চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার - নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম

চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার এবং নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনি কি জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।হ্যাঁ বন্ধরা আপনি যদি এই পোস্ট শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে আপনিও জেনে নিতে পারবেন চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার এবং নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। তাই চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে জেনে নেওয়া যাক চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার।
চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার
আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আশা করছি আপনি চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। যা জেনে আপনি আপনার চুলকানিতে নিম পাতা ব্যবহার করে আপনার চুলকানি দূর করতে পারবেন। তাই চলুন নিচে পোস্ট সূচিপত্র গুলো এক নজরে জেনে নেওয়া যাক।
আর্টিকেল সূচিপত্রঃচুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার - নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম 

উপস্থাপনাঃ চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার - নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম

চুলকানি দূর করতে অনেক গাছ-গাছরা ব্যবহার করা হয় তার মধ্য অন্যতম হলো নিম পাতা। নিম পাতার অনেক ঔষধি গুনাগুন রয়েছে যা আমরা অনেকে জানি আবার অনেকে জানি না। তাই আপনারা যারা চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার সম্পর্কে জানার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট তথ্য খুজছেন কিন্ত পাচ্ছেন তাদের জন্য আমাদের এই পোস্ট। আপনার যদি আমাদের এই পোস্ট পড়েন তাহলে চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার এবং নিম পাতা খাওয়ার উপায় খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন সঠিক তথ্য।
এছাড়াও এই আর্টিকেল আরো রয়েছে আপনাদের জন্য খালি পেটে নিম পাতার রস খেলে কি হয়,নিম পাতার ক্ষতিকর দিক, তৈলাক্ত ত্বকে নিম পাতার ব্যবহার ,নিম পাতা বেটে মুখে দিলে কি হয়, তাই আপনি যদি এমন গুরুত্বপূর্ণ টিপস গুলো মিস করতে না চান তাহলে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়েন।

নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম

আপনারা হয়তো নিমপাতার পুষ্টি গুনাগুন ও ওষুধি গুনাগুন সম্পর্কে জানেন না। নিম পাতা অত্যান্ত ভালো ওষুধি যার গাছে ডাল পাতা সবই ওষুধের কাজে আসে। এই নিম পাতা দিয়ে বহু রকমের রোগ নিরাময় করা যায় সেই প্রাচীন কাল থেকে নিম পাতার ব্যবহার করা হয়। নিম পাতা সবচেয়ে বেশি কার্যকারী কিরমিন আসুক হিসেবে নিম পাতার নিয়মিত শিশুকে খাওয়ানো হয় তাহলে খুব তাড়াতাড়ি কৃমি ভালো হয়ে যায়। নিম পাতা কে রস বের করে পানির সাথে খেতে পারবেন।

এতে আপনার পেটের কৃমি ভালো হয় এবং যাদের দাঁতের সমস্যা রয়েছে তারা নিম পাতা নির্যাস পানিতে মিশিয়ে বা নিম মুখ দিয়ে মুখ আলতো ভাবে ধুয়ে ফেললে দাঁতের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে পারে। যাদের বুকে কফ জমে যায় তারা নিম পাতা বেটে এর ৩০ ফোটার সামান্য গরম পানিতে মিশিয়ে তিন থেকে চারবার খেলে উপকার পাওয়া যায়। যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত সকালে খালি পেটে পাঁচটা গোলমরিচ ও দশটা নিমপাতা বেটে খেলে তাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসে।
কমানোর জন্য আপনি নিম পাতা খালি পেটে বেটে মধুর সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে। যাদের জন্ডিসের সমস্যা রয়েছে তারা জন্ডিস হলে এক চামচ নিম পাতার রসের সাথে একটু মধু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে যদি খালি পেটে খায় তাহলে এক সপ্তাহের মধ্যে জন্ডিস ভালো হয়ে যায়। এভাবে আপনারা নিম পাতা খেতে পারেন।

চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার

নিমপাতা ব্যবহার করে চুলকানি খুব সহজে দূর করা যায়। আপনারা আগে থেকেই জানেন প্রাচীনকালে নিম পাতার মধ্যে ওষুধি গুণাগুণ থাকায় নিমপাতা দিয়ে অনেক রোগ নিরাময় করা হতো। যাদের চোখে চুলকানি হতো তারা নিম পাতার পানিতে দশ মিনিট সিদ্ধ করে সেই পানি ঠান্ডা করে ওকে সেই পানি ঝাপটা দিলে চোখের চুলকানি ভালো হয়।

আবার যাদের এলার্জি সমস্যা রয়েছে তারা যদি নিমপাতা পানিতে ফুটিয়ে নিয়ে সেই পানি দিয়ে গোসল করে তাহলে এলার্জি ভালো হয়ে যাবে আবার নিমপাতা বাটা পুরো শরীরে লাগিয়ে রাখলেও এলার্জি ভালো হয়ে যায়। যাদের গায়ে চুলকানির ফলে রেশ হয় জ্বলাপোড়া হয় তাদের জন্য নিম পাতা সবচেয়ে বেশি কার্যকরী।
গরম পানির মধ্যে নিমপাতা কে ভালোভাবে সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে গোসল করলে সকল প্রকার চুলকানি ভালো হয়ে যায়। এছাড়াও চুলকানি ব্যতীত চুলের ক্ষেত্রেও নিম পাতার ব্যবহার রয়েছে। যাদের চুলে খুশকি সমস্যা রয়েছে তারা নিমপাতার পানিতে ভিজিয়ে রেখে রাখতে হবে এবং সেই পানিতে গরম করে ফুটিয়ে ঠান্ডা করার পর মাথায় দিলে মাথার সকল খুশকি ভালো হয়ে যায় এবং মাথার মধ্যে সৃষ্টি হওয়া ব্যাকটেরিয়া ভালো হয়ে যায়।

 নিম পাতার মধ্যে ওষুধ দিয়ে ঘুম থাকার ফলে এটি চুলকানি ছাড়াও আরো নানার রকমের রোগ নিরাময় করতে সক্ষম। তাই আপনারাও ঘরোয়া ভাবে চুলকানি বা রোগ নিরাময় করতে নিম পাতার ব্যবহার করতে পারেন খুব সহজেই। নিমপাতা দিলে কোন ক্ষতি হবে না এবং এতে আরো শরীরের জীবাণু মারা যায়।

তৈলাক্ত ত্বকে নিম পাতার ব্যবহার

আপনারা হয়তো জেনেছেন নিম পাতা চুলকানির ক্ষেত্রে ব্যবহার এবং চুলের ক্ষেত্রে ব্যবহার এছাড়াও নিমপাতা তৈলাক্ত ত্বকে ব্যবহার করে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। অনেকেরই তৈলাক্ত ত্বক নিয়ে চিন্তিত এবং কিভাবে তেলের তৈলাক্ত ভাব দূর করবে এটা নিয়ে নানা রকমের চিন্তা করেন এবং বিভিন্ন রকমের উপায় অবলম্বন করেও তৈলাক্ত ভাব দূর করতে পারেন না ত্বকের।

ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করার জন্য নিমপাতা ব্যবহার করতে পারেন এটি আপনার প্রাকৃতিক বিচিং হিসেবে কাজ করবে এবং ত্বককে সুন্দর কোমল করে তুলবে। নিম পাতা এমন একটি ক্লিনজার যাব ব্ল্যাক হেডস এর মত ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে পারে সেই সঙ্গে যাদের ত্বকে অতিরিক্ত পরিমাণে তেল রয়েছে তেল সরাতেও কার্যকরী।
লোমকূপে লুকিয়ে থাকা ময়লা পরিষ্কার করতে সহযোগিতা করেন নিমপাতা ক্লিনজার তৈরি করার জন্য কয়েকটি নিমপাতা নিতে হবে। তারপর পানি ভালো করে ফুটিয়ে নিয়ে এর মধ্যে নিমপাতা দিয়ে ভালোভাবে ফোটাতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত পানির সবুজ না হয়। পানি সবুজ হয়ে গেলে ভালোভাবে ছেঁকে নিতে হবে এবং এই মিশ্রণটি পরিষ্কার ও শুকনা বোতলে সংরক্ষণ করতে হবে। এটি তো নারী হিসেবে ব্যবহার করতে হবে পরিষ্কার তুলার সাহায্যে মুখে ও গালে লাগিয়ে নিতে হবে এতে আপনার ত্বক নানাভাবে উপকার পাবে এবং ত্বকের তেল রক্ত ভাব দূর হবে।

নিম পাতার ফেসপ্যাক ব্যবহার করেও আপনার ত্বককে সুন্দর ও উজ্জ্বল করে তুলতে পারেন। একজনে প্রথমে নিম পাতার ফেসপ্যাক তৈরি করতে হলে আপনাকে নিমপাতা কে শুকিয়ে গুড়া করে নিতে হবে এরপর তিন চামচ নিম পাতার গুড়া ও দুই চামচ চন্দন পাউডার মিশিয়ে নিতে হবে এর সাথে সামান্য পরিমাণে পানি ও এক টেবিল চামচ গরম গোলাপজল দিতে হবে। 

সকল উপাদান দিয়ে একসাথে মিশিয়ে নিতে হবে এবং একটি ফেসপ্যাক তৈরি হয়ে যাবে। আপনার ত্বকে লাগিয়ে 15 থেকে 20 মিনিট রাখতে হবে। তারপর ফেসপ্যাকটি শুকিয়ে গেলে সুন্দর করে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এভাবে কয়েকদিন আপনি যদি নিয়মিত একটি ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ত্বক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে এবং ত্বকের কালো ভাব দূর হবে।

নিম পাতা বেটে মুখে দিলে কি হয়

ত্বকের যেকোনোই বড় ছোট বড় সমস্যা সমাধান ক্ষত সারতে সবকিছুতেই নিম পাতা খুব ভালো কার্যকারী ওষুধ। ত্বকের ইনফেকশন কিংবা জ্বালাপাড়া অনুভব করলে নিমপাতা ব্যবহার করা হয় কারণ এতে আপনার ত্বকের সমস্যা দূর করার মতো উপাদান রয়েছে। আবার রুক্ষ ত্বকে ময়েশ্চারাইস করতেও সাহায্য করে এই নিম পাতা। নিম পাতা ব্যবহার করলে আপনার নিম পাতায় থাকা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল তাই খুব সহজে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সক্ষম।
নিমপাতা বেটে মুখে দিলে ত্বকের ডার চোখ কমাতে সাহায্য করে এবং নিম পাতা পেটে ব্যবহার করলে ত্বকের বলি রেখা প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। নিমপাতা যদি বেটে মুখে দেওয়া হয় তাহলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের ক্লিনজার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যাদের বয়স বৃদ্ধির পরেও ত্বক সুন্দর রাখতে চায় তাদের অ্যান্টি এজিং হিসেবে কার্যকরী নিম পাতা বেটে মুখে দিলে। নিম পাতা বেটে মুখে দিলে ত্বকের অন্যান্য সমস্যা যেমন ব্রণ ব্ল্যাকহেডস এর মত ত্বকের বিভিন্ন রকমের সমস্যা দূর করে। 

নিম পাতা বাটা ত্বকের দেওয়ার সাথে আপনার ত্বকের মধ্যে থাকা অতিরিক্ত তেল কূপের মধ্যে লুকিয়ে থাকা ময়লা পরিষ্কার করতে পারেন নিমপাতা বাটা। নিমপাতা বাটার সাথে এর মধ্যে দুই চামচ চন্দন পাউডার এবং সামান্য পরিমাণ গোলাপ জল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করেও মুখে লাগালে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে এবং ত্বক রুক্ষতা থেকে রেহাই পাবে।

নিম পাতার ক্ষতিকর দিক

সেই প্রাচীনকাল থেকে ঔষধি গাছ হিসেবে নিমপাতা কে ব্যবহার করা হয় এবং নিম পাতার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওষুধি গুনাগুন যা আমাদের রোগ নিরাময় করতে সহযোগিতা করে। নিমপাতা ব্যবহার করে অনেক রকমের রোগ ভালো হয় তার সাথে আবার নিম পাতার কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে যা অনেকেই হয়তো জানি না। যদি একজন ব্যাক্তি প্রতিদিন নিম পাতা খেতে চায় তাহলে তাকে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে। না হলে নানা রকমের ক্ষতিসাধন হতে পারে স্বাস্থ্যের।
  • একজন ব্যক্তি যদি নিয়মিত খালি পেটে বেশিদিন ধরে নিম পাতা খেতে থাকে তাহলে তার এটি ইটের বিপরীতে হতে পারে।
  • নিম পাতা মাঝে মাঝে বন্ধ্যাত্বের কারণও হয়ে উঠতে পারে তাই যারা সন্তান নিতে চায় তারা নিমপাতা খাওয়া থেকে দূরে থাকুন।
  • অনেকের নিম পাতা নিয়মিত খাওয়ার ফলে বমি বমি, ডায়রিয়া, মাথা ব্যাথার মত সমস্যা দেখা দেয় তখনই এ নিম পাতা খাওয়া বন্ধ করে দেয়া উচিত না হলে সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে।
  • যদি কারো কোন প্রকারের অপারেশন হয়ে থাকে তাহলে দুই সপ্তাহ আগে থেকে নিম পাতক হওয়া বন্ধ করতে হবে।
  • গর্ভবতী মায়েদের জন্য নিম পাতা খাওয়া ঠিক নয় এটি ক্ষতি হতে পারে কারণ গর্ভপাতের কারণ হয়ে উঠতে পারেন নিম পাতা খাওয়া।
  • দিনে সর্বোচ্চ দুইটা নিম পাতা খাওয়া যাবে এর থেকে বেশি খেলে উপকারের থেকে অপকার হবে বেশি।
  • যাদের রক্তচাপের সমস্যা আছে তারা নিম পাতা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

খালি পেটে নিম পাতার রস খেলে কি হয়

আপনারা অনেকেই জানতে চান খালি পেটে নিম পাতার রস খেলে কি কোন সমস্যা হয় নাকি এটা উপকারী না অপকারী। আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না খালি পেটে নিম পাতার রস খেলে কি হয়ে থাকে। একজন ব্যক্তি যদি সকালে খালি পেটে পাঁচটা গোলমরিচ দশটা নিমপাতা বেটে খায় তাহলে তার যদি ডায়াবেটিসের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে খুব সহজে ডায়াবেটিসের গ্লুকোজ এর মাত্রা কমিয়ে আনতে পারে এই নিম পাতার রস।
আবার অনেকের চর্ম রোগের সমস্যা সমাধান করতে পারে খালি পেটে নিমপাতা আর রস খাওয়ার ফলে কারণ নিম পাতার গাছে রয়েছে এমন ওষুধে গুণ যার ফলে কষ্ট রোগ ত্বকের আলসার, চোখের নানান রকমের সমস্যা, পেটের ব্যাথা, ডায়াবেটিস, হৃদপিণ্ড ও ধমনীর নানার রূপ জ্বর মালি ফুলে যাওয়া এবং যকৃতের রোগে সমস্যা সমাধানে ব্যবহার করা হয় নিম পাতার রস।

যদি নিয়মিত এক মাস আপনি সকালবেলায় খালি পেটে নিম পাতার রস খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার রক্তে তৈরি হওয়া সকল প্রকার ভাইরাস ধ্বংস করে দিতে সক্ষম এই নিম পাতার রস। সকল প্রকার টক্সিক উপাদান ধ্বংস করতে পারেন নিম পাতার রস। নিম পাতা আমাদের শরীরের স্বাস্থ্যকর গঠনের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী একটি উপাদান।

টানা একমাস সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর খালি পেটে যদি এক থেকে দুইটা নিম পাতা খাওয়া যায় তাহলে শরীরের কোন রোগই সমস্যা করতে পারবেনা সকল রোগের সমস্যার সমাধান করে দিবে নিম পাতা। নিম পাতা খাওয়ার পর ইমিউনিটি সিস্টেম বৃদ্ধি পায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। না শরীরকে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী করে তুলবে এবং ছোট বড় কোন রোগী ধারের কাছে আসতে পারবে না যদি নিয়মিত নিম পাতার রস একমাস আপনি খেয়ে থাকেন খালি পেটে।

শেষ কথাঃ চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার - নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই এই পোস্টটি পড়ে ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার এবং নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের এই পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এখন নিশ্চয়ই এই পোস্ট আপনার অনেক উপকারে আসবে। 
এছাড়াও আপনি এই পোস্ট পড়ে আরো জানতে পেরেছেন তৈলাক্ত ত্বকে নিম পাতার ব্যবহার , নিম পাতা বেটে মুখে দিলে কি হয়, খালি পেটে নিম পাতার রস খেলে কি হয় , এমন গুরুত্বপূর্ণ টিপস গুলো আপনার এমন ধরনের সমস্যার ক্ষেত্রে অনেক উপকারে আসবে। আপনার যদি আমাদের এই পোস্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি আপনার বন্ধু এবং আত্নীয়দের সাথে শেয়ার করুন। আজ এই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url