দুবাই থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম - দুবাই স্বর্ণ চেনার উপায়
আপনি কি দুবাই থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম এবং দুবাই স্বর্ণ চেনার উপায় সম্পর্কে জানার
জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করছেন কিন্ত সঠিক প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাচ্ছেন
না। তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়েন। তাহলে আপনিও দুবাই স্বর্ণ চেনার উপায় এবং
দুবাই থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম সঠিক উত্তর খুঁজে পাবেন। তাহলে চলুন আর কথা না
বাড়িয়ে জেনে নেওয়া যাক দুবাই থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম সম্পর্কে।
আপনি যদি আমাদের এই পোস্ট শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি
জেনে নিতে পারবেন দুবাই থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম এবং দুবাই স্বর্ণ চেনার উপায়
সম্পর্কে। এছাড়াও আপনি আরো জানতে পারবেন দুবাই থেকে স্বর্ণ বাংলাদেশে এনে ব্যবসা
,ভারত থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম,স্বর্ণের বার কোথায় বিক্রি করা যায়, দুবাই 1 ভরি
স্বর্ণের দাম কত , তাই আপনি যদি এমন গুরুত্বপূর্ণ টিপস গুলো সম্পর্কে জানতে চান
তাহলে আমাদের পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃদুবাই থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম। দুবাই স্বর্ণ চেনার উপায়
ভূমিকাঃ দুবাই থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম এবং দুবাই থেকে স্বর্ণ বাংলাদেশে এনে ব্যবসা
দুবাই মানে স্বর্ণের কারখানা দুবাই শহর যেন স্বর্ণ দিয়ে রুপে রয়েছে। তাই দুবাই
গেলে দুবাইয়ের খাঁটি স্বর্ণ নিজেদের ব্যবহারের জন্য কার না নিয়ে আসতে ইচ্ছা
করে। তাইতো আজকের এই পোস্ট আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি দুবাই থেকে স্বর্ণ আনার
নিয়ম এবং দুবাই স্বর্ণ চেনার উপায় সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ মালয়েশিয়া যেতে কত বছর বয়স লাগে ২০২৩
এছাড়াও আপনারা এই আর্টিকেলে আরো জানতে পারবেন স্বর্ণের বার কোথায় বিক্রি করা
যায়,দুবাই থেকে স্বর্ণ বাংলাদেশে এনে ব্যবসা, দুবাই স্বর্ণ চেনার উপায়, দুবাই 1
ভরি স্বর্ণের দাম কত, ভারত থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম সম্পর্কে।তাহলে চলুন এমন
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দুবাই থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম সম্পর্কে ঝটপট জেনে নেওয়া যাক।
দুবাই থেকে স্বর্ণ বাংলাদেশে এনে ব্যবসা
বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ দুবাই থেকে স্বর্ণ নিয়ে এসে বাংলাদেশে ব্যবসা করতে চাই।
কিন্তু দুবাই স্বর্ণ বাংলাদেশ কিভাবে আনতে হয় এবং কিভাবে সেই স্বর্ণ দিয়ে ব্যবসা
করবে সেটার প্রসেসিং অনেকে হয়ত জানেনা। দুবাই থেকে স্বর্ণ বাংলাদেশে আমদানি করা
হয় ৬০ থেকে ৭০ কেজি স্বর্ণ। কিন্তু প্রতি বছর স্বর্ণের চাহিদা থাকে অনেক বেশি ২০
থেকে ২৫ টন স্বর্ণ চাহিদা বাংলাদেশ বাজারে।
স্বর্ণ এই চাহিদা মেটাতে আমদানি স্বর্ণে দ্বারা সম্ভব নয় তবে এই স্বর্ণ অনেক সময়
চোরাচালান মাধ্যমে বা অন্য মানুষের লাগেজ মাধ্যমে পাঠানো হয়। তখন দেখা যায় ফ্লাইট
ধরা পরে অনেক সময় স্বর্ণ নিয়ে। তবে স্বর্ণে এই চোরাচালান ছাড়া একজন প্রবাসী ২ টা
স্বর্ণের বার নিয়ে আসতে পারে বাংলাদেশে। তখন যারা স্বর্ণ ব্যবসা করে তারা
প্রবাসীদের সাথে যোগাযোগ মাধ্যমে স্বর্ণ বার নিয়ে আসায় এবং আনতে যত খরচ সব দেয়।
আরো পড়ুনঃ মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা কত টাকা
স্বর্ণ বার নিয়ে গিয়ে অনেক প্রবাসীরা ব্যবসা করে বা স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের হাতে
বিক্রি করে দেয়। এভাবে স্বর্ণ নিয়ে এসে ব্যবসা করা হয় দুবাই এর। দুবাই থেকে
সরাসরি স্বর্ণ বেশি নিয়ে আসার অনুমতি নাই এই জন্য স্বর্ণ বেশি আমদানি করতে পারে
না। তবে বিদেশে থেকে স্বর্ণ আনতে বেশি চোরাচালান করা হয়। স্বর্ণ দাম বা ট্যাক্স
হার অনেক বেশি হওয়ায় আমদানি করতে বেশি খরচ হয় তাই কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা অবৈধ
ভাবে স্বর্ণ নিয়ে আসে।
ভারত থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম
বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রায়ই মানুষই ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যায়। বিদেশ থেকে স্বর্ণ
আনতে দ্বিগুন শুল্ক কর দিতে হয়। বিদেশ থেকে ১১.৬৬৪ গ্রাম সোনার বার আনতে এখন
থেকে শুলকর কর দিতে হবে ৪০০০ টাকা। যা আগে ছিল ২০০০ টাকা ফলে ব্যাগেজের বিডি মেলা
অনুযায়ী বিদেশ থেকে আসা একজন যাত্রী স্বর্ণের বার আনার ক্ষেত্রে শুলকো হার
দ্বিগুণ হচ্ছে।
২০২৩ - ২৪ অর্থবছরের ব্যাগের বিধিমালার আওতায় নতুন এই প্রার্থী প্রস্তাবনা তুলে
ধরেন অর্থমন্ত্রী। নতুন নিয়মে বিদেশ থেকে একজন যাত্রী শুল্ক পরিষদ করে ১১৭ গ্রাম
ওজনের একটি স্বর্ণের বার আনতে পারবে। ব্যাগেজ বিধিমালা অনুযায়ী আগে একজন বা
যাত্রী বিদেশ থেকে ২৩৪ গ্রাম ওজনের বার আনতে পারতো।তাহলে ভারত থেকে স্বর্ণ আনতে
হলে আপনাদের বিধিমালা মেনে আনতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা করতে কত টাকা লাগে
আপনি যদি ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যেয়ে থাকেন তাহলে আপনি 234 গ্রামের পরিবর্তে এখন ১১৭
গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণের বার আনতে পারবেন। দেশের মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রার
প্রবাহ বৃদ্ধি করার জন্য উক্ত স্বর্ণের পরিমাণ ২৩৪ গ্রামের পরিবর্তে ১১৭ গ্রাম
করার প্রস্তাব করেছে। এর থেকে যদি বেশি পরিমাণে স্বর্ণের বার নিয়ে আসা চেষ্টা
করে তাহলে শাস্তির বিধান সুস্পষ্ট রয়েছে।
দুবাই থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম
আপনি যদি দুবাইয়ে যেয়ে থাকেন তাহলে আপনি যদি স্বর্ণ আনতে চান তাহলে আপনাকে
জানতে হবে যে দুবাই থেকে স্বর্ণ আন্নার নিয়ম কি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে নতুনভাবে
বাজেট প্রস্তাবনা করে শুল্কের হার দ্বিগুণ পরিমাণে বৃদ্ধি করেছে অর্থ
মন্ত্রণালয়। ব্যাগেজ রুলস এর শর্ত অনুযায়ী অবশ্যই যাত্রীদের বিদেশ থেকে আনা
সোনার বারবার স্বর্ণপিন্ড হতে হবে।
একজন যাত্রী একসঙ্গে বারুটির বেশি সোনারবার আনতে পারবে না বর্তমানে একজন যাত্রী
সর্বোচ্চ ১০০ গ্রাম সোনার গয়না বিনা সুলকে আনতে পারেন। এছাড়া শুল্ক দিয়ে
সর্বোচ্চ ২৩৪ গ্রাম বা 20 ভরি ওজনের সোনার বার আনতে পারবে। বিষ ভরি সোনার ও বার
আনতে হলে আপনাকে শুল্ক বা কর দিতে হবে দ্বিগুণ। বিদেশ থেকে স্বর্ণ আনতে দ্বিগুন
শুল্ক কর দিতে হয়।
আরো পড়ুনঃ আল আকসা মসজিদের গুরুত্ব
বিদেশ থেকে ১১.৬৬৪ গ্রাম সোনার বার আনতে এখন থেকে শুলকর কর দিতে হবে ৪০০০ টাকা।
যা আগে ছিল ২০০০ টাকা ফলে ব্যাগেজের বিডি মেলা অনুযায়ী বিদেশ থেকে আসা একজন
যাত্রী স্বর্ণের বার আনার ক্ষেত্রে শুলকো হার দ্বিগুণ হচ্ছে। অর্থমন্ত্রী আজ
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা
করেছেন।
জাতীয় সংসদের দেড় দশকের উন্নয়নের পরিস্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রগতি শীর্ষক বাজেট
বক্তৃতা দেন তিনি। তিনি জানান বিদেশ থেকে আসা একজন যাত্রীকে ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম
বা ১ এক ভরি স্বর্ণ আনার জন্য শুল্ক ছিল ২০০০ টাকা কিন্তু এই বছরের বাজেটে এক ভরি
স্বর্ণ আনতে চার হাজার টাকা শুল্ক আদায় করা হচ্ছে।
স্বর্ণের বার কোথায় বিক্রি করা যায়
অনেকে মনে করেন ব্যাংকের অর্থ জমা রাখা মানে লাভজনক নয় তার জন্য অনেকেই স্বর্ণের
বার কেনাবেচা করে ও ব্যবসা করতে পারেন। সোনার বাজারে কিছুটা আশা দেখা যাচ্ছে কারণ
স্বর্ণ প্রতিবছরই স্বর্ণের দাম প্রায় ঊর্ধ্বমুখী। অলংকারের সোনার চেয়ে পাকা
সোনা বা সোনার বারের দাম কম। বর্তমানে জুয়েলার্স এর এক ভরি সোনার অলংকারের দাম
৯৪ হাজার ৪৪৬ টাকা।
এক ভরি পাকা সোনা বিক্রি হচ্ছে ৮২ থেকে ৮৩ হাজার টাকায়। সোনার বার কিনতে গেলে এই
দলের সাথে পাঁচ শতাংশ ভ্যাট যুক্ত হবে। বিদেশ থেকে কেউ যদি ব্যাগের রুলসের আওতায়
সোনারবার আনেন তার কাছ থেকে কেনা। তবে সেক্ষেত্রে যার কাছ থেকে কিনবেন তার
পাসপোর্টের ফটোকপি ও বিমানবন্দরের শুল্ক দেওয়ার মূল কাগজ নিয়ে রাখতে হবে।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশে সয়াবিন তেল কোন দেশ থেকে আসে
কারণ ভবিষ্যতে বিক্রি কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রশ্ন করলে প্রমাণ
হিসেবে কাগজ দিতে পারবেন। অলংকার বিক্রি করতে গেলে বর্তমানে ওজন থেকে ২০ শতাংশ
বাদ দিয়ে জুয়েলার্স প্রতিষ্টান বাজার মূল্য দাম পরিশোধ করে। পুরান ঢাকার তাতি
বাজারে সোনারবার কিনতে পাওয়া যায় সেখানে থেকে জুয়েলার্স ব্যবসায়ীরা নিয়মিত
সোনার বার কেনেন। সেখানে থেকেই সোনারবার বিক্রয় করা হয় এবং কেনাবেচা চলে।
দুবাই স্বর্ণ চেনার উপায়
আমরা অনেকেই দুবাইয়ের স্বর্ণ কিভাবে চিনতে হয় সেটা জানিনা। স্বর্ণের মধ্যেও
ভেদাভেদ রয়েছে স্বর্ণ ২১ ক্যারেট ২২ ক্যারেট ২৪ ক্যারেট ও ১৮ ক্যারেটের হয়ে
থাকে। এই স্বর্ণটি যদি দুবাইয়ের স্বর্ণ হয়ে থাকে তাহলে সেই স্বর্ণতে একটি
হলমার্ক করা হয় যা দেখে আপনি চিনতে পারবেন যে এই স্বর্ণটি দুবাইয়ের থেকে আনা
হয়েছে।
দুবাইয়ের সোনার হলমার্ক সম্পর্কে জেনে নিন আপনারা তাহলে আপনারাও ঠকবেন না
দুবাইয়ের স্বর্ণ কিনে। অনেক অসাধু ব্যবসায়ীরা রয়েছে যারা দুবাইয়ের স্বর্ণ বলে
ঠগিয়ে থাকে সাধারণ ক্রেতাদের যারা জানেনা যে দুবাইয়ের স্বর্ণ কিভাবে চিনতে হয়।
চলুন জেনে নেয়া যাক দুবাইয়ের সোনার হলমার্ক সম্পর্কে।
- 24k=খাঁটি সোনা
- 22k=৯১.৬৭% খাঁটি সোনার সাথে ৮.৩৩% অন্য ধাতুর সংকর
- 21k= ৮৭.৫% খাঁটি সোনার সাথে ১২.৫% অন্য ধাতুর সংকর
- 18k= ৭৫% খাঁটি সোনার সাথে ২৫% অন্য ধাতুর সংকর
দুবাই 1 ভরি স্বর্ণের দাম কত
দুবাইয়ের স্বর্ণ সবচেয়ে বেশি খাঁটি হওয়ায় সবাই দুবাই থেকে স্বর্ণ কিনতে পছন্দ
করে যারা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে দুবাইয়ে যেয়ে থাকে তারা অবশ্যই দুবাই থেকে আসার
সময় স্বর্ণ নিয়ে আসে। দুবাইয়ে বিক্রি হয় বিশুদ্ধ সোনার গহনা গুলোকে দুবাই
সেন্ট্রাল ল্যাবরেটরি ডিপার্টমেন্ট দ্বারা সুনিশ্চিত করা হয়। এটা থেকে বোঝা যায়
দুবাইয়ের সোনা সম্পূর্ণ রূপে খাঁটি হয়। এজন্য মানুষের বিশ্বাস দুবাইয়ের
স্বর্ণের উপর।
দুবাই সোনার জন্য বিশেষ যোগ্য স্থিতি রক্ষা করার প্রচেষ্টা কেবলমাত্র হনার
হলমার্কিং রিটেলারিং সার্টিফিকেসন এবং বাজারে বিক্রি হওয়া গহনা নিরক্ষনের উপরই
সীমাবদ্ধ নয়। দুবাইয়ের সোনা সবচেয়ে খাঁটি হাওয়া এটার দামও একটু বেশি পড়ে।
পড়ো বেশিরভাগ মানুষের দুবাইয়ের স্বর্ণ কিনতে আগ্রহী। দুবাইয়ের বিশ গ্রাম ২২
ক্যারেটের সোনার দাম ৮৫,০৪০ টাকা।
আরো পড়ুনঃ ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
এর ওপর ফেরত যোগ্য ভ্যাট বসে তার ওপর 25% মেকিং চার্জ যা ২১,২৬০ টাকা যোগ করলে ২০
গ্রাম ওজনের 22 ক্যারেটের সোনার গয়নার দাম দাঁড়ায় ১,০৬,৩০০ টাকা। ২১ ক্যারেট
স্বর্ণের ১ ভরির বাংলাদেশি টাকায় ৭৩ হাজার ৫০০ টাকা দাম ভেদ ছাড়া। ১৮ ক্যারেটের
স্বর্ণের এক ভরির দাম ৬৩ হাজার টাকা ভ্যাট ছাড়া বাংলাদেশী মূল্য।
কোন স্বর্ণের বাজারে চড়া দাম থাকাই এই স্বর্ণের দাম প্রচুর পরিমাণে বেশি।
প্রতিবছরই স্বর্ণের দাম বৃদ্ধি পেতে আছে এই দাম কোনভাবে কমছে না এই জন্য স্বর্ণের
মূল্য বৃদ্ধি পেতে আছে। স্বর্ণের বাজার এখন অস্থিতিশীল কারণ পুরো বিশ্বতে নানা
রকমের সমস্যার কারণে স্বর্ণের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে।
শেষ কথাঃ দুবাই থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম এবং দুবাই স্বর্ণ চেনার উপায়
প্রিয় পাঠক বৃন্দ ইতিমধ্যে আপনি দুবাই থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম এবং দুবাই স্বর্ণ
চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।এছাড়াও হয়তো আপনারা আরো জানতে
পেরেছেন দুবাই থেকে স্বর্ণ বাংলাদেশে এনে ব্যবসা,দুবাই 1 ভরি স্বর্ণের দাম কত,
ভারত থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম,এবং স্বর্ণের বার কোথায় বিক্রি করা যায়।এখন
নিশ্চয়ই এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে প্রবাসী থেকে স্বর্ণ আনার নিয়ম
অবলম্বন করার ক্ষেত্রে।
আরো পড়ুনঃ ছোট ব্যবসা করে ধনী হওয়ার উপায়
এবং কেউ যদি অবৈধভাবে বিদেশ থেকে স্বর্ণ বেশি করে আনার চেষ্টা করে তাহলে সে অনেক
বড় বিপদে পড়বে এবং তাকে আইনের আওতায় নেওয়া হবে।ভাই আপনি যে দেশ থেকে স্বর্ণ
আনো না কেন পরিমাণের চেয়ে বেশি আনলে সেটা কাস্টম দিয়ে নিয়ে আসতে হবে তবে আপনি
নিয়ে আসতে পারবেন।
আমাদের পোস্ট যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের
সাথে শেয়ার করুন।যাতে করে এমন পোস্ট করে সবাই উপকৃত হতে পারে।আজ এ পর্যন্তই
বন্ধুরা সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন আবার কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে
ইনশাল্লাহ।
আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url