মরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম - কোন কোন মাছ খাওয়া হালাল

আপনি নিশ্চয়ই মরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম এবং কোন কোন মাছ খাওয়া হালাল সে সম্পর্কে জানার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আপনি যদি মরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম সে সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনিও জেনে নিতে পারেন মরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম, চিংড়ি খাওয়া কি হালাল,কাকড়া খাওয়া কি হারাম,এছাড়াও আপনি কোন কোন মাছ খাওয়া হালাল সে সম্পর্কে জানতে পারবেন।
মরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম
আপনি যদি এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনিও জেনে নিতে পারবেন মরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম এবং কোন কোন মাছ খাওয়া হালাল সে সম্পর্কে। এছাড়াও আপনি আরো জানতে পারবে কোন মাছ খাওয়া হারাম,চিংড়ি মাছ খেলে কি ওজন বাড়ে, তাই আপনি যদি উপরে সমস্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন।তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে জেনে নিন মরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম ও কাঁকড়া খাওয়া কি হারাম সে সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃমরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম - কোন কোন মাছ খাওয়া হালাল

ভূমিকা: মরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম এবং কাঁকড়া খাওয়া কি হারাম

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি যে আমরা জানিনা মরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম এবং আমরা এটাও জানি না কোন কোন মাছ খাওয়া হালাল সে সম্পর্কে তা আজকে আমরা এই আর্টিকেল আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম এবং কোন কোন মাছ খাওয়া হালাল। 
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জন্য বিশেষ কিছু টপিকস রেখেছি যেগুলো আপনাদের সকলের জেনে রাখা উচিত।তাই আপনি কোথাও না গিয়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন এবং জেনে নিন কাঁকড়া খাওয়া কি হারাম,কোন মাছ খাওয়া হারাম, চিংড়ি মাছ খেলে কি ওজন বাড়ে, চিংড়ি খাওয়া কি হালাল, সে সম্পর্কে বিস্তারিত।

চিংড়ি খাওয়া কি হালাল

চিংড়ি এমন একটি পোকা যা খাওয়া হারাম নাকি হালাল এই সম্বন্ধে অনেকের মনে নানা ধরনের প্রশ্ন রয়েছে। এতদিন ধরে মানুষ মনে করত যে চিংড়ি এবং কাঁকড়া খাওয়া মাকরূহ। কিন্তু এখন আসলে মানুষ জানতে পেরেছে যে চিংড়ি এবং কাঁকড়া খাওয়া সম্পূর্ণরূপে হারাম। এর মধ্যে নানা রকমের যুক্তি রয়েছে কারণ এটির হারাম হওয়ার।

যে প্রাণী পা দিয়ে ধরে মুখ দিয়ে খায় সেই প্রাণী হারাম। যেহেতু চিংড়ি এবং কাঁকড়া দুইটাই পা দিয়ে ধরে মুখ দিয়ে খায় সুতরাং এটি হারাম।তবে এই চিংড়ি এবং কাঁকড়ার বিষয় নিয়ে নানা রকমের দ্বিমত রয়েছে বিভিন্ন আলেমদের মধ্যে। ভালভাবে জানার জন্য নবী (সাঃ) এই বিষয়ে যে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন, আমরা সেটি গ্রহণ করব।

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে, যখন এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হয়েছ, তখন তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, "সমুদ্রের পানি তোমাদের জন্য পবিত্র সুতরাং পবিত্র, যত কাজ আছে প্রত্যেকটি কাজেই তোমরা সমুদ্রের পানি ব্যবহার করতে পারবে, এর মাধ্যমে তোমরা তাহারা হাসিল করতে পারবে এবং সমুদ্রের যত প্রাণী আছে সব তোমাদের জন্য হালাল "।
সুতরাং চিংড়ি কাকড়া এর মধ্যে প্রথমেই আসবে এই জন্য বিশুদ্ধ বক্তব্য হচ্ছে চিংড়ি এবং কাঁকড়া খাওয়া দুইটি হালাল দুইটি বৈধ খাওয়া জায়েজ।তবে এ বিষয়ে আলেমদের মধ্যে মতবিরোধ আছে দীর্ঘ আলোচনাও রয়েছে । চিংড়ি মাছ একটি সামুদ্রিক প্রাণী। তবে এখন নতুন নতুন ফটোয়াই বলা হয়েছে চিংড়ি আসলে পোকা কোনভাবে মাছের পর্যায়ে পড়ে না সে তাই চিংড়ি খাওয়া কঠোরভাবে নিষিদ্ধ মুসলমানরা তা খেতে পারবে না।

কাঁকড়া খাওয়া কি হারাম

কাকড়া নিয়ে প্রায় নানা রকমের মতবাদ রয়েছে বিভিন্ন আলেমদের মধ্যে নানা ধরনের যুক্তি দেখিয়েছে বিভিন্ন আলেমরা। পানির জীবের মধ্যে মাছ খাওয়া হালাল এমনকি মৃত হলেও তা খাওয়া হালাল চাই তা যে কারণেই মরার যাক না কেন।পানি থেকে উঠানোর কারণে, কোন আঘাত পাওয়া, পানিতে কোন বিষ মেশানোর কারণে বা সরাসরি সূর্যের তাপ পড়া ইত্যাদি কারণে মারা যায় তা নষ্ট হওয়ার আগে খাওয়ায় হালাল।হ্যাঁ যে মাছ বিনা কারণে মারা যাবে তা খাওয়া মাখরুহ।

 রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, "তোমরা সাগরে নিক্ষেপকৃত মাছ, শুকনায় উঠে যাওয়া মাছ খাও। আরবি না কারণে মৃত মাছ খেওনা"। (আবু দাউদ, হাদিস :৩৮১৫)

আবার অন্য হাদিসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, "নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম সন্তানের জন্য সমুদ্রের সব মাছ জবাই করে হালাল করে"। (সুনানে দারাকুতনি, হাদিস:৪৭১০)

জলত প্রাণীর মধ্যে মাছ ছাড়া অন্য কোন প্রাণী খাওয়া জায়েজ নেই কাঁকড়া যেহেতু মাছ নয় তাই তা খাওয়ার ব্যাপারে অনুৎসাহত করা হয়েছে উপরন্ত কোন কোন জায়গায় কাঁকড়াকে পানির বিচ্ছু বলা হয় তাই একান্ত প্রয়োজন ছাড়া কখনো এই খাবারটি খাওয়া বৈধ হবে না। যে সকল প্রাণী পা দিয়ে খাবার সংগ্রহ করে মুখ দিয়ে খায় সে সকল প্রাণীকে খাওয়া হারাম হিসেবেই গণ্য করা হয়।

কোন মাছ খাওয়া হারাম

সমুদ্রে বসবাসকারী সকল প্রকার মাঝি খাওয়া হালাল।মাছ ছাড়া অন্য কোন জলোস প্রাণী খাওয়া জায়েজ নেই আর যেহেতু অক্টোপাস,স্কুইড ইত্যাদি মাছ নয় তাই এগুলো খাওয়া নাজায়েজ এসব খাওয়া সম্পূর্ণরূপে রূপে অবৈধ নাজায়েজ। এছাড়াও কোরানে আরো বর্ণিত রয়েছে এগুলো হলো খাবায়েস বা নোংরাবস্তুর অন্তর্ভুক্ত।তাই এগুলোকে নিষিদ্ধ খাবার হিসেবে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেছেন।

তবে এমন কোন মাছের নাম নাই যে এটা খাওয়া হারাম। জলজ প্রাণীর মধ্যে সকল প্রকার মাছ খাওয়ায় হালাল।আল্লাহ তা'আলা এরশাদ করেন, "তিনি সেই সত্তা জিনিস সমগ্র কে নিয়োজিত করেছেন যাতে তোমরা তা থেকে তাজা মাছের গোশত খেতে পারো।উক্ত আয়াতে তাজা গোশত শব্দের ব্যাখ্যায় সামুদ্রিক মাছের মাংস ওকে গোস্ত হিসেবে বলা হয়েছে।
পানির জীবের মধ্যে মাছ খাওয়া হালাল এমন কি মৃত মাছ হলেও তা খাওয়া হালাল তাই তা যে কারণেই মারা যাক না কেন। যেমন -পানি থেকে ওঠানোর কারণে, কোন আঘাত পাওয়ার কারণে ,পানিতে কোন বিষ মিশানোর কারণে বা সূর্যের আলো সরাসরি তাপ পড়ার কারণে ইত্যাদি কারণে মারা যায় তা নষ্ট হওয়ার আগে খাওয়া হালাল।

তবে যদি মাছ বিনা কারণে মারা যায় তবে সেই মাছটি খাওয়া মাকরুহ। মাছের সংজ্ঞা ফিদাহাবিদদের কাছে নির্ধারিত নেই বরং সর্বসাধারণ বা মুসলিম মাছ বিশেষজ্ঞের কাছে মাছ হিসেবে যেসব পরিচিত শরীয়তের দৃষ্টিতে সেটি মাছ বলে গণ্য হবে এবং তা খাওয়াও হালাল হবে। যে জলজীব মাছ হিসেবে পরিচিত হবেনা সেটা খাওয়া হালাল হবে না।

মরা মাছ খাওয়া হারাম না হালাল

বিশ্বাস রাখতে হবে যে শরীয়তের প্রতিটি বিধানে মানুষের কল্যাণের জন্য নির্ধারণ করা হয়। এই জন্য অনেকেই মরা মাছ খাওয়া হারাম নাকি হালাল এই বিষয়ে নানা রকমের ভ্রান্ত ধারণা মনের মধ্যে রাখে। আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব মরা মাছ খাওয়া হারাম না হালাল। বৈজ্ঞানিক গবেষণায় অনেক কিছু প্রমাণিত হয়েছে।

যেমন মৃত মাছ ভক্ষণ জায়েজ হওয়ার পিছনে কারণ হলো স্থলভাগের সকল প্রাণী বাতাস থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করে। তাই যখন এসব প্রাণীকে জবাই করা হয় তখন বিষাক্ত কার্বন ডাই অক্সাইড রক্তের সাথে বের হয়ে যায। কিন্তু যখন শ্বাসরোধ করা হয় বা স্বাভাবিকভাবে এসব প্রাণী মৃত্যু বরণ করে তখন বিষাক্ত রক্ত দেহ অভ্যন্তরে গোস্তের সাথে থেকে যায় । 

যা মানুষের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক এটি খাওয়া সম্পূর্ণরূপে রূপে হারাম। এইজন্য কোন কারণ ছাড়াই যদি মাছটি মারা যায় তাহলে সেই মাছ খাওয়া সম্পূর্ণরূপে হারাম। তবে যদি মাছটি তুলার সময় বা রোদে পুড়ে বা আঘাত লেগে মারা যায় আরো অন্যান্য কোন কারণে যদি মারা যায় মাছটিতাহলে সেই মাছটি খাওয়া যাবে।

স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুবরণ করলে তাতে ক্ষতিকর কোন উপাদান থাকে না এই জন্য জল হালাল প্রাণী মৃত হলেও মানুষের জন্য তা হালাল করা হয়েছে। সে কারণে এই সব মৃত প্রাণী খাওয়া ইসলামে জায়েজ রয়েছে।পবিত্র কোরআনে মহান রাব্বুল আলামিন এরশাদ করেছেন ,"তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত পশু"।এ ছাড়া যে মাছ বিনা কারণে মারা যাবে তা খাওয়া মাকরুহ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এরশাদ করেছেন," তোমরা সাগরের নিক্ষেপিত মাছ শুকনায় উঠে যাওয়া মাছ খাও"।

কোন কোন মাছ খাওয়া হালাল

যে সকল প্রাণী সমুদ্রে বা জলজ প্রাণী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে যেগুলোকে মাছ হিসেবে ধরা হয় সেগুলো খাওয়াই হালাল। এখানে জলস প্রাণীর মধ্যে মাছকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে বৈজ্ঞানিক যে চিহ্ন করা হয়েছে মাছের সেটাই ইসলামিক ভাবে আলাদা কোন চিহ্ন নেই। মাছের সংজ্ঞা বৃত্তের কাছে নির্ধারিত নেই বরং সর্বসাধারণ বা মুসলিম মার্চ ও বিশেষজ্ঞদের কাছে মাছি হিসেবে যে জলজি পরিচিত শরীয়াতের দৃষ্টিতে সেটি মাছ বলে গণ্য করা হবে এবং তা খাওয়াও হালাল হবে । আর যে জলজ্বীপ মাছ বলে পরিচিত নাই তা খাওয়া হালাল হবে না সেটি হারাম হব।
রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলেন, " তোমাদের জন্য দুই ধরনের মৃত জীব ও দুই ধরনের রক্ত হালাল করা হয়েছে মৃত জীব দুটি হল মাছ এবং টিড্ডি (পঙ্গপাল ), আর এই দুই প্রকারের রক্ত হল কলিজা ও প্লীহা। ( ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৩১৪)

এই আয়াত থেকে বোঝা যায় সকল প্রকার মাছ খাওয়ায় হালাল। পানির জীবের মধ্যে মাছ খাওয়া হালাল এমনকি মৃত হলেও তা খাওয়া হালাল তা যে কারণেই মারা যাক না কেন। যে মাছ বিনা কারণে মারা যাবে তা খেলে মাখরুল রাসূল সাল্লাল্লাহু এরশাদ করেন তোমরা সাগরে নিক্ষেপিত মাছ শুকনায় উঠে যাওয়া মাছ খাও। আর বিনা কারণে মৃত মাছ খেওনা।

চিংড়ি মাছ খেলে কি ওজন বাড়ে

অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান রয়েছে। পিঞ্জির মধ্যে থাকে ম্যাগনেসিয়াম যার রক্তের সরকারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহযোগিতা করে। এছাড়াও চিংড়ির মধ্যে রয়েছে সেলেনিয়াম, যা ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি এটাই এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড থাকে যার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। তবে সমস্যা একটাই চিংড়ির মধ্যে ৬৩ শতাংশ কোলেস্টেরল থাকে।
যার ফলে হার্টের রোগীদের বা কোন শারীরিক সমস্যা থাকলে চিংড়ি এড়িয়ে যাওয়ায় ভালো আর চিংড়ি খেলে তাই ওজনও বাড়ে। তাহলে আপনারা খুব সহজেই বুঝতে পারলেন চিংড়ি খেলে ওজন বাড়ে কেন। চিংড়ি মাছ খেলে একজিমা সোরেসিসের হাত থেকে রক্ষা পায় ত্বক। যেকোনো সবজির সঙ্গে সামান্য চিংড়ি ফেলে দিলেই শার্টটা অনেক রকমের পাল্টে ফেলে। চিংড়ি দিয়ে নানা রকমের রেসিপি তৈরি করা যায় এবং সেটার স্বাদ হয় অতুলনীয়।

যদি কেউ নিয়মিত চিংড়ি খেয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই তার বৃদ্ধি পাবে। তাই যাদের ওজন বৃদ্ধি করা সমস্যা রয়েছে তারা চিংড়ি খাওয়া থেকে এড়িয়ে চলাই ভালো। পরম ভাতে কচু শাক চিংড়ি হোক বা মালাইকারি খেতে কিন্তু বেশ ভালো লাগে। সামুদ্রিক মাছের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে যেমন ক্যালসিয়াম থ্রি ভিটামিন আইরন এবং সিচুয়েড ফ্যাট।

যে কারণে যারা ডায়েট করছেন তারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন তাদের চিংড়ি খেতে মানা করা হয়। বিশেষ করে বড় বলদা চিংড়ি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে এই চিংড়ির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে যা ওজন বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা করে। তবে চিংড়ি কিন্তু ভিটামিন ডি এর ভালো উৎস এই ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস শোষণ করে। যার ফলে রক্তে এই দুই উপাদানের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখে।

শেষ কথা: মরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম এবং কোন কোন মাছ খাওয়া হালাল

আপনি নিশ্চয়ই এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে এসেছেন এবং আপনি এতক্ষণে জানতে পেরেছেন মরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম এবং কোন কোন মাছ খাওয়া হালাল সে সম্পর্কে। তাই এখন নিশ্চয়ই আপনিও মরা মাছ খাওয়া যাবে কিনা এবং কোন কোন মাছ খাওয়া হালাল সে সম্পর্কে জেনে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন।

আপনার যদি আমাদের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই আপনার আত্মীয়দের সাথে এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন কেননা আমাদের সকলেরই জেনে রাখা উচিত মরা মাছ খাওয়া হালাল না হারাম এবং কোন কোন মাছ খাওয়া হালাল। আমরা অনেকেই না বুঝে অনেক মাছ খেয়ে থাকি।
আসলে আমরা যা জানি না সেটা হারাম নাকি হালাল তাই আমাদের সকলের জানার জন্য এই পোস্টটি শেয়ার করুন।এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনি কি অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।আজকের আলোচনার বিষয় আমরা এখানেই শেষ করছি আবারো কথা হবে অন্য কোন ট্রপিক নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url