রিকেটস রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয় - রিকেট রোগের লক্ষণ কি
প্রিয় পাঠক আপনি কি রিকেটস রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয় এবং রিকেট রোগের লক্ষণ
কি এই বিষয় সম্পর্কে জানতে চান?তাই নিশ্চয়ই আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘোরাঘুরি
করছেন কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না।তাহলে এই পোস্টটি একান্ত আপনার জন্য।আশা
করছি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। আপনি যদি পোস্টটি সম্পন্ন করেন তাহলে
আপনিও জানতে পারবেন রিকেটস রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয় এবং রিকেট রোগের লক্ষণ কি
সে সম্পর্কে।
রিকেটস রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয় এ বিষয় সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের এই
পোষ্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে আপনিও জানতে পারবেন
রিকেট রোগের লক্ষণ কি এবং রিকেটস রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয় সে বিষয়
সম্পর্কে।তাই কোথাও ঘোরাঘুরি না করে চলুন এক্ষুনি জেনে নেওয়া যাক রিকেট রোগের
প্রতিকার এবং রিকেটস রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
পোস্ট সূচিপত্রঃরিকেট রোগের লক্ষণ কি।রিকেট রোগের প্রতিকার
ভূমিকা। রিকেটস রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয়
রিকেটস রোগের কথা আমরা ছোটবেলা পড়াশোনা করার সময় বিজ্ঞান বইয়ের অনেকাংশেই
পড়েছি।এবং সে সময় জেনেছি রিকেটস রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয় এবং রিকেট রোগের
লক্ষণ কি। রিকেটস রোগ সাধারণত শিশুদের বেশি আক্রমণ করে থাকে তাই আজকে আমরা জানার
চেষ্টা করব শিশুদের রিকেটস রোগের চিকিৎসা, রিকেটস কাকে বলে,রিকেটস রোগ কি ভাল
হয়, রিকেটস রোগের প্রতিকার,এবং রিকেট রোগের লক্ষণ কি সে সম্পর্কে।তাহলে চলুন আর
কথা না বাড়ি এবারের মূল আলোকপাত বিষয়ে কোন ভিটামিনের অভাবে রিকেটস রোগ হয় সে
বিষয় সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
রিকেটস রোগ কি ভালো হয়
রিকেটস কি ভালো হয় এ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান এই রোগ সাধারণত দেখা যায়
মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা এবং এশিয়ায় এটি সাধারণত কিছু সংখ্যালঘু বর্গ ছাড়া
আমেরিকায় এবং ইউরোপে দেখা যায় না। শুধুমাত্র স্তন্যপায়ী শিশুদের রোগ প্রতিরোধ
হয় ভিটামিন ডি দিয়ে এই রোগ ভালো হয়। তাই রিকেটস রোগ হয় একমাত্র ভিটামিন ডি
অভাবে হয় এই রোগ ভালো হয় কিনা এটা সম্পর্কে জানতে হবে।
আরো পড়ুনঃ
ভিটামিন ডি এর অভাবে কোন রোগ হয়
র্দীঘমেয়াদী যদি শিশুদের ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন-ডি অভাব দেখা দেয় তখন হাড়ের এই
সমস্যা দেখা দেয়।এটি শিশুদের হাড় সমস্যা যা বিকলাঙ্গ করে দেয় শিশুকে। চিকিৎসক
মতে, রিকটস রোগ ভালো করার জন্য অনেক সময় শল্যচিকিৎসা করতে হয় হাড়ের বিকলঙ্গতা দূর
করার জন্য এটি করতে হয়। তাই রিকেটস রোগ ভালো হবার সম্ভাবনা আছে যদি অল্প সময়ে ধরা
পড়ে রোগ। শিশুর জন্মের আগে জানতে পারা হারের রোগ এবং জন্মের পর হারের দুর্বল
অবস্থার কারণ হতে পারে মায়ের দিক থেকে ঘাটতি হওয়া ভিটামিন।
মায়ের রক্তে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি হলে রিকেটস এর প্রাথমিক কারণ যে কারণে শিশুটির
শরীরের ভিটামিন ডি হারের ধাতব পরিণত সহজ করে ফসফেট এবং ক্যালসিয়ামের স্তর
নিশ্চিত করে। শিশুদের মধ্যে রিকোয়েস্ট হলো বয়স্কদের ভাঙ্গুর হাড়ের সঙ্গে হাড়
ক্ষয়ে যাওয়া রোগের সমান। এই রোগের জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী ভিটামিন দিয়ে ও
ক্যালসিয়ামের অভাবে এইজন্য শিশুদের রিকেটস ধরা পড়ে।
রিকেট রোগের প্রতিকার
রিকেট রোগের প্রতিকার করতে হলে সর্বপ্রথম যখন একজন নারী গর্ভধারণ করে তখন সেই
নারীকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম, ফসফেট জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করাতে
হবে। গর্ভবতী নারীকে খাবারের যদি অপুষ্টি দেওয়া হয় তাহলে তার ভেতরে তৈরি হওয়া
ভ্রূণনেরও অপুষ্টির শিকার হয়। গর্ভাবস্থায় মায়ের রক্তে যদি ভিটামিন ডি ও
ক্যালসিয়ামের অভাব হয় তখন শিশুর হাড় তৈরির সময় ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকে যার
ফলে শিশুর জন্মের পর রিকেট রোগ ধরা পড়ে।
এই উইকেট রোগের ফলে শিশুদের হার বিকলাঙ্গ তা দেখা দেয় এবং অনেক সময় শিশু
মৃত্যুবরণও করে। রিকেট রোগ প্রতিকার করতে হলে অবশ্যই শিশুদের খাদ্য তালিকায়
ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার রাখতে হবে। পাশাপাশি গর্ভবতী নারীকে
সবসময় ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার দিতে হবে। গর্ভাবস্থা একজন মায়ের
পুষ্টিকর খাবারের দরকার হয় সেই সময় যদি পুষ্টির ঘাটতি থাকে তাহলে অবশ্যই সেটা
বাচ্চার ক্ষতি করে।
আরো পড়ুনঃ
ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম
ক্রিকেট রোগের প্রতিকার করার জন্য সবচেয়ে বেশি জরুরী খাদ্য তালিকা সঠিক রাখা এবং
গর্ভবতী নারীর খাদ্য তালিকায় সব সময় ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার
রাখা। একজন গর্ভবতী নারীর খাদ্য তালিকা সব সময় ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে
এটা খেয়াল রাখা জরুরী বাড়ির আশেপাশের মানুষের।
সঠিক পরিচর্যা না পাওয়ার ফলে অনেক সমশ এই রোগ জন্য দায়ী হয় পরিবার মানুষ। তাই
সকলকে জানতে হবে এই রোগ কারণ এবং প্রতিকার কারার জন্য যা যা করতে হবে সেই সকল
সম্পর্কে সবাইকে জানা ও সেই ভিটামিন গর্ভবতীর খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।
রিকেটস কাকে বলে
আমরা বাঙালিরা প্রায় অনেকেই জানিনা রিকেটস কাকে বলে এইদিকের রোগটি কি? রিকেটস
হলো একটা শারীরিক অবস্থা যার ফলে শিশুদের হার গুলো নরম ও দুর্বল হয় যার ফলে অনেক
সময় শিশুদের পা বাঁকা, শরীরের বৃদ্ধি থেমে যায়, হাড়ের যন্ত্রণা, কপাল বড় এবং
ঘুমের ব্যাঘাত আরো জটিলতা সহ সমস্যা, হাড় ভাঙা, পেশী জড়িয়ে যাওয়া একটা
অস্বাভাবিক বাঁকা শিরার দ্বারা সমস্যা দেখা দেয়।
এই সমস্যা ঘটতে পারে বেশিরভাগ ভিটামিন ডি এর ঘাটতি এবং যথেষ্ট পরিমাণে খাবার না
পাওয়ার কারণে গর্ভবতী মায়ের পেট থেকেই শিশুর ঘাটের ফলে এই সমস্যাগুলো থেকে
যায়। শিশুর জন্মের পর যখন এই সমস্যাগুলো দেখা দেয় তখন শিশুর এই সমস্যা সমাধান
করা আরো বেশি জটিল হয়ে যায় যার ফলে নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয়।
আরো পড়ুনঃ
শিশুদের কত ঘন্টা ঘুমানো উচিত
এছাড়াও এই রোগ ভালো করার জন্য ভিটামিন ডি ছাড়া অন্যান্য খাবার যেমন কালো
চামড়া, সামান্য সূর্যালোক প্রাপ্তি, শুধুমাত্র স্তনদুগ্ধ পান, কোন বিকল্প
ভিটামিন ডি খাবার ছাড়া। খাবারে যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন দিয়ে অথবা ক্যালসিয়াম
না থাকার কারণে এই রোগ বেশিরভাগ দেখা দেয়। রিকেটস অপেক্ষভাবে সাধারণত দেখা যায়
মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা এবং এশিয়ায় এই রোগটি বেশিরভাগ দেখা দেয়।
এখানে কয়েকটি রিকেট রোগের ধরন নিচে দেওয়া হল:
- ভিটামিন ডি সম্বন্ধীয় রিকেটস
- ভিটামিন ডি নির্ভর রিকেটস
- হাইপোক্যালসিয়ামিয়া সম্বন্ধীয় রিকেটস
- হাাইপোফসফেটেমিয়া সম্বন্ধীয় রিকেটস
রিকেট রোগের লক্ষণ কি
রিকেট রোগ এর লক্ষণ সম্পর্কে অনেকে হয়তো জানে না যার ফলে তারা বুঝতে দেরি হয় যে
শিশুর কি রোগ হয়েছে। শিশুর অপুষ্টি হীনতার কারণের রিকেট রোগ হয়ে থাকে। রিকেট
রোগ হয় মূলত মায়ের গর্ভে শিশুর পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি ও ভিটামিন অভাবে। চলুন
জেনে আসি রিকেট রোগের লক্ষণ সম্পর্কে নিচে দেওয়া হল :
- দাঁত ও হাড়ের ভাঙ্গুর প্রকৃতির হয়।
- শিশুদের বৃদ্ধির হার খুবই কম হয়ে যায়
- মাড়ির গঠন সঠিক হয় না
- পায়ের হাড় গুলি ধনুকের মতো বেঁকে যায়
- রিকেটের ফলে শিশুর একটি হাড়ের প্রান্তে ক্রমবর্ধমান কলার অঞ্চল গুলি নরম হয়ে যায়।
- মেরুদন্ড, শ্রেণি এবং পায়ের ব্যথা অনুভব হয়।
- অস্থিসন্ধি দুর্বল হয়ে যায়।
এই সকল লক্ষণ গুলো দেখা দিলে অবশ্যই তাড়াতাড়ি ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা করতে হবে
এবং এক্স এর মাধ্যমে পরীক্ষা করে জানতে হবে শিশুর রিকেট রোগ হয়েছে কিনা। এই রোগ
হওয়ার ফলে শিশুর যে সকল সমস্যা হতে পারে তার মধ্যে এইগুলো অন্যতম। পরিবারের
মানুষকে সচেতন থাকতে হবে যে কোন লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।
শিশুদের রিকেটস রোগের চিকিৎসা
শিশুদের রিকেটস রোগ হওয়ার ফলে বাবা মা অনেক চিন্তিত হয়ে পরে যার ফলে শিশুদের
রিকেট রোগের কি চিকিৎসা রয়েছে এ সম্পর্কে অনেকেই হয়তো জানতে চান। রিকেট
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়ামের সাপ্লিমেন্ট দিয়ে চিকিৎসা করা
হয়ে থাকে।
এক্ষেত্রে আপনাকে আপনার সন্তানের ডাক্তারের নির্দেশনা বলি অনুসরণ করে সেই মোতাবেক
চিকিৎসা করতে হবে এবং ওষুধ ডোজের পরিমাণ নির্ধারণ করে দিলে ডাক্তার সেই অনুযায়ী
ঔষধ সেবন করতে হবে। তবে এটি খেয়াল রাখতে হবে অত্যাধিক ভিটামিন ডি ক্ষতিকর হতে
পারে ডাক্তারের সাথে এক্সরে এবং রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে আপনার সন্তানের অগ্রগতির
নিরীক্ষণ করতে হবে মাঝে মাঝে।
আরো পড়ুনঃ
ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা
রোগের তীব্রতার উপর নির্ভর করে পুষ্টি জনিত রিকেটের চিকিৎসা করে সপ্তাহ থেকে
কয়েক মাসের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। সাধারণত দুর্বল বা ব্যথার মতো বেশিরভাগ উপসর্গ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কমে যায় ভিটামিন ডি এর ঘাটতিও ছয় থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে
পূরণ হয়ে যায়। এভাবে চিকিৎসার মাধ্যমে শিশু উইকেট রোগ ভালো করা সম্ভব।
রিকেটস রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয়
শিশুদের রিকেটস রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয় এটা হয়তো অনেকে জানেন তবে যারা
জানেন না তাদের জানা জরুরী। শিশুদের হাড়ের সমস্যাটি সাধারণত হয়ে থাকে ভিটামিন
ডি ও ক্যালসিয়ামের অভাবে। শিশুর যখন মায়ের গর্ভে থাকে সেই সময় যদি গর্ভবতী
নারী ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্রহণ না করে যার ফলে শিশুর আর
গঠনে বাধাপ্রাপ্ত হয়।
শিশু জন্মের পরে বিকলাঙ্গ হয়ে যায় এবং নানা রকমের শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। এই
শারীরিক সমস্যা হওয়ার কারণ শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়ামের
অভাব হওয়ার কারণে রিকেট রোগ হয়ে থাকে হওয়ার একটি কারণ। মানুষের মাতৃ দুধে অল্প
পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে তাই যে সব শিশুরা শুধুমাত্র বুকের দুধ খায় তারা পরিপূরক
ভিটামিন ডি দেওয়া উচিত।
আরো পড়ুনঃ
গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা
আবার যেসব শিশুরা বোতলের দুধ পান করে তাদেরও ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট পান করানো
উচিত দুধের সাথে। যে সকল শিশুরা রিকেট রোগে ভুগতে তাদের খাদ্য তালিকায় অন্তত
কিছু জিনিস সংযোজন বিয়োজন করতে হবে। সূর্যালোকের সংস্পর্শে মানবদেহে
স্বাভাবিকভাবে ভিটামিন ডি সংশ্লেষণ করে তাই শিশুকে কিছু সময়ের জন্য রোদে রাখার
পরামর্শ দিয়ে থাকে ডাক্তার।
ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করতে হবে মাছের তেল ডিমের কুসুম এবং চর্বিযুক্ত
মাছ যেমন সেলাম এবং ম্যাকেরেল ভিটামিন ডি দ্বারা পরিপূর্ণ। ডাক্তারের সাথে
পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম দিয়ে সকল খাদ্যে রয়েছে সে সকল খাদ্য
গ্রহণ করানোর জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। শিশুর এই রোগ জন্য একমাত্র অপুষ্টি ও
ভিটামিন অভাব দায়ী। এই জন্য একজন গর্ভবতী নারীকে গর্ভবস্থায় পর্যাপ্ত সুষম খাদ্য
খাওয়া ব্যবস্থা করতে হবে।
শেষ বার্তা।রিকেটস রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয় রিকেট রোগের লক্ষণ কি
প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন রিকেটস রোগ কোন ভিটামিনের
অভাবে হয় এবং রিকেট রোগের লক্ষণ কি সে বিষয় সম্পর্কে। এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের
এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আশা করছি এই পোস্টটি আপনার রিকেটস
রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয় এবং রিকেট রোগের লক্ষণ কি এ বিষয় সম্পর্কে জেনে
রিকেটস রোগ প্রতিরোধ সাবধানতা অবলম্বন করতে অনেক উপকারে আসবে।
আরো পড়ুনঃ
হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয়
আপনার যদি আমাদের এই পোস্টটি ভাল লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের
সাথে শেয়ার করুন এবং সবাইকে রিকেটস রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয় তা জেনে যেন
উপকৃত হয়।তা প্রিয় বন্ধুরা আজ এ পর্যন্তই আবারো কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে
পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url