় এবং পুরো দেশের শিশুদেরকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। ছয় মাস থেকে শুরু করে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদেরকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।

তবে ছয় মাসের কম বয়সী শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না। পাঁচ বছরের উপরে শিশুদেরও ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না । ক্যাপসুল খাওয়ার ফলে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে অনেকের তবে সকলে দেখা দেয় না যাদের সমস্যা হয় শুধুমাত্র তাদেরই দেখা দেয় এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া।
  • বমি বমি ভাব হয়
  • ত্বক শুষ্ক
  • উদরাময়
  • বমি হওয়া
  • মাথা ব্যথা
  • ত্বক থেকে খড়ি ওঠে
এ সকল সামান্য সমস্যা হতে পারে তবে চিন্তার কোন বিষয় নেই এই যাদের এই সকল সমস্যা হয় তাদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল না খাওয়ানোই ভালো তবে খুব কম মানুষেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।

উপসংহার। ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম এবং ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ার তারিখ ২০২৩

প্রিয় পাঠক আসলে দীর্ঘ বিশ্বাস আপনারা ইতিমধ্যে পুষ্টি সম্পন্ন করে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম এবং ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ার তারিখ ২০২৩ সম্পর্কে বিস্তারিত।এখন নিশ্চয়ই এই আর্টিকেল আপনার অনেক উপকারে আসবে।এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আমাদের পোস্ট যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।
এতে করে সবাই জানতে পারবে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম এবং ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ার তারিখ ২০২৩ সম্পর্কে। আপনি যদি নিয়মিত আর্টিকেল বলতে ভালোবাসেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন কারণ প্রতিনিয়ত আমরা নিত্য নতুন আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি সবার আগে আর্টিকেল পেতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url