কোলেস্টেরল কমানোর ঘরোয়া উপায় - কোলেস্টেরল লক্ষণ

প্রিয় পাঠক আপনি কি কোলেস্টেরল কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং কোলেস্টেরল লক্ষণ সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি এই পোস্টটি পড়ুন শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণে কোলেস্টেরল হলে আমাদের নানান সমস্যা হয় তাই আপনিও নিশ্চয়ই কোলেস্টেরল কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘোরাঘুরি করছেন কিন্তু সমাধান খুঁজে পাচ্ছেন না।তাহলে আর দেরি কেন চলুন জেনে নেওয়া যাক কোলেস্টেরল কমলার ঘরোয়া উপায় এবং কোলেস্টেরল লক্ষণ সম্পর্কে।
কোলেস্টেরল কমানোর ঘরোয়া উপায়

আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনিও জানতে পারবেন কোলেস্টেরল কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং কোলেস্টেরল লক্ষণ সম্পর্কে।প্রচন্ড কোলেস্টেরল সমস্যায় ভুগছেন।তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন আশা করি আপনার উপকারে আসবে আপনার কোলেস্টেরল কমানোর ঘরোয়া উপায়।
আর্টিকেল সূচিপত্রঃ

উপস্থাপনাঃকোলেস্টেরল কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং কোলেস্টেরল লক্ষণ

আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের কোলেস্টেরল কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং কোলেস্টেরলের লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।এর পাশাপাশি কোলেস্টেরল হলে কি কি খাওয়া নিষেধ ও ডিমে কি কোলেস্টেরল আছে এবং কোলেস্টেরল কমানোর খাদ্য তালিকা সহ বিস্তারিত এই আর্টিকেলে সুন্দরভাবে আলোচনা করব ইনশাল্লাহ। তাই আপনি যদি এই আর্টিকেল করে কোলেস্টেরল কমানোর উপায় জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।আশা করছি আর্টিকেল আপনার অনেক উপকারে আসবে আমার বিশ্বাস।

কোলেস্টেরল কমানোর উপায়

কোলেস্টেরল কমানোর অনেক উপায় আছে কিন্তু আপনাকে আগে জানতে হবে কোলেস্টেরল হওয়ার জন্য দায়ী কোন খাবার। চর্বিযুক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে কোলেস্টেরল সৃষ্টি হয়। কোলেস্টেরল কমানোর কিছু উপায় আছে আপনারা এই পদ্ধতিতে কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণ আনতে পারবেন। চলুন জেনে আসি কোলেস্টেরল কমানোর উপায়।
হলুদ: হলুদকে আমরা সব সময় মসলা হিসেবে খেয়ে থাকি তবে হলুদ খাওয়ার ফলে ধমনীর দেয়ালে জমে থাকা চর্বি গলিয়ে ফেলতে সাহায্য করে এই জন্য শিরায় জমা কোলেস্টেরল ভেঙে দেয়। কোলেস্টেরল কমানো জন্য হালকা গরম পানি সাথে হলুদ মিশিয়ে খেলে কোলেস্টেরল কম হয়।

রসুন: আপনি যদি নিয়মিত খালি পেটে এক কোয়াকা আচরণ ও সঙ্গে 20-25 টি কাঁচা ছোলা খান তাহলে আপনার কোলেস্টেরল কমে যাবে।

  • খনিজ লবণের মধ্যে ক্লোরিন জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালিসিয়াম,কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে এই উপাদানগুলো যাতে খাদ্যের মধ্যে সমঞ্জস্যপূর্ণভাবে থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে আপনাকে তাহলে কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
  • কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে অবশ্যই আপনাকে কিছু কিছু খাদ্য খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। যে সকল খাবারের মধ্যে অতিরিক্ত পরিমাণে কোলেস্টেরল রয়েছে সে সকল খাবার পরিহার করতে হবে যেমন ঘি মাখন মাংসের চর্বি, কলিজা, মগজ, মাছের ডিম, বড় মাছের মাথা, বড় চিংড়ি, নারিকেল, দুধের সর, হাঁসের মাংস, কেক, পুডিং, কাস্টার্ড, আইসক্রিম, মিষ্টি, হালুয়া, ক্ষীর, মুরগির চামড়া।

কোলেস্টেরল কমানোর খাদ্য তালিকা

যাদের কোলেস্টেরল এ সমস্যা থাকে তাদের জন্য অবশ্যই খাদ্য তালিকা তৈরি করতে হবে না হলে খাবারের কারণে কোলেস্টেরল মাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে অবশ্যই আপনাকে কিছু খাদ্য বর্জন করতে হবে যেগুলোতে কেউলেস্টেরলের মাত্রা বেশি রয়েছে এই জন্য আপনাকে একটি সঠিক খাদ্য তালিকা তৈরি করতে হবে যে খাদ্য তালিকার মধ্যে আপনার পুষ্টির চাহিদা মেটানো সম্ভব এবং কোলেস্টরের মাত্রা যেন বৃদ্ধি না পায়। চলুন জেনে আসি কোলেস্টেরল কমানোর খাদ্য তালিকা সম্পর্কে নিচে দেওয়া হল বিস্তারিত।

আপনি খাদ্য তালিকায় পরিমাণমতো গম চাল ভুট্টা ইত্যাদি খাবার আপনার তালিকায় ডাকতে পারেন কারণ এই সকল ক্ষত আপনার জন্য শর্করা চাহিদা মেটাবে এবং আপনি সবুজ সবজি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হয়। এই খাদ্যগুলো আপনি খাবারে তালিকায় রাখবেন কারণ এর মধ্যে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করার মত উপাদান রয়েছে।
এই জন্য এই সকল সবুজ শাকসবজি খেলে আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এরপর আপনি সবুজ আনা যে রয়েছে অনেক পুষ্টি উপাদান যেমন ফাইবার পটাশিয়াম ভিটামিন এ ভিটামিন সি এ সকল ভিটামিন আপনার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে এই জন্য এটি আপনি খেতে পারেন এছাড়াও আপনি আপনার খাদ্য তালিকার মধ্যে পালং শাক, মেথি, কলমি, পুঁই শাক, কচু ইত্যাদি শাকজাতি ও আপনি রাখতে পারেন।

এতে আপনার পুষ্টি চাহিদা ও মিটবে এবং আপনার খাদ্য তালিকা পরিপূর্ণ হবে। যে সকল খাবারের মধ্যে অতিরিক্ত পরিমাণে ফ্যাট রয়েছে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি রয়েছে সে সকল খাবার অবশ্যই পরিহার করতে হবে এই জন্য কোলেস্টরলের রোগীদের জন্য সর্বপ্রথম এই একটি খাদ্য তালিকা তৈরি করা উচিত। সেই খাদ্য তালিকা নিয়ম অনুযায়ী খাদ্য গ্রহণ করতে হবে এবং সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে হবে।

কোলেস্টেরল কমানোর ঘরোয়া উপায়

আপনি যদি কোলেস্টেরল ঘরোয়া উপায়ে কমাতে চান তাহলে আপনাকে নিচের এই পাঁচটি ধাপ সম্পর্কে জানতে হবে এবং এই পাঁচটি পদ্ধতি অবলম্বন করলে অবশ্যই আপনার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকবে। যাদের হাই কলেস্ট্রল এর মাত্রা বৃদ্ধির মূল কারণ হলো ভুল ও অস্বস্তিকর জীবন যাত্রা। কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার পিছে খাবার ও দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা নিয়মিত ব্যায়ামের অভাবের কারণেও কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে।
এই জন্য এই সকল সমস্যার সমাধান করতে হবে আর যা আপনি ঘরোয়া উপায়ে করতে পারেন। সাধারণত অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে রক্তের শিরায় জমতে থাকে এই কোলেস্টেরল এর জেরে রক্তনালিতে ব্ল্যাকেজ তৈরি হয় ও রক্ত প্রবাহকে ধির করে তুলতে পারে। এ কারণে অনেক রোগী শরীরে মধ্যে বাসা বাঁধে কোলেস্টেরল। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য যে সকল উপায় আপনি ঘরোয়া ভাবে অবলম্বন করতে পারেন তা নিচে দেওয়া হল।

মধু : মধু এমন একটি উপাদান যার রক্তনদীর আস্তরণের খারাপ কোলেস্টেরল প্রবেশ করতে বাধা দেয় এর জন্য এক কাপ গরম পানির মধ্যে এক চামচ মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে কয়েক ফোঁটা আপেল সিডারের ভিনেগার মিশিয়ে নিয়ে আপনি যদি সেই মিশ্রণটি পান করেন তাহলে আপনার কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পাবে না এবং নতুন কোলেস্টেরল জমতে পারবে না।

রসুন: রসুনের রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে সালফার যা এটি পুষ্টি উপাদান আমাদের কোলেস্টেরল বা উচ্চকলেস্ট মাত্রা নিয়ন্ত্রণের রাতে সহযোগিতা করে এটি সবচেয়ে ঘরোয়া উপায় সহজ। প্রতিদিন নিয়মিত একোয়া করে সকালবেলায় খালি পেটে আপনি রসুনের খোয়া খেলেও আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

ধনের বীজঃ ধোনের হাইপোগ্লিসেমিক প্রভাবের কারণে কোলেস্টেরল কমে যেতে পারে ধোনির বীচে ডায়াবেটিস রোগীর জন্য কার্যকর রক্তে শর্করার পরিমাণও কমাতে কাজ করে এই জন্য এক কাপ পানির মধ্যে দুই চামচ হলুদ মিশিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে এর মধ্যে দুধ চিনি মিশিয়ে দুইবার পান করলে কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
আপেল : আপেল হলো পেটিন সমৃদ্ধ ও এতে রয়েছে ফ্ল্যাভোনয়েড নামক প্রাকৃতিক এন্টি অক্সিডেন্ট যা উচ্চ কলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। এজন্য প্রতিদিন একটি করে টা আপেল খেলে আপনি উপকার পাবেন আপনার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

কোলেস্টেরল লক্ষণ।কোলেস্টেরল কমানোর ঘরোয়া উপায়

আপনার যে কোলেস্টেরল হয়েছে আপনি হয়তো অনেক সময় জানতেই পারবেন না বাইরে থেকে আপনাকে দেখে মনে হবে যে সুস্থ কিন্তু আপনার কোলেস্টেরলের সমস্যা হয়ে গেছে এটা আপনি হয়তো জানেন না। আপনি জোরে জোরে হাঁটাহাঁটি বা সিরিবে উপরে উঠলে হাপিয়ে যাচ্ছেন প্রায় অবসর তাতো কমবেশি সকলেরই হয় এমন ভেবে নিশ্চিন্তে থেকে যান।
কিন্তু বুঝতে পারেন না চুপিসারে রক্তে কখন মিশে গেছে একগাদা খারাপ কোলেস্টেরল যার ফলে আপনার শরীরের নানা সমস্যা শুরু হচ্ছে। খারাপ কোলেস্ট্রল অবহেলা করলে তার ফলও খুব খারাপ হতে পারে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে কোন উপসর্গ দেখা তা বোঝার উপায় নাই। রেস্টরল খুব বেড়ে গেলে পায়ের লিগমেন্টগুলোতে প্রভাব পড়ে এক্ষেত্রে পা এর ধমনী গুলো সরু হয়ে যায় এবং পায়ের নিচের অংশ অনেকটা অক্সিজেন সহ রক্ত পৌঁছাতে পারেনা।

তাতে পা ভারী হয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়ে সহজে পায়ের অসম্ভব যন্ত্রণা শুরু হয়। টার সময় নানা ধরনের ব্যথা সৃষ্টি হয় একই কারণে ঘাড় ও হাতের সংযোগস্থলেও এই ব্যথা হয় মাঝেমধ্যে এমন ব্যথায় আমরা অনেক কষ্ট পায়। নিতম্বে ব্যথা হয় উচ্চ কোলেস্টেরলের লক্ষণ হতে পারে যদি মাঝে মধ্যে নিতম্বের ব্যথা সৃষ্টি হয় তাহলে আপনার এ লক্ষণটি ভালো না।

কোলেস্টেরল হলে কি কি খাওয়া নিষেধ

যাদের হাই কোলেস্টেরলের সমস্যা রয়েছে এবং যারা কোলেস্টেরলের রোগী তাদের কি কি খাবার খাওয়া নিষেধ অনেকে হয়তো জানেন না যার ভুলে আপনারা কোলেস্টেরল যুক্ত খাবার খেয়ে ফেলেন এবং আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে যায়। যাদের কোলেস্টেরলের সমস্যা রয়েছে তাদেরকে অবশ্যই খাবারের ওপর নজর রাখতে হবে যে কোন সকল খাবারের মধ্যে অতিরিক্ত পরিমাণে চর্বি ও কোলেস্টেরল রয়েছে সে সকল খাবার অবশ্যই পরিহার করে চলতে হবে।
অনিয়মিত খাদ্য অভ্যাস এবং ব্যায়াম না করা ইত্যাদি কারণে কোলেস্টেরল এর পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এই জন্য এ সকল দিকে নজর রাখতে হবে। জাঙ্ক ফুড খাওয়ার অভ্যাস থাকলে কোলেস্টেরল বাড়বে এই জন্য যারা ফাস্টফুড খায় তাদেরকে অবশ্যই এই সকল খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে। চিপস কোলড্রিংস বিরিয়ানি পিজা বার্গার এসব খাবারকে আমরা জাঙ্ক ফুড বা পাসপোর্ট হিসেবে জানি এই জন্য এই সকল খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

যে সকল খাবারের মধ্যে অতিরিক্ত পরিমাণে কোলেস্টেরল রয়েছে সে সকল খাবার পরিহার করতে হবে যেমন ঘি মাখন মাংসের চর্বি, কলিজা, মগজ, মাছের ডিম, বড় মাছের মাথা, বড় চিংড়ি, নারিকেল, দুধের সর, হাঁসের মাংস, কেক, পুডিং, কাস্টার্ড, আইসক্রিম, মিষ্টি, হালুয়া, ক্ষীর, মুরগির চামড়া। খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে তাহলে আপনার কোলেস্টরের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং ডাক্তার এ সকল খাবার খাওয়া থেকে নিষেধ করে ।

ডিমে কি কোলেস্টেরল আছে

অনেকেই ডিম খেতে ভয় পায় আর যাদের কোলেস্টেরলের সমস্যা রয়েছে তারা মনে করে ডিমে কি কোলেস্টেরল আছে এই সম্পর্কে জানতে চান আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব ডিমে কি কোলেস্টেরল রয়েছে। ডিম একটি পুষ্টি কার ও সুস্বাদু খাবার কিন্তু এই ডিমের মধ্যে কোলেস্টেরল আছে কিনা তা হয়তো অনেকে জানে না এবং কোলেস্টেরল থাকলে কি যাদের কোলেস্টেরলের সমস্যা রয়েছে।
তারা সেই ডিম খেতে পারবে কিনা অনেকের মনে নানা রকমের প্রশ্ন জাগে আজকে আপনাদেরকে জানাবো ডিমের মধ্যে কোলেস্টেরল কতটুকু পরিমাণে আছে। ডিমে কোলেস্টেরলের মাত্রা উচ্চতায় যাদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি তাদের ডিম না খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় এর জন্য কোলেস্টেরলের সঙ্গে ডিমের সম্পর্ক দিনে কটা ডিম খাওয়া নিরাপদ এটা জানা দরকার।

যাদের হাই সমস্যা রয়েছে তাদের ডিম খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে সবচেয়ে বেশি কুসুমের মধ্যে কোলেস্টেরল রয়েছে এই জন্য কুসুম খাওয়া বাদ দিতে হবে। হাই কোলেস্টেরলের রোগীদের একটার বেশি ডিম খাওয়া উচিত নয়। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে অবশ্যই খাবার জেনেশুনে খেতে হবে কোন খাবার খেললে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম হবে সেই খাবারই খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।

শেষ কথা।কোলেস্টেরল কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং কোলেস্টেরল লক্ষণ

আজকের এই আর্টিকেল মাধ্যমে আমি আপনাদের সাথে কোলেস্টেরল কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং কোলেস্টেরল লক্ষণ সম্পর্কে সুন্দরভাবে আলোচনা করেছি।আশা করছি আপনি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে জানতেও বুঝতে পেরেছেন কিভাবে কোলেস্টেরল কমানো যায়। এরকম নিত্য নতুন সব নতুন খবর পেতে চাইলে আমাদের এই ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন।
আমাদের এই আর্টিকেল যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন।কারণ তাদেরও জানা প্রয়োজন কোলেস্টেরল কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং কোলেস্টেরল লক্ষণ কিভাবে বুঝবে। তাহলে বন্ধুরা আজ এ পর্যন্তই আবার কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url