কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি ২০২৪ - কুয়েত ভিসা বন্ধ না খোলা

 

আপনি কি মনে মনে কুয়েত যাবেন ভাবছেন? সেজন্য কি আপনি কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কুয়েত ভিসা বন্ধ না খোলা সে সম্পর্কে জানার জন্য আপনার প্রশ্নের উত্তরটি খোঁজার জন্য মরিয়া হয়ে আছেন?তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন এবং খুব সহজে জেনে নিন কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কুয়েত ভিসা বন্ধ না খোলা সে সম্পর্কে বিস্তারিত।
কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি
আপনি যদি সত্যিই কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কুয়েত ভিসা বন্ধ নাকি খোলা এ বিষয়ে সম্পর্কে না জেনে থাকেন এবং আপনার কুয়েত যাওয়ার জন্য ইচ্ছে রয়েছে। তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।তাহলে আপনিও আপনার প্রশ্নের উত্তর কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কুয়েত ভিসা বন্ধ না খোলা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ

    উপস্থাপনা:কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কুয়েত ভিসা বন্ধ না খোলা

    আজকে আমরা এই আর্টিকেলে প্রবাসী ভাইদের জন্য বিশেষ কিছু টিপস নিয়ে এসেছি। যেগুলো সম্পর্কে যেকোনো দেশে যাওয়ার জন্য আমাদের এই বিষয়গুলো সম্পর্কে আগে থেকে জেনে থাকা প্রয়োজন।তাই আজকে আমরা এই আর্টিকেলে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কুয়েত সম্পর্কে আমরা জানবো কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কুয়েত ভিসা বন্ধ না খোলা।আমাদের এই আর্টিকেলে কুয়েত সম্পর্কে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস রয়েছে সেগুলো হলো।
    বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত টাকা লাগে, বাংলাদেশ থেকে কুয়েত কত কিলোমিটার, কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন কত এবং কুয়েত ১ রিয়াল বাংলাদেশের কত টাকা।তাই আপনি যদি এই গুরুত্বপূর্ণ টিপস গুলো সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আর সময় নষ্ট না করে অন্য কোথাও ঘুরাঘুরি না করে আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

    কুয়েত ভিসা বন্ধ না খোলা

    বাংলাদেশীরা যারা কুয়েতে ভিসা করে যেতে চাচ্ছেন শ্রমিক হিসেবে কাজের উদ্দেশ্যে তাদের জন্য সুখবর দিয়েছে কুয়েত সরকার। এক বছরের বেশি সময় ধরে মধ্যপ্রাচর দেশ কুয়েতের ফ্যামিলি ও ভিজিট ভিসা বন্ধ ছিল তবে নতুন নিয়ম চলতি বছরের ডিসেম্বরে এসব ভিসা পুনরায় চালু হতে পারে। 

    এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কুয়েতে ফ্যামিলি ও ভিজিট ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে নতুন করে কি কি শর্ত থাকবে সেই প্রক্রিয়া প্রস্তুত খুব শিগগিরই দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ তালাল খালিদের কাছে সেগুলো জমা দেওয়া হবে( ৫ আগস্ট)।কুয়েত টাইম জানিয়েছে, নতুন শর্তের মধ্যে ভ্রমণকারীদের বিচার মেয়াদ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশ ত্যাগ করতে হবে।
    এরপরও যদি কেউ দেশত্যাগ না করে তাদের বিচার জন্য আবেদন করেছিলেন দেশটির স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ হওয়াসহ আর্থিক এবং প্রশাসনিক শাস্তির মুখোমুখি হবে। কোন বাসিন্দার ভাই বা বোনের জন্য ভিসা দেওয়া হবে না স্বাস্থ্য বীমা ফি সর্বোচ্চ ৫০০ দিনের হতে পারে এবং ভ্রমণের সময়কাল এক মাসের বেশি হবে না এছাড়া ফি আগের চেয়ে ১০০% বৃদ্ধি হতে পারে।

    নতুন নিয়মে দর্শনার্থীদের একটি বিশেষ কার্ড এবং স্বাস্থ্য বীমা পাওয়ার বাধ্যবাধকতা অন্তর্ভুক্ত। কুয়েতে আপনি যদি কোম্পানি ভিসার মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনি দক্ষ হিসেবে গেলে আপনার বেতন অনেক হতে পারে। আপনার যে কাজগুলো করতে ভালো লাগে সেই কাজে আপনি যদি দক্ষতা অর্জন করে কুয়েতে যেতে চান তাহলে আপনি একটা ভালো অংকের বেতন পাবেন মাছ শেষে।

    কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন কত

    বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছরই হাজার হাজার মানুষ কুয়েতের ভিসায় কাজের উদ্দেশ্যে যায়। আবার অনেকের যেতে আগ্রহী কিন্তু অনেকেই জানেনা কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতন সম্পর্কে। কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতন কত এবং কিভাবে কুয়েতের ভিসা পাওয়া যাবে এই নিয়ে অনেকের মনে নানা রকমের প্রশ্ন জাগে। চলুন জেনে নেয়া যাক কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতন কত থেকে শুরু হয়।
    কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতন হলো ৬০ দিনার। যা বাংলাদেশী মুদ্রায় বিশ হাজার টাকা কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতনটি কুয়েতি সরকারি নির্ধারণ করে থাকে। তবে কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতন 60 দিনার হলেও বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়ে গেলে তারা অদক্ষ শ্রমিক, ক্লিনার, সুইপার এদের বেতন 100 দিনার হয়ে থাকে। একজন বাংলাদেশী যদি কুয়েতে শ্রমিক হিসেবে যায় তাহলে অনায়াসে 50 থেকে 70 হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবে কাজের ওপর নির্ভর করে বেতন কমবেশি হয়।

    কুয়েতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিভিন্ন রকমের বেতন দেওয়া হয় একজন শ্রমিক কত ঘন্টা কাজ করবে এবং ওভার টাইম করবে কতটুকু সময় করে এই সকল বিষয় নির্ভর করে শ্রমিকদের বেতন নির্ধারণ করা হয়। যে যত বেশি কাজ করবে এবং যত বেশি দুঃখ হবে তার বেতন অন্যদের তুলনায় তত বেশি হয়ে থাকে। কুয়েতের শ্রমিকের বেতন হয়ে থাকে চল্লিশ থেকে সাত হাজার টাকা বাংলাদেশী মুদ্রায়।

    কুয়েত ১ রিয়াল বাংলাদেশের কত টাকা

    বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে শ্রমিক হিসেবে প্রতিবছর প্রচুর মানুষ যায় কাজের উদ্দেশ্যে। কুয়েতের শ্রমিকদের ভালই বেতন দেওয়া হয়। কুয়েতে একজন শ্রমিক যদি ভালোভাবে কাজ করে তাহলে তার বেতন ৪০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকার মধ্যে হয়। বেতনের পরিবর্তন হতে পারে কাজের ধরনের ওপর এবং যদি ওভারটাইম করা হয় তাহলে তার বেতন আরো বেশি হয়।
    কুয়েতে এক দিনার = ২৮৩.০২ বাংলাদেশী টাকা। আমাদের বাংলাদেশের প্রাইমারি কারেন্সি টাকা হওয়ার কারণে আমরা অন্যান্য কারেন্সি সম্পর্কে অনেকেই ধারণা রাখি না। কুয়েতে এক রিয়াল সমান বাংলাদেশি কত টাকা কুয়েতের রিয়াল হয় না সেখানে দিনার। বাংলাদেশীরা অনেকেরই কুয়েতের একদিন আর দশ দিনার বা কুয়েতি 100 দিনার সম্পর্কে জানার অনেক আগ্রহ রয়েছে তবে তারা অনেকেই জানে না।
    • ১ দিনার : ৩৫৬.১৯৬ টাকা
    • ৫ দিনার: ১৭৮০.৯৮ টাকা
    • ১০ দিনার : ৩, ৫৬১.৯৬ টাকা
    • ২৫ দিনার : ৮,৯০৪.৮৯ টাকা
    • ৫০ দিনার : ১৭, ৮০৯.৮ টাকা
    • ১০০ দিনার : ৩৫, ৬১৯.৬ টাকা
    • ৫০০ দিনার : ১৭৮,০৯৮ টাকা
    • ১০০০ দিনার: ৩৫৬,১৯৬ টাকা
    • ৫০০০ দিনার : ১, ৭৮০,৯৮০ টাকা
    • ১০,০০০ দিনার : ৩, ৫৬১,৯৬০ টাকা

    বাংলাদেশ থেকে কুয়েত কত কিলোমিটার

    বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে অনেক সময় অনেকেই কাজের উদ্দেশ্যে বা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যেতে চাই। অনেকেই জানেনা যে মধ্যপ্রাচ্যের একটি ধ্বনি উন্নত রাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র কুয়েত এটি কত কিলোমিটার দূরত্ব বাংলাদেশ থেকে তা জানার জন্য অনেকেরই আগ্রহ রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম ধনী উন্নত রাষ্ট্র হওয়ায় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে প্রত্যেক বছর হাজার হাজার মানুষ কাজের উদ্দেশ্যে কুয়েতে যাচ্ছে। 
    যারা নতুন বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে চাচ্ছেন তাদের মধ্যে অনেকে জানতে চাই যে বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত কিলোমিটার এবং কত সময় লাগে। বাংলাদেশ থেকে কুয়েত ৪২৮৬ কিলোমিটার যদি আপনি সময় হিসাব করেন তাহলে বাংলাদেশ থেকে কুয়েত ২৬৩৮ মাইল এবং নটিক্যাল মাইল হিসাব করলে ২২৯২ নটিক্যাল মাইল। বাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমানে যেতে দুই ধরনের ফ্লাইট রয়েছে।

    ওয়ান স্টপ লাইট এবং নন স্টপ ফ্লাইট। আপনি যদি ওয়ান স্টাফ লাইটে যেতে চান তাহলে আপনার ১২ ঘণ্টা ২৫ মিনিট সময় লাগবে এবং আপনি যদি ননস্টপ ফ্লাইটে যেতে চান তাহলে ৬ ঘন্টা ৪০ মিনিট সময় লাগবে। এটা থেকে আপনারা বুঝতেই পারছেন যে বাংলাদেশ থেকে কুয়েতের দ্রুত এবং বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে কত সময় লাগতে পারে।

    কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি ২০২৪

    কুয়েতে প্রচুর পরিমাণে খনিজ সম্পদ রয়েছে এবং কুয়েত একটি উন্নত সমৃদ্ধশীল দেশ। এজন্য কুয়েতে কাজের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়। কুয়েতে কোম্পানি ভিসা সহ আরো অনেক ধরনের মাধ্যমে লোক নেওয়া হয় যার ফলে অসংখ্য শ্রমিক কাজের সুযোগ পেয়ে থাকে কুয়েতে।

    কুয়েতে যাওয়ার আগে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে যে কুয়েতে কোন কাজটি চাহিদা বেশি এবং কোন কাজটি করলে আপনার বেতন বেশি হবে। কুয়েতে সবচেয়ে বেশি দক্ষ লোকদের কাজের চাহিদা বেশি হয়। কারন কুয়েতে সকল সময় দক্ষ লোকের চাহিদায় রয়েছে নির্দিষ্ট কাজে দক্ষ ব্যক্তিরা অনায়াসে কুয়েতে ভালোভাবে কাজ করে একটা ভালো ইনকাম করতে পারবে।

    কুয়েতে একটি এমন দেশ যেখানে দক্ষ জনশক্তির কাজের অভাব নেই কারন কুয়েতে বর্তমান সময়ের রেস্টুরেন্ট, হোটেল, কন্ট্রাকশন, ইলেকট্রিশিয়ান ড্রাইভিং, ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি এই কাজগুলোর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এছাড়াও যদি আপনি কুয়েতে কোম্পানি ভিসা যান তাহলে আপনি অনেক ধরনের কাজ পেতে পারেন সেই কোম্পানির আন্ডারে তবে কুয়েতে কোম্পানি ক্লিনার কাজ ফ্যাক্টরি সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে ভালো টাকা বেতন পাওয়া যায়।
    তবে সম্প্রতি কুয়েতে সবচেয়ে বেশি রেস্টুরেন্ট ও হোটেল খাতে বেশি কাজের চাহিদা রয়েছে। এ সকল কাজের মাস শেষে বেতন অনায়েশের ষাট থেকে ৭০ হাজার টাকা পাওয়া যায়। এছাড়া ইলেক্ট্রিশিয়ান ও ড্রাইভিং এর জন্য যারা কাজ করে তারা মাছ শেষে কুয়েতে ভালো টাকা আয় করে থাকেন এরা ১ লক্ষ ১ লাক্ষ ২০ হাজার টাকাও পায় প্রতি মাসে বেতন।

    আপনি যদি কুয়েতে যেতে আগ্রহী হন তাহলে এসব বিষয়ে যেটাই আপনি আগ্রহ সেই বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে কুয়েতে আপনি গেলে আপনার কাজের প্রতি আগ্রহ থাকবে এবং আপনাকে যে কোন কাজে তারা নিতে আগ্রহী হবে।

    বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত টাকা লাগে

    বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে কত ভাড়া লাগে যারা নতুন কুয়েতে প্রবাসী হিসেবে যেতে চান তারা অনেকেই জানতে চান। বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে বিমান ভাড়া সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা। তবে বিভিন্ন কোম্পানির বিমান ভাড়া বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে আপনি যদি ২৫ থেকে ৩০ দিন আগে বিমানে টিকিট বুকিং করতে পারেন তাহলে তুলনামূলক একটু কম হতে পারে।

    কুয়েতের বিভিন্ন রকমের এয়ারলাইন্স কোম্পানি রয়েছে যে বিমানে বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে নিয়ে যায়। বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে দালালের মাধ্যমে আপনি যদি যান তাহলে আপনার খরচ পড়বে চার লক্ষ থেকে সাত লক্ষ টাকা। কুয়েতের ভিসা প্রসেসিং করতে টাকা লাগে মাত্র ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা কিন্তু দালানের মাধ্যমে যাওয়ার কারণে আপনার খরচটা বেশি হয়ে যায়।
    আপনি যদি সরকারি ভাবে কুয়েতে যেতে পারেন এটা আপনার খরচ টা কম হবে তবে এজন্য আপনাকে কুয়েতি এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করতে হবে। তারা আপনাকে বলতে পারবে কি এতে কোন ধরনের কাজ দিবে, কখন শ্রমিক নিবে, কতদিনের জন্য নিবে সকল তথ্য আপনি কি এটি এজেন্সির মাধ্যমে পেয়ে যাবেন।

    কুয়েতে একটি তেল সমৃদ্ধশীল দেশ এবং প্রচুর খনিজ সম্পদ রয়েছে কুয়েতে সেখানে প্রচুর কাজের সুযোগ পাবেন। তাই প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার মানুষ কুয়েতে কাজের উদ্দেশ্যে যায়। কুয়েতে কাজের বেতন নির্ধারণ করা হয় সরকারিভাবে।আপনি যখন কুয়েত কোম্পানির ভিসা পাবেন তখন আপনাকে সেখানে বেতন বোনাস ও যাবতীয় সকল তথ্য দেওয়া থাকবে কুয়েত কোম্পানির কাজ করার আগে আপনি তাদের বেতন সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন।

    পাঠকের কথা:কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কুয়েত ভিসা বন্ধ না খোলা

    আশা করছি আপনারা এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে আপনিও জানতে পেরেছেন কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কুয়েত ভিসা বন্ধ না খোলা সম্পর্কিত সকল তথ্যগুলো।এছাড়াও আপনারা এই আর্টিকেলে আরো জানতে পেরেছেন কুয়েত ১ রিয়াল বাংলাদেশের কত টাকা, বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত টাকা লাগে, কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন কত, বাংলাদেশ থেকে কুয়েত কত কিলোমিটার।
    এখন নিশ্চয়ই এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে।এতক্ষন সময় ধরে আমাদের পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আপনার যদি আমাদের এই পোস্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি আপনার আত্মীয়দের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আর আপনি যদি নিয়মিত আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েব সাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন কেননা আমরা প্রতিদিন নিয়মিত আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকে।তাই সবার আগে আর্টিকেল পড়তে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url